India to host Chess Olympiad for the first time
FIDE President thanks PM for his leadership
“This honour is not only the honour of India, but also the honour of this glorious heritage of chess”
“I hope India will create a new record of medals this year”
“If given the right support and the right environment, no goal is impossible even for the weakest”
“Farsightedness informs India’s sports policy and schemes like Target Olympics Podium Scheme (TOPS) which have started yielding results”
“Earlier youth had to wait for the right platform. Today, under the 'Khelo India' campaign, the country is searching and shaping these talents”
“Give your hundred percent with zero percent tension or pressure”

চেস অলিম্পিয়াড এর এই আন্তর্জাতিক কর্মসূচিতে উপস্থিত আমার কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার সদস্যগণ, ইন্টারন্যাশনাল চেস ফাউন্ডেশনের প্রেসিডেন্ট আর কে ডি ডভরকোভিচ, অল ইন্ডিয়া চেস ফেডারেশনের প্রেসিডেন্ট, বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূতগণ, হাইকমিশনারগণ, দাবা এবং অন্যান্য খেলার সঙ্গে যুক্ত বিভিন্ন সংস্থার প্রতিনিধিগণ, বিভিন্ন রাজ্য সরকারের প্রতিনিধিগণ, অন্যান্য সকল সম্মানিত ব্যক্তিবর্গ, চেস অলিম্পিয়াড টিমের সদস্য এবং অন্যান্য দাবা খেলোয়াড়গণ, ভদ্রমহিলা ও ভদ্রমহোদয়গণ!

আজ চেস অলিম্পিয়াড গেমসের প্রথম টর্চ রিলে ভারত থেকে শুরু হচ্ছে। এ বছর প্রথমবার ভারত চেস অলিম্পিয়াড গেমসের উদ্যোক্তার ভূমিকা পালন করতে চলেছে। আমরা অত্যন্ত গর্বিত যে একটি ক্রীড়া তার জন্মস্থান থেকে বেরিয়ে গোটা বিশ্বে তার জনপ্রিয়তা বাড়িয়ে চলেছে, অনেক দেশের জন্য এটা একটা আবেগের বিষয় হয়ে উঠেছে। আমি আনন্দিত যে দাবার এত বড় আন্তর্জাতিক ক্রীড়ানুষ্ঠান আরও একবার তার জন্মস্থানে ফিরে এসে উদযাপিত হতে চলেছে। অনেক শতাব্দী আগে ভারত থেকে প্রথম চতুরঙ্গ রূপে এই ক্রীড়ার মশাল সারা পৃথিবীতে ছড়িয়ে পড়েছিল। আজ দাবা বা সতরঞ্জ-এর প্রথম অলিম্পিয়াড মশালও ভারত থেকে বেরোতে চলেছে। আজ যখন ভারত তার স্বাধীনতার ৭৫তম বর্ষ পূর্তি পালন করছে, অমৃত মহোৎসব পালন করছে, তখনই চেস অলিম্পিয়াডের এই মশালও দেশের ৭৫টি শহরে যাবে। ইন্টারন্যাশনাল চেস ফেডারেশন – ফিডে-র এই সিদ্ধান্তে আমি খুব খুশি হয়েছি। ফিডে এটাও ঠিক করেছে যে প্রত্যেক চেস অলিম্পিয়াড গেমসের জন্য টর্চ রিলে ভারত থেকেই শুরু হবে। এই সম্মান শুধু ভারতের সম্মান নয়, আমাদের দেশে সতরঞ্জ-এর এই গৌরবময় ঐতিহ্যেরও সম্মান। আমি এর জন্য ফিডে এবং এর সমস্ত সদস্যকে অভিনন্দন জানাই। আমি ৪৪তম চেস অলিম্পিয়াডে অংশগ্রহণকারী সমস্ত খেলোয়াড়দের তাঁদের অসাধারণ প্রদর্শনের জন্য অনেক অনেক শুভকামনাও জানাই। আপনাদের মধ্যে যাঁরাই এই খেলায় জয়লাভ করবেন, আপনাদের এই জয় আপনাদের খেলোয়াড়সুলভ মানসিকতারই জয় বলে চিহ্নিত হবে। আপনারা মহাবলীপুরমে এই অলিম্পিয়াডের প্রতিটি খেলা খুব ভালোভাবে খেলুন, খেলার উৎসাহ ও উদ্দীপনাকে সবার ওপরে রেখে খেলুন।

