তেলঙ্গানার আদিলাবাদে ৫৬,০০০ কোটি টাকারও বেশি মূল্যের প্রকল্পের উদ্বোধন ও শিলান্যাস করবেন তিনি
তেলঙ্গানার সাঙ্গারেড্ডিতে প্রধানমন্ত্রী ৬,৮০০ কোটি টাকারও বেশি মূল্যের একাধিক প্রকল্পের উদ্বোধন ও শিলান্যাস করবেন
হায়দ্রাবাদে সিভিল এভিয়েশন রিসার্চ অর্গাজানাইজেশন (সিএআরও) –র উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী
তামিলনাড়ুর কালাপক্কমে দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি প্রোটোটাইপ ফাস্ট ব্রিডার রিয়েক্টারে কোর লোডিং-এর সূচনা প্রত্যক্ষ করবেন প্রধানমন্ত্রী
এর সঙ্গে পরমানু শক্তি কর্মসূচির প্রশ্নে ঐতিহাসিক মাইল ফলক স্পর্শ করবে ভারত
ওড়িশার চন্ডীখোলে ১৯,৬০০ কোটি টাকারও বেশি মূল্যে একাধিক প্রকল্পের উদ্বোধন ও শিলান্যাস করবেন প্রধানমন্ত্রী়
কলকাতায় বেশ কয়েকটি যোগাযোগ প্রকল্পের উদ্বোধন ও শিলান্যাস করবেন তিনি
বেতিয়ায় প্রধানমন্ত্রী ৮,৭০০ কোটি টাকারও বেশি মূল্যের একাধিক পরিকাঠামো প্রকল্পের সূচনা করবেন
মোতিহারিতে মুজফ্ফরপুর – মোতিহারি এলপিজি পাইপ লাইন এবং ইন্ডিয়ান অয়েলের এলপিজি বটলিং প্ল্যান্ট ও মজুত ভান্ডারের উদ্বোধন করবেন তিনি
প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী ৪-৬ মার্চ,২০২৪ তেলঙ্গানা, তামিলনাড়ু, ওড়িশা, পশ্চিমবঙ্গ এবং বিহার সফর করবেন।
এরপর ৩.৩০ নাগাদ বিহারের বেতিয়াতে ৮,৭০০ কোটি টাকারও বেশি মূল্যের একাধিক পরিকাঠামো প্রকল্পের সূচনা করবেন প্রধানমন্ত্রী।
এই প্রকল্পগুলি মূলত বিদ্যুৎ ক্ষেত্রের সঙ্গে যুক্ত। পাশাপাশি প্রধানমন্ত্রী বেশ কয়েকটি রেল ও সড়ক প্রকল্পেরও সূচনা করবেন।

