PM to inaugurate, dedicate the nation and lay the foundation stone of multiple development projects worth more than Rs 20,000 crore in Tamil Nadu
Multiple projects related to rail, road, oil and gas and shipping sectors in Tamil Nadu to be dedicated to Nation
PM to inaugurate the New Terminal Building at Tiruchirappalli International Airport
PM to dedicate to the nation indigenously developed Demonstration Fast Reactor Fuel Reprocessing Plant (DFRP) at IGCAR, Kalpakkam
PM to address 38th Convocation Ceremony of Bharathidasan University
PM to inaugurate and lay the foundation stone of development projects worth more than Rs 1150 crore in Lakshadweep
Lakshadweep islands to benefit with development projects related to telecommunications, drinking water, solar power and health sectors, among others
For the first time since independence, Lakshadweep to be connected through Submarine Optic Fibre Cable

প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী আগামী ২ ও ৩ জানুয়ারি, ২০২৪-এ তামিলনাড়ু ও লাক্ষাদ্বীপ সফর করবেন।

২ জানুয়ারি, ২০২৪-এ সকাল ১০-৩০ মিনিট নাগাদ প্রধানমন্ত্রী তামিলনাড়ুর তিরুচিরাপল্লিতে পৌঁছবেন। তিরুচিরাপল্লির ভারতীদশন বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩৮তম সমাবর্তন উৎসবে তিনিই হবেন প্রধান অতিথি। দুপুর ২টো নাগাদ তিরুচিরাপল্লিতে একটি প্রকাশ্য অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী বিমান, রেল, সড়ক, তেল ও গ্যাস, জাহাজ এবং উচ্চ শিক্ষাক্ষেত্র-কেন্দ্রিক ১৯ হাজার ৮৫০ কোটির বেশি টাকা মূল্যের একাধিক উন্নয়ন প্রকল্প জাতির উদ্দেশে উৎসর্গ ও শিলান্যাস করবেন। দুপুর ৩-১৫ মিনিট নাগাদ প্রধানমন্ত্রী লাক্ষাদ্বীপের অগত্তি-তে পৌঁছবেন। সেখানে তিনি একটি জনসভায় ভাষণ দেবেন। ৩ জানুয়ারি, ২০২৪-এ দুপুর ১২টায় প্রধানমন্ত্রী লাক্ষাদ্বীপের কাভারাত্তিতে পৌঁছবেন। সেখানে টেলি-যোগাযোগ, পানীয় জল, সৌরশক্তি এবং স্বাস্থ্য সহ একাধিক উন্নয়ন প্রকল্পের শিলান্যাস ও জাতির উদ্দেশে উৎসর্গ করবেন।

তামিলনাড়ুতে প্রধানমন্ত্রী

তিরুচিরাপল্লির ভারতীদশন বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩৮তম সমাবর্তন অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী বিশ্ববিদ্যালয়ের মেধাবী ছাত্রছাত্রীদের পুরস্কার প্রদান করবেন। অনুষ্ঠানে ভাষণ দেবেন তিনি।

তিরুচিরাপল্লির জনসভায় প্রধানমন্ত্রী তিরুচিরাপল্লি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের নতুন টার্মিনাল ভবনের উদ্বোধন করবেন। ১,১০০ কোটি টাকার বেশি মূল্যে নির্মিত দ্বিস্তরীয় নতুন আন্তর্জাতিক টার্মিনাল ভবনটিতে বছরে ৪৪ লক্ষের বেশি যাত্রী যাতায়াত করতে পারবেন এবং ব্যস্ত সময়ে ৩,৫০০ যাত্রীর পরিষেবা মেটাতে সক্ষম হবে এই বিমানবন্দর। নতুন ভবনে অত্যাধুনিক সুবিধা এবং যাত্রী স্বাচ্ছন্দ্যের ব্যবস্থা থাকবে।

