The lives of the middle class are being transformed & their aspirations are increasing. Given the right chance they can do wonders: PM
The aviation sector in India is filled with opportunities: PM Modi
Earlier aviation was considered to be the domain of a select few. That has changed now: PM
Our Civil Aviation Policy caters to aspirations of the people of India: PM Modi
Tier-2 & Tier-3 cities are becoming growth engines. If aviation connectivity is enhanced in these places, it will be beneficial: PM

আমার প্রিয় দেশবাসী, দেশের মধ্যবিত্তরাদ্রুত নতুন অভিব্যক্তি, নতুন স্বপ্ন, নতুন সঙ্কল্প নিয়ে কিছু করার সাহস অনুভবকরছেন। মধ্যবিত্ত এমন একটি শ্রেণী যাঁরা সুযোগ পেলে উন্নয়নকে কল্পনাতীত সাফল্য এনেদিতে পারেন।

বিশেষ করে, নবীন প্রজন্ম, প্রথমপ্রজন্মের শিক্ষিতদের ঝুঁকি নেওয়ার ক্ষমতা সবচাইতে বেশি। এই যুবক-যুবতীরা সুযোগপেলে দেশের ভাগ্যও বদলে দেবেন। গোটা বিশ্বে এখন বিমান পরিবহণ ক্ষেত্রে উন্নতির নিরিখেসর্বাধিক সম্ভাবনাময় দেশ হল ভারত। আগে আমরা ভাবতাম, বিমানযাত্রা তোরাজা-মহারাজাদের ব্যাপার। আর সেজন্যই হয়তো আমাদের সরকারি এয়ারলাইনের লোগো ঠিকহয়েছিল ‘মহারাজা’। তারপর যখন শ্রদ্ধেয় অটলজির সরকার ক্ষমতায় এলো, আসামরিক বিমানপরিবহণ মন্ত্রী হলেন শ্রদ্ধেয় রাজীব প্রতাপ রুডি, আমি তখন এই হিমাচল প্রদেশেইপার্টির কাজ করতাম। একবার তাঁর সঙ্গে দেখা হলে জিজ্ঞাসা করেছিলাম, ভাইসাহেব, এইলোগো পরিবর্তন করা যায় না?

তিনি প্রশ্ন করেন, কেন?

আমি বলি, এই লোগো দেখে মনে হয় শুধুসমাজের উচ্চবর্গের মানুষদের জন্যই বুঝি এই বিমানযাত্রা!

তিনি জিজ্ঞাসা করেন, তাহলে কী করবো?

আমি বলি, তেমন কঠিন কিছু না, কার্টুনশিল্পী লক্ষ্মণের আঁকা ‘কমন ম্যান’কে ‘লোগো’ করতে পারেন! তাঁর কাছ থেকে অনুমতিনিয়ে নিন।

আমি অত্যন্ত আনন্দিত হই, যখন শুনি যেঅটলজির নেতৃত্বে কেন্দ্রীয় সরকার ‘কমন ম্যান’কে লোগো করে নিয়েছে।


সে সময় আমি কোনও রাজনৈতিক পদে ছিলাম না,সংগঠনের কাজ করতাম। কিন্তু এটা বুঝতে পারতাম যে রাজা-মহারাজার সঙ্গে যুক্তচিন্তাভাবনা বদলাতে হবে। প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর আমাদের অসামরিক বিমান পরিবহণমন্ত্রককে বলি, আমাদের দেশে কোন বিমান পরিবহণ নীতি নেই। এত বড় দেশ, এত সম্ভাবনা,গোটা বিশ্ব আমাদের দিকে তাকিয়ে আছে, বিমান পরিবহণ নীতি প্রণয়ন করলে আমরাওপ্রতিযোগিতায় সামিল হতে পারব। সংশ্লিষ্ট সকল পক্ষের আস্থা অর্জন করে নীতিরভিত্তিতে এই সম্ভাবনার বিস্তৃতির নকশা আঁকতে হবে। আমি অত্যন্ত আনন্দিত যেস্বাধীনতার পর দেশের প্রথম বিমান পরিবহণ নীতি প্রণয়নের সৌভাগ্য হয়েছে আমাদের।

আমাদের দেশের বিমান পরিবহণকে কেমন দেখতেচাই, তা স্পষ্ট করে এই প্রক্রিয়ার প্রথম মিটিং-এ বলেছিলাম যে আমাদের দেশের গরিবমানুষ হাওয়াই চপ্পল পরেন, আমি চাই দেশের ভাবী পরিবহণ ব্যবস্থা এমন হবে যাতে দেশেরবিমানগুলিতে চপ্পল পরিহিত মানুষদের যাতায়াত করতে দেখা যাবে। আর আজ তা বাস্তবেসম্ভব হচ্ছে। আজ সিমলা আর দিল্লির মধ্যে ‘উড়ান’ চালু হচ্ছে, আর চালু হচ্ছে নান্দেদআর হায়দরাবাদের মধ্যে। আমাদের নাড্ডাজি এখানে রয়েছেন, তিনি হিমাচলের মানুষ, সেজন্যসিমলার সঙ্গে বিমান সংযোগ তাঁকে আনন্দ দিয়েছে। আর আমি দিল্লি থেকে এসেছি, আমি আরওবেশি খুশি।