প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী ৪-৬ মার্চ,২০২৪ তেলঙ্গানা, তামিলনাড়ু, ওড়িশা, পশ্চিমবঙ্গ এবং বিহার সফর করবেন। 
    ৪ মার্চ, বেলা সাড়ে ১০ টা নাগাদ প্রধানমন্ত্রী তেলঙ্গানার আদিলাবাদে ৫৬,০০০ কোটি টাকারও বেশি মূল্যের প্রকল্পের উদ্বোধন ও শিলান্যাস করবেন। এরপর ৩.৩০ নাগাদ প্রধানমন্ত্রী তামিলনাড়ুর কালাপক্কনমে ‘ভাবিনী’ পরিদর্শন করবেন। 
৫ মার্চ বেলা ১০ টা নাগাদ প্রধানমন্ত্রী হায়দ্রাবাদে সিভিল এভিয়েশন রিসার্চ অর্গাজানাইজেশন (সিএআরও)–র উদ্বোধন করবেন। এরপর ১১ টা নাগাদ তিনি তেলঙ্গানার সাঙ্গারেড্ডিতে ৬,৮০০ কোটি টাকারও বেশি মূল্যের একাধিক প্রকল্পের উদ্বোধন ও শিলান্যাস করবেন। সাড়ে ৩ টে নাগাদ ওড়িশার জাজপুরে চন্ডীখোলেতে  ১৯,৬০০ কোটি টাকারও বেশি মূল্যে একাধিক প্রকল্পের উদ্বোধন ও শিলান্যাস করবেন। 
৬ মার্চ বেলা ১০.১৫ নাগাদ কলকাতায় প্রধানমন্ত্রী বেশ কয়েকটি যোগাযোগ প্রকল্পের উদ্বোধন ও শিলান্যাস করবেন। এরপর ৩.৩০ নাগাদ বিহারের বেতিয়াতে ৮,৭০০ কোটি টাকারও বেশি মূল্যের একাধিক পরিকাঠামো প্রকল্পের সূচনা করবেন প্রধানমন্ত্রী।  
আদিলাবাদে প্রধানমন্ত্রীর কর্মসূচি
তেলঙ্গানার আদিলাবাদে ৫৬,০০০ কোটি টাকারও বেশি মূল্যের প্রকল্পের উদ্বোধন ও শিলান্যাস করবেন প্রধানমন্ত্রী। এই প্রকল্পগুলি মূলত বিদ্যুৎ ক্ষেত্রের সঙ্গে যুক্ত। পাশাপাশি প্রধানমন্ত্রী বেশ কয়েকটি রেল ও সড়ক প্রকল্পেরও সূচনা করবেন। 
আদিলাবাদের সরকারি অনুষ্ঠান মঞ্চ থেকে প্রধানমন্ত্রী তেলঙ্গানার পেড্ডাপাল্লিতে এনটিপিসি-র ৮০০ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন একটি বিদ্যুৎ কেন্দ্রের উদ্বোধন করবেন। ঝাড়খন্ডের চাতরায় উত্তর কর্ণপুরা সুপার থার্মাল পাওয়ার প্রোজেক্টেরও উদ্বোধন করবেন তিনি- যেটি হবে ভারতের প্রথম সুপার ক্রিটিক্যাল তাপবিদ্যুৎ প্রকল্প। এই ধরনের বিদ্যুৎ কেন্দ্রে জলের প্রয়োজন সাধারণ তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের এক তৃতীয়াংশ মাত্র। ছত্তিশগড়ের বিলাসপুরের সিপাটে ফ্লাইঅ্যাশভিত্তিক লাইটওয়েট এগ্রিগ্রেটেড প্ল্যান্ট এবং উত্তরপ্রদেশের গ্রেটার নয়ডায় একটি গ্রীন হাইড্রোজেন প্রকল্পেরও উদ্বোধন হবে একই সঙ্গে। পাশাপাশি উত্তরপ্রদেশের সিঙ্গরৌলি তাপবিদ্যুৎ প্রকল্পের তৃতীয় পর্যায়, ছত্তিশগড়ের রায়গড়ে ইথানল প্ল্যান্ট, অন্ধ্রপ্রদেশের বিশাখাপত্তনমে সমুদ্র জল- গ্রীন হাইড্রোজেন প্ল্যান্ট এবং ছত্তিশগড়ের কোরবায় ফ্ল্যাইঅ্যাশভিত্তিক এফএএলজি এগ্রিগ্রেটেড প্ল্যান্টেরও উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী। ভারতের বিদ্যুৎ গ্রিড কর্পোরেশনের ৬ টি প্রকল্পের উদ্বোধন এবং একটি শিলান্যাস হবে এরই সঙ্গে। রাজস্থানের জাতীয় জলবিদ্যুৎ নিগমের ৩৮০ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পের উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী। এছাড়াও উত্তরপ্রদেশের জলায়ুঁতে পরিবেশ বান্ধবশক্তির উৎস থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন একটি প্রকল্পের শিলান্যাস হবে। উত্তরপ্রদেশ, ছত্তিশগড়, হিমাচলপ্রদেশ এবং অসমের বেশ কয়েকটি জলবিদ্যুৎ ও সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পের সূচনা করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। এর মধ্যে রয়েছে, উত্তরপ্রদেশের ললিতপুরে ৬০০ মেগাওয়াট উৎপাদন ক্ষমতাসম্পন্ন সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পের পথ চলাও শুরু হবে একই সঙ্গে। 
এছাড়া প্রধানমন্ত্রী একাধিক রেল ও সড়ক প্রকল্পের সূচনা করবেন। 
হায়দ্রাবাদে প্রধানমন্ত্রীর কর্মসূচি 
