আসাম পুলিশের মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন ‘আসাম কপ’ – এর সূচনা করেছেন প্রধানমন্ত্রী
“গুয়াহাটি হাইকোর্টের নিজস্ব ঐতিহ্য ও পরিচিতি রয়েছে”
“গণতন্ত্রের অন্যতম স্তম্ভ বিচার ব্যবস্থার শক্তিশালী ও স্পর্শকাতর ভূমিকা পালন করা উচিৎ, যাতে একবিংশ শতাব্দীর ভারতবাসীর সীমাহীন উচ্চাকাঙ্খা পূরণ করা সম্ভব হয়”
“আমরা হাজার হাজার সেকেলে আইন বাতিল করেছি, বিভিন্ন বিধিনিষেধ শিথিল করেছি”
“সরকার অথবা বিচার ব্যবস্থা, প্রতিটি প্রতিষ্ঠানের ভূমিকা ও সংবিধানের প্রতি দায়বদ্ধতা সাধারণ নাগরিকদের সহজ জীবনযাত্রার সঙ্গে সম্পর্কিত”
“দেশের বিচার ব্যবস্থার আধুনিকীকরণের জন্য প্রযুক্তি ব্যবহারের অপরিসীম সুযোগ রয়েছে”
“কৃত্রিম মেধার সাহায্যে সাধারণ নাগরিকদের জন্য বিচার ব্যবস্থার সুবিধা বৃদ্ধির ক্ষেত্রে আমাদের উদ্যোগী হতে হবে”

আসামের রাজ্যপাল শ্রী গুলাব চাঁদ কাটারিয়া্জি, রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী শ্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মাজি, মন্ত্রিসভায় আমার সহকর্মীবৃন্দ কেন্দ্রীয় আইন মন্ত্রী শ্রী কিরেণ রিজিজুজি, অরুণাচল প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী শ্রী পেমা খান্ডুজি, শীর্ষ আদালতের বিচারপতি মাননীয় হৃষিকেশ রায়, গুয়াহাটি উচ্চ আদালতের প্রধান বিচারপতি মাননীয় সন্দীপ মেহতাজি, অন্যান্য বিচারপতিবৃন্দ, বিশিষ্টজন এবং ভদ্রমহিলা ও ভদ্রমহোদয়গণ!

আজ গুয়াহাটি উচ্চ আদালতের প্ল্যাটিনাম জুবিলি সমারোহে অংশগ্রহণ করার সুযোগ পেয়ে আমি আনন্দিত। সেইসঙ্গে, আপনাদের সকলের সঙ্গে এই স্মরণীয় মুহূর্তের সাক্ষী হতে পেরেও আমি খুশি। গুয়াহাটি উচ্চ আদালতের ৭৫ বছরের সুদীর্ঘ যাত্রা সম্পূর্ণ হ’ল দেশের ৭৫তম স্বাধীনতা বর্ষপূর্তির প্রায় সঙ্গে সঙ্গেই। আজ পর্যন্ত যে সমস্ত অভিজ্ঞতার আমরা শরিক হয়েছি, তা সংরক্ষণ করে রাখার একটি বিশেষ সময়ও হ’ল এই মুহূর্তটি। উন্নয়নের নতুন লক্ষ্যমাত্রা পূরণে আমাদের দায়বদ্ধতা ক্ষেত্রে এটি এক গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক হয়ে থাকবে। গুয়াহাটি উচ্চ আদালতের একটি স্বতন্ত্র ধারাবাহিকতা রয়েছে, যা কিনা একান্তই তার নিজস্ব পরিচিতি। আপনারা সকলেই জানেন যে, উচ্চ আদালতের এক্তিয়ার বহুধা বিস্তৃত। আসাম ছাড়াও অরুণাচল প্রদেশ, মিজোরাম এবং নাগাল্যান্ড রাজ্য অর্থাৎ আরও তিনটি রাজ্যেও এই আদালত থেকে পরিষেবা দেওয়া হয়। এর আগে ২০১৩ সাল পর্যন্ত উত্তর-পূর্বাঞ্চলের ৭টি রাজ্য ছিল গুয়াহাটি উচ্চ আদালতের এক্তিয়ারভুক্ত। সেই অর্থে উত্তর-পূর্ব ভারতের ইতিহাস তথা গণতান্ত্রিক ঐতিহ্যের এক বিশেষ যোগ রয়েছে ৭৫ বছরের সুদীর্ঘ যাত্রাপথ অতিক্রম করে আসা গুয়াহাটি উচ্চ আদালতের সঙ্গে। এই উপলক্ষে আসাম সহ সমগ্র উত্তর-পূর্ব ভারতের জনসাধারণকে জানাই আমার আন্তরিক শুভেচ্ছা। আমি বিশেষভাবে শুভেচ্ছা জানাই আইনগত ব্যবস্থার সঙ্গে যাঁরা যুক্ত রয়েছেন, সেই সমস্ত অভিজ্ঞ বিশিষ্টজনদের।

