Quoteআমাদের দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে অণু, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প ক্ষেত্র (এমএসএমই) একটি রূপান্তরমূলক ভূমিকা পালন করে, আমরা এই ক্ষেত্রটিকে লালন ও শক্তিশালী করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ: প্রধানমন্ত্রী
Quoteগত ১০ বছর ধরে সংস্কার, আর্থিক শৃঙ্খলা, স্বচ্ছতা এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক বিকাশের প্রতি তার সুদৃঢ় অঙ্গীকার ভারত ধারাবাহিকভাবে দেখিয়ে আসছে: প্রধানমন্ত্রী
Quoteএই ধারাবাহিকতা ও সংস্কারের সুনিশ্চয়তা আমাদের শিল্পমহলে নতুন আত্মবিশ্বাসের সঞ্চার করেছে: প্রধানমন্ত্রী
Quoteআজ বিশ্বের প্রতিটি দেশই ভারতের সঙ্গে তাদের অর্থনৈতিক অংশীদারিত্ব আরও জোরদার করতে চায়: প্রধানমন্ত্রী
Quoteআমাদের উৎপাদন খাতের এই অংশীদারিত্বের সর্বাধিক সুবিধা নিতে এগিয়ে আসা উচিত: প্রধানমন্ত্রী
Quoteআমরা আত্মনির্ভর ভারতের দৃষ্টিভঙ্গি এগিয়ে নিয়েছি এবং সংস্কারের গতি আরও ত্বরান্বিত করেছি: প্রধানমন্ত্রী
Quoteআমাদের প্রচেষ্টা অর্থনীতিতে কোভিডের প্রভাব হ্রাস করেছে, ভারতকে দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতিতে পরিণত করতে সাহায্য করেছে: প্রধানমন্ত্রী
Quoteভারতের উৎপাদন ক্ষেত্রে গবেষণা ও উন্নয়নের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। একে আরও এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে: প্রধানমন্ত্রী
Quoteগবেষণা ও উন্নয়নের মাধ্যমে আমরা উদ্ভাবনী পণ্য উৎপাদনের ওপর জোর দিতে পারি, বর্তমান পণ্যগুলিতে মূল্য সংযোজন করতে পারি: প্রধানমন্ত্রী
Quoteভারতের উৎপাদন ও শিল্প বিকাশের মেরুদণ্ড হল আমাদের এমএসএমই ক্ষেত্র: প্রধানমন্ত্রী

নমস্কার!

কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভায় আমার সহকর্মীরা, আর্থিক বিশেষজ্ঞরা, সংশ্লিষ্ট সবপক্ষের প্রতিনিধিরা, ভদ্রমহিলা এবং ভদ্রমহোদয়গণ!

উৎপাদন ও রপ্তানি নিয়ে এই বাজেট ওয়েবিনার সবদিক থেকেই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আপনারা জানেন, এবারের বাজেট ছিল আমাদের সরকারের তৃতীয় মেয়াদের প্রথম পূর্ণ বাজেট। এর সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য হল, আশা ছাপিয়ে যাওয়া পরিষেবা প্রদান। বহুক্ষেত্রেই বিশেষজ্ঞরা যা প্রত্যাশা করেছিলেন, সরকার তার থেকে বৃহত্তর পদক্ষেপ নিয়েছে। উৎপাদন ও রপ্তানি নিয়েও এবারের বাজেটে গুরুত্বপূর্ণ বেশ কিছু সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। 

বন্ধুরা,

গত এক দশকেরও বেশি সময় ধরে সরকারের নীতিতে আপনারা একটা ধারাবাহিকতা লক্ষ করছেন। গত ১০ বছর ধরে সংস্কার, আর্থিক শৃঙ্খলা, স্বচ্ছতা এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক বিকাশের প্রতি তার সুদৃঢ় অঙ্গীকার ভারত ধারাবাহিকভাবে দেখিয়ে আসছে। এই ধারাবাহিকতা ও সংস্কারের সুনিশ্চয়তা আমাদের শিল্পমহলে নতুন আত্মবিশ্বাসের সঞ্চার করেছে। এই ধারাবাহিকতা আগামীদিনেও অব্যাহত থাকবে বলে আমি উৎপাদন ও রপ্তানি ক্ষেত্রের সঙ্গে জড়িত সবাইকে প্রতিশ্রুতি দিচ্ছি। আপনারা পূর্ণ আত্মবিশ্বাস নিয়ে এগিয়ে যান এবং বড় পদক্ষেপ নিন। আমরা দেশের উৎপাদন ও রপ্তানির জন্য নতুন নতুন পথ খুলব। আজ বিশ্বের প্রতিটি দেশই ভারতের সঙ্গে তাদের অর্থনৈতিক অংশীদারিত্ব আরও জোরদার করতে চায়। এর ফলে যে সুযোগের সৃষ্টি হয়েছে, তার পূর্ণ সদ্ব্যবহারে আমাদের উৎপাদন ক্ষেত্রকে এগিয়ে আসতে হবে। 

