Quote“Aparigraha is not only renunciation but also controlling all kinds of attachment”
Quote“‘Statue of Peace’ and ‘Statue of Unity’ are not just tall statues, but they are the greatest symbol of Ek Bharat, Shreshtha Bharat”
Quote“The prosperity of a country is dependent on its economic prosperity, and by adopting indigenous products, one can keep the art, culture and civilization of India alive”
Quote“The message of swadeshi and self-reliance is extremely relevant in the Azadi ka Amritkaal”
Quote“In the Azadi Ka Amritkaal, we are moving towards the making of a developed India”
Quote“Guidance of saints is always important in empowering civic duties”

মথেন বন্দামি।

গোটা বিশ্বের জৈন মতাবলম্বী এবং ভারতের ‘সন্ত পরম্পরা’র বাহক সমস্ত আস্থাবানদের আমি আজকের এই উদযাপন উপলক্ষে প্রণাম জানাই। এই কর্মসূচিতে অনেক পূজনীয় সাধু-সন্ন্যাসী উপস্থিত রয়েছেন। আপনাদের সকলের দর্শন, সান্নিধ্য ও আশীর্বাদ পাওয়ার সৌভাগ্য আমার হয়েছে। যখন গুজরাটে ছিলাম, তখন ভদোদরা আর ছোটা উদয়পুরের কঁওয়াট গ্রামেও গিয়েছিলাম আর সেখানে সন্তবাণী শোনার সৌভাগ্য হয়েছিল। যখন পূজনীয় আচার্য শ্রী বিজয় বল্লভ সুরিশ্বরজীর সার্ধশত জন্মবার্ষিকীর শুভ সূচনা হয়েছিল, তখন আমার আচার্যজী মহারাজের মূর্তির আবরণ উন্মোচনের সৌভাগ্য হয়েছিল। আজ আরেকবার প্রযুক্তির মাধ্যমে আমি আপনাদের মতো শ্রদ্ধেয় সাধু-সন্ন্যাসীদের সঙ্গে কথা বলছি। আজ আচার্য শ্রী বিজয় বল্লভ সুরিশ্বরজীকে সমর্পিত স্মারক ডাকটিকিট এবং মুদ্রা উদ্বোধন হয়েছে। সেজন্য আজকের এই উদযাপন আমার জন্য দ্বিগুণ খুশি নিয়ে এসেছে। এই স্মারক ডাকটিকিট ও মুদ্রার উদ্বোধন সেই আধাত্মিক চেতনার সঙ্গে দেশের অসংখ্য মানুষকে যুক্ত করার একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ প্রয়াস। পূজনীয় আচার্যজীর সারা জীবনের কাজের মধ্যেই তাঁর দর্শন প্রতিবিম্বিত হয়েছে। আর সেই দর্শনকে জানা যায় তাঁর বাণীর মাধ্যমে।

দু’বছর ধরে চলতে থাকা এই সার্ধশতবর্ষ উদযাপন সমারোহের এখন সমাপ্তি হচ্ছে। এই সময়ের মধ্যে আস্থা, আধ্যাত্ম, রাষ্ট্রভক্তি এবং রাষ্ট্রভক্তিকে মানুষের মনে জাগিয়ে তোলার যে অভিযান আপনারা চালিয়েছেন – তা অত্যন্ত প্রশংসনীয়। শ্রদ্ধেয় সাধু-সন্ন্যাসীগণ, আজ বিশ্ববাসী যুদ্ধ, আতঙ্ক আর হিংসাকে অনুভব করছে। সেজন্য মানুষ এই কুচক্র থেকে বেরিয়ে আসার জন্য প্রেরণা ও উৎসাহের অনুসন্ধান করছে। এক্ষেত্রে ভারতের পুরাতন পরম্পরা, দর্শন আর আজকের ভারতের সামর্থ – এইসব কিছুই বিশ্ববাসীর জন্য বড় আশা যোগাচ্ছে। আচার্য শ্রী বিজয় বল্লভ সুরিশ্বর মহারাজের দেখানো পথে জৈন গুরুদের শিক্ষা, তাঁদের দর্শন এই আন্তর্জাতিক সঙ্কটগুলিকে সমাধানের পথ দেখাতে পারে। অহিংসা, শুদ্ধ মন এবং অপরিগ্রহকে যেভাবে আচার্যজী নিজের জীবনে প্রয়োগ করেছেন এবং এর প্রতি প্রত্যেক মানুষের মনে বিশ্বাস জাগানোর নিরন্তর চেষ্টা করেছেন, তা আজও আমাদের সকলকে প্রেরণা যোগায়। শান্তি ও সৌহার্দ্যের জন্য তাঁর আগ্রহ দেশ বিভাজনের বিভীষিকার সময়েও স্পষ্ট রূপে দেখা গেছে। দেশ ভাগের কারণে আচার্য শ্রী বিজয় বল্লভ সুরিশ্বরজীকে চতুর্মাস ব্রত ভঙ্গ করতে হয়েছিল।