 

বন্ধুগণ,

আজকের এই দিনটি এক অভিনব সমাপতনের দিনও বটে! এখানে প্রত্যেকেই উল্লেখ করেছেন যে, আজকের দিনটি হ’ল ডঃ বাবাসাহেব আম্বেদকরের জন্মবার্ষিকী। দেশের সংবিধান রচনার কাজে মুখ্য ভূমিকা পালন করেছিলেন বাবাসাহেব। সংবিধানে সাম্য ও সম্প্রীতির যে মূল্যবোধের কথা উল্লেখ করা হয়েছে, তা হ’ল – আধুনিক ভারত গঠনের ভিত্তি-বিশেষ। আজকের এই শুভ মুহূর্তে বাবাসাহেবের পদপ্রান্তে নিবেদন করি আমার সশ্রদ্ধ প্রণাম।

 

বন্ধুগণ,

গত বছরের স্বাধীনতা দিবসে লালকেল্লার প্রাকার থেকে ভারতের উচ্চাকাঙ্খামূলক সামাজিক মানসিকতা এবং সকলের সমবেত প্রচেষ্টার কথা আমি আপনাদের সামনে তুলে ধরেছিলাম। একুশ শতকের এই দিনগুলিতে প্রত্যেক ভারতবাসীর স্বপ্ন ও আশা-আকাঙ্খা কোনোভাবেই সীমাবদ্ধ নয়। গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার স্তম্ভ হিসাবে দেশের সংবেদনশীল বিচার বিভাগের ভূমিকাও এই আশা-আকাঙ্খা পূরণের পথে সমান গুরুত্বপূর্ণ। ভারতীয় সংবিধান আমাদের সকলের কাছ থেকে প্রত্যাশা করে এক বলিষ্ঠ আধুনিক আইন ব্যবস্থা এবং অবশ্যই তা সমাজের স্বার্থে। আইন বিভাগ, বিচার বিভাগ তথা প্রশাসন – এই তিনটিরই দায়িত্ব হ’ল ভারতের স্বপ্ন তথা আশা-আকাঙ্খাকে সফলভাবে বাস্তাবায়িত করা। আমরা কিভাবে মিলিতভাবে কাজ করে চলেছি, তার একটি দৃষ্টান্ত হ’ল – অপ্রচলিত এবং অপ্রয়োজনীয় আইনগুলির বিলোপসাধন। আইন জগতের কয়েকজন উজ্জ্বল নক্ষত্র আজ আমাদের সামনে এখানে উপস্থিত। আপনারা সকলেই ভালোভাবে অবগত যে, দেশের আইনগত ব্যবস্থার অনেকগুলিই সেই ব্রিটিশ আমল থেকে চলে আসছে। এর মধ্যে এমন কিছু আইন রয়েছে, যা আজকের দিনে সম্পূর্ণ অপ্রাসঙ্গিক। সরকারি পর্যায়ে আমরা নিরন্তরভাবে এই ধরনের আইনগুলি পর্যালোচনা করে থাকি। ২ হাজারটির মতো এই ধরনের কেন্দ্রীয় আইন চিহ্নিত করে তা আমরা বাতিল করে দিয়েছি। কারণ, এই আইনগুলির এখন আর কোনও প্রাসঙ্গিকতা নেই। শুধু তাই নয়, ৪০ হাজারেরও বেশি আইনগত বাধ্যবাধকতারও আমরা অবসান ঘটিয়েছি। অনেক ছোটখাটো অর্থনৈতিক দোষ-ত্রুটিকে আমরা অপরাধ বলে গণ্য না করার বিষয়েও সিদ্ধান্ত ঘোষণা করেছি। আমাদের চিন্তাভাবনা ও দৃষ্টিভঙ্গী অনুসরণ করার ফলে দেশের আদালতগুলিতে মামলার সংখ্যাও এখন অনেক হ্রাস পেয়েছে।