 

|

বন্ধুরা,

যে কোন দেশের উন্নয়নের ক্ষেত্রে সুস্থিত নীতি এবং উন্নত ব্যবসায়িক পরিবেশের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সেজন্যই কয়েক বছর আগে আমরা জন বিশ্বাস আইন এনেছিলাম। আমরা বিধিগত বাধ্যবাধকতা যতটা সম্ভব কম করার চেষ্টা করেছি। কেন্দ্রীয় ও রাজ্যস্তরে ৪০ হাজারেরও বেশি বিধিগত বাধ্যবাধকতার অবসান ঘটানো হয়েছে। এর ফলে সহজে ব্যবসা করার সুযোগ বেড়েছে। আমাদের সরকার এই প্রয়াসকে ভবিষ্যতেও এগিয়ে নিয়ে যেতে চায়। তাই আমরা আয়কর ব্যবস্থাকে সরল করেছি, জন বিশ্বাস ২.০ বিল নিয়েও আমরা কাজ করছি। অর্থ বহির্ভূত ক্ষেত্রগুলির বিধি-নিয়ম পর্যালোচনার জন্য একটি কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আমরা এইসব ক্ষেত্রকে আধুনিক, নমনীয়, নাগরিক-বান্ধব ও আস্থা-ভিত্তিক করে তুলতে চাইছি। এই প্রয়াসে শিল্পমহলের একটা বড় ভূমিকা রয়েছে। আপনাদের অভিজ্ঞতা থেকে আপনারা সেইসব সমস্যাগুলিকে চিহ্নিত করতে পারেন, যেগুলির সমাধানে অনেক সময় যায়। পদ্ধতির সরলীকরণ কিভাবে করা যায় সে বিষয়ে আপনারা পরামর্শ দিতে পারেন। দ্রুত ও উন্নত ফলাফলের জন্য কোথায় প্রযুক্তির ব্যবহার করা দরকার, সে বিষয়ে আপনারা আমাদের দিকনির্দেশ দিতে পারেন। 

বন্ধুরা,

আজ সারা বিশ্ব রাজনৈতিক অস্থিরতার মধ্য দিয়ে চলেছে। সারা বিশ্ব ভারতকে এক বিকাশকেন্দ্র হিসেবে দেখছে। কোভিড সঙ্কটের সময়ে বিশ্ব অর্থনীতি যখন শ্লথ হয়ে পড়েছিল, তখন ভারত বিশ্বের বিকাশের গতি বাড়িয়েছিল। এটা কিন্তু এমনি এমনি হয়নি। আত্মনির্ভর ভারতের দৃষ্টিভঙ্গী নিয়ে আমরা আমাদের সংস্কারের গতি বাড়িয়েছিলাম। আমাদের প্রচেষ্টার জন্যই অর্থনীতির ওপর কোভিডের প্রভাব সেভাবে পড়েনি। দ্রুত বিকাশশীল অর্থনীতি হয়ে ওঠার ক্ষেত্রে এগুলি সহায়ক হয়েছে। এমনকি আজও ভারত বিশ্ব অর্থনীতির চালিকাশক্তি হিসেবে স্বীকৃত। ভারত সবথেকে কঠিন সময়ের মোকাবিলা সহজে করার ক্ষমতা দেখিয়েছে। 

