Quote“ওয়াটার ভিশন@২০৪৭ আগামী ২৫ বছরের জন্য অমৃতকাল যাত্রার এক গুরুত্বপূর্ণ দিক”
Quote“কোনও অভিযানের সঙ্গে যখন জনগণ যুক্ত হন তাঁরা তখন কাজটির গুরুত্বও বুঝতে পারেন”
Quote“যখন মানুষ স্বচ্ছ ভারত অভিযানে অংশ নিয়েছিল তখন তাঁদের মধ্যে সচেতনতাও জাগ্রত হয়েছিল”
Quote“দেশ প্রতিটি জেলায় ৭৫টি অমৃত সরোবর তৈরি করছে যেখানে এরই মধ্যে ২৫ হাজার অমৃত সরোবর তৈরি হয়ে গেছে”
Quote“প্রতিটি বাড়িতে জল পৌঁছনোর ব্যবস্থা করার ক্ষেত্রে জল জীবন মিশন রাজ্যের পক্ষে একটি গুরুত্বপূর্ণ উন্নয়নের মাপকাঠি”
Quote“ ‘প্রতি ফোঁটায় আরও শস্য’ অভিযানে দেশের ৭০ লক্ষ হেক্টরের বেশি জমিকে এ পর্যন্ত ক্ষুদ্র সেচ ব্যবস্থার আওতায় আনা গেছে”
Quote“গ্রাম পঞ্চায়েতগুলির উচিৎ আগামী পাঁচ বছরের জন্য একটি কর্মপরিকল্পনা তৈরি করা যাতে জল সরবরাহ থেকে শুরু করে পরিচ্ছন্নতা এবং বর্জ্য ব্যবস্থাপনার বিষয়টিও অন্তর্ভুক্ত থাকবে”
Quote“আমাদের নদীগুলি এবং জলাশয়গুলি সামগ্রিক জল পরিবেশের একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ”
Quote“নমামি গঙ্গে মিশনকে মাথায় রেখে নদী সংরক্ষণের জন্য রাজ্যগুলি একই ধরনের অভিযান শুরু করতে পারে”


প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী আজ ভিডিও বার্তার মাধ্যমে প্রথম সারা ভারত বার্ষিক রাজ্যের জলসম্পদ মন্ত্রীদের সম্মেলনে ভাষণ দিলেন। সম্মেলনের থিম - ‘ওয়াটার ভিশন@২০৪৭’। এর লক্ষ্য, দীর্ঘস্থায়ী উন্নয়ন এবং মানবসম্পদের উন্নয়নের জন্য জলসম্পদের সঠিক ব্যবহার নিয়ে সমস্ত নীতিপ্রণেতাদের আলোচনার ব্যবস্থা করা।

সমাবেশে ভাষণে প্রধানমন্ত্রী দেশের জলসম্পদ মন্ত্রীদের নিয়ে প্রথম সারা ভারত বার্ষিক সম্মেলনের গুরুত্বের ওপর জোর দিয়ে বলেন যে জল নিরাপত্তার ক্ষেত্রে ভারতে অভূতপূর্ব কাজ হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন যে আমাদের সাংবিধানিক ব্যবস্থায় জলের বিষয়টি রাজ্যগুলির অধীন এবং দেশের সার্বিক লক্ষ্য অর্জনে জল সংরক্ষণে রাজ্যগুলির প্রয়াস সুদূরপ্রসারী প্রভাব ফেলে। শ্রী মোদী বলেন, “ওয়াটার ভিশন@২০৪৭ আগামী ২৫ বছরের জন্য অমৃতকাল যাত্রার এক গুরুত্বপূর্ণ দিক।

