প্রধানমন্ত্রী ১১ অক্টোবর উজ্জয়িনীতে শ্রী মহাকাল লোক উৎসর্গ করবেন
প্রধানমন্ত্রী গুজরাটে ১৪ হাজার ৫০০ কোটি টাকারও বেশি মূল্যের বিভিন্ন প্রকল্পের উদ্বোধন ও শিলান্যাস করবেন
প্রধানমন্ত্রী মধেরাকে ভারতের প্রথম ২৪X৭ সৌর বিদ্যুৎ গ্রাম ঘোষণা করবেন, মেহসানাতে ৩ হাজার ৯০০ কোটি টাকারও বেশি মূল্যের বিভিন্ন প্রকল্পের উদ্বোধন ও শিলান্যাস করবেন
প্রধানমন্ত্রী মহেশ্বরী মাতা মন্দিরে দর্শন ও পূজা করবেন, এরপর মেহসানার সূর্য মন্দিরে যাবেন
প্রধানমন্ত্রী ভারুচে ৮ হাজার কোটি টাকারও বেশি মূল্যের বিভিন্ন প্রকল্পের উদ্বোধন ও শিলান্যাস করবেন
প্রধানমন্ত্রী আহমেদাবাদে ১ হাজার ৩০০ কোটি টাকারও বেশি মূল্যের বিভিন্ন স্বাস্থ্য পরিষেবা সঙ্গে যুক্ত বিভিন্ন প্রকল্পের উদ্বোধন ও শিলান্যাস করবেন
প্রধানমন্ত্রী জামনগরে ১৪৫০ কোটি টাকার জলসেচ, বিদ্যুৎ, জল সরবরাহ সহ বিভিন্ন পরিকাঠামো উন্নয়নমূলক প্রকল্পের উদ্বোধন ও শিলান্যাস করবেন

প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী ৯ – ১১ অক্টোবর গুজরাট সফর করবেন। এরপর, ১১ অক্টোবর তিনি যাবেন মধ্যপ্রদেশে।

৯ অক্টোবর বিকেল সাড়ে পাঁচটা নাগাদ প্রধানমন্ত্রী মেহসানার মধেরা’তে বিভিন্ন প্রকল্পের উদ্বোধন ও শিলান্যাস করবেন। এরপর, সন্ধ্যা ৬টা ৪৫ মিনিট নাগাদ মধেশ্বরী মাতা মন্দির দর্শন ও পূজা করবেন। সন্ধ্যা ৭টা ৩০ মিনিট নাগাদ তিনি সূর্য মন্দির দর্শনে যাবেন। 

১০ অক্টোবর সকাল ১১টা নাগাদ প্রধানমন্ত্রী ভারুচের আমোদে একাধিক প্রকল্পের উদ্বোধন ও শিলান্যাস করবেন। বিকেল ৩টে ১৫ মিনিট নাগাদ প্রধানমন্ত্রী আহেমেদাবাদে মোদী শৈক্ষণিক সঙ্কুলের উদ্বোধন করবেন। এরপর, বিকেল ৫টা ৩০ মিনিট নাগাদ প্রধানমন্ত্রী জামনগরে বিভিন্ন প্রকল্পের উদ্বোধন ও শিলান্যাস করবেন। 

১১ অক্টোবর প্রধানমন্ত্রী দুপুর ২টো ১৫ মিনিট নাগাদ আহমেদাবাদের আসরওয়া সিভিল হাসপাতালে একাধিক প্রকল্পের উদ্বোধন ও শিলান্যাস করবেন। এরপর, তিনি উজ্জয়িনী যাবেন। উজ্জয়িনীতে মহাকালেশ্বর মন্দিরে বিকেল ৫টা ৪৫ মিনিট নাগাদ দর্শন ও পূজা করবেন। সন্ধ্যা ৬টা ৩০ মিনিট নাগাদ শ্রী মহাকাল লোক উৎসর্গ করবেন প্রধানমন্ত্রী। সন্ধ্যা ৭টা ১৫ মিনিট নাগাদ উজ্জয়িনীতে এক জনসভায় ভাষণ দেবেন তিনি।