গত কয়েক বছরে আমরা দেখেছি, সরবরাহ শৃঙ্খল ব্যাহত হলে সারা বিশ্বের অর্থনীতির ওপর তার প্রভাব পড়ে। আজ বিশ্বের এমন এক নির্ভরযোগ্য অংশীদারের প্রয়োজন, যে উচ্চ গুণমানসম্পন্ন পণ্য সরবরাহ করতে পারবে। আমাদের দেশ এই ভূমিকা পালনে সক্ষম। আপনারা সবাই এটা করতে পারবেন। এ আমাদের কাছে এক বিরাট সুযোগ। বিশ্ব যখন এমন প্রত্যাশা নিয়ে ভারতের দিকে তাকিয়ে রয়েছে, তখন আমরা কেবল দর্শক হয়ে থাকতে পারি না। আপনাদের নিজেদের ভূমিকা পালন করতে হবে। আপনাদের এগিয়ে যেতে হবে, সুযোগের সদ্ব্যবহার করতে হবে। আগেকার সময়ের তুলনায় এখন এটা করা অনেক সহজ। আজ এইসব সুযোগের সদ্ব্যবহারের জন্য দেশে সহায়ক নীতি রয়েছে। আজ সরকার শিল্পমহলের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে চলছে। বিশ্ব সরবরাহ শৃঙ্খলে সুযোগের অনুসন্ধান করুন। দৃঢ় সঙ্কল্প ও সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য নিয়ে সেই চ্যালেঞ্জকে গ্রহণ করুন। প্রতিটি শিল্প যদি এইভাবে পায়ে-পায়ে এগিয়ে চলে, তাহলে আমরা অনেক দূর যেতে পারব। 

 

|

বন্ধুরা,

আজ আমাদের উৎপাদন-ভিত্তিক উৎসাহদান প্রকল্প (পিএলআই)-এর সুবিধা পাচ্ছে ১৪টি ক্ষেত্র। এই প্রকল্পের আওতায় ৭৫০টিরও বেশি ইউনিটকে অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এর থেকে ১.৫ লক্ষ কোটি টাকারও বেশি বিনিয়োগ এসেছে, ১৩ লক্ষ কোটি টাকারও বেশি উৎপাদন হয়েছে, রপ্তানি হয়েছে ৫ লক্ষ কোটি টাকারও বেশি। এথেকে বোঝা যায়, আমাদের উদ্যোক্তারা যদি যথাযথ সুযোগ-সুবিধা পান, তাহলে তাঁরা যে কোন নতুন ক্ষেত্রে এগিয়ে যেতে পারেন। উৎপাদন এবং রপ্তানি ক্ষেত্রের প্রসারে আমরা দুটি মিশন শুরু করার কথা ভেবেছি। উন্নত প্রযুক্তি এবং উন্নত গুণমানের পণ্য উৎপাদনের ওপর জোর দেওয়া হচ্ছে। ব্যয় কমাতে আমরা দক্ষতা বৃদ্ধির ওপর বিশেষ জোর দিচ্ছি। এখানে আপনারা যাঁরা উপস্থিত রয়েছেন, আমি সবাইকে বলব, এমন নতুন পণ্য খুঁজে বের করুন যার বিশ্বব্যাপী চাহিদা রয়েছে এবং আমরা যা উৎপাদন করতে পারি। সেইসব দেশে পণ্য রপ্তানির কৌশল নিয়ে আমরা এগোব। 

বন্ধুরা,

ভারতের উৎপাদন ক্ষেত্রে গবেষণা ও উন্নয়নের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। একে আরও এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে। গবেষণা ও উন্নয়নের মাধ্যমে আমরা উদ্ভাবনী পণ্য উৎপাদনের ওপর জোর দিতে পারি, বর্তমান পণ্যগুলিতে মূল্য সংযোজন করতে পারি। খেলনা, জুতো ও চর্মশিল্পে আমাদের দক্ষতার কথা সারা বিশ্ব জানে। আমাদের প্রথাগত শিল্পের সঙ্গে আধুনিক প্রযুক্তিকে মেলাতে পারলে বিপুল সাফল্য অর্জন করা সম্ভব। এইসব ক্ষেত্রে আমরা বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে উঠতে পারি, আমাদের রপ্তানি বহুগুণ বাড়তে পারে। এর ফলে এইসব শ্রমনিবিড় ক্ষেত্রে লক্ষ লক্ষ কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হবে। নতুন উদ্যোক্তারা উৎসাহিত হবেন। পিএম বিশ্বকর্মা যোজনার মাধ্যমে আমাদের প্রথাগত শিল্পের কারিগরদের সম্পূর্ণ সহযোগিতা দেওয়া হচ্ছে। এই কারিগরদের নতুন সুযোগ দেওয়ার জন্য আমাদের প্রয়াস চালাতে হবে। এইসব ক্ষেত্রে অনেক সম্ভাবনা লুকিয়ে রয়েছে। আপনাদের এগিয়ে এসে তা আবিষ্কার করতে হবে। 

