জব্বলপুরের ‘বীরাঙ্গনা রানী দুর্গাবতী স্মারক ও উদ্যান ’-এ ভূমি পূজনে সামিল হলেন তিনি, বীরাঙ্গনা রানী দুর্গাবতীর ৫০০তম জন্মবার্ষিকীতে প্রকাশ করলেন স্মারক মুদ্রা এবং ডাক টিকিট
প্রধানমন্ত্রী মধ্যপ্রদেশের সড়ক পরিকাঠামোর বিকাশে ৪৮০০ কোটি টাকারও বেশি মূল্যের একগুচ্ছ প্রকল্পের সূচনা করলেন, জাতির উদ্দেশে উৎসর্গ করলেন ১,৮৫০ কোটি টাকারও বেশি মূল্যের রেল প্রকল্প এবং বিজয়পুর-আউরাইয়াঁ-ফুলপুর পাইপ লাইন প্রকল্প
“বিগত কয়েক সপ্তাহে উজ্জ্বলা যোজনার আওতায় গ্যাস সিলিণ্ডারের দাম ৫০০ টাকা কমেছে”
“জনধন, আধার এবং মোবাইল ত্রয়ী দুর্নীতি দূর করেছে”
“ডবল ইঞ্জিন সরকার বঞ্চিতদের অগ্রাধিকার দেয়”
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী মধ্যপ্রদেশের জব্বলপুরে ১২,৬০০ কোটি টাকারও বেশি মূল্যের বিভিন্ন সড়ক, রেল, গ্যাস পাইপ লাইন, আবাসন এবং পরিশ্রুত পানীয় জল প্রকল্পের উদ্বোধন ও শিলান্যাস করেছেন
বীরাঙ্গনা রানী দুর্গাবতীর ৫০০তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে তাঁর নামাঙ্কিত স্মারক ও উদ্যানের ভূমি পূজনে সামিল হন তিনি
শিলান্যাস করেন মুম্বই-নাগপুর-ঝাড়সুগুডা পাইপলাইনের নাগপুর-জব্বলপুর অংশের।
তিনি বলেন, স্বাধীনতার পর দেশের বহু কৃতি সন্তানকে সেভাবে মর্যাদা দেওয়া হয়নি- যা খুবই দুঃখের
আগের সরকারের আমলে যে ব্যাপক দুর্নীতি হয়েছে এবং দরিদ্রদের জন্য প্রেরিত অর্থ দুর্নীতিগ্রস্তদের পকেটে গেছে সেই বিষয়টি অনলাইনে ১০বছর আগেকার সংবাদ শিরোনাম দেখলেই স্পষ্ট হবে বলে প্রধানমন্ত্রী মন্তব্য করেছেন।
ইন্দোরে আধুনিক প্রযুক্তির সহায়তায় নির্মিত এক হাজারটি বাড়ির উদাহরণ দেন তিনি।
ব্যবস্থা হচ্ছে হাজার হাজার মানুষের কর্মসংস্থানের।
পয়লা অক্টোবর শুরু হওয়া বিশেষ পরিচ্ছন্নতা অভিযানে দেশের ৯ লক্ষের বেশি জায়গায় যোগ দিয়েছেন প্রায় ৯ কোটি মানুষ।
অমৃত মহোৎসব উদযাপন কিংবা অমৃত সরোবর তৈরির উদ্যোগ নিয়ে সমালোচনাও অত্যন্ত দুর্ভাগ্যের বলে প্রধানমন্ত্রী মন্তব্য করেন।
পরিশ্রুত পানীয় জল সরবরাহের লক্ষ্যে এদিন চালু হওয়া প্রকল্পগুলির সুবিধা পৌঁছে যাবে প্রায় ১ হাজার ৬০০ গ্রামে।

ভাৰত মাতা কী জয়।

ভাৰত মাতা কী জয়।

মধ্যপ্ৰদেশৰ ৰাজ্যপাল শ্ৰীমান মংগুভাই পেটেল, মুখ্যমন্ত্ৰী ভাই শিৱৰাজ সিং চৌহান, কেন্দ্ৰীয় মন্ত্ৰী পৰিষদৰ মোৰ সতীৰ্থসকল, মধ্যপ্ৰদেশ চৰকাৰৰ মন্ত্ৰী, সাংসদ, বিধায়কসকল, মঞ্চত উপস্থিত বিশিষ্ট ব্যক্তিসকল আৰু বিশাল হাৰত আমাক আশীৰ্বাদ দিবলৈ অহা পুৰুষ-মহিলাসকল। 

