Govt's social security schemes help cope with uncertainties of life: PM Modi
Banking the unbanked, funding the unfunded and financially securing the unsecured are the three aspects our Government is focused on: PM Modi
The Jan Suraksha Schemes have very low premium which helps people of all age groups, especially the poor: PM
With Pradhan Mantri Jeevan Jyoti Bima Yojana, one can get coverage of upto Rs. 2 lakhs by paying a premium of just Rs. 330 per year: PM
Five and half crore people have benefitted from Pradhan Mantri Jeevan Jyoti Bima Yojana: PM
With Pradhan Mantri Suraksha Bima Yojana, one can get coverage of upto Rs. 2 lakhs by paying a premium of just Rs. 12 per year: PM
Our Government is committed to serve the elderly. That is why we have launched Pradhan Mantri Vaya Vandana Yojana; 3 lakh elderly people have been benefitted till now: PM

আজ যাদের সঙ্গে কথা বলছি, তাঁরা এমন মানুষ, যাঁরা সময় থাকতে সঠিক পদক্ষেপ নিয়েছেন আর নিজেদের জীবনের প্রত্যেক সমস্যা সমাধানের উপযোগী করে তুলেছেন। আমার দৃঢ় বিশ্বাস, আজ তাঁরা যা বলবেন, তা দেশের কোটি কোটি মানুষকে প্রেরণা যোগাবে। আমরা সবাই একটি বিষয়ে নিশ্চিত, তা হ’ল জীবনের অনিশ্চয়তা। আমরা কেউ জানি না যে, আগামীকাল দিনটি আমাদের জীবনে কী নিয়ে আসছে!

জন সুরক্ষা প্রকল্পসমূহ জীবনের অনিশ্চয়তা এবং প্রতিকূলতার বিরুদ্ধে লড়াই ও জেতার হিম্মত যোগায়। প্রধানমন্ত্রী জীবন বিমা যোজনা, প্রধানমন্ত্রী সুরক্ষা বিমা যোজনা, অটল পেনশন যোজনা কিংবা প্রধানমন্ত্রী বয়ঃবন্দনা যোজনার মতো প্রকল্পগুলি এখন দেশের কোটি কোটি মানুষকে এই হিম্মত যুগিয়েছে।

এই জন সুরক্ষা প্রকল্পগুলি সাধারণ মানুষ, বিশেষ করে, আর্থিকভাবে পিছিয়ে পড়া মানুষের ক্ষমতায়নের মাধ্যমে সঙ্কট মোকাবিলায় সাহায্য করছে। আমরা যখন সরকারের দায়িত্ব নিয়েছিলাম, তখন সাহায্য তো দূর গরিবদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট-ই ছিল না।

আমরা তিনটি বিষয় জোর দিয়েছি – দলিত, শোষিত, বঞ্চিত, আদিবাসী ও মহিলাদের ক্ষমতায়নের লক্ষ্যে ব্যাঙ্কিং পরিষেবা বঞ্চিত মানুষদের পরিষেবা প্রদান, ক্ষুদ্র শিল্প ও ছোট ব্যবসায়ীদের আর্থিক পরিষেবা প্রদান এবং আর্থিক নিরাপত্তাহীণ মানুষদের আর্থিক নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করা।

আপনারা শুনলে খুশি হবেন যে, বিশ্ব ব্যাঙ্কের ফিনট্যাক্স রিপোর্টে বলা হয়েছে যে, প্রধানমন্ত্রী জন ধন যোজনা একটি সফল অর্থনৈতিক অন্তর্ভুক্তিকরণ কর্মসূচি – যার মাধ্যমে ২০১৪-১৭ সালের মধ্যে ২৮ কোটি নতুন ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট খোলা হয়েছে, যা ঐ সময়ে সারা বিশ্বে খোলা অ্যাকাউন্টের ৫৫ শতাংশ। আমাদের দেশে একটি প্রবাদ আছে যে – ‘এক বাজু রাম, এক বাজু গাঁও’। অর্থাৎ একদিকে ভারত আরেক দিকে বাকি বিশ্ব।

ওই রিপোর্টে একথাও বলা হয়েছে যে, আমরা সরকারের দায়িত্ব গ্রহণের আগে দেশের মোট জনসংখ্যার নিরিখে ৫০-৫২% মানুষের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট ছিল; ওই তিন বছরে তা ৮০ শতাংশ পেরিয়ে গেছে। বিশেষ করে মহিলাদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট বেড়েছে।

