PM Modi unveils schemes for tribal development in Limkheda, Gujarat
Our government is dedicated to the welfare of the poor and marginalized: PM Modi
Water supply was a major challenge for the State of Gujarat, but that challenge has been successfully overcome: PM

দাহোদজেলা আদিবাসী জেলা, আদিবাসী অধ্যুষিত অঞ্চল। ১৮৫৭ সালের স্বাধীনতা সংগ্রামেগুজরাটের ভূমিকা নিয়ে আলোচনা করলে তার সূত্রপাত দাহোদ থেকে করতে হবে। আমরাস্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাসকে এত সীমিত করে দিয়েছি যে স্বাধীনতা সংগ্রামী আদিবাসীভাই-বোনেদের ভুলে গেছি।

বন্ধুগণ,এদেশের প্রায় প্রতিটি গ্রামের লক্ষ লক্ষ মানুষ প্রায় একশো বছর ধরে স্বাধীনতার জন্যঅবিরত ত্যাগ এবং আত্মদানের মশাল প্রজ্জ্বলিত রেখেছে। ভারতের একটিও এমন আদিবাসীক্ষেত্র নেই যেখানে মানুষ ইংরেজদের ইঁটের জবাবে পাথর ছুঁড়ে মারেননি। কিছুদিন আগেআমরা বিরসা মুন্ডার নামের সঙ্গে পরিচিত হয়েছি। আমাদের গুরু গোবিন্দও কত বড় স্বাধীনতারলাড়াই লড়েছিলেন! এই ভূমির স্বাধীনতার জন্য লড়াই হয়েছিল। ১৮৫৭’র স্বাধীনতা সংগ্রামেগোটা দাহোদ এলাকার আদিবাসীরা ইংরেজদের সবচাইতে বেশি চিন্তার কারণ হয়ে উঠেছিলেন।আমরা আজ স্বাধীনতার ৭০তম বর্ষ পালনের উৎসব করছি, এই অবসরে আমি এখানকার শত শতস্বাধীনতা সংগ্রামী আদিবাসী ভাই-বোনেদের আত্মত্যাগের পবিত্র ভূমিকে শত শত প্রণামজানাই।

ভাই ওবোনেরা,

১৯৬০সালে গুজরাট রাজ্যের জন্ম। বৃহৎ মহারাষ্ট্র থেকে আলাদা রাজ্য হিসেবে গুজরাটেরজন্মলগ্ন থেকেই সারা দেশের মানুষ ভাবতেন, গুজরাটে জল নেই, নিজস্ব শিল্প নেই, খনিজনেই, এই রাজ্য টিকতে পারে না। মহাগুজরাট আন্দোলনের সামনেও এই প্রশ্নচিহ্ন প্রকট ছিল।আর আজ ভাই ও বোনেরা, গোটা দেশ গুজরাটের জন্য গর্ব করে। এই রাজ্যের মানুষ অনেকসমস্যার বিরুদ্ধে লড়াই করে, প্রাকৃতিক উৎসসমূহের যথাসাধ্য ব্যবহারের মাধ্যমে একেরপর এক প্রতিস্পর্ধার মুখোমুখি হয়ে সাফল্য অর্জন করেছেন, উন্নয়নের নতুন মানদণ্ড উপস্থিতকরেছেন।

