‘জি২০ শীর্ষ সম্মেলনে সভাপতিত্বের যে সুযোগ ভারতের সামনে এসেছে তা এক কথায় ঐতিহাসিক। কারণ এটি হল আন্তর্জাতিক স্তরে অর্থনৈতিক সহযোগিতা প্রসারের এক বিশেষ মঞ্চ। যে দেশগুলি এই সম্মেলনে যোগদান করবে বিশ্ব অর্থনীতিতে তাদের মিলিত অবদান হল প্রায় ৮৫ শতাংশ। বিশ্ব বাণিজ্যের ৭৫ শতাংশ স্থান অধিকার করে রয়েছে এই দেশগুলি। বিশ্ব জনসংখ্যার নিরিখে শীর্ষ সম্মেলনের সদস্য রাষ্ট্রগুলিতে দুই-তৃতীয়াংশ মানুষ বাস করেন। তাই এ হল এক অবিস্মরণীয় মুহূর্ত।’
আজ এখানে এক ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে ভারতের জি২০ প্রেসিডেন্সির লোগো, থিম এবং ওয়েবসাইটের সূচনাকালে এই মত ব্যক্ত করেন প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী। তিনি বলেন, স্বাধীনতার অমৃত মহোৎসবকালে জি২০-র সভাপতির আসন অলঙ্কৃত করা প্রত্যেক ভারতবাসীর কাছে এক গর্বের বিষয়। জি২০ দেশগুলির কর্মপ্রচেষ্টা সম্পর্কে যেভাবে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে উৎসাহ ও আগ্রহ বৃদ্ধি পেয়ে চলেছে তাতে আনন্দ প্রকাশ করেন প্রধানমন্ত্রী।
জি২০-র লোগো চালু করার ক্ষেত্রে দেশের নাগরিকদের অবদানের কথা উল্লেখ করে শ্রী মোদী বলেন, এই লোগো তৈরির জন্য দেশের নাগরিকদের কাছ থেকে হাজার হাজার সৃজনশীল চিন্তাভাবনা ও মতামত সরকারের কাছে পেশ করা হয়েছিল। এজন্য দেশবাসীকে ধন্যবাদ জানান তিনি। প্রধানমন্ত্রী বলেন, জি২০-র এই লোগোটি শুধু একটি লোগো মাত্র নয়, এ হল এক বিশেষ বার্তা, এক অতি সূক্ষ্ম অনুভূতি। ভারতের ‘বসুধৈব কুটুম্বকম’ চিন্তাদর্শের এক বিশেষ বহিঃপ্রকাশ। সার্বজনীন তথা বিশ্বজনীন সৌভ্রাতৃত্বের আদর্শ প্রতিফলিত হয়েছে এই জি২০ লোগোটিতে।
শ্রী মোদী বলেন, জি২০-র লোগোর মধ্যে যে পদ্মের ছবি ফুটে উঠেছে তা হল ভারতের সুপ্রাচীন ঐতিহ্য, গভীর আত্মবিশ্বাস এবং চিন্তাভাবনার প্রতীক। অদ্বৈতবাদের দর্শনে পৃথিবীর সকল প্রাণীর মধ্যে একাত্মতার বাণী রয়েছে। বর্তমানের শঙ্কাদীর্ণ বিশ্বে মানুষের সংকল্পবদ্ধ হওয়ার এক বিশেষ মাধ্যম হল এই জীবন দর্শন। জি২০-র লোগো এবং থিমের মধ্য দিয়ে ভারতের এক বিশেষ বার্তা পৌঁছে যাবে বিশ্বের সবকটি দেশের কাছে। ভগবান বুদ্ধ যুদ্ধ বিগ্রহ থেকে বিরত থাকার জন্য মানুষকে উপদেশ দিয়েছিলেন। হিংসায় উন্মত্ত পৃথিবীর সমস্যা থেকে বেড়িয়ে আসার পথ ও সমাধান বাতলে দিয়েছিলেন মহাত্মা গান্ধী। জি২০-র লোগো ও থিমের মধ্য দিয়ে তাঁদের সেই বাণী ও চিন্তাদর্শকে বিশ্বে ছড়িয়ে দেওয়ার কাজে উদ্বুদ্ধ হয়েছে ভারত।