PM to inaugurate, dedicate to the nation and lay the foundation stone of multiple development projects worth over Rs 32000 crore
In major boost to education sector across the country, campuses of several important education institutes like IIT Bhilai, IIT Tirupati, IIITDM Kurnool, IIM Bodh Gaya, IIM Jammu, IIM Visakhapatnam and Indian Institute of Skills (IIS) Kanpur to be inaugurated and dedicated to nation
PM to also inaugurate, dedicate and lay the foundation stone of multiple projects for upgrading the infrastructure in several higher educational institutes across the country
PM to inaugurate AIIMS Jammu; PM also laid its foundation stone in February 2019
PM to lay the foundation stone of new terminal building of Jammu Airport and Common User Facility Petroleum depot at Jammu
PM to dedicate to nation and lay the foundation stone of several significant road and rail connectivity projects in Jammu and Kashmir
Foundation stone laying and inauguration of several projects for strengthening the civic and urban infrastructure across Jammu and Kashmir to also be done by the PM

প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী ২০ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ জম্মু সফর করবেন। জম্মুর মৌলানা আজাদ স্টেডিয়ামে এক জনসমাবেশে সকাল সাড়ে ১১টা নাগাদ ৩০,৫০০ কোটি টাকারও বেশি বিভিন্ন উন্নয়নমূলক প্রকল্পের উদ্বোধন, জাতির উদ্দেশে উৎসর্গ এবং ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করবেন প্রধানমন্ত্রী। এইসব প্রকল্পগুলি স্বাস্থ্য, শিক্ষা, রেল, সড়ক, বিমান পরিবহন, পেট্রোলিয়াম, জনপরিকাঠামো প্রভৃতি নানা ক্ষেত্রের সঙ্গে জড়িত। অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী জম্মু ও কাশ্মীরে কেন্দ্রীয় সরকারি চাকরিতে প্রায় দেড় হাজার নব-নিযুক্তদের হাতে নিয়োগপত্র তুলে দেবেন। ‘বিকশিত ভারত, বিকশিত জম্মু’ অনুষ্ঠানের অঙ্গ হিসেবে বিভিন্ন সরকারি প্রকল্পে সুবিধাভোগীদের সঙ্গেও মত-বিনিময় করবেন প্রধানমন্ত্রী। 

শিক্ষা ক্ষেত্রের অধিক উন্নতি সাধনে 

দেশজুড়ে শিক্ষার মানোন্নয়ন এবং দক্ষতা পরিকাঠামো গড়ে তোলার গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ হিসেবে প্রধানমন্ত্রী প্রায় ১৩,৩৭৫ কোটি টাকার বিভিন্ন প্রকল্পের উদ্বোধন, জাতির উদ্দেশে উৎসর্গ এবং ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করবেন। জাতির উদ্দেশে যে সমস্ত প্রকল্পগুলি উৎসর্গ করা হবে তার মধ্যে রয়েছে আইআইটি ভিলাই, আইআইটি তিরুপতি, আইআইটি জম্মু, আইআইআইটিডিএম কুরনুল এবং কানপুরে অবস্থিত উন্নত প্রযুক্তি নির্ভর প্রধান দক্ষতা প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠানের স্থায়ি ক্যাম্পাস। এছাড়াও উত্তরাখণ্ডের দেবপ্রয়াগ এবং ত্রিপুরার আগরতলায় কেন্দ্রীয় সংস্কৃত বিশ্ববিদ্যালয়ের দুটি স্থায়ি ক্যাম্পাসও জাতির উদ্দেশে উৎসর্গ করবেন তিনি। 

