QuoteWe launched Digital India with a very simple focus- to ensure more people can benefit from technology, especially in rural areas: PM
QuoteWe ensured that the advantages of technology are not restricted to a select few but are there for all sections of society. We strengthened network of CSCs: PM
QuoteThe Digital India initiative is creating a group of village level entrepreneurs, says PM Modi
QuoteThe movement towards more digital payments is linked to eliminating middlemen: PM Modi
QuoteDue to ‘Make in India’, we see a boost to manufacturing and this has given youngsters an opportunity to work in several sectors: PM Modi
QuoteAlong with digital empowerment, we also want technology to boost creativity: PM

বিগত কিছুদিনধরেসরকারেরবিভিন্নপ্রকল্পদ্বারালাভবানদেশেরনানা প্রান্তেরমানুষদেরসঙ্গেকথাবলার সুযোগপেয়েছি। আমিবলতে পারিযে, এটাআমারজীবনে একটাঅদ্ভূতঅভিজ্ঞতা। আমিবরাবরইচেষ্টা করিসরকারেরবিভিন্নপ্রকল্পসাধারণমানুষেরজীবনে কেমনপরিবর্তনএনেছেসেইবিষয়ে তাদেরসঙ্গেসরাসরিকথা বলেসরকারিফাইলেরবাইরেজীবনকে জানতে। মানুষেরসঙ্গেসরাসরিকথাবলে সমস্তবিষয়েতাঁদেরকাছথেকে জেনেখুবআনন্দপাই। আরওকাজকরার প্রাণশক্তিঅর্জনকরি। আজডিজিটালইন্ডিয়ারকয়েকটিপ্রকল্পেরসুবিধাভোগীদেরসঙ্গেকথা বলারসুযোগপেয়েছি।

আমাকে বলাহয়েছেযে, আজকেরএই কর্মসূচিতেআমিসারাদেশেরকমন সার্ভিসসেন্টারগুলিরমাধ্যমে৩লক্ষ দরিদ্রমানুষেরসঙ্গেযুক্তহওয়ার সুযোগপেয়েছি। এইকমন সার্ভিসসেন্টারগুলিরসঞ্চালনকারীভিএলইএস-রাওতাঁদের থেকেপরিষেবাগ্রহণকারীমানুষেরাএবংসারাদেশের এনআইসিসেন্টারগুলিরমাধ্যমেডিজিটালইন্ডিয়ারসুবিধাভোগীরাআজএকত্রিতহয়েছেন। ১৬০০রওবেশি সংস্থাআজএনকেএনবান্যাশনালনলেজনেটওয়ার্কের মাধ্যমেযুক্তহয়েছেন। তাঁদেরছাত্র, গবেষক, বিজ্ঞানীওঅধ্যাপকরাআমাদেরসঙ্গেরয়েছেন। সারাদেশেসরকারি প্রকল্পেরসাহায্যেযেবিপিও-গুলি স্থাপিতহয়েছে, সেইবিপিও-গুলিতে কর্মরতনবীনপ্রজন্মেরমানুষেরাওআজএইকর্মসূচিতেআমাদের সঙ্গেযুক্তরয়েছেন। শুধুতাইনয়, মোবাইল ফোননির্মাণকারখানাগুলিতেকর্মরতমানুষেরাওআজ প্রযুক্তিরমাধ্যমেআমাদেরকেতাঁদেরকারখানাদেখাবেন। তাঁরাআমার সঙ্গেকিছুকথাওবলবেন।

সারা দেশেরলক্ষাধিক Mygov স্বেচ্ছাসেবকরাওযুক্ত হয়েছেন। আমিমনেকরি এটিএকটিঅভূতপূর্বঘটনা, আজআমরাকমপক্ষে ৫০লক্ষেরওবেশিমানুষএকসঙ্গে কথাবলবো! প্রত্যেকেরঅভিজ্ঞতাশোনা, তাঁদেরসঙ্গেকথাবলারএটিএকটি অসাধারণসুযোগ।

