Published By : Admin |
February 2, 2024 | 11:07 IST
Share
প্রধানমন্ত্রী ওডিশার সম্বলপুরে ৬৮ হাজার কোটি টাকারও বেশি একগুচ্ছ প্রকল্প শিলান্যাস, উদ্বোধন ও জাতির উদ্দেশে উৎসর্গ করবেন
প্রাকৃতিক গ্যাস, কয়লা ও বিদ্যুৎ উৎপাদনের বিভিন্ন প্রকল্পের শিলান্যাস ও উদ্বোধনের মাধ্যমে জ্বালানী ক্ষেত্রের উন্নয়ন ঘটবে
সড়ক, রেল ও উচ্চ শিক্ষা সংক্রান্ত বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্পও উদ্বোধন ও জাতির উদ্দেশে উৎসর্গ করা হবে
প্রধানমন্ত্রী সম্ভলপুর রেল স্টেশনে পুনরুন্নয়ন প্রকল্পের শিলান্যাস করবেন; এই স্টেশনের স্থাপত্য শৈলশ্রী প্যালেসের অনুকরণে হবে
প্রধানমন্ত্রী গুয়াহাটিতে ১১ হাজার কোটি টাকারও বেশি একগুচ্ছ প্রকল্পের উদ্বোধন ও শিলান্যাস করবেন
কামাক্ষ্যা মন্দিরের দর্শনার্থীদের আন্তর্জাতিক মানের সুযোগ-সুবিধা প্রদানের উদ্দেশ্যে প্রধানমন্ত্রী মা কামাক্ষ্যা দিব্য পরিযোজনার শিলান্যাস করবেন
এই প্রকল্পগুলি ক্রীড়া জগৎ এবং চিকিৎসা পরিকাঠামোর মানোন্নয়ন ঘটাবে এবং গুয়াহাটির যোগাযোগ ব্যবস্থাকে আরও উন্নত করে তুলবে
প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী ৩-৪ ফেব্রুয়ারি ওডিশা ও আসাম সফর করবেন।
প্রধানমন্ত্রী ওডিশার সম্বলপুরে ৩ ফেব্রুয়ারি দুপুর ২টো ১৫ মিনিটে এক জনসভায় ৬৮ হাজার কোটি টাকারও বেশি একগুচ্ছ প্রকল্পের শিলান্যাস, উদ্বোধন ও জাতির উদ্দেশে উৎসর্গ করবেন। এরপর, প্রধানমন্ত্রী আসামে যাবেন। গুয়াহাটিতে ৪ ফেব্রুয়ারি সকালে ১১টা ৩০ মিনিটে আরেকটি জনসভায় ১১ হাজার কোটি টাকারও বেশি একগুচ্ছ প্রকল্পের উদ্বোধন ও শিলান্যাস করবেন তিনি।
সম্বলপুরে প্রধানমন্ত্রী:
দেশে জ্বালানী ক্ষেত্রকে আরও শক্তিশালী করে তুলতে প্রধানমন্ত্রী যে পরিকল্পনা করেছেন, তার সঙ্গে সাযুজ্য রেখে সম্বলপুরে প্রাকৃতিক গ্যাস, কয়লা ও বিদ্যুৎ উৎপাদনের বিভিন্ন প্রকল্পের শিলান্যাস ও উদ্বোধন করা হবে। এর ফলে, জ্বালানী ক্ষেত্রের উন্নয়ন ঘটবে।
প্রধানমন্ত্রী ‘জগদীশপুর – হলদিয়া এবং বোকারো – ধামরা পাইপলাইন প্রকল্প (জেএইচবিডিপিএল) – এর ৪১২ কিলোমিটার দীর্ঘ ধামরা – আঙ্গুল পাইপলাইন শাখার উদ্বোধন করবেন। ‘প্রধানমন্ত্রী উর্জা গঙ্গা প্রকল্প’-এর আওতায় এই পাইপলাইন বসানো হয়েছে। এর জন্য ব্যয় হয়েছে ২ হাজার ৪৫০ কোটি টাকারও বেশি। এর ফলে, জাতীয় গ্যাস গ্রিডের সঙ্গে ওডিয়ার যোগাযোগ গড়ে উঠবে। শ্রী মোদী মুম্বাই – নাগপুর – ঝারসুগুদা পাইপলাইন প্রকল্পের ৬৯২ কিলোমিটার দীর্ঘ নাগপুর – ঝারসুগুদা পাইপলাইন শাখার শিলান্যাস করবেন। এটি বাস্তবায়নে ব্যয় হবে ২ হাজার ৬৬০ কোটি টাকা। এর ফলে, ওডিশা, মহারাষ্ট্র ও ছত্তিশগড়ের মতো রাজ্যে প্রাকৃতিক গ্যাস সরবরাহে সুবিধা হবে।
