নমস্কার,
কেন্দ্রীয় মন্ত্রীসভায় আমার সহযোগী শ্রী রবিশঙ্কর প্রসাদ জি, শ্রী সঞ্জয় ধোত্রে জি, ডিজিটাল ইন্ডিয়ার বিভিন্ন উদ্যোগের সঙ্গে যুক্ত আমার সকল বন্ধুরা, ভাই ও বোনেরা! ডিজিটাল ইন্ডিয়া অভিযানের ৬ বছর পুর্তি উপলক্ষ্যে আপনাদের সকলকে অনেক অনেক শুভেচ্ছা!
আজকের দিনটি ভারতের সামর্থ্য, ভারতের দৃঢ় সংকল্প, এবং ভবিষ্যতের সম্ভাবনার প্রতি উৎসর্গ করা হয়েছে। আজকের দিনটি আমাদের মনে করিয়ে দেয় যে, আমরা একটি রাষ্ট্র হিসেবে মাত্র ৫-৬ বছরের মধ্যেই এক লাফে কোন উচ্চতায় পৌঁছে গিয়েছি।
বন্ধুরা,
গোটা দেশের স্বপ্ন, ভারতকে ডিজিটালের রাস্তায় দ্রুতগতিতে এগিয়ে নিয়ে গিয়ে দেশবাসীদের জীবনযাত্রা সহজ করে তোলা। এই স্বপ্ন সফল করতে আমরা দিনরাত কাজ করে চলেছি। আজ একদিকে যেমন উদ্ভাবনের জোয়ার এসেছে, অন্যদিকে তেমনই দ্রুতগতিতে সেই উদ্ভাবনগুলিকে গ্রহণ করার আবেগও রয়েছে। সেজন্যেই ডিজিটাল ইন্ডিয়া ভারতের সংকল্প। ডিজিটাল ইন্ডিয়া আত্মনির্ভর ভারতের সাধনা, ডিজিটাল ইন্ডিয়া ২১ শতকের ক্ষমতাশালী হয়ে ওঠা ভারতের বিজয়ডঙ্কা।
বন্ধুরা,
‘ন্যূনতম সরকার, সর্বোচ্চ প্রশাসন’ এই সিদ্ধান্ত মাথায় রেখে জনসাধারণ এবং সরকারের মধ্যে, ব্যবস্থা এবং সুবিধার মধ্যে, সমস্যা এবং পরিষেবার মধ্যে দূরত্ব কমানো, বিভিন্ন সমস্যা নির্মূল করা এবং জনসাধারণের সুবিধা বাড়ানো, এগুলি সমস্ত সময়ের চাহিদা। এবং সেজন্যেই ডিজিটাল ইন্ডিয়া জনসাধারণের সুবিধা এবং তাঁদের ক্ষমতায়নের একটি বড় মাধ্যম।
বন্ধুরা,
ডিজিটাল ইন্ডিয়া ౼এটা কীভাবে সম্ভব করলো তার জ্বলন্ত উদাহরণ হলো- ডিজি লকার।সাধারন মানুষ সবসময়েই স্কুলের সার্টিফিকেট, কলেজের ডিগ্রী, ড্রাইভিং লাইসেন্স, পাসপোর্ট, আধার অথবা অন্যান্য নথিপত্র সযত্নে রাখতে চেষ্টা করেন। অনেক সময় বন্যা, ভূমিকম্প, সুনামী, আগুন লাগার ফলে মানুষের পরিচয় পত্র নষ্ট হয়ে যায়। কিন্তু এখন মাধ্যমিক, উচ্চ মাধ্যমিক, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কশিট সহ অন্যান্য সমস্ত কাগজপত্র সহজেই ডিজিলকারে রাখা যায়। এই করোনাকালে অনেক শহরেই কলেজে ভর্তির জন্যে ডিজি লকারের মাধ্যমে স্কুল সার্টিফিকেটের ভেরিফিকেশন করা হয়েছে।
বন্ধুরা,