মা নৰ্মদাৰ এই পুন্যভূমিক প্ৰণাম জনাই, শ্ৰদ্ধাপূৰ্বক প্ৰণিপাত জনাই, মই আজি জবলপুৰৰ এক নতুন ৰূপ দেখিবলৈ পাইছো। মই দেখিছো জবলপুৰত উৎসাহ আছে, মহাকৌশলত মংগল আছে, উদ্দীপনা আছে।

এই উৎসাহ, এই উদ্যমে মহাকৌশলৰ মনত কি আছে তাক দেখুৱাইছে। এই উৎসাহৰ মাজতে আজি সমগ্ৰ দেশত উদযাপন কৰা হৈছে বীৰ ৰাণী দুৰ্গাৱতী জীৰ ৫০০তম জয়ন্তী। ৰাণী দুৰ্গাৱতী গৌৰৱ যাত্ৰাৰ সামৰণি অনুষ্ঠানত ৰাষ্ট্ৰীয় পৰ্যায়ত তেওঁৰ জন্ম বাৰ্ষিকী উদযাপনৰ আহ্বান জনাইছিলোঁ। আজি আমি সকলোৱে ইয়াত গোট খাইছো ঠিক এই উদ্দেশ্যেৰে, এটা পবিত্ৰ কাম কৰিবলৈ, আমাৰ পূৰ্বপুৰুষৰ ঋণ পৰিশোধ কৰিবলৈ। মাত্ৰ অলপ আগতে ইয়াত ৰাণী দুৰ্গাৱতী জীৰ ভব্য স্মৃতিসৌধৰ ভূমি পূজন কৰা হৈছিল আৰু মই মাত্ৰ ভাবি আছিলোঁ যে কেনেকৈ নিৰ্মাণ হ’ব, শিৱৰাজ জীয়ে ইয়াৰ সম্পূৰ্ণ মানচিত্ৰখন বিতংভাৱে দেখুৱালে। মোৰ দৃঢ় বিশ্বাস যে এইটো নিৰ্মাণৰ পিছত ভাৰতৰ প্ৰতিগৰাকী মাতৃ আৰু প্ৰতিজন যুৱকে এই জগতখনলৈ অহাৰ ইচ্ছা অনুভৱ কৰিব। এক প্ৰকাৰে ই তীৰ্থস্থানত পৰিণত হ’ব। ৰাণী দুৰ্গাৱতীৰ জীৱনে আমাক সকলোৰে সমাজৰ কল্যাণৰ পাঠ শিকাই, আমাৰ জন্মস্থানৰ বাবে কিবা এটা কৰিবলৈ সাহস দিয়ে। সমগ্ৰ জনজাতীয় সমাজ, মধ্যপ্ৰদেশ আৰু ১৪০ কোটি দেশবাসীক ৰাণী দুৰ্গাৱতীৰ জয়ন্তীত অভিনন্দন জ্ঞাপন কৰিলোঁ। পৃথিৱীৰ কোনো এখন দেশৰ যদি ৰাণী দুৰ্গাৱতীৰ দৰে কোনোবা নায়ক বা নায়িকা হিচাপে থাকিলহেঁতেন তেন্তে সেই দেশখনে সমগ্ৰ বিশ্বতে থিতাপি ল’লেহেঁতেন। স্বাধীনতাৰ পিছত আমাৰ দেশতো এনেকুৱা হ’ব লাগিছিল যদিও আমাৰ মহান ব্যক্তিসকলে তেওঁক পাহৰি গ’ল। এই উজ্জ্বল, তপস্বী, যজ্ঞ আৰু তপস্যাৰ প্ৰতিমূৰ্তি, এনে মহাপুৰুষ, এনে বীৰ পুৰুষ-মহিলাসকল পাহৰাই পেলোৱা হ’ল।