প্রধানমন্ত্রী দেশে তিনটি নতুন আইআইএম-এরও উদ্বোধন করবেন। এগুলি হল, আইআইএম জম্মু, আইআইএম বোধগয়া এবং আইআইএম বিশাখাপত্তনম। তিনি দেশজুড়ে কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়ের ২০টি নতুন ভবন এবং নতুন নবোদয় বিদ্যালয়ের ১৩টি ভবনেরও উদ্বোধন করবেন। এছাড়াও প্রধানমন্ত্রী ৫টি কেন্দ্রীয় বিদ্যালয় ক্যাম্পাস, একটি নবোদন বিদ্যালয় ক্যাম্পাস এবং দেশজুড়ে নবোদয় বিদ্যালয়গুলির ৫টি মাল্টিপারপাস হলেরও উদ্বোধন করবেন। নতুন কেন্দ্রীয় বিদ্যালয় এবং নবোদয় বিদ্যালয়গুলি দেশজুড়ে ছাত্রছাত্রীদের শিক্ষার চাহিদা মেটাবে। 

এইমস-জম্মু

জম্মু ও কাশ্মীরের মানুষকে সর্বাত্মক উন্নতমানের স্বাস্থ্য পরিষেবা প্রদান করতে জম্মুর সাম্বার বিজয়পুরে ইন্ডিয়ান ইন্সটিটিউট অফ মেডিক্যাল সায়েন্সস (এইমস)-এর উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী। প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্য সুরক্ষা যোজনার অধীন কেন্দ্রীয় প্রকল্প হিসেবে ২০১৯-এর ফেব্রুয়ারি মাসে এর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী। 

২২৭ একরেরও বেশি জায়গা নিয়ে গড়ে ওঠা এই এইমস-এর নির্মাণে খরচ হয়েছে ১৬৬০ কোটি টাকা। এই হাসপাতালে নানা সুযোগ-সুবিধা সমৃদ্ধ ৭২০টি শয্যা রয়েছে। এই এইমস মেডিকেল কলেজে আসন সংখ্যা ১২৫। নার্সিং কলেজে আসন সংখ্যা ৬০। আয়ুষ ব্লকে ৩০টি শয্যা রয়েছে। এছাড়াও স্নাতক স্তরের এবং স্নাতকোত্তীর্ণ ছাত্রছাত্রীদের জন্য হস্টেল, হাসপাতালের ডাক্তার ও কর্মী এবং মেডিকেল কলেজের শিক্ষক ও কর্মীদের জন্য আবাসনেরও সুযোগ থাকছে। এছাড়াও রাত্রিকালীন থাকার জায়গা, অতিথিশালা, অডিটোরিয়াম, শপিং কমপ্লেক্স প্রভৃতির সুবিধাও থাকছে। অত্যাধুনিক এই হাসপাতালে ১৮টি স্পেশালিটি এবং ১৭টি সুপার স্পেশালিটি ক্ষেত্রে রোগীদের উন্নত চিকিৎসা পরিষেবা দেওয়ার ব্যবস্থা থাকছে। হৃদরোগ, স্নায়ুরোগ সহ নানা ধরনের চিকিৎসা, ক্যান্সার চিকিৎসা, প্লাস্টিক সার্জারিরও সুযোগ রয়েছে। দূরবর্তী স্থানর মানুষরাও যাতে চিকিৎসা পেতে পারেন সেজন্য ডিজিটাল স্বাস্থ্য পরিষেবারও ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। 

জম্মু বিমান বন্দরে নতুন টার্মিনাল বিল্ডিং

জম্মু বিমান বন্দরে নতুন টার্মিনাল বিল্ডিং-এর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করবেন প্রধানমন্ত্রী। ৪০,০০০ বর্গ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে গড়ে ওঠা এই টার্মিনাল বিল্ডিংটি ব্যস্ত সময়েও ২০০০ যাত্রীকে অত্যাধুনিক সুবিধা প্রদানে সক্ষম। পরিবেশ বান্ধব এই টার্মিনাল বিল্ডিংটিতে এলাকার স্থানীয় সংস্কৃতিকেও তুলে ধরা হয়েছে। এটি তৈরি হওয়ায় বিমান যোগাযোগ যেমন বাড়বে তার পাশাপাশি পর্যটন ও বাণিজ্যও প্রসারলাভ করবে। 

