QuoteScience and technology ecosystem should be impactful as well as inspiring: PM Modi
QuoteScientific Temper wipes out superstition: PM Modi
QuoteThere are no failures in science; there are only efforts, experiments and success: PM

পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যপাল শ্রদ্ধেয় জগদীপ ধনকরজী, আমার মন্ত্রিসভার সহযোগী শ্রী হর্ষ বর্ধন, মায়ানমার, আফগানিস্তান এবং ভুটান থেকে আসা মাননীয় মন্ত্রীগণ, বিশ্বের বিজ্ঞানী সমাজের বন্ধুগণ, বিজ্ঞান ভারতীর প্রতিবনিধিগণ, দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে সমাগত অসংখ্য ছাত্রছাত্রী, অংশগ্রহণকারী, ভদ্র মহিলা ও ভদ্র মহোদয়গণ।

 

আজ আমি আপনাদের সাথে প্রযুক্তির মাধ্যমে মিলিত হচ্ছি ঠিক-ই, কিন্তু আপনাদের উৎসাহ ও উদ্দীপনা এখান থেকেই অনুভব করতে পারছি।

 

বন্ধুগণ,

 

‘ইন্ডিয়া ইন্টারন্যাশনাল সায়েন্স ফেস্টিভেল’ – এর পঞ্চম পর্ব এমন স্থানে হচ্ছে, যেখান থেকে জ্ঞান-বিজ্ঞানের সমস্ত ক্ষেত্রে মানবতার সেবায় নিয়োজিত বহু শ্রেষ্ঠ বিজ্ঞানী জন্ম গ্রহণ করেছেন। এই ফেস্টিভেল এমন সময় হচ্ছে, যখন আগামী ৭ই নভেম্বর ডঃ সিভি রমণের জন্ম দিবস পালন করা হবে, ৩০শে নভেম্বর আচার্য জগদীশ চন্দ্র বসুর জন্ম জয়ন্তী পালন করা হবে।

 

বিজ্ঞানের এই মহাপুরুষদের ভাবধারা উদযাপন করতে এবং একবিংশ শতাব্দীর জন্য প্রেরণা নিতে এর চেয়ে ভালো সুযোগ আর কিছু হতে পারে না। তাই এই ফেস্টিভেল – এর থিম ‘রিসার্চ ইনোভেশন অ্যান্ড সায়েন্স এম্পাওয়ারিং দ্য নেশন’ বেছে নেওয়ার জন্য আয়োজকদের আমার পক্ষ থেকে অনেক অনেক শুভেচ্ছা। এই থিম একবিংশ শতাব্দীর প্রয়োজন অনুসারে রাখা হয়েছে এবং এতেই আমাদের ভবিষ্যতের সার রয়েছে।

|

বন্ধুগণ,

 

বিশ্বে এমন কোনও দেশ নেই, যারা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ছাড়া উন্নতিসাধন করেছে। এক্ষেত্রে ভারতের অত্যন্ত সমৃদ্ধ অতীত রয়েছে। আমরা বিশ্বকে অনেক বড় বড় বৈজ্ঞানিক দিয়েছি। আমাদের অতীত গৌরবময়, আমাদের বর্তমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির প্রভাবে সমৃদ্ধ। তাই, এক্ষেত্রে আমাদের দায়িত্ব অনেক গুণ বেড়ে যায়। এই দায়িত্ব যতটা মানবিক, ততটাই এতে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিকে সঙ্গে নিয়ে চলার প্রত্যাশা রয়েছে। এর গুরুত্ব বুঝে সরকার গবেষণা ও উদ্ভাবনকে সমস্ত রকম প্রেরণা যোগাচ্ছে।

 

বন্ধুগণ,

 

দেশে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির বাস্তু ব্যবস্থা অত্যন্ত শক্তিশালী হওয়া উচিৎ। এমন বাস্তু ব্যবস্থা, যা প্রভাবশালী হবে এবং প্রজন্মের পর প্রজন্মকাল ধরে প্রেরণা যোগাবে। আমরা এই লক্ষ্যে এগিয়ে চলেছি।

