নমস্কার!
আমার কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার সহযোগী শ্রী অশ্বিনী বৈষ্ণবজি, শ্রী দেবু সিং চৌহানজি, ডঃ এল মুরুগানজি, টেলিকম এবং ব্রডকাস্টিং সেক্টর থেকে আজকের অনুষ্ঠানে যুক্ত হওয়া সমস্ত লিডার, ভদ্রমহিলা ও ভদ্রমহোদয়গণ!
টেলিকম রেগুলেটরি অথরিটি অফ ইন্ডিয়া বা ট্রাই-এর সঙ্গে যুক্ত সমস্ত বন্ধুদেরকে তাঁদের রৌপ্য জয়ন্তী বর্ষ উদযাপন উপলক্ষে অনেক অনেক শুভেচ্ছা। এটা অত্যন্ত সুখকর সংযোগ যে আজ আপনাদের প্রতিষ্ঠান যখন ২৫ বছর পূর্ণ করল তখন দেশ স্বাধীনতার অমৃতকালে আগামী ২৫ বছরের রোডম্যাপ রচনার কাজ করছে, নতুন নতুন লক্ষ্য স্থির করছে। কিছুক্ষণ আগে আমাদের নিজস্ব প্রযুক্তিতে নির্মিত ৫জি টেস্ট-বেড জাতির উদ্দেশে সমর্পণ করার সৌভাগ্য আমার হয়েছে। এটি টেলিকম ক্ষেত্রে ক্রিটিক্যাল এবং আধুনিক প্রযুক্তির অগ্রগতিতে আত্মনির্ভরতার দিশায় একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। আমি এই প্রকল্পের সঙ্গে যুক্ত সমস্ত বন্ধুদেরকে, আমাদের আইআইটি-র বিশেষজ্ঞ বন্ধুদের অনেক অনেক শুভেচ্ছা জানাই। পাশাপাশি আমি দেশের যুব সম্প্রদায়ের বন্ধুদের, রিসার্চার্স বা গবেষকদের এবং কোম্পানিগুলিকে আমন্ত্রণ জানাই যে তাঁরা যেন ৫জি প্রযুক্তি নির্মাণের সময় এই টেস্টিং ফেসিলিটি ব্যবহার করেন। বিশেষ করে, আমাদের স্টার্ট-আপগুলির জন্য আমাদের প্রোডাক্ট টেস্ট করার এটা একটা অনেক বড় সুযোগ। শুধু তাই নয়, ‘৫জি-আই’ রূপে যেভাবে দেশের নিজস্ব ৫জি স্ট্যান্ডার্ড তৈরি করা হয়েছে, তা দেশের জন্য অত্যন্ত গর্বের বিষয়। এই সাফল্য দেশের গ্রামগুলিতে ৫জি প্রযুক্তি পৌঁছে দেওয়ার ক্ষেত্রে অনেক বড় ভূমিকা পালন করবে।
বন্ধুগণ,
একবিংশ শতাব্দীর ভারতে কানেক্টিভিটি বা যোগাযোগ ব্যবস্থা দেশের উন্নয়নের গতিকে নির্ধারিত করবে। সেজন্য প্রত্যেক স্তরে যোগাযোগ ব্যবস্থাকে আধুনিক করে তুলতেই হবে, আর আধুনিক পরিকাঠামো নির্মাণের ক্ষেত্রেও আধুনিক প্রযুক্তির বেশি করে ব্যবহার তার বুনিয়াদ পোক্ত করার কাজ করবে। ৫জি প্রযুক্তিও দেশের গভর্ন্যান্সে, ‘ইজ অফ লিভিং’, ‘ইজ অফ ডুয়িং বিজনেস’ – এই রকম প্রত্যেক ক্ষেত্রে ইতিবাচক পরিবর্তন আনবে। এর ফলে কৃষি, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, পরিকাঠামো নির্মাণ এবং লজিস্টিক্স বা সরবরাহ শৃঙ্খল – সবক্ষেত্রে গ্রোথ বা উন্নয়ন সুনিশ্চিত হবে। এর ফলে পরিষেবাও বাড়বে, আর কর্মসংস্থানের নতুন নতুন সুযোগ গড়ে উঠবে। অনুমান করা হচ্ছে, আগামী দেড় দশকে ভারতের অর্থনীতিতে ৫জি-র অবদান থাকবে ৪৫০ বিলিয়ন ডলার । অর্থাৎ, এটি শুধুই ইন্টারনেটের গতি বাড়াবে না, বরং উন্নয়ন এবং কর্মসংস্থান সৃষ্টির গতিকেও বাড়াবে। সেজন্য ৫জি দ্রুতগতিতে যাতে রোল-আউট হয় তা সুনিশ্চিত করতে সরকার এবং ইন্ডাস্ট্রি উভয়েরই কালেক্টিভ এফর্টস বা সম্মিলিত প্রচেষ্টা থাকার প্রয়োজন রয়েছে। এই দশকেরই শেষের দিকে আমরা যাতে ৬জি পরিষেবাও চালু করতে পারি তা সুনিশ্চিত করতেও আমাদের টাস্ক ফোর্স কাজ শুরু করেছে।
বন্ধুগণ,
আমরা চেষ্টা করছি যাতে টেলিকম সেক্টর এবং ৫জি প্রযুক্তিতে আমাদের স্টার্ট-আপগুলি দ্রুতগতিতে প্রস্তুত হয়, সড়গড় হয়, গ্লোবাল চ্যাম্পিয়ন হয়ে ওঠে। আমরা অনেক ক্ষেত্রে বিশ্বের একটি বড় ডিজাইন পাওয়ার হাউজ হয়ে উঠেছি। টেলিকম ইক্যুইপমেন্ট মার্কেটেও ভারতের ডিজাইন যে এখন চ্যাম্পিয়ন, এই সামর্থ্য আমরা সবাই জানি। এখন এর জন্য প্রয়োজনীয় রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট বা গবেষণা ও উন্নয়ন পরিকাঠামো এবং প্রক্রিয়াগুলিকে সহজ করে তুলতে আমরা বিশেষ জোর দিয়েছি, আর এক্ষেত্রে আপনাদের সকলের অনেক বড় ভূমিকা রয়েছে।
বন্ধুগণ,
আত্মনির্ভরতা এবং স্বাস্থ্য পরিষেবায় প্রতিযোগিতা কিভাবে সমাজে, অর্থনীতিতে মাল্টিপ্লায়ার এফেক্ট বা গুণীতক প্রভাব সৃষ্টি করে এর একটি খুব ভালো উদাহরণ আমাদের টেলিকম সেক্টর। সেজন্য আমরা সবাই গর্ব করতে পারি। আমরা যদি একটু পুরনো ভাবনাগুলির দিকে দৃষ্টিপাত করি, যেমন ২জি-র সময়টা এমনই ছিল যা নিরাশা, হতাশা, দুর্নীতি, পলিসি প্যারালিসিস বা নীতি অসাড়তা আমাদের ব্যতিব্যস্ত করে তুলেছিল। আজ সেই সময়কাল থেকে বেরিয়ে দেশ ৩জি থেকে ৪জি আর এখন ৫জি ও ভবিষ্যতে ৬জি-র দিকে দ্রুতগতিতে পা বাড়িয়েছে। এই ট্রানজিশন বা রূপান্তর খুব মসৃণভাবে এবং অত্যন্ত স্বচ্ছতার সঙ্গে হচ্ছে। আর এই রূপান্তরণকে সুদক্ষভাবে পরিচালনার ক্ষেত্রে আমাদের ট্রাই-এর অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। রেট্রোস্পেক্টিভ ট্যাক্সেশন থেকে শুরু করে এজিআর-এর মতো বিষয় যখনই