“যখন অন্যের আকাঙ্ক্ষা আপনার প্রত্যাশা হয়ে ওঠে এবং যখন অন্যের স্বপ্ন পূরণ আপনার সাফল্যের মাপকাঠি হয়ে ওঠে তখন কর্তব্য পালন ইতিহাস গড়ে তোলে”
“আজ উন্নয়নে আগ্রহী জেলাগুলি দেশের অগ্রগতির পথে বাধা দূর করছে; এই জেলাগুলি অন্তরায় হওয়ার পরিবর্তে উন্নয়নে গতি সঞ্চার করছে”
“আজ আজাদি কা অমৃত কালের সময় দেশের লক্ষ্যই হল বিভিন্ন পরিষেবা ও সুযোগ-সুবিধার ক্ষেত্রে ১০০ শতাংশ সাফল্য অর্জন করা”
“দেশ আজ ডিজিটাল ইন্ডিয়ার মাধ্যমে এক নীরব বিপ্লব প্রত্যক্ষ করছে; তাই কোনও জেলাই যেন এই বিপ্লব থেকে বাদ না পড়ে”

প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে বিভিন্ন জেলায় গুরুত্বপূর্ণ সরকারি কর্মসূচির রূপায়ণ নিয়ে জেলাশাসকদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন।

জেলাশাসকরা নিজেদের অভিজ্ঞতার কথা উল্লেখ করে জানান, তাঁদের প্রয়াসের ফলে একাধিক ক্ষেত্রে এই জেলাগুলি উন্নয়নের সূচকে অগ্রগতি করেছে। প্রধানমন্ত্রী জেলাশাসকদের কাছ থেকে সাফল্যের পিছনে নিহিত বিভিন্ন পদক্ষেপ সম্পর্কে সরাসরি মতামত জানতে চান। জেলাশাসকরা বিভিন্ন কর্মসূচির রূপায়ণে যে ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হয়েছেন, সে সম্পর্কেও প্রধানমন্ত্রী খোঁজখবর নেন। প্রধানমন্ত্রী এটাও জানতে চান যে, আগে যে সমস্ত প্রকল্পের কাজে তাঁরা তত্ত্বাবধান করেছেন, তার থেকে এখন উন্নয়নে আগ্রহী জেলায় রূপায়িত কর্মসূচিগুলির পার্থক্য কতখানি। জেলাশাসকরা বলেন, জন-ভাগীদারি বা সকলের অংশগ্রহণ বিভিন্ন প্রকল্পের সাফল্যে গুরুত্বপূর্ণ হাতিয়ার হয়ে উঠেছে। জেলাশাসকরা জানান, কিভাবে তাঁরা সাধারণ মানুষকে বিভিন্ন প্রকল্প রূপায়ণে সক্রিয় অংশগ্রহণের জন্য উদ্বুদ্ধ করেছেন এবং কিভাবে তাঁরা সাধারণ মানুষের মনে এই ধারণা গড়ে তুলেছেন যে তারা কেবল কাজই করছেন না, বরং দেশের সেবা করছেন। এ সমস্ত বিষয়ে নিজেদের অভিজ্ঞতা ভাগ করে নেওয়ার পাশাপাশি জেলাশাসকরা আন্তঃদপ্তর সমন্বয় বাড়ানোর এবং তথ্য-নির্ভর প্রশাসন ব্যবস্থার সুবিধা সম্পর্কেও মতামত পেশ করেন।

নীতি আয়োগের মুখ্য কার্যনির্বাহী আধিকারিক উন্নয়নে আগ্রহী জেলায় রূপায়িত বিভিন্ন কর্মসূচির অগ্রগতি সম্পর্কে বিস্তারিত বিবরণী পেশ করেন। তিনি বলেন, কিভাবে এই কর্মসূচিগুলি প্রতিযোগিতামূলক মনোভাব গড়ে তুলেছে এবং সহযোগিতামূলক যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামোকে ‘টিম ইন্ডিয়া’ মানসিকতার মাধ্যমে উৎসাহিত করেছে। এই জেলাগুলিতে কর্মসূচি রূপায়ণে যে প্রয়াস গ্রহণ করা হয়েছে তার ফলে প্রতিটি সূচকের মাপকাঠিতেই অগ্রগতি হয়েছে এবং এর স্বীকৃতি আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞদের কাছ থেকেও পাওয়া গেছে। এ সম্পর্কে নীতি আয়োগের মুখ্য কার্যনির্বাহী আধিকারিক আরও জানান, বিহারের বাঁকায় ‘স্মার্ট ক্লাসরুম উদ্যোগ’; বাল্য বিবাহ রুখতে ওড়িশার কোরাপুট জেলায় ‘অপরাজিতা মিশন’-এর মতো উদ্যোগগুলি অন্যান্য জেলাও অনুসরণ করছে। তিনি উন্নয়নে আগ্রহী জেলাগুলির সাফল্যের বিশ্লেষণের পাশাপাশি এই জেলাগুলির আধিকারিকদের মেয়াদকালে বিভিন্ন প্রকল্পের অগ্রগতিরও খতিয়ান পেশ করেন।

