QuoteViksit Bharat Budget 2025-26 will fulfill the aspirations of 140 crore Indians: PM
QuoteViksit Bharat Budget 2025-26 is a force multiplier: PM
QuoteViksit Bharat Budget 2025-26 empowers every citizen: PM
QuoteViksit Bharat Budget 2025-26 will empower the agriculture sector and give boost to rural economy: PM
QuoteViksit Bharat Budget 2025-26 greatly benefits the middle class of our country: PM
QuoteViksit Bharat Budget 2025-26 has a 360-degree focus on manufacturing to empower entrepreneurs, MSMEs and small businesses: PM

উন্নয়নের লক্ষ্যে ভারতের যাত্রাপথে আজকের দিনটি হল এক গুরুত্বপূর্ণ মাইল ফলক! কারণ আজকের বাজেট হল ১৪০ কোটি ভারতবাসীর আশা-আকাঙ্খা পূরণের এক বিশেষ প্রতিশ্রুতি। প্রত্যেক ভারতীয়র স্বপ্নের বাস্তবায়ন ঘটতে চলেছে এই বাজেটের মধ্য দিয়ে। দেশের যুবসমাজের জন্য আমরা অনেকগুলি ক্ষেত্রের দ্বারই উন্মুক্ত করে দিয়েছি। উন্নত ভারত গঠনের সংকল্পকে বাস্তবায়নের পথে এগিয়ে নিয়ে যাবেন দেশের সাধারণ নাগরিকরাই। সেই অর্থে এবারের বাজেট হল আমাদের বহুগুণ শক্তি বৃদ্ধির এক বিশেষ দ্যোতক। এবারের বাজেটের মধ্য দিয়ে একদিকে যেমন মানুষের সঞ্চয় বৃদ্ধি পেতে চলেছে, অন্যদিকে তেমনি বিনিয়োগ বৃদ্ধির পাশাপাশি সাধারণ নাগরিকরা আরও বেশি মাত্রায় ভোগ্যপণ্য ক্রয়ের সুযোগ লাভ করবেন। এসমস্ত কিছুর মধ্য দিয়ে দেশের উন্নয়নের গতি হবে দ্রুত থেকে দ্রুততর। জনতা অর্থাৎ সাধারণ মানুষের এই বাজেট উপহার দেওয়ার জন্য আমি অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমন জি এবং তাঁর সমগ্র টিমকে অভিনন্দন জানাই। 

 

বন্ধুগণ, 

 

সরকারি কোষাগার কিভাবে আরও পূরণ করা যায় সেই দিকেই সাধারণত নজর রেখে বাজেট পেশ করা হয়। কিন্তু এবারের বাজেট হল তার ঠিক বিপরীত। দেশের সাধারণ নাগরিকদের হাতে কিভাবে আরও অর্থের সঞ্চয় ঘটবে তারই একটি বলিষ্ঠ ভিত গঠন করে দিল এবারের বাজেট। সেই সঙ্গে উন্নয়নের কর্মযজ্ঞে দেশের নাগরিকদের অংশীদার করে নেওয়ারও এ হল এক বিশেষ প্রচেষ্টা।

 

বন্ধুগণ, 

 

সংস্কারের লক্ষ্যে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে এবারের বাজেট প্রস্তাবে। পরমাণু শক্তি ক্ষেত্রে বেসরকারি উদ্যোগকে উৎসাহদানের ঘটনা এককথায় ঐতিহাসিক। এর ফলে, আগামী বছরগুলিতে বেসরকারি উদ্যোগে পরমাণু শক্তির উৎপাদন দেশের উন্নয়নকেই আরও ত্বরান্বিত করবে। এই বাজেটে সম্ভাব্য সকল রকম উপায়ে কর্মসংস্থানের সবকটি দিককেই অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে। কিন্তু আমি দুটি বিষয়ের দিকে বিশেষ ভাবে আপনাদের সকলের দৃষ্টি আকর্ষণ করবো। আগামীদিনগুলিতে যেসমস্ত সংস্কার প্রচেষ্টা এক বড় ধরনের পরিবর্তনের অনুঘটক হয়ে উঠতে পারে, সেই প্রসঙ্গেই আমার এই আলোচনা। প্রথমতঃ পরিকাঠামোগত মর্যাদার দিক থেকে ভারতে বড় বড় জাহাজ তৈরির উদ্যোগকে উৎসাহিত করা হবে। সেই সঙ্গে আত্মনির্ভর ভারত অভিযানকে আরও এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার কাজে আমাদের শক্তি বৃদ্ধি হবে। আমরা সকলেই জানি যে জাহাজ নির্মাণ হল এমন একটি ক্ষেত্র যেখানে সব থেকে বেশি কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি সম্ভব। 

 

