Releases commemorative coin and postal stamp in honour of Sri Aurobindo
“1893 was an important year in the lives of Sri Aurobindo, Swami Vivekananda and Mahatma Gandhi”
“When motivation and action meet, even the seemingly impossible goal is inevitably accomplished”
“Life of Sri Aurobindo is a reflection of ‘Ek Bharat Shreshtha Bharat’
“Kashi Tamil Sangamam is a great example of how India binds the country together through its culture and traditions”
“We are working with the mantra of ‘India First’ and placing our heritage with pride before the entire world”
“India is the most refined idea of human civilization, the most natural voice of humanity”

নমস্কার!

শ্রী অরবিন্দের ১৫০তম জন্মজয়ন্তী বর্ষ উপলক্ষে আয়োজিত এই গুরুত্বপূর্ণ অনুষ্ঠানে আপনাদের সবাইকে আমি হৃদয় থেকে অভিনন্দন জানাই। এই পুণ্য তিথি উপলক্ষে আমি সমস্ত দেশবাসীকেও অনেক অনেক শুভ কামনা জানাই। শ্রী অরবিন্দের সার্ধশত জন্মবার্ষিকী গোটা দেশের জন্য একটি ঐতিহাসিক ঘটনা। তাঁর প্রেরণাগুলিকে, তাঁর দর্শন ও ভাবনা-চিন্তাকে আমাদের নতুন প্রজন্মের কাছে পৌঁছে দেওয়ার জন্য দেশ এই গোটা বছরটিকে বিশেষভাবে পালনের সংকল্প নিয়েছে। সেজন্য একটি বিশেষ উচ্চস্তরীয় কমিটি গঠন করা হয়েছে। সংস্কৃতি মন্ত্রকের নেতৃত্বে অনেক ভিন্ন ভিন্ন ধরনের কর্মসূচিও আয়োজিত হচ্ছে। এই অনুষ্ঠান ক্রমানুসারে পুদুচেরীর পুণ্যভূমিতে আয়োজিত হয়েছে যে পুণ্যভূমি ঋষি অরবিন্দের নিজস্ব তপোভূমি ছিল, সেখানে দেশ একদিকে তাঁকে কৃতজ্ঞ শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণ করছে, অন্যদিকে আজ শ্রী অরবিন্দের পুণ্য স্মৃতির উদ্দেশ্যে একটি স্মারক মুদ্রা এবং ডাকটিকিও প্রকাশ করা হয়েছে। আমার দৃঢ় বিশ্বাস শ্রী অরবিন্দের জীবন এবং তাঁর দর্শন থেকে শিক্ষা নিয়ে, প্রেরণা নিয়ে দেশের এই প্রচেষ্টা আমাদের সংকল্পগুলিকে একটি নতুন প্রাণশক্তি যোগাবে, নতুন শক্তি দেবে।

বন্ধুগণ,

ইতিহাসে অনেকবার এ রকম হয়েছে যে, একটি নির্দিষ্ট সময়ে একের পর এক অদ্ভুত ঘটনা প্রায় একসঙ্গে হয়। কিন্তু সাধারণত সেগুলিকে নিছকই একটি কাকতালীয় সংযোগ বলে মনে করা হয়। আমি মনে করি যখন এই ধরনের সংযোগ হয় তখন এর পিছনে কোনো না কোনো যোগশক্তির ভূমিকা থাকে। যোগশক্তি, অর্থাৎ একটি সামূহিক শক্তি, যে শক্তি সবাইকে একসঙ্গে জোড়ে। আপনারা দেখবেন ভারতের ইতিহাসে এ রকম অনেক মহাপুরুষ ছিলেন যাঁরা স্বাধীনতার আকাঙ্খাকে শক্তিশালী করেছেন আর ভারতাত্মাকেও পুনরুজ্জীবিত করেছেন। এঁদের মধ্যে তিন জন- শ্রী অরবিন্দ, স্বামী বিবেকানন্দ এবং মহাত্মা গান্ধী এমন মহাপুরুষ ছিলেন, যাঁদের জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ঘটনাগুলি একই সময়ে ঘটেছে। এই ঘটনাগুলির মাধ্যমে এই মহাপুরুষদের জীবনেও পরিবর্তন এসেছে আর রাষ্ট্র জীবনেও অনেক বড় পরিবর্তন এসেছে। ১৮৯৩ সালে ১৪ বছর প্রবাসে থাকার পর শ্রী অরবিন্দ ইংল্যান্ড থেকে ভারতে ফিরে আসেন। সেই ১৮৯৩ সালেই স্বামী বিবেকানন্দ বিশ্ব ধর্ম সংসদে তাঁর বিখ্যাত ভাষণ দেওয়ার জন্য আমেরিকা গিয়েছিলেন। আর সেই বছরই মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধী দক্ষিণ আফ্রিকা গিয়েছিলেন, যেখান থেকে তাঁর মহাত্মা গান্ধী হয়ে ওঠার সফর শুরু হয়েছিল। আর পরবর্তীকালে সেই সফরই তাঁকে দেশের স্বাধীনতার মহানায়কে পরিণত করেছে।