বছরের পর বছর, দশকের পর দশক ধরে আমাদের দেশের সাধারণ মানুষ সামাজিক নিরাপত্তা বঞ্চিত ছিলেন। এটা সত্য যে, ভারতে পরম্পরাগতভাবে যৌথ পরিবার ব্যবস্থা ছিল। এক একটি পরিবারে ২০-৩০ জন সদস্য; এটাই ছিল নিরাপত্তার সামাজিক ব্যবস্থা। কিন্তু এখন পরিবার ছোট হয়ে যাচ্ছে, বৃদ্ধ পিতামাতা আলাদা থাকেন, ছেলেমেয়েরা আলাদা। সামাজিক ব্যবস্থা বদলে গেছে।

এহেন পরিস্থিতি মোকাবিলায় আমরা জন ধন যোজনার মাধ্যমে লাইফ কভারের জন্য রুপে কার্ড, অ্যাক্সিডেন্ট কভারের মাধ্যমে বিমা পরিষেবা প্রদান করেছি। পাশাপাশি, জন সুরক্ষার জন্য দুটি বিমা এবং একটি পেনশন প্রকল্প চালু করেছি। পরিণাম স্বরূপ, ২০১৪ সালে যেখানে দেশে সরকারি বিমার গ্রাহক ছিলেন ৪ কোটি ৮০ লক্ষ বা ৫ কোটিরও কম, আজ তা ১০ গুণ বৃদ্ধি পেয়ে প্রায় ৫০ কোটি হয়েছে। জন সুরক্ষার খাতিরে ভিন্ন ভিন্ন পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য নামমাত্র কিস্তিতে এই প্রকল্পগুলি চালু করা হয়েছে, যাতে দেশের সমস্ত অঞ্চলে সকল পেশা ও বয়সের মানুষ এগুলির দ্বারা উপকৃত হন।

আজ যাঁদের সঙ্গে কথা বলব…….. আমি জানি এই প্রকল্পগুলির সঙ্গে অনেক দুঃখ, ব্যাথা ও যন্ত্রণা জড়িয়ে রয়েছে। আমরা শুনব, প্রকল্পগুলি তাঁদের সঙ্কটের সময়ে কিভাবে সাহায্য করেছে। আমি নিশ্চিত যে, দেশের গরিব মানুষ তাঁদের কথা শুনে ভরসা পাবেন। আর নিজেরাও এই প্রকল্পগুলির সাহায্য নিতে এগিয়ে আসবেন।

আমার প্রিয় দেশবাসী এসব ঘটনা শুনে আমাদের যত দুঃখই হোক না কেন, ঐ পরিবারগুলি যে ক্ষতি হয়েছে, তা আমরা পূরণ করতে পারব না – স্বয়ং ঈশ্বরও পারবেন না। কিন্তু সঙ্কটের সময়ে আর্থিক সাহায্য পেলে ভয়ানক পরিস্থিতির আঘাত সামলে নেওয়ার পর মানুষ বাঁচার পথ খুঁজে নিতে পারে। সে উদ্দেশ্যেই প্রধানমন্ত্রী জীবন জ্যোতি বিমা যোজনা শুরু করেছে।

প্রকল্পের মাধ্যমে বছরে মাত্র ৩৩০ টাকা বা দৈনিক ১ টাকারও কম কিস্তি জমা দিয়ে ২ লক্ষ টাকার বিমা সুরক্ষা পাওয়া যায়। ইতিমধ্যেই সাড়ে পাঁচ কোটিরও বেশি মানুষ এই প্রকল্প দ্বারা উপকৃত হয়েছেন। আসুন, আমরা প্রযুক্তির মাধ্যমে এরকম কয়েকজনের কথা শুনি –

আমরা সবাই দেখেছি, সঙ্কট কাউকে বলে আসে না, ধনী বা গরিব দেখেও আসে না। কিন্তু আমরা অনাগত বিপত্তির মোকাবিলার জন্য প্রস্তুত থাকতে পারি। নিজের ও পরিবারের আর্থিক নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করতে পারি। সেই উদ্দেশ্যেই প্রধানমন্ত্রী সুরক্ষা বিমা যোজনা চালু করা হয়েছে। এই প্রকল্পে বছরে মাত্র ১২ টাকা অর্থাৎ মাসে মাত্র ১ টাকা কিস্তি জমা দিয়ে ২ লক্ষ টাকার দুর্ঘটনা বিমা করা যায়। ইতিমধ্যেই প্রায় ১৩-১৪ কোটি মানুষ এই প্রকল্পের গ্রাহক হয়েছেন। এভাবে মেক্সিকো কিংবা জাপানের মতো দেশে মোট জনসংখ্যারও বেশি মানুষ ভারতে এই সামাজিক নিরাপত্তা পেলেন। এটা প্রমাণ করে যে দেশে বিমা সম্পর্কে মানুষের মনে সচেতনতা বেড়েছে।