হায়দ্রাবাদের বেগমপেট বিমানবন্দরে সিভিল সিভিল এভিয়েশন রিসার্চ অর্গাজানাইজেশন কেন্দ্রের উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী। বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষের গড়ে তোলা এই কেন্দ্র অসামরিক বিমান পরিবহন ক্ষেত্রে গবেষণা ও উন্নয়নের পালে হাওয়া লাগাবে। ৩৫০ কোটি টাকারও বেশি খরচে তৈরি এই কেন্দ্র বিমান পরিষেবায় দক্ষতা বাড়ানোর পাশাপাশি ভবিষ্যতের চাহিদা পূরণের ক্ষেত্রেও সহায়ক হবে। 
 সাঙ্গারেড্ডিতে প্রধানমন্ত্রী কর্মসূচি 
সাঙ্গারেড্ডিতে প্রধানমন্ত্রী ৬,৮০০ কোটি টাকারও বেশি মূল্যের একাধিক সড়ক, রেল, পেট্রোলিয়াম এবং প্রাকৃতিক গ্যাস প্রকল্পের উদ্বোধন ও শিলান্যাস করবেন। এর সুবাদে তেলঙ্গানা, মহারাষ্ট্র এবং মধ্যপ্রদেশে সড়ক যোগাযোগ প্রসারিত হবে। এই রেল প্রকল্পগুলি ট্রেন যাতায়াতে সময়ানুবর্তিতা বজায় রাখায় বিশেষ ভূমিকা নেবে। এছাড়া ইন্ডিয়ান অয়েলের পারাদ্বীপ - হায়দ্রাবাদ পাইপলাইনের উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী। ১২১২ কিলোমিটার দীর্ঘ এই পাইপলাইন যাবে ওড়িশা, অন্ধ্রপ্রদেশ এবং তেলঙ্গানার মধ্যে দিয়ে।  
কালাপক্কমে প্রধানমন্ত্রী কর্মসূচি
কালাপক্কমে দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি প্রোটোটাইপ ফাস্ট ব্রিডার রিয়েক্টারে কোর লোডিং-এর সূচনা প্রত্যক্ষ করবেন প্রধানমন্ত্রী। এটি তৈরি করেছে ভারতীয় নাভিকিয়া বিদ্যুৎ নিগম লিমিটেড – (ভাবিনী)। এই কেন্দ্রের সুবাদে পরমানু শক্তি কর্মসূচির প্রশ্নে ঐতিহাসিক মাইল ফলক স্পর্শ করবে ভারত। 
চন্ডীখোলে প্রধানমন্ত্রীর কর্মসূচি
ওড়িশার চন্ডীখোলে ১৯,৬০০ কোটি টাকারও বেশি মূল্যের বিভিন্ন তেল ও গ্যাস, রেল, সড়ক, পরিবহন এবং পরমানু শক্তি প্রকল্পের উদ্বোধন ও শিলান্যাস করবেন প্রধানমন্ত্রী। 
পারাদীপ তেল সংশোধনাগারে ইন্ডিয়ান অয়েলের যে প্রকল্পটি প্রধানমন্ত্রী চালু করবেন তার কল্যাণে তেল ক্ষেত্রে ভারতের আমদানি নির্ভরতা কমবে। ওড়িশার পারাদীপ থেকে পশ্চিমবঙ্গের হলদিয়া - ৩৪৪ কিলোমিটার দীর্ঘ তেল পাইপলাইনের উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী। 
এরই সঙ্গে বেশ কয়েকটি সড়ক প্রকল্পের উদ্বোধন করবেন তিনি। একাধিক রেল প্রকল্পও তিনি জাতির উদ্দেশে উৎসর্গ করবেন।
ওড়িশার আইআরইএল (আই) লিমিটেডের স্যান্ড কমপ্লেক্সের সমুদ্রের জল লবণমুক্ত করার একটি কেন্দ্রেরও প্রধানমন্ত্রী উদ্বোধন করবেন। 
কলকাতায় প্রধানমন্ত্রী কর্মসূচি
শহরাঞ্চলে যাতায়াত ব্যবস্থাপনা আরও জোরদার করে তোলার অঙ্গ হিসেবে প্রধানমন্ত্রী কলকাতা মেট্রোর হাওড়া ময়দান – এসপ্ল্যানেড রেলপথ, কবি সুভাষ – হেমন্ত মুখোপাধ্যায় রেলপথ এবং তারাতলা – মাঝেরহাট মেট্রো রেলপথের উদ্বোধন করবেন। পুনে মেট্রো, কোচি মেট্রো, আগ্রা মেট্রোর বেশ কয়েকটি প্রকল্পের সূচনার পাশাপাশি দিল্লি – মিরাট আরআরটিএস করিডরেরও সূচনা করবেন তিনি। 
কলকাতা মেট্রোর হাওড়া ময়দান – এসপ্ল্যানেড অংশটিতেই রয়েছে বড় কোনো নদীর তলা দিয়ে যাওয়া দেশের প্রথম পরিবহন পথ। হাওড়া মেট্রো স্টেশন ভারতের গভীরতম মেট্রো স্টেশন। তারাতলা – মাঝেরহাট মেট্রো রেলপথে মাঝেরহাট স্টেশনটি নানান দিক থেকে বিশেষ। এই স্টেশনটির নীচে রয়েছে সাধারণ রেললাইন, প্ল্যাটফর্ম এবং খাল। 
বেতিয়ায় প্রধানমন্ত্রীর কর্মসূচি
বিহারের পশ্চিম চম্পারন জেলার বেতিয়ায় প্রধানমন্ত্রী প্রায় ৮,৭০০ কোটি টাকা মূল্যের একাধিক পরিকাঠামো প্রকল্পের সূচনা করবেন। 
ইন্ডিয়ান অয়েলের ১০৯ কিলোমিটার দীর্ঘ মুজফ্ফরপুর – মোতিহারি এলপিজি পাইপ লাইন এবং ইন্ডিয়ান অয়েলের এলপিজি বটলিং প্ল্যান্ট ও মজুত ভান্ডারের উদ্বোধন করবেন তিনি। নতুন এই পাইপলাইনটি নেপালে পেট্রোপণ্য রপ্তানিতে বিশেষ ভূমিকা নেবে। এছাড়াও প্রধানমন্ত্রী সেখানে বেশ কয়েকটি সড়ক ও রেল প্রকল্পের সূচনা করবেন।  