 

আমাদের প্রচেষ্টা হ’ল ষষ্ঠ শ্রেণী থেকেই ছাত্রছাত্রীরা যাতে অটল টিঙ্কারিং ল্যাবে যেতে শুরু করে এবং কলেজ থেকে পাশ করে বের হলেই তাঁদের ইনকিউবেশন, স্টার্ট আপ – এর একটি বাস্তু ব্যবস্থা প্রদান করা যায়। এই ভাবনা নিয়েই অত্যন্ত কম সময়ে সমস্ত প্রান্তে পাঁচ হাজারেরও বেশি অটল টিঙ্কারিং ল্যাব খোলা হয়েছে। এছাড়া, ২০০-রও বেশি অটল ইনকিউবেশন সেন্টারও গড়ে তোলা হয়েছে। আমাদের ছাত্রছাত্রী দেশের সমস্ত সমস্যা যেন নিজেদের মতো করে সমাধান করতে পারে, তার জন্য লক্ষ লক্ষ ছাত্রছাত্রীদের ভিন্ন ভিন্ন হ্যাকাথনস্‌ – এ অংশগ্রহণের সুযোগ দেওয়া হয়েছে। এছাড়া, নীতি পরিবর্তন এবং আর্থিক সহায়তার মাধ্যমে হাজার হাজার স্টার্ট আপ-কে সাহায্য করা হয়েছে।

 

বন্ধুগণ,

 

আমাদের এহেন প্রচেষ্টার পরিণাম হ’ল বিগত তিন বছরে গ্লোবাল ইনোভেশন ইনডেক্সে আমরা ৮১তম স্থান থেকে ৫২তম স্থানে পৌঁছে গিয়েছি। আজ ভারত বিশ্বের তৃতীয় সর্ববৃহৎ সফল স্টার্ট আপ বাস্তু ব্যবস্থায় পরিণত হয়েছে। শুধু তাই নয়, উচ্চ শিক্ষা এবং গবেষণার ক্ষেত্রেও অভূতপূর্ব কাজ করা হচ্ছে। আমরা উচ্চ শিক্ষার সঙ্গে যুক্ত নতুন নতুন প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলার পাশাপাশি, সেগুলিকে স্বায়ত্ত্ব শাসন দেওয়ার পথে এগিয়ে গিয়েছি।

 

বন্ধুগণ,

 

আজ আমরা ইতিহাসের একটি মোড়ে দাঁড়িয়ে এ বছর আমাদের সংবিধানের ৭০ বছর পূর্ণ হচ্ছে। আমাদের সংবিধানে প্রত্যেক দেশবাসীর কর্তব্য হিসাবে বিজ্ঞান মনস্কতা বিকাশের কথা লেখা হয়েছে।

 

অর্থাৎ, এটা আমাদের মৌলিক কর্তব্যের অঙ্গ। এই কর্তব্য পালনের জন্য, নিরন্তর মনে রাখার জন্য, আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে সচেতন করার দায়িত্ব আমাদের সকলের।

 

যে সমাজে বিজ্ঞান মনস্কতা যত বেশি বৃদ্ধি পায়, সেই সমাজে উন্নয়নও তত দ্রুত হয়। বিজ্ঞান মনস্কতা অন্ধ শ্রদ্ধাকে মেটায়, অন্ধ বিশ্বাসকে কমায়। বিজ্ঞান মনস্কতা সমাজে ক্রিয়াশীলতা বাড়ায়। বিজ্ঞান মনস্কতা প্রয়োগশীলতাকে উৎসাহিত করে।

 

