প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী আজ ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে মধ্যপ্রদেশে স্বামিত্ব কর্মসূচির সুফলভোগীদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন। এই উপলক্ষে তিনি কর্মসূচির ১ লক্ষ ৭১ হাজার সুফলভোগীকে ই-সম্পত্তি কার্ড প্রদান করেন। অনুষ্ঠানে একাধিক কেন্দ্রীয় মন্ত্রী, মধ্যপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী, সাংসদ ও বিধায়ক, বহু সুফলভোগী, গ্রামবাসী সহ জেলা ও রাজ্যস্তরীয় আধিকারিকরা উপস্থিত ছিলেন।
হান্ডিয়ার শ্রী পবনের সঙ্গে কথা বলতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী সম্পত্তি কার্ড পাবার পর তাঁর অভিজ্ঞতা সম্পর্কে জানতে চান। শ্রী পবন জানান, এই কার্ড হাতে পাওয়ার পর তিনি ২ লক্ষ ৯০ হাজার টাকা ঋণ নিয়েছেন। এই টাকায় দোকান ভাড়া নিয়েছেন এবং ইতিমধ্যেই ঋণ পরিশোধ শুরু করেছেন। প্রধানমন্ত্রী তাঁকে আরও বেশি ডিজিটাল লেনদেন বাড়াতে বলেন। গ্রামে সমীক্ষার কাজে দ্রোণ কাজে লাগানো হচ্ছে। এ ব্যাপারেও শ্রী মোদী গ্রামবাসীদের অভিজ্ঞতা নিয়ে কথা বলেন। শ্রী পবন জানান, ই-সম্পত্তি কার্ড হাতে পাওয়ার পর তাঁর জীবনযাপন এখন অনেক মসৃণ হয়েছে। এমনকি, জীবনযাপনে ইতিবাচক পরিবর্তন এসেছে। এই প্রেক্ষিতে শ্রী মোদী বলেন, সাধারণ মানুষের জীবনযাপনের মানোন্নয়ন ঘটানো সরকারের অগ্রাধিকার।
স্বামিত্ব কর্মসূচির মাধ্যমে সম্পত্তি কার্ড পাবার জন্য প্রধানমন্ত্রী দিন্দোরির আরও একজন সুফলভোগী শ্রী প্রেম সিং-কে অভিনন্দন জানান। দ্রোণের মাধ্যমে মানচিত্র নির্মাণে কতটা সময় লেগেছে, সে ব্যাপারেও প্রধানমন্ত্রী খোঁজ নেন। সম্পত্তি কার্ড পাবার পর শ্রী প্রেম সিং-এর কাছে ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা সম্পর্কে শ্রী মোদী জানতে চান। উত্তরে শ্রী প্রেম সিং জানান, এখন তাঁর পরিকল্পনা বর্তমান বাসস্থানটিকে পাকা বাড়িতে পরিণত করা। প্রধানমন্ত্রী জানতে চান, কিভাবে তিনি এই কর্মসূচি সম্পর্কে জেনেছেন। স্বামিত্ব কর্মসূচি শুরু হওয়ার পর দরিদ্র ও বঞ্চিত মানুষের সম্পত্তি অধিকার সুরক্ষা সুনিশ্চিত হওয়ায় শ্রী মোদী সন্তোষ প্রকাশ করেন।
কর্মসূচির মাধ্যমে সম্পত্তি কার্ড পাবার পর পরিকল্পনা কি, সে সম্পর্কে শ্রী মোদী বুধনি-শেহরের শ্রীমতী বিনীতা রাইয়ের কাছে জানতে চান। উত্তরে শ্রীমতী বিনীতা জানান, ব্যাঙ্ক থেকে ঋণ নিয়ে দোকান খোলার পরিকল্পনা রয়েছে। তাঁর সম্পত্তি সুরক্ষা নিশ্চিত হওয়ায় বিনীতা দেবী কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, এই কর্মসূচির ফলে, আদালত ও গ্রামগুলিতে জমে থাকা মামলার বোঝা অনেক কমে আসবে এবং দেশ আরও অগ্রগতি করবে। প্রধানমন্ত্রী বিনীতা দেবী ও তাঁর পরিবারকে নবরাত্রির শুভেচ্ছা জানান।
এই উপলক্ষে এক সমাবেশে প্রধানমন্ত্রী বলেন, স্বামিত্ব কর্মসূচি শুরু হওয়ার ফলে ব্যাঙ্ক থেকে ঋণ নেওয়া আরও সহজ হয়ে উঠেছে। স্বামিত্ব কর্মসূচি দ্রুতগতিতে রূপায়ণের জন্য তিনি মধ্যপ্রদেশের প্রশংসা করেন। আজ রাজ্যের ৩ হাজার গ্রামের ১ লক্ষ ৭০ হাজারেরও বেশি পরিবার ই-সম্পত্তি কার্ড হাতে পেয়েছে। শ্রী মোদী বলেন, এই কার্ড তাঁদের কাছে সমৃদ্ধির বাহন হয়ে উঠবে।