ঠিক একই ভাবে দেশে পর্যটনের বিকাশ ও প্রসারের সম্ভাবনাও রয়েছে প্রচুর। এই প্রথম পর্যটন ক্ষেত্রটিকে বিশেষ ভাবে গুরুত্ব দেওয়া হল। পরিকাঠামো গঠনের আওতায় দেশের ৫০টি গুরুত্বপূর্ণ পর্যটন গন্তব্যে হোটেল নির্মাণের প্রস্তাব করা হয়েছে। এর ফলে, দেশের আতিথেয়তা শিল্প আরও চাঙ্গা হয়ে উঠবে বলে আমি মনে করি। হোটেল শিল্প হল এমন একটি শিল্প যেখানে পর্যটন প্রসারের পাশাপাশি প্রচুর সংখ্যক কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টিও সম্ভব। উন্নয়নের মন্ত্রকে সম্বল করে দেশ এখন আরও সামনের দিকে এগিয়ে চলেছে। ঐতিহ্য রক্ষার প্রতিশ্রুতিও আমাদের এই যাত্রাপথের সঙ্গী। এবারের বাজেটে এই লক্ষ্যে বিশেষ গুরুত্বের সঙ্গেই বেশ কয়েকটি সুনির্দিষ্ট পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। দেশের বিভিন্ন গ্রন্থের মূল পান্ডুলিপিগুলির সংরক্ষণের উদ্দেশ্যে চালু করা হয়েছে জ্ঞান ভারত মিশন। ভারতের জ্ঞান ঐতিহ্যকে অনুসরণ করে একটি জাতীয় ডিজিটাল রিপোজিটরিও গড়ে তোলা হবে। এর অর্থ প্রযুক্তিকে ব্যবহার করা হবে পূর্ণমাত্রায়। জ্ঞান আহরণের যে ঐতিহ্যের আমরা উত্তরসূরি তার আসল নির্যাসটুকু এভাবে সংরক্ষণের চেষ্টা করা হবে।

 

বন্ধুগণ, 

 

এবারের বাজেটে কৃষকদের জন্য যে সমস্ত ঘোষণা রয়েছে তা শুধুমাত্র কৃষি ক্ষেত্রেই নয়, সমগ্র গ্রামীণ অর্থনীতিতেই এক বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনতে চলেছে। প্রধানমন্ত্রী ধন-ধান্য কৃষি যোজনার আওতায় দেশের ১০০টি জেলায় সেচ ও পরিকাঠামো ব্যবস্থাকে আরও উন্নত করে তোলা হবে। অন্যদিকে, কিষাণ ক্রেডিট কার্ডের সর্বোচ্চ সীমাও বাড়িয়ে করা হচ্ছে ৫ লক্ষ টাকা। 

 

বন্ধুগণ, 

 

১২ লক্ষ টাকা পর্যন্ত বার্ষিক আয়কে কর মুক্ত বলে ঘোষণা করা হয়েছে এবারের বাজেটে। সমস্ত রকম আয় ও উপার্জনের মানুষের ওপর লাঘব করা হয়েছে করের বোঝা। মধ্যবিত্ত শ্রেণীর যেসমস্ত মানুষ নির্দিষ্ট পরিমাণ আয় ও উপার্জন করে থাকেন তাঁরা এ থেকে বিশেষ ভাবে উপকৃত হবেন। আবার যাঁরা সবেমাত্র নতুন পেশার সঙ্গে যুক্ত হয়েছেন বা নতুন চাকরি পেয়েছেন তাঁদের কাছেও এই কর প্রস্তাব এক বিশেষ সুযোগ এনে দেবে। 

 

বন্ধুগণ, 

 

এবারের বাজেটে নির্মাণ ও উৎপাদনের ওপরও বিশেষ দৃষ্টি দেওয়া হয়েছে, যাতে শিল্পোদ্যোগী, ক্ষুদ্র-মাঝারি ও অনুশিল্প এবং ক্ষুদ্র উদ্যোগপতিদের আরও বেশি মাত্রায় শক্তি বৃদ্ধি ঘটবে, ফলে নতুন নতুন কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টির সম্ভাবনাও আরও উজ্জ্বল হয়ে উঠবে। পরিবেশবান্ধব প্রযুক্তি, চর্ম শিল্প, পাদুকা শিল্প, খেলনা উৎপাদন সহ বিভিন্ন ধরনের শিল্প প্রচেষ্টাকে বিশেষ ভাবে সহায়তা দেওয়া হবে এবারের বাজেট প্রস্তাব অনুসরণ করে। এর থেকে এটাই সুস্পষ্ট যে ভারতে উৎপাদিত পণ্য সামগ্রী এখন থেকে আন্তর্জাতিক বাজারেও সকলের দৃষ্টি আকর্ষণ করবে। 

 

বন্ধুগণ, 

 