ইন্ডাস্ট্রির সামনে নানা সমস্যা নিয়ে এসেছে, তখন আমরা ততটাই দ্রুত গতিতে রেসপন্ড করার চেষ্টা করেছি, আর যেখানে যেখানে প্রয়োজন পড়েছে আমরা রিফর্ম বা সংস্কারও করেছি। এরকমই অনেক চেষ্টা করতে করতে একটি নতুন বিশ্বাস জন্ম নিয়েছে, তারই পরিণাম হল ২০১৪ থেকে আগের এক দশকেরও বেশি সময়ে যত এফডিআই বা প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগকারী টেলিকম সেক্টরে এসেছে, তার দেড়গুণ থেকেও বেশি এই আট বছরে এসেছে। ভারতের পোটেনশিয়াল বা সম্ভাবনা নিয়ে বিনিয়োগকারীদের এই অহংকারকে শক্তিশালী করার দায়িত্ব আমাদের সকলের ওপরই বর্তায়।
বন্ধুগণ,
বিগত বছরগুলিতে সরকার যেভাবে নতুন ভাবনা এবং দৃষ্টিকোণ নিয়ে কাজ করছে তার সঙ্গে আপনারা সবাই খুব ভালোভাবে পরিচিত। সিলোসরূপী ভাবনা থেকে এগিয়ে গিয়ে এখন দেশ ‘হোল অফ দ্য গভর্নমেন্ট অ্যাপ্রোচ’ বা সরকারি প্রচেষ্টায় সর্বশক্তি দিয়ে এগিয়ে চলেছে। আজ আমরা দেশে টেলি-ডেনসিটি এবং ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের ক্ষেত্রে বিশ্বে সর্বাধিক দ্রুতগতিতে সম্প্রসারিত হচ্ছি আর এক্ষেত্রেও টেলিকম সহ অনেক ক্ষেত্রের ভূমিকা রয়েছে। সবচাইতে বড় ভূমিকা রয়েছে ইন্টারনেটের। ২০১৪-তে যখন আমরা দেশের দায়িত্ব নিই, তখন আমরা ‘সবকা সাথ, সবকা বিকাশ’-এর মূল মন্ত্র নিয়ে কাজ করতে থাকি। এর জন্য প্রযুক্তির ব্যাপক ব্যবহারকে আমাদের অগ্রাধিকার করে তুলি। এর জন্য সবচাইতে প্রয়োজনীয় এটা ছিল যে দেশের কোটি কোটি মানুষ যেন পরস্পরের সঙ্গে হতে পারে, সরকারের সঙ্গেও যুক্ত হতে পারে, সরকারের সমস্ত একক, তা সে কেন্দ্রীয় সরকার হোক, রাজ্য সরকার হোক, স্থানীয় স্বায়ত্তশাসনাধীন সংস্থা হোক, স্থানীয় প্রশাসন হোক – তারাও এক প্রকার একটি অর্গ্যানিক একক হয়ে এগিয়ে আসে। অতি সহজেই ন্যূনতম খরচে কোনরকম সরকারি পরিষেবার দুর্নীতির আশ্রয় যেন না নিতে পারে। সেজন্য আমরা জন ধন, আধার ও মোবাইলের ট্রিনিটিকে ডায়রেক্ট গভর্ন্যান্সের মাধ্যম করে তোলার সিদ্ধান্ত নিই। মোবাইল পরিষেবাকে দরিদ্র থেকে দরিদ্রতম পরিবারের কাছে পৌঁছে দিতে আমরা দেশের মধ্যেই সুলভে মোবাইল ফোন উৎপাদনের ওপর জোর দিই। পরিণামস্বরূপ, মোবাইল পরিকাঠামো সংস্থাগুলির সংখ্যা দুই থেকে বেড়ে এখন ২০০-রও বেশি হয়ে গেছে। আজ ভারত বিশ্বের সবচাইতে বড় মোবাইল ফোন উৎপাদনকারী দেশ। আর যেখানে আমরা আমাদের প্রয়োজনের জন্য ফোন আমদানি করে থাকি, আজ এই মোবাইল ফোন রপ্তানির ক্ষেত্রে নতুন নতুন রেকর্ড স্থাপন করছি।