এক জায়গায় থেকে সাধনার এই ব্রত কতটা গুরুত্বপূর্ণ, তা আপনাদের চেয়ে বেশি আর কে জানেন! কিন্তু, পূজনীয় আচার্য শ্রী বিজয় বল্লভ সুরিশ্বর স্বয়ং ভারতে আসার সিদ্ধান্ত নেন। আর বাকি যাঁদেরকে নিজের সর্বস্ব ত্যাগ করে ভারতে চলে আসতে হয়েছিল, তাঁদের সুখ এবং সেবার জন্য সবরকম চেষ্টা করেছেন।

বন্ধুগণ,

আচার্যগণ, অপরিগ্রহের যে পথ দেখিয়ে গেছেন, স্বাধীনতা আন্দোলনে পূজনীয় মহাত্মা গান্ধীও সেই পথকেই আপন করে নিয়েছিলেন। অপরিগ্রহ নিছকই ত্যাগ নয়; সবধরনের মোহের উপর নিয়ন্ত্রণ রক্ষাকেও অপরিগ্রহ বলা যায়। আচার্য শ্রী বিজয় বল্লভ সুরিশ্বরজী দেখিয়ে গেছেন যে, আমাদের নিজস্ব পরম্পরা, নিজস্ব সংস্কৃতির জন্য সততার সঙ্গে কাজ করার মাধ্যমেও সকলের কল্যাণের জন্য উন্নতমানের কাজ করা যায়।

বন্ধুগণ,

গচ্ছাধিপতি জৈনাচার্য শ্রী বিজয় নিত্যানন্দ সুরিশ্বরজী বারবার উল্লেখ করেন যে, গুজরাট দেশকে ‘দু-দুটি বল্লভ দিয়েছে’। এটাও সংযোগ যে, আজ আচার্যজীর সার্ধশত জন্মজয়ন্তী উদযাপন সমাপ্তি অনুষ্ঠানের কয়েকদিন পরই আমরা সর্দার বল্লভভাই প্যাটেলজীর জন্মজয়ন্তী উপলক্ষে জাতীয় একতা দিবস পালব করব। আজ ‘স্ট্যাচু অফ পীস’ সন্ন্যাসীদের জন্য সবচেয়ে বড় মূর্তিগুলির অন্যতম। আর ‘স্ট্যাচু অফ ইউনিটি’ তো বিশ্বের সর্বোচ্চ মূর্তি। আর এটি নিছকই সর্বোচ্চ মূর্তি নয়, এটি আমাদের ‘এক ভারত, শ্রেষ্ঠ ভারত’ – এরও সবচেয়ে বড় প্রতীক। সর্দার বল্লভভাই প্যাটেল সাহেব অনেক ছোট ছোট দেশীয় রাজা-রাজপুত্র দ্বারা শাসিত অঞ্চলকে যুক্ত করেন। আচার্যজী ভারতের ভিন্ন ভিন্ন এলাকায় সফর করে ভারতের একতা এবং অখন্ডতাকে, ভারতের সংস্কৃতিকে শক্তিশালী করার কাজ করেছেন। দেশকে স্বাধীন করার জন্য যে আন্দোলন হয়েছিল, সেই সময় তিনি কোটি কোটি স্বাধীনতা সংগ্রামীর সঙ্গে মিলেমিশে কাজ করেছেন।