ডিজিটাল ইন্ডিয়া প্রকল্প উদ্বোধনের সময় একটি সংকল্প ছিল যে দেশের সাধারণ যুবসম্প্রদায়, গরিব, কৃষকদের ডিজিটাল ইন্ডিয়া প্রকল্পের সঙ্গে যুক্তকরতে হবে, তাঁদেরক্ষমতায়নকরতেহবে। একই সঙ্গে গ্রামগুলিকেও জুড়তে হবে এই প্রকল্পেএই সংকল্পনিয়েবিগতচারবছর ধরেডিজিটালক্ষমতায়ণেরপ্রতিটিবিষয়নিয়েকাজহয়েছে। গ্রামগুলিকেফাইবার অপটিক্সেরমাধ্যমেযুক্তকরা, কোটি কোটিমানুষকেডিজিটালিসাক্ষরকরা, মোবাইল ফোনেরমাধ্যমেসরকারিপরিষেবাকেসকলের হাতেরনাগালেপৌঁছেদেওয়া, দেশে বৈদ্যুতিনসরঞ্জামনির্মানেরপরিবেশতৈরিকরা, স্টার্টআপওউদ্ভাবনকেউৎসাহপ্রদান, দূরদূরান্তেবিপিওচালুকরারঅভিযানচালানো; এমনি অনেক প্রকল্প আজ সফলভাবে বাস্তবায়িত হয়েছে।এখন আর পেনশনপ্রাপক বয়স্কদের কয়েক ক্রোশ পথ পেরিয়ে নিজের জীবন প্রমাণ শংসাপত্র জমা দিতে হয় না।তাঁরা এখন নিজের গ্রামেই কমন সার্ভিস সেন্টারে পৌঁছে অত্যন্ত সহজে কাজ সারতে পারেন।দেশের কৃষকরা আবহাওয়ার খবর, ফসল ও মাটি সম্পর্কে নানা তথ্য অত্যন্ত সহজে পেতে পারেন।পাশাপাশি, নিজের মোবাইল মাধ্যমে কিম্বা কমন সার্ভিস সেন্টারে পৌঁছে অত্যন্ত সহজে ডিজিটাল বাজার ‘ই-নাম’- এর মাধ্যমে নিজের উৎপাদিত শস্য, সব্জি ও ফলমূল সারাদেশের যেকোনও বাজারে বেচতে পারেন।

আজ গ্রামের লেখাপড়া জানা ছাত্রছাত্রীরা শুধুই স্কুল কলেজের নির্দ্ধারিত পাঠ্যবইয়ের জ্ঞানেই সীমাবদ্ধ থাকছেন না! তাঁরা ইন্টারনেটব্যবহার করে ডিজিটাল গ্রন্থাগারে লক্ষ লক্ষ বই পড়তে পারেন।এখন তাঁরা আর ছাত্রবৃত্তির টাকার জন্যে স্কুল-কলেজের প্ল্যানিং সিস্টেমের উপর নির্ভরশীল নয়।তাঁদের ছাত্রবৃত্তির টাকা এখন সরাসরি তাঁদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে জমা হয়ে যায়।প্রযুক্তির মাধ্যমে তথ্য সঞ্চার বিপ্লবের হাত ধরে এইসব কিছু সহজ করা সম্ভব হয়েছে। আজ থেকে কয়েক বছর আগে পর্যন্ত মহানগরগুলি থেকে দূরে ছোট ছোট শহর, মফস্বল শহর ও গ্রামগুলিতে মানুষ ভাবতেও পারতেন না যে রেলস্টেশনে না গিয়ে, লাইনে না দাঁড়িয়ে, শুধুমাত্র ফোনের মাধ্যমে রেলের টিকিট কাটা ও আসন সংরক্ষণকরা সম্ভব! কিম্বা কয়েক ঘণ্টা লাইনে না দাঁড়িয়ে রান্নার গ্যাস সরাসরি বাড়িতে পৌঁছে যেতে পারে! করপ্রদান, বিদ্যুৎ ও পানীয় জলের বিলের টাকা কোনও সরকারি দফতরে চক্কর না লাগিয়ে ঘরে বসেই জমা করা যেতে পারে! কিন্তু আজ সবই অত্যন্ত সহজে সম্ভব হচ্ছে।আপনার জীবনের সঙ্গে যুক্ত সমস্ত কাজ এখন শুধু কয়েক আঙুল দূরে, আর তা মুষ্ঠিমেয় কয়েকজনের জন্যে নয়, সকলের জন্যে, দেশের যেকোনও নাগরিক ঘরে বসেই একই সুবিধা পেতে পারেন! এর জন্যে সারা দেশে কমন সার্ভিস সেন্টারের নেটওয়ার্ক আরও শক্তিশালী করা হচ্ছে।

