স্বাধীনতার ৭৫তম বর্ষে এই পেশায় প্রবেশ করতে পেরে আপনারা অত্যন্ত সৌভাগ্যবান, দেশ ও আপনার কাছে আগামী ২৫ বছর অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ : প্রধানমন্ত্রী
তাঁরা স্বারাজের জন্য লড়েছিলেন; আপনাদের সুরাজ্যের লক্ষ্যে অগ্রসর হতে হবে : প্রধানমন্ত্রী
প্রযুক্তিগত চ্যালেঞ্জের সময় পুলিশ কর্মীদের সর্বদাই প্রস্তুত থাকতে হবে : প্রধানমন্ত্রী
আপনারা এক ভারত – শ্রেষ্ঠ ভারতের পতাকাবাহক; ‘দেশ সর্বাগ্রে’ – এই মন্ত্র সর্বদাই স্মরণে রাখতে হবে : প্রধানমন্ত্রী
বন্ধু মনোভাবাপন্ন মানসিকতা রাখতে হবে এবং পুলিশ পোশাকের মার্যাদা সবার ওপরে রাখতে হবে : প্রধানমন্ত্রী
আমি নতুন প্রজন্মের মহিলা পুলিশ আধিকারিকদের এক উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ দেখতে পাচ্ছি, পুলিশ বাহিনীতে মহিলাদের প্রতিনিধিত্ব বাড়াতে আমরা সচেষ্ট থেকেছি : প্রধানমন্ত্রী
মহামারীর সময় কর্তব্যরত অবস্থায় যাঁরা প্রাণ হারিয়েছেন, সেই সমস্ত পুলিশ বাহিনীর সদস্যদের প্রতি শ্রদ্ধা
প্রতিবেশী দেশগুলির শিক্ষানবিশ আধিকারিকদের প্রশিক্ষণের বিষয়টি আমাদের দেশের সঙ্গে সেই দেশের নিবিড়তা ও গভীর সম্পর্কের প্রতিফলন ঘটায় : প্রধানমন্ত্রী

আপনাদের সকলের সঙ্গে কথা বলে খুব ভালো লেগেছে। আমি প্রত্যেক বছর আপনাদের মতো যুব বন্ধুদের সঙ্গে কথা বলার চেষ্টা করি। এভাবে আপনাদের ভাবনা-চিন্তাগুলি জানতে থাকি, আপনাদের বক্তব্য, আপনাদের প্রশ্ন, আপনাদের উৎসাহ আমাকেও ভবিষ্যতের সমস্যাগুলির সমাধানে সাহায্য করে।
বন্ধুগণ,
এবার এই আলোচনা এমন সময়ে হচ্ছে যখন ভারত, দেশের স্বাধীনতার ৭৫ বছরের অমৃত মহোৎসব পালন করছে। এ বছরের ১৫ আগস্ট তারিখটি নিজের সঙ্গে স্বাধীনতার ৭৫তম বর্ষপূর্তি নিয়ে আসছে। বিগত ৭৫ বছরে ভারত একটি উন্নত পুলিশ সেবা গঠনের চেষ্টা করেছে। পুলিশ প্রশিক্ষণের সঙ্গে যুক্ত পরিকাঠামোতেও বিগত বছরগুলিতে অনেক সংস্কার হয়েছে। আজ যখন আমি আপনাদের সঙ্গে কথা বলছি, তখন সেই যুবক-যুবতীদের দেখতে পাচ্ছি যাঁরা আগামী ২৫ বছর ধরে ভারতে আইন ব্যবস্থা সুনিশ্চিত করতে সাহায্য করবেন। এটা অনেক বড় দায়িত্ব। সেজন্য এখন একটি নতুন সূত্রপাত, একটি নতুন সঙ্কল্পের ভাবনা নিয়ে এগিয়ে যেতে হবে।
বন্ধুগণ,
আমি খুব বেশি জানি না যে আপনাদের মধ্যে কতজন ডান্ডি গিয়েছেন অথবা কতজন সাবরমতী আশ্রম দেখেছেন। কিন্তু আমি আপনাদের ১৯৩০-এর ডান্ডি অভিযানের কথা মনে করাতে চাই। গান্ধীজি লবণ সত্যাগ্রহের জোরে ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের ভিত নাড়িয়ে দেওয়ার কথা বলেছিলেন। তিনি একথাও বলেছিলেন যে, “যখন উদ্যোগ ন্যায়সঙ্গত এবং সঠিক হয় তখন ভগবানও সঙ্গ দেওয়ার জন্য উপস্থিত হয়ে যান।”