আজ আমরা সড়কপথে ট্যাক্সিতে গেলেকিলোমিটার প্রতি আট থেকে দশ টাকা লাগে। দিল্লি-সিমলা বিমানপথে খুব বেশি হলে একঘন্টা লাগে। সড়কপথে প্রায় ৯ ঘন্টার রাস্তা, আর কিলোমিটার প্রতি ১০ টাকা করে হিসেবকরলে কত দাঁড়ায়? পাহাড়ি পথে সাধারণত আরও বেশি ভাড়া লাগে। কিন্তু নতুন বিমান নীতিঅনুসারে বিমান যাত্রায় প্রতি কিলোমিটারে ৬-৭ টাকা লাগে। নান্দেদ থেকে হায়দরাবাদ‘উড়ান’ও আজ শুরু হচ্ছে। অবশ্য, এর আগেই নান্দেদ থেকে মুম্বাই ‘উড়ান’ চালু হয়েগেছে। আমি বিমান পরিবহণ সংস্থাগুলিকে কোম্পানিগুলিকে একটি পরামর্শ দিতে চাই। এইপরামর্শের জন্য আমি কোনও ‘রয়্যালটি’ দাবি করবো না। আমার নিঃশুল্ক পরামর্শ হল,বাণিজ্যিক দৃষ্টিকোণ থেকে আপনারা ভেবে দেখতে পারেন যে নান্দেদ সাহিব, অমৃতসর সাহিবআর পাটনা সাহিব-এর মধ্যে আপনারা যদি ত্রিকোণ বিমানপথ গড়ে তোলেন তাহলে বিশ্বের সকলপ্রান্তে বসবাসকারী শিখ যাত্রীরা এই বিমান যাত্রা সবচাইতে বেশি উপভোগ করবেন।

খুব কম মানুষই জানেন, দ্বিতীয়বিশ্বযুদ্ধের সময় দেশের সর্বত্র, বিশেষ করে পূর্ব প্রান্তে ও সীমান্তবর্তীঅঞ্চলগুলিতে অনেক জায়গায় ‘এয়ারস্ট্রিপ’ নির্মাণ করা হয়েছিল। কিন্তু সেগুলির মধ্যেঅধিকাংশই কখনও ব্যবহার করা হয়নি। অনেক অরক্ষিত ‘এয়ারস্ট্রিপ’ থেকে যন্ত্রপাতি ওআসবাবপত্র স্থানীয় মানুষ উঠিয়ে নিয়ে গেছে। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর সত্তর বছর পেরিয়েগেছে কিন্তু এত বড় দেশে মাত্র ৭০-৭৫টি বিমানবন্দরই বাণিজ্যিকভাবে ব্যবহার করা হয়।নতুন বিমান পরিবহণ নীতি অনুসারে এক বছরের মধ্যেই এর থেকে বেশি বিমানবন্দরকেবাণিজ্যিক ব্যবহারের আওতায় আনা হবে। ভারতে দ্বিতীয় সারির শহরগুলি ‘গ্রোথ ইঞ্জিন’হয়ে উঠছে। এই দ্বিতীয় ও তৃতীয় সারির শহরগুলি ক্রমে দেশের উন্নয়নে জ্বালানিসরবরাহের ক্ষমতা অর্জন করছে। সেই শহরগুলিতে বিমান সংযোগ হলে পুঁজি নিবেশক,ব্যবস্থাপনা বিশেষজ্ঞ, শিক্ষা জগতের জন্য উ ৎ কৃষ্ট মানবসম্পদ সরবরাহ ও যাতায়াত বৃদ্ধি পেলে সেসব শহরেওউন্নয়নের সম্ভাবনা বৃদ্ধি পাবে। সারা পৃথিবীতে সবচাইতে দ্রুত বিকশিত হচ্ছে পর্যটনশিল্প। পর্যটকরা পর্যটন ক্ষেত্রে পৌঁছনোর পর কষ্ট সহ্য করতে রাজি থাকেন, পরিশ্রমকরতেও পিছপা হন না। পাহাড়ে চড়তে ভালোবাসেন, ঘাম ঝড়াতে ভালোবাসেন, কিন্তু পৌঁছনোরআগে পর্যন্ত সর্বোত্তম পরিষেবা পেতে চান। বিমান সংযোগ, ইন্টারনেট পরিষেবা,ওয়াই-ফাই থাকলে সেই পর্যটনস্থলকে অগ্রাধিকার দেন। সিমলায় অনেক বছর ধরে বিমান চলাচলস্থগিত ছিল। আজ থেকে আবার শুরু হওয়ায় আমার দৃঢ় বিশ্বাস হিমাচল পর্যটনের ক্ষেত্রেঅনেকটা এগিয়ে যাবে। এক্ষেত্রে সর্বাধিক মূল্যের টিকিটের দাম ধার্য হয়েছে মাথাপিছু২,৫০০ টাকা। অর্থা ৎ , ২,৫০০ টাকা থেকে কম মূল্যের টিকিটেও এই দূরত্ব অতিক্রমকরা যাবে।

