ইন্টারনেট সংযোগ, রেল, সড়ক, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, যোগাযোগ, গবেষণা ও পর্যটন ক্ষেত্র সংক্রান্ত একগুচ্ছ প্রকল্পের সূচনা
রেল, সড়ক ও জল সরবরাহ সংক্রান্ত একগুচ্ছ প্রকল্প জাতির উদ্দেশে উৎসর্গ
গান্ধীনগরের গুজরাট বায়োটেকনলোজি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষা ভবনের উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী
আনন্দে জেলা স্তরের হাসপাতাল ও আয়ুর্বেদ হাসপাতাল, অম্বাজিতে ঋণছাদিয়া মহাদেব মন্দির ও লেকের শিলান্যাস
গান্ধীনগর, আমেদাবাদ, বনসকন্ঠ ও মেহসানাতে একগুচ্ছ সড়ক ও জল সরবরাহ প্রকল্পের শিলান্যাস; দিসায় বায়ুসেনার ঘাঁটিতে রানওয়ের সূচনা
আমেদাবাদে মানব ও জৈব বিজ্ঞান গ্যালারির শিলান্যাস, গিফট সিটিতে গুজরাট জৈব প্রযুক্তি গবেষণা কেন্দ্রের নতুন ভবনের শিলান্যাস
এর মধ্যে ইন্টারনেট সংযোগ, রেল, সড়ক, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, যোগাযোগ, গবেষণা ও পর্যটন ক্ষেত্র সংক্রান্ত একগুচ্ছ প্রকল্প রয়েছে
গত ১৪ ফেব্রুয়ারি আবুধাবিতে উপসাগরীয় দেশে প্রথম হিন্দু মন্দির প্রতিষ্ঠার স্মৃতিচারণও করেন তিনি।
বালিনাথ মহাদেব, হিংলাজ মাতাজি এবং ভগবান দত্তাত্রেয়র মন্দির সংস্কারের কাজ সম্পন্ন হওয়ায় সন্তোষ প্রকাশ করে প্রধানমন্ত্রী এই কাজে নিয়োজিত কারিগর ও শ্রমিকদের অভিনন্দন জানান।
১০ কোটি পরিবারে নলবাহিত জল পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্য নেওয়া হয়েছে বলেও জানান তিনি।
আজ যখন সমগ্র জাতি রামলালার জন্মস্থানে মন্দির নির্মাণ নিয়ে উদ্বেল, তখনও কিছু মানুষ নেতিবাচকতা ছড়ানোর চেষ্টা করছেন।
নতুন ও আধুনিক রাস্তাঘাট এবং রেলপথ উন্নত ভারতের দিকে যাত্রা সুগম করবে।

জয় ভোলিনাথ! জয়-জয় ভোলিনাথ!
পরম্ব হিংলাজ মাতার জয়! হিংলাজ মাতার জয়!
ভগবান শ্রী দত্তাত্রেয়র জয়! ভগবান শ্রী দত্তাত্রেয়র জয়!

ভোলিনাথ উৎসবের উন্মাদনা তৈরি করেছে। আমি এর আগেও বহুবার ভোলিনাথে এসেছি, কিন্তু আজকের আনন্দ একেবারেই অন্যরকম। গ্রামবাসীদের মধ্যে আজকে আমি অন্য কিছু প্রত্যক্ষ করলাম। আমি যখন আমার কাকার বাড়িতে এলাম, সেই আনন্দ একেবারেই অনন্য বলা যেতে পারে। ভক্তরা ভক্তিরসে নিমজ্জিত। কি অদ্ভুত এক সন্ধিক্ষণ দেখুন। ঠিক এক মাস আগে অযোধ্যায় প্রভু রামের চরণে আনত ছিলাম। প্রভু রামের প্রাণপ্রতিষ্ঠার ঐতিহাসিক অনুষ্ঠান প্রত্যক্ষ করার সৌভাগ্য আমার হয়েছে। এরপর আমি আবু ধাবি যাই। সেখানে ১৪ ফেব্রুয়ারি বসন্ত পঞ্চমীতে উপসাগরীয় দেশগুলির মধ্যে প্রথম হিন্দু মন্দির উদ্বোধনের সৌভাগ্য আমার হয়। আজকে তরভ-এ এই স্বর্গীয় অসাধারণ মন্দিরের প্রতিষ্ঠা অনুষ্ঠানে থাকার সৌভাগ্য আমার হয়েছে।

 

বন্ধুরা,

এ দেশ এবং বিশ্বের জন্য ভোলিনাথ শিব ধাম হচ্ছে একটি পবিত্র পীঠ। রাবরি সম্প্রদায়ের জন্য এটিকে ‘গুরুগদি’ অর্থাৎ, গুরুর পীঠ বলা হয়ে থাকে। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে রাবরি সম্প্রদায়ের মানুষদের এখানে সমবেত হতে দেখলাম আমি। আমি আপনাদের সকলকেই অভিনন্দন জানাচ্ছি।