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, জি২০-তে ভারতের সভাপতিত্ব করার সুযোগ এসেছে এক বিশেষ সংকটকালে। অতিমারীর মতো একটি বিপর্যয়ের ক্ষয়ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে সমগ্র বিশ্বই এখন ব্যস্ত হয়ে পড়েছে। অন্যদিকে বিশ্বের নানা প্রান্তে দন্দ্ব, সংঘর্ষ এবং অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তা বিভিন্ন দেশকে ক্রমশ গ্রাস করেছে। এই সংকটের মুহূর্তে জি২০-র লোগোটিতে পদ্ম হল এক আশা ও ভরসার প্রতীক। বিশ্ব সংসারে সংকট ঘনীভূত হলেও এই গ্রহকে এক উন্নততর বাসযোগ্য করে তুলতে এগিয়ে যাওয়ার সময় ও সুযোগ এখনও রয়েছে। ভারতীয় সংস্কৃতির অবতারণা করে শ্রী মোদী বলেন, জ্ঞান ও সমৃদ্ধির দেবীর আসনই হল এই পদ্ম। পদ্মের সাতটি পাপড়ির তাৎপর্য বিশ্লেষণ করে তিনি বলেন, পৃথিবীর সাতটি মহাদেশ এবং বিশ্বের সাতটি সাঙ্গীতিক স্বরের মুর্চ্ছনা প্রতিফলিত ও প্রতিধ্বনিত হয়েছে এই পাপড়িগুলির মধ্যে। সাতটি সুরের মুর্চ্ছনা যখন একসঙ্গে অনুরণন সৃষ্টি করে তখন এক সার্থক সাঙ্গীতিক আবেদনের জন্ম হয়। এইভাবেই জি২০-র লক্ষ্য হল আপাত বৈচিত্র্য ও বিভিন্নতার মধ্যে দিয়ে বিশ্ব জগৎকে এক সমন্বয় ও সম্প্রীতির বাতাবরণের মধ্যে নিয়ে আসা।
জি২০ শীর্ষ সম্মেলন যে শুধু একটি কূটনৈতিক আলাপ-আলোচনার মঞ্চ মাত্র নয় এ কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে শ্রী মোদী বলেন, এ হল এক নতুন দায়িত্বশীলতার আহ্বান। ভারত সম্পর্কে জানার ও বোঝার এক নজিরবিহীন আগ্রহ ক্রমশ দানা বাঁধছে সারা বিশ্বজুড়ে। এক নতুন আলোকে বিশ্ব মানবের দৃষ্টি আকৃষ্ট হয়েছে এই দেশটির দিকে। বর্তমানকালে আমাদের সাফল্যগুলি সম্পর্কে বিশ্বের নানা দেশে চিন্তা-ভাবনার প্রসার ঘটেছে এবং সেইসঙ্গে ভারতের ভবিষ্যৎ সম্পর্কেও তাদের মধ্যে নতুন নতুন আশা ও আগ্রহের সৃষ্টি হয়েছে। এই পরিবেশ ও পরিস্থিতিতে নাগরিকদের দায়িত্ব হল এই ধরনের প্রত্যাশার আরও ঊর্দ্ধে উঠে ভারতের ক্ষমতা, দর্শন এবং সামাজিক তথা মননশীলতার শক্তিকে সকলের সামনে তুলে ধরা। এই লক্ষ্যে সকলকে একত্রিত করে তাদের মধ্যে উৎসাহ সঞ্চার করার দায়িত্ব নিতে হবে আমাদের সম্মিলিতভাবে।
শ্রী মোদী বলেন হাজার হাজার বছর ধরে যাত্রার পর ভারত আজ এই স্থানটিতে এসে পৌঁছেছে। একদিকে যেমন আমরা প্রাচুর্য ও সমৃদ্ধি লক্ষ্য করেছি অন্যদিকে তেমনি বিশ্ব ইতিহাসের তমসাবৃত অধ্যায়টিও অতিক্রম করে এসেছি। বহু অত্যাচারী শাসকের নিপীড়নের সাক্ষী থেকেছে আমাদের দেশ। উন্নয়নের যাত্রাপথে এই ধরণের অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়ে ভারত আজ আরও শক্তিশালী হয়ে উঠেছে। স্বাধীনতা লাভের পর আমাদের যাত্রা শুরু হয়েছিল একেবারে শূন্য থেকে। কিন্তু আমাদের লক্ষ্য ছিল আরও আরও উপরে ওঠার। গত ৭৫ বছরে দেশে বিভিন্ন সরকার ও নাগরিকরা ভারতকে আরও এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেছে। কিন্তু এখন আরও নতুন নতুন শক্তি আগ্রহ ও উৎসাহ নিয়ে আমরা এক নতুন উন্নয়নের পথে যাত্রা করেছি।