প্রধানমন্ত্রী একাধিক রেল প্রকল্প জাতির উদ্দেশে উৎসর্গ করবেন। এর মধ্যে রয়েছে - সালেম-ম্যাগনেসাইট জংশন-ওমালুর-মেত্তুর ড্যাম শাখায় ৪১.৪ কিলোমিটার রেলপথের ডাবলিং প্রকল্প; মাদুরাই-তুতিকোরিন ১০৭ কিলোমিটার রেলপথের ডাবলিং প্রকল্প; এবং তিনটি রেলপথের বৈদ্যুতিকীকরণ যেমন, তিরুচিরাপল্লি-মনমাদুরাই-বিরুধুনগর; বিরুধুনগর-তেনকাশী জংশন; সেনগোট্টাই-তেনকাশী জংশন-তিরুনেলভেলি-তিরুচেন্দুর। এই রেল প্রকল্পগুলি যাত্রী এবং পণ্য পরিবহণ ব্যবস্থা উন্নত করতে সাহায্য করবে এবং তামিলনাড়ুর অর্থনৈতিক উন্নয়ন এবং কর্মসংস্থানে সহায়ক হবে।

প্রধানমন্ত্রী জাতির উদ্দেশে পাঁচটি সড়ক পথ প্রকল্প উৎসর্গ করবেন। এই প্রকল্পগুলির মধ্যে রয়েছে - ৮১ নম্বর জাতীয় সড়কের ত্রিচি-কাল্লাগাম শাখার ৩৯ কিলোমিটার অংশের সম্প্রসারণ; ঐ একই জাতীয় সড়কের কাল্লাগাম-মীনসুরুত্তি শাখার ৬০ কিলোমিটার দীর্ঘ পথের সম্প্রসারণ; ৭৮৫ নম্বর জাতীয় সড়কের চেত্তিকুলাম-নাথাম অংশের ২৯ কিলোমিটার দীর্ঘ পথের সম্প্রসারণ; ৫৩৬ নম্বর জাতীয় সড়কের কারাইকুড়ি-রামানাথপুরম শাখায় ৮০ কিলোমিটার দীর্ঘ পথের ধার বাঁধানো এবং ১৭৯এ জাতীয় সড়কের সালেম-তিরুপাথুর-বানিয়ামবাদী রোড শাখায় ৪৪ কিলোমিটার দীর্ঘ পথের সম্প্রসারণ। এই সড়ক প্রকল্পগুলি এই অঞ্চলের মানুষের দ্রুত যাতায়াতে সহায়ক এবং ত্রিচি, শ্রীরঙ্গম, চিদম্বরম, রামেশ্বরম, ধনুষ্কোডি, উথিরাকোসামাঙ্গাই, দেবীপট্টিনাম, এড়ওয়াড়ি, মাদুরাই সহ অন্যান্য শিল্পাঞ্চল এবং বাণিজ্যিক অঞ্চলের মধ্যে যোগাযোগ উন্নত করবে।

অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ সড়ক উন্নয়ন প্রকল্পের শিলান্যাসও করবেন। এর মধ্যে আছে - ৩৩২এ জাতীয় সড়কের মোগাইইউ-র থেকে মারাকান্নাম পথে ৩১ কিলোমিটার দীর্ঘ অংশের সম্প্রসারণ। এই রাস্তাটি তামিলনাড়ুর পূর্ব উপকূলের বন্দরগুলিকে যুক্ত করবে। সেইসঙ্গে বিশ্ব ঐতিহ্যের তালিকায় থাকা মামল্লপুরমে সড়ক যোগাযোগ উন্নত করবে এবং কলপক্কম পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের সঙ্গেও যোগাযোগ উন্নত করবে।

প্রধানমন্ত্রী কামরাজ বন্দরের জেনারেল কার্গো দ্বিতীয় বার্থকে জাতির উদ্দেশে উৎসর্গ করবেন। এতে দেশের বাণিজ্য আরও বৃদ্ধি পাবে। যার ফলে হবে অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও কর্মসংস্থান।

অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী ৯ হাজার কোটি টাকার বেশি মূল্যের গুরুত্বপূর্ণ তেল ও প্রাকৃতিক গ্যাস প্রকল্প জাতির উদ্দেশে উৎসর্গ করবেন এবং শিলান্যাস করবেন। জাতির উদ্দেশে উৎসর্গ করা হবে যে দুটি প্রকল্প সেগুলি হল – ইন্ডিয়ান অয়েলের ৪৮৮ কিলোমিটার দীর্ঘ প্রাকৃতিক গ্যাস পাইপলাইন এবং হিন্দুস্তান পেট্রোলিয়ামের ৬৯৭ কিলোমিটার দীর্ঘ পেট্রোলিয়াম পাইপলাইন।