উত্তর-পূর্ব ভারতের প্রত্যেক রাজ্যেএত সুন্দর বৈচিত্র্যময় প্রাকৃতিক পরিবেশ, নাচ-গান, লোকসংস্কৃতির বিবিধ উপাদানরয়েছে যে একবার যাঁরা ঘুরতে যান, তাঁরা বারবার যেতে চান। কিন্তু যোগাযোগ ব্যবস্থারঅপ্রতুলতা দেশের অন্যান্য প্রান্তের সাধারণ মানুষ থেকে ঐ বিস্তীর্ণ অঞ্চলকে দূরেরেখে দেয়। এই অপরিচয় ভারতের জাতীয় সংহতিকে ব্যাহত করে। ‘উড়ান’ প্রকল্প উত্তর-পূর্বভারতকে অবশিষ্ট ভারতের সঙ্গে জুড়তে পারলে অনেক বড় সাম্বা ৎ সরিক উ ৎ সবে পরিণত হতে পারে। এতে কেবল যাতায়াতের সুবিধা বৃদ্ধি পাবে না, দুটি ভূ-ভাগ,দুটো সংস্কৃতি, দুটো ঐতিহ্য পরস্পরের সঙ্গে যুক্ত হতে থাকবে। আমি খুশি যে এইপ্রকল্পের নাম দেওয়া হয়েছে ‘উড়ান’ যা দেশের সাধারণ মানুষ, যেমন বলেছি এই বিমানযাত্রায় হাওয়াই চপ্পল পরিহিত মানুষকে দেখা যাবে। সবাই উড়বে … সবাই জুড়বে।

এর মাধ্যমে দেশের এক প্রান্তের সঙ্গেঅন্য প্রান্তকে যুক্ত করার মহাঅভিযান শুরু হয়েছে। আমি আনন্দিত এখানে আরেকটিপ্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা হচ্ছে। মানবসম্পদ উন্নয়ন যত অঞ্চল-নির্দিষ্টহবে, স্থিরনিবদ্ধ হবে, ততই আমাদের দেশের ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে। ভারতে জলবিদ্যু ৎ উ ৎ পাদনের অপার সম্ভাবনা রয়েছে। আনুমানিক পরিসংখ্যান অনুসারেভারতে দৈনিক দেড় লক্ষ মেগাওয়াটেরও বেশি জলবিদ্যু ৎ উ ৎ পাদনের সুযোগ রয়েছে। সেজন্য প্রশিক্ষিত মানবসম্পদ চাই, আর চাই উপযুক্তপ্রশিক্ষণ কেন্দ্র। জম্মু ও কাশ্মীর থেকে হিমাচল প্রদেশ, হিমালয় ও তার নানাউপত্যকায় পাহাড়ের কোলে অজস্র স্রোতস্বিনীতে জলবিদ্যুতের অপার সম্ভাবনা রয়েছে।এখানকার নবীন প্রজন্মের ছাত্রছাত্রীরা জলবিদ্যু ৎ উ ৎ পাদন সংক্রান্ত প্রযুক্তি নিয়ে পড়াশোনা করেন। হয়তো মেকানিক্যাল এবং অন্যান্যবিষয়ে ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার ব্যবস্থাও রয়েছে। কিন্তু জলবিদ্যু ৎ কেন্দ্রিক পড়াশোনাও প্রশিক্ষণকে জোর দেওয়া হয়েছে। আজ আমার বিলাসপুরেও এমনই একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানেরভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনের সৌভাগ্য হয়েছে। আমি হিমাচলবাসী জনগণ এবং দেশের নবীনপ্রজন্মকে এই উপহার দিয়ে গর্ব অনুভব করছি। আজ দেশ হিমাচলের মাটি থেকে বায়ুশক্তিএবং জলশক্তিকে অনুভব করছে।

বায়ুশক্তি এবং জলশক্তি দেশে আজকেরউন্নয়ন কর্মযজ্ঞে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। আমরা যে নতুন ভারতেরস্বপ্ন দেখছি, সেখানে জন-ধনের সামর্থ্য থাকবে, বন-ধনের সামর্থ্য থাকবে, জল-ধনেরওততটাই সামর্থ্য থাকবে। সেইসব সামর্থ্য নিয়ে আমরা এগিয়ে যাব। আমি আর একবারকেন্দ্রীয় সরকারের অসামরিক বিমান পরিবহণ মন্ত্রকের অধীন সকল আধিকারিক ওকর্মীবৃন্দকে এবং তাঁদের নেতৃত্ব প্রদানকারী মন্ত্রীমশাইকে হৃদয় থেকে অনেকশুভেচ্ছা জানাই। অনেক সুদূরপ্রসারী চিন্তাভাবনা নিয়ে আপনারা এই প্রকল্পের কাজ শুরুকরেছেন। অত্যন্ত কম সময়ের মধ্যেই এটি ভারতের নতুন ‘গ্রোথ সেন্টার’গুলিকে আকাশপথেসংযুক্ত করে দেশকে শক্তিশালী করে তুলবে বলে আমার বিশ্বাস।

অনেক অনেক শুভেচ্ছা।

Explore More
৭৮ তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে নয়াদিল্লির লালকেল্লার প্রাকার থেকে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ ১৫ই আগস্ট , ২০২৪

জনপ্রিয় ভাষণ

৭৮ তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে নয়াদিল্লির লালকেল্লার প্রাকার থেকে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ ১৫ই আগস্ট , ২০২৪
Modi blends diplomacy with India’s cultural showcase