রেল প্রকল্প

জম্মু-কাশ্মীরে বিভিন্ন রেল প্রকল্প প্রধানমন্ত্রী জাতির উদ্দেশে উৎসর্গ করবেন। এরমধ্যে রয়েছে বানিহাল-খারি-সাম্বার-সঙ্গলদানের মধ্যে ৪৮ কিলোমিটার নতুন রেলপথ এবং বারামুলা-শ্রীনগর-বানিহাল-সঙ্গলদান বিভাগে ১৮৫.৬৬ কিলোমিটার রেলপথের বৈদ্যুতিকরণ। এছাড়াও প্রধানমন্ত্রী উপত্যকায় প্রথম বৈদ্যুতিক ট্রেন এবং সঙ্গলদান ও বারামুলা স্টেশনের মধ্যে ট্রেন পরিষেবার সূচনা করবেন। 

বানিহাল-খারি-সাম্বার-সঙ্গলদান বিভাগের সূচনা উল্লেখযোগ্য তার কারন এই বিভাগে রয়েছে বালাস্ট লেস ট্র্যাক (বিএলটি) যা যাত্রীদের রেলপথে যাতায়াতকে আরও বেশি স্বাচ্ছন্দ্যপূর্ণ করে তুলবে। এই খারি-সাম্বার বিভাগে ভারতের বৃহত্তম পরিবহন টানেল টি-৫০ রয়েছে, যার দৈর্ঘ্য ১২.৭৭ কিলোমিটার। এই রেল প্রকল্প এলাকার যোগাযোগ সম্প্রসারণের পাশাপাশি পরিবেশের সুস্থায়িত্ব রক্ষা এবং সার্বিক অর্থনৈতিক উন্নয়ন ঘটাবে। 

সড়ক প্রকল্প

অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়ক প্রকল্পের উদ্বোধন করবেন। এরমধ্যে রয়েছে জম্মু ও কাটরার মধ্যে সংযোগ রক্ষাকারী দিল্লি-অমৃতসর-কাটরা এক্সপ্রেসওয়ে। এর দৈর্ঘ্য ৪৪.২২ কিলোমিটার। এছাড়াও শ্রীনগর রিং রোডে ৪ লেনের দ্বিতীয় পর্ব এবং জাতীয় মহাসড়ক ১-এর শ্রীনগর-বারামুলা-উরি পর্যন্ত ১৬১ কিলোমিটার দীর্ঘ সড়ক পথের আধুনিকীকরণ এবং জাতীয় মহাসড়ক ৪৪৪-এ কুলগাম বাইপাস এবং পুলুওয়ামা বাইপাসে নির্মাণ। এছাড়াও নানা গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা হবে। দিল্লি-অমৃতসর-কাটরা এক্সপ্রেসওয়ের কাজ পুরোপুরি সম্পূর্ণ হয়ে গেলে তীর্থযাত্রীরা সহজেই মাতা বৈষ্ণদেবীর মন্দিরে যেতে পারবেন। 


সিইউএফ পেট্রোলিয়াম ডিপো

সাধারণ ব্যবহারকারীদের সুবিধার্থে প্রধানমন্ত্রী জম্মুতে একটি সিইউএফ পেট্রোলিয়াম ডিপো-এর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করবেন। ৬৬৭ কোটি টাকা ব্যয়ে অত্যাধুনিক এই ডিপোটিতে মটর স্পিরিট, হাইস্পিড ডিজেল, উন্নতমানের কেরোসিন তেল, বিমান জ্বালানী, ইথানল, জৈব ডিজেল এবং উইন্টার গ্রেড এইচএসডি সহ প্রায় ১ লক্ষ কিলোলিটার তেল মজুত করে রাখা যাবে।

