“Sarvepalli Radhakrishnan's efforts in the field of education inspire all of us”
“It is all the more important to be felicitated by the current President of India who is also a teacher”
“The role of a teacher is to show the light to a person, and it is them who sow the dreams and teach them to turn the dreams into resolve”
“There is a need to imbibe the National Educational Policy in such a way that this government document turns into the basis of the students' lives”
“There should be no student in the entire country who does not have a dream for 2047”
“Need to recreate the spirit that engulfed the nation during the years between Dandi Yatra and Quit India”

শিক্ষক দিবস উপলক্ষে জাতীয় পুরস্কার বিজয়ী শিক্ষকদের সঙ্গে আজ এক আলাপচারিতায় মিলিত হলেন প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী। এই উপলক্ষে আয়োজিত এক সমাবেশে প্রধানমন্ত্রী বলেন, শিক্ষকের দায়িত্ব হল মানুষকে সঠিক পথ দেখানো। শিক্ষকরাই তাঁর ছাত্রছাত্রীদের মনে স্বপ্ন বুনতে সাহায্য করেন এবং সেই স্বপ্নকে কিভাবে সঙ্কল্পের মাধ্যমে মূর্ত করে তুলতে হয় তাও তাঁরা শিক্ষাদানের মাধ্যমে বাতলে দেন। মনে রাখতে হবে যে আগামী ২০৪৭ সালের ভারত নির্ভরশীল আজকের ছাত্রছাত্রীদের ওপর। তাই, সেই সমস্ত ছাত্রছাত্রীর ভবিষ্যৎ গঠনের দায়িত্ব পালন করতে হবে শিক্ষকদেরই। শিক্ষকদের উদ্দেশ্য করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ছাত্রছাত্রীদের জীবন গড়ে তুলতে আপনারাই সাহায্য করে থাকেন এবং এইভাবে দেশ গঠনের স্বপ্নকেও আপনারা মূর্ত করে তুলতে পারেন। শ্রী মোদী বলেন, শিক্ষক যখন তাঁর ছাত্রছাত্রীদের স্বপ্নের সঙ্গে একাত্ম বোধ করেন তখন শিক্ষার্থীদের ভালোবাসা, শ্রদ্ধা ও সম্ভ্রমও তাঁরা আদায় করে নিতে পারেন।

ছাত্রছাত্রীদের জীবনের বিভিন্ন খাতে যে সমস্ত দ্বিধা ও সঙ্কট এসে উপস্থিত হয় তা দূর করার দায়িত্বও পালন করা উচিৎ শিক্ষকদেরই। শিক্ষাক্ষেত্রে, সমাজে এবং পারিবারিক পরিবেশ ও পরিস্থিতিতে ছাত্রছাত্রীরা যাতে কোনো সঙ্কটের মুখোমুখি না হন তা আমাদের নিশ্চিত করে তোলা উচিৎ। ছাত্রছাত্রীদের সঠিকভাবে বেড়ে ওঠার পেছনে শিক্ষকদের পাশাপাশি তার পরিবারের অন্যান্যদেরও সমান দায়িত্ব রয়েছে। তাই, ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে কোনরকম ভেদাভেদ না তাদের প্রতি করে সমান আচরণ করা উচিৎ বলে মনে করেন প্রধানমন্ত্রী।

জাতীয় শিক্ষানীতি যেভাবে সমাজের বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রশংসা লাভ করেছে তার উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন যে সঠিক দিশার পথে এ হল এক পদক্ষেপ মাত্র। জাতীয় শিক্ষানীতির বিষয়টি বারংবার অনুধাবন করে মহাত্মা গান্ধীর পথ অনুসরণ করা উচিৎ বলে উল্লেখ করেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী বলেন, গান্ধীজি শ্রীভাগবত গীতা যতবারই পাঠ করতেন, প্রত্যেকবারই তিনি তার নতুন নতুন অর্থ খুঁজে পেতেন। তাই, জাতীয় শিক্ষানীতিকে এমনভাবে গ্রহণ করা উচিৎ যাতে এই মূল্যবান সরকারি দলিলটি ছাত্রছাত্রীদের জীবনের ভিত গড়ে তুলতে সাহায্য করে। এই শিক্ষানীতি রচনার কাজে শিক্ষকরা যে অন্যতম প্রধান ভূমিকা পালন করেছেন, একথাও স্মরণ করিয়ে দেন শ্রী নরেন্দ্র মোদী। তাই, জাতীয় শিক্ষানীতির বাস্তবায়নে শিক্ষকদের এক অতীব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে বলে উল্লেখ করেন তিনি।

