জয় জগন্নাথ
ওড়িশার রাজ্যপাল শ্রী গণেশি লাল জি, মুখ্যমন্ত্রী শ্রী নবীন পট্টনায়ক জি, কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভায় আমার সহকর্মী শ্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব জি, শ্রী ধর্মেন্দ্র প্রধান জি, শ্রী বিশ্বেশ্বর টুডু জি, মঞ্চে উপস্থিত অন্যান্য বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ এবং আমার পশ্চিমবঙ্গ ও ওড়িশার সমস্ত ভাই ও বোনেরা!
আজ ওড়িশা ও পশ্চিমবঙ্গের মানুষ একটি ‘বন্দে ভারত ট্রেন’ উপহার পাচ্ছেন। ‘বন্দে ভারত ট্রেন’ আধুনিক ভারত এবং উচ্চাকাঙ্ক্ষী ভারতীয়- উভয়েরই প্রতীক হয়ে উঠছে। আজ যখন ‘বন্দে ভারত ট্রেন’ এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় যায়, তাতে ভারতের গতি যেমন দেখা যায়, তেমনি ভারতের অগ্রগতিও স্পষ্টভাবে প্রতীয়মান হয়।
এখন ‘বন্দে ভারত ট্রেন’-এর এই গতি ও অগ্রগতি বাংলা ও ওড়িশায় জনগণের মনের দরজায় কড়া নাড়তে চলেছে। এতে রেল ভ্রমণের অভিজ্ঞতাও পাল্টে যাবে, উন্নয়নের অর্থও বদলে যাবে। এখন জগন্নাথ দর্শনের জন্য কলকাতা থেকে পুরী যেতে হলে, বা কোনও কাজে পুরী থেকে কলকাতা যেতে হলে, এই যাত্রায় সময় লাগবে মাত্র সাড়ে ৬ ঘন্টা। এতে সময়ও বাঁচবে, ব্যবসা-বাণিজ্যও বাড়বে, তরুণদের জন্য নতুন সুযোগও তৈরি হবে। আমি এর জন্য ওড়িশা ও পশ্চিমবঙ্গের জনগণকে অভিনন্দন জানাই।
বন্ধুগণ,
ভারতে আজ যখনই কাউকে সপরিবারে দূরে কোথাও যেতে হয়, তখন দেখা গেছে যে রেলই প্রায় প্রত্যেকের প্রথম পছন্দ, রেলই অগ্রাধিকার পায়। আজ, ওড়িশার রেল উন্নয়নের জন্য আরও অনেক বড় কাজ করা হয়েছে। পুরী এবং কটক রেলস্টেশনের আধুনিকীকরণের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা থেকে শুরু করে রেললাইন দ্বিগুণ করা কিম্বা ওড়িশায় রেললাইনের ১০০% বৈদ্যুতিকীকরণ, আমি ওড়িশার জনগণকে এই সমস্ত কিছুর জন্য অভিনন্দন জানাই।
বন্ধুগণ,
এটি ভারতের স্বাধীনতার অমৃতকালের সময়, এটি ভারতের ঐক্যকে আরও শক্তিশালী করার সময়। ঐক্য যত শক্তিশালী হবে, ভারতের সম্মিলিত শক্তি তত বেশি হবে। এই ‘বন্দে ভারত ট্রেন’গুলিও এই সম্মিলিত চেতনারই প্রতিফলন। এই অমৃতকালে, আমাদের ‘বন্দে ভারত ট্রেন’গুলিও উন্নয়নের ইঞ্জিন হয়ে উঠছে, এবং একইসঙ্গে 'এক ভারত, শ্রেষ্ঠ ভারত'-এর চেতনাকেও এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে।
