Published By : Admin | February 24, 2018 | 14:09 IST
Share
It is wonderful how Daman has become a mini-India. People from all over the country live and work here: PM
I congratulate the people and local administration for making this place ODF. This is a big step: PM
The Government is taking several steps for the welfare of fishermen, says PM Modi
Our entire emphasis on the 'blue revolution' is inspired by the commitment to bring a positive difference in the lives of fishermen: PM
বিপুল সংখ্যায় আগত আমার দমনের প্রিয় ভাই ও বোনেরা।
দমনের ইতিহাসে সম্ভবত এত বড় জনপ্লাবন আগে কখনও আসেনি, দমন ও দিউ-র উন্নয়নেপ্রায় ১ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পও সম্ভবত আগে কখনও বাস্তবায়িত হয়নি।
ভাই ও বোনেরা, দমন ও দিউ, দাদরা ও নগর হাভেলির সমগ্র অঞ্চলে যেন আজকালউন্নয়নের নতুন আবহ গড়ে উঠেছে। আজ দমন একভাবে ক্ষুদ্র ভারতে রূপান্তরিত হয়েছে।ভারতের এমন কোনও রাজ্য নেই, যেখানকার ন্যূনতম দু-পাঁচটি পরিবার দমনে থাকেন না!সেজন্য এখানেও দিল্লি ও মুম্বাইয়ের মতো মহানাগরিক সমাজ জীবনে বৈচিত্র্য ও বহুত্ব,সৌভ্রাতৃত্ববোধ ও আপনত্ব রয়েছে। আজ বিমানবন্দর থেকে এখানে আসার পথে গোটা রাস্তায়পথের দু-পাশে বহু ভাষাভাষী মানুষদের দেখছিলাম, যেন ভারতের প্রতিটি প্রান্ত উৎসাহ ওউদ্দীপনায় টইটম্বুর।
ভাই ও বোনেরা,
দমনে পরিচ্ছন্নতা নিয়ে সচেতনতা আর বিপুল সংখ্যক মানুষের অংশগ্রহণে সাফাইঅভিযান দমনকে সুন্দরতর করেছে, এখানকার পর্যটন আকর্ষণ বাড়িয়েছে। পরিচ্ছন্নতাপর্যটকদের টানে। পর্যটন বৃদ্ধি পেলে মানুষের কর্মসংস্থান বাড়ে। আজ দমন হেলিকপ্টারপরিষেবার মাধ্যমেও দিউ-র সঙ্গে যুক্ত হয়েছে। সেজন্য দক্ষিণ ভারত থেকে যাঁরা তীর্থযাত্রায় সোমনাথ যেতে চান, গিরের সিংহ দেখতে চান, তাঁরা দমন আসবেন আর হেলিকপ্টারেযাবেন। দেখবেন, দমনের উন্নয়ন কিভাবে হয়। আর আজ দিউ-র সঙ্গে আমেদাবাদকে যুক্ত করাহয়েছে।
ভাই ও বোনেরা, আমাকে বলা হয়েছে যে, কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল হিসাবে দমনইতিমধ্যেই ওডিএফ, ওপেন ডিফিকেশন ফ্রি বা প্রকাশ্যে মলত্যাগমুক্ত হিসাবে ঘোষিতহয়েছে। এখানে ২০০০-এরও বেশি শৌচাগার নির্মিত হয়েছে। এই কাজের জন্য আমি প্রশাসন এবংএখানকার সচেতন নাগরিকদের হৃদয় থেকে অনেক শুভেচ্ছা জানাই। খোলা জায়গায় মলত্যাগমুক্ত করার এই অভিযানকে আমি এক প্রকার মাতৃ সম্মান আন্দোলন বা নারী সম্মান আন্দোলনবলে থাকি।
একবার উত্তর প্রদেশে আমার লোকসভা নির্বাচনী ক্ষেত্রে শৌচাগার নির্মাণঅভিযানে অংশগ্রহণ করে অনুভব করি যে উত্তর প্রদেশ সরকার কত ভালো কাজ করছেন। তাঁরানবনির্মিত শৌচাগারগুলির নামকরণ করেছেন ইজ্জত ঘর। আমি অনুভব করি, শৌচাগার তোবাস্তবে আমাদের ইজ্জত ঘরই। বিশেষ করে, আমাদের মা ও বোনেদের সম্ভ্রম রক্ষার জন্যশৌচাগার থাকা অত্যন্ত জরুরি। আজ আপনারা সেই কাজটিও করে দিয়েছেন।
দমনে একটি সবুজ আন্দোলন শুরু হয়েছে – পরিচ্ছন্নতা অভিযান, ই-রিক্শা,সিএনজি ট্যাক্সি! আর এখন আপনারা দমনে একটি নতুন দৃশ্য দেখবেন – দমনে এবার মেয়েরাই-রিক্শা চালাবেন। এতে পরিবেশ দূষণ বহুলাংশে হ্রাস পাবে। আর দমনের মতোশান্তিপ্রিয় শান্ত অঞ্চলে, সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশে মা ও বোনেরা ই-রিক্শা চালালেযাত্রীদের মনে মা ও বোনেদের প্রতি সম্মান বাড়বে, তাঁদের একটি নতুন পরিচয় গড়ে উঠবে।