ভাই ও বোনেরা,

আজ আর একবার আমাদের ভারত একসঙ্গে এমনই অনেক সংযোগের সাক্ষী হয়ে উঠছে। আজ যখন দেশ তার স্বাধীনতার ৭৫ বর্ষ সম্পূর্ণ করেছে, যখন আমাদের অমৃতকালের যাত্রা শুরু হচ্ছে, সেই সময়ই আমরা শ্রী অরবিন্দের সার্ধশত জন্মজয়ন্তী পালন করছি। স্বাধীনতার ৭৫ বর্ষ পূর্তি উৎসবের মধ্যেই আমরা নেতাজী সুভাষ চন্দ্র বসুর ১২৫-তম জন্মজয়ন্তী পালন উৎসবেরও সাক্ষী ছিলাম। যখন প্রেরণা এবং কর্তব্য, আমাদের ‘মোটিভেশন’ এবং ‘অ্যাকশন’এর সঙ্গে মিলে-মিশে যায় তখন অনেক অসম্ভব লক্ষ্য পূরণও অবশ্যম্ভাবী হয়ে ওঠে। স্বাধীনতার অমৃতকালে আজ দেশের সমস্ত সাফল্যের উপলব্ধিগুলি এবং ‘সবকা প্রয়াস’এর সংকল্প এর প্রমাণ।

বন্ধুগণ,

শ্রী অরবিন্দের জীবন ‘এক ভারত শ্রেষ্ঠ ভারত’এর প্রতিবিম্ব। তাঁর জন্ম বাংলায় হয়েছিল, কিন্তু তিনি বাংলা ছাড়াও গুজরাটি, মারাঠি, হিন্দি এবং সংস্কৃত সহ অনেক ভাষা জানতেন। তাঁর জন্ম বাংলায় হলেও তিনি তাঁর জীবনের অধিকাংশ সময় গুজরাট এবং পুদুচেরীতে কাটিয়েছেন। তিনি যেখানেই গেছেন সেখানে তাঁর ব্যক্তিত্বের গভীর ছাপ রেখে গেছেন। আজ আপনারা দেশের যে কোন প্রান্তেই যান না কেন, সর্বত্রই ঋষি অরবিন্দ আশ্রম পাবেন এবং তাঁর অনুগামী, তাঁর ভক্তদের সঙ্গে দেখা হবে। তিনি আমাদের দেখিয়েছেন যে আমরা যখন আমাদের সংস্কৃতিকে ভালোভাবে বুঝতে পারি, নিজেদের সংস্কৃতি পালন করে বাঁচতে থাকি, তখন আমাদের বৈচিত্র্য আমাদের জীবনে সহজ উৎসবে পরিণত হয়।