ড্রাইভিং লাইসেন্স, বার্থ সার্টিফিকেট, বিদ্যুতের বিল, জলের বিল, আয়কর জমা দেওয়া, ডিজিটাল ইন্ডিয়ার সাহায্যে এই সমস্ত কাজের জন্য খুব সহজ এবং দ্রুতগতিতে করা সম্ভব হয়েছে। এবং গ্রামে তো সমস্ত বাড়ির পাশেই সিএসসি সেন্টারেও হচ্ছে। ডিজিটাল ইন্ডিয়ার মাধ্যমে দরিদ্রদের কাছে রেশন পৌঁছে দেওয়াও সহজ হয়েছে।
ডিজিটাল ইন্ডিয়ার শক্তির সাহায্যে ওয়ান নেশন, ওয়ান রেশন কার্ডের সংকল্প পূর্ণ হতে চলেছে। এখন অন্য রাজ্যে গেলে নতুন করে রেশন কার্ড তৈরি করতে হবেনা। একটাই রেশন কার্ড সারা দেশে ব্যবহার করা যাবে। যে শ্রমিকদের কাজের জন্যে ভিন রাজ্যে যেতে হয়, তাঁদের পরিবার এর থেকে সবথেকে বেশি লাভবান হবে। কিছুক্ষণ আগেই আমার এমনই একজন বন্ধুর সঙ্গে কথা হয়েছে।
সম্প্রতি মাননীয় শীর্ষ আদালতও এরসঙ্গে যুক্ত একটি গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিয়েছে। কয়েকটি রাজ্য এই সিদ্ধান্ত মানছিল না। শেষ পর্যন্ত শীর্ষ আদালত জানিয়েছে যে রাজ্যগুলি এখনও পর্যন্ত ওয়ান নেশন, ওয়ান রেশন কার্ডের নীতি স্বীকার করেনি তাঁদের তা অবিলম্বে কার্যকর করতে হবে। শীর্ষ আদালতকে আদেশ দিতে হয়েছে। তাদেরকেও এই পরিকল্পনা বাস্তবায়িত করতে বলা হয়েছে। আমি এই সিদ্ধান্তের জন্যে শীর্ষ আদালতকেও অভিনন্দন জানাই, কারন এই সিদ্ধান্ত দরিদ্রদের জন্যে, শ্রমিকদের জন্যে। নিজেদের জায়গা থেকে যাঁদের বাইরে যেতে হচ্ছে তাঁদের জন্যে। এবং সংবেদনশীল সরকার এই সিদ্ধান্তকে অগ্রাধিকার দিতে বাধ্য।
বন্ধুরা,
ডিজিটাল ইন্ডিয়া, আত্মনির্ভর ভারতের সংকল্পকে দৃঢ়ভাবে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। ডিজিটাল ইন্ডিয়া সেই মানুষগুলিকেও এই ব্যাবস্থার সঙ্গে যুক্ত করেছে যাদের কাছে এটি অকল্পনীয় ছিল। একটু আগেই আমি কয়েকজন সুবিধাভোগীর সঙ্গেও কথা বলেছি। তাঁরা অত্যন্ত সন্তুষ্ট এবং অত্যন্ত গর্বের সঙ্গে জানিয়েছেন ডিজিটাল সমাধানের মাধ্যমে তাঁদের জীবনে কতটা পরিবর্তন এসেছে।
ঠেলা-ফুটপাতের দোকানদারেরা কবে ভেবেছিলেন যে তাঁরাও ব্যাঙ্কিং পরিষেবার সঙ্গে যুক্ত হবেন এবং তাঁরাও সহজেই সস্তায় ব্যাঙ্ক থেকে ঋণ পাবেন? কিন্তু আজ স্বনিধি প্রকল্পের মাধ্যমে তা সম্ভব হয়েছে। মাঝেমাঝেই গ্রামে জমিজমা, ঘরবাড়ি সংক্রান্ত বিবাদের খবর আমাদের কানে আসতো। কিন্তু এখন স্বামীত্ব যোজনার মাধ্যমে গ্রামের জমিগুলির ‘ড্রোন’ ম্যাপিং করা হচ্ছে। ডিজিটাল মাধ্যমের সাহায্যে গ্রামবাসীদের নিজেদের বাড়ির আইনি দলিল দেওয়া হচ্ছে। অনলাইন শিক্ষা থেকে অনলাইন চিকিৎসা, যে প্ল্যাটফর্মগুলি তৈরি করা হয়েছে, তার থেকে কয়েক কোটি বন্ধু আজ লাভবান হয়েছেন।