বিভিন্ন রাজ্যে বিনিয়োগের উপযোগী প্রতিযোগিতামূলক পরিবেশ গড়ে তোলার প্রস্তাবও রয়েছে এবারের বাজেটে। ক্ষুদ্র-মাঝারি ও অনুশিল্প এবং স্টার্টআপ সংস্থাগুলির অনুকূলে ঋণ সহায়তার পরিমাণকেও দ্বিগুণ করার প্রস্তাব করা হয়েছে। দেশের তপশিলি জাতি, তপশিলি উপজাতি এবং মহিলা শিল্পোদ্যোগীদের জন্য ২ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ সহায়তাদানের এক কর্মসূচির কথাও বলা হয়েছে। কোনরকম গ্যারান্টি ছাড়াই নতুন শিল্পোদ্যোগীদের এই সহায়তা দেওয়া হবে। নতুন যুগের অর্থনীতির কথা মনে রেখে গিগ কর্মীদের জন্য এবারের বাজেটে একটি বড় ধরনের ঘোষণা করা হয়েছে। এই প্রথমবার গিগ কর্মীরা ই-শ্রম পোর্টালে তাঁদের নাম নথিভুক্তির সুযোগ লাভ করবেন। এর পর থেকে তাঁরা স্বাস্থ্য ব্যবস্থা সহ অন্যান্য সামাজিক সুরক্ষা কর্মসূচির সুযোগ-সুবিধাগুলি ভোগ করতে পারবেন। শ্রমেব জয়তে - অর্থাৎ শ্রমের মর্যাদা দানের প্রতি সরকারি অঙ্গীকারবদ্ধতার এ হল এক বিশেষ প্রতিফলন। নিয়ন্ত্রণমূলক সংস্কার থেকে শুরু করে অর্থনৈতিক সংস্কারের মতো পদক্ষেপগুলি ন্যূনতম সরকারি হস্তক্ষেপের প্রতিশ্রুতি পালনকে আরও জোরদার করে তুলবে। এধরনের একটি কর্মসূচি হল জন বিশ্বাস ২.০, যা আস্থা ও বিশ্বাস ভিত্তিক প্রশাসনকেই প্রতিফলিত করে। 

 

বন্ধুগণ, 

 

এবারের বাজেট শুধুমাত্র বর্তমানের কথা চিন্তা করে পেশ করা হয়নি, ভবিষ্যতের লক্ষ্যেও তা আমাদের প্রস্তুত থাকার দিশা নির্ণয় করে দিয়েছে। তাই আমি আরও একবার এই ঐতিহাসিক জনতার বাজেট ঘোষণার পরিপ্রেক্ষিতে অভিনন্দন জানাই আমার সকল দেশবাসীকে। আরও একবার ধন্যবাদ জানাই আমাদের অর্থমন্ত্রীকে। সকলকেই জানাই আমার অসংখ্য ধন্যবাদ। 

 

 

  • Dheeraj Thakur March 05, 2025

    जय श्री राम जय श्री राम
  • Dheeraj Thakur March 05, 2025

    जय श्री राम
  • கார்த்திக் February 25, 2025

    Jai Shree Ram🚩Jai Shree Ram🙏Jai Shree Ram🚩Jai Shree Ram🚩Jai Shree Ram🙏Jai Shree Ram🚩Jai Shree Ram🚩Jai Shree Ram🙏Jai Shree Ram🚩Jai Shree Ram🚩Jai Shree Ram🙏Jai Shree Ram🚩
  • DASARI SAISIMHA February 25, 2025

    🔥🔥
  • கார்த்திக் February 23, 2025

    Jai Shree Ram 🚩Jai Shree Ram 🌼Jai Shree Ram 🚩Jai Shree Ram 🚩Jai Shree Ram 🚩Jai Shree Ram 🚩Jai Shree Ram 🚩Jai Shree Ram 🚩Jai Shree Ram 🚩Jai Shree Ram 🚩Jai Shree Ram 🚩Jai Shree Ram 🌼
  • Vivek Kumar Gupta February 23, 2025

    नमो ..🙏🙏🙏🙏🙏
  • Vivek Kumar Gupta February 23, 2025

    जय जयश्रीराम .................................🙏🙏🙏🙏🙏
  • கார்த்திக் February 21, 2025

    Jai Shree Ram 🚩Jai Shree Ram 🚩Jai Shree Ram 🚩Jai Shree Ram 🚩Jai Shree Ram 🚩Jai Shree Ram 🚩Jai Shree Ram 🚩Jai Shree Ram 🚩Jai Shree Ram 🚩Jai Shree Ram 🚩Jai Shree Ram 🚩Jai Shree Ram 🌼
  • Mithun Sarkar February 20, 2025

    Jay Shree Ram
  • Dinesh Chand Bhadula February 18, 2025

    jai shree ram 🙏🏼
Explore More
৭৮ তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে নয়াদিল্লির লালকেল্লার প্রাকার থেকে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ ১৫ই আগস্ট , ২০২৪

জনপ্রিয় ভাষণ

৭৮ তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে নয়াদিল্লির লালকেল্লার প্রাকার থেকে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ ১৫ই আগস্ট , ২০২৪
Laying the digital path to a developed India

Media Coverage

Laying the digital path to a developed India
NM on the go

Nm on the go

Always be the first to hear from the PM. Get the App Now!
...
India is driving global growth today: PM Modi at Republic Plenary Summit
March 06, 2025
QuoteIndia's achievements and successes have sparked a new wave of hope across the globe: PM
QuoteIndia is driving global growth today: PM
QuoteToday's India thinks big, sets ambitious targets and delivers remarkable results: PM
QuoteWe launched the SVAMITVA Scheme to grant property rights to rural households in India: PM
QuoteYouth is the X-Factor of today's India, where X stands for Experimentation, Excellence, and Expansion: PM
QuoteIn the past decade, we have transformed impact-less administration into impactful governance: PM
QuoteEarlier, construction of houses was government-driven, but we have transformed it into an owner-driven approach: PM

नमस्कार!