এই অনুষ্ঠানে শ্রী মোদী ২৮ হাজার ৯৮০ কোটি টাকার বিদ্যুৎ সংক্রান্ত বিভিন্ন প্রকল্পের শিলান্যাস ও উদ্বোধন করবেন। এর মধ্যে রয়েছে – এনটিপিসি-র দার্লিপালি তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র (২ X ৮০০ মেগাওয়াট) এবং এনএসপিসিএল রাউরকেল্লার বর্ধিত প্রকল্পের দ্বিতীয় পর্বের উদ্বোধন। এই অনুষ্ঠানে ওডিশার আঙ্গুল জেলার এনটিপিসি তালচের তাপবিদ্যুৎ প্রকল্পের তৃতীয় পর্যায়ের শিলান্যাস করা হবে। এই প্রকল্পগুলি ওডিশা সহ বিভিন্ন রাজ্যের স্বল্প মূল্যের বিদ্যুৎ সরবরাহের জন্য সহায়ক হবে।
প্রধানমন্ত্রী তালাবীরা তাপবিদ্যুৎ প্রকল্পের শিলান্যাস করবেন। নেভেলি লিগনাইট কর্পোরেশনের এই প্রকল্প বাস্তবায়নে ব্যয় হবে ২৭ হাজার কোটি টাকা। আত্মনির্ভর ভারত অভিযানকে সফল করে তুলতে অত্যাধুনিক এই প্রকল্পটি নিরবচ্ছিন্নভাবে বিদ্যুৎ সরবরাহ করবে। ফলস্বরূপ, দেশের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি ঘটবে।
প্রধানমন্ত্রী মহানন্দা কোলফিল্ড লিমিটেডের কয়লা সংক্রান্ত বিভিন্ন প্রকল্পের উদ্বোধন করবেন। এর মধ্যে রয়েছে – আঙ্গুল জেলায় তালচের কয়লাখনি অঞ্চলের ফার্স্ট মেইল কানেক্টিভিটি প্রকল্পের আওতায় ভুবনেশ্বরীর প্রথম পর্ব এবং লাজপুরা র্যাপিড লোডিং সিস্টেম। প্রকল্পগুলি বাস্তবায়নে ব্যয় হয়েছে ২ হাজার ১৪৫ কোটি টাকা। এর ফলে, ওডিশায় উন্নতমানের কঠিন জ্বালানী সরবরাহে সুবিধা হবে। এছাড়াও, ওডিশার ঝারসুগুদা জেলায় আইবি ভ্যালি ওয়শারি উদ্বোধন করবেন তিনি। ৫৫০ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত এই প্রকল্পটি সুস্থায়ীভাবে উন্নত কয়লা উৎপাদনে সহায়ক হবে। এছাড়াও, শ্রী মোদী মহানন্দা কোলফিল্ড লিমিটেড – এর নির্মিত ঝারসুগুদা – বরপালি – সারদেগা রেল প্রকল্পের প্রথম পর্বে ৫০ কিলোমিটার দীর্ঘ দ্বিতীয় লাইন দিয়ে ট্রেন চলাচলের সূচনা করবেন।
প্রধানমন্ত্রী জাতীয় সড়কের তিনটি প্রকল্পের উদ্বোধন করবেন। এগুলি রূপায়ণে ব্যয় হয়েছে ২ হাজার ১১০ কোটি টাকা। এই প্রকল্পগুলির মধ্যে রয়েছে – ৫২০ নম্বর জাতীয় সড়ক (আগে যা ২১৫ নম্বর জাতীয় সড়ক হিসেবে পরিচিত ছিল) – এর রিমুলি – কোয়েদা শাখার চার লেনের সড়ক, ১৪৩ নম্বর জাতীয় সড়ক (আগে যা ২৩ নম্বর জাতীয় সড়ক হিসেবে পরিচিত ছিল) – এর বীরামিত্রপুর – ব্রাহ্মনীর মধ্যে চার লেনের বাইপাস এবং ঐ বাইপাস থেকে রাজামুন্ডা পর্যন্ত চার লেনের সড়ক। এই প্রকল্পগুলি সংশ্লিষ্ট অঞ্চলের যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতি ঘটাবে। ফলস্বরূপ, এখানে আর্থিক উন্নয়ন ঘটবে।
শ্রী মোদী ২ হাজার ১৪৬ কোটি টাকার একগুচ্ছ রেল প্রকল্পের উদ্বোধন ও শিলান্যাস করবেন। তিনি সম্ভলপুর রেল স্টেশনে পুনরুন্নয়ন প্রকল্পের শিলান্যাস করবেন। এই স্টেশনের স্থাপত্য শৈলশ্রী প্যালেসের অনুকরণে হবে। এছাড়াও, সম্বলপুর – তালচেরের মধ্যে দ্বিতীয় রেললাইন এবং ঝারতারভা থেকে শোনপুর পর্যন্ত নতুন রেলপথও তিনি জাতির উদ্দেশে উৎসর্গ করবেন। ফলে, সংশ্লিষ্ট অঞ্চলের রেল যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতি হবে। শ্রী মোদী এই অনুষ্ঠানে সাপ্তাহিক পুরী – শোনপুর এক্সপ্রেস ট্রেনের যাত্রা সূচনা করবেন।