এই সিএনজি এবং ই-রিক্শা ছাড়াও দমনে ‘সবুজ আন্দোলন’-এর অন্তর্গত ‘এলইডিরূপান্তর অভিযান’ চালিয়ে এই ছোট অঞ্চলে ইতিমধ্যেই ৪০ হাজার এলইডি বাল্ব বিতরণ করাহয়েছে। ফলে, গত এক বছরে দমনবাসী মধ্যবিত্ত-নিম্নবিত্তদের বিদ্যুৎ বিলে প্রায় ৭কোটি টাকা সাশ্রয় হয়েছে। এখন থেকে প্রতি বছর এই সাশ্রয় হবে।
আমি মনে করি, এখানে দূরদৃষ্টিসম্পন্ন প্রকল্পসমূহ রূপায়িত হয়েছে ও হচ্ছে।আজও আমাদের দেশে কারখানার শ্রমিকদের জীবনকে ভাগ্যের হাতে ছেড়ে দেওয়া হয়। তাঁরাকারখানায় আসেন, কাজ করেন, কিন্তু কোথায় থাকেন, কী খান, তাঁরা সম্মানের জীবনযাপন করতেপারেন কি না – সেদিকে কেউ লক্ষ্য রাখেন না। দমন একটি শিল্পনগরী। দেশে সমস্তপ্রান্ত থেকে শ্রমিকরা এখানে আসেন। এক একটি ছোট কামরায় ১৫-২০ জন থাকেন। তাঁরা যখনডিউটিতে যান, আরেক দল ডিউটি থেকে ফিরে তাঁদের জায়গায় ঘুমিয়ে পড়েন। তাঁরা ডিউটিথেকে ফিরলে অন্যরা আবার ডিউটিতে যান। এভাবে পর্যায়ক্রমে শিফ্ট ব্যবস্থা চলে।
আমি শ্রী প্রফুল্ল ভাই প্যাটেলকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই, কারণ – তিনিসরকারি-বেসরকারি অংশীদারিত্বের মাধ্যমে সুন্দর মডেল বানিয়ে দমনের শ্রমিকদের জন্যউন্নত আবাসন প্রকল্প গড়ে তুলেছেন। আজ সেই আবাসন প্রকল্পের উদ্বোধন হচ্ছে। এরফলে,শ্রমিকদের জীবনে পরিবর্তন আসবে। যে শিল্পপতিরা তাঁদের কারখানার শ্রমিকদের স্বার্থেসরকারের সঙ্গে এই অংশীদারিত্বে এগিয়ে এসেছেন, আমি তাঁদের আশ্বস্ত করছি যে, এইশ্রমিক ভাই-বোনেরা ভালো মাথা গোঁজার ঠাঁই পেলে, দু’বেলা পেট ভরে খেতে পেলে সমস্তশক্তি আপনার কারখানার উৎপাদন বৃদ্ধিতে নিয়োগ করবেন। উৎপাদন বৃদ্ধির পাশাপাশিউৎপাদিত পণ্যের উৎকর্ষও বৃদ্ধি পাবে।
এখানে অধিকাংশ শ্রমিক ভাই-বোনেরা যেহেতু গ্রামে বাবা-মা, পরিবার-পরিজনদেরছেড়ে এসে একা থাকেন, দীর্ঘ সময় কারখানায় কাজের পর সস্তায় যা পান গোগ্রাসে খেয়ে এসেঘুমাতে যান। তাঁদের জন্য এবার সার্বজনিক আহারের ব্যবস্থা চালু হচ্ছে। সেখানেখাদ্যের উৎকর্ষ নিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা থাকবে! আমার দৃঢ় বিশ্বাস, শ্রমিকরা ভালোখাদ্য পেলে ঘরে গিয়ে নিজের বিছানায় শান্তিতে ঘুমোতে পারলে, সকালে পরিচ্ছন্নস্বতন্ত্র শৌচালয়ে প্রাতকৃত্যাদি সেরে ভালোভাবে স্নান করে কাজে যেতে পারলে উৎপাদনও উৎকর্ষ বৃদ্ধি পাবেই।
আজও আমাদের দেশের সমস্ত শহরে ১০০ শতাংশ পরিশোধিত জল সরবরাহের ব্যবস্থা করাসম্ভব হয়নি। কিন্তু আমাকে বলা হয়েছে যে, দমন ‘ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্ট’-এরমাধ্যমে নাগরিকরা পানযোগ্য পরিশোধিত জল পান।
আমাদের দেশে শিশু মৃত্যুর হার কমাতে, অপুষ্টি থেকে মুক্তি পেতে কেন্দ্রীয়সরকারের পক্ষ থেকে কোটি কোটি টাকা খরচ করা হয়। কিন্তু আজ দমনে একটি অভিনব উদ্যোগেরসূত্রপাত হচ্ছে। কেন্দ্রীয় সরকারের এই প্রকল্পের মাধ্যমে ১৪-১৮ বছর বয়সী মেয়েদের,গর্ভবতী ও প্রসূতি মায়েদের এবং ছোট ছোট ছেলেমেয়েদের উপযোগী পুষ্টিবর্ধক খাবারেরকিট তাঁদের হাতে প্রতি মাসে তুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হচ্ছে। আজ আমার কিছুপরিবারের হাতে এই কিট তুলে দেওয়ার সৌভাগ্য হইয়েছে।
আশা করি, যে পরিবারগুলি এই সুবিধা পাচ্ছেন, তাঁরা এই অজুহাতে আগে যাখাওয়াতেন, তা আনা বন্ধ করে দেবেন না। তাঁরা আগে যা খেতেন ও খাওয়াতেন এই কিটেরখাবার তার অতিরিক্ত। তবেই আপনার বাড়ির ১৪-১৮ বছরের কন্যাটির অপুষ্টি দূর হবে ওশরীরের সুষম বিকাশ হবে। তবেই বিয়ের পর সে মা হলে সুস্থ ও সবল শিশু জন্ম দেবে। যেদেশের শিশুরা সুস্থ ও সবল হয়, সেই দেশও তত শক্তিশালী হয়। এই প্রকল্পের মাধ্যমেতেমনি শক্তিশালী দেশ গঠনের কাজ শুরু হচ্ছে।