ইতিমধ্যেইপ্রায়৩ লক্ষকমনসার্ভিসসেন্টারখোলা হয়েছে। আজডিজিটালসার্ভিস ডেলিভারিসেন্টারেরএইবিশালনেটওয়ার্কভারতের১লক্ষ৮৩হাজার গ্রামপঞ্চায়েতেবিস্তারিতহয়েছে। আর অত্যন্ত আনন্দের কথা যে আজলক্ষলক্ষযুবকের পাশাপাশি৫২হাজারমহিলাআজ ভিলেজ লেভেল অন্ত্রেপ্রেনিউর (ভিএলই) হিসাবে রূপে কর্মরত।

এই কেন্দ্রগুলির মাধ্যমে ইতিমধ্যেই ১০ লক্ষেরও বেশি মানুষের কর্মসংস্থান হয়েছে। সামগ্রিকভাবে বিচার করলে এই কেন্দ্রগুলি শুধুই ক্ষমতায়ন নয়, এগুলির মাধ্যমে শিক্ষা, শিল্পোদ্যোগএবং কর্মসংস্থানও সুনিশ্চিত হয়েছে।

ভারতে যত পরিবর্তন আসছে সেগুলি আপনারাই আনছেন, আর নিজেদের আঙুলের শক্তিতে আনছেন, এই প্রগতি, এই আস্থা, এই উন্নয়ন, সংস্কার, দক্ষতাও রূপান্তরের মাধ্যমে এইসব কিছু বাস্তবায়িত হচ্ছে। আমি আরেকবার আপনাদের সবাইকে অনেক অনেক শুভেচ্ছা জানাই। অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাই।

নমস্কার।

  • Prem nath bawa July 06, 2024

    Digital India have made India corruption free, Rapid inclusive growth & development ,removed bottleneck issues, global class investments.highlighted pinpoint obstacles if any erupt..
Explore More
প্রত্যেক ভারতীয়ের রক্ত ফুটেছে: মন কি বাত অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী মোদী

জনপ্রিয় ভাষণ

প্রত্যেক ভারতীয়ের রক্ত ফুটেছে: মন কি বাত অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী মোদী
'Operation Sindoor on, if they fire, we fire': India's big message to Pakistan

Media Coverage

'Operation Sindoor on, if they fire, we fire': India's big message to Pakistan
NM on the go

Nm on the go

Always be the first to hear from the PM. Get the App Now!
...
PM Modi's address to the nation
May 12, 2025
QuoteToday, every terrorist knows the consequences of wiping Sindoor from the foreheads of our sisters and daughters: PM
QuoteOperation Sindoor is an unwavering pledge for justice: PM
QuoteTerrorists dared to wipe the Sindoor from the foreheads of our sisters; that's why India destroyed the very headquarters of terror: PM
QuotePakistan had prepared to strike at our borders,but India hit them right at their core: PM
QuoteOperation Sindoor has redefined the fight against terror, setting a new benchmark, a new normal: PM
QuoteThis is not an era of war, but it is not an era of terrorism either: PM
QuoteZero tolerance against terrorism is the guarantee of a better world: PM
QuoteAny talks with Pakistan will focus on terrorism and PoK: PM