‘সম্পূর্ণ সরকার’ এবং ‘সম্পূর্ণ দেশ’ নিয়ে তাঁর ভাবনার উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, সব সরকারকে এমনভাবে কাজ করতে হবে যেখানে জল মন্ত্রক, সেচ মন্ত্রক, কৃষি মন্ত্রক, গ্রাম ও নগরোন্নয়ন মন্ত্রক এবং বিপর্যয় ব্যবস্থাপনা মন্ত্রকের মধ্যে নিয়মিত আলাপ-আলোচনা হবে। তিনি আরও বলেন যে পরিকল্পনা আরও ভালো হবে যদি এইসব দপ্তরগুলি নিজেদের মধ্যে তথ্য এবং পরিসংখ্যান আদানপ্রদান করে।

শুধুমাত্র সরকারের প্রয়াসেই সাফল্য আসতে পারে না জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী সাধারণ মানুষ, সামাজিক সংস্থা ও সুশীল সমাজের ভূমিকার প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করেন এবং জল সংরক্ষণ সংক্রান্ত অভিযানে তাঁদের আরও বেশি করে অংশ নেওয়ার আহ্বান জানান। শ্রী মোদী এর ব্যাখ্যা করে বলেন যে জনগণের অংশগ্রহণ বৃদ্ধিতে সরকারের বিশ্বাসযোগ্যতা কমে না, আর এর মানে এই নয় যে সব দায়িত্ব চাপিয়ে দেওয়া হচ্ছে সাধারণ মানুষের ওপর। তিনি আরও বলেন, জনগণের অংশগ্রহণের সবচেয়ে বড় সুবিধা হল, অভিযান চালাতে যে প্রয়াস নেওয়া হচ্ছে এবং যে অর্থ ব্যয় করা হচ্ছে সে সম্পর্কে জনসাধারণের মধ্যে সচেতনতা তৈরি হয়। তিনি বলেন, “কোনও অভিযানের সঙ্গে যখন জনগণ যুক্ত হন তাঁরা তখন কাজটির গুরুত্বও বুঝতে পারেন। এর জন্য কোনও কর্মসূচি বা অভিযানের প্রতি মানুষের একটা একাত্মতা গড়ে ওঠে।”

প্রধানমন্ত্রী স্বচ্ছ ভারত অভিযানের উদাহরণ দেন এবং বলেন, “যখন মানুষ স্বচ্ছ ভারত অভিযানে অংশ নিয়েছিলেন তখন তাঁদের মধ্যে সচেতনতাও জাগ্রত হয়েছিল।” মানুষের প্রয়াসের জন্য তাঁদের কৃতিত্ব দিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন যে সরকার অনেক উদ্যোগ নিয়েছে, তা সে নোংরা সরাতে সম্পদ সংগ্রহই হোক বা একাধিক জল শোধন কেন্দ্র অথবা শৌচাগার নির্মাণই হোক, এই অভিযানের সাফল্য তখনই নিশ্চিত হয়েছে যখন মানুষ সিদ্ধান্ত নিয়েছে যে কোনরকম নোংরা থাকবে না। শ্রী মোদী জল সংরক্ষণে জনগণের অংশগ্রহণের এই ধারণাকে জাগ্রত করার ওপর জোর দেন এবং এই সচেতনতা সৃষ্টির যে প্রভাব, সেটিও তুলে ধরেন।

প্রধানমন্ত্রী পরামর্শ দেন, “আমরা ‘জল সচেতনতা উৎসব’-এর আয়োজন করতে পারি অথবা জায়গায় জায়গায় যে মেলা হয় তাতে জল সচেতনতার বিষয়েও কোনও অনুষ্ঠান রাখতে পারি।” স্কুলে পাঠ্যসূচি থেকে শুরু করে নানা ধরনের কাজকর্মে অভিনব উপায়ে এই বিষয়ে তরুণ সমাজের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধি করার প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেন তিনি। শ্রী মোদী জানান দেশে প্রতিটি জেলায় ৭৫টি করে অমৃত সরোবর তৈরি করা হবে, যেখানে এরই মধ্যে ২৫ হাজার অমৃত সরোবর তৈরি হয়ে গেছে। সমস্যা চিহ্নিত করতে এবং তার সমাধান খুঁজতে প্রযুক্তি, শিল্প এবং স্টার্ট-আপগুলির মধ্যে সংযোগ ঘটানোর প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দিয়ে তিনি বলেন, জিও-সেন্সিং এবং জিও-ম্যাপিং-এর মতো প্রযুক্তি অনেক উপকারে আসতে পারে। জল সংক্রান্ত বিষয়ের মোকাবিলায় নীতি প্রণয়নের স্তরে সরকারি নীতি এবং আমলাতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার সংস্কার করার ওপর জোর দেন তিনি।