বন্ধুগণ,

হাজার বছর ধরে এই দেশ থেকে ‘তমসো মা জ্যোতির্গময়’-এর মন্ত্র গোটা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়েছে। অর্থাৎ, আমরা ক্রমাগত অন্ধকার থেকে আলোর পথে এগিয়ে চলেছি। আলো অর্থাৎ মানবতার উন্নত ভবিষ্যৎ। আলো মানে সুখী এবং সুস্থ জীবন, আলো মানে প্রত্যেক ক্ষেত্রে সামর্থ্য বৃদ্ধির জন্য প্রচেষ্টা আর এজন্যই ভারত একদিকে গণিত, বিজ্ঞান এবং মহাকাশ বিদ্যার মতো বিভিন্ন ক্ষেত্রে অনুসন্ধান করেছে আর অন্যদিকে আয়ুর্বেদ, যোগ এবং বিভিন্ন খেলাকে জীবনের অংশ করে তুলেছে। ভারতে কুস্তি এবং কাবাডি, মল্লখম ইত্যাদি ক্রীড়ার আয়োজন হত যাতে আমরা সুস্থ শরীরের পাশাপাশি সামর্থ্যবান যুব প্রজন্মকে তৈরি করতে পারি। তেমনই বিশ্লেষণাত্মক এবং সমস্যা সমাধানকারী মস্তিষ্কের জন্য আমাদের পূর্বজরা চতুরঙ্গ বা সতরঞ্জ অথবা দাবার মতো খেলা আবিষ্কার করেছিলেন যা বিশ্বের অনেক দেশে পৌঁছে যায় এবং খুব জনপ্রিয় হয়। আজ স্কুলগুলিতে দাবা তরুণদের জন্য, শিশুদের জন্য একটি এডুকেশন টুল রূপেও ব্যবহার করা হচ্ছে। দেখা গেছে যে দাবা শিখে ওঠা ছেলে-মেয়েরা ভিন্ন ভিন্ন ক্ষেত্রে সমস্যা সমাধান করতে পারছেন। চতুরঙ্গের ঘুঁটি থেকে শুরু করে নানা কম্পিউটার গেম-এ কিংবা ডিজিটাল চেস-এ ভারত প্রত্যেক পদক্ষেপে সতরঞ্জ-এর এই দীর্ঘ যাত্রাপথের সাক্ষী। ভারত এই খেলাকে নীলকন্ঠ বৈদ্যনাথ, লালা রাজা বাবু এবং তিরুভেঙ্গদাচারিয়া শাস্ত্রীর মতো মহান খেলোয়াড় দিয়েছে। আজও আমাদের সামনে উপস্থিত রয়েছেন বিশ্বখ্যাত বিশ্বনাথন আনন্দজি, কোনেরু হাম্পিজি, ভিদিতজি, দিব্যা দেশমুখজির মতো অনেক প্রতিভা যাঁরা সতরঞ্জের ক্ষেত্রে আমাদের ত্রিবর্ণ রঞ্জিত পতাকার সম্মান বৃদ্ধি করেছেন। একটু আগেই আমি কোনেরু হাম্পিজির সঙ্গে চেস-এর সেরেমনিয়াল মুভ-এরও মজাদার অভিজ্ঞতার আনন্দ পেয়েছি।

বন্ধুগণ,

আমার এটা দেখে খুব ভালো লাগে যে গত ৭-৮ বছরে ভারত দাবায় খুব ভালো ফল করেছে। ৪১তম চেস অলিম্পিয়াডে ভারত ব্রোঞ্জ রূপে তার প্রথম মেডেল জিতেছে। ২০২০ এবং ২১ সালে ভার্চ্যুয়াল চেস অলিম্পিয়াডে ভারত গোল্ড এবং ব্রোঞ্জও জিতেছে। এবার তো এযাবৎকালের তুলনায় আমাদের সবচাইতে বেশি খেলোয়াড় এই চেস অলিম্পিয়াডে সামিল হয়েছেন। সেজন্য আমার আশা যে এবার ভারত মেডেলের ক্ষেত্রে নতুন রেকর্ড তৈরি করবে। আমি যেরকম আশা করছি আপনারা সবাই নিশ্চয়ই সেরকম আশা করছেন, তাই না?