 

বন্ধুগণ,

সরকার বা বিচার বিভাগ যাই হোক না কেন, প্রতিটি সংস্থা বা প্রতিষ্ঠানেরই সাংবিধানিক দায়িত্ব হ’ল সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রাকে সহজতর করে তোলার সঙ্গে সম্পৃক্ত। জীবনযাত্রাকে আরও সহজ করে তোলার লক্ষ্য পূরণে প্রযুক্তি বর্তমানে একটি শক্তিশালী হাতিয়ার হয়ে উঠেছে। সরকারিভাবে সম্ভাব্য সকল ক্ষেত্রেই প্রযুক্তির পূর্ণ সম্ভাবনা সদ্ব্যবহারের লক্ষ্যে আমরা প্রচেষ্ট চালিয়ে যাচ্ছি। ডিবিটি, আধার অথবা ডিজিটাল ইন্ডিয়া মিশন যে অভিযানের কথাই আপনারা বলুন না কেন, তা নিজেদের অধিকার প্রতিষ্ঠা করার ক্ষেত্রে দরিদ্র মানুষের কাছে এক বিশেষ সুযোগ এনে দিয়েছে। প্রধানমন্ত্রী স্বামিত্ব যোজনার সঙ্গে আপনারা সকলেই হয়তো অল্পবিস্তর পরিচিত। বিশ্বের বড় বড় দেশ, এমনকি উন্নত দেশগুলিও যে প্রধান প্রধান সমস্যার সম্মুখীন তার অন্যতম হ’ল – সম্পত্তির অধিকারজনিত সমস্যা। সম্পত্তির অধিকার বিষয়ে অস্বচ্ছতার বিষয়ে দেশের উন্নয়ন যেমন বাধাপ্রাপ্ত হয়, অন্যদিকে তেমনই আদালতগুলিতে বাড়তে থাকে মামলার বোঝা। আপনারা জেনে খুশি হবেন যে, প্রধানমন্ত্রী স্বামিত্ব যোজনার মাধ্যমে এই বিশেষ ক্ষেত্রটিতে ভারত নেতৃত্বদানের ভূমিকায় এগিয়ে এসেছে। ড্রোন ব্যবস্থায় বর্তমানে দেশের ১ লক্ষেরও বেশি গ্রামে জমি-বাড়ি মাপজোকের কাজ সম্পূর্ণ হয়েছে। লক্ষ লক্ষ মানুষের হাতে পৌঁছে দেওয়া হয়েছে সম্পত্তির অধিকারজনিত বিশেষ কার্ড। এই অভিযানের ফলে জমি সংক্রান্ত বিবাদ বিসংবাদের সংখ্যাও কমে আসবে এবং এর ফলশ্রুতিতে এ সম্পর্কিত সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন দেশের সাধারণ মানুষ।