 

 

বন্ধুগণ,
একটি ছোট দলকে সঙ্গে নিয়ে তিনি সাবরমতী আশ্রম থেকে বেরিয়ে পড়েছিলেন। এক একটি দিন পেরিয়ে গেছে, পথে যেখানে যত মানুষ ছিলেন তাঁরা লবণ সত্যাগ্রহের সঙ্গে যুক্ত হতে থাকেন। ২৪ দিন পর যখন গান্ধীজি ডান্ডিতে তাঁর যাত্রা সম্পূর্ণ করেন, তখন গোটা দেশ যেন উঠে দাঁড়িয়ে পড়েছিল। কাশ্মীর থেকে কন্যাকুমারী, অটক থেকে কটক – গোটা ভারত উদ্বুদ্ধ হয়ে উঠেছিল। সেই মনোভাবের কথা ভাবুন! সেই ইচ্ছাশক্তির কথা ভাবুন! সেই তীব্র স্পৃহা, সেই ঐক্যবদ্ধতা, ভারতের স্বাধীনতার যুদ্ধকে সামগ্রিকতার শক্তি দিয়ে ভরিয়ে দিয়েছিল। পরিবর্তনের সেই স্পৃহা, সঙ্কল্পের সেই ইচ্ছাশক্তি আজ দেশ আপনাদের মতো নবীনদের থেকে প্রত্যাশা করছে। ১৯৩০ থেকে ১৯৪৭-এর মাঝে দেশে যে জোয়ার এসেছিল, যেভাবে দেশের নবীনরা এগিয়ে এসেছিলেন, একটি লক্ষ্যের জন্য একজোট হয়ে সম্পূর্ণ যুব প্রজন্ম লেগে পড়েছিল, আজ সেই মনোভাব আপনাদের মনে জাগাতে হবে। তখন দেশের মানুষ স্বরাজ-এর জন্য লড়েছিলেন আর আজ আপনাদের সুশাসনের জন্য এগিয়ে যেতে হবে। সেই সময় মানুষ দেশের স্বাধীনতার জন্য আত্মোৎসর্গ করতে তৈরি ছিলেন। আজ আপনাদের দেশের জন্য বাঁচার মনোভাব নিয়ে এগোতে হবে। ২৫ বছর পর যখন ভারতের স্বাধীনতার ১০০ বছর পূর্ণ হবে তখন আমাদের পুলিশ সেবা কেমন হবে, কতটা মজবুত হবে, তা আপনাদের আজকের কাজে ওপর নির্ভর করবে। আপনাদের সেই ভিত্তি গড়ে তুলতে হবে যার ওপর ২০৪৭-এর সুন্দর, অনুশাসিত ভারতের ইমারত নির্মিত হবে। সময়ই এই সঙ্কল্পের সিদ্ধির জন্য আপনাদের মতো নবীনদের বেছে নিয়েছে আর আমি একে আপনাদের সকলের খুব বড় সৌভাগ্য বলে মনে করি। আপনারা একটি এমন সময়ে কেরিয়ার শুরু করছেন যখন ভারত প্রত্যেক ক্ষেত্র, প্রত্যেক স্তরে ট্রান্সফরমেশনের প্রক্রিয়ার মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে। আপনাদের কেরিয়ারের আগামী ২৫ বছর ভারতের বিকাশের ক্ষেত্রেও সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ ২৫ বছর হতে চলেছে। সেজন্য আপনাদের প্রস্তুতি, আপনাদের মনোভাব এই বড় লক্ষ্যের অনুকূল হতে হবে। আগামী ২৫ বছর আপনারা দেশের ভিন্ন ভিন্ন অংশে বিভিন্ন পদে কাজ করবেন, ভিন্ন ভিন্ন ভূমিকা পালন করবেন। আপনাদের সবার ওপরে আধুনিক, কার্যকর এবং সংবেদনশীল পুলিশ সেবা গড়ে তোলার অনেক বড় দায়িত্ব বর্তেছে। আর সেজন্য আপনাদের সর্বদা একথা মনে রাখতে হবে যে, আপনারা ২৫ বছরের একটি বিশেষ মিশনে রয়েছেন আর ভারত এজন্য আপনাদের বিশেষভাবে বেছে নিয়েছে।
বন্ধুগণ,
গোটা বিশ্বের অভিজ্ঞতা বলে যে,যখন কোনও দেশ উন্নয়নের পথে এগিয়ে যায়, তখন দেশের বাইরে আর ভেতরে সমস্যাও ততটাই বৃদ্ধি পায়। এই প্রেক্ষিতে আপনাদের চ্যালেঞ্জ, টেকনলজিক্যাল ডিসরাপশন এই প্রক্রিয়ায় পুলিশি ব্যবস্থাকে নিরন্তর গড়ে তোলার। আপনাদের চ্যালেঞ্জ, অপরাধের নতুন সব পদ্ধতিকে অপরাধীদের থেকেও বেশি উদ্ভাবক পদ্ধতিকে থামানো। বিশেষরূপে সাইবার সিকিউরিটি নিয়ে নতুন পরীক্ষা-নিরীক্ষা, নতুন গবেষণা আর নতুন সব পদ্ধতি আপনাদের ডেভেলপও করতে হবে আর সেগুলিকে প্রয়োগও করতে হবে।