প্রধানমন্ত্রী সম্বলপুর আইআইএম – এর স্থায়ী ক্যাম্পাস উদ্বোধন করবেন এবং নবরূপে সজ্জিত ঝারসুগুদা মুখ্য ডাকঘরের ঐতিহ্যশালী ভবনটির কাজকর্ম পুনরায় সূচিত করবেন।
গুয়াহাটিতে প্রধানমন্ত্রী:
প্রধানমন্ত্রী গুয়াহাটিতে ১১ হাজার কোটি টাকারও বেশি একগুচ্ছ প্রকল্পের উদ্বোধন ও শিলান্যাস করবেন।
বিভিন্ন তীর্থ ক্ষেত্রে ভক্তদের আন্তর্জাতিক মানের সুযোগ-সুবিধার ব্যবস্থা করার উপর শ্রী মোদী গুরুত্ব দিয়ে থাকেন। এই উদ্যোগের অঙ্গ হিসেবে কামাক্ষ্যা মন্দিরের দর্শনার্থীদের আন্তর্জাতিক মানের সুযোগ-সুবিধা প্রদানের উদ্দেশ্যে প্রধানমন্ত্রী মা কামাক্ষ্যা দিব্য পরিযোজনার শিলান্যাস করবেন তিনি। উত্তর-পূর্বাঞ্চলের জন্য প্রধানমন্ত্রীর উদ্যোগের (পিএম – ডিভাইন) মাধ্যমে এটি বাস্তবায়িত হবে। শ্রী মোদী ৩ হাজার ৪০০ কোটি টাকার বিভিন্ন সড়ক প্রকল্পের শিলান্যাস করবেন। এর মধ্যে দক্ষিণ এশিয়ার উপ-আঞ্চলিক অর্থনৈতিক সহযোগিতা প্রকল্পে ৩৮টি সেতুর পুনর্নির্মান করা হবে। এছাড়াও, ৪৩টি সড়ক নির্মিত হবে। প্রধানমন্ত্রী ঢোলাবাড়ি থেকে জামুগুড়ি এবং গোহপুর থেকে বিশ্বনাথ চরিয়ালীর মধ্যে চার লেনের দুটি সড়ক প্রকল্প উদ্বোধন করবেন। এর ফলে, ইটানগরের সঙ্গে যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নত হবে এবং সমগ্র অঞ্চলের আর্থিক উন্নয়ন ঘটবে।
এই অঞ্চলের খেলাধূলার মানোন্নয়নে যথেষ্ট সম্ভাবনার কথা বিবেচনা করে প্রধানমন্ত্রী আসামে ক্রীড়াক্ষেত্রের পরিকাঠামো উন্নয়নের জন্য বেশ কয়েকটি প্রকল্পের শিলান্যাস করবেন। এর মধ্যে রয়েছে – চন্দ্রপুরে আন্তর্জাতিক মানের স্টেডিয়াম নির্মাণ এবং নেহরু স্টেডিয়ামের মানোন্নয়ন ঘটানো।
শ্রী মোদী গুয়াহাটি মেডিকেল কলেজ অ্যান্ড হসপিটালের মানোন্নয়ন প্রকল্প ও করিমগঞ্জে একটি মেডিকেল কলেজের শিলান্যাস করবেন।
In future leadership, SOUL's objective should be to instill both the Steel and Spirit in every sector to build Viksit Bharat: PM
February 21, 2025
Share
The School of Ultimate Leadership (SOUL) will shape leaders who excel nationally and globally: PM
Today, India is emerging as a global powerhouse: PM
Leaders must set trends: PM
In future leadership, SOUL's objective should be to instill both the Steel and Spirit in every sector to build Viksit Bharat: PM
India needs leaders who can develop new institutions of global excellence: PM
The bond forged by a shared purpose is stronger than blood: PM
His Excellency,
भूटान के प्रधानमंत्री, मेरे Brother दाशो शेरिंग तोबगे जी, सोल बोर्ड के चेयरमैन सुधीर मेहता, वाइस चेयरमैन हंसमुख अढ़िया, उद्योग जगत के दिग्गज, जो अपने जीवन में, अपने-अपने क्षेत्र में लीडरशिप देने में सफल रहे हैं, ऐसे अनेक महानुभावों को मैं यहां देख रहा हूं, और भविष्य जिनका इंतजार कर रहा है, ऐसे मेरे युवा साथियों को भी यहां देख रहा हूं।
साथियों,