বন্ধুগণ,

আমি খুব ভালোভাবে দাবা খেলতে জানি না কিন্তু এটুকু বুঝি যে দাবার পেছনে লুক্কায়িত ভাবনা এবং এর নিয়মগুলির অর্থ অনেক গভীর হয়। যেমন দাবার প্রত্যেক চালের নিজস্ব অভিনব শক্তি থাকে, তার অভিনব ক্ষমতা থাকে। যদি আপনারা একটি ঘুঁটি নিয়ে সঠিক চাল চালেন, তার শক্তিকে সঠিকভাবে ব্যবহার করেন, তাহলে তা সবচাইতে শক্তিশালী হয়ে ওঠে। এমনকি যাকে সবচাইতে দুর্বল বলে মনে করা হয়, সেই ঘুঁটিও এক সময় সবচাইতে শক্তিশালী ঘুঁটি হয়ে উঠতে পারে। প্রয়োজন হল সতর্কতার সঙ্গে শুধু সঠিক চাল দেওয়া, সঠিক পদক্ষেপ নেওয়া, তাহলেই আপনার চেস বোর্ডে সিপাই ঘুঁটি হোক কিংবা হাতি, উঁট বা মন্ত্রীর শক্তিকে আপনি সঠিকভাবে ব্যবহার করতে পারবেন।

বন্ধুগণ,

চেস বোর্ডের এই গুরুত্ব আমাদের জীবনেকে একটি বড় বার্তা দেয়, প্রকৃত সমর্থন এবং প্রকৃত আবহ দেয় যে দুর্বল থেকে দুর্বলতম ব্যক্তির জন্যও কোনও লক্ষ্য অসম্ভব হয় না। কেউ যে কোনও প্রেক্ষিত থেকে উঠে আসুন না কেন, যে কোনও সমস্যার সম্মুখীন হোন না কেন, প্রথম পদক্ষেপ নেওয়ার সময় যদি তিনি সঠিক সাহায্য পান তাহলে তিনি শক্তিশালী হয়ে মনের মতো সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন।

