Quoteজনপ্রশাসনের ক্ষেত্রে সাফল্যের নজির হিসেবে ‘প্রধানমন্ত্রী পুরস্কার’ ১৬ জন প্রাপকের হাতে তুলে দেন প্রধানমন্ত্রী
Quote‘বিকশিত ভারত - নাগরিকদের ক্ষমতায়ন এবং শেষ সীমায় সুবিধা পৌঁছে দেওয়া’ শীর্ষক একটি ই-বুকের প্রথম ও দ্বিতীয় খণ্ড প্রকাশ করেন
Quote“উন্নত ভারতের জন্য সরকারি ব্যবস্থার মাধ্যমে সাধারণ মানুষের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হওয়া দরকার”
Quote“আগে মনে করা হত যে সরকারই সব কাজ করবে, এখন মনে করা হয় সরকার সকলের জন্য কাজ করবে”
Quote“সরকারের উদ্দেশ্য হল ‘দেশ প্রথম, নাগরিক প্রথম’, আজকের সরকার অবহেলিতদের উন্নতিসাধনকে অগ্রাধিকার দিচ্ছে”
Quoteজনপ্রশাসনে উল্লেখযোগ্য সাফল্যের নজিরস্বরূপ ‘প্রধানমন্ত্রী পুরস্কার’ প্রাপকদের হাতে তুলে দেন তিনি।
Quoteসময় যথেষ্ট পরিমাণে না থাকলেও দেশে অমিত সম্ভাবনা ও উদ্যমের অভাব নেই।
Quoteতিনি বলেন যে আজকের এই পুরস্কারের মাধ্যমেই প্রতিভাত হয় কর্মযোগীদের সেবার মনোভাব।
Quoteশ্রী মোদী বলেন, এই পাঁচটি সঙ্কল্প থেকে যে শক্তির আত্মপ্রকাশ ঘটছে তা বিশ্বে ভারতকে তার কাঙ্খিত লক্ষ্য পূরণের দিকে নিয়ে যাবে।
Quoteএই ব্যবস্থার যে রূপান্তরসাধন ঘটানো হয়েছে সেক্ষেত্রে সিভিল আধিকারিকদের কৃতিত্ব দিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ভুল লোকের হাতে টাকা পৌঁছনো বন্ধ করে প্রায় ৩ লক্ষ কোটি টাকা সাশ্রয় করা সম্ভব হয়েছে যা এখন গরীবদের কল্যাণে ব্যবহার করা হচ্ছে।
Quoteতিনি বলেন, জীবনধারার স্বাচ্ছন্দ্য এবং সুচারু ব্যবসার জন্য আমাদের এসবের এক সমাধানসূত্র খুঁজতে হবে।
Quoteএক্ষেত্রে তিনি স্বচ্ছ ভারত, অমৃত সরোবর, জল জীবন মিশন-এর দৃষ্টান্ত দেন।
Quoteসেই অভাব পূরণ করা হচ্ছে সহকারী সচিব নিয়োগ করে যেখানে তরুণ আইএএস আধিকারিকরা এখন তাঁদের ক্যারিয়ারের শুরুতেই কেন্দ্রীয় সরকারে কাজ করার সুযোগ পাচ্ছেন।
Quoteএই নতুন উদ্ভূত ভারতবর্ষে গুরুত্বপূর্ণ কাজের সুযোগ রয়েছে আপনার কাছে বলে জানান প্রধানমন্ত্রী।

মন্ত্রিসভায় আমার সহকর্মী ডঃ জিতেন্দ্র সিং, শ্রী পি কে মিশ্রজি, শ্রী রাজীব গৌবাজি, শ্রী শ্রীনিবাসনজি এবং আজকের এই অনুষ্ঠানের কর্মযোগী বন্ধুগণ, ভদ্রমহিলা ও ভদ্রমহোদয়গণ! অসামরিক সেবা দিবস উপলক্ষে সকলকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা। এবছরের অসামরিক সেবা দিবসটি বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ কারণ দেশের স্বাধীনতা অর্জনের ৭৫ বর্ষ পূর্ণ হয়েছে। এমন একটি সময়ে দেশ এখন আগামী ২৫ বছরের জন্য এক বড় ধরনের লক্ষ্যমাত্রা পূরণের পথে দ্রুত পদক্ষেপে এগিয়ে চলেছে। যে সমস্ত আধিকারিক এই সার্ভিসে যোগ দিয়েছিলেন ১৫, ২০ বা ২৫ বছর আগে, স্বাধীনতার এই অমৃতকালে উপনীত হওয়ার পেছনে তাঁদের এক বড় ধরনের ভূমিকা রয়েছে। আবার, আগামী ১৫, ২০ বা ২৫ বছরের মধ্যে যে তরুণ আধিকারিকরা এই কাজের সঙ্গে যুক্ত হতে চলেছেন, তাঁদের ভূমিকাও সমানভাবেই গুরুত্বপূর্ণ। তাই, ভারতের সিভিল সার্ভিসের সঙ্গে যুক্ত প্রতিটি আধিকারিকের উদ্দেশেই আমি একথা বলতে চাই যে আপনারা সত্যিই ভাগ্যবান। আমার এই কথায় আপনাদের সম্পূর্ণ বিশ্বাস রয়েছে বলেই আমি মনে করি। হয়তো কেউ কেউ ভেবে থাকবেন যে তাঁরা এই আশীর্বাদ থেকে বঞ্চিত কিন্তু, তাঁদের প্রত্যেকেরই দৃষ্টিভঙ্গী যাই হোক না কেন, আমার শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন রইল সকলের জন্য।