সবকিছুতে যুক্তি খোঁজে, প্রয়োগ ও তথ্যের আধারে নিজের সিদ্ধান্ত নিতে সাহায্য করে। সব থেকে বড় কথা অজানার ভয়কে চ্যালেঞ্জ জানানোর শক্তি প্রদান করে। অনাদিকাল ধরে এই অজানার ভয়কে চ্যালেঞ্জ জানানোর শক্তি অনেক তথ্যকে সামনে আনতে সাহায্য করেছে।

 

বন্ধুগণ,

 

আমি আনন্দিত যে দেশে আজ বিজ্ঞান মনস্কতা একটি ভিন্ন স্তরে পৌঁছে গেছে। আমি আপনাদের একটি সাম্প্রতিক উদাহরণ দিই। আমাদের বৈজ্ঞানিকরা চন্দ্রযান-২ উৎক্ষেপণের জন্য অনেক পরিশ্রম করেছেন। এর ফলে অনেক আশা সৃষ্টি হয়েছিল। সবকিছু পরিকল্পনা অনুযায়ী না হলেও ভারতের চন্দ্রযান মিশন একটি সফল অভিযান।

|

বন্ধুগণ,

 

চন্দ্রযান মিশন ভারতের বৈজ্ঞানিক ইতিহাসে এক গুরুত্বপূর্ণ মোড়। কিভাবে, এটা আমি আপনাদের বলছি। এই নিয়ে আমি সোশ্যাল মিডিয়াতে অনেক ছাত্রছাত্রীদের বাবা-মায়ের করা ট্যুইট দেখেছি। তাঁরা লিখেছেন যে তাঁদের ছেলে-মেয়েরা অত্যন্ত কম বয়সে চন্দ্রযান নিয়ে কথাবার্তা বলে। কেউ চাঁদের টপোগ্রাফি নিয়ে কথা বলে, কেউ স্যাটেলাইট ট্র্যাজেক্টরি নিয়ে আলোচনা করে। কেউ চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে জলের সম্ভাবনা নিয়ে কথা বলে, আবার কেউ বা আবার চাঁদের প্রদক্ষিণ নিয়ে কথা বলে। বাবা-মায়েরা অবাক হয়ে ভাবেন তাঁদের ছেলেমেয়েরা কিভাবে চাঁদ সম্পর্কে এত কথা জেনে গেছে! সারা দেশের বাবা-মায়েরা ভাবছেন তাঁদের ছেলে-মেয়েদের এই আগ্রহ এবং এই সচেতনা বৃদ্ধিও চন্দ্রযান মিশনের অন্যতম সাফল্য।

 

মনে হচ্ছে, বিজ্ঞান নিয়ে আমাদের নবীন ছাত্রছাত্রীদের মনে নতুন উদ্দীপনার ঢেউ উঠেছে।

 

এই শক্তিকে একবিংশ শতাব্দীর বৈজ্ঞানিক আবহে সঠিক লক্ষ্যে নিয়ে যাওয়া, সঠিক মঞ্চ দেওয়া আমাদের প্রত্যেকের দায়িত্ব।

 

বন্ধুগণ,

 

একটা সময় ছিল, যখন মনে করা হত যে প্রয়োজনই আবিষ্কারের জননী। একথা অনেক অর্থে সঠিক। কিন্তু সময়ের সঙ্গে মানুষ প্রয়োজনের জন্য আবিষ্কার থেকে এগিয়ে, জ্ঞান-বিজ্ঞানকে শক্তিরূপে, সম্পদ রূপে কিভাবে ব্যবহার করা যায়, সেই লক্ষ্যে অনেক সাহসী কাজ করেছে। আবিষ্কারকে প্রয়োজনেরই বিস্তার রূপে গড়ে তুলেছে। যেমন ইন্টারনেট আসার পর একটি নতুন ধরনের প্রয়োজনীয়তার সৃষ্টি হয়েছে। আর আজ দেখুন, অনুসন্ধান এবং উন্নয়নের একটা বড় অংশ ইন্টারনেট আসার পরে জন্ম নেওয়া প্রয়োজনগুলির অন্যতম হয়ে উঠেছে। অনেক ক্ষেত্র যেমন, স্বাস্থ্য পরিষেবা, হসপিটালিটি সেক্টর এবং জনগণের ‘ইজ অফ লিভিং’-এর সঙ্গে যুক্ত সমস্ত প্রয়োজনে এখন ইন্টারনেটের ভিত্তি হয়ে উঠছে। এখন ইন্টারনেট ছাড়া মোবাইলের কথা কল্পনা করলেই আপনারা বুঝতে পারবেন কিভাবে একটি আবিষ্কার প্রয়োজনের পরিধিকে বাড়িয়ে দিয়েছে। একইভাবে, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাও প্রয়োজনীয়তার নতুন দরজা খুলে দিয়েছে, নতুন মাত্রা দিয়েছে।