आप लोग सब थक गए होंगे, अर्णब की ऊंची आवाज से कान तो जरूर थक गए होंगे, बैठिये अर्णब, अभी चुनाव का मौसम नहीं है। सबसे पहले तो मैं रिपब्लिक टीवी को उसके इस अभिनव प्रयोग के लिए बहुत बधाई देता हूं। आप लोग युवाओं को ग्रासरूट लेवल पर इन्वॉल्व करके, इतना बड़ा कंपटीशन कराकर यहां लाए हैं। जब देश का युवा नेशनल डिस्कोर्स में इन्वॉल्व होता है, तो विचारों में नवीनता आती है, वो पूरे वातावरण में एक नई ऊर्जा भर देता है और यही ऊर्जा इस समय हम यहां महसूस भी कर रहे हैं। एक तरह से युवाओं के इन्वॉल्वमेंट से हम हर बंधन को तोड़ पाते हैं, सीमाओं के परे जा पाते हैं, फिर भी कोई भी लक्ष्य ऐसा नहीं रहता, जिसे पाया ना जा सके। कोई मंजिल ऐसी नहीं रहती जिस तक पहुंचा ना जा सके। रिपब्लिक टीवी ने इस समिट के लिए एक नए कॉन्सेप्ट पर काम किया है। मैं इस समिट की सफलता के लिए आप सभी को बहुत-बहुत बधाई देता हूं, आपका अभिनंदन करता हूं। अच्छा मेरा भी इसमें थोड़ा स्वार्थ है, एक तो मैं पिछले दिनों से लगा हूं, कि मुझे एक लाख नौजवानों को राजनीति में लाना है और वो एक लाख ऐसे, जो उनकी फैमिली में फर्स्ट टाइमर हो, तो एक प्रकार से ऐसे इवेंट मेरा जो यह मेरा मकसद है उसका ग्राउंड बना रहे हैं। दूसरा मेरा व्यक्तिगत लाभ है, व्यक्तिगत लाभ यह है कि 2029 में जो वोट करने जाएंगे उनको पता ही नहीं है कि 2014 के पहले अखबारों की हेडलाइन क्या हुआ करती थी, उसे पता नहीं है, 10-10, 12-12 लाख करोड़ के घोटाले होते थे, उसे पता नहीं है और वो जब 2029 में वोट करने जाएगा, तो उसके सामने कंपैरिजन के लिए कुछ नहीं होगा और इसलिए मुझे उस कसौटी से पार होना है और मुझे पक्का विश्वास है, यह जो ग्राउंड बन रहा है ना, वो उस काम को पक्का कर देगा।

साथियों,

आज पूरी दुनिया कह रही है कि ये भारत की सदी है, ये आपने नहीं सुना है। भारत की उपलब्धियों ने, भारत की सफलताओं ने पूरे विश्व में एक नई उम्मीद जगाई है। जिस भारत के बारे में कहा जाता था, ये खुद भी डूबेगा और हमें भी ले डूबेगा, वो भारत आज दुनिया की ग्रोथ को ड्राइव कर रहा है। मैं भारत के फ्यूचर की दिशा क्या है, ये हमें आज के हमारे काम और सिद्धियों से पता चलता है। आज़ादी के 65 साल बाद भी भारत दुनिया की ग्यारहवें नंबर की इकॉनॉमी था। बीते दशक में हम दुनिया की पांचवें नंबर की इकॉनॉमी बने, और अब उतनी ही तेजी से दुनिया की तीसरी सबसे बड़ी अर्थव्यवस्था बनने जा रहे हैं।

|

साथियों,

मैं आपको 18 साल पहले की भी बात याद दिलाता हूं। ये 18 साल का खास कारण है, क्योंकि जो लोग 18 साल की उम्र के हुए हैं, जो पहली बार वोटर बन रहे हैं, उनको 18 साल के पहले का पता नहीं है, इसलिए मैंने वो आंकड़ा लिया है। 18 साल पहले यानि 2007 में भारत की annual GDP, एक लाख करोड़ डॉलर तक पहुंची थी। यानि आसान शब्दों में कहें तो ये वो समय था, जब एक साल में भारत में एक लाख करोड़ डॉलर की इकॉनॉमिक एक्टिविटी होती थी। अब आज देखिए क्या हो रहा है? अब एक क्वार्टर में ही लगभग एक लाख करोड़ डॉलर की इकॉनॉमिक एक्टिविटी हो रही है। इसका क्या मतलब हुआ? 18 साल पहले के भारत में साल भर में जितनी इकॉनॉमिक एक्टिविटी हो रही थी, उतनी अब सिर्फ तीन महीने में होने लगी है। ये दिखाता है कि आज का भारत कितनी तेजी से आगे बढ़ रहा है। मैं आपको कुछ उदाहरण दूंगा, जो दिखाते हैं कि बीते एक दशक में कैसे बड़े बदलाव भी आए और नतीजे भी आए। बीते 10 सालों में, हम 25 करोड़ लोगों को गरीबी से बाहर निकालने में सफल हुए हैं। ये संख्या कई देशों की कुल जनसंख्या से भी ज्यादा है। आप वो दौर भी याद करिए, जब सरकार खुद स्वीकार करती थी, प्रधानमंत्री खुद कहते थे, कि एक रूपया भेजते थे, तो 15 पैसा गरीब तक पहुंचता था, वो 85 पैसा कौन पंजा खा जाता था और एक आज का दौर है। बीते दशक में गरीबों के खाते में, DBT के जरिए, Direct Benefit Transfer, DBT के जरिए 42 लाख करोड़ रुपए से ज्यादा ट्रांसफर किए गए हैं, 42 लाख करोड़ रुपए। अगर आप वो हिसाब लगा दें, रुपये में से 15 पैसे वाला, तो 42 लाख करोड़ का क्या हिसाब निकलेगा? साथियों, आज दिल्ली से एक रुपया निकलता है, तो 100 पैसे आखिरी जगह तक पहुंचते हैं।

