লাখপতি দিদি : নারী দিবস উপলক্ষে আমরা আজ এখানে যে মান-সম্মান পেয়েছি, এতে আমরা অত্যন্ত আনন্দিত।

প্রধানমন্ত্রী : নারী দিবস, বিশ্ববাসী আজকের দিনটি নারী দিবস হিসেবে পালন করে, কিন্তু আমাদের শিষ্টাচারে এবং আমাদের দেশের সংস্কৃতিতে ‘মাতৃ দেব ভবঃ’ দিয়ে শুরু হয়, আর আমাদের জন্য ৩৬৫ দিনই ‘মাতৃ দেব ভবঃ’ হয়।

লাখপতি দিদি : আমি শিবানী। মহিলা মণ্ডলে আমরা মোতি বা পুতিরমালা তৈরির কাজ করি। এটা আমাদের সৌরাষ্ট্রের সংস্কৃতি। আমরা ৪০০-র বেশি বোনকে এই কাজে প্রশিক্ষণ দিয়েছি। ১১ জন বোনের মধ্যে আমরা যে ৩-৪ জন বোন রয়েছি, তাঁরা মার্কেটিং-এর কাজ সামলাই, আর দু’জন বোন সমস্ত হিসাব সামলান।

প্রধানমন্ত্রী : অর্থাৎ মার্কেটিং যাঁরা করেন তাঁরাই বাইরে যান।

লাখপতি দিদি : হ্যাঁ স্যার, রাজ্যের বাইরেও যাই। সব জায়গায়।

প্রধানমন্ত্রী : তার মানে সারা ভারত ঘুরে নিয়েছেন?

লাখপতি দিদি : হ্যাঁ স্যার। প্রায় সারা ভারত। কোনো বড় শহর বাকি রাখিনি।

প্রধানমন্ত্রী : আর পারুল বোনেরা কত রোজগার করেন?

লাখপতি দিদি : পারুল বোনেরা ৪০ হাজারেরও বেশি রোজগার করি।

প্রধানমন্ত্রী : তার মানে আপনারা লাখপতি দিদি হয়ে গেছেন।

লাখপতি দিদি : হ্যাঁ স্যার। লাখপতি দিদি হয়ে গিয়েছি। আর লাখপতি দিদি প্রকল্পে অর্থও বিনিয়োগ করেছি। আমি মনে করি, আমার সঙ্গে আমাদের এই ১১ জন বোনই লাখপতি হয়ে গেছেন। আর আমাদের স্বপ্ন হল গ্রামের সমস্ত দিদিদের লাখপতি করে তোলা।

 

|

প্রধানমন্ত্রী : বাহ!

লাখপতি দিদি : আমরা সবাইকে লাখপতি দিদি বানাতে চাই।

প্রধানমন্ত্রী : চলুন, তাহলে তো আমার যে স্বপ্ন দেশে ৩ কোটি লাখপতি দিদি তৈরি করা, আমার মনে হয় আপনারা এই পরিসংখ্যানকে ৫ কোটিতে পৌঁছে দেবেন।

লাখপতি দিদি : পাক্কা স্যার, পাক্কা। প্রমিস, আমরা করে দেব।

লাখপতি দিদি : আমার টিমে ৬৫ জন বোন রয়েছেন। তাঁরা মিসরী থেকে যে সরবত তৈরি হয়, সেটা উৎপাদন করেন। আমাদের বার্ষিক টার্নওভার ২৫-৩০ লক্ষ টাকা। এর মধ্যে আমার নিজের ২.৫-৩ লক্ষ টাকা। আমার সঙ্গে যে দিদিরা রয়েছেন, তাঁরা ২-২.৫ লক্ষ টাকার ওপর রোজগার করেন। আমরা স্বনির্ভর গোষ্ঠীকে আমাদের উৎপাদিত পণ্য বিক্রির জন্য দিই। আমরা এমন একটা প্ল্যাটফর্ম পেয়েছি স্যার, আমাদের মত অসহায় মহিলারা মাথার ওপর ছাদ পেয়েছি। আমাদের মনে হয়েছে, আমরা কোথা থেকে কোথায় পৌঁছেছি। আমাদের সঙ্গে যে বোনেরা রয়েছেন, তাঁরাও তাঁদের ছেলে-মেয়েদের ভালোভাবে পড়াশোনা করাচ্ছেন স্যার। আর সবাইকে আমরা বিকল্প সিদ্ধান্ত নেওয়ার সুযোগও দিয়েছি। অনেক মহিলা আমাদের সঙ্গে রয়েছেন যাঁরা একটিবার মার্কেটিং করেন। আবার কেউ কেউ ব্যাঙ্কে কাজ করেন। কেউ কেউ আমাদের তৈরি করা পণ্য বিক্রির কাজ করেন।

