প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী আজ ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে ২০২১-এর টয়কাথনে অংশগ্রহণকারীদের সঙ্গে মতবিনিময় করেছেন। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী শ্রী পীযূষ গোয়েল ও শ্রী সঞ্জয় ধোত্রে এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, দেশের যুবসম্প্রদায়ের কাছে বিগত ৫-৬ বছর ধরে হ্যাকাথন মঞ্চটি বিভিন্ন চ্যালেঞ্জের সমাধান করার জন্য গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্র হয়ে উঠেছে। দেশের যুবসম্প্রদায়ের দক্ষতাকে আরও প্রসারিত করতে এবং সুযোগ করে দিতে এই মঞ্চ সাহায্য করছে।
খেলনা হ’ল শিশুদের প্রথম বন্ধু। এর গুরুত্বের প্রসঙ্গ উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী খেলনা ও গেমিং-এর সঙ্গে যুক্ত অর্থনৈতিক কর্মতৎপরতাকে ‘টয়কোনমি’ বলে উল্লেখ করেছেন। তিনি বলেছেন, সারা বিশ্বে ১০ হাজার কোটি মার্কিন ডলারের খেলনার বাজার রয়েছে। কিন্তু, ভারতের এই বাজারে অংশীদারিত্ব মাত্র ১.৫ শতাংশ। ভারত প্রায় ৮০ শতাংশ খেলনা আমদানি করে। অর্থাৎ, খেলনা আমদানিতে ভারতের কোটি কোটি টাকা ব্যয় হয়। এই অবস্থার পরিবর্তনের প্রয়োজন। শ্রী মোদী বলেছেন, খেলনা শিল্পের বিকাশ আনতে এবং সমাজের দরিদ্র শ্রেণীর মানুষদের জন্য খেলনা শিল্পের উন্নয়ন প্রয়োজন। সাধারণত, ক্ষুদ্র শিল্প প্রতিষ্ঠানগুলি খেলনা তৈরি করে। এই শিল্পে গ্রামের মানুষ, দলিত, দরিদ্র এবং আদিবাসী সম্প্রদায়ের মানুষরা যুক্ত রয়েছেন। প্রধানমন্ত্রী খেলনা শিল্পে মহিলাদের অবদানের কথা বিশেষভাবে উল্লেখ করেছেন। এদের উন্নতির জন্য আমাদের স্থানীয় খেলনার চাহিদা বাড়াতে হবে। আন্তর্জাতিক বাজারে ভারতীয় খেলনা আরও আকর্ষণীয় করে তুলতে উদ্ভাবন এবং আর্থিক বিনিয়োগের নতুন মডেল গড়ে তুলতে হবে। এক্ষেত্রে খেলনা শিল্পে নতুন নতুন উদ্ভাবনের জন্য উৎসাহের প্রয়োজন, নতুন উদ্যোগ বা স্টার্ট আপগুলিকেও উৎসাহিত করতে হবে। নতুন বাজারের চাহিদা অনুযায়ী, খেলনা প্রস্তুতকারকদের প্রচলিত পদ্ধতির সঙ্গে নতুন প্রযুক্তি প্রয়োগ করতে হবে। টয়কাথনের মতো অনুষ্ঠানে এগুলি অনুপ্রেরণার উৎস।
প্রধানমন্ত্রী গ্রামাঞ্চলে যোগাযোগ বাড়াতে সস্তায় ইন্টারনেট পরিষেবা পাওয়াকে অন্যতম কারণ বলে উল্লেখ করেছেন। ভারতে ভার্চ্যুয়াল, ডিজিটাল এবং অনলাইন গেমের জন্য আরও সম্ভাবনা খুঁজে বের করতে তিনি আহ্বান জানিয়েছেন। শ্রী মোদী আক্ষেপ করেছেন, বাজারে যেসব অনলাইন ও ডিজিটাল গেম পাওয়া যায়, সেগুলির বেশিরভাগই ভারতীয় ধ্যান-ধারণার উপর ভিত্তি করে তৈরি হয়নি। এ ধরনের গেম সহিংসতা ও মানসিক অস্থিরতা বাড়ানোর অন্যতম কারণ। ভারতের কর্মদক্ষতা, শিল্প ও সংস্কৃতি এবং সামাজিক ব্যবস্থা সম্পর্কে সারা বিশ্ব জানতে চায়। খেলনা এক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে। ডিজিটাল গেমিং-এর জন্য ভারতে প্রচুর বিষয় যেমন রয়েছে পাশাপাশি এই ধরণের গেম তৈরিতে দক্ষ কর্মীও রয়েছেন। শ্রী মোদী তরুণ উদ্ভাবক ও স্টার্টআপ সংস্থাগুলিকে ভারতের কর্মদক্ষতার প্রকৃত চিত্র সারা বিশ্বের কাছে তুলে ধরতে আহ্বান জানিয়েছেন।