প্রতিটি বাড়িতে জল পৌঁছনোর ব্যবস্থা করার ক্ষেত্রে রাজ্যের পক্ষে একটি প্রধান উন্নয়নের মাপকাঠি হিসেবে ‘জল জীবন মিশন’-এর সাফল্যের উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, অনেক রাজ্যই ভালো কাজ করেছে, আবার অনেক রাজ্য ঐ লক্ষ্যে এগোচ্ছে। তাঁর সুপারিশ, একবার কোনও জায়গায় ব্যবস্থা বহাল হলে আমাদের নিশ্চিত করতে হবে যে তা যেন ভবিষ্যতেও বহাল থাকে। তাঁর প্রস্তাব, গ্রাম পঞ্চায়েতগুলি ‘জল জীবন মিশন’-এর নেতৃত্ব দিক এবং কাজ সম্পূর্ণ হলে তাদেরই জানানো উচিৎ যে পর্যাপ্ত পরিমাণে পরিষ্কার জল পাওয়া যাচ্ছে কিনা। শ্রী মোদী বলেন, “প্রত্যেক গ্রাম পঞ্চায়েত মাসে মাসে বা তিনমাসে একবার অনলাইন রিপোর্ট দিয়ে জানাতে পারে যে গ্রামে কতগুলি বাড়ি কলের জল পাচ্ছে।” তিনি আরও বলেন যে জলের গুণমান নিশ্চিত করার জন্য নিয়মিত জল পরীক্ষার ব্যবস্থা করতে হবে।

প্রধানমন্ত্রী, শিল্প এবং কৃষি - দুই ক্ষেত্রেই জলের প্রয়োজনীয়তার উল্লেখ করেন এবং জল নিরাপত্তা বিষয়ে তাদের সচেতন করে তুলতে বিশেষ অভিযানের সুপারিশ করেন। তিনি জল সংরক্ষণের ক্ষেত্রে একইসঙ্গে একাধিক ফসলের চাষ এবং প্রাকৃতিক চাষের মতো পদ্ধতির ইতিবাচক প্রভাবের উদাহরণ দেন। তিনি ‘প্রধানমন্ত্রী কৃষি সেচ কর্মসূচি’র অধীনে শুরু হওয়া ‘প্রতি ফোঁটায় আরও বেশি ফসল’ অভিযানের ওপর আলোকপাত করে জানান যে এ পর্যন্ত ক্ষুদ্র সেচের আওতায় দেশের ৭০ লক্ষ হেক্টরের বেশি জমি আনা হয়েছে। তিনি আরও বলেন, “সব রাজ্যের উচিৎ ক্ষুদ্র সেচকে নিয়মিত উৎসাহ দেওয়া।” তিনি ‘অটল ভূ-জল সংরক্ষণ যোজনা’র উদাহরণ দেন যেখানে ভূগর্ভস্থ জল পূরণে বৃহৎ মাত্রায় জল সংরক্ষণ জরুরি। তিনি পার্বত্য অঞ্চলের ঝর্নাগুলিকে পুনরুজ্জীবিত করার কাজ দ্রুতগতিতে করার ওপরও জোর দেন।