প্রিয় দেশবাসী, নমস্কার। আমরা সবাই বিগত দিনগুলিতে দেশের সামর্থ্য ও সংযম উভয় দেখেছি। আমি সবার আগে ভারতের পরাক্রমী সেনাদের, সশস্ত্র সেনাদলগুলিকে... আমাদের গোয়েন্দা এজেন্সি গুলিকে, আমাদের বিজ্ঞানীদের প্রত্যেক ভারতবাসীর পক্ষ থেকে স্যালুট জানাই। আমাদের বীর সৈনিকেরা অপারেশন সিঁদুরের বিভিন্ন লক্ষ্য সাধনের জন্য অসীম শৌর্য প্রদর্শন করেছেন।

আমি তাদের বীরত্বকে, তাদের সাহসকে, তাদের পরাক্রমকে আজ সমর্পণ করছি, আমাদের দেশের প্রত্যেক মা-কে দেশের প্রত্যেক বোনকে আর দেশের প্রত্যেক কন্যাকে এই পরাক্রম সমর্পণ করছি।

বন্ধুগণ, ২২শে এপ্রিল পহেলগামে সন্ত্রাসবাদীরা যে বর্বরতা দেখিয়েছিল, তা দেশ ও বিশ্বকে প্রবলভাবে নাড়িয়ে দিয়েছিল। যারা ছুটি কাটাতে এসেছিলেন সেই নির্দোষ অসহায় নাগরিকদের ধর্ম জিজ্ঞেস করে... তাদের পরিবারের সামনে, তাদের শিশুদের সামনে নৃশংসভাবে হত্যা করা... এটা সন্ত্রাসের অত্যন্ত বীভৎস চেহারা ছিল... ক্রুরতা ছিল। এটা ছিল দেশের সদ্ভাব নষ্ট করার ঘৃণ্য প্রচেষ্টাও। আমার জন্য ব্যক্তিগতভাবে এই পীড়া ছিল অসহনীয়। এই সন্ত্রাসবাদী হামলার পর গোটা দেশ... প্রত্যেক নাগরিক... প্রত্যেক সমাজ... প্রত্যেক গোষ্ঠী... প্রতিটি রাজনৈতিক দল... এক স্বরে সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে কঠিন প্রত্যাঘাতের জন্য উঠে দাঁড়িয়েছিল... আমরা সন্ত্রাসবাদীদের ধূলিসাৎ করার জন্য আমাদের সেনাবাহিনীকে পূর্ণ অধিকার দিয়েছিলাম। আর আজ প্রত্যেক সন্ত্রাসবাদী, প্রতিটি সন্ত্রাসবাদী সংগঠন হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছে যে আমাদের বোন ও কন্যাদের সিঁথি থেকে সিঁদুর মোছার পরিণাম কী হয়।

বন্ধুগণ, অপারেশন সিঁদুর... এটা শুধুই একটা নাম নয়... এটি দেশের কোটি কোটি জনগণের ভাবনার প্রতিধ্বনি। অপারেশন সিঁদুর... ন্যায়ের অখণ্ড প্রতিজ্ঞা...

৬ই মে’র রাত...৭ মে’র সকাল... গোটা বিশ্ব এই প্রতিজ্ঞাকে পরিণামে বদলাতে দেখেছেন। ভারতের সেনারা পাকিস্তানের সন্ত্রাসবাদের ডেরাগুলিকে, তাদের ট্রেনিং সেন্টারগুলিকে গুঁড়িয়ে দিয়েছে। সন্ত্রাসবাদীরা স্বপ্নেও ভাবেনি যে ভারত এতবড় সিদ্ধান্ত নিতে পারে... কিন্তু যখন দেশ একজোট হয়ে, nation first-এর ভাবনায় সম্পৃক্ত হয়... রাষ্ট্র সর্বোপরি থাকে... তখনই কঠিন সিদ্ধান্তগুলি নেওয়া যায়, যা ফলদায়ক হয়। যখন পাকিস্তানের সন্ত্রাসবাদী ডেরাগুলিকে ভারতীয় মিসাইলগুলি আক্রমণ হানে, ভারতের ড্রোনগুলি আক্রমণ হানে... তখন সন্ত্রাসবাদী সংগঠনগুলির বাড়িগুলি শুধু থরথর করে কাঁপে না, তাদের সাহসও ধূলিসাত হয়ে যায়। বহাওয়ালপুর এবং মুরিদকের মতো সন্ত্রাসবাদী ডেরাগুলিতে এক প্রকার global terrorism-এর university চলত। বিশ্বের যেকোন জায়গায় যখন বড় বড় সন্ত্রাসবাদী হামলা হয়েছে, সেগুলির তার কোথাও না কোথাও এই সন্ত্রাসবাদী ঠিকানাগুলির সাথে জুড়েছিল।