আমার পরিবারের সদস্যবৃন্দ,

আজ এখানে ১২ হাজার কোটি টাকারও বেশি প্রকল্পের শিলান্যাস এবং উদ্বোধন করা হয়েছে। জল ও রান্নার গ্যাসের পাইপ লাইনই হোক বা চার লেনের সড়ক নির্মাণ, যাই হোক না কেন, এই প্রকল্পগুলি লক্ষ লক্ষ মানুষের জীবনে পরিবর্তন আনতে চলেছে। কৃষকরা নিশ্চিতভাবেই এই প্রকল্পগুলি থেকে উপকৃত হবেন। নতুন নতুন কারখানা তৈরি হবে এবং আমাদের তরুণরাও কাজের সুযোগ পাবেন। 

আমার পরিবারের সদস্যবৃন্দ,

বিজেপি সরকারের অন্যতম অগ্রাধিকার হ’ল, আমাদের বোনেদের জন্য ধোঁয়ামুক্ত রান্নাঘরের ব্যবস্থা করা। আমাদের মা ও বোনেদের জন্য ধোঁয়ামুক্ত রান্নাঘর তৈরি করা কি উচিৎ নয়? কংগ্রেস কি এই কাজ আগে করতে পারতো না? তারা আমাদের মা ও বোনেদের যত্ন কিংবা তাঁদের স্বাস্থ্যের কথা ভাবেনি।

ভাই ও বোনেরা,

সেই কারণে আমরা গরিব পরিবারের কোটি কোটি বোনের জন্য বিনা খরচে উজ্জ্বলা গ্যাস সংযোগের ব্যবস্থা করেছি। আগে এই গ্যাস সংযোগের জন্য সাংসদদের বাড়িতে ছুটতে হ’ত। রাখিবন্ধন উৎসবে ভাই তাঁর বোনকে উপহার দিয়ে থাকেন। তাই, রাখিবন্ধন উৎসব উপলক্ষে আমাদের সরকার বোনেদের সুলভে রান্নার গ্যাস সিলিন্ডার দিয়েছে। উজ্জ্বলা সুবিধাভোগীরা ৪০০ টাকা কম দামে রান্নার গ্যাস পাচ্ছেন। আর কয়েকদিন পর থেকে দুর্গা পূজা, নবরাত্রি, দশেরা এবং দীপাবলি উৎসব শুরু হতে চলেছে। গতকালই আমাদের সরকার উজ্জ্বলা গ্যাস সিলিন্ডারের দাম ১০০ টাকা কমিয়ে দিয়েছে। সব মিলিয়ে গত কয়েক সপ্তাহের মধ্যে উজ্জ্বলা সুবিধাভোগীদের জন্য সিলিন্ডার প্রতি গ্যাসের দাম ৫০০ টাকা করে কমানো হয়েছে। এখন আমার গরিব মা, বোন এবং কন্যারা উজ্জ্বলা প্রকল্পে মাত্র ৬০০ টাকা দামে সিলিন্ডার পাচ্ছেন। 

আমার পরিবারের সদস্যবৃন্দ,

আমি কলেজে পড়া ছাত্রছাত্রী, তরুণ বন্ধু এবং আমাদের পুত্র ও কন্যাদের কাছে অতীতের কিছু ঘটনা মনে করিয়ে দিতে চাই। আজ যাঁদের ২০-২২ বছর বয়স, তখন তাঁদের বয়স ৮, ১০ কিংবা ১২ বছর হবে। মোদী সরকারের আগে পরিস্থিতি কী ছিল, তা হয়তো তাঁদের জানা ছিল না। সেই সময় কংগ্রেস সরকারের কোটি কোটি টাকার কেলেঙ্কারি প্রতিদিন সংবাদমাধ্যমে শিরোনাম হ’ত। ২০১৩-১৪ সালের সংবাদপত্রের শিরোনাম দেখুন, সেই সময় দেশের কী অবস্থা ছিল? 