জল সংরক্ষণে রাজ্যগুলিকে বনাঞ্চলের পরিমাণ বৃদ্ধির প্রয়োজনীয়তার ওপর আলোকপাত করে শ্রী মোদী পরিবেশ মন্ত্রক এবং জল মন্ত্রককে সমন্বিত প্রয়াস চালানোর আহ্বান জানান। তিনি জলের স্থানীয় সব উৎসগুলি সংরক্ষণের দিকে নজর দেওয়ার আহ্বান জানান এবং বলেন যে গ্রাম পঞ্চায়েতগুলির উচিৎ আগামী পাঁচ বছরের জন্য একটি কর্মপরিকল্পনা তৈরি করা যাতে জল সরবরাহ থেকে পরিচ্ছন্নতা এবং বর্জ্য ব্যবস্থাপনার বিষয়টিও অন্তর্ভুক্ত থাকবে। প্রধানমন্ত্রী রাজ্যগুলিকে এমন ব্যবস্থা নিতে বলেন যাতে পঞ্চায়েত স্তরে জলের জন্য বাজেট তৈরি করা যায়। কোন গ্রামে কতটা জল প্রয়োজন এবং তার জন্য কি করা উচিৎ তার ভিত্তিতে এই বাজেট তৈরি হবে। ‘বৃষ্টির জল ধরো’ অভিযানের সাফল্যের উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এই ধরনের অভিযান রাজ্য সরকারের প্রয়োজনীয় অংশ হওয়া উচিৎ যেখানে প্রতি বছর এর মূল্যায়ন করা হবে। তিনি আরও বলেন, “বৃষ্টির জন্য অপেক্ষা করার পরিবর্তে বৃষ্টি আসার আগেই পরিকল্পনা করে নিতে হবে।”

জল সংরক্ষণের ক্ষেত্রে চক্রাকার অর্থনীতির গুরুত্বের উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী জানান যে এবারের বাজেটে চক্রাকার অর্থনীতির ওপর প্রভূত জোর দিয়েছে সরকার। তিনি বলেন, “যখন পরিশোধিত জল পুনরায় ব্যবহার করা হয়, তখন নতুন জল সংরক্ষিত হয়। এতে সার্বিকভাবে পরিবেশের উন্নতি হয়। এজন্য জল পরিশোধন এবং জলের পুনর্ব্যবহার জরুরি।” বিভিন্ন প্রয়োজনে ‘পরিশোধিত জল’ পুনরায় ব্যবহার করার উপায় খুঁজতে হবে রাজ্যগুলিকে - একথার উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমাদের নদীগুলি এবং জলাশয়গুলি সামগ্রিক জল পরিবেশের একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ।” শ্রী মোদী প্রতিটি রাজ্যে বর্জ্য ব্যবস্থাপনা এবং নিকাশি পরিশোধনের নেটওয়ার্ক গড়ে তোলার ওপর জোর দেন। পরিশেষে শ্রী মোদী বলেন, “নমামি গঙ্গে মিশনকে মাথায় রেখে রাজ্যগুলি নদী সংরক্ষণের জন্য একই ধরনের অভিযান শুরু করতে পারে। প্রত্যেকটি রাজ্যের দায়িত্ব জলকে সহযোগিতা এবং সমন্বয়ের বিষয় করে তোলা।”

সব রাজ্যের জলসম্পদ মন্ত্রী জল শীর্ষক প্রথম সারা ভারত বার্ষিক রাজ্য মন্ত্রীদের সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন।

 