বন্ধুরা,
দূর দূরান্তে স্বাস্থ্য পরিষেবা পৌঁছে দিতে ডিজিটাল ইন্ডিয়া গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। কিছুক্ষণ আগেই বিহার থেকে এক বন্ধু আমায় জানালেন যে কঠিন সময়ে তাঁর ঠাকুমার অসুখের সময় ই-সঞ্জীবনী কীভাবে তাঁকে সাহায্য করেছে। সকলের জন্যে স্বাস্থ্য পরিষেবা, সঠিক সময়ে ভাল পরিষেবা, এটাই আমাদের প্রাথমিক লক্ষ্য। এই কথা মাথায় রেখেই ন্যাশনাল ডিজিটাল হেলথ মিশনের আওতায় একটি প্ল্যাটফর্মে কাজ হচ্ছে।
এই করোনাকালে ভারত যে ডিজিটাল সমাধানগুলি তৈরি করেছে, তা আজ সারা বিশ্বের আলোচনার বিষয়ও, আকর্ষণের বিষয়ও। বিশ্বের সবথেকে বড় কন্ট্যাক্ট ট্রেসিং অ্যাপের মধ্যে একটি হল আরোগ্য সেতু। এর মাধ্যমে করোনার সংক্রমণ রোধ করতে অনেক সাহায্য পাওয়া গেছে। টিকাকরণের জন্যে ভারতের কোউইন অ্যাপের প্রতিও বহু দেশ আগ্রহ দেখাচ্ছে। তাঁরা চান তাঁদের দেশেও এই যোজনা শুরু হোক। টিকাকরণের জন্যে এমন একটি মনিটরিং টুল আমাদের প্রযুক্তিগত দক্ষতা প্রমাণ করে।
বন্ধুরা,
করোনাকালেই আমরা দেখেছি যে ডিজিটাল ইন্ডিয়া আমাদের কাজ কতো সহজ করে দিয়েছে। এখন তো আমরা দেখেছি যে কেউ পাহাড় থেকে, কেউ গ্রামের হোম-স্টে থেকে নিজেদের কাজ করছেন। কল্পনা করুন, এই ডিজিটাল ব্যাবস্থা না থাকলে করোনার সময়ে কী হতো? কিছু মানুষ ডিজিটাল ইন্ডিয়া অভিযানকে শুধুই দরিদ্রদের সঙ্গে জড়িয়ে দেখেন। কিন্তু এরফলে মধ্যবিত্ত যুব সম্প্রদায়ের জীবনও পাল্টে দিয়েছে।
এবং আমাদের এখনকার এই মিলেনিয়ালস! যদি আজ এই পৃথিবী না থাকতো, যদি এই প্রযুক্তি না থাকতো তাহলে তাঁদের কী অবস্থা হতো? সস্তার স্মার্ট ফোন, সস্তার ইন্টারনেট এবং সস্তার ডেটা ছাড়া তাঁদের রোজনামচায় আকাশপাতালের তফাত হতো। তাই আমি বলি, ডিজিটাল ইন্ডিয়া অর্থাৎ সকলের জন্যে সুযোগ, সকলের জন্যে সুবিধা এবং সকলের অংশগ্রহণ। ডিজিটাল ইন্ডিয়া মানে সরকারি তন্ত্রে সকলের প্রবেশ। ডিজিটাল ইন্ডিয়া মানে স্বচ্ছ, নিরপেক্ষ ব্যবস্থা এবং দূর্নীতির ওপর আঘাত। ডিজিটাল ইন্ডিয়া মানে সময়, শ্রম এবং অর্থের সাশ্রয়। ডিজিটাল ইন্ডিয়া মানে দ্রুতগতিতে লাভ, সম্পূর্ণ লাভ। ডিজিটাল ইন্ডিয়া মানে ন্যূনতম সরকার, সর্বোচ্চ প্রশাসন।