ভাই ও বোনেরা,

২০১৪ সালের পর আমরা দুর্নীতি মুক্ত স্বচ্ছ প্রশাসন গড়ার লক্ষ্যে জোরদার প্রচার শুরু করি। প্রযুক্তির সাহায্যে আমরা প্রায় ১১ কোটি ভুয়ো নাম বাদ দিই। এরা কারা? এখানে যাদের নাম রয়েছে, তাদের কখনও জন্মই হয়নি। কংগ্রেসই এই ভুয়ো নামগুলি নথিভুক্ত করেছিল। এই ১১ কোটি নাম মধ্যপ্রদেশ ও ছত্তিশগড়ের মোট জনসংখ্যার চেয়েও বেশি। আমরা জনধন, আধার এবং মোবাইল-এর মাধ্যমে এমন ব্যবস্থা চালু করি, যার মাধ্যমে কংগ্রেসের দুর্নীতি পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে গিয়েছে। এর মাধ্যমে ২.৫ লক্ষ কোটি টাকারও বেশি অর্থ চুরি প্রতিরোধ করা গেছে। কোটি কোটি পরিবারকে বিনামূল্যে রেশন দিতে গিয়ে আমরা ৩ লক্ষ কোটি টাকা খরচ করছি। আয়ুষ্মান প্রকল্পে প্রায় ৫ কোটি পরিবার নিখরচায় চিকিৎসার সুবিধা পাচ্ছেন। বিশ্ব বাজারে এক ব্যাগ ইউরিয়ার দাম ৩ হাজার টাকা। কিন্তু, মোদী ৩০০ টাকারও কমে ইউরিয়া সার দিচ্ছে। সেজন্য সরকারি তহবিল থেকে ৮ লক্ষ কোটি টাকা খরচ করা হয়েছে। গরিব পরিবারের জন্য পাকা বাড়ি নির্মাণে আমাদের সরকার ৪ লক্ষ কোটি টাকা খরচ করেছে।

আমার পরিবারের সদস্যবৃন্দ,

মধ্যপ্রদেশ আজ এমন এক সন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে আছে, যেখানে উন্নয়নে কোনও বাধা বা শ্লথগতি দেখা দিলে, গোটা উন্নয়ন প্রক্রিয়াই ধ্বংস হয়ে যাবে। এই উন্নয়নকে কোনোভাবেই বন্ধ হতে দেওয়া যাবে না। আগামী ২৫ বছরে যারা বেড়ে উঠবে, তাদের জন্য উন্নত মধ্যপ্রদেশ গড়ে তোলাই হবে আমাদের দায়িত্ব ও কর্তব্য। সেই কারণে, এখন সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার প্রয়োজন রয়েছে। প্রতিরক্ষা সংক্রান্ত সরঞ্জাম তৈরির জন্য জবলপুরে ৪টি কারখানা রয়েছে। কেন্দ্রীয় সরকার এখন সেনাবাহিনীর জন্য ‘মেড ইন ইন্ডিয়া’ অস্ত্র সরবরাহ করছে। এর ফলে, মধ্যপ্রদেশ ব্যাপকভাবে উপকৃত হচ্ছে। হাজার হাজার নতুন কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হচ্ছে।

আমার পরিবারের সদস্যবৃন্দ,

ভারতের আত্মবিশ্বাস আজ এক নতুন উচ্চতায় পৌঁছে গিয়েছে। আপনারা অবশ্যই দেখেছেন যে, এশিয়ান গেমস্-এ ভারতের নজরকাড়া সাফল্য থেকে আজ দেশের প্রতিটি তরুণ অনুভব করে যে, এই সময়টা হ’ল ভারতের তরুণদের সময়। সেই কারণেই ভারত জি-২০’র মতো আন্তর্জাতিক স্তরের ইভেন্টের আয়োজন করতে পেরেছে। আমরা চন্দ্রযান পাঠিয়েছি, যা অন্য কোনও দেশ পারেনি। ভারতের তরুণরা স্টার্টআপ – এর জগতে বিস্ময় সৃষ্টি করেছে। ১ অক্টোবর দেশের ৯ লক্ষেরও বেশি জায়গায় স্বচ্ছতা অভিযান চালানো হয়েছে। এই অভিযানে ৯ কোটিরও বেশি দেশবাসী অংশ নিয়েছেন। 

আমার পরিবারের সদস্যবৃন্দ,

ভারতের সাফল্য নিয়ে আজ গোটা বিশ্বে চর্চা হচ্ছে। আজ গোটা দুনিয়া ডিজিটাল ইন্ডিয়া কর্মসূচির প্রশংসা করছে। করোনার বিরুদ্ধে ভারত বিশ্বের মধ্যে সবচেয়ে কার্যকর টিকা আবিষ্কার করেছে। আপনারা দেখেছেন যে, স্বাধীনতার ৭৫ বছর পূর্তি উপলক্ষে সারা দেশে অমৃত মহোৎসব উদযাপিত হয়েছে। এটা বিজেপি-র কর্মসূচি ছিল না। এটা ছিল গোটা দেশের অনুষ্ঠান। আগামী প্রজন্মের জন্য দেশের প্রতিটি প্রান্তে আমরা অমৃত সরোবর তৈরি করছি। 