মেহসানায় প্রধানমন্ত্রী:

প্রধানমন্ত্রী মেহসানার মধেরায় একটি জনসভায় পৌরহিত্য করবেন এবং ৩ হাজার ৯০০ কোটি টাকারও বেশি মূল্যের একাধিক প্রকল্পের উদ্বোধন ও শিলান্যাস করবেন। 

প্রধানমন্ত্রী মধেরা গ্রামকে ভারতের প্রথম ২৪X৭ সৌর বিদ্যুৎ গ্রাম হিসাবে ঘোষণা করবেন। এই প্রকল্প এ ধরনের প্রথম কাজ। সূর্য মন্দিরের সফর মধেরাকে সৌর বিদ্যুতের সাহায্যে আলোকিত করে তোলার প্রধানমন্ত্রীর স্বপ্ন পূরণ হচ্ছে এই প্রকল্পের মাধ্যমে। ১ হাজার ৩০০-রও বেশি বিভিন্ন বাড়ি ও সরকারি ভবনের ছাদে সৌর বিদ্যুৎ প্রকল্প চালু করা হয়েছে। এই প্রকল্প থেকে ভারত কিভাবে পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তি ক্ষেত্রে এগিয়ে চলেছে, তা পরিস্ফুট হবে। এছাড়াও, এই প্রকল্পটি তৃণমূল স্তরে কি করে জনগণকে সৌর বিদ্যুতের মাধ্যমে সক্ষম করে তুলতে পারে – তাও প্রকাশ করবে। 

প্রধানমন্ত্রী সবরমতী – জগুদান এবং আহমেদাবাদ – মেহসানা ব্রডগেজ লাইনও জাতির উদ্দেশে উৎসর্গ করবেন। এছাড়াও, রয়েছে ওএনজিসি-র নন্দসান ভূ-তাত্ত্বিক তেল উৎপাদন প্রকল্প, সিঙ্গোরা হ্রদ থেকে খেরাভা হ্রদ পর্যন্ত সুজলাং সুফলাং ক্যানেল এবং ভারোই নদী বাঁধ-ভিত্তিক প্রকল্পগুলিও উদ্বোধন করবেন। এছাড়াও, বেচরাজি মোধেরা - চানাসমা রাজ্য সড়ক; উনজা - দাসাজ উপেরা লাডোল (ভানখার অ্যাপ্রোচ রোড) - এর একটি অংশ সম্প্রসারণের প্রকল্প; আঞ্চলিক প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের নতুন ভবন, সর্দার প্যাটেল ইনস্টিটিউট অফ পাবলিক অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (এসপিআইপিএ), মেহসানা; এবং মধেরার সূর্য মন্দিরে প্রজেকশন ম্যাপিং সহ আরও একাধিক প্রকল্প রয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী পাতান থেকে গোজারিয়া পর্যন্ত ৬৮ নম্বর জাতীয় সড়কের সম্প্রসারণ, জল প্রক্রিয়াকরণ প্রকল্প এবং স্বয়ংক্রিয় গুঁড়ো দুধের কারখানা সহ একাধিক প্রকল্পের উদ্বোধন ও শিলান্যাস করবেন। উত্তর গুজরাটের মেহসানা ও অন্যান্য জেলায় হাসপাতালগুলির সংস্কার একাধিক প্রকল্পের উদ্বোধন ও শিলান্যাস করবেন।

জনসভার পর প্রধানমন্ত্রী যাবেন মধেশ্বরী মাতা মন্দিরে। সেখানে দর্শন ও পূজা করবেন। এরপর, তিনি সূর্য মন্দিরে প্রোজেকশন ম্যাপিং শো প্রত্যক্ষ করবেন। 

ভারুচে প্রধানমন্ত্রী:

প্রধানমন্ত্রী ভারুচের আমোদে ৮ হাজার কোটি টাকারও বেশি মূল্যের একাধিক প্রকল্পের উদ্বোধন ও শিলান্যাস করবেন। 