|

এই সময়কালে দেশকে সেবা করার সুযোগ আপনাদের সামনে উপস্থিত। স্বাধীনতার এই অমৃতকালে দেশের স্বাধীনতা সংগ্রামীদের স্বপ্ন পূরণের দায়িত্বও রয়েছে আমাদের ওপর। আমাদের হাতে সময় হয়তো খুব বেশি নেই, কিন্তু সম্ভাবনা রয়েছে প্রচুর। আমাদের লক্ষ্য পূরণের সঙ্কল্প হয়তো কঠিন, কিন্তু আমাদের মনোবল রয়েছে অটুট এবং অনবদমিত। হয়তো সর্বোচ্চ শিখরে আরোহনের প্রয়োজন হবে আমাদের কিন্তু, আমাদের উদ্দেশ্য ও অভিপ্রায় প্রায় আকাশচুম্বী। গত ৯ বছরে ভারত এমন এক অবস্থায় পৌঁছে গেছে যেখান থেকে আমাদের দেশের উন্নয়নে এক বড় ধরনের যুগান্তকারী ঘটনা ঘটে যেতে পারে। আমি প্রায়ই বলে থাকি যে দেশের আমলাতন্ত্র হয়তো একই থেকে যাবে। কর্মী ও আধিকারিকদের ক্ষেত্রেও হয়তো বড় ধরনের কোনও পরিবর্তন ঘটবে না। কিন্তু, ফলাফলের ক্ষেত্রে ঘটে যাবে ব্যাপক পরিবর্তন। বিশ্বের আঙিনায় ভারতের ভূমিকা গত ৯ বছরে বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ হয়ে উঠেছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে আপনাদের সকলের সহযোগিতা হয়ে উঠেছে আরও আরও বেশি গুরুত্বপূর্ণ। দেশের দরিদ্রতম মানুষটির মনে যদি ভালো কিছু করার বাসনা জেগে থাকে, তাহলে বুঝতে হবে যে এজন্য দায়ী আপনাদের কঠোর পরিশ্রম। গত ৯ বছরে ভারতের উন্নয়ন যদি এক নতুন মাত্রা লাভ করে তাহলে বুঝতে হবে যে আপনাদের সক্রিয় অংশগ্রহণ ছাড়া তা কখনই সম্ভব ছিল না। করোনার মতো একটি বিপর্যয় সত্ত্বেও ভারত বর্তমানে বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম অর্থনীতি হয়ে উঠতে চলেছে।

 

|

ভারত এখন ফিনটেক বিশ্বকে নেতৃত্ব দেওয়ার মতো ক্ষমতায় রয়েছে। ডিজিটাল পদ্ধতিতে লেনদেনের ক্ষেত্রে ভারত এখন বিশ্বে এক নম্বর। আবার, ভারতে এখন বিশ্বের অন্যান্য দেশের তুলনায় মোবাইল ডেটার জন্য সর্বাপেক্ষা কম অর্থ ব্যয় করতে হয়। বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম স্টার্ট-আপ পরিবেশ ও পরিস্থিতি রয়েছে আমাদের ভারতেই। ২০১৪-র তুলনায় দেশে রেল বৈদ্যুতিকীকরণের কাজ এখন বৃদ্ধি পেয়েছে দশগুণ বেশি। অন্যদিকে, ২০১৪-র তুলনায় দেশের বন্দরগুলিতে কাজকর্মের মাত্রাও বৃদ্ধি পেয়েছে দ্বিগুণের বেশি। জাতীয় মহাসড়কগুলিতে প্রকল্প নির্মাণের কাজে গতিও বেড়ে উঠেছে দ্বিগুণ মাত্রায়। আবার, দেশে বর্তমানে ২০১৪-র তুলনায় বিমানবন্দরের সংখ্যাও বৃদ্ধি পেয়েছে দ্বিগুণ। আজ এখানে যে প্রস্তাবনার অবতারণা করা হল তা দেশের এই সাফল্যে আপনাদের সক্রিয় অংশগ্রহণকেই প্রমাণ করে। আপনাদের কর্মনিষ্ঠার কথাই তাতে স্বীকৃত হয়। এজন্য সকল সহকর্মীকে জানাই আমার অভিনন্দন।