বন্ধুগণ,
মোবাইল কানেক্টিভিটি বৃদ্ধির জন্য প্রয়োজনীয় ছিল কল এবং ডেটার দাম বাড়তে না দেওয়া। সেজন্য টেলিকম মার্কেটে হেলদি কমপিটিশন বা স্বাস্থ্যকর প্রতিযোগিতাকে কে আমরা উৎসাহ যোগাই। এর পরিণামস্বরূপ আজ আমরা বিশ্বের সবচাইতে সুলভে ডেটা প্রোভাইডার্সদের বা ডেটা প্রদানকারীদের মধ্যে অন্যতম। আজ ভারত দেশের প্রত্যেক গ্রামকে পর্যন্ত অপটিক্যাল ফাইবারের মাধ্যমে যুক্ত করার কাজ করে চলেছে। আপনারাও জানেন যে ২০১৪-র আগে ভারতে ১০০টি গ্রাম পঞ্চায়েতও অপটিক্যাল ফাইবার কানেক্টিভিটির মাধ্যমে যুক্ত ছিল না। আজ আমরা প্রায় ১ লক্ষ ৭৫ হাজার গ্রাম পঞ্চায়েতে ব্রডব্যান্ড কানেক্টিভিটি বা যোগাযোগ ব্যবস্থা পৌঁছে দিতে পেরেছি। কিছুদিন আগেই সরকার দেশের নকশাল অধ্যুষিত অনেক জনজাতি প্রধান জেলাতেও ৪জি কানেক্টিভিটি পৌঁছনোর অনেক বড় প্রকল্পকে মঞ্জুর করেছে আর ৫জি এবং ৬জি প্রযুক্তির জন্যও এই মোবাইল এবং ইন্টারনেটের পরিধি বৃদ্ধির মাধ্যমে এর বিস্তার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
বন্ধুগণ,
ফোন এবং ইন্টারনেট ব্যবহার অধিকাংশ ভারতবাসীর পছন্দ। এটি ভারতে একটি অনেক বড় সম্ভাবনার দরজা খুলে দিয়েছে। এই বিবর্তন দেশে একটি শক্তিশালী ডিজিটাল পরিকাঠামোর ভিত্তি স্থাপন করেছে। এটি দেশে টেলিকম পরিষেবার একটি অনেক বড় চাহিদা সৃষ্টি করেছে। এর একটি উদাহরণ দেশের প্রত্যেক প্রান্তে নির্মীয়মান ৪ লক্ষ কমন সার্ভিস সেন্টার। এই কমন সার্ভিস সেন্টারগুলি থেকে আজ সরকারের শত শত পরিষেবা গ্রামের সাধারণ মানুষের কাছে সরাসরি পৌঁছে যাচ্ছে। এই কমন সার্ভিস সেন্টারগুলি লক্ষ লক্ষ যুবক-যুবতীর কর্মসংস্থানেরও মাধ্যম হয়ে উঠেছে। আমি বিগত দিনে গুজরাটে একটি কর্মসূচিতে গিয়েছিলাম। সেখানে দাহোড় জেলা, যেটি জনজাতি অধ্যুষিত এলাকা সেখানকার এক দিব্যাঙ্গ দম্পতি আমার সঙ্গে দেখা করেন। তাঁরা সেখানে একটি কমন সার্ভিস সেন্টার চালান। তাঁরা বলেন যে আমরা দিব্যাঙ্গ ছিলাম, সামান্য সাহায্য পাওয়ার ফলেই আমরা কাজ শুরু করেছি! আর তাঁরা একটি প্রান্তিক জনজাতি