ফার্মাসিউটিক্যাল ক্ষেত্রে আত্মনির্ভর ভারত গঠনের লক্ষ্যে আরেক ধাপ এগিয়ে প্রধানমন্ত্রী জাম্বুসারে একটি ড্রাগ পার্কের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করবেন। এই প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে ওষুধ প্রস্তুত ক্ষেত্রে ভারত অনেকটাই আত্মনির্ভর হয়ে উঠবে। দাহেজে গভীর সমুদ্রে পাইপ লাইন প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করবেন প্রধানমন্ত্রী। এটি বাস্তবায়িত হলে শিল্প কারখানাগুলি থেকে বর্জ্য জল নিষ্কাশন ব্যবস্থাপনা সহজ হবে। এছাড়াও, আঙ্কেলেশ্বর বিমান বন্দরের প্রথম ধাপের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করবেন প্রধানমন্ত্রী। 

প্রধানমন্ত্রী বিভিন্ন শিল্প পার্কের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অংশ নেবেন। এই পার্কগুলির মধ্যে ৪টি আদিবাসী শিল্প পার্ক রয়েছে। এছাড়াও থাকবে ১টি কৃষি খাদ্য পার্ক এবং সামুদ্রিক খাদ্য পার্ক।

অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী দেশের রাসায়নিক ক্ষেত্রকে উজ্জীবিত করতে সক্ষম এমন একাধিক প্রকল্পের উদ্বোধন করবেন। এর মধ্যে থাকবে কস্টিক সোডার কারখানা এবং ক্লোরোমেথানেস – এর একটি কারাখানা। এছাড়াও, হাইড্রাজিন প্রকল্পেরও উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী। উমল্লা আসা – পানেথা সড়ক সম্প্রসারণ প্রকল্পের উদ্বোধন করবেন তিনি।

১১ অক্টোবর প্রধানমন্ত্রী আহমেদাবাদে আসারওয়া সিভিল হাসপাতালে ১ হাজার ৩০০ কোটি টাকারও বেশি মূল্যের স্বাস্থ্য পরিষেবা সংক্রান্ত একাধিক প্রকল্পের উদ্বোধন ও শিলান্যাস করবেন। এখানে হৃদরোগের চিকিৎসা এবং ইউ এন মেহতা ইন্সটিটিউট অফ কার্ডিওলজি অ্যান্ড রিসার্চ সেন্টারের নতুন হস্টেলের উদ্বোধন করবেন। এছাড়াও, কিডনী ও ক্যান্সার রোগীদের সুবিধার্থে নতুন বিশ্রামাগার ভবনের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করবেন। 

জামনগরে প্রধানমন্ত্রী:

প্রধানমন্ত্রী জামনগরে ১ হাজার ৪৫০ কোটি টাকারও বেশি মূল্যের একাধিক প্রকল্পের উদ্বোধন ও শিলান্যাস করবেন। এর মধ্যে রয়েছে – জলসেচ, বিদ্যুৎ, জল সরবরাহ এবং নগরোন্নয়ন পরিকাঠামো। 

প্রধানমন্ত্রী সৌরাষ্ট্র অবতরণ জলসেচ যোজনা লিঙ্ক-৩ এবং হরিপার – এ ৪০ মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পের উদ্বোধন করবেন। 

প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী পালাভর/জামনগর তালুক, মোরবি-মালিয়া-জোডিয়া গ্রুপ অগমেন্টেশন জল সরবরাহ প্রকল্প, লালপুর বাইপাস জংশন উড়ালপুল, হাপা মার্কেট ইয়ার্ড রেলওয়ে ক্রসিং, পাম্পিং স্টেশনের সংস্কার এবং শিলান্যাস করবেন।  

উজ্জয়িনীতে প্রধানমন্ত্রী:

প্রধানমন্ত্রী শ্রী মহাকাল লোক জাতির উদ্দেশে উৎসর্গ করবেন। মহাকাল লোক প্রকল্পের প্রথম ধাপটি এই মন্দিরে আগত দর্শনার্থীদের বিশ্বমানের আধুনিক সুবিধা প্রদান করবে। এই প্রকল্পে মন্দির এলাকার ভিড় নিয়ন্ত্রণ সহ ঐতিহ্যবাহী নির্মাণগুলি সংরক্ষণের উপর জোর দেওয়া হয়েছে। এই প্রকল্প রূপায়ণে ব্যয় ধরা হয়েছে প্রায় ৮৫০ কোটি টাকা। বর্তমানে এই মন্দিরে প্রতি বছর প্রায় দেড় কোটি ভক্তের সমাগম হয়। 

মহাকাল পথে ১০৮টি স্তম্ভ রয়েছে, যাতে ভগবান শিবের আনদ তান্ডব স্বরূপের বিভিন্ন রূপ ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। এই মহাকাল পথে ভগবান শিবের জীবনের নানা কাহিনী রেখাঙ্কিত করা হয়েছে। প্রায় আড়াই হেক্টর বিস্তৃত প্লাজা এলাকায় রয়েছে একটি পদ্মপুকুর। সেখানে ভগবান শিবের একটি মূর্তি ও ফোয়াড়াও রয়েছে। এই সমগ্র এলাকাটি কৃত্রিম বুদ্ধমত্তা ও সিসি টিভির মাধ্যমে সমগ্র এলাকাটিতে ২৪ নজরদারি চালানো হবে।

 

 

Explore More
৭৮ তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে নয়াদিল্লির লালকেল্লার প্রাকার থেকে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ ১৫ই আগস্ট , ২০২৪

জনপ্রিয় ভাষণ

৭৮ তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে নয়াদিল্লির লালকেল্লার প্রাকার থেকে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ ১৫ই আগস্ট , ২০২৪
PLI, Make in India schemes attracting foreign investors to India: CII

Media Coverage

PLI, Make in India schemes attracting foreign investors to India: CII
NM on the go

Nm on the go

Always be the first to hear from the PM. Get the App Now!
...
Text of PM Modi's address at the Parliament of Guyana
November 21, 2024

Hon’ble Speaker, मंज़ूर नादिर जी,
Hon’ble Prime Minister,मार्क एंथनी फिलिप्स जी,
Hon’ble, वाइस प्रेसिडेंट भरत जगदेव जी,
Hon’ble Leader of the Opposition,
Hon’ble Ministers,
Members of the Parliament,
Hon’ble The चांसलर ऑफ द ज्यूडिशियरी,
अन्य महानुभाव,
देवियों और सज्जनों,

गयाना की इस ऐतिहासिक पार्लियामेंट में, आप सभी ने मुझे अपने बीच आने के लिए निमंत्रित किया, मैं आपका बहुत-बहुत आभारी हूं। कल ही गयाना ने मुझे अपना सर्वोच्च सम्मान दिया है। मैं इस सम्मान के लिए भी आप सभी का, गयाना के हर नागरिक का हृदय से आभार व्यक्त करता हूं। गयाना का हर नागरिक मेरे लिए ‘स्टार बाई’ है। यहां के सभी नागरिकों को धन्यवाद! ये सम्मान मैं भारत के प्रत्येक नागरिक को समर्पित करता हूं।

साथियों,

भारत और गयाना का नाता बहुत गहरा है। ये रिश्ता, मिट्टी का है, पसीने का है,परिश्रम का है करीब 180 साल पहले, किसी भारतीय का पहली बार गयाना की धरती पर कदम पड़ा था। उसके बाद दुख में,सुख में,कोई भी परिस्थिति हो, भारत और गयाना का रिश्ता, आत्मीयता से भरा रहा है। India Arrival Monument इसी आत्मीय जुड़ाव का प्रतीक है। अब से कुछ देर बाद, मैं वहां जाने वाला हूं,