বন্ধুরা,

ভারতের উৎপাদন ও শিল্প বিকাশের মেরুদণ্ড হল আমাদের এমএসএমই ক্ষেত্র। ২০২০ সালে আমরা এমএসএমই-র সংজ্ঞা নতুন করে নির্ধারণ করার মতো বড় সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম। ১৪ বছর পরে এই কাজ করা হয়েছিল। এমএসএমই-গুলি ভয় পাচ্ছিল যে তাদের উন্নতি হলে তারা সরকারি সুযোগ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত হবে। এই সিদ্ধান্ত তাদের সেই ভয় দূর করেছে। আজ দেশে এমএসএমই-র সংখ্যা ৬ কোটি ছাড়িয়ে গেছে। এথেকে কোটি কোটি মানুষের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হচ্ছে। এবারের বাজেটে আমরা আবারও এমএসএমই-র সংজ্ঞার বিস্তার ঘটিয়েছি। এতে এমএসএমই-গুলি আরও এগিয়ে যাওয়ার ভরসা পাবে। এর থেকে যুব সমাজের জন্য আরও কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হবে। আমাদের এমএসএমই-গুলির সবথেকে বড় সমস্যা হল, তারা সহজে ঋণ পায় না। ১০ বছর আগে এমএসএমই-গুলিকে দেওয়া মোট ঋণের পরিমাণ ছিল ১২ লক্ষ কোটি টাকার মতো যা আজ আড়াইগুণ বেড়ে ৩০ লক্ষ কোটি টাকার কাছাকাছি পৌঁছেছে। এবারের বাজেটে এমএসএমই-গুলির ঋণের গ্যারান্টি কভার দ্বিগুণ বাড়িয়ে ২০ কোটি টাকা করা হয়েছে। তাদের কার্যকর মূলধনের চাহিদা মেটাতে ৫ লক্ষ টাকা ঊর্ধ্বসীমার ক্রেডিট কার্ডের ব্যবস্থা করা হয়েছে। 

 

|

বন্ধুরা,

আমরা সহজে ঋণ পাওয়ার ব্যবস্থা করেছি, নতুন ধরনের ঋণ পদ্ধতি তৈরি করেছি। মানুষ এখন গ্যারান্টি ছাড়াই ঋণ পান, যা তাঁরা কখনও ভাবতেও পারেননি। গত ১০ বছরে ‘মুদ্রা’র মতো যোজনাগুলির সাহায্যে ছোট শিল্পগুলিকে গ্যারান্টি ছাড়া ঋণ দিয়ে সাহায্য করা হয়েছে। TRADES পোর্টালের মাধ্যমে ঋণ সংক্রান্ত বহু সমস্যার সমাধান হয়েছে। 

বন্ধুরা,

এবার আমাদের ঋণ প্রদানের নতুন মাধ্যম তৈরি করতে হবে। প্রতিটি এমএসএমই যাতে কম খরচে সময়মতো ঋণ পায়, তা আমাদের সুনিশ্চিত করতে হবে। প্রথমবার ব্যবসা করছেন এমন মহিলা, জনজাতি এবং তপশিলি উপজাতি সম্প্রদায়ভুক্ত ৫ লক্ষ উদ্যোক্তা ২ কোটি টাকা ঋণ পাবেন। প্রথমবার যাঁরা ব্যবসা করতে এসেছেন, তাঁদের শুধু ঋণ দিলেই চলে না, অন্য সহায়তা ও দিশানির্দেশেরও প্রয়োজন হয়। আমার মনে হয়, এজন্য শিল্পমহলের উচিত তাঁদের জন্য একটা দিশানির্দেশমূলক কর্মসূচি তৈরি করা। 