এছাড়া, যে প্রকল্পগুলির শিলান্যাস করা হবে তার মধ্যে আছে - কোচি-কোট্টানাদ-ব্যাঙ্গালোর-ম্যাঙ্গালোর গ্যাস পাইপলাইনের কৃষ্ণগিরি থেকে কোয়েম্বাটুর অংশের ৩২৩ কিলোমিটার দীর্ঘ প্রাকৃতিক গ্যাস পাইপলাইনের নির্মাণ এবং চেন্নাইয়ের ভাল্লুরে প্রস্তাবিত তৃণমূল স্তরের টার্মিনালের জন্য পিওএল পাইপলাইনের অভিন্ন করিডর। তেল ও প্রাকৃতিক গ্যাস ক্ষেত্রের এই প্রকল্পগুলি এই অঞ্চলের শিল্পগত, অভ্যন্তরীণ এবং বাণিজ্যিক প্রয়োজন মেটানোর উদ্দেশ্যে একটি পদক্ষেপ। এতে এই অঞ্চলে কর্মসংস্থান বৃদ্ধি পাবে।

প্রধানমন্ত্রী কলপক্কমে ইন্দিরা গান্ধী সেন্টার ফর অ্যাটমিক রিসার্চ-এ ডেমন্সট্রেশন ফাস্ট রিঅ্যাক্টর ফুয়েল রিপ্রসেসিং প্লান্ট (ডিএফআরপি) জাতির উদ্দেশে উৎসর্গ করবেন। ৪০০ কোটি টাকায় নির্মিত হয়েছে ডিএফআরপি। এর নকশাটি অনন্য, যা বিশ্বে একেবারেই অভিনব এবং এটি দ্রুত চুল্লি থেকে নির্গত কার্বাইড এবং অক্সাইড জ্বালানি দুটিকেই পুনঃপ্রক্রিয়াজাত করতে সক্ষম। এই নকশাটি পুরোপুরি ভারতীয় বিজ্ঞানীদের দ্বারা তৈরি। বাণিজ্যিকভাবে আরও বড় ফাস্ট রিঅ্যাক্টর ফুয়েল রিপ্রসেসিং প্লান্ট তৈরি করার লক্ষ্যে এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ।

অন্য প্রকল্পগুলির মধ্যে প্রধানমন্ত্রী তিরুচিরাপল্লিতে ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ টেকনলজি (এনআইটি)-তে ‘অ্যামেথিস্ট’ নামে ৫০০ শয্যার একটি ছাত্রাবাসের উদ্বোধন করবেন।

লাক্ষাদ্বীপে প্রধানমন্ত্রী

লাক্ষাদ্বীপ সফরে প্রধানমন্ত্রী ১,১৫০ কোটি টাকা বেশি মূল্যের উন্নয়ন প্রকল্প জাতির উদ্দেশে উৎসর্গ করবেন এবং শিলান্যাস করবেন।

রূপান্তরকারী পদক্ষেপ হিসেবে প্রধানমন্ত্রী লাক্ষাদ্বীপে ইন্টারনেটের শ্লথ গতির সমস্যার মোকাবিলায় ২০২০-র আগস্টে স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে লালকেল্লা থেকে দেওয়া ভাষণে কোচি-লাক্ষাদ্বীপ সাবমেরিন অপটিক্যাল ফাইবার কানেকশন প্রকল্পের ঘোষণা করেছিলেন। সেই প্রকল্প এখন সম্পূর্ণ হয়েছে এবং তার উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী। এতে ইন্টারনেটের গতি বাড়বে ১০০ গুণের বেশি (প্রতি সেকেন্ডে ১.৭ জিবি থেকে প্রতি সেকেন্ডে ২০০ জিবি)। স্বাধীনতার পর এই প্রথম লাক্ষাদ্বীপ সাবমেরিন অপটিক ফাইবার কেবলের দ্বারা যুক্ত হবে। এই সাবমেরিন ওএফসি-টি লাক্ষাদ্বীপে যোগাযোগের পরিকাঠামোয় আমূল পরিবর্তন নিশ্চিত করবে। ইন্টারনেট পরিষেবা, টেলি-মেডিসিন, ই-গভর্ন্যান্স, শিক্ষা সংক্রান্ত উদ্যোগ, ডিজিটাল ব্যাঙ্কিং, ডিজিটাল কারেন্সি ব্যবহার, ডিজিটাল সাক্ষরতা ইত্যাদি দ্রুত এবং নির্ভরযোগ্য হবে।