कुछ आयोजन ऐसे होते हैं, जो हृदय के बहुत करीब होते हैं, और आज का ये कार्यक्रम भी ऐसा ही है। नेशन बिल्डिंग के लिए, बेहतर सिटिजन्स का डेवलपमेंट ज़रूरी है। व्यक्ति निर्माण से राष्ट्र निर्माण, जन से जगत, जन से जग, ये किसी भी ऊंचाई को प्राप्त करना है, विशालता को पाना है, तो आरंभ जन से ही शुरू होता है। हर क्षेत्र में बेहतरीन लीडर्स का डेवलपमेंट बहुत जरूरी है, और समय की मांग है। और इसलिए The School of Ultimate Leadership की स्थापना, विकसित भारत की विकास यात्रा में एक बहुत महत्वपूर्ण और बहुत बड़ा कदम है। इस संस्थान के नाम में ही ‘सोल’ है, ऐसा नहीं है, ये भारत की सोशल लाइफ की soul बनने वाला है, और हम लोग जिससे भली-भांति परिचित हैं, बार-बार सुनने को मिलता है- आत्मा, अगर इस सोल को उस भाव से देखें, तो ये आत्मा की अनुभूति कराता है। मैं इस मिशन से जुड़े सभी साथियों का, इस संस्थान से जुड़े सभी महानुभावों का हृदय से बहुत-बहुत अभिनंदन करता हूं। बहुत जल्द ही गिफ्ट सिटी के पास The School of Ultimate Leadership का एक विशाल कैंपस भी बनकर तैयार होने वाला है। और अभी जब मैं आपके बीच आ रहा था, तो चेयरमैन श्री ने मुझे उसका पूरा मॉडल दिखाया, प्लान दिखाया, वाकई मुझे लगता है कि आर्किटेक्चर की दृष्टि से भी ये लीडरशिप लेगा।
|
साथियों,
आज जब The School of Ultimate Leadership- सोल, अपने सफर का पहला बड़ा कदम उठा रहा है, तब आपको ये याद रखना है कि आपकी दिशा क्या है, आपका लक्ष्य क्या है? स्वामी विवेकानंद ने कहा था- “Give me a hundred energetic young men and women and I shall transform India.” स्वामी विवेकानंद जी, भारत को गुलामी से बाहर निकालकर भारत को ट्रांसफॉर्म करना चाहते थे। और उनका विश्वास था कि अगर 100 लीडर्स उनके पास हों, तो वो भारत को आज़ाद ही नहीं बल्कि दुनिया का नंबर वन देश बना सकते हैं। इसी इच्छा-शक्ति के साथ, इसी मंत्र को लेकर हम सबको और विशेषकर आपको आगे बढ़ना है। आज हर भारतीय 21वीं सदी के विकसित भारत के लिए दिन-रात काम कर रहा है। ऐसे में 140 करोड़ के देश में भी हर सेक्टर में, हर वर्टिकल में, जीवन के हर पहलू में, हमें उत्तम से उत्तम लीडरशिप की जरूरत है। सिर्फ पॉलीटिकल लीडरशिप नहीं, जीवन के हर क्षेत्र में School of Ultimate Leadership के पास भी 21st सेंचुरी की लीडरशिप तैयार करने का बहुत बड़ा स्कोप है। मुझे विश्वास है, School of Ultimate Leadership से ऐसे लीडर निकलेंगे, जो देश ही नहीं बल्कि दुनिया की संस्थाओं में, हर क्षेत्र में अपना परचम लहराएंगे। और हो सकता है, यहां से ट्रेनिंग लेकर निकला कोई युवा, शायद पॉलिटिक्स में नया मुकाम हासिल करे।
साथियों,