এটা প্রায়শই বলা হয় যে, ভারতের আত্মা গ্রামে বসত করে। কিন্তু, স্বাধীনতার কয়েক দশক পরেও গ্রামের সম্ভাবনায় শেকল পড়ানো ছিল। গ্রামের সক্ষমতা, গ্রামবাসীদের জমি ও বাড়ির উন্নয়নের সম্ভাবনাকে পূর্ণ সদ্ব্যবহার করা হয়নি। অন্যদিকে, বিবাদ, লড়াই ও আইনি প্রক্রিয়ার দরুণ গ্রামবাসীর সামর্থ্য, সময় ও অর্থের অপচয় হয়েছে। মহাত্মা গান্ধীও এ ধরনের সমস্যায় অত্যন্ত উদ্বিগ্ন ছিলেন বলে প্রধানমন্ত্রী স্মরণ করেন। গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী থাকাকালীন তিনি রাজ্যে সমরস গ্রাম পঞ্চায়েত যোজনা শুরু করেন বলেন শ্রী মোদী জানান।
করোনার সময় গ্রামবাসীদের ভূমিকার প্রশংসা করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, সারা দেশে গ্রামগুলি এক উদ্দেশ্য পূরণে কাজ করেছে এবং অত্যন্ত সতর্কতার সঙ্গে মহামারীর মোকাবিলা করেছে। মহামারীর জটিল পরিস্থিতিতে সংক্রমণ প্রতিরোধে গ্রামগুলি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে বলেও শ্রী মোদী অভিমত প্রকাশ করেন।
প্রধানমন্ত্রী জোর দিয়ে বলেন, অনিশ্চয়তা ও অবিশ্বাসের হাত থেকে গ্রামগুলিকে সম্পত্তি, জমি ও ঘরবাড়ি রক্ষায় এগিয়ে আসতে হবে। স্বামিত্ব কর্মসূচি গ্রামে আমাদের ভাই-বোনেদের আস্থা আরও বাড়াবে বলে তিনি মন্তব্য করেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, স্বামিত্ব কর্মসূচি কেবল সম্পত্তির নথিপত্র হস্তান্তর নয়, বরং আধুনিক প্রযুক্তির সাহায্যে গ্রামে উন্নয়ন এবং পারস্পরিক আস্থার পরিবেশ গড়ে তোলার এক নতুন মন্ত্র। সমীক্ষার জন্য যে দ্রোণ প্রযুক্তিকে কাজে লাগানো হচ্ছে, তা গ্রামগুলিকে উন্নতির নতুন উচ্চতায় পৌঁছে দেবে।
সরকার গত ৬-৭ বছরে দরিদ্র মানুষকে অন্যের উপর নির্ভর হওয়া থেকে মুক্ত করতে একাধিক পদক্ষেপ নিয়েছে। তিনি বলেন, পিএম-কিষাণ সম্মান নিধি কর্মসূচির মাধ্যমে এখন কৃষকের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে সরাসরি অর্থ জমা পড়ছে। শ্রী মোদী বলেন, সবকিছুর জন্যই সরকারি অফিসের বারবার যাতায়াতের দিন এখন অতীত। বরং, সরকার নিজেই এখন দরিদ্র মানুষের কাছে ক্ষমতায়নে পৌঁছে যাচ্ছেন। এ প্রসঙ্গে শ্রী মোদী কোনও বন্ধকী ছাড়াই মুদ্রা যোজনার মাধ্যমে ঋণ সুবিধার কথা উল্লেখ করেন। তিনি জানান, গত ছ’বছরে এই কর্মসূচিতে প্রায় ২৯ কোটি সুফলভোগীকে ১৫ লক্ষ কোটি টাকারও বেশি ঋণ সহায়তা দেওয়া হয়েছে। আজ সারা দেশে ৭০ লক্ষ স্বনির্ভর গোষ্ঠী রয়েছে এবং এই গোষ্ঠীগুলির সঙ্গে জন ধন অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে ব্যাঙ্কের সঙ্গে যোগসূত্র গড়ে তোলা হচ্ছে। সম্প্রতি স্বনির্ভর গোষ্ঠীগুলির জন্য বন্ধকী ছাড়াই ঋণের ঊর্ধ্বসীমা ১০ লক্ষ টাকা থেকে বাড়িয়ে ২০ লক্ষ টাকা করা হয়েছে। একইভাবে, ২৫ লক্ষেরও বেশি রাস্তার হকার স্বনিধি কর্মসূচির মাধ্যমে ঋণ সুবিধা পেয়েছেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, দেরীতে হলেও এমন অনেক সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, যাতে কৃষক, রোগী ও প্রত্যন্ত অঞ্চলের মানুষ দ্রোণ প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে সর্বাধিক সুযোগ-সুবিধা পেতে পারেন। সম্প্রতি দেশে দ্রোণ উৎপাদনে উৎসাহ দিতে উৎসাহভাতা কর্মসূচির কথা ঘোষণা করা হয়েছে। এর উদ্দেশ্য হ’ল – সম্পূর্ণ দেশীয় প্রযুক্তিতে দ্রোণ উৎপাদন করা এবং ভারতকে দ্রোণ প্রযুক্তিতে আত্মনির্ভর করে তোলা। তিনি দেশে স্বল্প মূল্যে দ্রোণ উৎপাদনের জন্য বিজ্ঞানী, ইঞ্জিনিয়ার, সফটওয়্যার ডেভেলপার ও স্টার্টআপগুলিকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ভারতকে সাফল্যের নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাওয়ার সক্ষমতা দ্রোনের রয়েছে।