साथियों,

आज मैं भारत के प्रधानमंत्री के रूप में आपके बीच हूं, लेकिन 24 साल पहले एक जिज्ञासु के रूप में मुझे इस खूबसूरत देश में आने का अवसर मिला था। आमतौर पर लोग ऐसे देशों में जाना पसंद करते हैं, जहां तामझाम हो, चकाचौंध हो। लेकिन मुझे गयाना की विरासत को, यहां के इतिहास को जानना था,समझना था, आज भी गयाना में कई लोग मिल जाएंगे, जिन्हें मुझसे हुई मुलाकातें याद होंगीं, मेरी तब की यात्रा से बहुत सी यादें जुड़ी हुई हैं, यहां क्रिकेट का पैशन, यहां का गीत-संगीत, और जो बात मैं कभी नहीं भूल सकता, वो है चटनी, चटनी भारत की हो या फिर गयाना की, वाकई कमाल की होती है,

साथियों,

बहुत कम ऐसा होता है, जब आप किसी दूसरे देश में जाएं,और वहां का इतिहास आपको अपने देश के इतिहास जैसा लगे,पिछले दो-ढाई सौ साल में भारत और गयाना ने एक जैसी गुलामी देखी, एक जैसा संघर्ष देखा, दोनों ही देशों में गुलामी से मुक्ति की एक जैसी ही छटपटाहट भी थी, आजादी की लड़ाई में यहां भी,औऱ वहां भी, कितने ही लोगों ने अपना जीवन समर्पित कर दिया, यहां गांधी जी के करीबी सी एफ एंड्रूज हों, ईस्ट इंडियन एसोसिएशन के अध्यक्ष जंग बहादुर सिंह हों, सभी ने गुलामी से मुक्ति की ये लड़ाई मिलकर लड़ी,आजादी पाई। औऱ आज हम दोनों ही देश,दुनिया में डेमोक्रेसी को मज़बूत कर रहे हैं। इसलिए आज गयाना की संसद में, मैं आप सभी का,140 करोड़ भारतवासियों की तरफ से अभिनंदन करता हूं, मैं गयाना संसद के हर प्रतिनिधि को बधाई देता हूं। गयाना में डेमोक्रेसी को मजबूत करने के लिए आपका हर प्रयास, दुनिया के विकास को मजबूत कर रहा है।

साथियों,

डेमोक्रेसी को मजबूत बनाने के प्रयासों के बीच, हमें आज वैश्विक परिस्थितियों पर भी लगातार नजर ऱखनी है। जब भारत और गयाना आजाद हुए थे, तो दुनिया के सामने अलग तरह की चुनौतियां थीं। आज 21वीं सदी की दुनिया के सामने, अलग तरह की चुनौतियां हैं।
दूसरे विश्व युद्ध के बाद बनी व्यवस्थाएं और संस्थाएं,ध्वस्त हो रही हैं, कोरोना के बाद जहां एक नए वर्ल्ड ऑर्डर की तरफ बढ़ना था, दुनिया दूसरी ही चीजों में उलझ गई, इन परिस्थितियों में,आज विश्व के सामने, आगे बढ़ने का सबसे मजबूत मंत्र है-"Democracy First- Humanity First” "Democracy First की भावना हमें सिखाती है कि सबको साथ लेकर चलो,सबको साथ लेकर सबके विकास में सहभागी बनो। Humanity First” की भावना हमारे निर्णयों की दिशा तय करती है, जब हम Humanity First को अपने निर्णयों का आधार बनाते हैं, तो नतीजे भी मानवता का हित करने वाले होते हैं।

साथियों,

हमारी डेमोक्रेटिक वैल्यूज इतनी मजबूत हैं कि विकास के रास्ते पर चलते हुए हर उतार-चढ़ाव में हमारा संबल बनती हैं। एक इंक्लूसिव सोसायटी के निर्माण में डेमोक्रेसी से बड़ा कोई माध्यम नहीं। नागरिकों का कोई भी मत-पंथ हो, उसका कोई भी बैकग्राउंड हो, डेमोक्रेसी हर नागरिक को उसके अधिकारों की रक्षा की,उसके उज्जवल भविष्य की गारंटी देती है। और हम दोनों देशों ने मिलकर दिखाया है कि डेमोक्रेसी सिर्फ एक कानून नहीं है,सिर्फ एक व्यवस्था नहीं है, हमने दिखाया है कि डेमोक्रेसी हमारे DNA में है, हमारे विजन में है, हमारे आचार-व्यवहार में है।