গ্রামোন্নয়ন সচিব ১৪২টি জেলার মানোন্নয়নে যে উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে সে সম্পর্কে জানান। উন্নয়নে আগ্রহী জেলায় বিভিন্ন কর্মসূচির রূপায়ণে অগ্রাধিকার দেওয়া হচ্ছে। কেন্দ্র ও রাজ্য সরকারগুলি নির্দিষ্ট কিছু এলাকায় অনুন্নয়নের সমস্যা দূর করতে একযোগে কাজ করবে। এই প্রেক্ষিতে ১৫টি মন্ত্রক ও দপ্তরের সঙ্গে যুক্ত ১৫টি ক্ষেত্রকে ইতিমধ্যেই চিহ্নিত করা হয়েছে। একইসঙ্গে, এই ক্ষেত্রগুলির উন্নয়নের মাপকাঠি স্থির হয়েছে। এখন সরকারের উদ্দেশ্যই হল, সুনির্দিষ্ট এই জেলাগুলিতে উন্নয়নের মাপকাঠির নিরিখে আগামী এক বছরের মধ্যে রাজ্যস্তরে অগ্রগতির গড় হারকে ছাপিয়ে যাওয়া, যাতে পরবর্তী দুই বছরে এই জেলাগুলি উন্নয়নের মাপকাঠিতে জাতীয় গড়ের সমতুল হয়ে উঠতে পারে। প্রতিটি মন্ত্রক ও দপ্তর নিজ নিজ উন্নয়নের মাপকাঠি স্থির করেছে এবং এর ভিত্তিতে জেলাগুলিকেও চিহ্নিত করা হয়েছে। এ ধরনের প্রয়াস গ্রহণের উদ্দেশ্যই হল, মিশন মোড ভিত্তিতে এই জেলাগুলিতে বিভিন্ন দপ্তরের মাধ্যমে গুরুত্বপূর্ণ কর্মসূচিগুলির রূপায়ণে ধার্য লক্ষ্য পূরণ করা। বিভিন্ন মন্ত্রক ও দপ্তরের সচিবরাও উন্নয়নের মাপকাঠির নিরিখে ধার্য লক্ষ্য পূরণে কি ধরনের কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে সে সম্পর্কে খতিয়ান পেশ করেন।

আধিকারিকদের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী বলেন, অন্যের আকাঙ্ক্ষা যখন নিজের প্রত্যাশা হয়ে ওঠে এবং অন্যের স্বপ্ন পূরণ যখন নিজের সাফল্যের মাপকাঠি হয়ে ওঠে, তখন কর্তব্যের মাধ্যমে ইতিহাস রচিত হয়। আজ আমরা এই ইতিহাসই উন্নয়নে আগ্রহী জেলাগুলিতে বাস্তবায়িত হওয়া দেখতে পাচ্ছি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, অতীতে একাধিক কারণে উন্নয়নে আগ্রহী জেলাগুলি পিছিয়ে পড়েছিল। এই জেলাগুলির সার্বিক উন্নয়নে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়ার প্রয়োজন ছিল। কিন্তু তা হয়নি। তবে, আজ পরিস্থিতির পরিবর্তন ঘটেছে। উন্নয়নে আগ্রহী জেলাগুলি আজ দেশের অগ্রগতিতে যাবতীয় বাধা-বিপত্তি দূর করছে। এই জেলাগুলি অগ্রগতির পথে অন্তরায় হওয়ার পরিবর্তে গতি সঞ্চারের ভূমিকা পালন করছে। উন্নয়নে আগ্রহী জেলায় বিভিন্ন কর্মসূচি রূপায়ণের জন্য যে সমস্ত পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে, প্রধানমন্ত্রী সে কথাও উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, এই প্রয়াস গ্রহণের ফলে যুক্তরাষ্ট্রীয় মানসিকতা এবং সাংবিধানিক পন্থাপদ্ধতি অনুসরণ আরও সুদৃঢ় হয়েছে। এই মানসিকতা নিয়েই কেন্দ্র-রাজ্য ও স্থানীয় প্রশাসনগুলি জোটবদ্ধ হয়ে কাজ করে চলেছে।