প্রধানমন্ত্রী কাদমাতে লো টেম্পারেচার থার্মাল ডি-স্যালিনেশন (এলটিটিডি) প্লান্টটি জাতির উদ্দেশে উৎসর্গ করবেন। এটিতে প্রতিদিন ১.৫ লক্ষ লিটার স্বচ্ছ পানীয় জল উৎপাদন হবে। প্রধানমন্ত্রী অগত্তি এবং মিনিকয় দ্বীপের প্রত্যেকটি পরিবারে নলবাহিত জল পৌঁছে দেওয়ার প্রকল্প জাতির উদ্দেশে উৎসর্গ করবেন। যেহেতু লাক্ষাদ্বীপ একটি প্রবাল দ্বীপ, সেজন্য সেখানে পরিশ্রুত পানীয় জলের একটি সমস্যা ছিল। এখানে মাটির তলায় জল খুবই সীমিত। এই পানীয় জল প্রকল্প দ্বীপের পর্যটন সম্ভাবনা বৃদ্ধি করবে, সেইসঙ্গে স্থানীয়ভাবে কর্মসংস্থান বৃদ্ধির সুবিধা হবে।

এছাড়া জাতির উদ্দেশে উৎসর্গ করা হবে কাভারাত্তির সৌরশক্তি কেন্দ্র, যেটি লাক্ষাদ্বীপের প্রথম ব্যাটারি-নির্ভর সৌরশক্তি প্রকল্প। এতে ডিজেল-নির্ভর বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্রের ওপর নির্ভরতা কমবে। এছাড়া জাতির উদ্দেশে উৎসর্গ করা হবে কাভারাত্তিতে ইন্ডিয়া রিজার্ভ ব্যাটালিয়ন প্রাঙ্গণে একটি নতুন প্রশাসনিক ব্লক এবং ৮০ জনের ব্যারাকের।

কালপেনিতে প্রাথমিক স্বাস্থ্য পরিষেবা কেন্দ্রের পুনর্নির্মাণের শিলান্যাস করবেন প্রধানমন্ত্রী এবং আন্দ্রথ, চেতলাত, কাদমাত, অগত্তি এবং মিনিকয় – এই পাঁচটি দ্বীপে পাঁচটি আদর্শ অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্র (নন্দঘর) নির্মাণের শিলান্যাস করবেন তিনি।

 

Explore More
৭৮ তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে নয়াদিল্লির লালকেল্লার প্রাকার থেকে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ ১৫ই আগস্ট , ২০২৪

জনপ্রিয় ভাষণ

৭৮ তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে নয়াদিল্লির লালকেল্লার প্রাকার থেকে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ ১৫ই আগস্ট , ২০২৪
PLI, Make in India schemes attracting foreign investors to India: CII

Media Coverage

PLI, Make in India schemes attracting foreign investors to India: CII
NM on the go

Nm on the go

Always be the first to hear from the PM. Get the App Now!
...
Text of PM Modi's address at the Parliament of Guyana
November 21, 2024

Hon’ble Speaker, मंज़ूर नादिर जी,
Hon’ble Prime Minister,मार्क एंथनी फिलिप्स जी,
Hon’ble, वाइस प्रेसिडेंट भरत जगदेव जी,
Hon’ble Leader of the Opposition,
Hon’ble Ministers,
Members of the Parliament,
Hon’ble The चांसलर ऑफ द ज्यूडिशियरी,
अन्य महानुभाव,
देवियों और सज्जनों,

गयाना की इस ऐतिहासिक पार्लियामेंट में, आप सभी ने मुझे अपने बीच आने के लिए निमंत्रित किया, मैं आपका बहुत-बहुत आभारी हूं। कल ही गयाना ने मुझे अपना सर्वोच्च सम्मान दिया है। मैं इस सम्मान के लिए भी आप सभी का, गयाना के हर नागरिक का हृदय से आभार व्यक्त करता हूं। गयाना का हर नागरिक मेरे लिए ‘स्टार बाई’ है। यहां के सभी नागरिकों को धन्यवाद! ये सम्मान मैं भारत के प्रत्येक नागरिक को समर्पित करता हूं।