 

Explore More
৭৮ তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে নয়াদিল্লির লালকেল্লার প্রাকার থেকে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ ১৫ই আগস্ট , ২০২৪

জনপ্রিয় ভাষণ

৭৮ তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে নয়াদিল্লির লালকেল্লার প্রাকার থেকে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ ১৫ই আগস্ট , ২০২৪
PLI, Make in India schemes attracting foreign investors to India: CII

Media Coverage

PLI, Make in India schemes attracting foreign investors to India: CII
NM on the go

Nm on the go

Always be the first to hear from the PM. Get the App Now!
...
Text of PM Modi's address at the Parliament of Guyana
November 21, 2024

Hon’ble Speaker, मंज़ूर नादिर जी,
Hon’ble Prime Minister,मार्क एंथनी फिलिप्स जी,
Hon’ble, वाइस प्रेसिडेंट भरत जगदेव जी,
Hon’ble Leader of the Opposition,
Hon’ble Ministers,
Members of the Parliament,
Hon’ble The चांसलर ऑफ द ज्यूडिशियरी,
अन्य महानुभाव,
देवियों और सज्जनों,

गयाना की इस ऐतिहासिक पार्लियामेंट में, आप सभी ने मुझे अपने बीच आने के लिए निमंत्रित किया, मैं आपका बहुत-बहुत आभारी हूं। कल ही गयाना ने मुझे अपना सर्वोच्च सम्मान दिया है। मैं इस सम्मान के लिए भी आप सभी का, गयाना के हर नागरिक का हृदय से आभार व्यक्त करता हूं। गयाना का हर नागरिक मेरे लिए ‘स्टार बाई’ है। यहां के सभी नागरिकों को धन्यवाद! ये सम्मान मैं भारत के प्रत्येक नागरिक को समर्पित करता हूं।