বন্ধুরা,
ডিজিটাল ইন্ডিয়া অভিযানের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো এতে পরিকাঠামোর মাপ এবং গতি, দুইয়ের ওপরই জোর দেওয়া হয়েছে। দেশের গ্রামে গ্রামে প্রায় আড়াই লক্ষ কমন সার্ভিস সেন্টারের মাধ্যমে সেই প্রান্তেও ইন্টারনেট পৌঁছে দিয়েছে, যেখানে কখনও এটা পৌছবে না মনে করা হতো। ভারত নেট যোজনার আওতায় দেশের বিভিন্ন গ্রামে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট পৌঁছে দিতে মিশন মোডে কাজ করা হচ্ছে।
পিএম-ওয়ানি যোজনার আওতায় সারা দেশজুড়ে অ্যাক্সেস পয়েন্ট তৈরি করা হচ্ছে যেখানে খুব দামে ওয়াইফাই ইন্টারনেট ব্যবহার করা হবে। এর মাধ্যমে আমাদের দরিদ্র পরিবারের শিশুদের, যুবকদের অনলাইন শিক্ষার সঙ্গে যুক্ত করা সম্ভব হবে। এখন তো আমাদের চেষ্টা রয়েছে যাতে খুব দামে ট্যাবলেট এবং অন্যান্য ডিজিটাল সরঞ্জামের ব্যবস্থা করা যেতে পারে। এর জন্যে দেশ এবং সারা বিশ্বের ইলেক্ট্রনিক কোম্পানীদের পিএলাই স্কিমের সুবিধা প্রদান করা হয়েছে।
বন্ধুরা,
আজ ভারত যেভাবে পৃথিবীর অগ্রণী ডিজিটাল অর্থনীতির মধ্যে অন্যতম দেশ হয়ে উঠেছে তা প্রত্যেক ভারতবাসীর জন্যে গর্বের বিষয়। বিগত ৬-৭ বছরে বিভিন্ন প্রকল্পের আওতায় ১৭ লক্ষ কোটি টাকা সরাসরি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে পাঠানো হয়েছে। করোনাকালে ডিজিটাল ইন্ডিয়া অভিযান কতো কাজে এসেছে তা সকলেরই জানা। যেসময়ে লকডাউনের জন্যে বড় বড় সমৃদ্ধ দেশগুলিও নিজেদের নাগরিকদের সাহায্য মূল্য পাঠাতে পারছিল না, ভারত সেই সময় হাজার কোটি টাকা সরাসরি জনসাধারণের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে পাঠিয়েছিল। করোনার এই দেড় বছরের মধ্যেই বিভিন্ন প্রকল্পের আওতায় ভারত ডিবিটির মাধ্যমে প্রায় ৭ লক্ষ কোটি টাকা জনসাধারণের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে পাঠিয়েছে। ভারতে আজ শুধু ভীম ইউপিআইয়ের মাধ্যমেই প্রতি মাসে প্রায় ৫ লক্ষ কোটি টাকার লেনদেন করা হয়।
বন্ধুরা,