বন্ধুগণ,

গত বছর ১৫ আগস্ট লালকেল্লার প্রাকার থেকে প্রদত্ত আমার ভাষণে ‘পঞ্চপ্রাণ’ অর্থাৎ, পাঁচটি সঙ্কল্পের কথা আমি উল্লেখ করেছিলাম। এই পাঁচটি সঙ্কল্প হল – এক উন্নত ভারত গঠন, দাসত্বের মানসিকতা থেকে মুক্তি, ভারতের ঐতিহ্যে গর্ববোধ, দেশের ঐক্য ও সংহতিকে শক্তিশালী করে তোলা এবং কর্তব্যকে সর্বোচ্চ জ্ঞান করা। এই পাঁচটি সঙ্কল্প তথা ‘পঞ্চপ্রাণ’ থেকে যে শক্তি উৎসারিত হবে তা দেশকে কাঙ্খিত উচ্চতায় নিয়ে যেতে আমাদের সাহায্য করবে। আমি আরও আনন্দিত একথা ভেবে যে এ বছরের অসামরিক সেবা দিবসের বিষয়বস্তু হিসেবে আপনারা বেছে নিয়েছেন ‘উন্নত ভারত’ গঠনের সঙ্কল্পকে। এক উন্নত ভারত গঠনের পেছনে কি ধরনের চিন্তাভাবনা কাজ করেছে তার বিশেষ প্রতিফলন ঘটেছে সদ্য প্রকাশিত একটি বইয়ে। উন্নত ভারতের ধারণা শুধুমাত্র আধুনিক পরিকাঠামো বা আধুনিক নির্মাণ প্রকল্পের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়, সমানভাবে প্রয়োজন ভারতের এমন এক সরকারি ব্যবস্থা যা প্রত্যেক দেশবাসীর আশা-আকাঙ্ক্ষাকে সমর্থন যুগিয়ে যাবে। উন্নত ভারত গঠনের লক্ষ্যে দেশের প্রতিটি সরকারি কর্মীর উচিত দেশবাসীর স্বপ্নকে সফল করে তুলতে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেওয়া। উন্নত ভারত গঠনের জন্য প্রয়োজন গত কয়েক দশকের নেতিবাচক মানসিকতার আমূল পরিবর্তন। আমাদের ব্যবস্থায় এখন ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গির ওপর আরও বেশি করে জোর দিতে হবে।

 

|

বন্ধুগণ,

স্বাধীনতা-উত্তরকালে আমাদের বহু দশকের অভিজ্ঞতা থেকে আমরা উপলব্ধি করেছি যে কাগজে-কলমে আমাদের প্রস্তুতিপর্ব চমৎকার হলেও দেশের শেষ সীমানা পর্যন্ত পরিষেবার সুযোগ পৌঁছে দেওয়া যায়নি। ফলে, প্রত্যাশিত সুফল অধরাই থেকে গেছে। সেই প্রাচীন ব্যবস্থায় দেশে ভুয়ো গ্যাস সংযোগের সংখ্যা ছিল ৪ কোটিরও বেশি। শুধু তাই নয়, ভুয়ো রেশন কার্ডের সংখ্যাও ছিল ৪ কোটির অনেক অনেক বেশি। ঐ সময়কালে নারী ও শিশু বিকাশ মন্ত্রকের পক্ষ থেকে কোটি কোটি কাল্পনিক নারী ও শিশুকে সহায়তা দেওয়া হয়েছে। শুধু তাই নয়, সংখ্যালঘু বিষয়ক মন্ত্রকের পক্ষ থেকে ভুয়ো বৃত্তি দেওয়া হয়েছে ৩০ লক্ষেরও বেশি। এমজিএনআরইজিএ কর্মসূচির আওতায় দেশে লক্ষ লক্ষ ভুয়ো ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টও ঐ সময় খোলা হয়েছিল। কিন্তু এই পরিস্থিতির এখন পরিবর্তন ঘটেছে এবং এর ফলে সাশ্রয় ঘটেছে প্রায় ৩ লক্ষ কোটি। এই সাফল্যের জন্য ধন্যবাদ ও অভিনন্দন আপনাদের সকলেরই প্রাপ্য।