साथियों,

भारत और गयाना का नाता बहुत गहरा है। ये रिश्ता, मिट्टी का है, पसीने का है,परिश्रम का है करीब 180 साल पहले, किसी भारतीय का पहली बार गयाना की धरती पर कदम पड़ा था। उसके बाद दुख में,सुख में,कोई भी परिस्थिति हो, भारत और गयाना का रिश्ता, आत्मीयता से भरा रहा है। India Arrival Monument इसी आत्मीय जुड़ाव का प्रतीक है। अब से कुछ देर बाद, मैं वहां जाने वाला हूं,

साथियों,

आज मैं भारत के प्रधानमंत्री के रूप में आपके बीच हूं, लेकिन 24 साल पहले एक जिज्ञासु के रूप में मुझे इस खूबसूरत देश में आने का अवसर मिला था। आमतौर पर लोग ऐसे देशों में जाना पसंद करते हैं, जहां तामझाम हो, चकाचौंध हो। लेकिन मुझे गयाना की विरासत को, यहां के इतिहास को जानना था,समझना था, आज भी गयाना में कई लोग मिल जाएंगे, जिन्हें मुझसे हुई मुलाकातें याद होंगीं, मेरी तब की यात्रा से बहुत सी यादें जुड़ी हुई हैं, यहां क्रिकेट का पैशन, यहां का गीत-संगीत, और जो बात मैं कभी नहीं भूल सकता, वो है चटनी, चटनी भारत की हो या फिर गयाना की, वाकई कमाल की होती है,

साथियों,

बहुत कम ऐसा होता है, जब आप किसी दूसरे देश में जाएं,और वहां का इतिहास आपको अपने देश के इतिहास जैसा लगे,पिछले दो-ढाई सौ साल में भारत और गयाना ने एक जैसी गुलामी देखी, एक जैसा संघर्ष देखा, दोनों ही देशों में गुलामी से मुक्ति की एक जैसी ही छटपटाहट भी थी, आजादी की लड़ाई में यहां भी,औऱ वहां भी, कितने ही लोगों ने अपना जीवन समर्पित कर दिया, यहां गांधी जी के करीबी सी एफ एंड्रूज हों, ईस्ट इंडियन एसोसिएशन के अध्यक्ष जंग बहादुर सिंह हों, सभी ने गुलामी से मुक्ति की ये लड़ाई मिलकर लड़ी,आजादी पाई। औऱ आज हम दोनों ही देश,दुनिया में डेमोक्रेसी को मज़बूत कर रहे हैं। इसलिए आज गयाना की संसद में, मैं आप सभी का,140 करोड़ भारतवासियों की तरफ से अभिनंदन करता हूं, मैं गयाना संसद के हर प्रतिनिधि को बधाई देता हूं। गयाना में डेमोक्रेसी को मजबूत करने के लिए आपका हर प्रयास, दुनिया के विकास को मजबूत कर रहा है।

साथियों,

डेमोक्रेसी को मजबूत बनाने के प्रयासों के बीच, हमें आज वैश्विक परिस्थितियों पर भी लगातार नजर ऱखनी है। जब भारत और गयाना आजाद हुए थे, तो दुनिया के सामने अलग तरह की चुनौतियां थीं। आज 21वीं सदी की दुनिया के सामने, अलग तरह की चुनौतियां हैं।
दूसरे विश्व युद्ध के बाद बनी व्यवस्थाएं और संस्थाएं,ध्वस्त हो रही हैं, कोरोना के बाद जहां एक नए वर्ल्ड ऑर्डर की तरफ बढ़ना था, दुनिया दूसरी ही चीजों में उलझ गई, इन परिस्थितियों में,आज विश्व के सामने, आगे बढ़ने का सबसे मजबूत मंत्र है-"Democracy First- Humanity First” "Democracy First की भावना हमें सिखाती है कि सबको साथ लेकर चलो,सबको साथ लेकर सबके विकास में सहभागी बनो। Humanity First” की भावना हमारे निर्णयों की दिशा तय करती है, जब हम Humanity First को अपने निर्णयों का आधार बनाते हैं, तो नतीजे भी मानवता का हित करने वाले होते हैं।