বন্ধুগণ,

আমরা মনে করি যে, বিচার বিভাগের পরিষেবাকে অত্যাধুনিক করে তোলার ক্ষেত্রে প্রযুক্তি ব্যবহারের সুযোগ রয়েছে অফুরন্ত। শীর্ষ আদালতের ই-কমিটিও এই বিশেষ লক্ষ্যে প্রশংসনীয় উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। এই কাজকে আরও এগিয়ে নিয়ে যেতে এ বছরের বাজেটে ই-কোর্টস্‌ মিশন তৃতীয় পর্যায়ের কথা ঘোষণা করা হয়েছে। উত্তর-পূর্বাঞ্চলের মতো পার্বত্য ও প্রত্যন্ত এলাকায় বিচার সংক্রান্ত পরিষেবা পৌঁছে দেওয়ার কাজে প্রযুক্তির ব্যবহার আরও বেশি মাত্রায় গুরুত্বপূর্ণ। বিচার বিভাগের দক্ষতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে তথা বিচারের সুযোগ সম্প্রসারণের উদ্দেশ্যে আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স অর্থাৎ কৃত্রিম মেধাশক্তির ব্যবহার বৃদ্ধি পেয়েছে সারা পৃথিবী জুড়ে। সুতরাং, আদালতের কাজকর্মকে সাধারণ মানুষের জন্য আরও সরল করে তুলতে কৃত্রিম মেধাশক্তি ব্যবহারের প্রচেষ্টাকে আমাদের আরও বেশি করে জোরদার করে তুলতে হবে।

 

বন্ধুগণ,

বিচার ব্যবস্থায় বিবাদ বিসংবাদের বিকল্প সমাধানেরও এক বিশেষ ভূমিকা রয়েছে। উত্তর-পূর্বাঞ্চলে স্থানীয় বিচার ব্যবস্থার এক সমৃদ্ধ ঐতিহ্য রয়েছে। একটু আগেই কিরেণজি সবিস্তারে তা বর্ণনা করেছেন। গুয়াহাটি উচ্চ আদালতের আইন সংক্রান্ত গবেষণা প্রতিষ্ঠান প্ল্যাটিনাম জুবিলি সমারোহ উপলক্ষে ৬টি বই প্রকাশ করেছে বলে আমি জানতে পেরেছি। বিভিন্ন প্রথাগত আইনের উপর রচিত হয়েছে এই বইগুলি। এই উদ্যোগকে আমি বিশেষ প্রশংসনীয় পদক্ষেপ বলেই মনে করি। দেশের আইন কলেজগুলিতে এ সম্পর্কিত পঠন-পাঠন অন্তর্ভুক্ত হওয়া উচিৎ বলে আমি মনে করি।

বন্ধুগণ,

বিচার ব্যবস্থাকে সহজতর করে তোলার ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হ’ল আইনের খুঁটিনাটি সম্পর্কে নাগরিকদের সঠিক জ্ঞান ও ধারণা। এর ফলে, তাঁদের দেশের প্রতি যেমন আস্থা বৃদ্ধি পায়, অন্যদিকে তেমনই সাংবিধানিক পদ্ধতির উপরও তাঁদের বিশ্বাস জন্মায়। এই কারণে সরকারি ক্ষেত্রে আমরা আরেকটি উদ্যোগ গ্রহণ করেছি। নতুন কোনও আইনের খসড়া যখন প্রস্তুত করা হয়, তখন তার একটি সরল ও প্রাঞ্জল বর্ণনা তৈরি করার বিষয়টিতেও বিশেষ জোর দেওয়া হয়। এই প্রচেষ্টার উদ্দেশ্য হ’ল সাধারণ মানুষ যাতে সহজেই আইনি ভাষা বুঝতে পারেন – তা নিশ্চিত করা। এই ধরনের একটি উদ্যোগ দেশের আদালতগুলির কাজকর্মেও বিশেষ সহায়ক হয়ে উঠবে বলে আমি মনে করি। আপনারা নিশ্চয়ই লক্ষ্য করেছেন যে, আমরা ‘ভাষিণী’ মঞ্চের সূচনা করেছি। এর উদ্দেশ্য হ’ল – প্রত্যেক ভারতীয়কে তাঁর নিজের ভাষায় ইন্টারনেট এবং সংশ্লিষ্ট অন্যান্য পরিষেবার সুযোগ এনে দেওয়া। এই ‘ভাষিণী’ ওয়েবসাইটটি পড়ে দেখার জন্য আমি আপনাদের সকলের কাছেই আর্জি জানাচ্ছি। এই মঞ্চটি যথেষ্ট শক্তিশালী। বিভিন্ন আদালতে এর সুযোগ গ্রহণ করা যেতে পারে।