कोई भी देश जब तरक्की करता है, तो नेचुरल रिसोर्सेज की अपनी भूमिका होती ही है, लेकिन उससे भी ज्यादा ह्यूमेन रिसोर्स की बहुत बड़ी भूमिका है। मुझे याद है, जब महाराष्ट्र और गुजरात के अलग होने का आंदोलन चल रहा था, तब तो हम बहुत बच्चे थे, लेकिन उस समय एक चर्चा ये भी होती थी, कि गुजरात अलग होकर के क्या करेगा? उसके पास कोई प्राकृतिक संसाधन नहीं है, कोई खदान नहीं है, ना कोयला है, कुछ नहीं है, ये करेगा क्या? पानी भी नहीं है, रेगिस्तान है और उधर पाकिस्तान है, ये करेगा क्या? और ज्यादा से ज्यादा इन गुजरात वालों के पास नमक है, और है क्या? लेकिन लीडरशिप की ताकत देखिए, आज वही गुजरात सब कुछ है। वहां के जन सामान्य में ये जो सामर्थ्य था, रोते नहीं बैठें, कि ये नहीं है, वो नहीं है, ढ़िकना नहीं, फलाना नहीं, अरे जो है सो वो। गुजरात में डायमंड की एक भी खदान नहीं है, लेकिन दुनिया में 10 में से 9 डायमंड वो है, जो किसी न किसी गुजराती का हाथ लगा हुआ होता है। मेरे कहने का तात्पर्य ये है कि सिर्फ संसाधन ही नहीं, सबसे बड़ा सामर्थ्य होता है- ह्यूमन रिसोर्स में, मानवीय सामर्थ्य में, जनशक्ति में और जिसको आपकी भाषा में लीडरशिप कहा जाता है।
21st सेंचुरी में तो ऐसे रिसोर्स की ज़रूरत है, जो इनोवेशन को लीड कर सकें, जो स्किल को चैनेलाइज कर सकें। आज हम देखते हैं कि हर क्षेत्र में स्किल का कितना बड़ा महत्व है। इसलिए जो लीडरशिप डेवलपमेंट का क्षेत्र है, उसे भी नई स्किल्स चाहिए। हमें बहुत साइंटिफिक तरीके से लीडरशिप डेवलपमेंट के इस काम को तेज गति से आगे बढ़ाना है। इस दिशा में सोल की, आपके संस्थान की बहुत बड़ी भूमिका है। मुझे ये जानकर अच्छा लगा कि आपने इसके लिए काम भी शुरु कर दिया है। विधिवत भले आज आपका ये पहला कार्यक्रम दिखता हो, मुझे बताया गया कि नेशनल एजुकेशन पॉलिसी के effective implementation के लिए, State Education Secretaries, State Project Directors और अन्य अधिकारियों के लिए वर्क-शॉप्स हुई हैं। गुजरात के चीफ मिनिस्टर ऑफिस के स्टाफ में लीडरशिप डेवलपमेंट के लिए चिंतन शिविर लगाया गया है। और मैं कह सकता हूं, ये तो अभी शुरुआत है। अभी तो सोल को दुनिया का सबसे बेहतरीन लीडरशिप डेवलपमेंट संस्थान बनते देखना है। और इसके लिए परिश्रम करके दिखाना भी है।
साथियों,
आज भारत एक ग्लोबल पावर हाउस के रूप में Emerge हो रहा है। ये Momentum, ये Speed और तेज हो, हर क्षेत्र में हो, इसके लिए हमें वर्ल्ड क्लास लीडर्स की, इंटरनेशनल लीडरशिप की जरूरत है। SOUL जैसे Leadership Institutions, इसमें Game Changer साबित हो सकते हैं। ऐसे International Institutions हमारी Choice ही नहीं, हमारी Necessity हैं। आज भारत को हर सेक्टर में Energetic Leaders की भी जरूरत है, जो Global Complexities का, Global Needs का Solution ढूंढ पाएं। जो Problems को Solve करते समय, देश के Interest को Global Stage पर सबसे आगे रखें। जिनकी अप्रोच ग्लोबल हो, लेकिन सोच का एक महत्वपूर्ण हिस्सा Local भी हो। हमें ऐसे Individuals तैयार करने होंगे, जो Indian Mind के साथ, International