 
প্রধানমন্ত্রী জোর দিয়ে বলেন, উন্নয়নে আগ্রহী জেলার অগ্রগতিতে স্থানীয় প্রশাসন ও সাধারণ মানুষের মধ্যে আবেগপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে তোলা আবশ্যক। তিনি উন্নয়নে আগ্রহী জেলায় কর্মসূচির রূপায়ণে প্রযুক্তি ও উদ্ভাবনের প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্ব দেন। যে সমস্ত জেলাগুলি অপুষ্টি, পানীয় জল সরবরাহ ও টিকাকরণের ক্ষেত্রে প্রযুক্তি ও উদ্ভাবনকে কাজে লাগিয়ে অভাবনীয় সাফল্য পেয়েছে, প্রধানমন্ত্রী সেই সমস্ত জেলার কথাও উল্লেখ করেন।

প্রধানমন্ত্রী উন্নয়নে আগ্রহী জেলায় সমস্ত কর্মসূচির রূপায়ণে সামঞ্জস্য বজায় রাখা দেশের সার্বিক অগ্রগতির ক্ষেত্রে অপরিহার্য বিষয় বলে উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, যাবতীয় সম্পদ ও প্রশাসনিক ব্যবস্থা এক ও অভিন্ন। আধিকারিকরাও ব্যক্তিগতভাবে আলাদা হলেও তাঁদের প্রচেষ্টার ওপর সাফল্য নির্ভর করে। তাই, সমগ্র জেলাকে একটি ইউনিট হিসেবে গণ্য করে আধিকারিকদের এটা সুনিশ্চিত করতে হবে যে, সাধারণ মানুষের জীবনে যাতে ইতিবাচক পরিবর্তন নিয়ে আসা যায়। পক্ষান্তরে, এই সাফল্য অর্জিত হলে আধিকারিকরাও সন্তুষ্টি উপলব্ধি করবেন।

প্রধানমন্ত্রী জানান, গত চার বছরে উন্নয়নে আগ্রহী প্রতিটি জেলায় জন ধন অ্যাকাউন্টের পরিধি চার থেকে পাঁচগুণ বেড়েছে। গ্রামের প্রতিটি পরিবারের কাছেই শৌচালয় ও বিদ্যুতের সুবিধা পৌঁছেছে। এর ফলে, সাধারণ মানুষের জীবনে এক নতুন প্রাণসঞ্চার হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, উন্নয়নে আগ্রহী জেলার মানুষের জীবনযাপন তুলনামূলক কঠিন হওয়ার জন্য তাঁরা অনেক বেশি কঠোর পরিশ্রমী, সাহসী এবং ঝুঁকি গ্রহণে অধিক বিশ্বাসী। তাই, এঁদের এই আত্মবিশ্বাসকে স্বীকৃতি দিতেই হবে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, উন্নয়নে আগ্রহী জেলাগুলি কর্মসূচির রূপায়ণে গতি মন্থরতা, সম্পদের সর্বাধিক সদ্ব্যবহারের মতো বিষয়গুলিতে উদাসীনতা দেখানোর মানসিকতা দূর করতে পেরেছে। তিনি উন্নয়নে আগ্রহী জেলায় সংস্কারের সুফল সম্পর্কে বলেন, সাধারণ মানুষের সক্রিয় মনোভাবের ফলেই ১+১ প্রকৃত অর্থে ২ না হয়ে, ১+১ তাদের নিষ্ঠা ও আন্তরিকতায় আখেরে ১১ হয়ে উঠেছে, আর আজ আমরা উন্নয়নে আগ্রহী জেলাগুলিতে সাধারণ মানুষের এই সমবেত শক্তি দেখতে পাচ্ছি। উন্নয়নে আগ্রহী জেলায় প্রশাসনিক প্রয়াস সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এখন মানুষের সঙ্গে তাঁদের সমস্যা খুঁজে বের করার জন্য আলোচনা করা হচ্ছে। এই জেলাগুলিতে কাজের অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে বর্তমান কর্মপন্থায় পরিবর্তন আনা হচ্ছে। কর্মসূচির অগ্রগতিতে তাৎক্ষণিক নজরদারি করা হচ্ছে। এমনকি, সেরা পন্থাপদ্ধতিগুলি অনুসরণ করার জন্য জেলাগুলির মধ্যে সুষ্ঠু প্রতিযোগিতার মানসিকতা গড়ে তোলা হচ্ছে। এই সমস্ত জেলায় আধিকারিকদের কার্যকালের মেয়াদে সংস্কারের ফলে সক্রিয় দল গঠন করা সহজ হয়েছে। এর ফলে, সীমিত সম্পদ সত্ত্বেও কর্মসূচিগুলির রূপায়ণে ভালো পরিণাম মিলছে। প্রধানমন্ত্রী আধিকারিকদের প্রকল্প রূপায়ণ স্থল ঘুরে দেখার পাশাপাশি কাজকর্মের অগ্রগতিতে নজরদারি এবং প্রয়োজনে সেখানে নিশিযাপন করার পরামর্শ দেন।