কয়েক বছর আগেও ‘দিন আনি দিন খাই’ এই ধরনের মানুষেরা বিমা সম্পর্কে স্বপ্নও দেখতে পারতেন না। কারণ ছিল, বিমার কিস্তি। দৈনন্দিন রোজগারের টাকা দিয়ে খাবার ও অন্যান্য প্রাথমিক প্রয়োজন না মিটিয়ে ভবিষ্যতের কথা ভাবা তাঁদের কাছে অবাস্তব ছিল। ঠেলাওয়ালা, সব্জি ওয়ালা, অটো চালক কিংবা দিনমজুররা বিমা সম্পর্কে ভাবতেও পারতেন না। আমরা সরকারের দায়িত্ব নিয়ে এই অসম্ভবকে সম্ভব করেছি। দেশের দলিত, পীড়িত, শোষিত, দরিদ্র মা ও বোনেদের মাসে এক টাকা কিস্তি জমা দিয়ে দুর্ঘটনা বিমার সুযোগ তৈরি করেছি। এতদিন সমাজ যাঁদের ভবিষ্যৎ-কে ঈশ্বরের হাতে ছেড়ে দিয়েছিল, আমরা তাঁদের বিমা চালু করে আশ্বস্ত করেছি। আসুন, এরকম কয়েকজনের সঙ্গে কথা বলি –

দেখুন, বৃদ্ধাবস্থা জীবনের অন্তিম পর্যায়। সেই সময় আমাদের অনেক ক্ষেত্রে অন্যদের ওপর নির্ভর করতে হয়। তখন যাতে দেশের বৃদ্ধরা আর্থিকভাবে স্বনির্ভর থাকেন, তা সুনিশ্চিত করতেই আমরা বয়ঃবৃদ্ধ পেনশন যোজনা চালু করেছি। বর্তমান সরকার প্রবীণ নাগরিকদের সুযোগ-সুবিধার প্রতি দায়বদ্ধ। সেজন্য তাঁদের স্বাস্থ্য এবং সমস্ত রকম আর্থিক পরিষেবাকে সরল করে তোলার জন্য গত চার বছরে অনেক নীতি প্রণয়ন ও প্রকল্প রচনা করেছি। এই প্রক্রিয়ায় গত বছর প্রধানমন্ত্রী বয়ঃবন্দনা প্রকল্প শুরু হয়েছে। এর মাধ্যমে ষাটোর্দ্ধ নাগরিকদের ১০ বছর পর্যন্ত ৮ শতাংশ সুনিশ্চিত সুদ প্রদান করা হচ্ছে। বাজারে সুদের উত্থান-পতন যাই হোক না কেন, প্রবীণ নাগরিকদের তার আওতায় রাখা হয়নি। প্রয়োজনে সরকার রাজকোষ থেকে ক্ষতিপূরণ দেবে। এই প্রকল্পের মাধ্যমে প্রবীণ নাগরিকরা মাসিক, ত্রৈমাসিক, ছ’মাস ও বার্ষিক ভিত্তিতে রিটার্ন পাওয়ার বিকল্প বেছে নিতে পারেন। এই প্রকল্পের মাধ্যমে প্রবীণ নাগরিকরা ১৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত বিনিয়োগ করতে পারেন। ইতিমধ্যে দেশে ৩ লক্ষেরও বেশি মানুষ লাভবান হয়েছেন। এছাড়া, সরকার প্রবীণ নাগরিকদের কর ছাড়ের সীমাকে আড়াই লক্ষ থেকে বাড়িয়ে তিন লক্ষ করে দিয়েছে। পাশাপাশি, সুদের ক্ষেত্রে ছাড়ের সীমা ১০ হাজার থেকে বাড়িয়ে ৫০ হাজার করা হয়েছে। অর্থাৎ এখন তাঁদের জমা করা টাকা থেকে পাওয়া ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত সুদ করমুক্ত ঘোষণা করা হয়েছে।