বন্ধুগণ,

আমাদের হাতে সময় সীমিত। সুতরাং, সঠিক দিশা ও কর্মরীতি আমাদের দ্রুত স্থির করে ফেলতে হবে। দক্ষতার থেকেও এখন বড় কথা অদক্ষতাকে কিভাবে কাটিয়ে ওঠা যায়। আমাদের লক্ষ্য যদি সঠিক থাকে, তাহলে দক্ষতাও বৃদ্ধি পেতে বাধ্য।

|

সরকার বর্তমানে সকলের স্বার্থে সহায়সম্পদের সুদক্ষ ব্যবহার আগ্রহী। আমাদের সরকারের মূলমন্ত্রই হল ‘জাতিই সর্বপ্রথম – নাগরিকই সর্বপ্রথম’। কেন্দ্রের বর্তমান সরকারের এখন অগ্রাধিকার হল সুযোগ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত মানুষের স্বার্থে কাজ করে যাওয়া। আমাদের সরকার কখনই মনে করে না যে দেশের সীমান্ত গ্রামগুলি হল দেশের শেষতম গ্রাম, বরং সীমান্তবর্তী গ্রামগুলিকে আমরা দেশের প্রথম গ্রাম বলে চিহ্নিত করি। আমাদের হাতে রয়েছে ‘ডিজিটাল ইন্ডিয়া’র মতো এক শক্তিশালী পরিকাঠামো তথা কর্মসূচি। সুতরাং, এর ওপর নির্ভর করে প্রত্যেকটি দপ্তরকেই এখন এগিয়ে যেতে হবে।

কোনও বিষয়ে ‘নো অবজেকশন সার্টিফিকেট’, ছাড়পত্র এবং নানা ধরনের শংসাপত্র পেতে প্রশাসনিক ক্ষেত্রে সময় লেগে যায় প্রচুর। এর সমাধান খোঁজার পথও আমাদের খুঁজে বের করতে হবে। তবেই সম্ভব হবে জীবনযাত্রাকে আরও সহজ করে তোলা।

|

বন্ধুগণ,

স্বাধীনতার এই অমৃতকাল ভারতের প্রত্যেকটি সরকারি কর্মীর কাছে অফুরন্ত সুযোগ এনে দিয়েছে যার সাহায্যে যে কোনও ধরনের চ্যালেঞ্জের মোকাবিলা করা সম্ভব। ভারতবাসীর আশা-আকাঙ্ক্ষা ক্রমশ বেড়ে চলেছে। তাই, উন্নত ভারত গঠনের জন্য খুব বেশি সময় নষ্ট করার মতো পরিস্থিতি এখন নেই। দেশবাসীর আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণে তাই আমাদের এখন সর্বশক্তি নিয়োগ করে এগিয়ে যাওয়ার দিন।

বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে বিশেষজ্ঞদের মতামত আমাদের কাছে পৌঁছে গেছে। বিভিন্ন আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানের ভারত সম্পর্কে ধারণার কথা আমরা শুনতে পেয়েছি। তারা সকলেই একবাক্যে স্বীকার করেন যে ভারতের এক বিশেষ সময়কাল এখন উপস্থিত এবং এই দেশের আমলাতন্ত্রকে এখন একটি মুহূর্তও নষ্ট হতে দেওয়া যাবে না। তাই, ভারতের প্রত্যেক সরকারি কর্মী এবং আমলাতন্ত্রের সঙ্গে যুক্ত সমস্ত আধিকারিকদের কাছে আমি অনুরোধ জানাব, যে বিশ্বাস ও আস্থা দেশবাসী আপনাদের ওপর ন্যস্ত করেছে তার সুযোগ আপনারা গ্রহণ করুন এবং তাঁদের সেই আস্থা ও বিশ্বাসকে শ্রদ্ধা জানিয়ে আপনারা নিজেদের কাজ সম্পন্ন করুন।

|

বন্ধুগণ,

দেশের সিভিল সার্ভিসের সঙ্গে যে তরুণ আধিকারিকরা যুক্ত হয়েছেন তাঁদের উদ্দেশে আমি বলব, কাজ সুচারুভাবে সম্পন্ন করার ওপরই আপনারা বিশেষ জোর দিন। আপনারা মনে রাখবেন যে দেশবাসীর স্বপ্ন ও আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণে তথা উন্নত ভারত গঠনের ক্ষেত্রে সুপ্রশাসনই হল এগিয়ে যাওয়ার মূল চাবিকাঠি। তাই, প্রশাসনকে করে তুলতে হবে জনকেন্দ্রিক। সমস্যার সমাধানই শুধুমাত্র নয়, কাঙ্খিত ফল যেন আরও ভালো হয়, সেদিকেও এখন নজর দেওয়া প্রয়োজন। একইসঙ্গে প্রয়োজন সরকারি কর্মী ও আধিকারিকদের দায়বদ্ধতা।