সম্পূর্ণ ভাষণ পড়তে এখানে ক্লিক করুন

  • చెచర్ల ఉమాపతి January 30, 2023

    🙏🚩🌹🌹🛕🇮🇳🇮🇳🇮🇳🛕🌹🌹🚩👏
  • S Babu January 09, 2023

    🙏
  • CHANDRA KUMAR January 07, 2023

    Double Spirals Cone Economy (द्वि चक्रीय शंकु अर्थव्यवस्था) वर्तमान समय में भारतीय अर्थव्यवस्था को नई आकृति प्रदान करने की जरूरत है। अभी भारतीय अर्थव्यवस्था वृत्ताकार हो गया है, भारतीय किसान और मजदूर प्राथमिक वस्तु का उत्पादन करता है, जिसका कीमत बहुत कम मिलता है। फिर उसे विश्व से महंगी वस्तु खरीदना पड़ता है, जिसका कीमत अधिक होता है। इस चक्रीय अर्थव्यवस्था में प्राथमिक सस्ता उत्पाद विदेश जाता है और महंगा तृतीयक उत्पाद विदेश से भारत आता है। यह व्यापार घाटा को जन्म देता है। विदेशी मुद्रा को कमी पैदा करता है। अब थोड़ा अर्थव्यवस्था को आकृति बदलकर देखिए, क्योंकि अर्थव्यवस्था का आकृति बदलना आसान है। लेकिन भारत सरकार अर्थव्यवस्था का आकार बढ़ाने के प्रयास में लगा है, वह भी विदेशी निवेश से, यह दूरदर्शिता नहीं है। भारतीय अर्थव्यवस्था में दो तरह की मुद्रा का प्रचलन शुरू करना चाहिए, 80% मुद्रा डिजिटल करेंसी के रूप में और 20% मुद्रा वास्तविक मुद्रा के रूप में। 1. इसके लिए, भारत सरकार अपने कर्मचारियों को वेतन के रूप में 80% वेतन डिजिटल करेंसी में और 20% वेतन भारतीय रुपए में दिया जाए। 2. अनुदान तथा ऋण भी 80% डिजिटल करेंसी के रूप में और 20% भारतीय रुपए के रूप में दिया जाए। 3. इसका फायदा यह होगा कि भारतीय मुद्रा दो भागों में बंट जायेगा। 80% डिजिटल करेंसी से केवल भारत में निर्मित स्वदेशी सामान ही खरीदा और बेचा जा सकेगा। 4. इससे स्वदेशी वस्तुओं का उपभोग बढ़ेगा, व्यापार घाटा कम होगा। 5. महंगे विदेशी सामान को डिजिटल करेंसी से नहीं खरीदा जा सकेगा। 6. वर्तमान समय में सरकारी कर्मचारी अपने धन का 70 से 80% का उपयोग केवल विदेशी ब्रांडेड सामान खरीदने में खर्च होता है। इससे घरेलू अर्थव्यवस्था पर नकारात्मक प्रभाव पड़ता है और सरकार का अधिकतम धन विदेशी अर्थव्यवस्था को गति प्रदान करता है। इसीलिए भारत सरकार को चाहिए की जो वेतन सरकारी कर्मचारियों को दिया जा रहा है उसका उपयोग घरेलू अर्थव्यवस्था को गति देने में किया जाना चाहिए। 7. भारत के उद्योगपति और अत्यधिक संपन्न व्यक्ति अपने धन का उपयोग स्वदेशी वस्तुओं को खरीदने में करे। व्यर्थ का सम्मान पाने के लिए विदेशी ब्रांड पर पैसा खर्च न करे। इसके लिए भी, यह अनिवार्य कर दिया जाए कि यदि किसी व्यक्ति को 20% से अधिक का लाभ प्राप्त होता है तो उसके लाभ का धन दो भागों में बदल दिया जायेगा, 80% भाग डिजिटल करेंसी में और 20% भाग वास्तविक रुपए में। 8. वर्तमान समय में जब वैश्विक मंदी दस्तक देने वाला है, ऐसी समय में भारतीयों को ब्रांडेड वस्तुओं को तरफ आकर्षित होने के बजाय, घरेलू अर्थव्यवस्था को गति देने के लिए, स्वदेशी वस्तुओं का खरीद करना चाहिए। इससे रोजगार सृजन होगा। अब थोड़ा समझते हैं, द्वि चक्रीय शंकु अर्थव्यवस्था को। 1. इसमें दो शंकु है, एक शंकु विदेशी अर्थव्यवस्था को दर्शाता है, और दूसरा शंकु घरेलू अर्थव्यवस्था को दर्शाता है। 2. दोनों शंकु के मध्य में भारत सरकार है, जिसे दोनों अर्थव्यवस्था को नियंत्रित करना चाहिए। यदि आप नाव को नियंत्रित नहीं करेंगे, तब वह नाव दिशाहीन होकर समुद्र में खो जायेगा, इसका फायदा समुद्री डाकू उठायेगा। 3. भारत सरकार को चाहिए की वह दोनों शंकु को इस तरह संतुलित करे की , धन का प्रवाह विदेश अर्थव्यवस्था की तरफ नकारात्मक और घरेलू अर्थव्यवस्था की तरफ सकारात्मक हो। 