ভাই ও বোনেরা, দিউ ইতিমধ্যেই স্মার্টসিটির স্বীকৃতি পেয়েছে। ফলে, দিউ-তেঅনেক নতুন প্রকল্প গড়ে উঠছে। এখানে আপনাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বপ্ন ছিল। সেটাবাস্তবায়নের কাজ শুরু হ’ল। এই বিশ্ববিদ্যালয় গড়ে উঠলে এখানকার ছাত্রছাত্রীদের আরউচ্চ শিক্ষার জন্য সুরাট-নর্মদায় যেতে হবে না।
এখানকার সাংসদ শ্রী প্রফুল্ল ভাই প্যাটেলের উদ্যোগে দমনের মৎস্য শিকারীভাই-বোনেদের জন্য কেরোসিনে প্রযোজ্য ভ্যাট ১০০ শতাংশ মকুব করা হয়েছে। কিন্তু আমিএখানকার মৎস্যজীবী ভাই-বোনেদের পাশাপাশি প্রফুল্লভাই প্যাটেল-কেও বলব – এখানেইথেমে থাকবেন না! এখন কেন্দ্রীয় সরকার ‘নীল বিপ্লব’-এর মাধ্যমে মৎস্য শিকারী ভাই ওবোনেদের দূরগামী নৌকা প্রদানের পদক্ষেপ নিয়েছে। আপনারা পাঁচ থেকে দশ জন মৎস্যশিকারী একসঙ্গে ব্যাঙ্ক থেকে এই বাবদ ঋণ চাইছে দেয় ঋণে সরকারের পক্ষ থেকে ছাড়দেওয়া হয়েছে। আপনারা সেই দূরগামী অত্যাধুনিক বড় নৌকা নিয়ে গভীর সমুদ্রে গেলে কমসময়ে বেশি মাছ ধরে উপকূলে ফিরতে পারবেন। এখন অগভীর সমুদ্রে ১২ ঘন্টা পরিশ্রম করেযতটা সাফল্য পান, এখন দু-ঘন্টাতেই সেই সাফল্য পাবেন।
আমি চাই যে, দমন প্রশাসন সমুদ্রতটে বসবাসকারী মৎস্যজীবী পরিবারের জন্য সমুদ্রগুটিকাচাষের বিশেষ প্রকল্প গড়ে তুলুক। এই গুটিকা নোনাজলেই ভালো ফলন হয়। সেই গুটিকাগুলিআমাদের ফসলের ক্ষেতে উন্নতমানের সার হিসাবে প্রয়োগ করলে সার্বিক ফসল উৎপাদন বৃদ্ধিপাবে। আমি চাই যে, প্রফুল্লভাই এই উদ্যোগের নেতৃত্ব দিন, আর দেশের সামনে একটি নতুনমডেল প্রস্তুত করুন। আমার দৃঢ় বিশ্বাস, দিউ ও দমনে এই প্রকল্প অত্যন্ত সফল হবে।
ভাই ও বোনেরা, যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন, ডিজিটাল যোগাযোগ বৃদ্ধি, এলইডিবাল্ব লাগানোর অভিযান, সড়কপথ ও সেতু নির্মাণ ছাড়াও সমুদ্রপথে দিউ-র যোগাযোগব্যবস্থা আরও উন্নত করার প্রচেষ্টা চালাচ্ছি আমরা। এখন যে পথ আপনারা ১৫-১৬ ঘন্টায়অতিক্রম করেন, তখন আধ ঘন্টা-এক ঘন্টায় তা পারবেন! কল্পনা করুন, কত সময় ও অর্থসাশ্রয় হবে! সাধারণ মানুষের কত লাভ হবে!
ভাই ও বোনেরা, দমন উন্নয়নের নতুন উচ্চতায় পৌঁছবে, আমাদের দিউ-দমন, সিলবাসথেকে শুরু করে গোটা অঞ্চল দেশের সামনে মডেল হয়ে উঠবে বলে আমার বিশ্বাস। আজ আপনারাবিপুল সংখ্যায় এসে যেভাবে আমাকে ভালোবাসা দিয়েছেন, আশীর্বাদ করেছেন – সেজন্য হৃদয়থেকে কৃতজ্ঞতা জানাই।
Text Of Prime Minister Narendra Modi addresses BJP Karyakartas at Party Headquarters
November 23, 2024
Share
Today, Maharashtra has witnessed the triumph of development, good governance, and genuine social justice: PM Modi to BJP Karyakartas
The people of Maharashtra have given the BJP many more seats than the Congress and its allies combined, says PM Modi at BJP HQ
Maharashtra has broken all records. It is the biggest win for any party or pre-poll alliance in the last 50 years, says PM Modi
‘Ek Hain Toh Safe Hain’ has become the 'maha-mantra' of the country, says PM Modi while addressing the BJP Karyakartas at party HQ
Maharashtra has become sixth state in the country that has given mandate to BJP for third consecutive time: PM Modi
जो लोग महाराष्ट्र से परिचित होंगे, उन्हें पता होगा, तो वहां पर जब जय भवानी कहते हैं तो जय शिवाजी का बुलंद नारा लगता है।
जय भवानी...जय भवानी...जय भवानी...जय भवानी...