জলেরসমস্যাই ছিল আমাদের সবচাইতে বড় সঙ্কট। যেখানেই জল পৌঁছেছে আমাদের কৃষকরাআ নিজেরপরিশ্রমের মাধ্যমে সোনা ফলিয়েছেন। কিন্তু গুজরাটের পূর্বভাগ, উঁমরগাঁও থেকেঅম্বাজী পর্যন্ত পাথুরে জমি, ছোট ছোট পাহাড় । বৃষ্টিহলে জল পাওয়া যায়, কিন্তু মাটি জল ধারণ করতে পারে না বলে সেই জল দ্রুত বয়ে যায়।সেজন্য আমাদের আদিবাসী ভাই-বোনেদের জলের বদলে ঘাম দিয়ে সেচের কাজ চালাতে হয়। ৪০-৫০ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় আকাশ থেকে আগুন বর্ষিত হতে থাকে। সেই তাপমাত্রায়আদিবাসী ভাই-বোনেরা গ্রামে পথ নির্মাণের কাজ করেন। গরমে পায়ে ফোস্কা পড়তে থাকে। এইপরিস্থিতি দেখা আছে বলে আমরা দূরদৃষ্টির সাহায্য নিয়ে আগে জল সমস্যা সমাধানেরচেষ্টা করি। গুজরাট সরকারের সবচাইতে বেশি বাজেট জল বাবদ খরচ হ’ত । আর আজ আমি অত্যন্ত আনন্দেরসঙ্গে বলতে পারছি যে আমরা জল সমস্যা সমাধান করতে পেরেছি। আজ একের পর একভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনের অনুষ্ঠান আয়োজিত হচ্ছে। জল সমস্যা সমাধানের জন্য সহস্রকোটিরও বেশি টাকা ব্যয় হয়েছে। এক দশক আগে আমরা ভাবতেও পারতাম না যে আদিবাসীমানুষদের ঘরে ঘরে কলের মাধ্যমে জল পৌঁছে দিতে পারব। আমরা অনুভব করেছি যে, সমাজেরনীচুস্তরের মানুষদের শক্তি ও সামর্থ্য প্রদান করলে তারা নিজের পরিবার, সঙ্গী-সাথি,নিজের সমাজের উন্নয়নের মাধ্যমে রাজ্য তথা দেশকে দ্রুত উন্নয়নের পথে নিয়ে যাবেন।

দিল্লিতেসরকার গঠনের পর থেকেই আমরা উপক্ষিত মানুষদের উন্নয়নকে পাখির চোখ করে কাজ শুরুকরেছি। ব্যাঙ্কগুলিতে গরিব মানুষদের প্রবেশাধিকার ছিল না। অনেক বিমা প্রকল্পথাকলেও গরিবরা সেগুলির সুবিধা নিতে পারতেন না। হাসপাতাল ছিল, কিন্তু গরিব মানুষেরাসেগুলির পরিষেবা যথাযথভাবে পেতেন না। বিদ্যুৎ উৎপাদিত হ’ত, কিন্তু স্বাধীনতার পরপ্রায় ৭০ বছর পেরিয়ে এসেও ১৮,০০০-এরও বেশি গ্রামে বিদ্যুৎ ছিল না। মানুষকেসন্ধ্যার পর অষ্টাদশ শতাব্দীর মতো জীবনযাপন করতে হ’ত। এর থেকে খারাপ পরিস্থিতি আরকী হতে পারে। সেজন্যই হয়ত বিগত লোকসভার নির্বাচনে জয়ের পর এন ডি এ’র সাংসদরা এইমাটির সন্তান, যাকে আপনারা লালন-পালন করে বড় করেছেন, তাকেই দেশের প্রধানসেবকহিসেবে, প্রধানমন্ত্রীরূপে নির্বাচিত করেছেন। সংসদে পা রেখে আমার প্রথম ভাষণেইবলেছিলাম, আমার সরকার গরীবের সরকার, আমার সরকার দলিত, পীড়িত ও বঞ্চিতের সরকার।আমাদের সমাজের সবচাইতে বড় অংশের মানুষ এই দরিদ্র মানুষেরা যদি উন্নয়নের মূলধারায়যুক্ত হন, তা হলে দেশের উন্নয়নের নতুন পরিভাষা রচনা করতে পারবেন। এদেশের কৃষকদেরকী চাই? সময় মতো সামান্য জল পেলেই এদেশের কৃষকরা সোনা ফলাতে পারেন। সেজন্য আমরাপ্রধানমন্ত্রী সিঞ্চাই যোজনার মাধ্যমে এক ভগীরথ প্রকল্পের বাস্তবায়নের অভিযান শুরুকরেছি, এর মাধ্যমে লক্ষ কোটি টাকা খরচ করে আগামীদিনে দেশের প্রত্যেক গ্রামে জলপৌঁছ দিতে চাই। আগেই বলেছি, এদেশের কৃষকদের, গরিবদের তিনটি মৌলিক প্রয়োজন রয়েছে –বিদ্যুৎ, জল ও সড়ক। আমরা তার সঙ্গে আরও দুটি পরিষেবা যুক্ত করেছি – শিক্ষা ওস্বাস্থ্য। এই পাঁচটি বিষয়ে অগ্রধিকার দিয়ে সেগুলি মানুষের কাছে সুলভে পৌঁছে দিতেপারলে তারা নিজে থেকেই কর্মসংস্থান জুটিয়ে নিতে পারবেন। ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কল্যাণেমজবুত ভিত্তি গড়ে উঠবে। সেজন্যই আজ ভারতের প্রতিটি কোণায় এক মন্ত্র গুঞ্জরিত হচ্ছে– সবকা সাথ, সবকা বিকাশ। আমরা সেই মন্ত্র নিয়ে উন্নয়নের নতুন উচ্চতায় পৌঁছনোর চেষ্টাকরছি।