ভারতীয় রেল সবাইকে এক সুতোয় বেঁধে রাখে। ‘বন্দে ভারত ট্রেন’ও এই ঐতিহ্য অনুসরণ করে এগিয়ে যাবে। এই ‘বন্দে ভারত ট্রেন’টি হাওড়া ও পুরীর মধ্যে, বাংলা ও ওড়িশার মধ্যে আধ্যাত্মিক ও সাংস্কৃতিক সম্পর্ককে আরও দৃঢ় করবে। আজ দেশের বিভিন্ন রাজ্যে প্রায় ১৫টি ‘বন্দে ভারত ট্রেন’ চলছে। এই আধুনিক ট্রেনগুলি দেশের অর্থনীতিকেও চাঙ্গা করছে।
বন্ধুগণ,
বছরের পর বছর ধরে, সবচেয়ে কঠিন বিশ্বব্যাপী মহামারী পরিস্থিতিতেও ভারত তার বৃদ্ধির গতি বজায় রেখেছে। এর পিছনে একটি বড় কারণ হল যে এই উন্নয়নে প্রতিটি রাজ্যের অংশগ্রহণ রয়েছে, প্রতিটি রাজ্যকে সঙ্গে নিয়ে দেশ এগিয়ে চলেছে। একটা সময় ছিল, যখন কোনও নতুন প্রযুক্তি আসত বা কোনও নতুন সুবিধা তৈরি হত, তখন তা কেবল দিল্লি বা কয়েকটি বড় শহরে সীমাবদ্ধ থাকত। কিন্তু আজকের ভারত এই পুরনো চিন্তাকে পেছনে ফেলে এগিয়ে যাচ্ছে।
আজকের নতুন ভারত নিজেই প্রযুক্তি তৈরি করছে এবং তাকে কাজে লাগিয়ে দ্রুত দেশের প্রতিটি প্রান্তে নতুন সুবিধা নিয়ে যাচ্ছে। এই ‘বন্দে ভারত ট্রেন’ ভারত নিজেই তৈরি করেছে। আজ, ভারত নিজেই 5G প্রযুক্তি বিকাশ করছে এবং এটিকে দেশের দূরবর্তী অঞ্চলে নিয়ে যাচ্ছে।
ভারত করোনার মতো মহামারী প্রতিরোধী দেশীয় টিকা তৈরি করে বিশ্বকে অবাক করেছিল। আর এই সমস্ত প্রচেষ্টার মধ্যে একটি সাধারণ বিষয় হল যে এই সমস্ত পরিষেবাগুলি একটি বড় শহর বা একটি রাজ্যের মধ্যে সীমাবদ্ধ ছিল না, দেশের সর্বত্র সকলের কাছে পৌঁছেছে, দ্রুত পৌঁছেছে। আমাদের ‘বন্দে ভারত ট্রেন’গুলিও এখন উত্তর থেকে দক্ষিণ, পূর্ব থেকে পশ্চিমে দেশের প্রতিটি কোণের মাটিকে স্পর্শ করছে।
ভাই ও বোনেরা,
'সবকা সাথ, সবকা বিকাশ'-এর এই নীতির সবচেয়ে বড় সুবিধা দেশের সেই রাজ্যগুলিই পেয়েছে, যারা আগে উন্নয়নের দৌড়ে পিছিয়ে ছিল। গত ৮-৯ বছরে, ওড়িশায় রেল প্রকল্পগুলি বাস্তবায়নের জন্য বাজেটে অর্থবরাদ্দ যথেষ্ট বৃদ্ধি পেয়েছে। ২০১৪ সালের পূর্ববর্তী ১০বছরে, এখানে, আমাদের এই ওডিশায় প্রতি বছর গড়ে প্রায় ২০ কিলোমিটার রেললাইন স্থাপন করা হয়েছিল। সেই জায়গায়, ২০২২-২৩ সালে অর্থাৎ মাত্র এক বছরে এখানে প্রায় ১২০ কিলোমিটার নতুন রেললাইন স্থাপন করা হয়েছে।