গ্রামে বসে কমন সার্ভিস সেন্টারের মাধ্যমে মাসে ২৮ থেকে ৩০ হাজার টাকা রোজগার করেন। এর অর্থ হল, জনজাতি এলাকার নাগরিকরাও পরিষেবা কী, এই পরিষেবা কিভাবে গ্রহণ করতে হয়, এই পরিষেবা কতটা সার্থক তা ভালোভাবেই জানেন আর এক দিব্যাঙ্গ দম্পতি সেখানে ছোট্ট একটি গ্রামের মানুষকে পরিষেবাও দেন আর সেই অর্থ উপার্জনের মাধ্যমে তাঁদের সংসারও চলে। এই ডিজিটাল প্রযুক্তি কিভাবে পরিবর্তন আনছে এটা তার উজ্জ্বল উদাহরণ।
বন্ধুগণ,
আমাদের সরকার প্রযুক্তিকে নিরন্তর আপগ্রেড করার পাশাপাশি দেশের ডেলিভারি সিস্টেমকেও ক্রমাগত সংশোধন করে চলেছে। এটি দেশে পরিষেবা এবং পরিকাঠামো উভয়ের সঙ্গে যুক্ত স্টার্ট-আপ ইকো-সিস্টেমের ওপর জোর দিয়েছে। এটা ভারতকে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম স্টার্ট-আপ ইকো-সিস্টেম করে গড়ে তোলার পেছনে একটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ।
বন্ধুগণ,
‘দ্য হোল অফ দ্য গভর্নমেন্ট অ্যাপ্রোচ’ বা সরকারের সার্বিক দৃষ্টিকোণ আমাদের ট্রাই-এর মতো সমস্ত রেগুলেটরদের জন্যও বর্তমান এবং ভবিষ্যতের সমস্যাগুলির বিরুদ্ধে মোকাবিলার জন্য গুরুত্বপূর্ণ। আজ রেগুলেশন নিছকই একটি ক্ষেত্রের সীমায় সীমাবদ্ধ নয়। প্রযুক্তি ভিন্ন ভিন্ন ক্ষেত্রকে ইন্টার-কানেক্ট করছে। এজন্য আজ কোলাবোরেটিভ রেগুলেশন-এর প্রয়োজন প্রত্যেকেই স্বাভাবিক রূপে অনুভব করছে। এর জন্য প্রয়োজনীয় হল সমস্ত রেগুলেটররা যেন ঐক্যবদ্ধ হয়, কমন প্ল্যাটফর্ম তৈরি করে আর উন্নতভাবে ভারসাম্য রক্ষা করে সমাধান বের করে। আমার দৃঢ় বিশ্বাস যে এই কনফারেন্স থেকে প্রত্যেক দিশায় গুরুত্বপূর্ণ সমাধান বেরিয়ে আসবে। আপনাদের দেশের টেলিকম কনজিউমার্সদের ইন্টারেস্টকেও নিরাপত্তা দিচ্ছে আর বিশ্বের সর্বাপেক্ষা আকর্ষণীয় টেলিকম মার্কেটের উন্নয়নকেও উৎসাহিত করছে। ট্রাই-এর রৌপ্য জয়ন্তী কনফারেন্স আমাদের স্বাধীনতার অমৃতকালের উন্নয়নকেও গতি প্রদান করবে, প্রাণশক্তি জোগাবে, নতুন বিশ্বাস সৃষ্টি করবে আর ভারতকে একটি নতুন উল্লম্ফনের স্বপ্ন দেখাবে আর সেগুলিকে বাস্তবায়িত করার সঙ্কল্পসম্পন্ন হবে এই কামনা নিয়ে আপনাদের সবাইকে অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা। আপনাদের সবাইকে অনেক অনেক শুভকামনা, অনেক অনেক ধন্যবাদ।