Media Coverage

Modi blends diplomacy with India’s cultural showcase
NM on the go

Nm on the go

Always be the first to hear from the PM. Get the App Now!
...
Text Of Prime Minister Narendra Modi addresses BJP Karyakartas at Party Headquarters
November 23, 2024
Today, Maharashtra has witnessed the triumph of development, good governance, and genuine social justice: PM Modi to BJP Karyakartas
The people of Maharashtra have given the BJP many more seats than the Congress and its allies combined, says PM Modi at BJP HQ
Maharashtra has broken all records. It is the biggest win for any party or pre-poll alliance in the last 50 years, says PM Modi
‘Ek Hain Toh Safe Hain’ has become the 'maha-mantra' of the country, says PM Modi while addressing the BJP Karyakartas at party HQ
Maharashtra has become sixth state in the country that has given mandate to BJP for third consecutive time: PM Modi

जो लोग महाराष्ट्र से परिचित होंगे, उन्हें पता होगा, तो वहां पर जब जय भवानी कहते हैं तो जय शिवाजी का बुलंद नारा लगता है।

जय भवानी...जय भवानी...जय भवानी...जय भवानी...

आज हम यहां पर एक और ऐतिहासिक महाविजय का उत्सव मनाने के लिए इकट्ठा हुए हैं। आज महाराष्ट्र में विकासवाद की जीत हुई है। महाराष्ट्र में सुशासन की जीत हुई है। महाराष्ट्र में सच्चे सामाजिक न्याय की विजय हुई है। और साथियों, आज महाराष्ट्र में झूठ, छल, फरेब बुरी तरह हारा है, विभाजनकारी ताकतें हारी हैं। आज नेगेटिव पॉलिटिक्स की हार हुई है। आज परिवारवाद की हार हुई है। आज महाराष्ट्र ने विकसित भारत के संकल्प को और मज़बूत किया है। मैं देशभर के भाजपा के, NDA के सभी कार्यकर्ताओं को बहुत-बहुत बधाई देता हूं, उन सबका अभिनंदन करता हूं। मैं श्री एकनाथ शिंदे जी, मेरे परम मित्र देवेंद्र फडणवीस जी, भाई अजित पवार जी, उन सबकी की भी भूरि-भूरि प्रशंसा करता हूं।

साथियों,

आज देश के अनेक राज्यों में उपचुनाव के भी नतीजे आए हैं। नड्डा जी ने विस्तार से बताया है, इसलिए मैं विस्तार में नहीं जा रहा हूं। लोकसभा की भी हमारी एक सीट और बढ़ गई है। यूपी, उत्तराखंड और राजस्थान ने भाजपा को जमकर समर्थन दिया है। असम के लोगों ने भाजपा पर फिर एक बार भरोसा जताया है। मध्य प्रदेश में भी हमें सफलता मिली है। बिहार में भी एनडीए का समर्थन बढ़ा है। ये दिखाता है कि देश अब सिर्फ और सिर्फ विकास चाहता है। मैं महाराष्ट्र के मतदाताओं का, हमारे युवाओं का, विशेषकर माताओं-बहनों का, किसान भाई-बहनों का, देश की जनता का आदरपूर्वक नमन करता हूं।

साथियों,

मैं झारखंड की जनता को भी नमन करता हूं। झारखंड के तेज विकास के लिए हम अब और ज्यादा मेहनत से काम करेंगे। और इसमें भाजपा का एक-एक कार्यकर्ता अपना हर प्रयास करेगा।

साथियों,

छत्रपति शिवाजी महाराजांच्या // महाराष्ट्राने // आज दाखवून दिले// तुष्टीकरणाचा सामना // कसा करायच। छत्रपति शिवाजी महाराज, शाहुजी महाराज, महात्मा फुले-सावित्रीबाई फुले, बाबासाहेब आंबेडकर, वीर सावरकर, बाला साहेब ठाकरे, ऐसे महान व्यक्तित्वों की धरती ने इस बार पुराने सारे रिकॉर्ड तोड़ दिए। और साथियों, बीते 50 साल में किसी भी पार्टी या किसी प्री-पोल अलायंस के लिए ये सबसे बड़ी जीत है। और एक महत्वपूर्ण बात मैं बताता हूं। ये लगातार तीसरी बार है, जब भाजपा के नेतृत्व में किसी गठबंधन को लगातार महाराष्ट्र ने आशीर्वाद दिए हैं, विजयी बनाया है। और ये लगातार तीसरी बार है, जब भाजपा महाराष्ट्र में सबसे बड़ी पार्टी बनकर उभरी है।

साथियों,

ये निश्चित रूप से ऐतिहासिक है। ये भाजपा के गवर्नंस मॉडल पर मुहर है। अकेले भाजपा को ही, कांग्रेस और उसके सभी सहयोगियों से कहीं अधिक सीटें महाराष्ट्र के लोगों ने दी हैं। ये दिखाता है कि जब सुशासन की बात आती है, तो देश सिर्फ और सिर्फ भाजपा पर और NDA पर ही भरोसा करता है। साथियों, एक और बात है जो आपको और खुश कर देगी। महाराष्ट्र देश का छठा राज्य है, जिसने भाजपा को लगातार 3 बार जनादेश दिया है। इससे पहले गोवा, गुजरात, छत्तीसगढ़, हरियाणा, और मध्य प्रदेश में हम लगातार तीन बार जीत चुके हैं। बिहार में भी NDA को 3 बार से ज्यादा बार लगातार जनादेश मिला है। और 60 साल के बाद आपने मुझे तीसरी बार मौका दिया, ये तो है ही। ये जनता का हमारे सुशासन के मॉडल पर विश्वास है औऱ इस विश्वास को बनाए रखने में हम कोई कोर कसर बाकी नहीं रखेंगे।