साथियों,

हमारी डेमोक्रेटिक वैल्यूज इतनी मजबूत हैं कि विकास के रास्ते पर चलते हुए हर उतार-चढ़ाव में हमारा संबल बनती हैं। एक इंक्लूसिव सोसायटी के निर्माण में डेमोक्रेसी से बड़ा कोई माध्यम नहीं। नागरिकों का कोई भी मत-पंथ हो, उसका कोई भी बैकग्राउंड हो, डेमोक्रेसी हर नागरिक को उसके अधिकारों की रक्षा की,उसके उज्जवल भविष्य की गारंटी देती है। और हम दोनों देशों ने मिलकर दिखाया है कि डेमोक्रेसी सिर्फ एक कानून नहीं है,सिर्फ एक व्यवस्था नहीं है, हमने दिखाया है कि डेमोक्रेसी हमारे DNA में है, हमारे विजन में है, हमारे आचार-व्यवहार में है।

साथियों,

हमारी ह्यूमन सेंट्रिक अप्रोच,हमें सिखाती है कि हर देश,हर देश के नागरिक उतने ही अहम हैं, इसलिए, जब विश्व को एकजुट करने की बात आई, तब भारत ने अपनी G-20 प्रेसीडेंसी के दौरान One Earth, One Family, One Future का मंत्र दिया। जब कोरोना का संकट आया, पूरी मानवता के सामने चुनौती आई, तब भारत ने One Earth, One Health का संदेश दिया। जब क्लाइमेट से जुड़े challenges में हर देश के प्रयासों को जोड़ना था, तब भारत ने वन वर्ल्ड, वन सन, वन ग्रिड का विजन रखा, जब दुनिया को प्राकृतिक आपदाओं से बचाने के लिए सामूहिक प्रयास जरूरी हुए, तब भारत ने CDRI यानि कोएलिशन फॉर डिज़ास्टर रज़ीलिएंट इंफ्रास्ट्रक्चर का initiative लिया। जब दुनिया में pro-planet people का एक बड़ा नेटवर्क तैयार करना था, तब भारत ने मिशन LiFE जैसा एक global movement शुरु किया,

साथियों,

"Democracy First- Humanity First” की इसी भावना पर चलते हुए, आज भारत विश्वबंधु के रूप में विश्व के प्रति अपना कर्तव्य निभा रहा है। दुनिया के किसी भी देश में कोई भी संकट हो, हमारा ईमानदार प्रयास होता है कि हम फर्स्ट रिस्पॉन्डर बनकर वहां पहुंचे। आपने कोरोना का वो दौर देखा है, जब हर देश अपने-अपने बचाव में ही जुटा था। तब भारत ने दुनिया के डेढ़ सौ से अधिक देशों के साथ दवाएं और वैक्सीन्स शेयर कीं। मुझे संतोष है कि भारत, उस मुश्किल दौर में गयाना की जनता को भी मदद पहुंचा सका। दुनिया में जहां-जहां युद्ध की स्थिति आई,भारत राहत और बचाव के लिए आगे आया। श्रीलंका हो, मालदीव हो, जिन भी देशों में संकट आया, भारत ने आगे बढ़कर बिना स्वार्थ के मदद की, नेपाल से लेकर तुर्की और सीरिया तक, जहां-जहां भूकंप आए, भारत सबसे पहले पहुंचा है। यही तो हमारे संस्कार हैं, हम कभी भी स्वार्थ के साथ आगे नहीं बढ़े, हम कभी भी विस्तारवाद की भावना से आगे नहीं बढ़े। हम Resources पर कब्जे की, Resources को हड़पने की भावना से हमेशा दूर रहे हैं। मैं मानता हूं,स्पेस हो,Sea हो, ये यूनीवर्सल कन्फ्लिक्ट के नहीं बल्कि यूनिवर्सल को-ऑपरेशन के विषय होने चाहिए। दुनिया के लिए भी ये समय,Conflict का नहीं है, ये समय, Conflict पैदा करने वाली Conditions को पहचानने और उनको दूर करने का है। आज टेरेरिज्म, ड्रग्स, सायबर क्राइम, ऐसी कितनी ही चुनौतियां हैं, जिनसे मुकाबला करके ही हम अपनी आने वाली पीढ़ियों का भविष्य संवार पाएंगे। और ये तभी संभव है, जब हम Democracy First- Humanity First को सेंटर स्टेज देंगे।