বন্ধুগণ,

আচার্য শ্রী বিজয় বল্লভ সুরিশ্বরজী বলতেন যে, দেশের সমৃদ্ধি অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির উপর নির্ভরশীল। স্বদেশে উৎপাদিত পণ্য ব্যবহারের মাধ্যমে ভারতের কলা-সংস্কৃতি ও সভ্যতাকে আমরা সঞ্জিবীত রাখতে পারি। তিনি আমাদের শিখিয়ে গেছেন যে, ধার্মিক পরম্পরা এবং স্বদেশী ভাবনাকে কিভাবে একসঙ্গে বিকশিত করা যেতে পারে। তিনি সর্বদা শ্বেত বস্ত্র পরিধান করতেন। আর সেই বস্ত্র হ’ত খাদি নির্মিত। তিনি সারা জীবন এই খাদির পোশাক পরেই কাটিয়ে দিয়েছেন। স্বদেশী এবং স্বাবলম্বনের এহেন বার্তা আজও স্বাধীনতার অমৃতকালেও অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক। আত্মনির্ভর ভারতের জন্য এই স্বদেশী ও স্বাবলম্বনই প্রগতির মূল মন্ত্র। সেজন্য স্বয়ং আচার্য শ্রী বিজয় বল্লভ সুরিশ্বরজী থেকে শুরু করে বর্তমান গচ্ছাধিপতি আচার্য শ্রী নিত্যানন্দ সুরিশ্বরজী পর্যন্ত যে পথকে তাঁরা শক্তিশালী করে তুলেছেন, তার শক্তিকে আমাদের আরও বাড়িয়ে যেতে হবে। পূজনীয় সাধু-সন্ন্যাসীগণ, অতীতে সমাজ কল্যাণ, মানবসেবা, শিক্ষা ও জনচেতনার যে সমৃদ্ধ ঐতিহ্য আপনারা বিকশিত করেছেন, তা যেন নিরন্তর আরও বিস্তারিত হতে থাকে, তা সুনিশ্চিত করা আজ দেশের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। স্বাধীনতার অমৃতকালে আমরা উন্নত ভারত নির্মাণের পথে এগিয়ে চলেছি। এর জন্য আজ দেশ ‘পঞ্চপ্রাণ’ – এর সংকল্প গ্রহণ করেছে। এই ‘পঞ্চপ্রাণ’ – এর সিদ্ধির জন্য আপনাদের মতো সাধু-সন্ন্যাসীদের ভূমিকাও অপরিহার্য ও অগ্রগণ্য। নাগরিক কর্তব্যগুলিকে আমরা কিভাবে আরও বেশি করে পালন করব, তা সুনিশ্চিত করতে আপনাদের মতো সাধু-সন্ন্যাসীদের পথ-প্রদর্শন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এর পাশাপাশি, দেশবাসী যেন স্থানীয় পণ্যের জন্য সোচ্চার হয়ে ওঠেন, ‘লোকাল ফর ভোকাল’ হন, ভারতের জনগণের পরিশ্রমে উৎপাদিত পণ্যকে যেন গুরুত্ব দেওয়া হয়, তা সুনিশ্চিত করতেও আপনাদের পক্ষ থেকে কোনও অভিযান অনেক বড় দেশ সেবা বলে গণ্য হবে। আপনাদের অধিকাংশ অনুগামী নানারকম ব্যবসা-বাণিজ্যের সঙ্গে যুক্ত। তাঁরা যদি এই শপথ নেন যে, তাঁরা ভারতে নির্মিত ও উৎপাদিত পণ্যই ব্যবহার করবেন, সেগুলি কেনাবেচা করবেন, তা হলে আচার্য শ্রী বিজয় বল্লভ সুরিশ্বরজীর স্মৃতির প্রতি অনেক বড় শ্রদ্ধাঞ্জলি হবে। ‘সবকা প্রয়াস’ – এর মন্ত্র অনুসরণ করে সকলের জন্য, সমগ্র দেশের জন্য প্রগতির এই পথ আচার্য শ্রী বিজয় বল্লভ সুরিশ্বরজীই আমাদের দেখিয়ে গেছেন। এই পথকে আমরা যেন আরও প্রশস্ত করে যাই – এই কামনা নিয়ে আরেকবার উপস্থিত সকল সাধু-সন্ন্যাসীদের প্রণাম জানাই।