ভারতীয় সংস্কৃতির মূল শিক্ষার ধারা ও আদর্শটি তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা দেশের অগ্রগতির কথা যখন চিন্তা করি তখন সমগ্র বিশ্বের উন্নয়ন ও অগ্রগতির বিষয়টিও আমাদের দৃষ্টি এড়ায় না। এটাই হল ভারতীয় সভ্যতার গণতান্ত্রিক ঐতিহ্য। ভারতকে এক সমৃদ্ধ তথা সজীব গণতন্ত্রের দেশ বলে উল্লেখ করে তিনি বলেন, আমাদের রয়েছে সুপ্রাচীন মূল্যবোধের এক গর্বিত ঐতিহ্য। গণতন্ত্র, বৈচিত্র্য, নিজস্ব উদ্যোগ, অন্তর্ভুক্তিমূলক চিন্তা-ভাবনা, নিজস্ব জীবনশৈলী তথা বিশ্বজনীন চিন্তা-ভাবনার মধ্যেই যে কোনো ধরনের সমস্যার সমাধানে বিশ্ব আজ উন্মুখ হয়ে উঠেছে।
গণতান্ত্রিক পথ অনুসরণ করা ছাড়াও উন্নয়নকে নিরন্তর করে তোলার লক্ষ্যে ভারতের উদ্যোগ ও প্রচেষ্টার কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, নিরন্তর উন্নয়নকে আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ করে তুলতে হবে। পরিবেশ হল একটি বিশ্ব ভাবনার বিষয়। তাই তার উন্নয়নে আমাদের প্রত্যেককে ব্যক্তিগতভাবে দায়িত্বশীল হতে হবে। প্রসঙ্গত আয়ুর্বেদ চিকিৎসা পদ্ধতির ক্ষেত্রে ভারতের অবদানের কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ভারতের যোগ সাধনা এবং খাদ্যশস্য সম্পর্কে বিশ্বে আগ্রহ উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পেয়ে চলেছে।
ভারতের অর্জিত সাফল্যের পথ এখন অনুসরণ করতে পারে বিশ্বের অন্যান্য দেশগুলি। আমাদের ডিজিটাল প্রযুক্তি, উন্নয়ন প্রচেষ্টায় তার প্রয়োগ, অন্তর্ভুক্তিমূলক কর্মপ্রচেষ্টা, দুর্নীতি অপসারণ, বাণিজ্যিক কাজকর্মকে সহজ করে তোলা তথা জীবনযাত্রার মানোন্নয়নের ক্ষেত্রে আমাদের সাফল্য বিশ্বের বহু দেশের কাছেই এখন আদর্শ হয়ে উঠেছে। ভারতের নারী ক্ষমতায়ন, মহিলা পরিচালিত উন্নয়ন প্রচেষ্টা এবং জনধন অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে দেশবাসীর অর্থনৈতিক অন্তর্ভুক্তির কথা জি২০-র মঞ্চ থেকে আবার নতুন করে পৌঁছে যাবে পৃথিবীর অন্যান্য দেশগুলির কাছে।