साथियों,

भारत ने हमेशा principles के आधार पर, trust और transparency के आधार पर ही अपनी बात की है। एक भी देश, एक भी रीजन पीछे रह गया, तो हमारे global goals कभी हासिल नहीं हो पाएंगे। तभी भारत कहता है – Every Nation Matters ! इसलिए भारत, आयलैंड नेशन्स को Small Island Nations नहीं बल्कि Large ओशिन कंट्रीज़ मानता है। इसी भाव के तहत हमने इंडियन ओशन से जुड़े आयलैंड देशों के लिए सागर Platform बनाया। हमने पैसिफिक ओशन के देशों को जोड़ने के लिए भी विशेष फोरम बनाया है। इसी नेक नीयत से भारत ने जी-20 की प्रेसिडेंसी के दौरान अफ्रीकन यूनियन को जी-20 में शामिल कराकर अपना कर्तव्य निभाया।

साथियों,

आज भारत, हर तरह से वैश्विक विकास के पक्ष में खड़ा है,शांति के पक्ष में खड़ा है, इसी भावना के साथ आज भारत, ग्लोबल साउथ की भी आवाज बना है। भारत का मत है कि ग्लोबल साउथ ने अतीत में बहुत कुछ भुगता है। हमने अतीत में अपने स्वभाव औऱ संस्कारों के मुताबिक प्रकृति को सुरक्षित रखते हुए प्रगति की। लेकिन कई देशों ने Environment को नुकसान पहुंचाते हुए अपना विकास किया। आज क्लाइमेट चेंज की सबसे बड़ी कीमत, ग्लोबल साउथ के देशों को चुकानी पड़ रही है। इस असंतुलन से दुनिया को निकालना बहुत आवश्यक है।

साथियों,

भारत हो, गयाना हो, हमारी भी विकास की आकांक्षाएं हैं, हमारे सामने अपने लोगों के लिए बेहतर जीवन देने के सपने हैं। इसके लिए ग्लोबल साउथ की एकजुट आवाज़ बहुत ज़रूरी है। ये समय ग्लोबल साउथ के देशों की Awakening का समय है। ये समय हमें एक Opportunity दे रहा है कि हम एक साथ मिलकर एक नया ग्लोबल ऑर्डर बनाएं। और मैं इसमें गयाना की,आप सभी जनप्रतिनिधियों की भी बड़ी भूमिका देख रहा हूं।

साथियों,

यहां अनेक women members मौजूद हैं। दुनिया के फ्यूचर को, फ्यूचर ग्रोथ को, प्रभावित करने वाला एक बहुत बड़ा फैक्टर दुनिया की आधी आबादी है। बीती सदियों में महिलाओं को Global growth में कंट्रीब्यूट करने का पूरा मौका नहीं मिल पाया। इसके कई कारण रहे हैं। ये किसी एक देश की नहीं,सिर्फ ग्लोबल साउथ की नहीं,बल्कि ये पूरी दुनिया की कहानी है।
लेकिन 21st सेंचुरी में, global prosperity सुनिश्चित करने में महिलाओं की बहुत बड़ी भूमिका होने वाली है। इसलिए, अपनी G-20 प्रेसीडेंसी के दौरान, भारत ने Women Led Development को एक बड़ा एजेंडा बनाया था।

साथियों,

भारत में हमने हर सेक्टर में, हर स्तर पर, लीडरशिप की भूमिका देने का एक बड़ा अभियान चलाया है। भारत में हर सेक्टर में आज महिलाएं आगे आ रही हैं। पूरी दुनिया में जितने पायलट्स हैं, उनमें से सिर्फ 5 परसेंट महिलाएं हैं। जबकि भारत में जितने पायलट्स हैं, उनमें से 15 परसेंट महिलाएं हैं। भारत में बड़ी संख्या में फाइटर पायलट्स महिलाएं हैं। दुनिया के विकसित देशों में भी साइंस, टेक्नॉलॉजी, इंजीनियरिंग, मैथ्स यानि STEM graduates में 30-35 परसेंट ही women हैं। भारत में ये संख्या फोर्टी परसेंट से भी ऊपर पहुंच चुकी है। आज भारत के बड़े-बड़े स्पेस मिशन की कमान महिला वैज्ञानिक संभाल रही हैं। आपको ये जानकर भी खुशी होगी कि भारत ने अपनी पार्लियामेंट में महिलाओं को रिजर्वेशन देने का भी कानून पास किया है। आज भारत में डेमोक्रेटिक गवर्नेंस के अलग-अलग लेवल्स पर महिलाओं का प्रतिनिधित्व है। हमारे यहां लोकल लेवल पर पंचायती राज है, लोकल बॉड़ीज़ हैं। हमारे पंचायती राज सिस्टम में 14 लाख से ज्यादा यानि One point four five मिलियन Elected Representatives, महिलाएं हैं। आप कल्पना कर सकते हैं, गयाना की कुल आबादी से भी करीब-करीब दोगुनी आबादी में हमारे यहां महिलाएं लोकल गवर्नेंट को री-प्रजेंट कर रही हैं।