বন্ধুরা, 

বিনিয়োগ বাড়ানোর ক্ষেত্রে রাজ্যগুলির ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই ওয়েবিনারে রাজ্য সরকারের আধিকারিকরাও রয়েছেন। রাজ্যগুলি যত বেশি করে ব্যবসা-সহায়ক পরিবেশ সৃষ্টি করতে পারবে, তত বেশি বিনিয়োগকারী তাদের কাছে যাবেন। এর থেকে আপনাদের রাজ্য উপকৃত হবে। এই বাজেটের সবথেকে বেশি সুবিধা কে নিতে পারে তাই নিয়ে রাজ্যগুলির মধ্যে প্রতিযোগিতা হওয়া উচিত। প্রগতিশীল নীতি নিয়ে যেসব রাজ্য এগিয়ে আসবে, কোম্পানিগুলি সেই রাজ্যেই বিনিয়োগ করতে আগ্রহী হবে।

বন্ধুরা,

এইসব বিষয় নিয়ে আপনারা নিশ্চয়ই গভীরভাবে চিন্তাভাবনা করছেন। এই ওয়েবিনার থেকে আমাদের রূপায়ণযোগ্য সমাধানে পৌঁছতে হবে। নীতি, প্রকল্প ও নির্দেশিকা প্রণয়নে আপনাদের সহযোগিতা প্রয়োজন। এর মধ্য দিয়েই বাজেট-পরবর্তী বাস্তবায়নের কৌশল তৈরি হবে। এক্ষেত্রে আপনাদের অবদান খুবই কাজে লাগবে বলে আমার বিশ্বাস। আজ সারাদিনের এই চিন্তামন্থন থেকে যে অমৃত উঠে আসবে, তা আমাদের সবাইকে নিজেদের স্বপ্ন পূরণের শক্তি যোগাবে। এই আশা নিয়ে আমি আপনাদের সবাইকে ধন্যবাদ জানাই।

প্রধানমন্ত্রী মূল ভাষণটি হিন্দিতে দিয়েছিলেন

 

  • Jagmal Singh June 28, 2025

    Namo
  • Virudthan June 07, 2025

    🔴🔴🔴🔴 जय श्री राम 🌹जय श्री राम 🌹🌹🌹🔴🔴🔴🔴 🔴🌺🔴🔴 जय श्री राम 🌹जय श्री राम 🌹🔴🔴🔴🔴🔴🌹🔴🔴🔴🌹जय श्री कृष्ण 🌹चय श्री कृष्ण🌹🌹🌹🔴🌺🌹🔴🔴🔴🌹जय श्री कृष्ण 🌹चय श्री कृष्ण🌹🌹🌹🌹🔴🔴
  • Jitendra Kumar May 26, 2025

    🪷🪷🪷
  • Pratap Gora May 21, 2025

    Jai ho
  • शंकर यादव May 17, 2025

    jy
  • शंकर यादव May 17, 2025

    littal boy
  • Virudthan May 07, 2025

    🌹🌹ஜெய் ஹிந்த்🌹 ஜெய் ஹிந்த்🌹 ஜெய் ஹிந்த்👍 ஜெய் ஹிந்த்🌹ஜெய் ஹிந்த்🌹👍 ஜெய் ஹிந்த்🌹👍 ஜெய் ஹிந்த்🌹👍 ஜெய் ஹிந்த்🌹👍
  • Chetan kumar April 29, 2025

    हर हर मोदी
  • Anjni Nishad April 23, 2025

    जय हो🙏🏻🙏🏻
  • Jitendra Kumar April 20, 2025

    ❤️🇮🇳🙏
Explore More
প্রত্যেক ভারতীয়ের রক্ত ফুটেছে: মন কি বাত অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী মোদী

জনপ্রিয় ভাষণ

প্রত্যেক ভারতীয়ের রক্ত ফুটেছে: মন কি বাত অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী মোদী
When Narendra Modi woke up at 5 am to make tea for everyone: A heartwarming Trinidad tale of 25 years ago

Media Coverage

When Narendra Modi woke up at 5 am to make tea for everyone: A heartwarming Trinidad tale of 25 years ago
NM on the go

Nm on the go

Always be the first to hear from the PM. Get the App Now!
...
Share your ideas and suggestions for 'Mann Ki Baat' now!
July 05, 2025

Prime Minister Narendra Modi will share 'Mann Ki Baat' on Sunday, July 27th. If you have innovative ideas and suggestions, here is an opportunity to directly share it with the PM. Some of the suggestions would be referred by the Prime Minister during his address.

Share your inputs in the comments section below.