साथियों,

10 साल पहले सोलर एनर्जी के मामले में भारत दुनिया में कहीं गिनती नहीं होती थी। लेकिन आज भारत सोलर एनर्जी कैपेसिटी के मामले में दुनिया के टॉप-5 countries में से है। हमने सोलर एनर्जी कैपेसिटी को 30 गुना बढ़ाया है। Solar module manufacturing में भी 30 गुना वृद्धि हुई है। 10 साल पहले तो हम होली की पिचकारी भी, बच्चों के खिलौने भी विदेशों से मंगाते थे। आज हमारे Toys Exports तीन गुना हो चुके हैं। 10 साल पहले तक हम अपनी सेना के लिए राइफल तक विदेशों से इंपोर्ट करते थे और बीते 10 वर्षों में हमारा डिफेंस एक्सपोर्ट 20 गुना बढ़ गया है।

|

साथियों,

इन 10 वर्षों में, हम दुनिया के दूसरे सबसे बड़े स्टील प्रोड्यूसर हैं, दुनिया के दूसरे सबसे बड़े मोबाइल फोन मैन्युफैक्चरर हैं और दुनिया का तीसरा सबसे बड़ा स्टार्टअप इकोसिस्टम बने हैं। इन्हीं 10 सालों में हमने इंफ्रास्ट्रक्चर पर अपने Capital Expenditure को, पांच गुना बढ़ाया है। देश में एयरपोर्ट्स की संख्या दोगुनी हो गई है। इन दस सालों में ही, देश में ऑपरेशनल एम्स की संख्या तीन गुना हो गई है। और इन्हीं 10 सालों में मेडिकल कॉलेजों और मेडिकल सीट्स की संख्या भी करीब-करीब दोगुनी हो गई है।

साथियों,

आज के भारत का मिजाज़ कुछ और ही है। आज का भारत बड़ा सोचता है, बड़े टार्गेट तय करता है और आज का भारत बड़े नतीजे लाकर के दिखाता है। और ये इसलिए हो रहा है, क्योंकि देश की सोच बदल गई है, भारत बड़ी Aspirations के साथ आगे बढ़ रहा है। पहले हमारी सोच ये बन गई थी, चलता है, होता है, अरे चलने दो यार, जो करेगा करेगा, अपन अपना चला लो। पहले सोच कितनी छोटी हो गई थी, मैं इसका एक उदाहरण देता हूं। एक समय था, अगर कहीं सूखा हो जाए, सूखाग्रस्त इलाका हो, तो लोग उस समय कांग्रेस का शासन हुआ करता था, तो मेमोरेंडम देते थे गांव के लोग और क्या मांग करते थे, कि साहब अकाल होता रहता है, तो इस समय अकाल के समय अकाल के राहत के काम रिलीफ के वर्क शुरू हो जाए, गड्ढे खोदेंगे, मिट्टी उठाएंगे, दूसरे गड्डे में भर देंगे, यही मांग किया करते थे लोग, कोई कहता था क्या मांग करता था, कि साहब मेरे इलाके में एक हैंड पंप लगवा दो ना, पानी के लिए हैंड पंप की मांग करते थे, कभी कभी सांसद क्या मांग करते थे, गैस सिलेंडर इसको जरा जल्दी देना, सांसद ये काम करते थे, उनको 25 कूपन मिला करती थी और उस 25 कूपन को पार्लियामेंट का मेंबर अपने पूरे क्षेत्र में गैस सिलेंडर के लिए oblige करने के लिए उपयोग करता था। एक साल में एक एमपी 25 सिलेंडर और यह सारा 2014 तक था। एमपी क्या मांग करते थे, साहब ये जो ट्रेन जा रही है ना, मेरे इलाके में एक स्टॉपेज दे देना, स्टॉपेज की मांग हो रही थी। यह सारी बातें मैं 2014 के पहले की कर रहा हूं, बहुत पुरानी नहीं कर रहा हूं। कांग्रेस ने देश के लोगों की Aspirations को कुचल दिया था। इसलिए देश के लोगों ने उम्मीद लगानी भी छोड़ दी थी, मान लिया था यार इनसे कुछ होना नहीं है, क्या कर रहा है।। लोग कहते थे कि भई ठीक है तुम इतना ही कर सकते हो तो इतना ही कर दो। और आज आप देखिए, हालात और सोच कितनी तेजी से बदल रही है। अब लोग जानते हैं कि कौन काम कर सकता है, कौन नतीजे ला सकता है, और यह सामान्य नागरिक नहीं, आप सदन के भाषण सुनोगे, तो विपक्ष भी यही भाषण करता है, मोदी जी ये क्यों नहीं कर रहे हो, इसका मतलब उनको लगता है कि यही करेगा।