साथियों,

गयाना Latin America के विशाल महाद्वीप का Gateway है। आप भारत और इस विशाल महाद्वीप के बीच अवसरों और संभावनाओं का एक ब्रिज बन सकते हैं। हम एक साथ मिलकर, भारत और Caricom की Partnership को और बेहतर बना सकते हैं। कल ही गयाना में India-Caricom Summit का आयोजन हुआ है। हमने अपनी साझेदारी के हर पहलू को और मजबूत करने का फैसला लिया है।

साथियों,

गयाना के विकास के लिए भी भारत हर संभव सहयोग दे रहा है। यहां के इंफ्रास्ट्रक्चर में निवेश हो, यहां की कैपेसिटी बिल्डिंग में निवेश हो भारत और गयाना मिलकर काम कर रहे हैं। भारत द्वारा दी गई ferry हो, एयरक्राफ्ट हों, ये आज गयाना के बहुत काम आ रहे हैं। रीन्युएबल एनर्जी के सेक्टर में, सोलर पावर के क्षेत्र में भी भारत बड़ी मदद कर रहा है। आपने t-20 क्रिकेट वर्ल्ड कप का शानदार आयोजन किया है। भारत को खुशी है कि स्टेडियम के निर्माण में हम भी सहयोग दे पाए।

साथियों,

डवलपमेंट से जुड़ी हमारी ये पार्टनरशिप अब नए दौर में प्रवेश कर रही है। भारत की Energy डिमांड तेज़ी से बढ़ रही हैं, और भारत अपने Sources को Diversify भी कर रहा है। इसमें गयाना को हम एक महत्वपूर्ण Energy Source के रूप में देख रहे हैं। हमारे Businesses, गयाना में और अधिक Invest करें, इसके लिए भी हम निरंतर प्रयास कर रहे हैं।

साथियों,

आप सभी ये भी जानते हैं, भारत के पास एक बहुत बड़ी Youth Capital है। भारत में Quality Education और Skill Development Ecosystem है। भारत को, गयाना के ज्यादा से ज्यादा Students को Host करने में खुशी होगी। मैं आज गयाना की संसद के माध्यम से,गयाना के युवाओं को, भारतीय इनोवेटर्स और वैज्ञानिकों के साथ मिलकर काम करने के लिए भी आमंत्रित करता हूँ। Collaborate Globally And Act Locally, हम अपने युवाओं को इसके लिए Inspire कर सकते हैं। हम Creative Collaboration के जरिए Global Challenges के Solutions ढूंढ सकते हैं।

साथियों,

गयाना के महान सपूत श्री छेदी जगन ने कहा था, हमें अतीत से सबक लेते हुए अपना वर्तमान सुधारना होगा और भविष्य की मजबूत नींव तैयार करनी होगी। हम दोनों देशों का साझा अतीत, हमारे सबक,हमारा वर्तमान, हमें जरूर उज्जवल भविष्य की तरफ ले जाएंगे। इन्हीं शब्दों के साथ मैं अपनी बात समाप्त करता हूं, मैं आप सभी को भारत आने के लिए भी निमंत्रित करूंगा, मुझे गयाना के ज्यादा से ज्यादा जनप्रतिनिधियों का भारत में स्वागत करते हुए खुशी होगी। मैं एक बार फिर गयाना की संसद का, आप सभी जनप्रतिनिधियों का, बहुत-बहुत आभार, बहुत बहुत धन्यवाद।