साथियों,

भारत और गयाना का नाता बहुत गहरा है। ये रिश्ता, मिट्टी का है, पसीने का है,परिश्रम का है करीब 180 साल पहले, किसी भारतीय का पहली बार गयाना की धरती पर कदम पड़ा था। उसके बाद दुख में,सुख में,कोई भी परिस्थिति हो, भारत और गयाना का रिश्ता, आत्मीयता से भरा रहा है। India Arrival Monument इसी आत्मीय जुड़ाव का प्रतीक है। अब से कुछ देर बाद, मैं वहां जाने वाला हूं,

साथियों,

आज मैं भारत के प्रधानमंत्री के रूप में आपके बीच हूं, लेकिन 24 साल पहले एक जिज्ञासु के रूप में मुझे इस खूबसूरत देश में आने का अवसर मिला था। आमतौर पर लोग ऐसे देशों में जाना पसंद करते हैं, जहां तामझाम हो, चकाचौंध हो। लेकिन मुझे गयाना की विरासत को, यहां के इतिहास को जानना था,समझना था, आज भी गयाना में कई लोग मिल जाएंगे, जिन्हें मुझसे हुई मुलाकातें याद होंगीं, मेरी तब की यात्रा से बहुत सी यादें जुड़ी हुई हैं, यहां क्रिकेट का पैशन, यहां का गीत-संगीत, और जो बात मैं कभी नहीं भूल सकता, वो है चटनी, चटनी भारत की हो या फिर गयाना की, वाकई कमाल की होती है,

साथियों,

बहुत कम ऐसा होता है, जब आप किसी दूसरे देश में जाएं,और वहां का इतिहास आपको अपने देश के इतिहास जैसा लगे,पिछले दो-ढाई सौ साल में भारत और गयाना ने एक जैसी गुलामी देखी, एक जैसा संघर्ष देखा, दोनों ही देशों में गुलामी से मुक्ति की एक जैसी ही छटपटाहट भी थी, आजादी की लड़ाई में यहां भी,औऱ वहां भी, कितने ही लोगों ने अपना जीवन समर्पित कर दिया, यहां गांधी जी के करीबी सी एफ एंड्रूज हों, ईस्ट इंडियन एसोसिएशन के अध्यक्ष जंग बहादुर सिंह हों, सभी ने गुलामी से मुक्ति की ये लड़ाई मिलकर लड़ी,आजादी पाई। औऱ आज हम दोनों ही देश,दुनिया में डेमोक्रेसी को मज़बूत कर रहे हैं। इसलिए आज गयाना की संसद में, मैं आप सभी का,140 करोड़ भारतवासियों की तरफ से अभिनंदन करता हूं, मैं गयाना संसद के हर प्रतिनिधि को बधाई देता हूं। गयाना में डेमोक्रेसी को मजबूत करने के लिए आपका हर प्रयास, दुनिया के विकास को मजबूत कर रहा है।

साथियों,

डेमोक्रेसी को मजबूत बनाने के प्रयासों के बीच, हमें आज वैश्विक परिस्थितियों पर भी लगातार नजर ऱखनी है। जब भारत और गयाना आजाद हुए थे, तो दुनिया के सामने अलग तरह की चुनौतियां थीं। आज 21वीं सदी की दुनिया के सामने, अलग तरह की चुनौतियां हैं।
दूसरे विश्व युद्ध के बाद बनी व्यवस्थाएं और संस्थाएं,ध्वस्त हो रही हैं, कोरोना के बाद जहां एक नए वर्ल्ड ऑर्डर की तरफ बढ़ना था, दुनिया दूसरी ही चीजों में उलझ गई, इन परिस्थितियों में,आज विश्व के सामने, आगे बढ़ने का सबसे मजबूत मंत्र है-"Democracy First- Humanity First” "Democracy First की भावना हमें सिखाती है कि सबको साथ लेकर चलो,सबको साथ लेकर सबके विकास में सहभागी बनो। Humanity First” की भावना हमारे निर्णयों की दिशा तय करती है, जब हम Humanity First को अपने निर्णयों का आधार बनाते हैं, तो नतीजे भी मानवता का हित करने वाले होते हैं।