आज हम यहां पर एक और ऐतिहासिक महाविजय का उत्सव मनाने के लिए इकट्ठा हुए हैं। आज महाराष्ट्र में विकासवाद की जीत हुई है। महाराष्ट्र में सुशासन की जीत हुई है। महाराष्ट्र में सच्चे सामाजिक न्याय की विजय हुई है। और साथियों, आज महाराष्ट्र में झूठ, छल, फरेब बुरी तरह हारा है, विभाजनकारी ताकतें हारी हैं। आज नेगेटिव पॉलिटिक्स की हार हुई है। आज परिवारवाद की हार हुई है। आज महाराष्ट्र ने विकसित भारत के संकल्प को और मज़बूत किया है। मैं देशभर के भाजपा के, NDA के सभी कार्यकर्ताओं को बहुत-बहुत बधाई देता हूं, उन सबका अभिनंदन करता हूं। मैं श्री एकनाथ शिंदे जी, मेरे परम मित्र देवेंद्र फडणवीस जी, भाई अजित पवार जी, उन सबकी की भी भूरि-भूरि प्रशंसा करता हूं।
साथियों,
आज देश के अनेक राज्यों में उपचुनाव के भी नतीजे आए हैं। नड्डा जी ने विस्तार से बताया है, इसलिए मैं विस्तार में नहीं जा रहा हूं। लोकसभा की भी हमारी एक सीट और बढ़ गई है। यूपी, उत्तराखंड और राजस्थान ने भाजपा को जमकर समर्थन दिया है। असम के लोगों ने भाजपा पर फिर एक बार भरोसा जताया है। मध्य प्रदेश में भी हमें सफलता मिली है। बिहार में भी एनडीए का समर्थन बढ़ा है। ये दिखाता है कि देश अब सिर्फ और सिर्फ विकास चाहता है। मैं महाराष्ट्र के मतदाताओं का, हमारे युवाओं का, विशेषकर माताओं-बहनों का, किसान भाई-बहनों का, देश की जनता का आदरपूर्वक नमन करता हूं।
साथियों,
मैं झारखंड की जनता को भी नमन करता हूं। झारखंड के तेज विकास के लिए हम अब और ज्यादा मेहनत से काम करेंगे। और इसमें भाजपा का एक-एक कार्यकर्ता अपना हर प्रयास करेगा।
साथियों,
छत्रपति शिवाजी महाराजांच्या // महाराष्ट्राने // आज दाखवून दिले// तुष्टीकरणाचा सामना // कसा करायच। छत्रपति शिवाजी महाराज, शाहुजी महाराज, महात्मा फुले-सावित्रीबाई फुले, बाबासाहेब आंबेडकर, वीर सावरकर, बाला साहेब ठाकरे, ऐसे महान व्यक्तित्वों की धरती ने इस बार पुराने सारे रिकॉर्ड तोड़ दिए। और साथियों, बीते 50 साल में किसी भी पार्टी या किसी प्री-पोल अलायंस के लिए ये सबसे बड़ी जीत है। और एक महत्वपूर्ण बात मैं बताता हूं। ये लगातार तीसरी बार है, जब भाजपा के नेतृत्व में किसी गठबंधन को लगातार महाराष्ट्र ने आशीर्वाद दिए हैं, विजयी बनाया है। और ये लगातार तीसरी बार है, जब भाजपा महाराष्ट्र में सबसे बड़ी पार्टी बनकर उभरी है।
साथियों,
ये निश्चित रूप से ऐतिहासिक है। ये भाजपा के गवर्नंस मॉडल पर मुहर है। अकेले भाजपा को ही, कांग्रेस और उसके सभी सहयोगियों से कहीं अधिक सीटें महाराष्ट्र के लोगों ने दी हैं। ये दिखाता है कि जब सुशासन की बात आती है, तो देश सिर्फ और सिर्फ भाजपा पर और NDA पर ही भरोसा करता है। साथियों, एक और बात है जो आपको और खुश कर देगी। महाराष्ट्र देश का छठा राज्य है, जिसने भाजपा को लगातार 3 बार जनादेश दिया है। इससे पहले गोवा, गुजरात, छत्तीसगढ़, हरियाणा, और मध्य प्रदेश में हम लगातार तीन बार जीत चुके हैं। बिहार में भी NDA को 3 बार से ज्यादा बार लगातार जनादेश मिला है। और 60 साल के बाद आपने मुझे तीसरी बार मौका दिया, ये तो है ही। ये जनता का हमारे सुशासन के मॉडल पर विश्वास है औऱ इस विश्वास को बनाए रखने में हम कोई कोर कसर बाकी नहीं रखेंगे।
साथियों,
मैं आज महाराष्ट्र की जनता-जनार्दन का विशेष अभिनंदन करना चाहता हूं। लगातार तीसरी बार स्थिरता को चुनना ये महाराष्ट्र के लोगों की सूझबूझ को दिखाता है। हां, बीच में जैसा अभी नड्डा जी ने विस्तार से कहा था, कुछ लोगों ने धोखा करके अस्थिरता पैदा करने की कोशिश की, लेकिन महाराष्ट्र ने उनको नकार दिया है। और उस पाप की सजा मौका मिलते ही दे दी है। महाराष्ट्र इस देश के लिए एक तरह से बहुत महत्वपूर्ण ग्रोथ इंजन है, इसलिए महाराष्ट्र के लोगों ने जो जनादेश दिया है, वो विकसित भारत के लिए बहुत बड़ा आधार बनेगा, वो विकसित भारत के संकल्प की सिद्धि का आधार बनेगा।