বন্ধুরা,

ভারতের উন্নয়নের যাত্রাপথে এটি একটি অসাধারণ পর্ব। এটা এমন এক সময় যখন ‘দেব কাজ’ অর্থাৎ, স্বর্গীয় কাজ এবং ‘দেশ কাজ’ অর্থাৎ, দেশের কাজ দ্রুতগতিতে এগিয়ে চলেছে। ফলে আজ যেমন এখানে ‘দেব কাজ’-এর পবিত্র ক্রিয়াকর্ম হল, ঠিক তার পাশাপাশি ১৩ হাজার কোটি টাকার উন্নয়নমূলক প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন ও উদ্বোধনের কাজও হয়েছে। রেল, সড়ক, বন্দর পরিবহণ, জল, জাতীয় সুরক্ষা, নগরোন্নয়ন পর্যটন এবং আরও বিভিন্ন ক্ষেত্রের সঙ্গে এই সমস্ত প্রকল্পগুলি যুক্ত। এইসব প্রকল্পগুলির ফলে মানুষের জীবনধারার স্বাচ্ছন্দ্য বাড়বে এবং কর্মসংস্থানের সম্ভাবনার সৃষ্টি হবে। এলাকার তরুণ সম্প্রদায়ের জন্য স্বনিযুক্তির ক্ষেত্রও প্রসারিত হবে। 

আমার পরিবারের সদস্যবৃন্দ,

আজ যে আমি স্বর্গীয় শক্তি অনুভব করছি, এই শক্তি, এই স্বর্গীয় অনুভূতি হাজার বছর ধরে আমাদের দেশে প্রবাহিত, ভগবান কৃষ্ণ, ভগবান শিবের সঙ্গে যা সম্পর্কিত। বহু শত বর্ষ প্রাচীন মন্দির আজ একবিংশ শতাব্দীর স্থাপত্যের গরিমা নিয়ে এবং প্রাচীন স্বর্গীয় সুষমামণ্ডিত হয়ে বিরাজ করছে বহু শিল্পী এবং শ্রমিকের অক্লান্ত প্রচেষ্টার ফলে। আমি এই সমস্ত মানুষদেরকে অভিবাদন জানাই।

 

ভাই ও বোনেরা,

আমাদের মন্দিরগুলি কেবলমাত্র পুজো এবং আচার-বিচারের ক্ষেত্রই নয়, সেগুলি আমাদের প্রাচীন সংস্কৃতি ও ধারার সাক্ষ্য বহন করে আসছে। আমাদের দেশে মন্দিরকে জ্ঞান-বিজ্ঞানের কেন্দ্র হিসেবে দেখা হয়ে থাকে, যা অন্ধকারের বেড়াজাল কাটিয়ে জ্ঞানের আলোতে সমাজ এবং দেশকে পথ দেখায়। শিব ধাম শ্রী ভলিনাথ অখণ্ড শিক্ষা ও সমাজ সংস্কারের এই পবিত্র ধারাকে এগিয়ে নিয়ে গেছেন। পূজ্য বালদেব গিরির মহারাজজির সঙ্গে কথা বলার সময় আমি দেখেছি যে মন্দিরের পবিত্রতার থেকেও শিক্ষা এবং সমাজের শিশুদের তাঁর চিন্তা ছিল অনেক বেশি গভীর। বই মেলা আয়োজনের মাধ্যমে এই সচেতনতার প্রসার ঘটিয়েছে এই সংগঠন। হস্টেল এবং বিদ্যালয় নির্মাণের মাধ্যমে শিক্ষার স্তরকেও অনেক উন্নত করা হয়েছে। আজ কয়েকশ’ ছাত্র, যারা প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় বসতে চলেছে, তাদের জন্য বাসস্থান এবং গ্রন্থাগারের সুযোগ দেওয়া হয়। ফলে, স্বর্গীয় সেবা এবং জাতীয় সেবার মেলবন্ধনের এর থেকে ভালো দৃষ্টান্ত আর কি হতে পারে? 