বন্ধুগণ,

সতরঞ্জ খেলার আরও একটি বড় বৈশিষ্ট্য হল দূরদৃষ্টি। সতরঞ্জ আমাদের বলে যে স্বল্প মেয়াদের সাফল্যের বদলে দূরদৃষ্টিসম্পন্ন ব্যক্তিরাই প্রকৃত সাফল্য পান। আমি যদি আজ ভারতের ক্রীড়া নীতি নিয়ে কথা বলি তাহলে ক্রীড়াক্ষেত্রে TOPS অর্থাৎ, ‘টার্গেট অলিম্পিক পোডিয়াম স্কিম’ এবং ‘খেলো ইন্ডিয়া’র মতো প্রকল্পগুলি এই ভাবনা নিয়ে কাজ করে চলেছে আর এর ফলও আমরা নিয়মিত দেখতে পাচ্ছি। নতুন ভারতের যুব সম্প্রদায় আজ সতরঞ্জ-এর পাশাপাশি প্রত্যেক খেলায় ছড়িয়ে পড়ছে। বিগত কিছু সময় ধরেই আমরা অলিম্পিক্স, প্যারালিম্পিক্স এবং ডেফালিম্পিক্স-এর মতো বড় বড় গ্লোবাল স্পোর্টস ইভেন্টকে দেখার সৌভাগ্য হয়েছে। এই সমস্ত আয়োজনে ভারতীয় খেলোয়াড়েরা যে অসাধারণ ক্রীড়ানৈপুণ্য দেখিয়েছেন তা পুরনো সমস্ত রেকর্ড ভেঙে দিয়েছে। টোকিও অলিম্পিকে আমরা প্রথমবার সাতটি মেডেল পেয়েছি। প্যারালিম্পিক্সে আমরা প্রথমবার ১৯টি মেডেল পেয়েছি। সম্প্রতি ভারত আরও একটি সাফল্য অর্জন করেছে। আমরা সাত দশকে প্রথমবার ‘থমাস কাপ’ জিতেছি। ওয়ার্ল্ড চ্যাম্পিয়নশিপে আমাদের তিনজন মহিলা ওয়ার্কার্স গোল্ড এবং ব্রোঞ্জ জিতেছেন। অলিম্পিকে সোনা জয়ী নীরজ চোপড়া কিছুদিন আগেই আরও একটি আন্তর্জাতিক পুরস্কার জিতেছেন, একটি নতুন জাতীয় রেকর্ড তৈরি করেছেন। আপনারা ভাবতে পারেন যে আজ ভারতের প্রস্তুতির গতি কীরকম? ভারতের যুব সম্প্রদায়ের উৎসাহ ও উদ্দীপনা কোন লেভেলে পৌঁছে গেছে? এখন আমরা ২০২৪-এর প্যারিস অলিম্পিক এবং ২০২৮-এর লস এঞ্জেলেস-এর অলিম্পিককে টার্গেট করে এগিয়ে যাচ্ছি। TOPS কর্মসূচির মাধ্যমে এই সময়কার শত শত খেলোয়াড়কে সাহায্য করা হচ্ছে। যেভাবে ভারত আজ খেলার দুনিয়ায় একটি নতুন শক্তি হিসেবে উঠে আসছে, সেভাবে ভারতের খেলোয়াড়রাও ক্রীড়া জগতে একটি নতুন পরিচয় তৈরি করছে আর এক্ষেত্রে সবচাইতে বিশেষ হল এটাই যে দেশের ছোট ছোট শহরগুলির যুবক-যুবতীরা ক্রীড়া দুনিয়ায় নিজেদের বিজয় পতাকা ওড়ানোর জন্য এগিয়ে আসছেন।

বন্ধুগণ,

যখন সঠিক সুযোগ-সুবিধার সঙ্গে প্রতিভা যুক্ত হয়, তখন সাফল্যের শিখর নিজেই নিচু হয়ে আপনাকে স্বাগত জানায়। আমাদের দেশে প্রতিভার কোনও অভাব নেই। দেশের যুব সম্প্রদায়ের মনে সাহস, সমর্পণ এবং সামর্থ্যের অভাব নেই। আগে আমাদের এই যুবক যুবতিদের স্টহিক প্ল্যাটফর্মের জন্য অপেক্ষা করতে হত। আজ ‘খেলো ইন্ডিয়া’ অভিযানের মাধ্যমে দেশ নিজেই এই প্রতিভাদের খুঁজে চলেছে, তাঁদের প্রতিভাকে শান দেওয়ার ব্যবস্থা করছে। আজ দেশের দূরদুরান্ত এলাকা থেকে, গ্রাম, মফঃস্বল থেকে, জনজাতি এলাকা থেকে হাজার হাজার যুবক-যুবতীদের ‘খেলো ইন্ডিয়া’ অভিযানের মাধ্যমে নির্বাচিত করা হচ্ছে। দেশের ভিন্ন ভিন্ন রাজ্য এবং জেলাগুলিতে আধুনিক ক্রীড়া পরিকাঠামো গড়ে তোলা হচ্ছে, দেশের নতুন জাতীয় শিক্ষানীতিতেও ক্রীড়াকে অন্যান্য বিষয়ের মতোই অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে। ক্রীড়া বিশ্বে যুবক-যুবতীদের জন্য খেলা ছাড়াও আরও কিছু নতুন সুযোগ-সুবিধা উন্মুক্ত হচ্ছে। যেমন, স্পোর্টস সায়েন্স, স্পোর্টস ফিজিও, স্পোর্টস রিসার্চ – এরকম কতো না নতুন নতুন মাত্রা যুক্ত হচ্ছে। দেশে বেশ কয়েকটি ক্রীড়া বিশ্ববিদ্যালয়ও খোলা হচ্ছে যাতে আপনাদের পেশাদার হয়ে উঠতে সাহায্য করা যায়।