প্রধানমন্ত্রী : আপনাদের সমস্ত বোনেদের কি নিজস্ব যানবাহন আছে?

লাখপতি দিদি : হ্যাঁ স্যার। আমি নিজের জন্য একটি ইকো গাড়ি নিয়েছি স্যার।

প্রধানমন্ত্রী : তাই নাকি!

লাখপতি দিদি : আমি গাড়ি চালাতে পারি না। তাই যখন শহরে যেতে হয়, ড্রাইভারকে সঙ্গে নিয়ে যাই। স্যার আজকে তো আমাদের আনন্দ আরও বেড়ে গেছে। আমাদের একটা স্বপ্ন ছিল আমরা এতদিন আপনাকে টিভিতে দেখতাম, ভিড়ের মধ্যে আপনাকে দেখতে যেতাম। আর এত কাছে থেকে দেখতে পাচ্ছি।

প্রধানমন্ত্রী : এই দেখুন আমি আপনাদের প্রত্যেকের স্টলে এসেছি। যখনই সুযোগ পেয়েছি, মানে যখন মুখ্যমন্ত্রী ছিলাম কিংবা যখন প্রধানমন্ত্রী হয়েছি, আমার মধ্যে কোনো পার্থক্য আসেনি। আমি তেমনই আছি।

লাখপতি দিদি : স্যার আপনার সুবাদে, আপনার আশীর্বাদে আমরা মহিলারা অনেক প্রতিকূলতা সত্ত্বেও এই সুন্দর গন্তব্যে পৌঁছেছি, আর লাখপতি দিদি হয়ে গিয়েছি স্যার। আর আজ আমার সঙ্গে যুক্ত হয়েছে …

প্রধানমন্ত্রী : আচ্ছা গ্রামের মানুষ কি জানেন যে আপনি লাখপতি দিদি?

লাখপতি দিদি : হ্যাঁ স্যার, সবাই জানে স্যাঁর। আজ এখানে আসার সময় সবাই ভয় পাচ্ছিল স্যার। তাঁরা ভাবছিল আমরা গ্রাম সম্পর্কে কোনো অভিযোগ জানাতে আপনার কাছে আসছি। তখন বলছিল যে দিদি যাও কিন্তু কোনো অভিযোগ করোনা।

লাখপতি দিদি : ২০২৩-এ, যখন আপনি মিলেটস ইয়ার, ইন্টারন্যাশনাল মিলেটস ইয়ার ঘোষণা করেছিলেন, তখন আমরা গ্রামের মেয়েরা এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছিলাম। আমরা জানতাম, আমরা ৩৫ টাকায় যে বাজরা কিংবা জোয়ার বিক্রি করছি, এতে যদি আমরা ভ্যালু অ্যাডিশন করি যাতে মানুষও হেলদি কিছু পাবে, আর আমাদেরও বিজনেস বাড়বে। তখন আমরা তিনটি প্রোডাক্ট নিয়ে শুরু করেছিলাম। একটি ছিল কুকিজ, আরেকটি খাখরা। গুজরাটি খাখরা তো আপনি জানেনই।

 

|

প্রধানমন্ত্রী : এখন খাখরা তো অল ইন্ডিয়া হয়ে গেছে।

লাখপতি দিদি : ইয়েস, অল ইন্ডিয়া হয়ে গেছে স্যার।

প্রধানমন্ত্রী : সবাই যখন শুনেছেন যে মোদী লাখপতি দিদি বানাতে চান, তখন তাঁদের কী প্রতিক্রিয়া ছিল?