ভাই ও বোনেরা,

আজ দেশ ‘সবকা সাথ, সবকা বিকাশ’ – এই মন্ত্রে বলিয়ান হয়ে উন্নয়নের পথে এগিয়ে চলেছে। ‘মোদীর গ্যারান্টি’র উদ্দেশ্য হল, একেবারে সমাজের প্রান্তিক স্তরে জনসাধারণের জীবনের মানোন্নয়ন ঘটানো। ফলে, একদিকে যেমন দেশে মন্দির নির্মাণ হচ্ছে, তেমনই দরিদ্রদের জন্য লক্ষ লক্ষ পাকা বাড়ি নির্মাণের কাজও এগিয়ে চলেছে। মাত্র কয়েকদিন আগে গুজরাটে দরিদ্রদের জন্য ১.২৫ লক্ষ গৃহের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন অনুষ্ঠানের উদ্বোধনের সুযোগ হয়েছিল আমার। একবার ভাবুন, এত দরিদ্র পরিবারের আশীর্বাদ কি হতে পারে! আজ দেশের ৮০ কোটি মানুষ বিনা পয়সায় রেশন পাচ্ছেন এবং এইসব গরিবের গৃহে উনুন জ্বলছে। এটা ভগবানের উপহার। আজ দেশের ১০০ কোটি নতুন পরিবার পাইপবাহিত পরিশ্রুত পানীয় জল পাচ্ছে। এটা দূরদুরান্ত থেকে জল আনতে যাওয়া দেশের দরিদ্র পরিবারগুলির কাছে অমৃতাস্বাদনের মতো। আমি ‘সুজলাং-সুফলাং’ প্রকল্প চালু করেছি। উত্তর গুজরাটের কংগ্রেস বিধায়করাও আমাকে বলেন, “স্যার, আপনি ছাড়া এ কাজ হত না। আগামী ১০০ বছরেও মানুষ এই উপকার ভুলবেন না”। তাঁদের সাক্ষী এখানেই বসে রয়েছেন। 

 

বন্ধুরা,

বিগত দু’দশকে উন্নয়নের পাশাপাশি গুজরাটের ঐতিহ্যগত ক্ষেত্রের মহিমাকে আরও বেশি প্রসারের কাজ করেছি আমরা। দুর্ভাগ্যবশতঃ, স্বাধীন ভারতে দীর্ঘদিন ধরে উন্নয়ন এবং ঐতিহ্যের মধ্যে একটা তফাৎ তৈরি করা হয়েছিল। আর এজন্য যদি কাউকে দোষ দিতে হয়, তাহলে দশকের পর দশক ধরে দেশ শাসন করা কংগ্রেসকে ছাড়া আর কাকেই বা তা দেওয়া যায়। এই মানুষগুলিই সোমনাথের মতো পবিত্র জায়গাকেও বিতর্কিত করে তুলেছে। এঁরা সেই মানুষ যাঁরা পাভাগড়ে ধর্মীয় পতাকা উত্তোলনে কোনরকম উৎসাহ দেখাননি। তাঁরা সেই একই শ্রেণীর মানুষ, যাঁরা মোধেরার সূর্য মন্দিরকে ভোটব্যাঙ্ক রাজনীতির লেন্স চোখে লাগিয়ে দেখে এসেছেন। এই মানুষগুলিই রাম মন্দিরের অস্তিত্ব নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন এবং রাম মন্দির নির্মাণে বাধা দিয়েছিলেন। আজ যখন প্রভু রামের জন্মস্থলে সেই অসাধারণ মন্দির নির্মাণ সম্পূর্ণ হয়েছে, সারা দেশ তার জয়গান গাইছে। ফলে, যাঁরা নেতিবাচক পথকে আঁকড়ে থাকতে চায়, তাঁরা ঘৃণার পথকে প্রশস্ত করছেন। 

ভাই ও বোনেরা,

দেশের অগ্রগতির পথে ঐতিহ্য রক্ষা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। গুজরাটে প্রাচীন ভারতীয় সভ্যতার অনন্য নিদর্শন রয়ে গেছে। ইতিহাসকে বোঝার জন্য এই এগুলি কেবলমাত্র প্রতীকী অর্থেই গুরুত্বপূর্ণ নয়, ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে তাঁদের শিকড়ের সঙ্গে সম্বন্ধ তৈরি করার ক্ষেত্রেও তা গুরুত্বপূর্ণ। ফলে, আমাদের সরকার নিরন্তর এই সমস্ত ঐতিহ্যপূর্ণ এলাকার পুনর্বিকাশের কাজ এগিয়ে নিয়ে চলেছে। দেখুন, ভাদনগরে খনন কার্যের ফলে ইতিহাসের নতুন কোন দিক উন্মোচিত হয়। গত মাসেই ২,৮০০ বছরের পুরনো বাসস্থল ভাদনগরে আবিষ্কার করা গেছে, যেখানে অত বছর আগেও মানুষ বসবাস করতেন। ধোলাভিরাতে আমরা প্রাচীন ভারতের স্বর্গীয় নমুনাকে প্রত্যক্ষ করতে পারি। এগুলিই হল ভারতের গর্ব। সমৃদ্ধ ঐতিহ্য নিয়ে আমাদের গর্ববোধ।

 