साथियों,

हमारी ह्यूमन सेंट्रिक अप्रोच,हमें सिखाती है कि हर देश,हर देश के नागरिक उतने ही अहम हैं, इसलिए, जब विश्व को एकजुट करने की बात आई, तब भारत ने अपनी G-20 प्रेसीडेंसी के दौरान One Earth, One Family, One Future का मंत्र दिया। जब कोरोना का संकट आया, पूरी मानवता के सामने चुनौती आई, तब भारत ने One Earth, One Health का संदेश दिया। जब क्लाइमेट से जुड़े challenges में हर देश के प्रयासों को जोड़ना था, तब भारत ने वन वर्ल्ड, वन सन, वन ग्रिड का विजन रखा, जब दुनिया को प्राकृतिक आपदाओं से बचाने के लिए सामूहिक प्रयास जरूरी हुए, तब भारत ने CDRI यानि कोएलिशन फॉर डिज़ास्टर रज़ीलिएंट इंफ्रास्ट्रक्चर का initiative लिया। जब दुनिया में pro-planet people का एक बड़ा नेटवर्क तैयार करना था, तब भारत ने मिशन LiFE जैसा एक global movement शुरु किया,

साथियों,

"Democracy First- Humanity First” की इसी भावना पर चलते हुए, आज भारत विश्वबंधु के रूप में विश्व के प्रति अपना कर्तव्य निभा रहा है। दुनिया के किसी भी देश में कोई भी संकट हो, हमारा ईमानदार प्रयास होता है कि हम फर्स्ट रिस्पॉन्डर बनकर वहां पहुंचे। आपने कोरोना का वो दौर देखा है, जब हर देश अपने-अपने बचाव में ही जुटा था। तब भारत ने दुनिया के डेढ़ सौ से अधिक देशों के साथ दवाएं और वैक्सीन्स शेयर कीं। मुझे संतोष है कि भारत, उस मुश्किल दौर में गयाना की जनता को भी मदद पहुंचा सका। दुनिया में जहां-जहां युद्ध की स्थिति आई,भारत राहत और बचाव के लिए आगे आया। श्रीलंका हो, मालदीव हो, जिन भी देशों में संकट आया, भारत ने आगे बढ़कर बिना स्वार्थ के मदद की, नेपाल से लेकर तुर्की और सीरिया तक, जहां-जहां भूकंप आए, भारत सबसे पहले पहुंचा है। यही तो हमारे संस्कार हैं, हम कभी भी स्वार्थ के साथ आगे नहीं बढ़े, हम कभी भी विस्तारवाद की भावना से आगे नहीं बढ़े। हम Resources पर कब्जे की, Resources को हड़पने की भावना से हमेशा दूर रहे हैं। मैं मानता हूं,स्पेस हो,Sea हो, ये यूनीवर्सल कन्फ्लिक्ट के नहीं बल्कि यूनिवर्सल को-ऑपरेशन के विषय होने चाहिए। दुनिया के लिए भी ये समय,Conflict का नहीं है, ये समय, Conflict पैदा करने वाली Conditions को पहचानने और उनको दूर करने का है। आज टेरेरिज्म, ड्रग्स, सायबर क्राइम, ऐसी कितनी ही चुनौतियां हैं, जिनसे मुकाबला करके ही हम अपनी आने वाली पीढ़ियों का भविष्य संवार पाएंगे। और ये तभी संभव है, जब हम Democracy First- Humanity First को सेंटर स्टेज देंगे।