লাখপতি দিদি : স্যার সত্যি কথা বলব? প্রথমে তাঁরা ভাবছিলেন এটা মহিলাদের পক্ষে সম্ভবই নয়। লাখপতি মানে পাঁচটি শূন্য দিতে হয়। আর এটা পুরুষের পকেটেই ভালো লাগে। সবাই এটাই ভাবত। কিন্তু আমি বলেছিলাম স্যার, যে আজ তো আমরা লাখপতি হওয়ার কথা ভাবছি, ২-৪ বছর পর এই দিনে আমরা সবাই কোটিপতি দিদির ইভেন্টে বসতে চলেছি।

প্রধানমন্ত্রী : বাহ!

লাখপতি দিদি : আর এই স্বপ্ন আমরা সাকার করবই। অর্থাৎ, আপনি আমাদের পথ দেখিয়েছেন, আর আমাদের লাখপতি পর্যন্ত পৌঁছে দিয়েছেন। এবার আমরা কোটিপতি বানাব। আমরা কোটিপতি হব, এই ব্যানার আপনি তৈরি করে দিতে পারেন।

লাখপতি দিদি : আমি একজন ড্রোন পাইলট। আমাকে সবাই ড্রোন দিদি বলে। আর এখন আমার রোজগার ২ লক্ষ টাকায় পৌঁছে গেছে।

প্রধানমন্ত্রী : হ্যাঁ, আমার সঙ্গেও এক বোনের দেখা হয়েছিল। তিনি বলছিলেন যে আগে তিনি সাইকেলও চালাতে জানতেন না, আর এখন তিনি ড্রোন চালাচ্ছেন।

লাখপতি দিদি : আমরা এরোপ্লেন তো চালাতে পারি না, কিন্তু ড্রোন উড়িয়ে গ্রামের মধ্যে পাইলট হয়ে গিয়েছি স্যার।

প্রধানমন্ত্রী : পাইলট হয়ে গেছেন!

লাখপতি দিদি : হ্যাঁ স্যার। আমার যে দেওর ও তাঁর বন্ধুরা আমাকে সবাই পাইলট বলে ডাকে। আমাকে বৌদি বলে ডাকে না।

প্রধানমন্ত্রী : আচ্ছা, আপনি গোটা পরিবারের পাইলট দিদি হয়ে গেছেন?

লাখপতি দিদি : পাইলটই তো বলে ওরা। বাড়িতে গেলেই পাইলট বলে ডাকতে শুরু করে। এমনিতেও পাইলটই ডাকে।

প্রধানমন্ত্রী : আর গ্রামের লোকেরাও ডাকে?

লাখপতি দিদি : হ্যাঁ গ্রামের লোকেরাও ডাকে স্যার।

প্রধানমন্ত্রী : আপনি প্রশিক্ষণ কোথায় নিয়েছেন?

লাখপতি দিদি : মহারাষ্ট্রের পুণে থেকে।

 

|

প্রধানমন্ত্রী : বাড়ির লোকেরা আপনাকে যেতে দিয়েছে?

লাখপতি দিদি : হ্যাঁ যেতে দিয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী : খুব ভালো।

লাখপতি দিদি : আমার বাচ্চা ছোট ছিল। আমি শাশুড়ির কাছে রেখে গিয়েছিলাম। থাকবে কি থাকবে না সেটাই ভাবছিলাম।

প্রধানমন্ত্রী : তাহলে তো আপনার ছেলেই আপনাকে ড্রোন দিদি বানিয়ে দিয়েছে।

লাখপতি দিদি : সেও এখন স্বপ্ন দেখছে। সে বলে যে মা তুমি ড্রোনের পাইলট হয়েছ, আর আমি প্লেনের পাইলট হব।

প্রধানমন্ত্রী : আরে বাহ! তার মানে আজ গ্রামে গ্রামে ড্রোন দিদিরা তাঁদের নিজস্ব একটি পরিচয় তৈরি করেছেন।