 

বন্ধুগণ,

 

আমাদের শাস্ত্রে বলা হয়েছে – ‘তৎ রূপং, ইয়ৎ গুণাঃ’

সমাজের জন্য বিজ্ঞানের অর্থ কী এটা জানার জন্য আমাদের কিছু প্রশ্নের জবাব দিতে হবে। সকলেই জানে প্লাস্টিকের দূষণের অবস্থা আজ কোথায়। আমাদের বৈজ্ঞানিকেরা কি পরিমাপযোগ্য এবং সুলভ দ্রব্য নির্মাণের চ্যালেঞ্জ নিতে পারেন যা প্লাস্টিকের বিকল্প হতে পারে? এমন সমাধানের কথা ভাবুন, যার মাধ্যমে ভারতের জ্বালানি সমস্যা ও শক্তির সমস্যার সুদূরপ্রসারী সমাধান সম্ভব হয়। সৌরশক্তির অধিকতম ব্যবহার এবং সংরক্ষণের কার্যকরি উপায় উদ্ভাবন করা যায়। ইলেক্ট্রিক মোবিলিটিকে সাধারণ মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে ব্যাটারি এবং অন্যান্য পরিকাঠামো সংক্রান্ত উদ্ভাবন কি আমরা করতে পারি?

 

বন্ধুগণ,

 

আমাদের এটা ভাবতে হবে, আমাদের গবেষণাগারে এমন কি করব যাতে কোটি কোটি সাধারণ মানুষের জীবন সহজ হয়। স্থানীয় স্তরে জলের সমস্যা কিভাবে সমাধান করতে পারি, জনগণকে কিভাবে স্বচ্ছ পানীয় জল পৌঁছে দিতে পারি।

 

আমরা কি এমন আবিষ্কার করতে পারি যাতে স্বাস্থ্য পরিষেবার খরচ কমে। আপনাদের উদ্ভাবন যেন কৃষকদের আয় বৃদ্ধি করে। তাঁদের জীবনযাপনের মান উন্নত করতে তাঁদের সাহায্য করতে পারে।

 

বন্ধুগণ,

 

আমাদের ভাবতে হবে যে বিজ্ঞানের ব্যবহার মানুষের জীবনকে কিভাবে সুগম করে তুলতে পারে। সেজন্য সায়েন্স ফর সোসাইটির অত্যন্ত গুরুত্ব রয়েছে। যখন সমস্ত বৈজ্ঞানিক সমস্ত দেশবাসী যখন এই ভাবনা নিয়ে এগিয়ে যাবেন, তখনই দেশের লাভ হবে, মানবতারও লাভ হবে।

|

বন্ধুগণ,

 

আমাদের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ কথা মনে রাখতে হবে। এখন আমরা ফটাফটের যুগে বসবাস করি। টু মিনিটস্‌ নুডলস্‌ আর ৩০ মিনিটে পিৎজা চাই। সবকিছু ফটাফট চাই। কিন্তু বিজ্ঞানের ক্ষেত্রে এই ফটাফট সংস্কৃতি আমরা ভাবতে পারি না।

 