আমার পরিবারের সদস্যবৃন্দ,

স্বাধীনতার পর যে দলটি বহু বছর ধরে সরকারে ছিল, আদিবাসী সমাজের প্রতি তারা কোনও সম্মান প্রদর্শন করেনি। স্বাধীনতার লড়াই থেকে শুরু করে দেশের সমৃদ্ধ সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য, সবক্ষেত্রেই আদিবাসী সমাজের ব্যাপক ভূমিকা রয়েছে। গোন্ড সমাজ হ’ল, বিশ্বের অন্যতম বৃহত্তম আদিবাসী সম্প্রদায়। অটল বিহারী বাজপেয়ী সরকার আদিবাসী সমাজের জন্য পৃথক মন্ত্রক সৃষ্টি করেছিল এবং তাদের জন্য আলাদা বাজেট বরাদ্দ করা হয়েছিল। গত ৯ বছরে মোদী সরকার সেই বাজেট বহুগুণ বাড়িয়ে দিয়েছে। বিজেপি দেশকে প্রথম মহিলা আদিবাসী রাষ্ট্রপতি উপহার দিয়েছে। দেশের অন্যতম আধুনিক রেল স্টেশন রানি কমলাপতির নামে নামকরণ করা হয়েছে এবং গোন্ড সম্প্রদায়ের অনুপ্রেরণা রানি দুর্গাবতীজির নামে আধুনিক স্মৃতিসৌধ গড়ে তোলা হচ্ছে। 

বন্ধুগণ, 

স্বাধীনতার পর কয়েক দশক ধরে যে দলটি ক্ষমতায় ছিল, তারা শুধুমাত্র একটি পরিবারেরই পুজো করেছে, দেশের কথা ভাবেনি। দেশের এই উন্নয়ন শুধুমাত্র একটি পরিবারের জন্য হয়নি। আমাদের সরকার সবাইকে শ্রদ্ধা করে এবং সবার কথা ভাবে। যে দলটি স্বজন-পোষণ ও দুর্নীতিকে লালন-পালন করেছে, তারা আদিবাসী সমাজের সম্পদকেও লুঠ করেছে। ২০১৪ সালের আগে মাত্র ৮-১০টি বনজ সামগ্রীকে ন্যূনতম সহায়ক মূল্যের আওতায় আনা হয়েছিল। আমরা সেখানে তা বাড়িয়ে প্রায় ৯০-এ নিয়ে গিয়েছি। 

বন্ধুগণ,

আপনারা দেখেছেন যে, দিল্লিতে জি-২০ শীর্ষ বৈঠকে বিশ্বের নানা দেশের বড় বড় রাষ্ট্রনেতারা এসেছেন। বিজেপি-র ডবল ইঞ্জিন সরকারের লক্ষ্য হ’ল – পিছিয়ে পড়া মানুষের উন্নয়নে গুরুত্ব দেওয়া। গরিব মানুষের স্বাস্থ্যের সুরক্ষায় নলবাহিত জল সরবরাহ ব্যবস্থা চালু করেছি আমরা। আজ প্রায় ১ হাজার ৬০০টি গ্রামে ভ্রাম্যমান জলবরাহ ব্যবস্থা চালু করা হয়েছে। নারী শক্তি বন্দন অধিনিয়মের মাধ্যমে আমরা নারীর অধিকার প্রতিষ্ঠা করেছি।

বন্ধুগণ, 

স্বাধীনতার পর কয়েক দশক ধরে যে দলটি ক্ষমতায় ছিল, তারা শুধুমাত্র একটি পরিবারেরই পুজো করেছে, দেশের কথা ভাবেনি। দেশের এই উন্নয়ন শুধুমাত্র একটি পরিবারের জন্য হয়নি। আমাদের সরকার সবাইকে শ্রদ্ধা করে এবং সবার কথা ভাবে। যে দলটি স্বজন-পোষণ ও দুর্নীতিকে লালন-পালন করেছে, তারা আদিবাসী সমাজের সম্পদকেও লুঠ করেছে। ২০১৪ সালের আগে মাত্র ৮-১০টি বনজ সামগ্রীকে ন্যূনতম সহায়ক মূল্যের আওতায় আনা হয়েছিল। আমরা সেখানে তা বাড়িয়ে প্রায় ৯০-এ নিয়ে গিয়েছি। 