বন্ধুগণ,

আপনারা, সমস্ত খেলোয়াড়রা যখন খেলার মাঠে থাকেন কিংবা এক্ষেত্রে কোনও টেবিল বা চেস বোর্ডের সামনে থাকবেন, তখন আপনারা শুধুই নিজেদের ব্যক্তিগত জয়ের জন্য খেলেন না, আপনারা দেশের জন্য খেলেন। এক্ষেত্রে কোটি কোটি জনগণের প্রত্যাশা এবং আকাঙ্ক্ষার চাপও আপনাদের ওপর থাকে, এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু আমি চাইব যে আপনারা অবশ্যই মনে রাখবেন যে দেশ আপনাদের পরিশ্রম এবং ঐকান্তিকতাকে দেখছে। আপনাদের নিজেদের দিক থেকে ১০০ শতাংশ দিতে হবে। আপনারা নিজেদের ১০০ শতাংশ দিন কিন্তু শূণ্য শতাংশ দুশ্চিন্তা নিয়ে খেলুন। একদম টেনশন ফ্রি! জয় যেমন খেলার একটা অংশ, তেমনই আরও একবার জয়ের জন্য পরিশ্রম করাও খেলার অংশ। দাবা খেলায় একটি সামান্য ভুল খেলাকে বদলে দেওয়ার ক্ষমতা রাখে, কিন্তু এই দাবাই এমন খেলা যেখানে হেরে যাওয়া বাজিও মস্তিষ্কের একটি সিদ্ধান্তের মাধ্যমে আপনারা বদলে দিতে পারেন। সেজন্য এই খেলা খেলার সময় আপনারা যত শান্ত থাকবেন, যত নিজেদের মনকে নিয়ন্ত্রণে রাখবেন, ততটাই আপনারা উন্নত ক্রীড়ানৈপুণ্য দেখাবেন। এই কাজে যোগ এবং ধ্যান আপনাদের অনেক সাহায্য করতে পারে। আগামী পরশু অর্থাৎ, ২১ জুন আন্তর্জাতিক যোগ দিবস পালিত হতে চলেছে। আমি চাইব যে আপনারা যোগকে নিজেদের জীবনে দৈনন্দিন অনুশীলনের অঙ্গ করে তুলুন আর প্রত্যেকেই যোগ দিবসেও উৎসাহ ও উদ্দীপনার সঙ্গে অংশগ্রহণ করুন আর এর প্রচার করুন। এর মাধ্যমে আপনারা আরও কোটি কোটি মানুষকে সঠিক পথ দেখাতে পারবেন। আমার পূর্ণ বিশ্বাস আপনারা সবাই এই নিষ্ঠা নিয়ে ক্রীড়া প্রতিযোগিতার মাঠে নামবেন আর নিজেদের দেশের গৌরব বাড়াবেন। আরও একবার ক্রীড়া জগতকে অনেক অনেক শুভকামনা জানাই। অনেক অনেক ধন্যবাদ!

Explore More
৭৮ তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে নয়াদিল্লির লালকেল্লার প্রাকার থেকে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ ১৫ই আগস্ট , ২০২৪

জনপ্রিয় ভাষণ

৭৮ তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে নয়াদিল্লির লালকেল্লার প্রাকার থেকে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ ১৫ই আগস্ট , ২০২৪
India’s Biz Activity Surges To 3-month High In Nov: Report

Media Coverage

India’s Biz Activity Surges To 3-month High In Nov: Report
NM on the go

Nm on the go

Always be the first to hear from the PM. Get the App Now!
...
PM to participate in ‘Odisha Parba 2024’ on 24 November
November 24, 2024

Prime Minister Shri Narendra Modi will participate in the ‘Odisha Parba 2024’ programme on 24 November at around 5:30 PM at Jawaharlal Nehru Stadium, New Delhi. He will also address the gathering on the occasion.

Odisha Parba is a flagship event conducted by Odia Samaj, a trust in New Delhi. Through it, they have been engaged in providing valuable support towards preservation and promotion of Odia heritage. Continuing with the tradition, this year Odisha Parba is being organised from 22nd to 24th November. It will showcase the rich heritage of Odisha displaying colourful cultural forms and will exhibit the vibrant social, cultural and political ethos of the State. A National Seminar or Conclave led by prominent experts and distinguished professionals across various domains will also be conducted.