साथियों,
हरियाणा के बाद महाराष्ट्र के चुनाव का भी सबसे बड़ा संदेश है- एकजुटता। एक हैं, तो सेफ हैं- ये आज देश का महामंत्र बन चुका है। कांग्रेस और उसके ecosystem ने सोचा था कि संविधान के नाम पर झूठ बोलकर, आरक्षण के नाम पर झूठ बोलकर, SC/ST/OBC को छोटे-छोटे समूहों में बांट देंगे। वो सोच रहे थे बिखर जाएंगे। कांग्रेस और उसके साथियों की इस साजिश को महाराष्ट्र ने सिरे से खारिज कर दिया है। महाराष्ट्र ने डंके की चोट पर कहा है- एक हैं, तो सेफ हैं। एक हैं तो सेफ हैं के भाव ने जाति, धर्म, भाषा और क्षेत्र के नाम पर लड़ाने वालों को सबक सिखाया है, सजा की है। आदिवासी भाई-बहनों ने भी भाजपा-NDA को वोट दिया, ओबीसी भाई-बहनों ने भी भाजपा-NDA को वोट दिया, मेरे दलित भाई-बहनों ने भी भाजपा-NDA को वोट दिया, समाज के हर वर्ग ने भाजपा-NDA को वोट दिया। ये कांग्रेस और इंडी-गठबंधन के उस पूरे इकोसिस्टम की सोच पर करारा प्रहार है, जो समाज को बांटने का एजेंडा चला रहे थे।
साथियों,
महाराष्ट्र ने NDA को इसलिए भी प्रचंड जनादेश दिया है, क्योंकि हम विकास और विरासत, दोनों को साथ लेकर चलते हैं। महाराष्ट्र की धरती पर इतनी विभूतियां जन्मी हैं। बीजेपी और मेरे लिए छत्रपति शिवाजी महाराज आराध्य पुरुष हैं। धर्मवीर छत्रपति संभाजी महाराज हमारी प्रेरणा हैं। हमने हमेशा बाबा साहब आंबेडकर, महात्मा फुले-सावित्री बाई फुले, इनके सामाजिक न्याय के विचार को माना है। यही हमारे आचार में है, यही हमारे व्यवहार में है।
साथियों,
लोगों ने मराठी भाषा के प्रति भी हमारा प्रेम देखा है। कांग्रेस को वर्षों तक मराठी भाषा की सेवा का मौका मिला, लेकिन इन लोगों ने इसके लिए कुछ नहीं किया। हमारी सरकार ने मराठी को Classical Language का दर्जा दिया। मातृ भाषा का सम्मान, संस्कृतियों का सम्मान और इतिहास का सम्मान हमारे संस्कार में है, हमारे स्वभाव में है। और मैं तो हमेशा कहता हूं, मातृभाषा का सम्मान मतलब अपनी मां का सम्मान। और इसीलिए मैंने विकसित भारत के निर्माण के लिए लालकिले की प्राचीर से पंच प्राणों की बात की। हमने इसमें विरासत पर गर्व को भी शामिल किया। जब भारत विकास भी और विरासत भी का संकल्प लेता है, तो पूरी दुनिया इसे देखती है। आज विश्व हमारी संस्कृति का सम्मान करता है, क्योंकि हम इसका सम्मान करते हैं। अब अगले पांच साल में महाराष्ट्र विकास भी विरासत भी के इसी मंत्र के साथ तेज गति से आगे बढ़ेगा।
साथियों,
इंडी वाले देश के बदले मिजाज को नहीं समझ पा रहे हैं। ये लोग सच्चाई को स्वीकार करना ही नहीं चाहते। ये लोग आज भी भारत के सामान्य वोटर के विवेक को कम करके आंकते हैं। देश का वोटर, देश का मतदाता अस्थिरता नहीं चाहता। देश का वोटर, नेशन फर्स्ट की भावना के साथ है। जो कुर्सी फर्स्ट का सपना देखते हैं, उन्हें देश का वोटर पसंद नहीं करता।
साथियों,
देश के हर राज्य का वोटर, दूसरे राज्यों की सरकारों का भी आकलन करता है। वो देखता है कि जो एक राज्य में बड़े-बड़े Promise करते हैं, उनकी Performance दूसरे राज्य में कैसी है। महाराष्ट्र की जनता ने भी देखा कि कर्नाटक, तेलंगाना और हिमाचल में कांग्रेस सरकारें कैसे जनता से विश्वासघात कर रही हैं। ये आपको पंजाब में भी देखने को मिलेगा। जो वादे महाराष्ट्र में किए गए, उनका हाल दूसरे राज्यों में क्या है? इसलिए कांग्रेस के पाखंड को जनता ने खारिज कर दिया है। कांग्रेस ने जनता को गुमराह करने के लिए दूसरे राज्यों के अपने मुख्यमंत्री तक मैदान में उतारे। तब भी इनकी चाल सफल नहीं हो पाई। इनके ना तो झूठे वादे चले और ना ही खतरनाक एजेंडा चला।