|

साथियों,

आज जो एस्पिरेशन है, उसका प्रतिबिंब उनकी बातों में झलकता है, कहने का तरीका बदल गया , अब लोगों की डिमांड क्या आती है? लोग पहले स्टॉपेज मांगते थे, अब आकर के कहते जी, मेरे यहां भी तो एक वंदे भारत शुरू कर दो। अभी मैं कुछ समय पहले कुवैत गया था, तो मैं वहां लेबर कैंप में नॉर्मली मैं बाहर जाता हूं तो अपने देशवासी जहां काम करते हैं तो उनके पास जाने का प्रयास करता हूं। तो मैं वहां लेबर कॉलोनी में गया था, तो हमारे जो श्रमिक भाई बहन हैं, जो वहां कुवैत में काम करते हैं, उनसे कोई 10 साल से कोई 15 साल से काम, मैं उनसे बात कर रहा था, अब देखिए एक श्रमिक बिहार के गांव का जो 9 साल से कुवैत में काम कर रहा है, बीच-बीच में आता है, मैं जब उससे बातें कर रहा था, तो उसने कहा साहब मुझे एक सवाल पूछना है, मैंने कहा पूछिए, उसने कहा साहब मेरे गांव के पास डिस्ट्रिक्ट हेड क्वार्टर पर इंटरनेशनल एयरपोर्ट बना दीजिए ना, जी मैं इतना प्रसन्न हो गया, कि मेरे देश के बिहार के गांव का श्रमिक जो 9 साल से कुवैत में मजदूरी करता है, वह भी सोचता है, अब मेरे डिस्ट्रिक्ट में इंटरनेशनल एयरपोर्ट बनेगा। ये है, आज भारत के एक सामान्य नागरिक की एस्पिरेशन, जो विकसित भारत के लक्ष्य की ओर पूरे देश को ड्राइव कर रही है।

साथियों,

किसी भी समाज की, राष्ट्र की ताकत तभी बढ़ती है, जब उसके नागरिकों के सामने से बंदिशें हटती हैं, बाधाएं हटती हैं, रुकावटों की दीवारें गिरती है। तभी उस देश के नागरिकों का सामर्थ्य बढ़ता है, आसमान की ऊंचाई भी उनके लिए छोटी पड़ जाती है। इसलिए, हम निरंतर उन रुकावटों को हटा रहे हैं, जो पहले की सरकारों ने नागरिकों के सामने लगा रखी थी। अब मैं उदाहरण देता हूं स्पेस सेक्टर। स्पेस सेक्टर में पहले सबकुछ ISRO के ही जिम्मे था। ISRO ने निश्चित तौर पर शानदार काम किया, लेकिन स्पेस साइंस और आंत्रप्रन्योरशिप को लेकर देश में जो बाकी सामर्थ्य था, उसका उपयोग नहीं हो पा रहा था, सब कुछ इसरो में सिमट गया था। हमने हिम्मत करके स्पेस सेक्टर को युवा इनोवेटर्स के लिए खोल दिया। और जब मैंने निर्णय किया था, किसी अखबार की हेडलाइन नहीं बना था, क्योंकि समझ भी नहीं है। रिपब्लिक टीवी के दर्शकों को जानकर खुशी होगी, कि आज ढाई सौ से ज्यादा स्पेस स्टार्टअप्स देश में बन गए हैं, ये मेरे देश के युवाओं का कमाल है। यही स्टार्टअप्स आज, विक्रम-एस और अग्निबाण जैसे रॉकेट्स बना रहे हैं। ऐसे ही mapping के सेक्टर में हुआ, इतने बंधन थे, आप एक एटलस नहीं बना सकते थे, टेक्नॉलाजी बदल चुकी है। पहले अगर भारत में कोई मैप बनाना होता था, तो उसके लिए सरकारी दरवाजों पर सालों तक आपको चक्कर काटने पड़ते थे। हमने इस बंदिश को भी हटाया। आज Geo-spatial mapping से जुडा डेटा, नए स्टार्टअप्स का रास्ता बना रहा है।

|

साथियों,

न्यूक्लियर एनर्जी, न्यूक्लियर एनर्जी से जुड़े सेक्टर को भी पहले सरकारी कंट्रोल में रखा गया था। बंदिशें थीं, बंधन थे, दीवारें खड़ी कर दी गई थीं। अब इस साल के बजट में सरकार ने इसको भी प्राइवेट सेक्टर के लिए ओपन करने की घोषणा की है। और इससे 2047 तक 100 गीगावॉट न्यूक्लियर एनर्जी कैपेसिटी जोड़ने का रास्ता मजबूत हुआ है।