गांवों की जो ताकत है, गांव के लोगों की जो जमीन है, जो घर है, उसका उपयोग गांव के लोग अपने विकास के लिए पूरी तरह कर ही नहीं पाते थे।
— PMO India (@PMOIndia) October 6, 2021
उल्टा, गांव की ज़मीन और गांव के घरों को लेकर विवाद, लड़ाई-झगड़े, अवैध कब्ज़ों में गांव के लोगों की ऊर्जा, समय और पैसा और बर्बाद होता था: PM
ये हम अक्सर कहते-सुनते आए हैं कि भारत की आत्मा गांव में बसती है।
— PMO India (@PMOIndia) October 6, 2021
लेकिन आज़ादी के दशकों-दशक बीत गए, भारत के गांवों के बहुत बड़े सामर्थ्य को जकड़ कर रखा गया: PM @narendramodi
हमने इस कोरोना काल में भी देखा है कि कैसे भारत के गांवों ने मिलकर एक लक्ष्य पर काम किया, बहुत सतर्कता के साथ इस महामारी का मुकाबला किया।
— PMO India (@PMOIndia) October 6, 2021
बाहर से आए लोगों के लिए रहने के अलग इंतजाम हों, भोजन और काम की व्यवस्था हो, वैक्सीनेशन से जुड़ा काम हो, भारत के गांव बहुत आगे रहे: PM
देश के गांवों को, गांवों की प्रॉपर्टी को, ज़मीन और घर से जुड़े रिकॉर्ड्स को अनिश्चितता और अविश्वास से निकालना बहुत ज़रूरी है।
— PMO India (@PMOIndia) October 6, 2021
इसलिए पीएम स्वामित्व योजना, गांव के हमारे भाइयों और बहनों की बहुत बड़ी ताकत बनने जा रही है: PM @narendramodi
स्वामित्व योजना, सिर्फ कानूनी दस्तावेज़ देने की योजनाभर नहीं है, बल्कि ये आधुनिक टेक्नॉलॉजी से देश के गांवों में विकास और विश्वास का नया मंत्र भी है।
— PMO India (@PMOIndia) October 6, 2021
ये जो ‘गांव-मोहल्ले में उड़न खटोला’ उड़ रहा है, ये जो ड्रोन उड़ रहा है, वो भारत के गांवों को नई उड़ान देने वाला है: PM
बीते 6-7 वर्षों के हमारी सरकार के प्रयासों को देखें, योजनाओं को देखें, तो हमने प्रयास किया है कि गरीब को किसी तीसरे व्यक्ति के सामने हाथ नहीं फैलाना पड़े।
— PMO India (@PMOIndia) October 6, 2021
आज खेती की छोटी-छोटी जरूरतों के लिए पीएम किसान सम्मान निधि के तहत सीधे किसानों के बैंक खातों में पैसा भेजा जा रहा है: PM
वो जमाना देश पीछे छोड़ आया है जब गरीब को एक-एक पैसे, एक-एक चीज के लिए सरकार के पास चक्कर लगाने पड़ते थे।
— PMO India (@PMOIndia) October 6, 2021
अब गरीब के पास सरकार खुद चलकर आ रही है और गरीब को सशक्त कर रही है: PM @narendramodi
ड्रोन टेक्नॉलॉजी से किसानों को, मरीज़ों को, दूर-दराज के क्षेत्रों को ज्यादा से ज्यादा लाभ मिले, इसके लिए हाल ही में अनेक नीतिगत निर्णय लिए गए हैं।
— PMO India (@PMOIndia) October 6, 2021
आधुनिक ड्रोन बड़ी संख्या में भारत में ही बने, इसमें भी भारत आत्मनिर्भर हो, इसके लिए PLI स्कीम भी घोषित की गई है: PM @narendramodi