২০১৩-১৪ সালে কোনও প্রবীণ নাগরিকের আয় বছরে ৫ লক্ষ টাকা হলে তাঁকে ১৩ হাজার ৩৯০ টাকা কর জমা করতে হ’ত। আমরা এসে সেই ফর্মুলা বদলে দেওয়ায় ২০১৮-১৯ সালে তাঁদেরকে একই আয়ের ক্ষেত্রে মাত্র ২ হাজার ৬০০ টাকা কর দিতে হবে। আগের তুলনায় তিন ভাগের এক ভাগ। প্রবীণ নাগরিকদের কল্যাণে আরও অনেক ক্ষেত্রে সরকার পরিকল্পনামাফিক কাজ করছে।

আমরা সবাই জানি যে, বয়স বাড়লে নানারকম শারীরিক সমস্যা শুরু হয়। ওষুধ ও চিকিৎসার খরচও বৃদ্ধি পায়। সেদিকে লক্ষ্য রেখে জন ঔষধী যোজনা চালু করেছি। সুলভে ওষুধ ছাড়াও স্টেন্ট-এর মূল্য হ্রাস করা হয়েছে। হাঁটু প্রতিস্থাপন আগের তুলনায় অনেক সস্তা করা হয়েছে।

আগে প্রবীণ নাগরিকদের নিজে গিয়ে জীবিত থাকার প্রমাণ হিসাবে লাইফ সার্টিফিকেট জমা দিতে হ’ত। আমরা প্রযুক্তির মাধ্যমে এই ব্যবস্থাকে সরল করেছি, যাতে তাঁদের বেশি দৌড়ঝাঁপ করতে না হয়। আত্মসম্মান নিয়ে তাঁরা সুস্থভাবে বাঁচতে পারেন।

প্রবীণ নাগরিকদের স্বনির্ভরতা সুনিশ্চিত করতে অটল পেনশন যোজনা শুরু করা হয়েছে। এই প্রকল্পে এখন ১ কোটিরও বেশি গ্রাহক, যাঁদের মধ্যে ৪০ শতাংশ আমাদের অর্চনা বোনের মতো মহিলারা রয়েছেন। ইতিমধ্যেই এই প্রকল্পে সাড়ে চার হাজারেরও বেশি অর্থ তাঁদের ব্যাঙ্ক আকাউন্টে জমা করা হয়েছে।

এভাবে মাত্র তিন বছরে প্রধানমন্ত্রী সুরক্ষা বিমা যোজনা, প্রধানমন্ত্রী জীবন জ্যোতি যোজনা এবং অটল পেনশন যোজনা – এই তিন প্রকল্পের মাধ্যমে প্রায় ২০ কোটি মানুষকে বিমা নিরাপত্তার আওতায় আনা হয়েছে। এদের মধ্যে ৫২ শতাংশ গ্রামীণ এলাকার দরিদ্র মানুষ।

এতক্ষণ আমরা বিভিন্ন প্রকল্পের সুবিধাভোগীদের কথা শুনেছি, কঠিন সময়ে কিভাবে তাঁরা আর্থিক সাহায্য পেয়েছেন, জীবনে আবার বাঁচার প্রেরণা পেয়েছেন।

আমি মনে করি যে, তাঁদের বলা এই ঘটনাগুলি আমাদের সকলকে প্রেরণা যোগাবে। তাঁদের কথা থেকে প্রমাণ হয় যে, আমাদের সকলের জীবনে বিমা নিরাপত্তা কতটা প্রয়োজনীয় তাই সবাইকে অনুরোধ জানাই আপনারাও এই বিমা প্রকল্পগুলির গ্রাহক হন। আর আপনার বাড়ির আশেপাশে এবং কর্মস্থলের সহকর্মীদের এ ব্যাপারে উৎসাহিত করুন।

আজকের বার্তালাপে অংশগ্রহণকারী প্রত্যেকেই বিমা সুরক্ষার উপকারের জীবন্ত উদাহরণ। আমি আপনাদেরকে অনুরোধ জানাই, আপনারাও চারপাশের সবাইকে এভাবে প্রেরণা যোগান। এখন আপনারা যে কোনও ব্যাঙ্ক কিংবা ডাকঘরে গিয়ে নিজেদের প্রধানমন্ত্রী সুরক্ষা বিমা যোজনা এবং প্রধানমন্ত্রী জীবন জ্যোতি যোজনায় নাম নথিভুক্ত করতে পারেন।