অন্যান্য প্রকল্প

প্রধানমন্ত্রী জম্মু ও কাশ্মীরে জন-পরিকাঠামোকে শক্তিশালী করতে এবং নাগরিক সুযোগ-সুবিধা সম্প্রসারণে ৩১৫০ কোটি টাকার বিভিন্ন উন্নয়নমূলক প্রকল্পেরও ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করবেন। যে সমস্ত প্রকল্পগুলি প্রধানমন্ত্রী উদ্বোধন করবেন তার মধ্যে রয়েছে সড়ক ও সেতু প্রকল্প, গ্রীড স্টেশন, বর্জ্য শোধন কারখানা, অনেকগুলি ডিগ্রি কলেজ এবং শ্রীনগর শহরে ইন্টেলিজেন্ট ট্রাফিক পরিচালন ব্যবস্থা। এছাড়াও রয়েছে আধুনিক নারওয়ালের ফল মান্ডি, কাঠুয়াতে ওষুধ পরীক্ষাগার, গান্ডেরওয়াল এবং কূপওয়ারাতে ট্রানজিট রাখার ২২৪টি ফ্ল্যাট প্রভৃতি। জম্মু ও কাশ্মীরে ৫টি নতুন শিল্প এস্টেট গড়ে তোলার ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করবেন প্রধানমন্ত্রী। অনন্তনাগ, পুলগাম, কূপওয়ারা, সোপিয়ান এবং পুলওয়ামা প্রভৃতি জায়গায় সড়ক, সেতু ট্রানজিট প্রভৃতি ক্ষেত্রে নানা প্রকল্পেরও ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা হবে। 

 

Explore More
৭৮ তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে নয়াদিল্লির লালকেল্লার প্রাকার থেকে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ ১৫ই আগস্ট , ২০২৪

জনপ্রিয় ভাষণ

৭৮ তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে নয়াদিল্লির লালকেল্লার প্রাকার থেকে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ ১৫ই আগস্ট , ২০২৪
PLI, Make in India schemes attracting foreign investors to India: CII

Media Coverage

PLI, Make in India schemes attracting foreign investors to India: CII
NM on the go

Nm on the go

Always be the first to hear from the PM. Get the App Now!
...
Text of PM Modi's address at the Parliament of Guyana
November 21, 2024

Hon’ble Speaker, मंज़ूर नादिर जी,
Hon’ble Prime Minister,मार्क एंथनी फिलिप्स जी,
Hon’ble, वाइस प्रेसिडेंट भरत जगदेव जी,
Hon’ble Leader of the Opposition,
Hon’ble Ministers,
Members of the Parliament,
Hon’ble The चांसलर ऑफ द ज्यूडिशियरी,
अन्य महानुभाव,
देवियों और सज्जनों,

गयाना की इस ऐतिहासिक पार्लियामेंट में, आप सभी ने मुझे अपने बीच आने के लिए निमंत्रित किया, मैं आपका बहुत-बहुत आभारी हूं। कल ही गयाना ने मुझे अपना सर्वोच्च सम्मान दिया है। मैं इस सम्मान के लिए भी आप सभी का, गयाना के हर नागरिक का हृदय से आभार व्यक्त करता हूं। गयाना का हर नागरिक मेरे लिए ‘स्टार बाई’ है। यहां के सभी नागरिकों को धन्यवाद! ये सम्मान मैं भारत के प्रत्येक नागरिक को समर्पित करता हूं।

साथियों,

भारत और गयाना का नाता बहुत गहरा है। ये रिश्ता, मिट्टी का है, पसीने का है,परिश्रम का है करीब 180 साल पहले, किसी भारतीय का पहली बार गयाना की धरती पर कदम पड़ा था। उसके बाद दुख में,सुख में,कोई भी परिस्थिति हो, भारत और गयाना का रिश्ता, आत्मीयता से भरा रहा है। India Arrival Monument इसी आत्मीय जुड़ाव का प्रतीक है। अब से कुछ देर बाद, मैं वहां जाने वाला हूं,