4. इसके लिए, भारत सरकार को चाहिए की वह अपना बजट का 80% हिस्सा डिजिटल करेंसी के रूप में घरेलू अर्थव्यवस्था को दे, जबकि 20% छपाई के रुपए के रूप में विदेशी अर्थव्यवस्था हेतु उपलब्ध कराए। 5. घरेलू अर्थव्यवस्था को विदेशी अर्थव्यवस्था से अलग किया जाए। विदेशी वस्तुओं की बिक्री हेतु भारत में अलग स्टोर बनाने के लिए बाध्य किया जाए। विदेशी वस्तुओं को खरीदने के लिए अलग मुद्रा (छपाई के रुपए) का इस्तेमाल को ही स्वीकृति दिया जाए। 6. जब दूसरा देश दबाव डाले की हमें भारत में व्यापार करने में बढ़ा उत्पन्न किया जा रहा है, तब उन्हें स्पष्ट कहा जाना चाहिए की हम अपने देश में रोजगार सृजन करने , भुखमरी को खत्म करने का प्रयास कर रहे हैं। 7. दूसरे देशों के राष्ट्रध्यक्ष को धोखा देने के लिए, उन्हें कहा जाए की अभिभ्रात में लोकसभा चुनाव है। लोकसभा चुनाव खत्म होते ही भारतीय अर्थव्यवस्था आप सभी के लिए खोल देंगे, ताकि विदेशियों को भारत में व्यापार करना सुगम हो जाए। 8. अभी भारतीय श्रमिक और मजदूर स्पाइरल शंकु के सबसे नीचे है और एक बार हाथ से पैसा बाजार में खर्च हो गया तो अगले कई दिनों बाद अथवा अगले वर्ष ही पैसा हाथ में आता है। क्योंकि कृषि उत्पाद वर्ष में 2 बार हो बेचने का मौका मिलता है किसानों को। 9. spiral cone में पैसा जितनी तेजी से निम्न वर्ग से उच्च वर्ग को तरफ बढ़ता है, उतनी ही तेजी से निम्न वर्ग का गरीबी बढ़ता है, परिणाम स्वरूप स्वदेशी अर्थव्यवस्था का शंकु का शीर्ष छोटा होता जाता है और निम्न वर्ग का व्यास बढ़ता जाता है। 10. भारत सरकार को अब अनुदान देने के बजाय, निवेश कार्य में धन लगाना चाहिए। ताकि घरेलू अर्थव्यवस्था में वृद्धि हो। 11. अभी भारत सरकार का पैसे जैसे ही भारतीय श्रमिक, भारतीय नौकरशाह को मिलता है। वैसे ही विदेशी कंपनियां, ब्रांडेड सामान का चमक दिखाकर( विज्ञापन द्वारा भ्रमित कर), उस धन को भारतीय घरेलू अर्थव्यवस्था से चूस लेता है और विदेश भेज देता है। 12. ऐसा होने से रोकने के लिए, भारतीयों को दो प्रकार से धन मुहैया कराया जाए। ताकि विदेशी ब्रांडेड सामान खरीद ही न पाए। जो भारतीय फिर भी अपने धन का बड़ा हिस्सा विदेशी सामान खरीदने का प्रयास करे उन्हें अलग अलग तरीके से हतोत्साहित करने का उपाय खोजा जाए। 13. भारत में किसी भी वस्तु के उत्पादन लागत का 30% से अधिक लाभ अर्जित करना, अपराध घोषित किया जाए। इससे भारतीय निम्न वर्ग कम धन में अधिक आवश्यक सामग्री खरीद सकेगा। 14. विदेश में कच्चा कृषि उत्पाद की जगह पैकेट बंद तृतियक उत्कृष्ट उत्पाद भेजा जाए। डोमिनोज पिज्जा की जगह देल्ही पिज्जा को ब्रांड बनाया जाए। 15. कच्चा धात्विक खनिज विदेश भेजने के बजाय, घरेलू उद्योग से उत्कृष्ट धात्वीक सामग्री बनाकर निर्यात किया जाए। 16. उद्योग में अकुशल मजदूर को बुलाकर ट्रेनिंग देकर कुशल श्रमिक बनाया जाए। 17. विदेशी अर्थव्यवस्था वाले से शंकु से धन चूसकर, घरेलू अर्थव्यवस्था वाले शंकु की तरफ प्रवाहित किया जाए। यह कार्य दोनों शंकु के मध्य बैठे भारत सरकार को करना ही होगा। 18. यदि भारत सरकार चीन को सरकार की तरह सक्रियता दिखाए तो भारतीय अर्थव्यवस्था का स्वर्णिम दौर शुरू हो सकता है। 19. अभी तो भारतीय अर्थव्यवस्था से धन तेजी से विदेश को ओर जा रहा है, और निवेश एक तरह का हवा है जो मोटर से पानी निकालने के लिए भेजा जाता है। 20. बीजेपी को वोट भारतीय बेरोजगारों, श्रमिकों और किसानों से ही मांगना है तो एक वर्ष इन्हें ही क्यों न तृप्त किया जाए। फिर चुनाव जीतकर आएंगे, तब उद्योगपतियों और पूंजीपतियों के लिए चार वर्ष तक जी भरकर काम कीजिएगा।
  • Vishal Kumar January 07, 2023