অটল পেনশন যোজনার ক্ষেত্রে যে কোনও ব্যাঙ্কের শাখায় নিজে গিয়ে নাম নথিভুক্ত করতে হবে। আর প্রধানমন্ত্রী বয়ঃবন্দনা যোজনার জন্য দেশের যে কোনও এলআইসি অফিসে গিয়ে আপনারা নাম নথিভুক্ত করতে পারেন।

আরেকটি কথা বলতে চাই, প্রবীণ নাগরিকদের আত্মসম্মান ও স্বনির্ভরতা সুনিশ্চিত করে তাঁদের পাশে আমরা দাঁড়িয়েছি ঠিকই কিন্তু আমার দেশে প্রবীণ নাগরিকদের আত্মসম্মানবোধ এতটাই তীব্র যে, তাঁরা আমার কাছে প্রেরণাস্বরূপ। আপনারা অনেকেই জানেন না যে, এ নিয়ে বাইরে কখনও চর্চাও হয়নি, আমি যখন লালকেল্লার প্রাকার থেকে সম্পন্ন মানুষদের রান্নার গ্যাসে ভর্তুকি ত্যাগ করার অনুরোধ জানিয়েছিলাম, তখন যেমন দেশের প্রায় ১ কোটি ২৫ লক্ষ মানুষ স্বেচ্ছায় রান্নার গ্যাসে ভর্তুকি ত্যাগ করেছিলেন, তেমনই লক্ষাধিক প্রবীণ নাগরিক রেলযাত্রায় তাঁদের জন্য যে ভর্তুকি দেওয়া হয়, সেই সুবিধা গ্রহণ করেননি। সেজন্য তাঁরা কোনও ঢাকঢোল পেটাননি, কোথাও আবেদনও করেননি। আমিও এ ব্যাপারে আগে কখনও বলিনি। শুধু একটি ফর্মে লেখা ছিল – আমার দেশের প্রবীণ নাগরিকরা নীরবে সেই ফর্ম ভরে রেলযাত্রায় ভর্তুকি ত্যাগ করেছেন। এটা কম কথা নয়।

আর যে দেশের মানুষ এত ত্যাগ জানেন, প্রবীণ নাগরিকরা দেশের স্বার্থে এভাবে আমাদের ত্যাগের শিক্ষা দিয়ে যান, সেদেশের জন্য আমার প্রতিদিন নতুন কিছু না কিছু করতে ইচ্ছা করে, ভালো কিছু। আসুন আমরা সবাই মিলে দেশের দরিদ্র মানুষের কল্যাণে, মা-বোনেদের কল্যাণে, বয়স্ক প্রবীণ সম্মানিতদের গৌরবপূর্ণ জীবনযাপনের সুযোগ করে দিই। আরেকবার আমি আপনাদের সবাইকে অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা জানাই।

ধন্যবাদ।

Explore More
৭৮ তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে নয়াদিল্লির লালকেল্লার প্রাকার থেকে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ ১৫ই আগস্ট , ২০২৪

জনপ্রিয় ভাষণ

৭৮ তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে নয়াদিল্লির লালকেল্লার প্রাকার থেকে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ ১৫ই আগস্ট , ২০২৪
Snacks, Laughter And More, PM Modi's Candid Moments With Indian Workers In Kuwait

Media Coverage

Snacks, Laughter And More, PM Modi's Candid Moments With Indian Workers In Kuwait
NM on the go

Nm on the go

Always be the first to hear from the PM. Get the App Now!
...
PM to attend Christmas Celebrations hosted by the Catholic Bishops' Conference of India
December 22, 2024
PM to interact with prominent leaders from the Christian community including Cardinals and Bishops
First such instance that a Prime Minister will attend such a programme at the Headquarters of the Catholic Church in India

Prime Minister Shri Narendra Modi will attend the Christmas Celebrations hosted by the Catholic Bishops' Conference of India (CBCI) at the CBCI Centre premises, New Delhi at 6:30 PM on 23rd December.

Prime Minister will interact with key leaders from the Christian community, including Cardinals, Bishops and prominent lay leaders of the Church.

This is the first time a Prime Minister will attend such a programme at the Headquarters of the Catholic Church in India.

Catholic Bishops' Conference of India (CBCI) was established in 1944 and is the body which works closest with all the Catholics across India.