Mind-set को समझते हुए आगे बढ़ें। जो Strategic Decision Making, Crisis Management और Futuristic Thinking के लिए हर पल तैयार हों। अगर हमें International Markets में, Global Institutions में Compete करना है, तो हमें ऐसे Leaders चाहिए जो International Business Dynamics की समझ रखते हों। SOUL का काम यही है, आपकी स्केल बड़ी है, स्कोप बड़ा है, और आपसे उम्मीद भी उतनी ही ज्यादा हैं।
|
साथियों,
आप सभी को एक बात हमेशा- हमेशा उपयोगी होगी, आने वाले समय में Leadership सिर्फ Power तक सीमित नहीं होगी। Leadership के Roles में वही होगा, जिसमें Innovation और Impact की Capabilities हों। देश के Individuals को इस Need के हिसाब से Emerge होना पड़ेगा। SOUL इन Individuals में Critical Thinking, Risk Taking और Solution Driven Mindset develop करने वाला Institution होगा। आने वाले समय में, इस संस्थान से ऐसे लीडर्स निकलेंगे, जो Disruptive Changes के बीच काम करने को तैयार होंगे।
साथियों,
हमें ऐसे लीडर्स बनाने होंगे, जो ट्रेंड बनाने में नहीं, ट्रेंड सेट करने के लिए काम करने वाले हों। आने वाले समय में जब हम Diplomacy से Tech Innovation तक, एक नई लीडरशिप को आगे बढ़ाएंगे। तो इन सारे Sectors में भारत का Influence और impact, दोनों कई गुणा बढ़ेंगे। यानि एक तरह से भारत का पूरा विजन, पूरा फ्यूचर एक Strong Leadership Generation पर निर्भर होगा। इसलिए हमें Global Thinking और Local Upbringing के साथ आगे बढ़ना है। हमारी Governance को, हमारी Policy Making को हमने World Class बनाना होगा। ये तभी हो पाएगा, जब हमारे Policy Makers, Bureaucrats, Entrepreneurs, अपनी पॉलिसीज़ को Global Best Practices के साथ जोड़कर Frame कर पाएंगे। और इसमें सोल जैसे संस्थान की बहुत बड़ी भूमिका होगी।
साथियों,
मैंने पहले भी कहा कि अगर हमें विकसित भारत बनाना है, तो हमें हर क्षेत्र में तेज गति से आगे बढ़ना होगा। हमारे यहां शास्त्रों में कहा गया है-
यत् यत् आचरति श्रेष्ठः, तत् तत् एव इतरः जनः।।
यानि श्रेष्ठ मनुष्य जैसा आचरण करता है, सामान्य लोग उसे ही फॉलो करते हैं। इसलिए, ऐसी लीडरशिप ज़रूरी है, जो हर aspect में वैसी हो, जो भारत के नेशनल विजन को रिफ्लेक्ट करे, उसके हिसाब से conduct करे। फ्यूचर लीडरशिप में, विकसित भारत के निर्माण के लिए ज़रूरी स्टील और ज़रूरी स्पिरिट, दोनों पैदा करना है, SOUL का उद्देश्य वही होना चाहिए। उसके बाद जरूरी change और रिफॉर्म अपने आप आते रहेंगे।
|
साथियों,