    Jai ho
  • प्रकाश सिंह January 07, 2023

    प्रकाश सिंह ग्राम पंचायत पाली जिला नागौर तहसील डेगाना किसान छोटा सा मोदी जी नमन नमन नमस्कार आप ऐसे दासा दे रहे हो किसान लोगों को किसी के खाते में छोटे-मोटे गरीब आदमी को कोई के भी पैसा आ रहा है तो आ रहा है किसी के नहीं आ रहा था राशन कार्ड बनाओ तो जनता को राशन कार्ड बना लिया था अभी किसी का है किसी के नहीं आया ऐसा क्या है बताते तो आप बड़ी बड़ी बातें फेंक देते हैं करते कुछ भी नहीं है जय हिंद जय भारत
  • virender gihara January 07, 2023

    modi ji jindabad BJP virendar gihara zila upadhyax zila uttar paschim Delhi
  • Dr Upendra Kumar Oli January 07, 2023

    माननीय प्रधान मंत्री महोदय इतना अधिक विकास होने के बाद भी हम दिल्ली , हिमाचल एवम अन्य जगह अपना विश्वास क्यों नही बना पा रहे हैं यह एक बहुत बड़ी सोचने की बात है , मैं बहुत व्यथित हूं, इस पर अलग से कार्य करने की जरूरत है हम क्यों उन समर्थन न करने बालों के दिलों में जगह नहीं बना पा रहे हैं जो की सब कुछ मिलने के बाद भी सरकार को समर्थन नहीं दे रहे हैं डा उपेंद्र कुमार ओली हल्द्वानी उत्तराखंड।
  • Narayan Singh Chandana January 07, 2023

    जल ही जीवन है माननीय प्रधानमंत्री जी का संदेश एवं पहल आमजन के हित में
  • Hanif Ansari January 06, 2023

    Jai hind Jai bjp manniya modi ji
  • Hanif Ansari January 06, 2023

    Namaste bharat bhumi hindu
Explore More
৭৮ তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে নয়াদিল্লির লালকেল্লার প্রাকার থেকে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ ১৫ই আগস্ট , ২০২৪