আমরাদেখেছি যে, অনেক রাজ্যে নতুন সরকার গঠনের পর ১০০, ২০০ কিংবা ৫০০ কোটি টাকারপ্রকল্প শুরু করে ঢাক পেটানো হয়। খবরের কাগজে হেডলাইন হয়। রাজ্যের সাধারণ মানুষেরমধ্যে আলোচনা হয়। খুব ভালো কথা। কিন্তু, অনেকেই জানেন না যে, অনেক প্রকল্প সরকারেররাজকোষ ভরে দেয়। রাজ্য সরকারের রাজকোষ নয় – মহানগর পালিকা, নগর পালিকা, গ্রামপঞ্চায়েতের তহবিল ভরে দেয়। কিছুক্ষণ আগেই মুখ্যমন্ত্রী শ্রী বিজয়ভাই এল ই ডিবাল্বের কথা বলেছিলেন। শুনতে ছোট মনে হলেও এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। মাত্র দু-তিনমাস আগে শুরু করে গুজরাট ইতিমধ্যেই ২ কোটি ২৫ লক্ষ বাল্ব লাগিয়ে এল ই ডি বাল্বেরক্ষেত্রে দেশে প্রথম স্থান অধিকার করেছে। বাল্ব থেকেও বড় কথা এর ফলে দেশের কী লাভহবে? আপনারা জানেন না, এই এল ই ডি বাল্বের মাধ্যমে গুজরাট এখন বছরে ১ হাজার কোটিটাকা সাশ্রয় করবে। কিভাবে এই টাকা খরচ করবে, মহানগর পালিকা, নগর পালিকা ও গ্রামপঞ্চায়েতগুলি পরিকল্পনায় ব্যস্ত। সকল পরিকল্পনার কেন্দ্রে রয়েছে গ্রাম, গরিব আরকৃষকের কল্যাণ।

এখনবনবন্ধু কল্যাণ যোজনা সম্পর্কে বলব। আমাদের সরকার গঠনের আগে বিগত ছয় দশকে আদিবাসীকল্যাণে সরকার প্রায় ৯ হাজার কোটি টাকা খরচ করেছে। আর আমরা এক দশকে এই বাবদ ৬০হাজার কোটি টাকা খরচ করার পরিকল্পনা গ্রহণ করেছি। কারণ, আমরা দেশে আদিবাসীদেরপুনরুত্থানের সংকল্প নিয়েছি। বনবন্ধু কল্যাণ যোজনা এই মনোমন্থনেরই পরিণাম। এইপ্রকল্পের মাধ্যমে একটি নতুন প্রয়োগ হচ্ছে, এর সূত্রপাত গুজরাট থেকে হয়েছে। আজগোটা দেশে শ্রী যশবন্ত সিং ভাভোরের নেতৃত্বে এই প্রকল্প এগিয়ে চলেছে। এই প্রকল্পসফল হবে, এ থেকে লাভ হবেই – এই বিশ্বাসও মানুষের মনে জেগে উঠেছে।

ভাই ওবোনেরা,

আমি যখনদাহোদে সংগঠনের কাজ করতাম, তখন সাধারণত স্কুটারে ঘুরতাম। আজ এখানে উপস্থিত অনেকেরবাড়িতে আমি তখন চা খেয়েছি, দুপুরের খাবার খেয়েছি। তখন অনেকেই আমাকে সতর্ক করেবলতেন, আপনি বেশি গভীর জঙ্গলে যাবেন না, যে কোনও দিন বিপদে পড়তে পারেন। সে সময় আমিকখনও কখনও দাহোদের পরেলে যেতাম। পরেল’কে দেখে ভাবতাম, কেমন করে এই অঞ্চলের উন্নয়নকরা যায়। এত বড় অঞ্চল, কিন্তু রুজি-রুটির খোঁজে এখানকার মানুষকে দূরদূরান্তে যেতেহয়। আগেও সরকার কাগজে-কলমে অনেক পরিকল্পনা গ্রহণ করত, অর্থ বরাদ্দ হ’ত, কিন্তু বাস্তবায়িতহতো না। বন্ধুগণ, পরেল এই জেলার সর্বাধিক জনবসতিপূর্ণ অঞ্চল। পরেল রেল স্টেশনেরউন্নয়নের খাতিরে আমিই প্রথম অভিযান শুরু করি। দাহোদ মেইন লাইনের অতি গুরুত্বপূর্ণস্টেশন। সরকারের কাছে ব্যবস্থা রয়েছে, কিন্তু কারো কাজ করার কোনও ইচ্ছাই নেই। এটিসাধারণ মানুষের রক্তঘামের উপার্জন আত্মসাৎ করার সবচাইতে বড় উদাহরণ হয়ে উঠেছিল।

