২০১৪-র সেপ্টেম্বর মাসে রাষ্ট্রসঙ্ঘের সাধারণ অধিবেশনে ভাষণ দিয়ে প্রধানমন্ত্রী সারা বিশ্বকে একজোট হয়ে ‘আন্তর্জাতিকযোগ দিবস’ পালনের আহ্বান জানান।এটি ছিল ভারতে ‘যোগ’-এর যে উজ্জ্বল ঐতিহ্য রয়েছে , তাকে তুলে ধরার উদ্যোগ।
২০১৪-র ডিসেম্বর মাসে রাষ্ট্রসঙ্ঘ প্রধানমন্ত্রীর এই প্রস্তাব গ্রহণকরে এবং ১৭৭টি দেশ একযোগে ২১ জুনকে ‘আন্তর্জাতিক যোগ দিবস’ হিসাবে উদযাপনেরপ্রস্তাবকে সমর্থন করে। সারা বিশ্বের সবক’টি মহাদেশের ১৭৭টি দেশ এই প্রস্তাবকেসমর্থন জানায়।
২১ জুন-কে ‘আন্তর্জাতিক যোগ দিবস’ হিসাবে ঘোষণা করার ফলে সারা বিশ্বজুড়ে যোগাভ্যাসকে আরও বেশি জনপ্রিয় করে তোলা সম্ভব হবে। প্রধানমন্ত্রী স্বয়ংনিয়মিত যোগাভ্যাস করেন এবং তিনি ‘যোগ’-কে জ্ঞান, কর্ম ও ভক্তির এক বিস্ময়কর মিলনবলে বর্ণনা করেন। এর মাধ্যমে ‘রোগমুক্তি’ এবং ‘ভোগমুক্তি’ সম্ভব বলে তিনি মনেকরেন। প্রকৃতপক্ষে গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে তিনি বিশেষভাবে উৎসর্গীকৃত যোগবিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্বোধন করে যুবকদের যোগাভ্যাসকে আরও বেশি জনপ্রিয় করে তোলার উদ্যোগ নেন।