साथियों,
आज महाराष्ट्र के जनादेश का एक और संदेश है, पूरे देश में सिर्फ और सिर्फ एक ही संविधान चलेगा। वो संविधान है, बाबासाहेब आंबेडकर का संविधान, भारत का संविधान। जो भी सामने या पर्दे के पीछे, देश में दो संविधान की बात करेगा, उसको देश पूरी तरह से नकार देगा। कांग्रेस और उसके साथियों ने जम्मू-कश्मीर में फिर से आर्टिकल-370 की दीवार बनाने का प्रयास किया। वो संविधान का भी अपमान है। महाराष्ट्र ने उनको साफ-साफ बता दिया कि ये नहीं चलेगा। अब दुनिया की कोई भी ताकत, और मैं कांग्रेस वालों को कहता हूं, कान खोलकर सुन लो, उनके साथियों को भी कहता हूं, अब दुनिया की कोई भी ताकत 370 को वापस नहीं ला सकती।
साथियों,
महाराष्ट्र के इस चुनाव ने इंडी वालों का, ये अघाड़ी वालों का दोमुंहा चेहरा भी देश के सामने खोलकर रख दिया है। हम सब जानते हैं, बाला साहेब ठाकरे का इस देश के लिए, समाज के लिए बहुत बड़ा योगदान रहा है। कांग्रेस ने सत्ता के लालच में उनकी पार्टी के एक धड़े को साथ में तो ले लिया, तस्वीरें भी निकाल दी, लेकिन कांग्रेस, कांग्रेस का कोई नेता बाला साहेब ठाकरे की नीतियों की कभी प्रशंसा नहीं कर सकती। इसलिए मैंने अघाड़ी में कांग्रेस के साथी दलों को चुनौती दी थी, कि वो कांग्रेस से बाला साहेब की नीतियों की तारीफ में कुछ शब्द बुलवाकर दिखाएं। आज तक वो ये नहीं कर पाए हैं। मैंने दूसरी चुनौती वीर सावरकर जी को लेकर दी थी। कांग्रेस के नेतृत्व ने लगातार पूरे देश में वीर सावरकर का अपमान किया है, उन्हें गालियां दीं हैं। महाराष्ट्र में वोट पाने के लिए इन लोगों ने टेंपरेरी वीर सावरकर जी को जरा टेंपरेरी गाली देना उन्होंने बंद किया है। लेकिन वीर सावरकर के तप-त्याग के लिए इनके मुंह से एक बार भी सत्य नहीं निकला। यही इनका दोमुंहापन है। ये दिखाता है कि उनकी बातों में कोई दम नहीं है, उनका मकसद सिर्फ और सिर्फ वीर सावरकर को बदनाम करना है।
साथियों,
भारत की राजनीति में अब कांग्रेस पार्टी, परजीवी बनकर रह गई है। कांग्रेस पार्टी के लिए अब अपने दम पर सरकार बनाना लगातार मुश्किल हो रहा है। हाल ही के चुनावों में जैसे आंध्र प्रदेश, अरुणाचल प्रदेश, सिक्किम, हरियाणा और आज महाराष्ट्र में उनका सूपड़ा साफ हो गया। कांग्रेस की घिसी-पिटी, विभाजनकारी राजनीति फेल हो रही है, लेकिन फिर भी कांग्रेस का अहंकार देखिए, उसका अहंकार सातवें आसमान पर है। सच्चाई ये है कि कांग्रेस अब एक परजीवी पार्टी बन चुकी है। कांग्रेस सिर्फ अपनी ही नहीं, बल्कि अपने साथियों की नाव को भी डुबो देती है। आज महाराष्ट्र में भी हमने यही देखा है। महाराष्ट्र में कांग्रेस और उसके गठबंधन ने महाराष्ट्र की हर 5 में से 4 सीट हार गई। अघाड़ी के हर घटक का स्ट्राइक रेट 20 परसेंट से नीचे है। ये दिखाता है कि कांग्रेस खुद भी डूबती है और दूसरों को भी डुबोती है। महाराष्ट्र में सबसे ज्यादा सीटों पर कांग्रेस चुनाव लड़ी, उतनी ही बड़ी हार इनके सहयोगियों को भी मिली। वो तो अच्छा है, यूपी जैसे राज्यों में कांग्रेस के सहयोगियों ने उससे जान छुड़ा ली, वर्ना वहां भी कांग्रेस के सहयोगियों को लेने के देने पड़ जाते।
साथियों,