 

বন্ধুগণ,
দেশের সংবিধান, দেশের গণতন্ত্র যেসব অধিকার দেশবাসীকে দিয়েছে, যে কর্তব্যগুলি পালনের প্রত্যাশা করেছে, সেগুলি সুনিশ্চিত করতে আপনাদের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। সেজন্য আপনাদের থেকে অনেক প্রত্যাশা থাকে, আপনাদের আচার-আচরণের দিকে সবসময় লক্ষ্য থাকে। আপনাদের ওপর চাপও অনেক আসবে। আপনাদের শুধু পুলিশ থানা নিয়ে, পুলিশ হেডকোর্য়ার্টারের সীমার মধ্যেই ভাবলে চলবে না। আপনাদের সমাজে প্রত্যেক ভূমিকার সঙ্গে পরিচিতও থাকতে হবে, ফ্রেন্ডলিও থাকতে হবে আর ইউনিফর্মের মর্যাদাকে সবসময় সবার ওপরে রাখতে হবে। ফিল্ডে থেকে আপনারা যে সিদ্ধান্তই নেবেন তাতে দেশহিত থাকতে হবে, জাতীয় প্রেক্ষাপট থাকতে হবে। আপনাদের কাজের পরিধি আর সমস্যাগুলি অধিকাংশই স্থানীয় হবে। সেগুলি সমাধানের ক্ষেত্রে এই মন্ত্র অনেক কাজে লাগবে। আপনাদের সর্বদাই এটা মনে রাখতে হবে যে, আপনারা ‘এক ভারত শ্রেষ্ঠ ভারত’-এরই পতাকাবাহক। সেজন্য, আপনাদের প্রতিটি পদক্ষেপ, আপনাদের প্রত্যেক গতিবিধিতে ‘নেশন ফার্স্ট, অলওয়েজ ফার্স্ট’, দেশ আগে, সবার আগে – এই ভাবনার প্রতিফলন থাকতে হবে।
বন্ধুগণ,
আমার সামনে তেজস্বী মহিলা অফিসারদের নতুন প্রজন্মকেও দেখছি। বিগত বছরগুলিতে পুলিশবাহিনীতে মহিলাদের অংশীদারিত্ব বৃদ্ধির নিরন্তর প্রচেষ্টা করা হচ্ছে। আমাদের মেয়েরা পুলিশ সেবায় এফিশিয়েন্সি এবং অ্যাকাউন্টেবিলিটির পাশাপাশি বিনম্রতা, সারল্য এবং সংবেদনশীলতার মূল্যগুলিকেও মজবুত করবেন। এভাবে ১০ লক্ষেরও বেশি জনসংখ্যা-সম্পন্ন শহরগুলিতে কমিশনার ব্যবস্থা বাস্তবায়ন নিয়েও রাজ্যগুলি কাজ করছে। এখন পর্যন্ত ১৬টি রাজ্যের অনেক শহরে এই ব্যবস্থা বাস্তবায়িত করা হয়েছে। আমার বিশ্বাস, বাকি রাজ্যগুলিতে এই বিষয়ে ইতিবাচক পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
বন্ধুগণ,
পুলিশি ব্যবস্থাকে ভবিষ্যতমুখী এবং কার্যকর করার ক্ষেত্রে সামগ্রিকতা আর সংবেদনশীলতার সঙ্গে কাজ করতে হবে। এই করোনার সঙ্কটকালেও আমরা দেখেছি, পুলিশ-বন্ধুরা কিভাবে পরিস্থিতি সামলাতে অনেক বড় ভূমিকা পালন করেছেন। করোনার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে আমাদের পুলিশকর্মীরা দেশবাসীর সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করেছেন। এই প্রচেষ্টায় অনেক পুলিশকর্মীকে আত্মাহুতি দিতে হয়েছে। আমি তাঁদের শ্রদ্ধাঞ্জলি জানাই আর দেশের পক্ষ থেকে তাঁদের পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানাই।