জনপ্রিয় ভাষণ

৭৮ তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে নয়াদিল্লির লালকেল্লার প্রাকার থেকে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ ১৫ই আগস্ট , ২০২৪
Job opportunities for women surge by 48% in 2025: Report

Media Coverage

Job opportunities for women surge by 48% in 2025: Report
NM on the go

Nm on the go

Always be the first to hear from the PM. Get the App Now!
...
The World This Week On India
March 05, 2025

India is seeing a week of intense engagement with global partners while making headway in important domestic sectors. The European Commission leadership visited India, trade discussions with Latin America moved forward, and international businesses expanded their presence in the country. Meanwhile, India’s logistics, healthcare, and aviation sectors are undergoing changes that could have lasting economic effects.

|

India and the European Union: Deepening Ties Amid Global Trade Shifts

European Commission President Ursula von der Leyen, along with 21 members of the College of Commissioners, visited India this week. The visit shows the EU's intent to strengthen its relationship with India, especially in light of potential global trade realignments. Both parties are eager to finalize a free trade agreement by the end of the year, aiming to improve cooperation in trade, technology, and defense.

Salil Gupte on India's Robust Talent Pool

President of Boeing India Salil Gupte, has praised the country's strong talent base, emphasizing its role in the aerospace giant's growth. In a recent interview, Gupte noted that India's skilled workforce has been instrumental in scaling Boeing's operations, reinforcing the company's commitment to "Make in India" initiatives.

Transforming Logistics: The Role of Open Networks

India's logistics industry is undergoing a transformation, driven by the integration of physical and digital infrastructure. Open networks are increasing efficiency, reducing costs, and boosting GDP growth. As businesses embrace digitization, the streamlined movement of goods is creating a more connected and competitive marketplace, benefiting both enterprises and consumers alike.

Daikin's Expansion: Replicating India's Success in Africa

Japanese air conditioner manufacturer Daikin Industries plans to replicate its successful Indian business model in Africa. Aiming to become the leading player in the African market, Daikin's strategy reflects the scalability of business models proven in India and their applicability in other emerging markets.

Merck's Commitment: Doubling Workforce in India

Global pharmaceutical company Merck has announced plans to double its workforce in India, focusing on integrating healthcare expertise with technological advancements. This expansion is expected to significantly impact patient care and reflects India's growing importance in the global healthcare and technology sectors.

India: Emerging Hub for Clinical Trials

India is on the verge of becoming a global hub for clinical trials, with the market estimated to reach $1.51 billion by 2025. Factors such as a diverse population and cost-effective research capabilities are attracting global pharmaceutical companies to conduct trials in India, strengthening the country's position in the global healthcare landscape.

Strengthening Ties with Latin America

Under its policy of "strategic autonomy," India is expanding its presence in Latin America. Countries in the region have welcomed this push, leading to diversified trade and stronger bilateral relations. This move is part of India's effort to build economic partnerships beyond its traditional allies.

Bengaluru's New Cargo Terminal: Boosting Domestic Logistics

India's largest domestic cargo terminal has been launched at Bengaluru International Airport. This facility is set to improve the efficiency of domestic air cargo operations, supporting the growing logistics sector and contributing to economic growth. Spanning over 7 acres, the DCT features a peak handling capacity of approximately 360,000 metric tons, with a potential to expand to 400,000 metric tons.

Preserving History: Donation of a Century-Old Saudi Royal Letter

An Indian family has donated a century-old letter written by King Abdulaziz, the founder of Saudi Arabia, to a scholar named Ghulam Rasul Meher. This act reflects the deep-rooted people-to-people ties between India and Saudi Arabia and the role of citizens to preserve shared heritage.

India’s economic, diplomatic, and industrial engagements are moving at a steady pace. Discussions with the EU on trade, expansions by global firms, and structural developments in logistics and healthcare all point to a country positioning itself for long-term gains.