আপনাদের সকলকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।

  • Jitendra Kumar May 18, 2025

    🙏🇮🇳
  • दिग्विजय सिंह राना September 20, 2024

    हर हर महादेव
  • JBL SRIVASTAVA May 30, 2024

    मोदी जी 400 पार
  • Vaishali Tangsale February 14, 2024

    🙏🏻🙏🏻🙏🏻
  • ज्योती चंद्रकांत मारकडे February 12, 2024

    जय हो
  • Virendra Pandey November 01, 2022

    जय हो
  • Kuldeep Yadav October 29, 2022

    આદરણીય પ્રધામંત્રીશ્રી નરેન્દ્ર મોદીજી ને મારા નમસ્કાર મારુ નામ કુલદીપ અરવિંદભાઈ યાદવ છે. મારી ઉંમર ૨૪ વર્ષ ની છે. એક યુવા તરીકે તમને થોડી નાની બાબત વિશે જણાવવા માંગુ છું. ઓબીસી કેટેગરી માંથી આવતા કડીયા કુંભાર જ્ઞાતિના આગેવાન અરવિંદભાઈ બી. યાદવ વિશે. અમારી જ્ઞાતિ પ્યોર બીજેપી છે. છતાં અમારી જ્ઞાતિ ના કાર્યકર્તાને પાર્ટીમાં સ્થાન નથી મળતું. એવા એક કાર્યકર્તા વિશે જણાવું. ગુજરાત રાજ્ય ના અમરેલી જિલ્લામાં આવેલ સાવરકુંડલા શહેર ના દેવળાના ગેઈટે રહેતા અરવિંદભાઈ યાદવ(એ.બી.યાદવ). જન સંઘ વખત ના કાર્યકર્તા છેલ્લાં ૪૦ વર્ષ થી સંગઠનની જવાબદારી સંભાળતા હતા. ગઈ ૩ ટર્મ થી શહેર ભાજપના મહામંત્રી તરીકે જવાબદારી કરેલી. ૪૦ વર્ષ માં ૧ પણ રૂપિયાનો ભ્રષ્ટાચાર નથી કરેલો અને જે કરતા હોય એનો વિરોધ પણ કરેલો. આવા પાયાના કાર્યકર્તાને અહીંના ભ્રષ્ટાચારી નેતાઓ એ ઘરે બેસાડી દીધા છે. કોઈ પણ પાર્ટીના કાર્યકમ હોય કે મિટિંગ એમાં જાણ પણ કરવામાં નથી આવતી. એવા ભ્રષ્ટાચારી નેતા ને શું ખબર હોય કે નરેન્દ્રભાઇ મોદી દિલ્હી સુધી આમ નમ નથી પોચિયા એની પાછળ આવા બિન ભ્રષ્ટાચારી કાર્યકર્તાઓ નો હાથ છે. આવા પાયાના કાર્યકર્તા જો પાર્ટી માંથી નીકળતા જાશે તો ભવિષ્યમાં કોંગ્રેસ જેવો હાલ ભાજપ નો થાશે જ. કારણ કે જો નીચે થી સાચા પાયા ના કાર્યકર્તા નીકળતા જાશે તો ભવિષ્યમાં ભાજપને મત મળવા બોવ મુશ્કેલ છે. આવા ભ્રષ્ટાચારી નેતાને લીધે પાર્ટીને ભવિષ્યમાં બોવ મોટું નુકશાન વેઠવું પડશે. એટલે પ્રધામંત્રીશ્રી નરેન્દ્ર મોદીજી ને મારી નમ્ર અપીલ છે કે આવા પાયા ના અને બિન ભ્રષ્ટાચારી કાર્યકર્તા ને આગળ મૂકો બાકી ભવિષ્યમાં ભાજપ પાર્ટી નો નાશ થઈ જાશે. એક યુવા તરીકે તમને મારી નમ્ર અપીલ છે. આવા કાર્યકર્તાને દિલ્હી સુધી પોચડો. આવા કાર્યકર્તા કોઈ દિવસ ભ્રષ્ટાચાર નઈ કરે અને લોકો ના કામો કરશે. સાથે અતિયારે અમરેલી જિલ્લામાં બેફામ ભ્રષ્ટાચાર થઈ રહીયો છે. રોડ રસ્તા ના કામો સાવ નબળા થઈ રહિયા છે. પ્રજાના પરસેવાના પૈસા પાણીમાં જાય છે. એટલા માટે આવા બિન ભ્રષ્ટાચારી કાર્યકર્તા ને આગળ લાવો. અમરેલી જિલ્લામાં નમો એપ માં સોવ થી વધારે પોઇન્ટ અરવિંદભાઈ બી. યાદવ(એ. બી.યાદવ) ના છે. ૭૩ હજાર પોઇન્ટ સાથે અમરેલી જિલ્લામાં પ્રથમ છે. એટલા એક્ટિવ હોવા છતાં પાર્ટીના નેતાઓ એ અતિયારે ઝીરો કરી દીધા છે. આવા કાર્યકર્તા ને દિલ્હી સુધી લાવો અને પાર્ટીમાં થતો ભ્રષ્ટાચારને અટકાવો. - અરવિંદ બી. યાદવ (એ.બી યાદવ) પૂર્વ શહેર ભાજપ મહામંત્રી જય હિન્દ જય ભારત જય જય ગરવી ગુજરાત આપનો યુવા મિત્ર લી. કુલદીપ અરવિંદભાઈ યાદવ
  • geetheswar October 28, 2022

    namaste ji
  • अनन्त राम मिश्र October 27, 2022

    मोदी हैं तो मुमकिन है जय हो
  • Markandey Nath Singh October 27, 2022

    वन्देमातरम
Explore More
প্রত্যেক ভারতীয়ের রক্ত ফুটেছে: মন কি বাত অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী মোদী

জনপ্রিয় ভাষণ

প্রত্যেক ভারতীয়ের রক্ত ফুটেছে: মন কি বাত অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী মোদী
Most NE districts now ‘front runners’ in development goals: Niti report

Media Coverage

Most NE districts now ‘front runners’ in development goals: Niti report
NM on the go

Nm on the go

Always be the first to hear from the PM. Get the App Now!
...
সোশ্যাল মিডিয়া কর্নার 8 জুলাই 2025
July 08, 2025

Appreciation from Citizens Celebrating PM Modi's Vision of Elevating India's Global Standing Through Culture and Commerce