साथियों,

आप हैरान रह जाएंगे, कि हमारे गांवों में 100 लाख करोड़ रुपए, Hundred lakh crore rupees, उससे भी ज्यादा untapped आर्थिक सामर्थ्य पड़ा हुआ है। मैं आपके सामने फिर ये आंकड़ा दोहरा रहा हूं- 100 लाख करोड़ रुपए, ये छोटा आंकड़ा नहीं है, ये आर्थिक सामर्थ्य, गांव में जो घर होते हैं, उनके रूप में उपस्थित है। मैं आपको और आसान तरीके से समझाता हूं। अब जैसे यहां दिल्ली जैसे शहर में आपके घर 50 लाख, एक करोड़, 2 करोड़ के होते हैं, आपकी प्रॉपर्टी की वैल्यू पर आपको बैंक लोन भी मिल जाता है। अगर आपका दिल्ली में घर है, तो आप बैंक से करोड़ों रुपये का लोन ले सकते हैं। अब सवाल यह है, कि घर दिल्ली में थोड़े है, गांव में भी तो घर है, वहां भी तो घरों का मालिक है, वहां ऐसा क्यों नहीं होता? गांवों में घरों पर लोन इसलिए नहीं मिलता, क्योंकि भारत में गांव के घरों के लीगल डॉक्यूमेंट्स नहीं होते थे, प्रॉपर मैपिंग ही नहीं हो पाई थी। इसलिए गांव की इस ताकत का उचित लाभ देश को, देशवासियों को नहीं मिल पाया। और ये सिर्फ भारत की समस्या है ऐसा नहीं है, दुनिया के बड़े-बड़े देशों में लोगों के पास प्रॉपर्टी के राइट्स नहीं हैं। बड़ी-बड़ी अंतरराष्ट्रीय संस्थाएं कहती हैं, कि जो देश अपने यहां लोगों को प्रॉपर्टी राइट्स देता है, वहां की GDP में उछाल आ जाता है।

|

साथियों,

भारत में गांव के घरों के प्रॉपर्टी राइट्स देने के लिए हमने एक स्वामित्व स्कीम शुरु की। इसके लिए हम गांव-गांव में ड्रोन से सर्वे करा रहे हैं, गांव के एक-एक घर की मैपिंग करा रहे हैं। आज देशभर में गांव के घरों के प्रॉपर्टी कार्ड लोगों को दिए जा रहे हैं। दो करोड़ से अधिक प्रॉपर्टी कार्ड सरकार ने बांटे हैं और ये काम लगातार चल रहा है। प्रॉपर्टी कार्ड ना होने के कारण पहले गांवों में बहुत सारे विवाद भी होते थे, लोगों को अदालतों के चक्कर लगाने पड़ते थे, ये सब भी अब खत्म हुआ है। इन प्रॉपर्टी कार्ड्स पर अब गांव के लोगों को बैंकों से लोन मिल रहे हैं, इससे गांव के लोग अपना व्यवसाय शुरू कर रहे हैं, स्वरोजगार कर रहे हैं। अभी मैं एक दिन ये स्वामित्व योजना के तहत वीडियो कॉन्फ्रेंस पर उसके लाभार्थियों से बात कर रहा था, मुझे राजस्थान की एक बहन मिली, उसने कहा कि मैंने मेरा प्रॉपर्टी कार्ड मिलने के बाद मैंने 9 लाख रुपये का लोन लिया गांव में और बोली मैंने बिजनेस शुरू किया और मैं आधा लोन वापस कर चुकी हूं और अब मुझे पूरा लोन वापस करने में समय नहीं लगेगा और मुझे अधिक लोन की संभावना बन गई है कितना कॉन्फिडेंस लेवल है।

साथियों,

ये जितने भी उदाहरण मैंने दिए हैं, इनका सबसे बड़ा बेनिफिशरी मेरे देश का नौजवान है। वो यूथ, जो विकसित भारत का सबसे बड़ा स्टेकहोल्डर है। जो यूथ, आज के भारत का X-Factor है। इस X का अर्थ है, Experimentation Excellence और Expansion, Experimentation यानि हमारे युवाओं ने पुराने तौर तरीकों से आगे बढ़कर नए रास्ते बनाए हैं। Excellence यानी नौजवानों ने Global Benchmark सेट किए हैं। और Expansion यानी इनोवेशन को हमारे य़ुवाओं ने 140 करोड़ देशवासियों के लिए स्केल-अप किया है। हमारा यूथ, देश की बड़ी समस्याओं का समाधान दे सकता है, लेकिन इस सामर्थ्य का सदुपयोग भी पहले नहीं किया गया। हैकाथॉन के ज़रिए युवा, देश की समस्याओं का समाधान भी दे सकते हैं, इसको लेकर पहले सरकारों ने सोचा तक नहीं। आज हम हर वर्ष स्मार्ट इंडिया हैकाथॉन आयोजित करते हैं। अभी तक 10 लाख युवा इसका हिस्सा बन चुके हैं, सरकार की अनेकों मिनिस्ट्रीज और डिपार्टमेंट ने गवर्नेंस से जुड़े कई प्रॉब्लम और उनके सामने रखें, समस्याएं बताई कि भई बताइये आप खोजिये क्या सॉल्यूशन हो सकता है। हैकाथॉन में हमारे युवाओं ने लगभग ढाई हज़ार सोल्यूशन डेवलप करके देश को दिए हैं। मुझे खुशी है कि आपने भी हैकाथॉन के इस कल्चर को आगे बढ़ाया है। और जिन नौजवानों ने विजय प्राप्त की है, मैं उन नौजवानों को बधाई देता हूं और मुझे खुशी है कि मुझे उन नौजवानों से मिलने का मौका मिला।