ভাই ওবোনেরা, প্রকল্পের বাস্তবায়ন শুরু হ’ল। তিন পর্যায়ে এই প্রকল্প সম্পূর্ণ হবে।আপনাদের চোখের সামনে পরেল রেলওয়ে ইয়ার্ড কর্মসংস্থানের নতুন অবসর গড়ে তুলবে। আমিজানি, এই দাহোদ জেলার আদিবাসী কৃষক কতটা প্রগতিশীল। তাঁরা পারস্পরিক পদ্ধতি ত্যাগকরে নতুন প্রযুক্তি গ্রহণ করার সাহস রাখেন। এইভাবেই তাঁরা ক্ষেতকে ফুল বাগানেপরিবর্তিত করেন। আজ দাহোদের ক্ষেতগুলিতে নানা ধরনের ফুলের চাষ হয়। চাষের ক্ষেতেআধুনিক প্রযুক্তি প্রয়োগ করে ভুট্টা চাষে তাঁরা প্রথম স্থানে পৌঁছে গেছে। দাহোদেরআদিবাসী কৃষকদের জমি কম হলেও তাঁরা অসীম সাহসী। তাঁরা অন্যান্য অঞ্চলে গিয়ে নতুননতুন প্রযুক্তি শিখে আসেন আর সেগুলি নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেন।

ভাই ওবোনেরা,

উঁমরগাঁওথেকে অম্বাজী পর্যন্ত আদিবাসী অঞ্চলগুলিতে পানীয় জল পৌঁছনোর অভিযান শুরু হয়ে গেছে।লিফ্‌ট ইরিগেশনের মাধ্যমে সেচের ব্যবস্থা করা হবে। এখন এই কাজে জোর দেওয়া হয়েছে।ভবিষ্যতে এ থেকে ভালো পরিণাম দেখতে পাওয়া যাবে। সোলার পাম্পও একটি বৈপ্লবিকপ্রয়োগ। এতে বিদ্যুতের জন্য কৃষকের সরকারি বিদ্যুৎ সরবরাহের ওপর নির্ভরতা আর থাকবেনা। সোলার পাম্পের ক্ষেত্রে সরকার বিনিয়োগ করবে। নতুন পরীক্ষা-নিরীক্ষা চলছে। এতেসাফল্য এলে আমরা বিন্দু সেচ প্রযুক্তির ক্ষেত্রেও পরিস্থিতি অনুসারে পরিবর্তন সাধনকরতে পারব। আগামীদিনে কৃষকরা এ থেকে লাভবান হবেন। ভারতের কৃষকরা লাভবান হবেন।

আমরাএরকম স্বপ্ন নিয়ে এগিয়ে চলেছি। আমরা আগামী ২০২২ সালে স্বাধীনতার ৭৫ বর্ষ পূর্তিউৎসবের আগেই ভারতের কৃষকদের আয় দ্বিগুণ করতে চাই। সম্প্রতি আমি গুজরাটের ডেয়ারিশিল্পের কর্তাদের মধ্যে কয়েকজন উৎসাহীকে দিল্লিতে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলাম। তাঁদেরসঙ্গে কেন্দ্রীয় সরকারের উচ্চ আধিকারিকদের পরিচয় করিয়ে দিয়ে বলেছি, প্রত্যেকগ্রামে মৌমাছি পালন বৃদ্ধি করুন, মধু উৎপাদন বাড়ান। গ্রামের গোয়ালারা যেভাবে দুধেরক্যান নিয়ে আসেন, তেমনই মধুর ক্যান নিয়ে আসবেন। দুধের পাশাপাশি, মধু থেকেও আয়বাড়বে। ডেয়ারিগুলি দুধের পাশাপাশি মধুও প্রসেসিং করুক। গোটা বিশ্বের মধুর বিরাটচাহিদা রয়েছে। গুজরাটের কৃষকরা এ থেকে লাভবান হতে পারেন।