২০১৪ সালের আগে ১০ বছরে, ওডিশায় ২০ কিলোমিটারেরও কম রেলপথকে দ্বিগুণ করা হয়েছিল। গত বছর এই রেলপথকে দ্বিগুণ করার কাজও বেড়ে দাঁড়িয়েছে প্রায় ৩০০ কিলোমিটার। ওড়িশার মানুষ জানেন যে প্রায় ৩০০ কিলোমিটার দীর্ঘ খোর্ধা-বোলাঙ্গির প্রকল্পটি বহু বছর ধরে অসম্পূর্ণ ছিল, ঝুলে ছিল। আজ এই প্রকল্পের কাজও খুব দ্রুত এগিয়ে চলছে। তাছাড়া হরিদাসপুর-পারাদ্বীপ নতুন রেললাইন পাতার কাজ থেকে শুরু করে, তিতলাগড়-রায়পুর সেকশানে রেললাইন দ্বিগুণ করা ও বৈদ্যুতিকীকরণ, যে কাজগুলোর জন্য ওড়িশার মানুষ বছরের পর বছর ধরে অপেক্ষা করছিলেন, সেগুলি এখন সম্পূর্ণ হচ্ছে।
আজ, ওড়িশা দেশের সেই রাজ্যগুলির মধ্যে অন্যতম, যেখানে রেল নেটওয়ার্কের ১০০ শতাংশ বৈদ্যুতিকীকরণ করা হয়েছে। পশ্চিমবঙ্গেও রেল নেটওয়ার্কের ১০০ শতাংশ বৈদ্যুতিকীকরণের কাজ দ্রুত এগিয়ে চলছে। এতে ট্রেনের গতি বেড়েছে এবং পণ্যবাহী ট্রেনের সময়ও বেঁচে গেছে। ওড়িশার মতো একটি রাজ্য, যেটি খনিজ সম্পদের এত বিশাল আধার, এত বড় কেন্দ্র, সেখানে রেল নেটওয়ার্কের ১০০ শতাংশ বৈদ্যুতিকীকরণের ফলে খনিজ সম্পদের পরিবহণ প্রক্রিয়া আরও উন্নত হয়েছে। এতে শিল্প বিকাশের গতি বাড়ানোর পাশাপাশি পরিবেশে ডিজেল দূষণ ক্রমে হ্রাস পাচ্ছে।
বন্ধুগণ,
পরিকাঠামো নির্মাণের আরেকটি দিক আছে, যা নিয়ে তেমন কথা বলা হয় না। পরিকাঠামো শুধুই সাধারণ মানুষের জীবনকে সহজ করে না, এটি সমাজকেও ক্ষমতায়িত করে। যেখানে যথাযথ পরিকাঠামোর অভাব থাকে, সেখানে মানুষের উন্নয়নও পিছিয়ে থাকে। যেখানে পরিকাঠামোর উন্নয়ন অব্যাহত রয়েছে, সেখানে মানুষের জীবনযাত্রায় দ্রুত উন্নয়নও সাধিত হচ্ছে। আপনারা আরও জানেন যে ‘প্রধানমন্ত্রী সৌভাগ্য যোজনা’র মাধ্যমে আমাদের কেন্দ্রীয় সরকার ইতিমধ্যেই ২.৫ কোটিরও বেশি পরিবারকে বিনামূল্যে বিদ্যুৎ সংযোগ দিয়েছে। এর মধ্যে ওড়িশার প্রায় ২৫ লক্ষ বাড়ি এবং পশ্চিমবঙ্গের ৭.২৫ লক্ষ বাড়ি রয়েছে। এখন ভাবুন, আমরা সরকারের দায়িত্ব নেওয়ার পর শুধু এই একটি পরিকল্পনা বাস্তবায়নের কাজ যদি শুরু না হতো তাহলে কী হতো? আজ একবিংশ শতাব্দীতেও আড়াই কোটি বাড়ির শিশুরা অন্ধকারে লেখাপড়া করতে বাধ্য হতো, অন্ধকারে জীবনযাপন করতো। সেই পরিবারগুলি আধুনিক মোবাইল ফোন, ইন্টারনেট সংযোগ এবং বিদ্যুৎ এলে আর যত ধরণের সুবিধা পাওয়া যায় সেসব থেকে বিচ্ছিন্ন থাকতো।