বন্ধুগণ,

এই বৈচিত্র স্বাধীনতার অমৃতকালের জন্য অনেক বড় প্রেরণা। ‘এক ভারত শ্রেষ্ঠ ভারত’এর ক্ষেত্রে এর থেকে ভালো উৎসাহব্যঞ্জক আর কী হতে পারে? কিছুদিন আগে আমি কাশী গিয়েছিলাম। সেখানে কাশী-তামিল-সঙ্গমম কর্মসূচিতে অংশগ্রহণের সৌভাগ্য হয়েছিল। এটা অত্যন্ত অদ্ভুত একটি অনুষ্ঠান ছিল। ভারত কিভাবে নিজের পরম্পরা এবং সংস্কৃতির মাধ্যমে অটুট, অটল এটা আমরা সেই উৎসবে খুব ভালোভাবে উপভোগ করেছি। আজকের যুব সম্প্রদায় কী ভাবে, এটা আমরা সেই কাশী-তামিল-সঙ্গমম-এ দেখতে পেয়েছি। আজ গোটা দেশের যুব সম্প্রদায় পোশাক-পরিচ্ছদের ভিত্তিতে ভেদাভেদ সৃষ্টিকারী রাজনীতিকে পিছনে ফেলে আমাদের ‘এক ভারত, শ্রেষ্ঠ ভারত’এর রাষ্ট্রনীতি থেকে প্রেরণা পাচ্ছে। আজ যখন আমরা শ্রী অরবিন্দকে স্মরণ করছি, যখন আমরা স্বাধীনতার অমৃত মহোৎসব পালন করছি, এই সময় আমাদের কাশী-তামিল-সঙ্গমম-এর ভাবনা-চিন্তা দর্শনকে দেশের সমস্ত মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে হবে।

বন্ধুগণ,

ঋষি অরবিন্দের জীবনকে যদি আমরা কাছ থেকে দেখি তাহলে সেখানে আমরা ভারতের আত্মা এবং ভারতের উন্নয়ন যাত্রার মৌলিক দর্শন অনুভব করবো। অরবিন্দ এমন ব্যক্তিত্ব ছিলেন যাঁর জীবনে নানা রকম আধুনিক পরীক্ষা-নিরীক্ষাও ছিল, রাজনৈতিক প্রতিরোধও ছিল, আর ব্রহ্ম বোধও ছিল। তাঁর পড়াশোনা ইংল্যান্ডের বেশ কিছু ভালো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে হয়েছিল। সেই সময় তিনি তৎকালীন যে অত্যাধুনিক আবহে বড় হয়ে উঠেছিলেন, যে আন্তর্জাতিক ‘এক্সপোজার’ তিনি পেয়েছিলেন তা থেকে তিনি নিজেও আধুনিকতাকে খোলা মনে গ্রহণ করেছিলেন। কিন্তু সেই অরবিন্দই দেশে ফিরে আসার পর ব্রিটিশ শাসনের অত্যাচারের বিরুদ্ধে প্রতিরোধের অন্যতম নায়ক হয়ে ওঠেন। তিনি দেশকে স্বাধীন করার জন্য স্বাধীনতা সংগ্রামে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছিলেন। তিনি স্বাধীনতা সংগ্রামের গোড়ার দিকেই উন্মুক্ত কন্ঠে পূর্ণ স্বরাজের দাবি তুলেছিলেন। কংগ্রেসের ব্রিটিশ অনুকূল নীতিগুলিকে তিনি সর্বসমক্ষে সমালোচনা করেছিলেন। তিনি বলেছিলেন, ‘আমরা যদি নিজেদের দেশকে পুনর্নিমাণ করতে চাই তাহলে আমাদের ব্রিটিশ পার্লামেন্টের সামনে বাচ্চাদের মতো কান্নাকাটি করে আবেদন-নিবেদন বন্ধ করতে হবে।’