साथियों,

आज मैं भारत के प्रधानमंत्री के रूप में आपके बीच हूं, लेकिन 24 साल पहले एक जिज्ञासु के रूप में मुझे इस खूबसूरत देश में आने का अवसर मिला था। आमतौर पर लोग ऐसे देशों में जाना पसंद करते हैं, जहां तामझाम हो, चकाचौंध हो। लेकिन मुझे गयाना की विरासत को, यहां के इतिहास को जानना था,समझना था, आज भी गयाना में कई लोग मिल जाएंगे, जिन्हें मुझसे हुई मुलाकातें याद होंगीं, मेरी तब की यात्रा से बहुत सी यादें जुड़ी हुई हैं, यहां क्रिकेट का पैशन, यहां का गीत-संगीत, और जो बात मैं कभी नहीं भूल सकता, वो है चटनी, चटनी भारत की हो या फिर गयाना की, वाकई कमाल की होती है,

साथियों,

बहुत कम ऐसा होता है, जब आप किसी दूसरे देश में जाएं,और वहां का इतिहास आपको अपने देश के इतिहास जैसा लगे,पिछले दो-ढाई सौ साल में भारत और गयाना ने एक जैसी गुलामी देखी, एक जैसा संघर्ष देखा, दोनों ही देशों में गुलामी से मुक्ति की एक जैसी ही छटपटाहट भी थी, आजादी की लड़ाई में यहां भी,औऱ वहां भी, कितने ही लोगों ने अपना जीवन समर्पित कर दिया, यहां गांधी जी के करीबी सी एफ एंड्रूज हों, ईस्ट इंडियन एसोसिएशन के अध्यक्ष जंग बहादुर सिंह हों, सभी ने गुलामी से मुक्ति की ये लड़ाई मिलकर लड़ी,आजादी पाई। औऱ आज हम दोनों ही देश,दुनिया में डेमोक्रेसी को मज़बूत कर रहे हैं। इसलिए आज गयाना की संसद में, मैं आप सभी का,140 करोड़ भारतवासियों की तरफ से अभिनंदन करता हूं, मैं गयाना संसद के हर प्रतिनिधि को बधाई देता हूं। गयाना में डेमोक्रेसी को मजबूत करने के लिए आपका हर प्रयास, दुनिया के विकास को मजबूत कर रहा है।

साथियों,

डेमोक्रेसी को मजबूत बनाने के प्रयासों के बीच, हमें आज वैश्विक परिस्थितियों पर भी लगातार नजर ऱखनी है। जब भारत और गयाना आजाद हुए थे, तो दुनिया के सामने अलग तरह की चुनौतियां थीं। आज 21वीं सदी की दुनिया के सामने, अलग तरह की चुनौतियां हैं।
दूसरे विश्व युद्ध के बाद बनी व्यवस्थाएं और संस्थाएं,ध्वस्त हो रही हैं, कोरोना के बाद जहां एक नए वर्ल्ड ऑर्डर की तरफ बढ़ना था, दुनिया दूसरी ही चीजों में उलझ गई, इन परिस्थितियों में,आज विश्व के सामने, आगे बढ़ने का सबसे मजबूत मंत्र है-"Democracy First- Humanity First” "Democracy First की भावना हमें सिखाती है कि सबको साथ लेकर चलो,सबको साथ लेकर सबके विकास में सहभागी बनो। Humanity First” की भावना हमारे निर्णयों की दिशा तय करती है, जब हम Humanity First को अपने निर्णयों का आधार बनाते हैं, तो नतीजे भी मानवता का हित करने वाले होते हैं।

साथियों,

हमारी डेमोक्रेटिक वैल्यूज इतनी मजबूत हैं कि विकास के रास्ते पर चलते हुए हर उतार-चढ़ाव में हमारा संबल बनती हैं। एक इंक्लूसिव सोसायटी के निर्माण में डेमोक्रेसी से बड़ा कोई माध्यम नहीं। नागरिकों का कोई भी मत-पंथ हो, उसका कोई भी बैकग्राउंड हो, डेमोक्रेसी हर नागरिक को उसके अधिकारों की रक्षा की,उसके उज्जवल भविष्य की गारंटी देती है। और हम दोनों देशों ने मिलकर दिखाया है कि डेमोक्रेसी सिर्फ एक कानून नहीं है,सिर्फ एक व्यवस्था नहीं है, हमने दिखाया है कि डेमोक्रेसी हमारे DNA में है, हमारे विजन में है, हमारे आचार-व्यवहार में है।