লাখপতি দিদি : স্যার, এর জন্য আমি আপনাকে ধন্যবাদ জানাতে চাইব কারণ, আপনার ড্রোন দিদি প্রকল্পে অংশগ্রহণ করেই আজ আমি লাখপতি দিদির তালিকায় নাম লেখাতে পেরেছি।

প্রধানমন্ত্রী : তাহলে তো আপনার বাড়িতে নিজের গুরুত্ব বেড়ে গেছে।

লাখপতি দিদি : হ্যাঁ স্যার।

লাখপতি দিদি : যখন আমি শুরু করেছিলাম, তখন আমার সঙ্গে ১২ জন বোন ছিলেন। এখন ৭৫ জন হয়ে গেছে।

প্রধানমন্ত্রী : তাঁরা এখন কিরকম রোজগার করেন?

লাখপতি দিদি : আমি আমাদের রাধাকৃষ্ণ মণ্ডলের কথা বলছি। আমাদের বোনেরা সুচিশিল্পের পাশাপাশি পশুপালনের কাজও করে। আর ১২ মাসে ৯.৫-১০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত রোজগার করে।

প্রধানমন্ত্রী : ১০ লক্ষ টাকা!

লাখপতি দিদি : হ্যাঁ স্যার। এতটা তো রোজগার করেই।

লাখপতি দিদি : স্যার আমি ২০১৯-এ এই সমবায়ের সঙ্গে যুক্ত হওয়ার পর বরোদা স্বনির্ভর গোষ্ঠীর মাধ্যমে ‘ব্যাঙ্ক সখি’র জন্য প্রশিক্ষণ নিয়েছি।

প্রধানমন্ত্রী : সারাদিন কাজ করে হাতে কত টাকা থাকে?

লাখপতি দিদি : স্যার, এমনিতে তো ১-১.৫ লক্ষ টাকার বেশি হলে ব্যাঙ্কে লেনদেন করি। আর তার থেকে কম টাকা হলে বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে কাজ করি।

 

|

প্রধানমন্ত্রী : কোনো টেনশন হয়?

লাখপতি দিদি : কোনও সমস্যা নেই স্যার। একটি ছোট ব্যাঙ্ক সঙ্গে নিয়ে ঘুরি।

প্রধানমন্ত্রী : তাহলে আপনার প্রতি মাসে কত টাকার ব্যবসা হয়?

লাখপতি দিদি : স্যার, আমার মাসে ৪-৫ লক্ষ টাকার লেনদেন হয়।

 

|

প্রধানমন্ত্রী : তার মানে এখন মানুষের ব্যাঙ্কের ওপর ভরসা বেড়েছে আর মানুষ ভাবে আপনি যাওয়া মানেই ব্যাঙ্ক যাওয়া।

লাখপতি দিদি : হ্যাঁ স্যার।

লাখপতি দিদি : স্যার, আমি নিজের মনে মনে আপনাকে গুরু বলে ভাবি। আজ যে আমি লাখপতি দিদি হয়েছি, তার প্রেরণা আপনি। আপনার প্রেরণাতেই আজ এই মঞ্চে এসে পৌঁছতে পেরেছি। আমার মনে হচ্ছে একটা স্বপ্ন দেখছি। আমাদের স্বপ্ন হল স্যার নিজেরা লাখপতি হওয়ার পাশাপাশি অন্য বোনেদেরও লাখপতি করে তোলা। আমাদের সখি মণ্ডলে যোগদানের পর জীবনে অনেক পরিবর্তন এসেছে স্যার। আমাদের কাছে মুসৌরি থেকে একজন ম্যাডাম এসেছিলেন। রাধা বেন রাস্তোগি। তিনি আমার দক্ষতা দেখেছেন। তিনি আমাকে জিজ্ঞাসা করেছেন যে আমি মুসৌরি যাব কিনা। আমি রাজি হই। তারপর তিনি আমার মুসৌরি যাওয়ার ব্যবস্থা করে দেন। সেখানে একবার আমি গুজরাটি নাস্তা তৈরি করি। সেখানকার কিচেনে ৫০ জন স্টাফ রয়েছেন। তাঁদেরকে আমি গুজরাটি নাস্তা তৈরির প্রশিক্ষণ দিই। আমাদের গুজরাটে যাকে বলে রোটলা; সেখানে আমি বাজরা, জোয়ার মিশিয়ে সবাইকে তা তৈরি করা শেখাই। সেখানে আমার একটা জিনিস খুব ভালো লাগে। সবাই আমাকে রীতা বেন বলে ডাকতেন আর বলতেন, গুজরাট থেকে, নরেন্দ্র মোদী সাহেবের রাজ্য থেকে এসেছেন। তখন আমার খুব গর্ব হত যে আমি গুজরাটের মহিলা। এরকমই গৌরবে আমি গৌরবান্বিত হয়েছি বারবার।