বন্ধুগণ,

আজ নব-ভারতে প্রত্যেকটি প্রয়াস আগামী প্রজন্মের স্বার্থের দিকে তাকিয়ে নেওয়া হচ্ছে। নতুন আধুনিক রাস্তা, রেলপথ তৈরি হচ্ছে। এগুলি সব ‘বিকশিত ভারত’-এর পথ। আজ মেহসনা রেলপথের সংযোগ শক্তিশালী হয়েছে। পাশাপাশি দুটি রেললাইন পাতার ফলে বনস্কান্থা ও পাটন-এর সঙ্গে কান্দলা, টুনা এবং মুন্দ্রা বন্দরের যোগাযোগ ব্যবস্থা অনেক উন্নত হয়েছে। নতুন ট্রেন চালানোর সুযোগ যেমন বেড়েছে, তার পাশাপাশি পণ্যবাহী ট্রেন চলাচলের সুযোগও তৈরি হয়েছে। আজ দেসা বায়ুসেনা ঘাঁটিতে রানওয়ের উদ্বোধন হল। এই বায়ুসেনা ঘাঁটিতে কেবলমাত্র রানওয়ে যে আছে তাই নয়, আগামীদিনে ভারতের সুরক্ষায় এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র হয়ে উঠতে চলেছে। আমার মনে আছে, গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী থাকাকালীন ভারত সরকারকে আমি এ নিয়ে বহু চিঠি লিখেছিলাম, অনেক চেষ্টা চালিয়েছিলাম, কিন্তু কংগ্রেস সরকার সম্পূর্ণ নীরবতার ভূমিকা নিয়েছে এবং নির্মাণ কাজ বন্ধ করতে কোনও কসুর করেনি। আমি এর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেছি দেড় বছর আগে। মোদী যা বলে, তা করে। ফলে, দেসা-র রানওয়ের আজ উদ্বোধন তার এক প্রত্যক্ষ প্রমাণ বলা যায়। এটাই হচ্ছে ‘মোদীর গ্যারান্টি’।

বন্ধুরা,

উত্তর গুজরাটে ২০-২৫ বছর আগেও সুযোগ ছিল খুবই সীমিত। কৃষকদের জন্য মাঠে জল ছিল না, গবাদি পশুপালকদের নানা অসুবিধায় পড়তে হত, শিল্পোন্নয়নের ক্ষেত্র ছিল খুবই সীমিত। কিন্তু আজ বিজেপি-র শাসনকালে পরিস্থিতির বদল ঘটছে। কৃষকেরা প্রতি বছর ২-৩টি ফসল বুনছেন। ভূমিতে জলস্তর বৃদ্ধি পেয়েছে। আজ জল সরবরাহ সংক্রান্ত আটটি প্রকল্পের উদ্বোধন ও ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন হল। ১,৫০০ কোটি টাকার বেশি এতে খরচ করা হয়েছে। এতে উত্তর গুজরাটের জল সমস্যা মিটবে। বিন্দু বিন্দু জলসেচের যে আধুনিক প্রযুক্তিগত ব্যবস্থা উত্তর গুজরাটের কৃষকরা গ্রহণ করেছেন, তা সত্যিই অসাধারণ। আজকে আমি দেখছি যে রাসায়নিকমুক্ত জৈব চাষের প্রসার ঘটছে। এসব প্রয়াসের মধ্য দিয়েই দেশজুড়ে প্রাকৃতিক চাষের প্রতি কৃষকদের উৎসাহ বৃদ্ধি পাবে। 

 

ভাই ও বোনেরা,

ঐতিহ্য রক্ষার পাশাপাশি উন্নয়নের কাজ আমরা চালিয়ে যাব। আজ এই স্বর্গীয় অভিজ্ঞতার শরিক হতে পেরে আমি আপনাদের সকলকে আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। আপনাদের অনেক অনেক ধন্যবাদ। আমার সঙ্গে আপনারা বলুন – 

ভারতমাতার জয়!
ভারতমাতার জয়!
ভারতমাতার জয়!

ধন্যবাদ!

 

Explore More
৭৮ তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে নয়াদিল্লির লালকেল্লার প্রাকার থেকে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ ১৫ই আগস্ট , ২০২৪

জনপ্রিয় ভাষণ

৭৮ তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে নয়াদিল্লির লালকেল্লার প্রাকার থেকে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ ১৫ই আগস্ট , ২০২৪
Economic Survey: India leads in mobile data consumption/sub, offers world’s most affordable data rates

Media Coverage

Economic Survey: India leads in mobile data consumption/sub, offers world’s most affordable data rates
NM on the go

Nm on the go

Always be the first to hear from the PM. Get the App Now!
...
সোশ্যাল মিডিয়া কর্নার 1 ফেব্রুয়ারি 2025
February 01, 2025

Budget 2025-26 Viksit Bharat’s Foundation Stone: Inclusive, Innovative & India-First Policies under leadership of PM Modi