साथियों,

हमारी ह्यूमन सेंट्रिक अप्रोच,हमें सिखाती है कि हर देश,हर देश के नागरिक उतने ही अहम हैं, इसलिए, जब विश्व को एकजुट करने की बात आई, तब भारत ने अपनी G-20 प्रेसीडेंसी के दौरान One Earth, One Family, One Future का मंत्र दिया। जब कोरोना का संकट आया, पूरी मानवता के सामने चुनौती आई, तब भारत ने One Earth, One Health का संदेश दिया। जब क्लाइमेट से जुड़े challenges में हर देश के प्रयासों को जोड़ना था, तब भारत ने वन वर्ल्ड, वन सन, वन ग्रिड का विजन रखा, जब दुनिया को प्राकृतिक आपदाओं से बचाने के लिए सामूहिक प्रयास जरूरी हुए, तब भारत ने CDRI यानि कोएलिशन फॉर डिज़ास्टर रज़ीलिएंट इंफ्रास्ट्रक्चर का initiative लिया। जब दुनिया में pro-planet people का एक बड़ा नेटवर्क तैयार करना था, तब भारत ने मिशन LiFE जैसा एक global movement शुरु किया,

साथियों,

"Democracy First- Humanity First” की इसी भावना पर चलते हुए, आज भारत विश्वबंधु के रूप में विश्व के प्रति अपना कर्तव्य निभा रहा है। दुनिया के किसी भी देश में कोई भी संकट हो, हमारा ईमानदार प्रयास होता है कि हम फर्स्ट रिस्पॉन्डर बनकर वहां पहुंचे। आपने कोरोना का वो दौर देखा है, जब हर देश अपने-अपने बचाव में ही जुटा था। तब भारत ने दुनिया के डेढ़ सौ से अधिक देशों के साथ दवाएं और वैक्सीन्स शेयर कीं। मुझे संतोष है कि भारत, उस मुश्किल दौर में गयाना की जनता को भी मदद पहुंचा सका। दुनिया में जहां-जहां युद्ध की स्थिति आई,भारत राहत और बचाव के लिए आगे आया। श्रीलंका हो, मालदीव हो, जिन भी देशों में संकट आया, भारत ने आगे बढ़कर बिना स्वार्थ के मदद की, नेपाल से लेकर तुर्की और सीरिया तक, जहां-जहां भूकंप आए, भारत सबसे पहले पहुंचा है। यही तो हमारे संस्कार हैं, हम कभी भी स्वार्थ के साथ आगे नहीं बढ़े, हम कभी भी विस्तारवाद की भावना से आगे नहीं बढ़े। हम Resources पर कब्जे की, Resources को हड़पने की भावना से हमेशा दूर रहे हैं। मैं मानता हूं,स्पेस हो,Sea हो, ये यूनीवर्सल कन्फ्लिक्ट के नहीं बल्कि यूनिवर्सल को-ऑपरेशन के विषय होने चाहिए। दुनिया के लिए भी ये समय,Conflict का नहीं है, ये समय, Conflict पैदा करने वाली Conditions को पहचानने और उनको दूर करने का है। आज टेरेरिज्म, ड्रग्स, सायबर क्राइम, ऐसी कितनी ही चुनौतियां हैं, जिनसे मुकाबला करके ही हम अपनी आने वाली पीढ़ियों का भविष्य संवार पाएंगे। और ये तभी संभव है, जब हम Democracy First- Humanity First को सेंटर स्टेज देंगे।

साथियों,

भारत ने हमेशा principles के आधार पर, trust और transparency के आधार पर ही अपनी बात की है। एक भी देश, एक भी रीजन पीछे रह गया, तो हमारे global goals कभी हासिल नहीं हो पाएंगे। तभी भारत कहता है – Every Nation Matters ! इसलिए भारत, आयलैंड नेशन्स को Small Island Nations नहीं बल्कि Large ओशिन कंट्रीज़ मानता है। इसी भाव के तहत हमने इंडियन ओशन से जुड़े आयलैंड देशों के लिए सागर Platform बनाया। हमने पैसिफिक ओशन के देशों को जोड़ने के लिए भी विशेष फोरम बनाया है। इसी नेक नीयत से भारत ने जी-20 की प्रेसिडेंसी के दौरान अफ्रीकन यूनियन को जी-20 में शामिल कराकर अपना कर्तव्य निभाया।