साथियों,

हमारी डेमोक्रेटिक वैल्यूज इतनी मजबूत हैं कि विकास के रास्ते पर चलते हुए हर उतार-चढ़ाव में हमारा संबल बनती हैं। एक इंक्लूसिव सोसायटी के निर्माण में डेमोक्रेसी से बड़ा कोई माध्यम नहीं। नागरिकों का कोई भी मत-पंथ हो, उसका कोई भी बैकग्राउंड हो, डेमोक्रेसी हर नागरिक को उसके अधिकारों की रक्षा की,उसके उज्जवल भविष्य की गारंटी देती है। और हम दोनों देशों ने मिलकर दिखाया है कि डेमोक्रेसी सिर्फ एक कानून नहीं है,सिर्फ एक व्यवस्था नहीं है, हमने दिखाया है कि डेमोक्रेसी हमारे DNA में है, हमारे विजन में है, हमारे आचार-व्यवहार में है।

साथियों,

हमारी ह्यूमन सेंट्रिक अप्रोच,हमें सिखाती है कि हर देश,हर देश के नागरिक उतने ही अहम हैं, इसलिए, जब विश्व को एकजुट करने की बात आई, तब भारत ने अपनी G-20 प्रेसीडेंसी के दौरान One Earth, One Family, One Future का मंत्र दिया। जब कोरोना का संकट आया, पूरी मानवता के सामने चुनौती आई, तब भारत ने One Earth, One Health का संदेश दिया। जब क्लाइमेट से जुड़े challenges में हर देश के प्रयासों को जोड़ना था, तब भारत ने वन वर्ल्ड, वन सन, वन ग्रिड का विजन रखा, जब दुनिया को प्राकृतिक आपदाओं से बचाने के लिए सामूहिक प्रयास जरूरी हुए, तब भारत ने CDRI यानि कोएलिशन फॉर डिज़ास्टर रज़ीलिएंट इंफ्रास्ट्रक्चर का initiative लिया। जब दुनिया में pro-planet people का एक बड़ा नेटवर्क तैयार करना था, तब भारत ने मिशन LiFE जैसा एक global movement शुरु किया,

साथियों,

"Democracy First- Humanity First” की इसी भावना पर चलते हुए, आज भारत विश्वबंधु के रूप में विश्व के प्रति अपना कर्तव्य निभा रहा है। दुनिया के किसी भी देश में कोई भी संकट हो, हमारा ईमानदार प्रयास होता है कि हम फर्स्ट रिस्पॉन्डर बनकर वहां पहुंचे। आपने कोरोना का वो दौर देखा है, जब हर देश अपने-अपने बचाव में ही जुटा था। तब भारत ने दुनिया के डेढ़ सौ से अधिक देशों के साथ दवाएं और वैक्सीन्स शेयर कीं। मुझे संतोष है कि भारत, उस मुश्किल दौर में गयाना की जनता को भी मदद पहुंचा सका। दुनिया में जहां-जहां युद्ध की स्थिति आई,भारत राहत और बचाव के लिए आगे आया। श्रीलंका हो, मालदीव हो, जिन भी देशों में संकट आया, भारत ने आगे बढ़कर बिना स्वार्थ के मदद की, नेपाल से लेकर तुर्की और सीरिया तक, जहां-जहां भूकंप आए, भारत सबसे पहले पहुंचा है। यही तो हमारे संस्कार हैं, हम कभी भी स्वार्थ के साथ आगे नहीं बढ़े, हम कभी भी विस्तारवाद की भावना से आगे नहीं बढ़े। हम Resources पर कब्जे की, Resources को हड़पने की भावना से हमेशा दूर रहे हैं। मैं मानता हूं,स्पेस हो,Sea हो, ये यूनीवर्सल कन्फ्लिक्ट के नहीं बल्कि यूनिवर्सल को-ऑपरेशन के विषय होने चाहिए। दुनिया के लिए भी ये समय,Conflict का नहीं है, ये समय, Conflict पैदा करने वाली Conditions को पहचानने और उनको दूर करने का है। आज टेरेरिज्म, ड्रग्स, सायबर क्राइम, ऐसी कितनी ही चुनौतियां हैं, जिनसे मुकाबला करके ही हम अपनी आने वाली पीढ़ियों का भविष्य संवार पाएंगे। और ये तभी संभव है, जब हम Democracy First- Humanity First को सेंटर स्टेज देंगे।