প্রধানমন্ত্রী : এখন আপনারা যে অনলাইন বিজনেসের মডেল রয়েছে, সেটা নিয়ে কাজ করা শুরু করুন। আমি সরকারকেও বলব আপনাদের সাহায্য করতে। এভাবে আপগ্রেড করতে হবে। আমরা এতজন বোনকে যুক্ত করেছি, এতজন বোন রোজগার করছেন, তৃণমূল স্তরে রোজগার করছেন। অনলাইনে পোর্টালে কাজ শুরু করলে বিশ্ববাসীও জানবে যে ভারতের মহিলারা শুধু বাড়ির কাজই করেন না, তাঁরা আজ ভারতের অর্থনৈতিক শক্তিতে পরিণত হয়েছেন। ভারতের অর্থনৈতিক পরিস্থিতির অনেক বড় ভূমিকা এখন আমাদের গ্রামীণ এলাকার মহিলারা পালন করছেন। দ্বিতীয়ত আমি দেখেছি যে, আমাদের মহিলারা অতি দ্রুত যে কোনও উন্নত প্রযুক্তিকে আপন করে নিতে পারেন। ড্রোন দিদি প্রকল্প থেকেই আমার যে অভিজ্ঞতা হয়েছে, যত দিদিকে ড্রোন পাইলটের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে, ৩-৪ দিনের মধ্যেই তাঁরা এই প্রযুক্তিতে দক্ষ হয়ে উঠেছেন। তাঁরা এত দ্রুত শিখতে পারেন, আর অভ্যাসও অত্যন্ত নিষ্ঠার সঙ্গে করেন। আমাদের দেশের মা ও বোনেরা প্রাকৃতিকভাবেই লড়াই করার সামর্থ্য রাখেন, সৃষ্টি করার সামর্থ্য রাখেন, সংস্কারের সামর্থ্য রাখেন, সম্পত্তি সৃষ্টিরও সামর্থ্য রাখেন। অর্থাৎ, তাঁদের মধ্যে অন্তর্নিহিত এত বড় শক্তি রয়েছে, যার কোনও হিসাব আমরা করতে পারব না। আমি মনে করি, এই সামর্থ্য দেশকে অনেক এগিয়ে নিয়ে যাবে।

(প্রধানমন্ত্রী ও লাখপতি দিদিদের আলাপচারিতার কিছুটা অংশ গুজরাটিতে এবং বাকি অংশ হিন্দিতে ছিল। এখানে তার ভাবানুবাদ করা হয়েছে।)

 

Explore More
প্রত্যেক ভারতীয়ের রক্ত ফুটেছে: মন কি বাত অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী মোদী

জনপ্রিয় ভাষণ

প্রত্যেক ভারতীয়ের রক্ত ফুটেছে: মন কি বাত অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী মোদী
Editorial. Avenging Pahalgam

Media Coverage

Editorial. Avenging Pahalgam
NM on the go

Nm on the go

Always be the first to hear from the PM. Get the App Now!
...
সোশ্যাল মিডিয়া কর্নার 7 মে 2025
May 07, 2025

Operation Sindoor: India Appreciates Visionary Leadership and Decisive Actions of the Modi Government

Innovation, Global Partnerships & Sustainability – PM Modi leads the way for India