ये स्टील और स्पिरिट, हमें पब्लिक पॉलिसी और सोशल सेक्टर्स में भी पैदा करनी है। हमें Deep-Tech, Space, Biotech, Renewable Energy जैसे अनेक Emerging Sectors के लिए लीडरशिप तैयार करनी है। Sports, Agriculture, Manufacturing और Social Service जैसे Conventional Sectors के लिए भी नेतृत्व बनाना है। हमें हर सेक्टर्स में excellence को aspire ही नहीं, अचीव भी करना है। इसलिए, भारत को ऐसे लीडर्स की जरूरत होगी, जो Global Excellence के नए Institutions को डेवलप करें। हमारा इतिहास तो ऐसे Institutions की Glorious Stories से भरा पड़ा है। हमें उस Spirit को revive करना है और ये मुश्किल भी नहीं है। दुनिया में ऐसे अनेक देशों के उदाहरण हैं, जिन्होंने ये करके दिखाया है। मैं समझता हूं, यहां इस हॉल में बैठे साथी और बाहर जो हमें सुन रहे हैं, देख रहे हैं, ऐसे लाखों-लाख साथी हैं, सब के सब सामर्थ्यवान हैं। ये इंस्टीट्यूट, आपके सपनों, आपके विजन की भी प्रयोगशाला होनी चाहिए। ताकि आज से 25-50 साल बाद की पीढ़ी आपको गर्व के साथ याद करें। आप आज जो ये नींव रख रहे हैं, उसका गौरवगान कर सके।
साथियों,
एक institute के रूप में आपके सामने करोड़ों भारतीयों का संकल्प और सपना, दोनों एकदम स्पष्ट होना चाहिए। आपके सामने वो सेक्टर्स और फैक्टर्स भी स्पष्ट होने चाहिए, जो हमारे लिए चैलेंज भी हैं और opportunity भी हैं। जब हम एक लक्ष्य के साथ आगे बढ़ते हैं, मिलकर प्रयास करते हैं, तो नतीजे भी अद्भुत मिलते हैं। The bond forged by a shared purpose is stronger than blood. ये माइंड्स को unite करता है, ये passion को fuel करता है और ये समय की कसौटी पर खरा उतरता है। जब Common goal बड़ा होता है, जब आपका purpose बड़ा होता है, ऐसे में leadership भी विकसित होती है, Team spirit भी विकसित होती है, लोग खुद को अपने Goals के लिए dedicate कर देते हैं। जब Common goal होता है, एक shared purpose होता है, तो हर individual की best capacity भी बाहर आती है। और इतना ही नहीं, वो बड़े संकल्प के अनुसार अपनी capabilities बढ़ाता भी है। और इस process में एक लीडर डेवलप होता है। उसमें जो क्षमता नहीं है, उसे वो acquire करने की कोशिश करता है, ताकि औऱ ऊपर पहुंच सकें।
साथियों,
जब shared purpose होता है तो team spirit की अभूतपूर्व भावना हमें गाइड करती है। जब सारे लोग एक shared purpose के co-traveller के तौर पर एक साथ चलते हैं, तो एक bonding विकसित होती है। ये team building का प्रोसेस भी leadership को जन्म देता है। हमारी आज़ादी की लड़ाई से बेहतर Shared purpose का क्या उदाहरण हो सकता है? हमारे freedom struggle से सिर्फ पॉलिटिक्स ही नहीं, दूसरे सेक्टर्स में भी लीडर्स बने। आज हमें आज़ादी के आंदोलन के उसी भाव को वापस जीना है। उसी से प्रेरणा लेते हुए, आगे बढ़ना है।