साथियों,

मैं आज महाराष्ट्र की जनता-जनार्दन का विशेष अभिनंदन करना चाहता हूं। लगातार तीसरी बार स्थिरता को चुनना ये महाराष्ट्र के लोगों की सूझबूझ को दिखाता है। हां, बीच में जैसा अभी नड्डा जी ने विस्तार से कहा था, कुछ लोगों ने धोखा करके अस्थिरता पैदा करने की कोशिश की, लेकिन महाराष्ट्र ने उनको नकार दिया है। और उस पाप की सजा मौका मिलते ही दे दी है। महाराष्ट्र इस देश के लिए एक तरह से बहुत महत्वपूर्ण ग्रोथ इंजन है, इसलिए महाराष्ट्र के लोगों ने जो जनादेश दिया है, वो विकसित भारत के लिए बहुत बड़ा आधार बनेगा, वो विकसित भारत के संकल्प की सिद्धि का आधार बनेगा।



साथियों,

हरियाणा के बाद महाराष्ट्र के चुनाव का भी सबसे बड़ा संदेश है- एकजुटता। एक हैं, तो सेफ हैं- ये आज देश का महामंत्र बन चुका है। कांग्रेस और उसके ecosystem ने सोचा था कि संविधान के नाम पर झूठ बोलकर, आरक्षण के नाम पर झूठ बोलकर, SC/ST/OBC को छोटे-छोटे समूहों में बांट देंगे। वो सोच रहे थे बिखर जाएंगे। कांग्रेस और उसके साथियों की इस साजिश को महाराष्ट्र ने सिरे से खारिज कर दिया है। महाराष्ट्र ने डंके की चोट पर कहा है- एक हैं, तो सेफ हैं। एक हैं तो सेफ हैं के भाव ने जाति, धर्म, भाषा और क्षेत्र के नाम पर लड़ाने वालों को सबक सिखाया है, सजा की है। आदिवासी भाई-बहनों ने भी भाजपा-NDA को वोट दिया, ओबीसी भाई-बहनों ने भी भाजपा-NDA को वोट दिया, मेरे दलित भाई-बहनों ने भी भाजपा-NDA को वोट दिया, समाज के हर वर्ग ने भाजपा-NDA को वोट दिया। ये कांग्रेस और इंडी-गठबंधन के उस पूरे इकोसिस्टम की सोच पर करारा प्रहार है, जो समाज को बांटने का एजेंडा चला रहे थे।

साथियों,

महाराष्ट्र ने NDA को इसलिए भी प्रचंड जनादेश दिया है, क्योंकि हम विकास और विरासत, दोनों को साथ लेकर चलते हैं। महाराष्ट्र की धरती पर इतनी विभूतियां जन्मी हैं। बीजेपी और मेरे लिए छत्रपति शिवाजी महाराज आराध्य पुरुष हैं। धर्मवीर छत्रपति संभाजी महाराज हमारी प्रेरणा हैं। हमने हमेशा बाबा साहब आंबेडकर, महात्मा फुले-सावित्री बाई फुले, इनके सामाजिक न्याय के विचार को माना है। यही हमारे आचार में है, यही हमारे व्यवहार में है।

साथियों,

लोगों ने मराठी भाषा के प्रति भी हमारा प्रेम देखा है। कांग्रेस को वर्षों तक मराठी भाषा की सेवा का मौका मिला, लेकिन इन लोगों ने इसके लिए कुछ नहीं किया। हमारी सरकार ने मराठी को Classical Language का दर्जा दिया। मातृ भाषा का सम्मान, संस्कृतियों का सम्मान और इतिहास का सम्मान हमारे संस्कार में है, हमारे स्वभाव में है। और मैं तो हमेशा कहता हूं, मातृभाषा का सम्मान मतलब अपनी मां का सम्मान। और इसीलिए मैंने विकसित भारत के निर्माण के लिए लालकिले की प्राचीर से पंच प्राणों की बात की। हमने इसमें विरासत पर गर्व को भी शामिल किया। जब भारत विकास भी और विरासत भी का संकल्प लेता है, तो पूरी दुनिया इसे देखती है। आज विश्व हमारी संस्कृति का सम्मान करता है, क्योंकि हम इसका सम्मान करते हैं। अब अगले पांच साल में महाराष्ट्र विकास भी विरासत भी के इसी मंत्र के साथ तेज गति से आगे बढ़ेगा।

साथियों,

इंडी वाले देश के बदले मिजाज को नहीं समझ पा रहे हैं। ये लोग सच्चाई को स्वीकार करना ही नहीं चाहते। ये लोग आज भी भारत के सामान्य वोटर के विवेक को कम करके आंकते हैं। देश का वोटर, देश का मतदाता अस्थिरता नहीं चाहता। देश का वोटर, नेशन फर्स्ट की भावना के साथ है। जो कुर्सी फर्स्ट का सपना देखते हैं, उन्हें देश का वोटर पसंद नहीं करता।