এমনও হতে পারে, কোন গবেষণার ফল তখনই পাওয়া গেল না, কিন্তু যখন পাওয়া গেল তখন কয়েক শতাব্দী ধরে মানুষ এর দ্বারা লাভবান হবে। অণু আবিষ্কারের থেকে শুরু করে বিজ্ঞানের বর্তমান স্বরূপ এবং কর্মপরিধি পর্যন্ত আমাদের অভিজ্ঞতা এটাই বলে। সেজন্য বৈজ্ঞানিকদের প্রতি আমার অনুরোধ, দীর্ঘস্থায়ী লাভ এবং সুদূরপ্রসারী সমাধান নিয়ে ভাবতে হবে। উদ্ভাবনের ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক নিয়ম এবং মানদণ্ড মেনে চলতে হবে। আপনাদের আবিষ্কার সংক্রান্ত অধিকার, তাঁর পেটেন্ট সংক্রান্ত সচেতনতাও বৃদ্ধি করতে হবে। এ নিয়ে সক্রিয়তাও। এভাবেই আপনাদের গবেষণার কথা যত বেশি সম্ভব আন্তর্জাতিক বিজ্ঞান পত্রিকাগুলিতে প্রকাশিত হওয়া অত্যন্ত জরুরি। আপনাদের অধ্যয়নের সাফল্য যাতে আন্তর্জাতিক জগৎ জানতে পারে এটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

 

বন্ধুগণ,

 

আমরা ভালোভাবেই জানি, কোনও সমস্যা না থাকলে কোনও সমাধানের খোঁজ কেন করবে? তাই কোনও সমস্যা না থাকলে আবিষ্কারও হয় না। কোনও কাজ প্রথমবার করলে নিখুঁত হওয়া সম্ভব নয়। উৎসাহ ও আগ্রহ ছাড়া নতুন গবেষণার প্রয়োজনই অনুভব হবে না।

 

তেমনই কোনও কাজ প্রথমবার করলে নিখুঁত হওয়া সম্ভাবনা খুব কম। অনেক ক্ষেত্রেই মনের মতো পরিনাম পাওয়া যায় না। বাস্তবে এটি বিফলতা নয়, সাফল্যের সফরে একটি গুরুত্বপূর্ণ পর্যায় মাত্র। সেজন্য বিজ্ঞানে হার হয় না, শুধুই চেষ্টা করে যেতে হয়, নানা গবেষণা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে যেতে হয় এবং অবশেষে সাফল্য আসে। এই কথাগুলি মাথায় রেখে আমরা এগিয়ে গেলে বিজ্ঞানের ক্ষেত্রে আপনাদের কোন সমস্যা হবে না এবং জীবনেও কোন বাধা আসবে না।

 

ভবিষ্যতের জন্য আপনাদের অনেক অনেক শুভেচ্ছা জানিয়ে, এই সমারোহের সাফল্য কামনা করে আমার বক্তব্য সম্পূর্ণ করছি।

 

অনেক অনেক ধন্যবাদ।

Explore More
৭৮ তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে নয়াদিল্লির লালকেল্লার প্রাকার থেকে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ ১৫ই আগস্ট , ২০২৪

জনপ্রিয় ভাষণ

৭৮ তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে নয়াদিল্লির লালকেল্লার প্রাকার থেকে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ ১৫ই আগস্ট , ২০২৪
The world is keenly watching the 21st-century India: PM Modi

Media Coverage

The world is keenly watching the 21st-century India: PM Modi
NM on the go

Nm on the go

Always be the first to hear from the PM. Get the App Now!
...
PM Modi extends wishes for the Holy Month of Ramzan
March 02, 2025

As the blessed month of Ramzan begins, Prime Minister Shri Narendra Modi extended heartfelt greetings to everyone on this sacred occasion.

He wrote in a post on X:

“As the blessed month of Ramzan begins, may it bring peace and harmony in our society. This sacred month epitomises reflection, gratitude and devotion, also reminding us of the values of compassion, kindness and service.

Ramzan Mubarak!”