सत्ता-भूख में कांग्रेस के परिवार ने, संविधान की पंथ-निरपेक्षता की भावना को चूर-चूर कर दिया है। हमारे संविधान निर्माताओं ने उस समय 47 में, विभाजन के बीच भी, हिंदू संस्कार और परंपरा को जीते हुए पंथनिरपेक्षता की राह को चुना था। तब देश के महापुरुषों ने संविधान सभा में जो डिबेट्स की थी, उसमें भी इसके बारे में बहुत विस्तार से चर्चा हुई थी। लेकिन कांग्रेस के इस परिवार ने झूठे सेक्यूलरिज्म के नाम पर उस महान परंपरा को तबाह करके रख दिया। कांग्रेस ने तुष्टिकरण का जो बीज बोया, वो संविधान निर्माताओं के साथ बहुत बड़ा विश्वासघात है। और ये विश्वासघात मैं बहुत जिम्मेवारी के साथ बोल रहा हूं। संविधान के साथ इस परिवार का विश्वासघात है। दशकों तक कांग्रेस ने देश में यही खेल खेला। कांग्रेस ने तुष्टिकरण के लिए कानून बनाए, सुप्रीम कोर्ट के आदेश तक की परवाह नहीं की। इसका एक उदाहरण वक्फ बोर्ड है। दिल्ली के लोग तो चौंक जाएंगे, हालात ये थी कि 2014 में इन लोगों ने सरकार से जाते-जाते, दिल्ली के आसपास की अनेक संपत्तियां वक्फ बोर्ड को सौंप दी थीं। बाबा साहेब आंबेडकर जी ने जो संविधान हमें दिया है न, जिस संविधान की रक्षा के लिए हम प्रतिबद्ध हैं। संविधान में वक्फ कानून का कोई स्थान ही नहीं है। लेकिन फिर भी कांग्रेस ने तुष्टिकरण के लिए वक्फ बोर्ड जैसी व्यवस्था पैदा कर दी। ये इसलिए किया गया ताकि कांग्रेस के परिवार का वोटबैंक बढ़ सके। सच्ची पंथ-निरपेक्षता को कांग्रेस ने एक तरह से मृत्युदंड देने की कोशिश की है।
साथियों,
कांग्रेस के शाही परिवार की सत्ता-भूख इतनी विकृति हो गई है, कि उन्होंने सामाजिक न्याय की भावना को भी चूर-चूर कर दिया है। एक समय था जब के कांग्रेस नेता, इंदिरा जी समेत, खुद जात-पात के खिलाफ बोलते थे। पब्लिकली लोगों को समझाते थे। एडवरटाइजमेंट छापते थे। लेकिन आज यही कांग्रेस और कांग्रेस का ये परिवार खुद की सत्ता-भूख को शांत करने के लिए जातिवाद का जहर फैला रहा है। इन लोगों ने सामाजिक न्याय का गला काट दिया है।
साथियों,
एक परिवार की सत्ता-भूख इतने चरम पर है, कि उन्होंने खुद की पार्टी को ही खा लिया है। देश के अलग-अलग भागों में कई पुराने जमाने के कांग्रेस कार्यकर्ता है, पुरानी पीढ़ी के लोग हैं, जो अपने ज़माने की कांग्रेस को ढूंढ रहे हैं। लेकिन आज की कांग्रेस के विचार से, व्यवहार से, आदत से उनको ये साफ पता चल रहा है, कि ये वो कांग्रेस नहीं है। इसलिए कांग्रेस में, आंतरिक रूप से असंतोष बहुत ज्यादा बढ़ रहा है। उनकी आरती उतारने वाले भले आज इन खबरों को दबाकर रखे, लेकिन भीतर आग बहुत बड़ी है, असंतोष की ज्वाला भड़क चुकी है। सिर्फ एक परिवार के ही लोगों को कांग्रेस चलाने का हक है। सिर्फ वही परिवार काबिल है दूसरे नाकाबिल हैं। परिवार की इस सोच ने, इस जिद ने कांग्रेस में एक ऐसा माहौल बना दिया कि किसी भी समर्पित कांग्रेस कार्यकर्ता के लिए वहां काम करना मुश्किल हो गया है। आप सोचिए, कांग्रेस पार्टी की प्राथमिकता आज सिर्फ और सिर्फ परिवार है। देश की जनता उनकी प्राथमिकता नहीं है। और जिस पार्टी की प्राथमिकता जनता ना हो, वो लोकतंत्र के लिए बहुत ही नुकसानदायी होती है।
साथियों,
कांग्रेस का परिवार, सत्ता के बिना जी ही नहीं सकता। चुनाव जीतने के लिए ये लोग कुछ भी कर सकते हैं। दक्षिण में जाकर उत्तर को गाली देना, उत्तर में जाकर दक्षिण को गाली देना, विदेश में जाकर देश को गाली देना। और अहंकार इतना कि ना किसी का मान, ना किसी की मर्यादा और खुलेआम झूठ बोलते रहना, हर दिन एक नया झूठ बोलते रहना, यही कांग्रेस और उसके परिवार की सच्चाई बन गई है। आज कांग्रेस का अर्बन नक्सलवाद, भारत के सामने एक नई चुनौती बनकर खड़ा हो गया है। इन अर्बन नक्सलियों का रिमोट कंट्रोल, देश के बाहर है। और इसलिए सभी को इस अर्बन नक्सलवाद से बहुत सावधान रहना है। आज देश के युवाओं को, हर प्रोफेशनल को कांग्रेस की हकीकत को समझना बहुत ज़रूरी है।