साथियों,

आज भारत, हर तरह से वैश्विक विकास के पक्ष में खड़ा है,शांति के पक्ष में खड़ा है, इसी भावना के साथ आज भारत, ग्लोबल साउथ की भी आवाज बना है। भारत का मत है कि ग्लोबल साउथ ने अतीत में बहुत कुछ भुगता है। हमने अतीत में अपने स्वभाव औऱ संस्कारों के मुताबिक प्रकृति को सुरक्षित रखते हुए प्रगति की। लेकिन कई देशों ने Environment को नुकसान पहुंचाते हुए अपना विकास किया। आज क्लाइमेट चेंज की सबसे बड़ी कीमत, ग्लोबल साउथ के देशों को चुकानी पड़ रही है। इस असंतुलन से दुनिया को निकालना बहुत आवश्यक है।

साथियों,

भारत हो, गयाना हो, हमारी भी विकास की आकांक्षाएं हैं, हमारे सामने अपने लोगों के लिए बेहतर जीवन देने के सपने हैं। इसके लिए ग्लोबल साउथ की एकजुट आवाज़ बहुत ज़रूरी है। ये समय ग्लोबल साउथ के देशों की Awakening का समय है। ये समय हमें एक Opportunity दे रहा है कि हम एक साथ मिलकर एक नया ग्लोबल ऑर्डर बनाएं। और मैं इसमें गयाना की,आप सभी जनप्रतिनिधियों की भी बड़ी भूमिका देख रहा हूं।

साथियों,

यहां अनेक women members मौजूद हैं। दुनिया के फ्यूचर को, फ्यूचर ग्रोथ को, प्रभावित करने वाला एक बहुत बड़ा फैक्टर दुनिया की आधी आबादी है। बीती सदियों में महिलाओं को Global growth में कंट्रीब्यूट करने का पूरा मौका नहीं मिल पाया। इसके कई कारण रहे हैं। ये किसी एक देश की नहीं,सिर्फ ग्लोबल साउथ की नहीं,बल्कि ये पूरी दुनिया की कहानी है।
लेकिन 21st सेंचुरी में, global prosperity सुनिश्चित करने में महिलाओं की बहुत बड़ी भूमिका होने वाली है। इसलिए, अपनी G-20 प्रेसीडेंसी के दौरान, भारत ने Women Led Development को एक बड़ा एजेंडा बनाया था।

साथियों,

भारत में हमने हर सेक्टर में, हर स्तर पर, लीडरशिप की भूमिका देने का एक बड़ा अभियान चलाया है। भारत में हर सेक्टर में आज महिलाएं आगे आ रही हैं। पूरी दुनिया में जितने पायलट्स हैं, उनमें से सिर्फ 5 परसेंट महिलाएं हैं। जबकि भारत में जितने पायलट्स हैं, उनमें से 15 परसेंट महिलाएं हैं। भारत में बड़ी संख्या में फाइटर पायलट्स महिलाएं हैं। दुनिया के विकसित देशों में भी साइंस, टेक्नॉलॉजी, इंजीनियरिंग, मैथ्स यानि STEM graduates में 30-35 परसेंट ही women हैं। भारत में ये संख्या फोर्टी परसेंट से भी ऊपर पहुंच चुकी है। आज भारत के बड़े-बड़े स्पेस मिशन की कमान महिला वैज्ञानिक संभाल रही हैं। आपको ये जानकर भी खुशी होगी कि भारत ने अपनी पार्लियामेंट में महिलाओं को रिजर्वेशन देने का भी कानून पास किया है। आज भारत में डेमोक्रेटिक गवर्नेंस के अलग-अलग लेवल्स पर महिलाओं का प्रतिनिधित्व है। हमारे यहां लोकल लेवल पर पंचायती राज है, लोकल बॉड़ीज़ हैं। हमारे पंचायती राज सिस्टम में 14 लाख से ज्यादा यानि One point four five मिलियन Elected Representatives, महिलाएं हैं। आप कल्पना कर सकते हैं, गयाना की कुल आबादी से भी करीब-करीब दोगुनी आबादी में हमारे यहां महिलाएं लोकल गवर्नेंट को री-प्रजेंट कर रही हैं।