साथियों,

भारत ने हमेशा principles के आधार पर, trust और transparency के आधार पर ही अपनी बात की है। एक भी देश, एक भी रीजन पीछे रह गया, तो हमारे global goals कभी हासिल नहीं हो पाएंगे। तभी भारत कहता है – Every Nation Matters ! इसलिए भारत, आयलैंड नेशन्स को Small Island Nations नहीं बल्कि Large ओशिन कंट्रीज़ मानता है। इसी भाव के तहत हमने इंडियन ओशन से जुड़े आयलैंड देशों के लिए सागर Platform बनाया। हमने पैसिफिक ओशन के देशों को जोड़ने के लिए भी विशेष फोरम बनाया है। इसी नेक नीयत से भारत ने जी-20 की प्रेसिडेंसी के दौरान अफ्रीकन यूनियन को जी-20 में शामिल कराकर अपना कर्तव्य निभाया।

साथियों,

आज भारत, हर तरह से वैश्विक विकास के पक्ष में खड़ा है,शांति के पक्ष में खड़ा है, इसी भावना के साथ आज भारत, ग्लोबल साउथ की भी आवाज बना है। भारत का मत है कि ग्लोबल साउथ ने अतीत में बहुत कुछ भुगता है। हमने अतीत में अपने स्वभाव औऱ संस्कारों के मुताबिक प्रकृति को सुरक्षित रखते हुए प्रगति की। लेकिन कई देशों ने Environment को नुकसान पहुंचाते हुए अपना विकास किया। आज क्लाइमेट चेंज की सबसे बड़ी कीमत, ग्लोबल साउथ के देशों को चुकानी पड़ रही है। इस असंतुलन से दुनिया को निकालना बहुत आवश्यक है।

साथियों,

भारत हो, गयाना हो, हमारी भी विकास की आकांक्षाएं हैं, हमारे सामने अपने लोगों के लिए बेहतर जीवन देने के सपने हैं। इसके लिए ग्लोबल साउथ की एकजुट आवाज़ बहुत ज़रूरी है। ये समय ग्लोबल साउथ के देशों की Awakening का समय है। ये समय हमें एक Opportunity दे रहा है कि हम एक साथ मिलकर एक नया ग्लोबल ऑर्डर बनाएं। और मैं इसमें गयाना की,आप सभी जनप्रतिनिधियों की भी बड़ी भूमिका देख रहा हूं।

साथियों,

यहां अनेक women members मौजूद हैं। दुनिया के फ्यूचर को, फ्यूचर ग्रोथ को, प्रभावित करने वाला एक बहुत बड़ा फैक्टर दुनिया की आधी आबादी है। बीती सदियों में महिलाओं को Global growth में कंट्रीब्यूट करने का पूरा मौका नहीं मिल पाया। इसके कई कारण रहे हैं। ये किसी एक देश की नहीं,सिर्फ ग्लोबल साउथ की नहीं,बल्कि ये पूरी दुनिया की कहानी है।
लेकिन 21st सेंचुरी में, global prosperity सुनिश्चित करने में महिलाओं की बहुत बड़ी भूमिका होने वाली है। इसलिए, अपनी G-20 प्रेसीडेंसी के दौरान, भारत ने Women Led Development को एक बड़ा एजेंडा बनाया था।

साथियों,

भारत में हमने हर सेक्टर में, हर स्तर पर, लीडरशिप की भूमिका देने का एक बड़ा अभियान चलाया है। भारत में हर सेक्टर में आज महिलाएं आगे आ रही हैं। पूरी दुनिया में जितने पायलट्स हैं, उनमें से सिर्फ 5 परसेंट महिलाएं हैं। जबकि भारत में जितने पायलट्स हैं, उनमें से 15 परसेंट महिलाएं हैं। भारत में बड़ी संख्या में फाइटर पायलट्स महिलाएं हैं। दुनिया के विकसित देशों में भी साइंस, टेक्नॉलॉजी, इंजीनियरिंग, मैथ्स यानि STEM graduates में 30-35 परसेंट ही women हैं। भारत में ये संख्या फोर्टी परसेंट से भी ऊपर पहुंच चुकी है। आज भारत के बड़े-बड़े स्पेस मिशन की कमान महिला वैज्ञानिक संभाल रही हैं। आपको ये जानकर भी खुशी होगी कि भारत ने अपनी पार्लियामेंट में महिलाओं को रिजर्वेशन देने का भी कानून पास किया है। आज भारत में डेमोक्रेटिक गवर्नेंस के अलग-अलग लेवल्स पर महिलाओं का प्रतिनिधित्व है। हमारे यहां लोकल लेवल पर पंचायती राज है, लोकल बॉड़ीज़ हैं। हमारे पंचायती राज सिस्टम में 14 लाख से ज्यादा यानि One point four five मिलियन Elected Representatives, महिलाएं हैं। आप कल्पना कर सकते हैं, गयाना की कुल आबादी से भी करीब-करीब दोगुनी आबादी में हमारे यहां महिलाएं लोकल गवर्नेंट को री-प्रजेंट कर रही हैं।