साथियों,
जब मैं पिछली बार भाजपा मुख्यालय आया था, तो मैंने हरियाणा से मिले आशीर्वाद पर आपसे बात की थी। तब हमें गुरूग्राम जैसे शहरी क्षेत्र के लोगों ने भी अपना आशीर्वाद दिया था। अब आज मुंबई ने, पुणे ने, नागपुर ने, महाराष्ट्र के ऐसे बड़े शहरों ने अपनी स्पष्ट राय रखी है। शहरी क्षेत्रों के गरीब हों, शहरी क्षेत्रों के मिडिल क्लास हो, हर किसी ने भाजपा का समर्थन किया है और एक स्पष्ट संदेश दिया है। यह संदेश है आधुनिक भारत का, विश्वस्तरीय शहरों का, हमारे महानगरों ने विकास को चुना है, आधुनिक Infrastructure को चुना है। और सबसे बड़ी बात, उन्होंने विकास में रोडे अटकाने वाली राजनीति को नकार दिया है। आज बीजेपी हमारे शहरों में ग्लोबल स्टैंडर्ड के इंफ्रास्ट्रक्चर बनाने के लिए लगातार काम कर रही है। चाहे मेट्रो नेटवर्क का विस्तार हो, आधुनिक इलेक्ट्रिक बसे हों, कोस्टल रोड और समृद्धि महामार्ग जैसे शानदार प्रोजेक्ट्स हों, एयरपोर्ट्स का आधुनिकीकरण हो, शहरों को स्वच्छ बनाने की मुहिम हो, इन सभी पर बीजेपी का बहुत ज्यादा जोर है। आज का शहरी भारत ईज़ ऑफ़ लिविंग चाहता है। और इन सब के लिये उसका भरोसा बीजेपी पर है, एनडीए पर है।
साथियों,
आज बीजेपी देश के युवाओं को नए-नए सेक्टर्स में अवसर देने का प्रयास कर रही है। हमारी नई पीढ़ी इनोवेशन और स्टार्टअप के लिए माहौल चाहती है। बीजेपी इसे ध्यान में रखकर नीतियां बना रही है, निर्णय ले रही है। हमारा मानना है कि भारत के शहर विकास के इंजन हैं। शहरी विकास से गांवों को भी ताकत मिलती है। आधुनिक शहर नए अवसर पैदा करते हैं। हमारा लक्ष्य है कि हमारे शहर दुनिया के सर्वश्रेष्ठ शहरों की श्रेणी में आएं और बीजेपी, एनडीए सरकारें, इसी लक्ष्य के साथ काम कर रही हैं।
साथियों,
मैंने लाल किले से कहा था कि मैं एक लाख ऐसे युवाओं को राजनीति में लाना चाहता हूं, जिनके परिवार का राजनीति से कोई संबंध नहीं। आज NDA के अनेक ऐसे उम्मीदवारों को मतदाताओं ने समर्थन दिया है। मैं इसे बहुत शुभ संकेत मानता हूं। चुनाव आएंगे- जाएंगे, लोकतंत्र में जय-पराजय भी चलती रहेगी। लेकिन भाजपा का, NDA का ध्येय सिर्फ चुनाव जीतने तक सीमित नहीं है, हमारा ध्येय सिर्फ सरकारें बनाने तक सीमित नहीं है। हम देश बनाने के लिए निकले हैं। हम भारत को विकसित बनाने के लिए निकले हैं। भारत का हर नागरिक, NDA का हर कार्यकर्ता, भाजपा का हर कार्यकर्ता दिन-रात इसमें जुटा है। हमारी जीत का उत्साह, हमारे इस संकल्प को और मजबूत करता है। हमारे जो प्रतिनिधि चुनकर आए हैं, वो इसी संकल्प के लिए प्रतिबद्ध हैं। हमें देश के हर परिवार का जीवन आसान बनाना है। हमें सेवक बनकर, और ये मेरे जीवन का मंत्र है। देश के हर नागरिक की सेवा करनी है। हमें उन सपनों को पूरा करना है, जो देश की आजादी के मतवालों ने, भारत के लिए देखे थे। हमें मिलकर विकसित भारत का सपना साकार करना है। सिर्फ 10 साल में हमने भारत को दुनिया की दसवीं सबसे बड़ी इकॉनॉमी से दुनिया की पांचवीं सबसे बड़ी इकॉनॉमी बना दिया है। किसी को भी लगता, अरे मोदी जी 10 से पांच पर पहुंच गया, अब तो बैठो आराम से। आराम से बैठने के लिए मैं पैदा नहीं हुआ। वो दिन दूर नहीं जब भारत दुनिया की तीसरी सबसे बड़ी अर्थव्यवस्था बनकर रहेगा। हम मिलकर आगे बढ़ेंगे, एकजुट होकर आगे बढ़ेंगे तो हर लक्ष्य पाकर रहेंगे। इसी भाव के साथ, एक हैं तो...एक हैं तो...एक हैं तो...। मैं एक बार फिर आप सभी को बहुत-बहुत बधाई देता हूं, देशवासियों को बधाई देता हूं, महाराष्ट्र के लोगों को विशेष बधाई देता हूं।