साथियों,

भारत ने हमेशा principles के आधार पर, trust और transparency के आधार पर ही अपनी बात की है। एक भी देश, एक भी रीजन पीछे रह गया, तो हमारे global goals कभी हासिल नहीं हो पाएंगे। तभी भारत कहता है – Every Nation Matters ! इसलिए भारत, आयलैंड नेशन्स को Small Island Nations नहीं बल्कि Large ओशिन कंट्रीज़ मानता है। इसी भाव के तहत हमने इंडियन ओशन से जुड़े आयलैंड देशों के लिए सागर Platform बनाया। हमने पैसिफिक ओशन के देशों को जोड़ने के लिए भी विशेष फोरम बनाया है। इसी नेक नीयत से भारत ने जी-20 की प्रेसिडेंसी के दौरान अफ्रीकन यूनियन को जी-20 में शामिल कराकर अपना कर्तव्य निभाया।

साथियों,

आज भारत, हर तरह से वैश्विक विकास के पक्ष में खड़ा है,शांति के पक्ष में खड़ा है, इसी भावना के साथ आज भारत, ग्लोबल साउथ की भी आवाज बना है। भारत का मत है कि ग्लोबल साउथ ने अतीत में बहुत कुछ भुगता है। हमने अतीत में अपने स्वभाव औऱ संस्कारों के मुताबिक प्रकृति को सुरक्षित रखते हुए प्रगति की। लेकिन कई देशों ने Environment को नुकसान पहुंचाते हुए अपना विकास किया। आज क्लाइमेट चेंज की सबसे बड़ी कीमत, ग्लोबल साउथ के देशों को चुकानी पड़ रही है। इस असंतुलन से दुनिया को निकालना बहुत आवश्यक है।

साथियों,

भारत हो, गयाना हो, हमारी भी विकास की आकांक्षाएं हैं, हमारे सामने अपने लोगों के लिए बेहतर जीवन देने के सपने हैं। इसके लिए ग्लोबल साउथ की एकजुट आवाज़ बहुत ज़रूरी है। ये समय ग्लोबल साउथ के देशों की Awakening का समय है। ये समय हमें एक Opportunity दे रहा है कि हम एक साथ मिलकर एक नया ग्लोबल ऑर्डर बनाएं। और मैं इसमें गयाना की,आप सभी जनप्रतिनिधियों की भी बड़ी भूमिका देख रहा हूं।

साथियों,

यहां अनेक women members मौजूद हैं। दुनिया के फ्यूचर को, फ्यूचर ग्रोथ को, प्रभावित करने वाला एक बहुत बड़ा फैक्टर दुनिया की आधी आबादी है। बीती सदियों में महिलाओं को Global growth में कंट्रीब्यूट करने का पूरा मौका नहीं मिल पाया। इसके कई कारण रहे हैं। ये किसी एक देश की नहीं,सिर्फ ग्लोबल साउथ की नहीं,बल्कि ये पूरी दुनिया की कहानी है।
लेकिन 21st सेंचुरी में, global prosperity सुनिश्चित करने में महिलाओं की बहुत बड़ी भूमिका होने वाली है। इसलिए, अपनी G-20 प्रेसीडेंसी के दौरान, भारत ने Women Led Development को एक बड़ा एजेंडा बनाया था।

साथियों,

भारत में हमने हर सेक्टर में, हर स्तर पर, लीडरशिप की भूमिका देने का एक बड़ा अभियान चलाया है। भारत में हर सेक्टर में आज महिलाएं आगे आ रही हैं। पूरी दुनिया में जितने पायलट्स हैं, उनमें से सिर्फ 5 परसेंट महिलाएं हैं। जबकि भारत में जितने पायलट्स हैं, उनमें से 15 परसेंट महिलाएं हैं। भारत में बड़ी संख्या में फाइटर पायलट्स महिलाएं हैं। दुनिया के विकसित देशों में भी साइंस, टेक्नॉलॉजी, इंजीनियरिंग, मैथ्स यानि STEM graduates में 30-35 परसेंट ही women हैं। भारत में ये संख्या फोर्टी परसेंट से भी ऊपर पहुंच चुकी है। आज भारत के बड़े-बड़े स्पेस मिशन की कमान महिला वैज्ञानिक संभाल रही हैं। आपको ये जानकर भी खुशी होगी कि भारत ने अपनी पार्लियामेंट में महिलाओं को रिजर्वेशन देने का भी कानून पास किया है। आज भारत में डेमोक्रेटिक गवर्नेंस के अलग-अलग लेवल्स पर महिलाओं का प्रतिनिधित्व है। हमारे यहां लोकल लेवल पर पंचायती राज है, लोकल बॉड़ीज़ हैं। हमारे पंचायती राज सिस्टम में 14 लाख से ज्यादा यानि One point four five मिलियन Elected Representatives, महिलाएं हैं। आप कल्पना कर सकते हैं, गयाना की कुल आबादी से भी करीब-करीब दोगुनी आबादी में हमारे यहां महिलाएं लोकल गवर्नेंट को री-प्रजेंट कर रही हैं।