বঙ্গভঙ্গের সময় শ্রী অরবিন্দ অনেক যুবকদের স্বাধীনতা সংগ্রামে উদ্বুদ্ধ করে নিজের অনুগামী করে তোলেন আর আহ্বান রাখেন ‘নো কম্প্রোমাইজ’- অর্থাৎ কোনো আপোষ নয়। তিনি ‘ভবানী মন্দির’ নামে একটি ‘পুস্তিকা’ ছাপান, তাঁর ‘সাংস্কৃতিক রাষ্ট্র’ ভাবনার সঙ্গে হতাশাগ্রস্ত মানুষদের পরিচয় করান। এমনই ছিল তাঁর ব্যক্তিগত দর্শনের স্পষ্টতা, এমনই ছিল তাঁর সাংস্কৃতিক দৃঢ়তা আর দেশভক্তি। সেজন্য সেই সময়কার সমস্ত মহান স্বাধীনতা সংগ্রামীরা শ্রী অরবিন্দকে তাঁদের প্রেরণার উৎস হিসেবে বেছে নিয়েছিলেন। নেতাজী সুভাষ চন্দ্র বসুর মতো বিপ্লবীও শ্রী অরবিন্দের প্রেরণায় উদ্বুদ্ধ হয়ে দেশকে স্বাধীন করার সংকল্প গ্রহণ করেছিলেন। তেমনি অন্যদিকে যখন আপনারা তাঁর জীবনের বৌদ্ধিক এবং আধ্যাত্মিক গভীরতার দিকে তাকাবেন, তখন আপনারা ততটাই গম্ভীর এবং মনস্বী এক ব্যক্তিত্বকে দেখতে পাবেন, যিনি আত্মা এবং পরমাত্মার মতো সুগভীর বিষয়গুলি নিয়ে বক্তব্য রাখতেন, ব্রহ্ম তত্ত্ব এবং উপনিষদের বিভিন্ন স্তোত্রকে সহজ ভাষায় ব্যাখ্যা করে বোঝাতেন। তিনি ‘জীব’ এবং ‘ঈশ’এর দর্শনে সমাজ সেবার সূত্রকে যুক্ত করেছেন। নর থেকে শুরু করে নারায়ণ পর্যন্ত যাত্রা কী ভাবে পরিকল্পনা করা যায়- এটা আপনারা শ্রী অরবিন্দের শব্দেই অত্যন্ত সহজভাবে শিখতে পারবেন। এটাই তো ভারতের সম্পূর্ণ চরিত্র, যাতে অর্থ এবং কাম-এর ভৌতিক সামর্থ যেমন আছে, তেমনি ধর্ম অর্থাৎ কর্তব্যের অদ্ভুত সমর্পণও রয়েছে, আর মোক্ষ অর্থাৎ আধ্যাত্ম্যের ব্রহ্ম বোধও রয়েছে। সেজন্য, আজ স্বাধীনতার অমৃতকালে যখন দেশ আর একবার নিজের পুনর্নির্মাণের জন্য এগিয়ে যাচ্ছে, তখন এই সমগ্রতা আমাদের ‘পঞ্চপ্রাণ’এর মধ্যে পরিলক্ষিত হয়। আজ আমরা একটি বিকশিত বা উন্নত ভারত গড়ে তোলার জন্য সব ধরণের আধুনিক দর্শনকে, ‘বেস্ট প্র্যাকটিসেস’ বা সর্বাধিক সুফলদায়ক পদক্ষেগুলিকে স্বীকার করছি, আর সেগুলি আমাদের জীবনে অভ্যাসের অঙ্গীকার করছি। আমরা কোনো রকম আপোষ না মেনে, কোনো রকম দৈন্য ভাব না দেখিয়ে ‘ইন্ডিয়া ফার্স্ট’ বা ‘সর্বাগ্রে ভারত’ মন্ত্রটিকে সামনে রেখে কাজ করে চলেছি। এর পাশাপাশি আজ আমরা আমাদের ঐতিহ্যকে আমাদের পরিচয়কেও ততটাই গর্বের সঙ্গে বিশ্ববাসীর সঙ্গে তুলে ধরছি।