साथियों,

देश के हर राज्य का वोटर, दूसरे राज्यों की सरकारों का भी आकलन करता है। वो देखता है कि जो एक राज्य में बड़े-बड़े Promise करते हैं, उनकी Performance दूसरे राज्य में कैसी है। महाराष्ट्र की जनता ने भी देखा कि कर्नाटक, तेलंगाना और हिमाचल में कांग्रेस सरकारें कैसे जनता से विश्वासघात कर रही हैं। ये आपको पंजाब में भी देखने को मिलेगा। जो वादे महाराष्ट्र में किए गए, उनका हाल दूसरे राज्यों में क्या है? इसलिए कांग्रेस के पाखंड को जनता ने खारिज कर दिया है। कांग्रेस ने जनता को गुमराह करने के लिए दूसरे राज्यों के अपने मुख्यमंत्री तक मैदान में उतारे। तब भी इनकी चाल सफल नहीं हो पाई। इनके ना तो झूठे वादे चले और ना ही खतरनाक एजेंडा चला।

साथियों,

आज महाराष्ट्र के जनादेश का एक और संदेश है, पूरे देश में सिर्फ और सिर्फ एक ही संविधान चलेगा। वो संविधान है, बाबासाहेब आंबेडकर का संविधान, भारत का संविधान। जो भी सामने या पर्दे के पीछे, देश में दो संविधान की बात करेगा, उसको देश पूरी तरह से नकार देगा। कांग्रेस और उसके साथियों ने जम्मू-कश्मीर में फिर से आर्टिकल-370 की दीवार बनाने का प्रयास किया। वो संविधान का भी अपमान है। महाराष्ट्र ने उनको साफ-साफ बता दिया कि ये नहीं चलेगा। अब दुनिया की कोई भी ताकत, और मैं कांग्रेस वालों को कहता हूं, कान खोलकर सुन लो, उनके साथियों को भी कहता हूं, अब दुनिया की कोई भी ताकत 370 को वापस नहीं ला सकती।



साथियों,

महाराष्ट्र के इस चुनाव ने इंडी वालों का, ये अघाड़ी वालों का दोमुंहा चेहरा भी देश के सामने खोलकर रख दिया है। हम सब जानते हैं, बाला साहेब ठाकरे का इस देश के लिए, समाज के लिए बहुत बड़ा योगदान रहा है। कांग्रेस ने सत्ता के लालच में उनकी पार्टी के एक धड़े को साथ में तो ले लिया, तस्वीरें भी निकाल दी, लेकिन कांग्रेस, कांग्रेस का कोई नेता बाला साहेब ठाकरे की नीतियों की कभी प्रशंसा नहीं कर सकती। इसलिए मैंने अघाड़ी में कांग्रेस के साथी दलों को चुनौती दी थी, कि वो कांग्रेस से बाला साहेब की नीतियों की तारीफ में कुछ शब्द बुलवाकर दिखाएं। आज तक वो ये नहीं कर पाए हैं। मैंने दूसरी चुनौती वीर सावरकर जी को लेकर दी थी। कांग्रेस के नेतृत्व ने लगातार पूरे देश में वीर सावरकर का अपमान किया है, उन्हें गालियां दीं हैं। महाराष्ट्र में वोट पाने के लिए इन लोगों ने टेंपरेरी वीर सावरकर जी को जरा टेंपरेरी गाली देना उन्होंने बंद किया है। लेकिन वीर सावरकर के तप-त्याग के लिए इनके मुंह से एक बार भी सत्य नहीं निकला। यही इनका दोमुंहापन है। ये दिखाता है कि उनकी बातों में कोई दम नहीं है, उनका मकसद सिर्फ और सिर्फ वीर सावरकर को बदनाम करना है।

साथियों,

भारत की राजनीति में अब कांग्रेस पार्टी, परजीवी बनकर रह गई है। कांग्रेस पार्टी के लिए अब अपने दम पर सरकार बनाना लगातार मुश्किल हो रहा है। हाल ही के चुनावों में जैसे आंध्र प्रदेश, अरुणाचल प्रदेश, सिक्किम, हरियाणा और आज महाराष्ट्र में उनका सूपड़ा साफ हो गया। कांग्रेस की घिसी-पिटी, विभाजनकारी राजनीति फेल हो रही है, लेकिन फिर भी कांग्रेस का अहंकार देखिए, उसका अहंकार सातवें आसमान पर है। सच्चाई ये है कि कांग्रेस अब एक परजीवी पार्टी बन चुकी है। कांग्रेस सिर्फ अपनी ही नहीं, बल्कि अपने साथियों की नाव को भी डुबो देती है। आज महाराष्ट्र में भी हमने यही देखा है। महाराष्ट्र में कांग्रेस और उसके गठबंधन ने महाराष्ट्र की हर 5 में से 4 सीट हार गई। अघाड़ी के हर घटक का स्ट्राइक रेट 20 परसेंट से नीचे है। ये दिखाता है कि कांग्रेस खुद भी डूबती है और दूसरों को भी डुबोती है। महाराष्ट्र में सबसे ज्यादा सीटों पर कांग्रेस चुनाव लड़ी, उतनी ही बड़ी हार इनके सहयोगियों को भी मिली। वो तो अच्छा है, यूपी जैसे राज्यों में कांग्रेस के सहयोगियों ने उससे जान छुड़ा ली, वर्ना वहां भी कांग्रेस के सहयोगियों को लेने के देने पड़ जाते।