শ্রী মোদী বলেন, জি৭, জি৭৭ বা ইউএনজিএ- যাইহোক না কেন সারা পৃথিবী এখন তাকিয়ে রয়েছে জোটবদ্ধ নেতৃত্বের দিকে। এই ধরনের পরিস্থিতিতে জি২০ শীর্ষ সম্মেলনে ভারতের সভাপতিত্ব এক নতুন তাৎপর্য এনে দিয়েছে। ভারত যেমন একদিকে বিশ্বের উন্নত দেশগুলির সঙ্গে নিবিড় সম্পর্ক বজায় রেখেছে অন্যদিকে তেমনি উন্নয়নশীল দেশগুলির হয়েও ভারত কথা বলেছে। এইভাবেই জি২০ প্রেসিডেন্সির একটি ব্লু-প্রিন্ট আমরা মিলিতভাবে তৈরি করতে পারবো। এই প্রচেষ্টায় আমাদের সহযোগী ও সহযাত্রী হয়ে উঠবে ‘গ্লোবাল সাউথ’-এর বন্ধু দেশগুলি। ভারত মনে করে পৃথিবীতে প্রথম বিশ্ব অথবা তৃতীয় বিশ্ব বলে কিছু নেই, রয়েছে শুধু একটিমাত্র বিশ্ব। এক উন্নততর ভবিষ্যতের লক্ষ্যে সমগ্র বিশ্বকে একত্রিত করার পিছনে ভারতের যে লক্ষ্য ও চিন্তাভাবনা রয়েছে তার কথা উল্লেখ করে একটিই বিশ্ব সংসার, একটিই সৌরজগৎ এবং একটিই গ্রীড গড়ে তোলার আহ্বান জানান তিনি। শ্রী মোদী বলেন, পুনর্নবীকরণযোগ্য জ্বালানী এবং এক বিশ্বজনীন স্বাস্থ্য অভিযান গড়ে তোলার মধ্য দিয়ে এক নতুন বিপ্লবের পথে আমাদের এখন এগিয়ে যেতে হবে। অভিন্ন পৃথিবী, অভিন্ন স্বাস্থ্য ব্যবস্থা- এটিই হয়ে উঠবে আমাদের মূল লক্ষ্য। কারণ জি২০-র মন্ত্রই হল ‘বসুধৈব কুটুম্বকম’। তাই আমাদের সকলের ভবিষ্যতও হতে হবে এক ও অভিন্ন। ভারত এইভাবেই তার মূল্যবোধ ও চিন্তাদর্শের মধ্য দিয়ে বিশ্ব কল্যাণের পথ প্রশস্ত করে তুলেছে। তাই জি২০ সম্মেলনের আলোচনা ও মতামতের পরিসর শুধু একটি স্মরণীয় ঘটনা হয়েই থাকবে না, তা ভবিষ্যতের দিশারী-ও হয়ে উঠবে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, জি২০ শীর্ষ সম্মেলনে ভারতের চিন্তাদর্শ তুলে ধরা শুধুমাত্র কেন্দ্রীয় সরকারের একার কাজ নয়, দেশের সবকটি রাজ্য সরকার ও রাজনৈতিক দলকেও এই অভিযানে সক্রিয়ভাবে এগিয়ে আসতে হবে। মনে রাখতে হবে যে জি২০-র আয়োজক হলেন ভারতবাসীরাই। তাই ‘অতিথি দেবঃ ভবঃ’ এই মূল মন্ত্রকে সম্বল করে তার আদর্শ ও ঐতিহ্যকে বিশ্বের কাছে তুলে ধরা হল আমাদের এক বিশেষ কর্তব্য। জি২০-র ঘটনাবলী শুধুমাত্র রাজধানী দিল্লির মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকবে না, দেশের প্রতিটি প্রান্তে তা আয়োজিত হবে। ভারতের প্রতিটি রাজ্যেরই রয়েছে নিজস্ব বৈশিষ্ট্য, সংস্কৃতি, ঐতিহ্য, সৌন্দর্য ও আতিথেয়তার এক বিশেষ পরম্পরা। প্রসঙ্গত রাজস্থান, গুজরাট, কেরল, মধ্যপ্রদেশ, পশ্চিমবঙ্গ, তামিলনাড়ু, উত্তরপ্রদেশ, হিমাচলপ্রদেশ এবং উত্তরাখন্ডের আতিথেয়তার দৃষ্টান্ত তুলে ধরে শ্রী মোদী বলেন, ভারতের আতিথেয়তার এই বৈচিত্র্য বিশ্বকে মুগ্ধ ও বিষ্মিত করেছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, জি২০ শীর্ষ সম্মেলনে ভারতের চিন্তাদর্শ তুলে ধরা শুধুমাত্র কেন্দ্রীয় সরকারের একার কাজ নয়, দেশের সবকটি রাজ্য সরকার ও রাজনৈতিক দলকেও এই অভিযানে সক্রিয়ভাবে এগিয়ে আসতে হবে। মনে রাখতে হবে যে জি২০-র আয়োজক হলেন ভারতবাসীরাই। তাই ‘অতিথি দেবঃ ভবঃ’ এই মূল মন্ত্রকে সম্বল করে তার আদর্শ ও ঐতিহ্যকে বিশ্বের কাছে তুলে ধরা হল আমাদের এক বিশেষ কর্তব্য। জি২০-র ঘটনাবলী শুধুমাত্র রাজধানী দিল্লির মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকবে না, দেশের প্রতিটি প্রান্তে তা আয়োজিত হবে। ভারতের প্রতিটি রাজ্যেরই রয়েছে নিজস্ব বৈশিষ্ট্য, সংস্কৃতি, ঐতিহ্য, সৌন্দর্য ও আতিথেয়তার এক বিশেষ পরম্পরা। প্রসঙ্গত রাজস্থান, গুজরাট, কেরল, মধ্যপ্রদেশ, পশ্চিমবঙ্গ, তামিলনাড়ু, উত্তরপ্রদেশ, হিমাচলপ্রদেশ এবং উত্তরাখন্ডের আতিথেয়তার দৃষ্টান্ত তুলে ধরে শ্রী মোদী বলেন, ভারতের আতিথেয়তার এই বৈচিত্র্য বিশ্বকে মুগ্ধ ও বিষ্মিত করেছে।
প্রধানমন্ত্রী প্রসঙ্গত জানান, যে জি২০-র সভাপতিত্বের বিষয়টি আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করার লক্ষ্যে আগামী সপ্তাহে তিনি ইন্দোনেশিয়ার উদ্দেশ্যে রওনা হবেন। এই পরিস্থিতিতে দেশের সবকটি রাজ্য সরকার, নাগরিক ও বুদ্ধিজীবিদের জি২০-র ঘটনাবলীতে শরিক হওয়ার আহ্বান জানান তিনি। জি২০-র নতুন ওয়েবসাইটটি সম্পর্কে দেশবাসীর মতামত ও পরামর্শও আহ্বান করেন প্রধানমন্ত্রী।
G-20 India website can be accessed at https://www.g20.in/en/
India is set to assume G20 Presidency. It is moment of pride for 130 crore Indians. pic.twitter.com/i4PPNTVX04
— PMO India (@PMOIndia) November 8, 2022
G-20 का ये Logo केवल एक प्रतीक चिन्ह नहीं है।
— PMO India (@PMOIndia) November 8, 2022
ये एक संदेश है।
ये एक भावना है, जो हमारी रगों में है।
ये एक संकल्प है, जो हमारी सोच में शामिल रहा है। pic.twitter.com/3VuH6K1kGB
The G20 India logo represents 'Vasudhaiva Kutumbakam'. pic.twitter.com/RJVFTp15p7
— PMO India (@PMOIndia) November 8, 2022
The symbol of the lotus in the G20 logo is a representation of hope. pic.twitter.com/HTceHGsbFu
— PMO India (@PMOIndia) November 8, 2022
आज विश्व में भारत को जानने की, भारत को समझने की एक अभूतपूर्व जिज्ञासा है। pic.twitter.com/QWWnFYvCms
— PMO India (@PMOIndia) November 8, 2022
India is the mother of democracy. pic.twitter.com/RxA4fd5AlF
— PMO India (@PMOIndia) November 8, 2022
हमारा प्रयास रहेगा कि विश्व में कोई भी first world या third world न हो, बल्कि केवल one world हो। pic.twitter.com/xQATkpA7IF
— PMO India (@PMOIndia) November 8, 2022
One Earth, One Family, One Future. pic.twitter.com/Gvg4R3dC0O
— PMO India (@PMOIndia) November 8, 2022