ভাই ও বোনেরা,

ঋষি অরবিন্দের জীবন আমাদের ভারতের আর একটি শক্তির সম্পর্কে সচেতন করা। দেশের এই শক্তি স্বাধীনতার এই প্রাণ আর সেটাই হল দাসত্বের মানসিকতা থেকে মুক্তি। ঋষি অরবিন্দের পিতা গোড়ার দিকে ব্রিটিশ সংস্কৃতি ও শাসনের দ্বারা প্রভাবিত ছিলেন। আর সেই প্রভাবের ফলেই তিনি অরবিন্দকে ভারত এবং ভারতীয় সংস্কৃতি থেকে সম্পূর্ণ রূপে দূরে রাখতে চেয়েছিলেন। সেজন্য ভারত থেকে তিনি হাজার হাজার মাইল দূরে দেশ থেকে সম্পূর্ণ বিচ্ছিন্ন হয়ে ইংল্যান্ডে ব্রিটিশ আবহে বড় হয়ে উঠছিলেন। কিন্তু যখন তিনি ভারতে ফিরে আসেন, যখন তিনি প্রথম কারাগারবাসের সময় গীতা পাঠের সময় পান তখন সেই অরবিন্দই ভারতীয় সংস্কৃতির সবচাইতে শক্তিশালী আওয়াজ হয়ে ওঠেন। তিনি ভারতীয় শাস্ত্রগুলিকে গভীরভাবে অধ্যয়ন করেন। রামায়ণ, মহাভারত এবং উপনিষদ থেকে শুরু করে কালিদাস, ভবভূতি এবং ভর্তহরির লেখা গ্রন্থগুলিকে সংস্কৃত থেকে অনুবাদ করেন। যে অরবিন্দকে কৈশোর ও যৌবনে ভারত ও ভারতীয়ত্ব থেকে দূরে রাখা হয়েছিল; মানুষ এখন তাঁর দর্শন, তাঁর ভাবনা-চিন্তার মাধ্যমে ভারতকে চিনতে শুরু করে। এটাই ভারত এবং ভারতীয়ত্বের প্রকৃত শক্তি। একে যতই মেটানোর চেষ্টা করা হোক না কেন, একে যতই ভিতর থেকে উপড়ে ফেলার চেষ্টা করা হোক না কেন, ভারত ও ভারতীয়ত্ব সেই অমর বীজ যা সম্পূর্ণ বিপরীত বা প্রতিকূল পরিস্থিতিতে সামান্য চেপে থাকতে পারে, সামান্য শুকিয়ে যেতে পারে, কিন্তু তা কখনও মরতে পারে না। এই বীজ অজয় এবং অমর। কারণ, ভারত মানব সভ্যতার সবচাইতে পরিষ্কৃত ভাবনা-চিন্তাকে ধারণ করে, মানবতার সবচাইতে স্বাভাবিক স্বরকে ধারণ করে। এই দর্শন ঋষি অরবিন্দের সময়ও অমর ছিল আর তা আজ স্বাধীনতার অমৃতকালেও অমর রয়েছে। আজ ভারতের যুব সম্প্রদায় নিজেদের সাংস্কৃতিক আত্মাভিমান নিয়ে ভারতের জয়জয়কার করছে। সারা পৃথিবীতে আজ অনেক কঠিন সমস্যা ও প্রতিকূলতা রয়েছে। সেই সমস্যাগুলির সমাধানে ভারতের ভূমিকা আজ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সেজন্য ঋষি অরবিন্দের দর্শন থেকে প্রেরণা নিয়ে আমাদের নিজেদের প্রস্তুত করতে হবে। সকলের প্রচেষ্টায় উন্নত ভারত গড়ে তুলতে হবে। আর একবার ঋষি অরবিন্দকে প্রণাম জানিয়ে আপনাদের সবাইকে হৃদয় থেকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।

Explore More
৭৮ তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে নয়াদিল্লির লালকেল্লার প্রাকার থেকে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ ১৫ই আগস্ট , ২০২৪

জনপ্রিয় ভাষণ

৭৮ তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে নয়াদিল্লির লালকেল্লার প্রাকার থেকে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ ১৫ই আগস্ট , ২০২৪
PLI, Make in India schemes attracting foreign investors to India: CII

Media Coverage

PLI, Make in India schemes attracting foreign investors to India: CII
NM on the go

Nm on the go

Always be the first to hear from the PM. Get the App Now!
...

Prime Minister Shri Narendra Modi paid homage today to Mahatma Gandhi at his statue in the historic Promenade Gardens in Georgetown, Guyana. He recalled Bapu’s eternal values of peace and non-violence which continue to guide humanity. The statue was installed in commemoration of Gandhiji’s 100th birth anniversary in 1969.

Prime Minister also paid floral tribute at the Arya Samaj monument located close by. This monument was unveiled in 2011 in commemoration of 100 years of the Arya Samaj movement in Guyana.