ভারতের ৭৫তম স্বাধীনতা দিবসকে খেলনা শিল্পের সঙ্গে যুক্ত বিনিয়োগকারী ও উদ্ভাবকদের কাছে বিপুল সুযোগ এনে দিয়েছে বলে শ্রী মোদী উল্লেখ করেছেন। তিনি স্বাধীনতা আন্দোলনের বিভিন্ন ঘটনা, আমাদের স্বাধীনতা সংগ্রামীদের শৌর্য ও নেতৃত্বের কথা উল্লেখ করে বলেছেন, গেম তৈরিতে এই বিষয়গুলি ব্যবহার করা যেতে পারে। উদ্ভাবকরা স্থানীয় শিল্পের সঙ্গে ভবিষ্যতের চাহিদাকে যুক্ত করার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারেন। প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, আকার্ষণীয় গেম তৈরি করার ক্ষেত্রে যে বিষয়গুলি মনে রাখা প্রয়োজন, সেগুলি হ’ল – যাঁরা এই গেম খেলবেন, তাঁদের গেমের মাধ্যমে আকৃষ্ট করতে হবে, আনন্দ দিতে হবে এবং শিক্ষামূলক বিষয়গুলি উপস্থাপিত করতে হবে।
बीते 5-6 वर्षों में हैकाथॉन को देश की समस्याओं के समाधान का एक बड़ा प्लेटफॉर्म बनाया गया है।
— PMO India (@PMOIndia) June 24, 2021
इसके पीछे की सोच है- देश के सामर्थ्य को संगठित करना, उसे एक माध्यम देना।
कोशिश ये है कि देश की चुनौतियों और समाधान से हमारे नौजवान का सीधा कनेक्ट हो: PM @narendramodi
बच्चे की पहली पाठशाला अगर परिवार होता है तो, पहली किताब और पहले दोस्त, ये खिलौने ही होते हैं।
— PMO India (@PMOIndia) June 24, 2021
समाज के साथ बच्चे का पहला संवाद इन्हीं खिलौनों के माध्यम से होता है: PM @narendramodi
खिलौनों से जुड़ा एक और बहुत बड़ा पक्ष है, जिसे हर एक को जानने की जरूरत है।
— PMO India (@PMOIndia) June 24, 2021
ये है Toys और Gaming की दुनिया की अर्थव्यवस्था- Toyconomy: PM @narendramodi
Global Toy Market करीब 100 बिलियन डॉलर का है।
— PMO India (@PMOIndia) June 24, 2021
इसमें भारत की हिस्सेदारी सिर्फ डेढ़ बिलियन डॉलर के आसपास ही है।
आज हम अपनी आवश्यकता के भी लगभग 80 प्रतिशत खिलौने आयात करते हैं।
यानि इन पर देश का करोड़ों रुपए बाहर जा रहा है।
इस स्थिति को बदलना बहुत ज़रूरी है: PM @narendramodi
जितने भी ऑनलाइन या डिजिटल गेम्स आज मार्केट में उपलब्ध हैं, उनमें से अधिकतर का कॉन्सेप्ट भारतीय नहीं है।
— PMO India (@PMOIndia) June 24, 2021
आप भी जानते हैं कि इसमें अनेक गेम्स के कॉन्सेप्ट या तो Violence को प्रमोट करते हैं या फिर Mental Stress का कारण बनते हैं: PM @narendramodi
भारत के वर्तमान सामर्थ्य को, भारत की कला-संस्कृति को, भारत के समाज को आज दुनिया ज्यादा बेहतर तरीके से समझना चाहती है।
— PMO India (@PMOIndia) June 24, 2021
इसमें हमारी Toys और Gaming Industry बहुत बड़ी भूमिका निभा सकती है: PM @narendramodi