ভাই ওবোনেরা, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, কৃষি সবই গুরুত্বপূর্ণ। আজ সরকার যে বোনদের জমি দাঁকরেছে, সেই বোনেরা এখানে নিছকই ফটো তুলতে আসেননি। তারা যাতে এই জমিগুলিতে চষের কাজকরেন। এক্ষেত্রে দলিলগুলিতে সবার উপরে আমার আদিবাসী বোনেদের নাম লেখা রয়েছে। তারনীচে রয়েছে তাদের পতিদেবতার নাম। হাজার বছর ধরে এই আদিবাসীরা জমির মালিক ছিলেন না।আজ একেকজন আদিবাসী মহিলার নামে নিজস্ব জমি হয়েছে – এর চেয়ে বড় খুশির কথা আর কি হতেপারে।

ভাই ওবোনেরা,

আমি অনেকবছর গুজরাটে কাটিয়েছি, কিন্তু কখনও জন্মদিন পালন করিনি। কিন্তু ঐ কিছুক্ষণ সময়অবশ্যই আমার মায়ের সঙ্গে কাটানোর চেষ্টা করি। আমি মায়ের আশীর্বাদ নিয়েছি, কিন্তুগুজরাট সরকার আমাকে সহজেই ফিরে যেতে দিতে চায় না। তাদের অনুরোধ, গুজরাটে যেহেতুএসেছি, কিছুটা সময় থেকে যেতে হবে। গুজরাট সরকার খুব সুন্দর অনুষ্ঠানের আয়জন করেছে।নওসারিতে একটি কেন্দ্রীয় সরকারের অনুষ্ঠানেও যেতে হবে। আমার সৌভাগ্য যে এখানে এসেআদিবাসী ভাই-বোনেদের আশীর্বাদ পেয়েছি। পুরনো বন্ধুদের সঙ্গে দেখা হয়েছে তাদেরসঙ্গে কথা বলার সুযোগ পেয়েছি। আপনারা আমাকে স্বাগত জানিয়েছেন, সম্মান দিয়েছেন,আশীর্বাদ দিয়েছেন, অনেক অনেক ভালোবাসা দিয়েছেন। আমি আপনাদের কাছে ঋণী। আপনাদেরঅসংখ্য ধন্যবাদ। আমি গুজরাট সরকারের কাছে কৃতজ্ঞ। গুজরাট উন্নয়নের নতুন মানদণ্ডস্থাপন করুক, শুধু নিজের জন্য নয়, গোটা ভারতের জন্য। সর্বদা এক নম্বরে থাকুন। এইশুভেচ্ছা জানিয়ে …… । আপনাদেরধন্যবাদ।

ভারতমাতারজয়।

 

 

 

 

 

Explore More
৭৮ তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে নয়াদিল্লির লালকেল্লার প্রাকার থেকে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ ১৫ই আগস্ট , ২০২৪

জনপ্রিয় ভাষণ

৭৮ তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে নয়াদিল্লির লালকেল্লার প্রাকার থেকে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ ১৫ই আগস্ট , ২০২৪
India’s Biz Activity Surges To 3-month High In Nov: Report

Media Coverage

India’s Biz Activity Surges To 3-month High In Nov: Report
NM on the go

Nm on the go

Always be the first to hear from the PM. Get the App Now!
...
PM to participate in ‘Odisha Parba 2024’ on 24 November
November 24, 2024

Prime Minister Shri Narendra Modi will participate in the ‘Odisha Parba 2024’ programme on 24 November at around 5:30 PM at Jawaharlal Nehru Stadium, New Delhi. He will also address the gathering on the occasion.

Odisha Parba is a flagship event conducted by Odia Samaj, a trust in New Delhi. Through it, they have been engaged in providing valuable support towards preservation and promotion of Odia heritage. Continuing with the tradition, this year Odisha Parba is being organised from 22nd to 24th November. It will showcase the rich heritage of Odisha displaying colourful cultural forms and will exhibit the vibrant social, cultural and political ethos of the State. A National Seminar or Conclave led by prominent experts and distinguished professionals across various domains will also be conducted.