সন্ত্রাসবাদীরা আমাদের বোনেদের সিঁদুর মুছেছিল, সেজন্য ভারত সন্ত্রাসবাদের এই head quarterগুলি ধ্বংস করে দিয়েছে। ভারতের এই আক্রমণে ১০০-রও বেশি ভয়ানক সন্ত্রাসবাদীকে মেরে ফেলা হয়েছে। সন্ত্রাসের অনেক মনিব বিগত আড়াই তিন দশক ধরে মুক্তভাবে পাকিস্তানে ঘুরে বেড়াচ্ছিল... যারা ভারতের বিরুদ্ধে একের পর এক ষড়যন্ত্র করেছে... তাদেরকে ভারত এক ঝটকায় শেষ করে দিয়েছে।

বন্ধুগণ, ভারতের এই প্রত্যাঘাত পাকিস্তানকে ঘোর নিরাশার অন্ধকারে ঠেলে দিয়েছে, হতাশার অন্ধকারে ঠেলে দিয়েছে, ফলে তাদের মাথা খারাপ হয়ে গেছে। আর এই মাথা খারাপ হওয়াতেই তারা একটি দুঃসাহস করে। সন্ত্রাসবাদীদের বিরুদ্ধে ভারতের প্রত্যাঘাতকে সমর্থন করার বদলে পাকিস্তান ভারতের ওপর হামলা করা শুরু করে।

পাকিস্তান আমাদের স্কুল, কলেজে, গুরুদ্বারে, মন্দিরগুলিতে সাধারণ মানুষের বাড়িগুলিকে নিশানা করে। পাকিস্তান আমাদের সৈন্য ঠিকানা গুলিকেও নিশানা করে, কিন্তু এক্ষেত্রেও পাকিস্তানের নিজের মুখোশ খুলে যায়। বিশ্ববাসী দেখে, কীভাবে পাকিস্তানের ড্রোন এবং মিসাইলগুলি ভারতের সামনে খড়ের টুকরোর মত ছড়িয়ে পরে। ভারতের শক্তিশালী air defence system সেগুলিকে আকাশেই নষ্ট করে দেয়। পাকিস্তানের প্রস্তুতি ছিল সীমান্তে আক্রমণ করার... কিন্তু ভারত পাকিস্তানের বুকে আক্রমণ করে। ভারতের ড্রোন... ভারতের মিসাইলগুলি নির্ভুল গন্তব্যে আক্রমণ হানে। পাকিস্তানি বায়ু সেনার সেই এয়ারবেসগুলিকে ক্ষতিগ্রস্ত করে যেগুলি নিয়ে পাকিস্তানের অনেক অহঙ্কার ছিল।