साथियों,

गयाना Latin America के विशाल महाद्वीप का Gateway है। आप भारत और इस विशाल महाद्वीप के बीच अवसरों और संभावनाओं का एक ब्रिज बन सकते हैं। हम एक साथ मिलकर, भारत और Caricom की Partnership को और बेहतर बना सकते हैं। कल ही गयाना में India-Caricom Summit का आयोजन हुआ है। हमने अपनी साझेदारी के हर पहलू को और मजबूत करने का फैसला लिया है।

साथियों,

गयाना के विकास के लिए भी भारत हर संभव सहयोग दे रहा है। यहां के इंफ्रास्ट्रक्चर में निवेश हो, यहां की कैपेसिटी बिल्डिंग में निवेश हो भारत और गयाना मिलकर काम कर रहे हैं। भारत द्वारा दी गई ferry हो, एयरक्राफ्ट हों, ये आज गयाना के बहुत काम आ रहे हैं। रीन्युएबल एनर्जी के सेक्टर में, सोलर पावर के क्षेत्र में भी भारत बड़ी मदद कर रहा है। आपने t-20 क्रिकेट वर्ल्ड कप का शानदार आयोजन किया है। भारत को खुशी है कि स्टेडियम के निर्माण में हम भी सहयोग दे पाए।

साथियों,

डवलपमेंट से जुड़ी हमारी ये पार्टनरशिप अब नए दौर में प्रवेश कर रही है। भारत की Energy डिमांड तेज़ी से बढ़ रही हैं, और भारत अपने Sources को Diversify भी कर रहा है। इसमें गयाना को हम एक महत्वपूर्ण Energy Source के रूप में देख रहे हैं। हमारे Businesses, गयाना में और अधिक Invest करें, इसके लिए भी हम निरंतर प्रयास कर रहे हैं।

साथियों,

आप सभी ये भी जानते हैं, भारत के पास एक बहुत बड़ी Youth Capital है। भारत में Quality Education और Skill Development Ecosystem है। भारत को, गयाना के ज्यादा से ज्यादा Students को Host करने में खुशी होगी। मैं आज गयाना की संसद के माध्यम से,गयाना के युवाओं को, भारतीय इनोवेटर्स और वैज्ञानिकों के साथ मिलकर काम करने के लिए भी आमंत्रित करता हूँ। Collaborate Globally And Act Locally, हम अपने युवाओं को इसके लिए Inspire कर सकते हैं। हम Creative Collaboration के जरिए Global Challenges के Solutions ढूंढ सकते हैं।

साथियों,

गयाना के महान सपूत श्री छेदी जगन ने कहा था, हमें अतीत से सबक लेते हुए अपना वर्तमान सुधारना होगा और भविष्य की मजबूत नींव तैयार करनी होगी। हम दोनों देशों का साझा अतीत, हमारे सबक,हमारा वर्तमान, हमें जरूर उज्जवल भविष्य की तरफ ले जाएंगे। इन्हीं शब्दों के साथ मैं अपनी बात समाप्त करता हूं, मैं आप सभी को भारत आने के लिए भी निमंत्रित करूंगा, मुझे गयाना के ज्यादा से ज्यादा जनप्रतिनिधियों का भारत में स्वागत करते हुए खुशी होगी। मैं एक बार फिर गयाना की संसद का, आप सभी जनप्रतिनिधियों का, बहुत-बहुत आभार, बहुत बहुत धन्यवाद।