साथियों,

सत्ता-भूख में कांग्रेस के परिवार ने, संविधान की पंथ-निरपेक्षता की भावना को चूर-चूर कर दिया है। हमारे संविधान निर्माताओं ने उस समय 47 में, विभाजन के बीच भी, हिंदू संस्कार और परंपरा को जीते हुए पंथनिरपेक्षता की राह को चुना था। तब देश के महापुरुषों ने संविधान सभा में जो डिबेट्स की थी, उसमें भी इसके बारे में बहुत विस्तार से चर्चा हुई थी। लेकिन कांग्रेस के इस परिवार ने झूठे सेक्यूलरिज्म के नाम पर उस महान परंपरा को तबाह करके रख दिया। कांग्रेस ने तुष्टिकरण का जो बीज बोया, वो संविधान निर्माताओं के साथ बहुत बड़ा विश्वासघात है। और ये विश्वासघात मैं बहुत जिम्मेवारी के साथ बोल रहा हूं। संविधान के साथ इस परिवार का विश्वासघात है। दशकों तक कांग्रेस ने देश में यही खेल खेला। कांग्रेस ने तुष्टिकरण के लिए कानून बनाए, सुप्रीम कोर्ट के आदेश तक की परवाह नहीं की। इसका एक उदाहरण वक्फ बोर्ड है। दिल्ली के लोग तो चौंक जाएंगे, हालात ये थी कि 2014 में इन लोगों ने सरकार से जाते-जाते, दिल्ली के आसपास की अनेक संपत्तियां वक्फ बोर्ड को सौंप दी थीं। बाबा साहेब आंबेडकर जी ने जो संविधान हमें दिया है न, जिस संविधान की रक्षा के लिए हम प्रतिबद्ध हैं। संविधान में वक्फ कानून का कोई स्थान ही नहीं है। लेकिन फिर भी कांग्रेस ने तुष्टिकरण के लिए वक्फ बोर्ड जैसी व्यवस्था पैदा कर दी। ये इसलिए किया गया ताकि कांग्रेस के परिवार का वोटबैंक बढ़ सके। सच्ची पंथ-निरपेक्षता को कांग्रेस ने एक तरह से मृत्युदंड देने की कोशिश की है।

साथियों,

कांग्रेस के शाही परिवार की सत्ता-भूख इतनी विकृति हो गई है, कि उन्होंने सामाजिक न्याय की भावना को भी चूर-चूर कर दिया है। एक समय था जब के कांग्रेस नेता, इंदिरा जी समेत, खुद जात-पात के खिलाफ बोलते थे। पब्लिकली लोगों को समझाते थे। एडवरटाइजमेंट छापते थे। लेकिन आज यही कांग्रेस और कांग्रेस का ये परिवार खुद की सत्ता-भूख को शांत करने के लिए जातिवाद का जहर फैला रहा है। इन लोगों ने सामाजिक न्याय का गला काट दिया है।

साथियों,

एक परिवार की सत्ता-भूख इतने चरम पर है, कि उन्होंने खुद की पार्टी को ही खा लिया है। देश के अलग-अलग भागों में कई पुराने जमाने के कांग्रेस कार्यकर्ता है, पुरानी पीढ़ी के लोग हैं, जो अपने ज़माने की कांग्रेस को ढूंढ रहे हैं। लेकिन आज की कांग्रेस के विचार से, व्यवहार से, आदत से उनको ये साफ पता चल रहा है, कि ये वो कांग्रेस नहीं है। इसलिए कांग्रेस में, आंतरिक रूप से असंतोष बहुत ज्यादा बढ़ रहा है। उनकी आरती उतारने वाले भले आज इन खबरों को दबाकर रखे, लेकिन भीतर आग बहुत बड़ी है, असंतोष की ज्वाला भड़क चुकी है। सिर्फ एक परिवार के ही लोगों को कांग्रेस चलाने का हक है। सिर्फ वही परिवार काबिल है दूसरे नाकाबिल हैं। परिवार की इस सोच ने, इस जिद ने कांग्रेस में एक ऐसा माहौल बना दिया कि किसी भी समर्पित कांग्रेस कार्यकर्ता के लिए वहां काम करना मुश्किल हो गया है। आप सोचिए, कांग्रेस पार्टी की प्राथमिकता आज सिर्फ और सिर्फ परिवार है। देश की जनता उनकी प्राथमिकता नहीं है। और जिस पार्टी की प्राथमिकता जनता ना हो, वो लोकतंत्र के लिए बहुत ही नुकसानदायी होती है।

साथियों,

कांग्रेस का परिवार, सत्ता के बिना जी ही नहीं सकता। चुनाव जीतने के लिए ये लोग कुछ भी कर सकते हैं। दक्षिण में जाकर उत्तर को गाली देना, उत्तर में जाकर दक्षिण को गाली देना, विदेश में जाकर देश को गाली देना। और अहंकार इतना कि ना किसी का मान, ना किसी की मर्यादा और खुलेआम झूठ बोलते रहना, हर दिन एक नया झूठ बोलते रहना, यही कांग्रेस और उसके परिवार की सच्चाई बन गई है। आज कांग्रेस का अर्बन नक्सलवाद, भारत के सामने एक नई चुनौती बनकर खड़ा हो गया है। इन अर्बन नक्सलियों का रिमोट कंट्रोल, देश के बाहर है। और इसलिए सभी को इस अर्बन नक्सलवाद से बहुत सावधान रहना है। आज देश के युवाओं को, हर प्रोफेशनल को कांग्रेस की हकीकत को समझना बहुत ज़रूरी है।