यानि ऐसा कोई शब्द नहीं, जिसमें मंत्र ना बन सके। ऐसी कोई जड़ी-बूटी नहीं, जिससे औषधि ना बन सके। कोई भी ऐसा व्यक्ति नहीं, जो अयोग्य हो। लेकिन सभी को जरूरत सिर्फ ऐसे योजनाकार की है, जो उनका सही जगह इस्तेमाल करे, उन्हें सही दिशा दे। SOUL का रोल भी उस योजनाकार का ही है। आपको भी शब्दों को मंत्र में बदलना है, जड़ी-बूटी को औषधि में बदलना है। यहां भी कई लीडर्स बैठे हैं। आपने लीडरशिप के ये गुर सीखे हैं, तराशे हैं। मैंने कहीं पढ़ा था- If you develop yourself, you can experience personal success. If you develop a team, your organization can experience growth. If you develop leaders, your organization can achieve explosive growth. इन तीन वाक्यों से हमें हमेशा याद रहेगा कि हमें करना क्या है, हमें contribute करना है।
|
साथियों,
आज देश में एक नई सामाजिक व्यवस्था बन रही है, जिसको वो युवा पीढी गढ़ रही है, जो 21वीं सदी में पैदा हुई है, जो बीते दशक में पैदा हुई है। ये सही मायने में विकसित भारत की पहली पीढ़ी होने जा रही है, अमृत पीढ़ी होने जा रही है। मुझे विश्वास है कि ये नया संस्थान, ऐसी इस अमृत पीढ़ी की लीडरशिप तैयार करने में एक बहुत ही महत्वपूर्ण भूमिका निभाएगा। एक बार फिर से आप सभी को मैं बहुत-बहुत शुभकामनाएं देता हूं।
भूटान के राजा का आज जन्मदिन होना, और हमारे यहां यह अवसर होना, ये अपने आप में बहुत ही सुखद संयोग है। और भूटान के प्रधानमंत्री जी का इतने महत्वपूर्ण दिवस में यहां आना और भूटान के राजा का उनको यहां भेजने में बहुत बड़ा रोल है, तो मैं उनका भी हृदय से बहुत-बहुत आभार व्यक्त करता हूं।
|
साथियों,
ये दो दिन, अगर मेरे पास समय होता तो मैं ये दो दिन यहीं रह जाता, क्योंकि मैं कुछ समय पहले विकसित भारत का एक कार्यक्रम था आप में से कई नौजवान थे उसमें, तो लगभग पूरा दिन यहां रहा था, सबसे मिला, गप्पे मार रहा था, मुझे बहुत कुछ सीखने को मिला, बहुत कुछ जानने को मिला, और आज तो मेरा सौभाग्य है, मैं देख रहा हूं कि फर्स्ट रो में सारे लीडर्स वो बैठे हैं जो अपने जीवन में सफलता की नई-नई ऊंचाइयां प्राप्त कर चुके हैं। ये आपके लिए बड़ा अवसर है, इन सबके साथ मिलना, बैठना, बातें करना। मुझे ये सौभाग्य नहीं मिलता है, क्योंकि मुझे जब ये मिलते हैं तब वो कुछ ना कुछ काम लेकर आते हैं। लेकिन आपको उनके अनुभवों से बहुत कुछ सीखने को मिलेगा, जानने को मिलेगा। ये स्वयं में, अपने-अपने क्षेत्र में, बड़े अचीवर्स हैं। और उन्होंने इतना समय आप लोगों के लिए दिया है, इसी में मन लगता है कि इस सोल नाम की इंस्टीट्यूशन का मैं एक बहुत उज्ज्वल भविष्य देख रहा हूं, जब ऐसे सफल लोग बीज बोते हैं तो वो वट वृक्ष भी सफलता की नई ऊंचाइयों को प्राप्त करने वाले लीडर्स को पैदा करके रहेगा, ये पूरे विश्वास के साथ मैं फिर एक बार इस समय देने वाले, सामर्थ्य बढ़ाने वाले, शक्ति देने वाले हर किसी का आभार व्यक्त करते हुए, मेरे नौजवानों के लिए मेरे बहुत सपने हैं, मेरी बहुत उम्मीदें हैं और मैं हर पल, मैं मेरे देश के नौजवानों के लिए कुछ ना कुछ करता रहूं, ये भाव मेरे भीतर हमेशा पड़ा रहता है, मौका ढूंढता रहता हूँ और आज फिर एक बार वो अवसर मिला है, मेरी तरफ से नौजवानों को बहुत-बहुत शुभकामनाएं।