বন্ধুগণ,

আপনারা দেখেছেন যে, দিল্লিতে জি-২০ শীর্ষ বৈঠকে বিশ্বের নানা দেশের বড় বড় রাষ্ট্রনেতারা এসেছেন। বিজেপি-র ডবল ইঞ্জিন সরকারের লক্ষ্য হ’ল – পিছিয়ে পড়া মানুষের উন্নয়নে গুরুত্ব দেওয়া। গরিব মানুষের স্বাস্থ্যের সুরক্ষায় নলবাহিত জল সরবরাহ ব্যবস্থা চালু করেছি আমরা। আজ প্রায় ১ হাজার ৬০০টি গ্রামে ভ্রাম্যমান জলবরাহ ব্যবস্থা চালু করা হয়েছে। নারী শক্তি বন্দন অধিনিয়মের মাধ্যমে আমরা নারীর অধিকার প্রতিষ্ঠা করেছি।

বন্ধুগণ,
গ্রামের আর্থ-সামাজিক জীবনযাত্রার পরিবর্তনে আমাদের বিশ্বকর্মা বন্ধুদের ব্যাপক অবদান রয়েছে। তাঁদের ক্ষমতায়ন আমাদের অগ্রাধিকারের মধ্যে রয়েছে। বিজেপি সরকার ক্ষমতায় আসার পরই ১৩ হাজার কোটি টাকার প্রধানমন্ত্রী বিশ্বকর্মা প্রকল্প চালু করেছে। 

আমার পরিবারের সদস্যবৃন্দ,

বিজেপি সরকার হ’ল, গরিবের সরকার। কিছু মানুষ তাদের দুর্নীতি ও স্বজন-পোষণের রাজ কায়েম করতে সবধরনের কৌশলের আশ্রয় নিচ্ছে। কিন্তু মোদী গ্যারান্টি দিচ্ছে, উন্নয়নের নিরিখে মধ্যপ্রদেশ শীর্ষে থাকবে। আমি আবার রানি দুর্গাবতীজির শৌর্যের প্রতি শ্রদ্ধা জানাচ্ছি এবং আপনারা যাঁরা বিপুল সংখ্যায় এখানে এসেছেন, তাঁদের প্রতি আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। 
রানি দুর্গাবতীজি অমর রহে!
রানি দুর্গাবতীজি অমর রহে!
রানি দুর্গাবতীজি অমর রহে!

ভারত মাতা কি জয়!

ভারত মাতা কি জয়!

আপনাদের অনেক ধন্যবাদ। 

Explore More
৭৮ তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে নয়াদিল্লির লালকেল্লার প্রাকার থেকে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ ১৫ই আগস্ট , ২০২৪

জনপ্রিয় ভাষণ

৭৮ তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে নয়াদিল্লির লালকেল্লার প্রাকার থেকে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ ১৫ই আগস্ট , ২০২৪
When PM Modi Fulfilled A Special Request From 101-Year-Old IFS Officer’s Kin In Kuwait

Media Coverage

When PM Modi Fulfilled A Special Request From 101-Year-Old IFS Officer’s Kin In Kuwait
NM on the go

Nm on the go

Always be the first to hear from the PM. Get the App Now!
...
Under Rozgar Mela, PM to distribute more than 71,000 appointment letters to newly appointed recruits
December 22, 2024

Prime Minister Shri Narendra Modi will distribute more than 71,000 appointment letters to newly appointed recruits on 23rd December at around 10:30 AM through video conferencing. He will also address the gathering on the occasion.

Rozgar Mela is a step towards fulfilment of the commitment of the Prime Minister to accord highest priority to employment generation. It will provide meaningful opportunities to the youth for their participation in nation building and self empowerment.

Rozgar Mela will be held at 45 locations across the country. The recruitments are taking place for various Ministries and Departments of the Central Government. The new recruits, selected from across the country will be joining various Ministries/Departments including Ministry of Home Affairs, Department of Posts, Department of Higher Education, Ministry of Health and Family Welfare, Department of Financial Services, among others.