साथियों,

जब मैं पिछली बार भाजपा मुख्यालय आया था, तो मैंने हरियाणा से मिले आशीर्वाद पर आपसे बात की थी। तब हमें गुरूग्राम जैसे शहरी क्षेत्र के लोगों ने भी अपना आशीर्वाद दिया था। अब आज मुंबई ने, पुणे ने, नागपुर ने, महाराष्ट्र के ऐसे बड़े शहरों ने अपनी स्पष्ट राय रखी है। शहरी क्षेत्रों के गरीब हों, शहरी क्षेत्रों के मिडिल क्लास हो, हर किसी ने भाजपा का समर्थन किया है और एक स्पष्ट संदेश दिया है। यह संदेश है आधुनिक भारत का, विश्वस्तरीय शहरों का, हमारे महानगरों ने विकास को चुना है, आधुनिक Infrastructure को चुना है। और सबसे बड़ी बात, उन्होंने विकास में रोडे अटकाने वाली राजनीति को नकार दिया है। आज बीजेपी हमारे शहरों में ग्लोबल स्टैंडर्ड के इंफ्रास्ट्रक्चर बनाने के लिए लगातार काम कर रही है। चाहे मेट्रो नेटवर्क का विस्तार हो, आधुनिक इलेक्ट्रिक बसे हों, कोस्टल रोड और समृद्धि महामार्ग जैसे शानदार प्रोजेक्ट्स हों, एयरपोर्ट्स का आधुनिकीकरण हो, शहरों को स्वच्छ बनाने की मुहिम हो, इन सभी पर बीजेपी का बहुत ज्यादा जोर है। आज का शहरी भारत ईज़ ऑफ़ लिविंग चाहता है। और इन सब के लिये उसका भरोसा बीजेपी पर है, एनडीए पर है।

साथियों,

आज बीजेपी देश के युवाओं को नए-नए सेक्टर्स में अवसर देने का प्रयास कर रही है। हमारी नई पीढ़ी इनोवेशन और स्टार्टअप के लिए माहौल चाहती है। बीजेपी इसे ध्यान में रखकर नीतियां बना रही है, निर्णय ले रही है। हमारा मानना है कि भारत के शहर विकास के इंजन हैं। शहरी विकास से गांवों को भी ताकत मिलती है। आधुनिक शहर नए अवसर पैदा करते हैं। हमारा लक्ष्य है कि हमारे शहर दुनिया के सर्वश्रेष्ठ शहरों की श्रेणी में आएं और बीजेपी, एनडीए सरकारें, इसी लक्ष्य के साथ काम कर रही हैं।


साथियों,

मैंने लाल किले से कहा था कि मैं एक लाख ऐसे युवाओं को राजनीति में लाना चाहता हूं, जिनके परिवार का राजनीति से कोई संबंध नहीं। आज NDA के अनेक ऐसे उम्मीदवारों को मतदाताओं ने समर्थन दिया है। मैं इसे बहुत शुभ संकेत मानता हूं। चुनाव आएंगे- जाएंगे, लोकतंत्र में जय-पराजय भी चलती रहेगी। लेकिन भाजपा का, NDA का ध्येय सिर्फ चुनाव जीतने तक सीमित नहीं है, हमारा ध्येय सिर्फ सरकारें बनाने तक सीमित नहीं है। हम देश बनाने के लिए निकले हैं। हम भारत को विकसित बनाने के लिए निकले हैं। भारत का हर नागरिक, NDA का हर कार्यकर्ता, भाजपा का हर कार्यकर्ता दिन-रात इसमें जुटा है। हमारी जीत का उत्साह, हमारे इस संकल्प को और मजबूत करता है। हमारे जो प्रतिनिधि चुनकर आए हैं, वो इसी संकल्प के लिए प्रतिबद्ध हैं। हमें देश के हर परिवार का जीवन आसान बनाना है। हमें सेवक बनकर, और ये मेरे जीवन का मंत्र है। देश के हर नागरिक की सेवा करनी है। हमें उन सपनों को पूरा करना है, जो देश की आजादी के मतवालों ने, भारत के लिए देखे थे। हमें मिलकर विकसित भारत का सपना साकार करना है। सिर्फ 10 साल में हमने भारत को दुनिया की दसवीं सबसे बड़ी इकॉनॉमी से दुनिया की पांचवीं सबसे बड़ी इकॉनॉमी बना दिया है। किसी को भी लगता, अरे मोदी जी 10 से पांच पर पहुंच गया, अब तो बैठो आराम से। आराम से बैठने के लिए मैं पैदा नहीं हुआ। वो दिन दूर नहीं जब भारत दुनिया की तीसरी सबसे बड़ी अर्थव्यवस्था बनकर रहेगा। हम मिलकर आगे बढ़ेंगे, एकजुट होकर आगे बढ़ेंगे तो हर लक्ष्य पाकर रहेंगे। इसी भाव के साथ, एक हैं तो...एक हैं तो...एक हैं तो...। मैं एक बार फिर आप सभी को बहुत-बहुत बधाई देता हूं, देशवासियों को बधाई देता हूं, महाराष्ट्र के लोगों को विशेष बधाई देता हूं।

मेरे साथ बोलिए,

भारत माता की जय,

भारत माता की जय,

भारत माता की जय,

भारत माता की जय,

भारत माता की जय!

वंदे मातरम, वंदे मातरम, वंदे मातरम, वंदे मातरम, वंदे मातरम ।

बहुत-बहुत धन्यवाद।