|

साथियों,

बीते 10 वर्षों में देश ने एक new age governance को फील किया है। बीते दशक में हमने, impact less administration को Impactful Governance में बदला है। आप जब फील्ड में जाते हैं, तो अक्सर लोग कहते हैं, कि हमें फलां सरकारी स्कीम का बेनिफिट पहली बार मिला। ऐसा नहीं है कि वो सरकारी स्कीम्स पहले नहीं थीं। स्कीम्स पहले भी थीं, लेकिन इस लेवल की last mile delivery पहली बार सुनिश्चित हो रही है। आप अक्सर पीएम आवास स्कीम के बेनिफिशरीज़ के इंटरव्यूज़ चलाते हैं। पहले कागज़ पर गरीबों के मकान सेंक्शन होते थे। आज हम जमीन पर गरीबों के घर बनाते हैं। पहले मकान बनाने की पूरी प्रक्रिया, govt driven होती थी। कैसा मकान बनेगा, कौन सा सामान लगेगा, ये सरकार ही तय करती थी। हमने इसको owner driven बनाया। सरकार, लाभार्थी के अकाउंट में पैसा डालती है, बाकी कैसा घर बनेगा, ये लाभार्थी खुद डिसाइड करता है। और घर के डिजाइन के लिए भी हमने देशभर में कंपीटिशन किया, घरों के मॉडल सामने रखे, डिजाइन के लिए भी लोगों को जोड़ा, जनभागीदारी से चीज़ें तय कीं। इससे घरों की क्वालिटी भी अच्छी हुई है और घर तेज़ गति से कंप्लीट भी होने लगे हैं। पहले ईंट-पत्थर जोड़कर आधे-अधूरे मकान बनाकर दिए जाते थे, हमने गरीब को उसके सपनों का घर बनाकर दिया है। इन घरों में नल से जल आता है, उज्ज्वला योजना का गैस कनेक्शन होता है, सौभाग्य योजना का बिजली कनेक्शन होता है, हमने सिर्फ चार दीवारें खड़ी नहीं कीं है, हमने उन घरों में ज़िंदगी खड़ी की है।

साथियों,

किसी भी देश के विकास के लिए बहुत जरूरी पक्ष है उस देश की सुरक्षा, नेशनल सिक्योरिटी। बीते दशक में हमने सिक्योरिटी पर भी बहुत अधिक काम किया है। आप याद करिए, पहले टीवी पर अक्सर, सीरियल बम ब्लास्ट की ब्रेकिंग न्यूज चला करती थी, स्लीपर सेल्स के नेटवर्क पर स्पेशल प्रोग्राम हुआ करते थे। आज ये सब, टीवी स्क्रीन और भारत की ज़मीन दोनों जगह से गायब हो चुका है। वरना पहले आप ट्रेन में जाते थे, हवाई अड्डे पर जाते थे, लावारिस कोई बैग पड़ा है तो छूना मत ऐसी सूचनाएं आती थी, आज वो जो 18-20 साल के नौजवान हैं, उन्होंने वो सूचना सुनी नहीं होगी। आज देश में नक्सलवाद भी अंतिम सांसें गिन रहा है। पहले जहां सौ से अधिक जिले, नक्सलवाद की चपेट में थे, आज ये दो दर्जन से भी कम जिलों में ही सीमित रह गया है। ये तभी संभव हुआ, जब हमने nation first की भावना से काम किया। हमने इन क्षेत्रों में Governance को Grassroot Level तक पहुंचाया। देखते ही देखते इन जिलों मे हज़ारों किलोमीटर लंबी सड़कें बनीं, स्कूल-अस्पताल बने, 4G मोबाइल नेटवर्क पहुंचा और परिणाम आज देश देख रहा है।

साथियों,

सरकार के निर्णायक फैसलों से आज नक्सलवाद जंगल से तो साफ हो रहा है, लेकिन अब वो Urban सेंटर्स में पैर पसार रहा है। Urban नक्सलियों ने अपना जाल इतनी तेज़ी से फैलाया है कि जो राजनीतिक दल, अर्बन नक्सल के विरोधी थे, जिनकी विचारधारा कभी गांधी जी से प्रेरित थी, जो भारत की ज़ड़ों से जुड़ी थी, ऐसे राजनीतिक दलों में आज Urban नक्सल पैठ जमा चुके हैं। आज वहां Urban नक्सलियों की आवाज, उनकी ही भाषा सुनाई देती है। इसी से हम समझ सकते हैं कि इनकी जड़ें कितनी गहरी हैं। हमें याद रखना है कि Urban नक्सली, भारत के विकास और हमारी विरासत, इन दोनों के घोर विरोधी हैं। वैसे अर्नब ने भी Urban नक्सलियों को एक्सपोज करने का जिम्मा उठाया हुआ है। विकसित भारत के लिए विकास भी ज़रूरी है और विरासत को मज़बूत करना भी आवश्यक है। और इसलिए हमें Urban नक्सलियों से सावधान रहना है।

साथियों,

आज का भारत, हर चुनौती से टकराते हुए नई ऊंचाइयों को छू रहा है। मुझे भरोसा है कि रिपब्लिक टीवी नेटवर्क के आप सभी लोग हमेशा नेशन फर्स्ट के भाव से पत्रकारिता को नया आयाम देते रहेंगे। आप विकसित भारत की एस्पिरेशन को अपनी पत्रकारिता से catalyse करते रहें, इसी विश्वास के साथ, आप सभी का बहुत-बहुत आभार, बहुत-बहुत शुभकामनाएं।

धन्यवाद!