साथियों,

गयाना Latin America के विशाल महाद्वीप का Gateway है। आप भारत और इस विशाल महाद्वीप के बीच अवसरों और संभावनाओं का एक ब्रिज बन सकते हैं। हम एक साथ मिलकर, भारत और Caricom की Partnership को और बेहतर बना सकते हैं। कल ही गयाना में India-Caricom Summit का आयोजन हुआ है। हमने अपनी साझेदारी के हर पहलू को और मजबूत करने का फैसला लिया है।

साथियों,

गयाना के विकास के लिए भी भारत हर संभव सहयोग दे रहा है। यहां के इंफ्रास्ट्रक्चर में निवेश हो, यहां की कैपेसिटी बिल्डिंग में निवेश हो भारत और गयाना मिलकर काम कर रहे हैं। भारत द्वारा दी गई ferry हो, एयरक्राफ्ट हों, ये आज गयाना के बहुत काम आ रहे हैं। रीन्युएबल एनर्जी के सेक्टर में, सोलर पावर के क्षेत्र में भी भारत बड़ी मदद कर रहा है। आपने t-20 क्रिकेट वर्ल्ड कप का शानदार आयोजन किया है। भारत को खुशी है कि स्टेडियम के निर्माण में हम भी सहयोग दे पाए।

साथियों,

डवलपमेंट से जुड़ी हमारी ये पार्टनरशिप अब नए दौर में प्रवेश कर रही है। भारत की Energy डिमांड तेज़ी से बढ़ रही हैं, और भारत अपने Sources को Diversify भी कर रहा है। इसमें गयाना को हम एक महत्वपूर्ण Energy Source के रूप में देख रहे हैं। हमारे Businesses, गयाना में और अधिक Invest करें, इसके लिए भी हम निरंतर प्रयास कर रहे हैं।

साथियों,

आप सभी ये भी जानते हैं, भारत के पास एक बहुत बड़ी Youth Capital है। भारत में Quality Education और Skill Development Ecosystem है। भारत को, गयाना के ज्यादा से ज्यादा Students को Host करने में खुशी होगी। मैं आज गयाना की संसद के माध्यम से,गयाना के युवाओं को, भारतीय इनोवेटर्स और वैज्ञानिकों के साथ मिलकर काम करने के लिए भी आमंत्रित करता हूँ। Collaborate Globally And Act Locally, हम अपने युवाओं को इसके लिए Inspire कर सकते हैं। हम Creative Collaboration के जरिए Global Challenges के Solutions ढूंढ सकते हैं।

साथियों,

गयाना के महान सपूत श्री छेदी जगन ने कहा था, हमें अतीत से सबक लेते हुए अपना वर्तमान सुधारना होगा और भविष्य की मजबूत नींव तैयार करनी होगी। हम दोनों देशों का साझा अतीत, हमारे सबक,हमारा वर्तमान, हमें जरूर उज्जवल भविष्य की तरफ ले जाएंगे। इन्हीं शब्दों के साथ मैं अपनी बात समाप्त करता हूं, मैं आप सभी को भारत आने के लिए भी निमंत्रित करूंगा, मुझे गयाना के ज्यादा से ज्यादा जनप्रतिनिधियों का भारत में स्वागत करते हुए खुशी होगी। मैं एक बार फिर गयाना की संसद का, आप सभी जनप्रतिनिधियों का, बहुत-बहुत आभार, बहुत बहुत धन्यवाद।