বন্ধুগণ,

আপনারা যদি কোনও জেলার উন্নয়নের জন্য এক বিশেষ দৃষ্টিভঙ্গী গ্রহণ করে থাকেন, তাহলে মনে রাখবেন যে পঞ্চায়েত পর্যায়েও উন্নয়নের সেই দৃষ্টিভঙ্গী গড়ে তোলা প্রয়োজন। ব্লক, পঞ্চায়েত, জেলা - সর্বত্রই স্বচ্ছ দৃষ্টিভঙ্গী নিয়ে উন্নয়নের পথে আমাদের এগিয়ে যেতে হবে।

|

বন্ধুগণ,

অমৃতযাত্রার এই ২৫টি বছরকে উন্নত ভারত গঠনের এক বিশেষ সময়কাল বলেই আমরা মনে করি। নতুন ভারতে সাধারণ নাগরিকদের যেমন ক্ষমতায়ন ঘটেছে, সেরকমই ক্ষমতায়ন ঘটেছে সমগ্র ভারতেরই। এই নতুন ভারত গঠনের পেছনে আপনাদের ভূমিকা সর্বাপেক্ষা গুরুত্বপূর্ণ। আজ থেকে ১০০ বছর পরে যখন আজকের ইতিহাসকে তুলে ধরা 

|

হবে তখন সেখানে আপনাদের নাম সোনার অক্ষরে লেখা থাকবে। আমি বিশ্বাস করি যে অসামরিক সেবা দিবস উদযাপন প্রথামাফিক একটি বার্ষিক সমারোহ মাত্র নয়, বরং এই দিনটি হল আমাদের এক বিশেষ সঙ্কল্প গ্রহণের দিন, নতুন নতুন সিদ্ধান্ত গ্রহণের দিন। যদি আমরা নতুন উদ্যমে বলীয়ান হয়ে নতুন প্রেরণা, নতুন শক্তি এবং অটুট মনোবল ও মানসিকতা নিয়ে এগিয়ে যেতে পারি, তাহলে কাঙ্খিত লক্ষ্যে আমরা উপনীত হবই। এই বিশ্বাস নিয়েই আপনাদের শুভেচ্ছা জানিয়ে আমার বক্তব্য শেষ করলাম।

ধন্যবাদ!

 

  • दिग्विजय सिंह राना September 20, 2024

    हर हर महादेव
  • JBL SRIVASTAVA May 27, 2024

    मोदी जी 400 पार
  • Vaishali Tangsale February 12, 2024

    🙏🏻🙏🏻🙏🏻💐
  • ज्योती चंद्रकांत मारकडे February 11, 2024

    जय हो
  • Taranand Kumar April 24, 2023

    जय श्री राम हर हर महादेव
  • April 24, 2023

    Sar हमारी B,J, P का नारा, विपछय के लिए, येऐ सबकी भूल है सबसे आगे B, J, P, का फूल है, जय श्री राम🙏 हर हर महादेव जी,
  • April 24, 2023

    Pm Modi ji namaste
  • Meera Kd April 23, 2023

    jindabad Modiji nindabad
  • Dhananjay Jha April 23, 2023

    Great Leader 🙏
  • Anuj Bansal April 23, 2023

    https://twitter.com/ANUJ_BANSAL738/status/1617082253326299137?t=noLpxvBv6b1FgLM7-FFi6g&s=19
Explore More
প্রত্যেক ভারতীয়ের রক্ত ফুটেছে: মন কি বাত অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী মোদী

জনপ্রিয় ভাষণ

প্রত্যেক ভারতীয়ের রক্ত ফুটেছে: মন কি বাত অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী মোদী
India’s Northeast: The new frontier in critical mineral security

Media Coverage

India’s Northeast: The new frontier in critical mineral security
NM on the go

Nm on the go

Always be the first to hear from the PM. Get the App Now!
...
সোশ্যাল মিডিয়া কর্নার 19 জুলাই 2025
July 19, 2025

Appreciation by Citizens for the Progressive Reforms Introduced under the Leadership of PM Modi