 

বন্ধুগণ,
আজ আপনাদের সঙ্গে কথা বলতে গিয়ে আমি আরেকটি বিষয় আপনাদের সঙ্গে রাখতে চাই। আজকাল আমরা দেখছি, যেখানে যেখানে প্রাকৃতিক বিপর্যয় আসে, কোথাও বন্যা, কোথাও ঘূর্ণিঝড়, কোথাও ধ্বস, তো আমাদের এনডিআরএফ-এর বন্ধুদের সম্পূর্ণ প্রস্তুতি নিয়ে সেখানে থাকতে দেখা যায়। বিপর্যয়ের সময়ে এনডিআরএফ-এর নাম শুনলেই মানুষের মনে একটি আস্থা জাগে। এই আস্থা এনডিআরএফ তাঁদের অসাধারণ সেবার মাধ্যমে গড়ে তুলেছে। আজ মানুষের মনে এই ভরসা রয়েছে যে বিপর্যয়ের সময়ে এনডিআরএফ-এর জওয়ানরা নিজেদের জীবন বাজি রেখেও আমাদের বাঁচাবেন। এই এনডিআরএফ-এও তো অধিকাংশ পুলিশকর্মীরাই থাকেন। কিন্তু একই ধরনের ভাবনা, এই সম্মান কি সমাজে পুলিশের জন্য আছে?
কেন নেই?
এর উত্তর আপনারাও জানেন। জনমানসে এই যে পুলিশের নেতিবাচক ভাবমূর্তি গড়ে উঠেছে, এটা অনেক বড় চ্যালেঞ্জ। করোনাকালের গোড়ার দিকে অনুভব করা গিয়েছিল যে এই ভাবমূর্তি সামান্য বদলেছে। কিন্তু এখন আবার যে কে সেই পুরনো অবস্থায় পৌঁছে গেছে। আসলে জনগণের বিশ্বাস কেন বাড়ে না, আস্থা কেন বাড়ছে না?
বন্ধুগণ,
দেশের নিরাপত্তার জন্য, আইন ব্যবস্থা বজায় রাখার জন্য সন্ত্রাস মেটাতে আমাদের পুলিশ-বন্ধুরা তাঁদের জীবন উৎসর্গ করে দেন। অনেকদিন আপনারা বাড়িতে ফিরতে পারেন না, উৎসবেও প্রায়ই আপনাদের পরিবার থেকে দূরে থাকতে হয়। কিন্তু যখন পুলিশের ভাবমূর্তির প্রসঙ্গ আসে, তখন মানুষের মনোভাব বদলে যায়। পুলিশে যোগদান করা নতুন প্রজন্মের মানুষদের এটা দায়িত্ব; এই ভাবমূর্তি বদলানো। পুলিশের এই নেতিবাচক ভাবমূর্তির অবসান করা। এটা আপনাদেরকেই করতে হবে। আপনাদের প্রশিক্ষণ, আপনাদের ভাবনার মাঝে অনেক বছর ধরে চলতে থাকা পুলিশ বিভাগের যে প্রচলিত পরম্পরা রয়েছে, সেগুলির সঙ্গে আপনারা প্রতিদিন মুখোমুখি হবেন। ব্যবস্থা আপনাদের বদলে দেবে নাকি আপনারা ব্যবস্থাকে বদলাবেন, সেটা আপনাদের প্রশিক্ষণ, আপনাদের ইচ্ছাশক্তি আর আপনাদের মনোবলের ওপর নির্ভর করবে। এটা একভাবে আপনাদের আরেকটি পরীক্ষার মতো হবে আর আমার ভরসা আছে আপনারা এতেও সফল হবেন, অবশ্যই সফল হবেন।
বন্ধুগণ,