ভারত প্রথম তিনদিনেই পাকিস্তানকে এমন তছনছ করে দেয় যা তারা কল্পনাও করতে পারেনি... সেজন্য... ভারতের ভয়ানক প্রত্যাঘাতের পর পাকিস্তান বাঁচার রাস্তা খুঁজতে থাকে। পাকিস্তান সারা পৃথিবীতে তাদের রক্ষা করার জন্য বার্তা পাঠাতে থাকে। আর ভীষণরকম ভাবে মার খাবার পর অসহায়ের মতো ১০ই মে দুপুরে পাকিস্তানের সেনা আমাদের DGMO-এর সঙ্গে যোগাযোগ করে। ততক্ষণে আমরা সন্ত্রাসবাদের পরিকাঠামোগুলিকে ধ্বংস করে দিয়েছিলাম। সন্ত্রাসবাদীদের মৃত্যুমুখে ঠেলে দিয়েছিলাম। পাকিস্তানের বুকে বাসা বাঁধা সন্ত্রাসবাদী ডেরাগুলিকে আমরা ধ্বংসস্তুপে পরিণত করে দিয়েছিলাম। সেজন্য যখন পাকিস্তানের পক্ষ থেকে আর্ত চিৎকার শোনা গেল... পাকিস্তানের পক্ষ থেকে যখন বলা হল যে তাদের পক্ষ থেকে ভবিষ্যতে কোন সন্ত্রাসবাদী ক্রিয়াকলাপ এবং দুঃসাহস দেখানো হবে না, তখন ভারত সে বিষয় নিয়ে ভাবনাচিন্তা করে। আর আমি আর একবার বলছি, আমরা পাকিস্তানের সন্ত্রাসবাদী এবং সৈন্য ঠিকানাগুলিকে আমাদের প্রত্যাঘাতগুলিকে শুধুমাত্র স্থগিত রেখেছি।

আগামীদিনে... আমরা পাকিস্তানের প্রতিটি পদক্ষেপকে দাঁড়িপাল্লায় মাপবো। তাদের গতিবিধির ওপর লক্ষ্য রাখব।

বন্ধুগণ, ভারতের তিনটি বাহিনী আমাদের Airforce, আমাদের Army, আমাদের Navy, আমাদের Border Security ফরচে, BSF ভারতের সমস্ত আধা সামরিক বাহিনী লাগাতার এলার্ট থাকবে। সার্জিক্যাল স্ট্রাইক এবং এয়ার স্ট্রাইক-এর পর অপারেশন সিঁদুর এখন সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে ভারতের নীতি।

সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে অপারেশন সিঁদুর একটি নতুন রেখা টেনে দিয়েছে...

একটি নতুন মাত্রা, একটি নিউ নর্মাল স্থাপন করা হয়েছে।

প্রথমত- ভারতের ওপর সন্ত্রাসী হামলা হলে, উপযুক্ত জবাব দেওয়া হবে।

আমরা আমাদের নিজস্ব পদ্ধতিতে, আমাদের নিজস্ব শর্তে প্রত্যাঘাত হানবো। সন্ত্রাসবাদের শিকড় যেখান থেকে বেরিয়ে আসবে, আমরা সেখানেই কঠোর ব্যবস্থা নেব।

দ্বিতীয়ত- ভারত কোনও পারমাণবিক ব্ল্যাকমেইল সহ্য করবে না। ভারত পারমাণবিক ব্ল্যাকমেইলের আড়ালে গড়ে ওঠা সন্ত্রাসবাদী আস্তানাগুলির ওপর একটি সুনির্দিষ্ট এবং সিদ্ধান্তমূলক আক্রমণ শুরু করবে।

তৃতীয়ত, আমরা সন্ত্রাসবাদের পৃষ্ঠপোষকতাকারী সরকার এবং সন্ত্রাসবাদের প্রভুদের আলাদা সত্তা হিসেবে দেখব না।

অপারেশন সিন্দুরের সময়...

বিশ্ব আবারও পাকিস্তানের কুৎসিত সত্যটি দেখেছে...

যখন মৃত সন্ত্রাসবাদীদের রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় শেষকৃত্য করা হয়...

পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর শীর্ষ কর্মকর্তারা ছুটে আসেন।

এটি রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় পরিচালিত সন্ত্রাসবাদের একটি বড় প্রমাণ।

ভারত এবং আমাদের নাগরিদের যেকোনো হুমকি থেকে রক্ষা করার জন্য আমরা সিদ্ধান্তমূলক পদক্ষেপ নেওয়া অব্যাহত রাখব।

বন্ধুরা,

আমরা প্রতিবারই যুদ্ধক্ষেত্রে পাকিস্তানকে পরাজিত করেছি। আর এবার অপারেশন সিন্দুর একটি নতুন মাত্রা যোগ করেছে। আমরা মরুভূমি এবং পাহাড়ে আমাদের দক্ষতা উজ্জ্বলভাবে প্রদর্শন করেছি... এবং এছাড়া... নতুন যুগের যুদ্ধেও নিজেদের শ্রেষ্ঠত্ব প্রমাণ করেছি। এই অভিযানের সময়...আমাদের ভারতে তৈরি অস্ত্রের ক্ষমতা প্রমাণিত হয়েছে। আজ বিশ্ব দেখছে... একবিংশ শতাব্দীর যুদ্ধের জন্য ভারতে তৈরি প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম... সময় এসেছে।

বন্ধুরা,

সকল ধরণের সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে আমাদের ঐক্য... আমাদের সবচেয়ে বড় শক্তি। এটা অবশ্যই যুদ্ধের যুগ নয়... কিন্তু এটা সন্ত্রাসবাদের যুগও নয়। সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে শূন্য সহনশীলতা... এটিই একটি উন্নত বিশ্বের গ্যারান্টি।

বন্ধুরা,

পাকিস্তানি সেনাবাহিনী... পাকিস্তান সরকার... যেভাবে সন্ত্রাসবাদকে লালন করা হচ্ছে... একদিন তারা পাকিস্তানকেই ধ্বংস করে দেবে। পাকিস্তান যদি টিঁকে থাকতে চায়, তাহলে তাদের সন্ত্রাসবাদী পরিকাঠামো ধ্বংস করতে হবে। এ ছাড়া শান্তির আর কোনো উপায় নেই। ভারতের অবস্থান খুবই স্পষ্ট... সন্ত্রাস আর আলাপ-আলোচনা একসঙ্গে চলতে পারে না।... সন্ত্রাস এবং বাণিজ্য একসঙ্গে চলতে পারে না। এবং... এমনকি জল এবং রক্তও একসঙ্গে প্রবাহিত হতে পারে না। আমি আজ বিশ্ব সম্প্রদায়কে বলতে চাই...

আমাদের ঘোষিত নীতি হল…

যদি পাকিস্তানের সঙ্গে আলোচনা হ্য়...তাহলে তা হবে কেবল সন্ত্রাসবাদ নিয়ে…যদি পাকিস্তানের সঙ্গে আলোচনা হয়, তাহলে তা হবে পাক অধিকৃত কাশ্মীর...শুধুমাত্র পাক-অধিকৃত কাশ্মীর নিয়ে।

প্রিয় দেশবাসী,

আজ বুদ্ধ পূর্ণিমা।

ভগবান বুদ্ধ আমদের শান্তির পথ দেখিয়েছেন।

শান্তির পথও ক্ষমতার মধ্য দিয়ে যায়।

মানবতা...শান্তি ও সমৃদ্ধির দিকে এগিয়ে যায়…

প্রত্যেক ভারতবাসী যাতে শান্তিতে বসবাস করতে পারে…

উন্নত ভারতের স্বপ্ন পূরণ করতে পারে…

এর জন্য ভারতের শক্তিশালী হওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ…

এবং প্রয়োজনে এই ক্ষমতা ব্যবহার করা গুরুত্বপূর্ণ।

আর গত কয়েকদিন ধরে ভারত ঠিক তাই করেছে।

আমি আবারও ভারতীয় সেনাবাহিনী এবং সশস্ত্র বাহিনীকে স্যালুট জানাই।

আমরা ভারতীয়দের সাহস এবং প্রত্যেক ভারতীয়র ঐক্যকে আমি অভিবাদন জানাই।

ধন্যবাদ…

ভারত মাতা দীর্ঘজীবী হোক!!!

ভারত মাতা দীর্ঘজীবী হোক!!!

ভারত মাতা দীর্ঘজীবী হোক!!!