साथियों,

गयाना Latin America के विशाल महाद्वीप का Gateway है। आप भारत और इस विशाल महाद्वीप के बीच अवसरों और संभावनाओं का एक ब्रिज बन सकते हैं। हम एक साथ मिलकर, भारत और Caricom की Partnership को और बेहतर बना सकते हैं। कल ही गयाना में India-Caricom Summit का आयोजन हुआ है। हमने अपनी साझेदारी के हर पहलू को और मजबूत करने का फैसला लिया है।

साथियों,

गयाना के विकास के लिए भी भारत हर संभव सहयोग दे रहा है। यहां के इंफ्रास्ट्रक्चर में निवेश हो, यहां की कैपेसिटी बिल्डिंग में निवेश हो भारत और गयाना मिलकर काम कर रहे हैं। भारत द्वारा दी गई ferry हो, एयरक्राफ्ट हों, ये आज गयाना के बहुत काम आ रहे हैं। रीन्युएबल एनर्जी के सेक्टर में, सोलर पावर के क्षेत्र में भी भारत बड़ी मदद कर रहा है। आपने t-20 क्रिकेट वर्ल्ड कप का शानदार आयोजन किया है। भारत को खुशी है कि स्टेडियम के निर्माण में हम भी सहयोग दे पाए।

साथियों,

डवलपमेंट से जुड़ी हमारी ये पार्टनरशिप अब नए दौर में प्रवेश कर रही है। भारत की Energy डिमांड तेज़ी से बढ़ रही हैं, और भारत अपने Sources को Diversify भी कर रहा है। इसमें गयाना को हम एक महत्वपूर्ण Energy Source के रूप में देख रहे हैं। हमारे Businesses, गयाना में और अधिक Invest करें, इसके लिए भी हम निरंतर प्रयास कर रहे हैं।

साथियों,

आप सभी ये भी जानते हैं, भारत के पास एक बहुत बड़ी Youth Capital है। भारत में Quality Education और Skill Development Ecosystem है। भारत को, गयाना के ज्यादा से ज्यादा Students को Host करने में खुशी होगी। मैं आज गयाना की संसद के माध्यम से,गयाना के युवाओं को, भारतीय इनोवेटर्स और वैज्ञानिकों के साथ मिलकर काम करने के लिए भी आमंत्रित करता हूँ। Collaborate Globally And Act Locally, हम अपने युवाओं को इसके लिए Inspire कर सकते हैं। हम Creative Collaboration के जरिए Global Challenges के Solutions ढूंढ सकते हैं।

साथियों,

गयाना के महान सपूत श्री छेदी जगन ने कहा था, हमें अतीत से सबक लेते हुए अपना वर्तमान सुधारना होगा और भविष्य की मजबूत नींव तैयार करनी होगी। हम दोनों देशों का साझा अतीत, हमारे सबक,हमारा वर्तमान, हमें जरूर उज्जवल भविष्य की तरफ ले जाएंगे। इन्हीं शब्दों के साथ मैं अपनी बात समाप्त करता हूं, मैं आप सभी को भारत आने के लिए भी निमंत्रित करूंगा, मुझे गयाना के ज्यादा से ज्यादा जनप्रतिनिधियों का भारत में स्वागत करते हुए खुशी होगी। मैं एक बार फिर गयाना की संसद का, आप सभी जनप्रतिनिधियों का, बहुत-बहुत आभार, बहुत बहुत धन्यवाद।