এখানে যে আমাদের প্রতিবেশী দেশগুলির নবীন অফিসাররা রয়েছেন, তাঁদেরকেও আমি অনেক শুভকামনা জানাতে চাইব। ভুটান হোক, নেপাল হোক, মালদ্বীপ হোক, মরিশাস হোক – আমরা সবাই নিছকই প্রতিবেশী নই, বরং আমাদের ভাবনা আর সামাজিক আচার-ব্যবহারেও সামঞ্জস্য রয়েছে। আমরা সবাই সুখ-দুঃখের সঙ্গী। যখনই কোনও বিপর্যয় আসে, বিপত্তি আসে, তখন সবার আগে আমরাই পরস্পরকে সাহায্য করি। করোনাকালেও আমরা এটা অনুভব করেছি। সেজন্য আগামী বছরগুলিতে সম্ভাব্য উন্নয়নের ক্ষেত্রেও আমাদের বোঝাপড়া নিশ্চিতভাবেই বাড়বে। বিশেষ করে আজ যখন ক্রাইম এবং ক্রিমিনাল সীমার বাঁধন মানে না, এক্ষেত্রে পারস্পরিক বোঝাপড়ার আরও বেশি প্রয়োজন। আমার বিশ্বাস, এই সর্দার প্যাটেল অ্যাকাডেমিতে কাটানো আপনাদের এই দিনগুলি আপনাদের কেরিয়ার, আপনাদের জাতীয় এবং সামাজিক দায়বদ্ধতা আর ভারতের সঙ্গে বন্ধুত্ব প্রগাঢ় করতে সহায়ক হবে।
আরেকবার আপনাদের সবাইকে অনেক অনেক শুভকামনা! ধন্যবাদ!

Explore More
৭৮ তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে নয়াদিল্লির লালকেল্লার প্রাকার থেকে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ ১৫ই আগস্ট , ২০২৪

জনপ্রিয় ভাষণ

৭৮ তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে নয়াদিল্লির লালকেল্লার প্রাকার থেকে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ ১৫ই আগস্ট , ২০২৪
India’s organic food products export reaches $448 Mn, set to surpass last year’s figures

Media Coverage

India’s organic food products export reaches $448 Mn, set to surpass last year’s figures
NM on the go

Nm on the go

Always be the first to hear from the PM. Get the App Now!
...
Prime Minister lauds the passing of amendments proposed to Oilfields (Regulation and Development) Act 1948
December 03, 2024

The Prime Minister Shri Narendra Modi lauded the passing of amendments proposed to Oilfields (Regulation and Development) Act 1948 in Rajya Sabha today. He remarked that it was an important legislation which will boost energy security and also contribute to a prosperous India.

Responding to a post on X by Union Minister Shri Hardeep Singh Puri, Shri Modi wrote:

“This is an important legislation which will boost energy security and also contribute to a prosperous India.”