এক দেশ, এক কার্ড, অর্থাৎ দেশজুড়ে পরিবহণ এবং অন্যান্য সুবিধার জন্যে টাকা লেনদেনের একটাই মাধ্যম অনেক সুবিধা করে দেবে। ফাস্ট্যাগের ফলে সারা দেশে পরিবহণ সহজও হয়েছে, সস্তাও হয়েছে এবং সময়ও কম লাগছে। একইরকমভাবে, জিএসটির মাধ্যমে, ই-ওয়ে বিল ব্যবস্থার মাধ্যমে, দেশে ব্যবসা-বাণিজ্যের সুবিধা এবং দক্ষতা দুই-ই নিশ্চিত হয়েছে। গতকালই জিএসটির ৪ বছর পূর্ণ হয়েছে। করোনার সময়েও, বিগত ৮ মাস ধরে জিএসটির থেকে আয় ১ লক্ষ কোটি পেরিয়ে যাচ্ছে। এরফলে ১ কোটি ২৮ লক্ষেরও বেশি রেজিস্টার্ড ব্যবসায়ী লাভবান হচ্ছেন। একইভাবে গভর্মেন্ট ই-মার্কেটপ্লেস অর্থাৎ জিইএম থেকে সরকারী সংগ্রহ স্বচ্ছতা বাড়িয়েছে, ক্ষুদ্রতম ব্যবসায়ীকেও সুযোগ করে দিয়েছে।
বন্ধুরা,
এই দশক, ডিজিটাল প্রযুক্তির ক্ষেত্রে ভারতের সামর্থ্য, গ্লোবাল ডিজিটাল অর্থনীতিতে ভারতের ভূমিকা আরও বৃদ্ধি করতে চলেছে। সেজন্যেই বড় বড় বিশেষজ্ঞরা এই দশককে ভারতের প্রযুক্তির দশক হিসেবে দেখছেন। অনুমান করা হচ্ছে, আগামী কয়েক বছরের মধ্যেই ভারতের কয়েক ডজন প্রযুক্তি কোম্পানী ইউনিকর্ন ক্লাবে যুক্ত হবে। এটি প্রমাণ করে যে কীভাবে তথ্য এবং জনবল লভ্যাংশের সম্মিলিত শক্তি আমাদের জন্য দুর্দান্ত সুযোগ নিয়ে আসছে।
বন্ধুরা,
৫জি প্রযুক্তি সারা বিশ্বে জীবনের বিভিন্ন পর্যায়ে বড়সড় পরিবর্তন আনতে চলেছে। ভারতও এরজন্যে প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছে। আজ যখন বিশ্ব ইন্ডাস্ট্রি ৪.০ র কথা বলছে তখন ভারত সেখানে এক গুরুত্বপুর্ণ অংশীদার হিসেবে উঠে এসেছে। তথ্যের চালিকা শক্তি হিসেবেও ভারত তার দায়িত্ব সম্পর্কে সচেতন। সুতরাং, তথ্যের সুরক্ষার জন্য প্রতিটি প্রয়োজনীয় বিধানের উপর লাগাতার কাজ চলছে। কিছুদিন আগে সাইবার সুরক্ষার সঙ্গে যুক্ত একটি আন্তর্জাতিক র্যা ঙ্কিং প্রকাশ করা হয়েছে। ১৮০ টিরও বেশি দেশের আইটিইউ-গ্লোবাল সাইবার সিকিউরিটি সূচকে ভারতকে বিশ্বের শীর্ষ দশে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এক বছর আগে পর্যন্ত আমরা এতে ৪৭ তম স্থানে ছিলাম।
বন্ধুরা,
আমার ভারতের যুব সম্প্রদায়ের ওপর, তাঁদের সামর্থ্যের ওপর পুরো ভরসা রয়েছে। আমার বিশ্বাস যে আমাদের যুব সম্প্রদায় ডিজিটাল ক্ষমতায়ণকে নতুন পর্যায়ে নিয়ে যেতে সক্ষম হবে। আমাদের সকলে মিলে চেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে। আমরা এই দশককে ভারতের প্রযুক্তির দশক বানাতে সক্ষম হব, এই আশা নিয়ে আমি আপনাদের সকলকে অনেক অনেক শুভকামনা জানাই!