বন্ধুগণ,
আজ আমরা দেশে গত আট বছরে বিমানবন্দরের সংখ্যা ৭৫ থেকে বৃদ্ধি পেয়ে প্রায় ১৫০ হওয়া নিয়ে কথা বলি। এটি ভারতের একটি বড় সাফল্য, বড় অর্জন, কিন্তু এর পেছনে যে ভাবনা- চিন্তা রয়েছে তা এি সাফল্যকে আরও বড় করে তোলে। আজ তেমন মানুষেরা বিমানে ভ্রমণ করতে পারছেন, যাঁদের কাছে একসময় এই বিমানযাত্রা জীবনের সবচেয়ে বড় স্বপ্ন ছিল। সোশ্যাল মিডিয়ায় আপনি নিশ্চয়ই এমন অনেক ছবি দেখেছেন, যাতে দেশের সাধারণ নাগরিকরা তাদের বিমানবন্দরের অভিজ্ঞতা শেয়ার করছেন। যখন তাঁদের ছেলে বা মেয়ে তাঁদেরকে প্রথমবার বিমানে করে তাঁদের কাছে বা কোথাও বেড়াতে নিয়ে যাযন, তখন তাঁদের যে আনন্দ হয় তার কোনও তুলনা হয় না!
বন্ধুগণ,
পরিকাঠামো ক্ষেত্রে ভারতের এই অর্জনগুলিও আজ অধ্যয়নের বিষয়। যখন আমরা পরিকাঠামো গড়ে তোলার জন্য ১০ লক্ষ কোটি টাকা বরাদ্দ করি, তখন তা থেকে লক্ষাধিক মানুষের কর্মসংস্থানের সুযোগও তৈরি হয়। যখন আমরা রেল এবং মহাসড়কের মতো যোগাযোগ ব্যবস্থার সঙ্গে একটি অঞ্চলকে সংযুক্ত করি, তখন এর প্রভাব শুধুই ভ্রমণের সুবিধার মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকে না। এই যোগাযোগ ব্যবস্থা এলাকার কৃষক এবং উদ্যোক্তাদের নতুন নতুন বাজারের সঙ্গে সংযুক্ত করে, এটি বহু নতুন পর্যটকদের এলাকার পর্যটন স্থানের সঙ্গে যুক্ত করে। এটি এলাকার ছাত্রছাত্রীদের তাঁদের পছন্দের কলেজের সঙ্গে যুক্ত করে। এই ভাবনা নিয়েই আজ ভারত আধুনিক পরিকাঠামো গড়ে তোলার ক্ষেত্রে রেকর্ড পরিমাণ অর্থ বিনিয়োগ করছে।
বন্ধুগণ,
দেশ আজ ‘জনসেবাতেই ঈশ্বরের সেবা’ – এই সাংস্কৃতিক দর্শন নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে। আমাদের আধ্যাত্মিক ব্যবস্থা বহু শতাব্দী ধরে এই ধারণাটিকে লালন-পালন করেছে। পুরীর মতো তীর্থস্থান, জগন্নাথ মন্দিরের মতো পবিত্র স্থানগুলি এর কেন্দ্রস্থল। বহু দরিদ্র মানুষ বহু শতাব্দী ধরে ভগবান জগন্নাথের মহাপ্রসাদ থেকে খাবার পেয়ে আসছেন। এই চেতনা নিয়েই আজ দেশ প্রধানমন্ত্রী গরিব কল্যাণ যোজনার মাধ্যমে ৮০ কোটি মানুষকে বিনামূল্যে রেশন সরবরাহ করছে। আজ, যদি কোনও দরিদ্র ব্যক্তির চিকিৎসার প্রয়োজন হয়, তিনি আয়ুষ্মান কার্ডের মাধ্যমে ৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত খরচের চিকিৎসা বিনামূল্যে পান। তেমনি প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার আওতায় কোটি কোটি দরিদ্র মানুষ পাকা বাড়ি পেয়েছেন। তেমনি বাড়িতে বাড়িতে প্রধানমন্ত্রী উজ্জ্বলা যোজনার মাধ্যমে গ্যাস সিলিন্ডার সরবরাহ থেকে শুরু করে জলজীবন মিশনের মাধ্যমে নলবাহিত পানীয় জল সরবরাহ, আজ দেশের গরিবরাও এই সমস্ত মৌলিক পরিষেবা পাচ্ছেন, যার জন্য তাঁদের দেশ স্বাধীন হয়ার পর থেকে এই কয়েক বছর আগে পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হয়েছে।
বন্ধুগণ,
ভারতের দ্রুত উন্নয়নের জন্য ভারতের রাজ্যগুলির সুষম উন্নয়ন সমানভাবে প্রয়োজন। যথেষ্ট সম্পদের অভাবে কোনো রাজ্য যেন উন্নয়নের দৌড়ে পিছিয়ে না থাকে এটা দেখাই কেন্দ্রীয় সরকারের অন্যতম প্রধান কাজ হওয়া উচিত। সেজন্যই ১৫তম অর্থ কমিশনে ওড়িশা এবং পশ্চিমবঙ্গের মতো রাজ্যগুলির জন্য আগের থেকে অনেক বেশি বাজেট বরাদ্দের সুপারিশ করা হয়েছে। ওড়িশার মতো রাজ্য, যাঁদের ওপর এত বিশাল প্রাকৃতিক সম্পদের আশীর্বাদ রয়েছে, সেই রাজ্যগুলিও এর আগে সরকারের ভুল নীতির কারণে তাঁদের নিজস্ব সম্পদ থেকে বঞ্চিত হতে হয়েছে। খনিজ সম্পদের কথা মাথায় রেখে আমরা খনি নীতি সংস্কার করেছি। এর ফলে যাদের খনিজ সম্পদ আছে এমন সব রাজ্যের রাজস্ব অনেক বেড়েছে। জিএসটি চালু হওয়ার পর কর থেকে আয়ও অনেক বেড়েছে। আজ এই সম্পদগুলি রাজ্যের উন্নয়নে ব্যবহার করা হচ্ছে এবং গ্রামের দরিদ্রদের সেবায় ব্যবহার করা হচ্ছে। ওড়িশা যাতে সফলভাবে প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবেলা করতে পারে সেদিকে কেন্দ্রীয় সরকার পূর্ণ মনোযোগ দিচ্ছে। আমাদের সরকার বিপর্যয় মোকাবিলা এবং এনডিআরএফ-এর জন্য ওড়িশাকে ইতিমধ্যেই ৮ হাজার কোটিরও বেশি টাকা দিয়েছে। এই অর্থ ঘূর্ণিঝড়ের সময় মানুষের জীবন এবং সম্পত্তি - উভয়ই রক্ষা করতে সহায়ক ভূমিকা পালন করেছে।
বন্ধুগণ,
আমি নিশ্চিত যে ওড়িশা, পশ্চিমবঙ্গ এবং সমগ্র দেশের উন্নয়নের এই গতি আগামী দিনগুলিতে আরও বৃদ্ধি পাবে। ভগবান জগন্নাথ, মা কালীর কৃপায়, আমরা অবশ্যই একটি নতুন এবং উন্নত ভারতের লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারবো। এই ইচ্ছা নিয়ে, আপনাদের সবাইকে অনেক অনেক ধন্যবাদ! সবাইকে আবারও শুভেচ্ছা জানাই।
জয় জগন্নাথ!