স্বাধীনতা দিবসের ভাষণে যে পাঁচটি ‘প্রাণ’ বা মন্ত্রের কথা উল্লেখ করেছেন প্রধানমন্ত্রী, সেই প্রসঙ্গে তিনি বলেন যে শিক্ষায়তনগুলিতে এই পাঁচটি ‘প্রাণ’ বা মন্ত্র সম্পর্কে নিয়মিতভাবে আলোচনার প্রয়োজন রয়েছে যাতে এই পাঁচটি মন্ত্রের শক্তি অনুভব ও উপলব্ধি করতে পারেন শিক্ষার্থীরা। এই পাঁচটি মন্ত্রের মাধ্যমে যে সঙ্কল্প গ্রহণের কথা বলা হয়েছে তা জাতির সমৃদ্ধি ও অগ্রগতির পক্ষে বিশেষ সহায়ক বলে উচ্চ প্রশংসিত হয়েছে। তাই, এই পাঁচটি ‘প্রাণ’ বা মন্ত্রের বার্তা কিশোর ছাত্রছাত্রীদের কাছে পৌঁছে দেওয়া উচিৎ। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২০৪৭ সালের ভারত গঠনের স্বপ্ন নেই, এ ধরনের কোনো শিক্ষার্থীকে বোধহয় সারা দেশে খুঁজে পাওয়া যাবে না। ‘ডান্ডি যাত্রা’ এবং ‘ভারত ছাড়ো আন্দোলন’-এর সময় যে প্রাণশক্তি জাতিকে অনুপ্রাণিত করেছিল তা আবার নতুনভাবে উজ্জীবিত করার সময় এখন উপস্থিত।

যুক্তরাজ্যকে ছাপিয়ে বিশ্বে ভারতের পঞ্চম বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ হয়ে ওঠার সাফল্যের কথা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২৫০ বছর ধরে যারা ভারতকে শাসন করে এসেছিল, তাদের ছাপিয়ে যাওয়ার মধ্যে এক ধরনের আনন্দ ও অভিব্যক্তি আমাদের সকলের মধ্যে কাজ করে। ভারতের ত্রিবর্ণ রঞ্জিত পতাকার শক্তি ও মাহাত্ম্যের কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এই শক্তির পুনরুজ্জীবন ঘটানো উচিৎ বর্তমান ভারতে। ১৯৩০ থেকে ১৯৪২ সাল পর্যন্ত সঙ্কল্পের যে অগ্নিশিখা প্রজ্জ্বলিত ছিল প্রত্যেক ভারতবাসীর হৃদয়ে, তা আবার নতুন করে প্রজ্জ্বলিত করার সময় এসেছে বলে মনে করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “দেশকে আমি কিছুতেই পিছিয়ে থাকতে দিতে পারি না। হাজার হাজার বছরের দাসত্ব শৃঙ্খল থেকে যখন আমরা নিজেদের মুক্ত করতে পেরেছি, তখন আমাদের কোনভাবেই থেমে থাকলে চলবে না। আমদের মন্ত্রই হবে চরৈবেতি।”

অনুষ্ঠানে ডঃ সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণনের স্মৃতির উদ্দেশে শ্রদ্ধাজ্ঞাপন করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, শিক্ষাক্ষেত্রে তাঁর নিরলস প্রচেষ্টা আমাদের সকলকেই বিভিন্ন সময়ে অনুপ্রাণিত করেছে।

 

 

 

সম্পূর্ণ ভাষণ পড়তে এখানে ক্লিক করুন

Explore More
৭৮ তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে নয়াদিল্লির লালকেল্লার প্রাকার থেকে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ ১৫ই আগস্ট , ২০২৪

জনপ্রিয় ভাষণ

৭৮ তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে নয়াদিল্লির লালকেল্লার প্রাকার থেকে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ ১৫ই আগস্ট , ২০২৪
PLI, Make in India schemes attracting foreign investors to India: CII

Media Coverage

PLI, Make in India schemes attracting foreign investors to India: CII
NM on the go

Nm on the go

Always be the first to hear from the PM. Get the App Now!
...
সোশ্যাল মিডিয়া কর্নার 21 নভেম্বর 2024
November 21, 2024

PM Modi's International Accolades: A Reflection of India's Growing Influence on the World Stage