 

বন্ধুগণ,

একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সম্পর্কে হৃষিকেশজি আগেই তাঁর বক্তব্য তুলে ধরেছেন। বিষয়টি হ’ল – দেশের জেলগুলিতে বহু বন্দী অপ্রয়োজনীয়ভাবে বছরের পর বছর কষ্টভোগ করছেন। এই বিষয়টি তুলে ধরেছেন মেহতাজিও। এই কারাবন্দীদের অনেকেরই জামিন নেওয়ার মতো আর্থিক ক্ষমতা নেই। আবার অনেকেরই হয়তো জরিমানা দেওয়ার মতো অর্থও থাকে না। আবার এমন অনেক মানুষও রয়েছেন, যাঁদের অর্থ ও সামর্থ্য দুইই রয়েছে। অথচ, তাঁদের পরিবার-পরিজন তাঁদের ফিরিয়ে নেওয়ার ব্যাপারে আগ্রহী নন। এই ধরনের মানুষগুলি সাধারণত সমাজের দুর্বল ও দরিদ্র শ্রেণীর অন্তর্ভুক্ত। ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র অপরাধের জন্য তাঁরা বহু বছর ধরেই কারাদন্ড ভোগ করে চলেছেন। তাঁদের প্রতি সংবেদনশীল হয়ে ওঠার দায়িত্ব সরকার ও বিচার ব্যবস্থার উভয়েরই। এই কারণে এ বছরের বাজেটে এই ধরনের কারাবন্দীদের আর্থিক সহায়তা যোগানের লক্ষ্যে আমরা পৃথক সংস্থান রেখেছি। কেন্দ্রীয় সরকারের পক্ষ থেকে এই উদ্দেশ্যে অর্থ তুলে দেওয়া হবে রাজ্য সরকারগুলির হাতে, যাতে এই আর্থিক সহায়তার মাধ্যমে এই ধরনের দন্ডপ্রাপ্তদের কারার বাইরে নিয়ে আসা সম্ভব হয়।

 

বন্ধুগণ,

কথিত রয়েছে ‘ধর্ম – রক্ষতি – রক্ষিতঃ’ এর অর্থ হ’ল – যাঁরা ধর্মকে রক্ষা করেন, ধর্মও তাঁদের রক্ষা করে। সুতরাং, একটি প্রতিষ্ঠান হিসাবে দেশের স্বার্থে আমাদের ধর্ম, আমাদের কর্তব্য এবং আমাদের কর্মপ্রচেষ্টা হওয়া উচিৎ সর্বোচ্চ মানের। এই শক্তি ও মানসিকতা এক উন্নত ভারত গঠনের লক্ষ্যে আমাদের এগিয়ে যেতে সাহায্য করবে বলে আমি নিশ্চিতভাবেই বিশ্বাস করি। প্লাটিনাম জয়ন্তী সমারোহ উপলক্ষে আমি আরও একবার আপনাদের সকলকে আমার আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাই।

আপনাদের সকলকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।

প্রধানমন্ত্রীর মূল ভাষণটি ছিল হিন্দিতে

 

Explore More
৭৮ তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে নয়াদিল্লির লালকেল্লার প্রাকার থেকে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ ১৫ই আগস্ট , ২০২৪

জনপ্রিয় ভাষণ

৭৮ তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে নয়াদিল্লির লালকেল্লার প্রাকার থেকে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ ১৫ই আগস্ট , ২০২৪
Cabinet approves minimum support price for Copra for the 2025 season

Media Coverage

Cabinet approves minimum support price for Copra for the 2025 season
NM on the go

Nm on the go

Always be the first to hear from the PM. Get the App Now!
...
সোশ্যাল মিডিয়া কর্নার 21 ডিসেম্বর 2024
December 21, 2024

Inclusive Progress: Bridging Development, Infrastructure, and Opportunity under the leadership of PM Modi