 
নতুন ভারতের পরিবর্তিত মানসিকতা সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী আধিকারিকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। তিনি বলেন, আজাদি কা অমৃত কালের এই সময়ে দেশের লক্ষ্যই হল বিভিন্ন পরিষেবা ও সুযোগ-সুবিধা পৌঁছে দিয়ে ১০০ শতাংশ সাফল্য অর্জন করা, আর এজন্য আমরা এখনও পর্যন্ত যে সাফল্যের মাইলফলক অর্জন করেছি, তার থেকেও অনেক পথ এগোতে হবে। এই লক্ষ্যে আমাদের আরও সক্রিয় হতে হবে। উন্নয়নে আগ্রহী জেলাগুলিতে সমস্ত গ্রামে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে সড়ক সুবিধা পৌঁছে দেওয়ার ওপর জোর দিয়ে প্রধানমন্ত্রী আয়ুষ্মান কার্ড, ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট, উজ্জ্বলা গ্যাস সংযোগ, বিমা, পেনশন, আবাসনের মতো সুবিধা পৌঁছে দেওয়ার ওপর গুরুত্ব দেন। তিনি প্রতিটি জেলাকে ১০টি বিষয় নির্দিষ্ট করার পরামর্শ দিয়ে বলেন, আগামী তিন মাসের মধ্যে লক্ষ্য পূরণ করে সাধারণ মানুষের জীবনযাপনের মানোন্নয়ন ঘটাতে হবে। একইভাবে তিনি আজাদি কা অমৃত মহোৎসবের এই সময়ে ঐতিহাসিক সাফল্য অর্জনের জন্য পাঁচটি বিষয় চিহ্নিত করার পরামর্শ দেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, সমগ্র দেশ ডিজিটাল ইন্ডিয়ার মাধ্যমে এক নীরব বিপ্লব প্রত্যক্ষ করছে। কোনও জেলাই যাতে বিপ্লব থেকে বাদ না পড়ে তা লক্ষ্য রাখতে হবে। ডিজিটাল পরিকাঠামোর গুরুত্বের ওপর জোর দিয়ে প্রধানমন্ত্রী প্রতিটি গ্রামে ডিজিটাল ব্যবস্থা পৌঁছে দেওয়ার পাশাপাশি, বিভিন্ন পরিষেবা ও সুযোগ-সুবিধা বাড়ির আরও কাছে নিয়ে যাওয়ার পরামর্শ দেন। তিনি নীতি আয়োগকে জেলাশাসকদের সঙ্গে নিয়মিত মতবিনিময়ের জন্য একটি প্রাতিষ্ঠানিক ব্যবস্থা গড়ে তোলার পরামর্শ দেন। মন্ত্রকগুলিকে উন্নয়নে আগ্রহী জেলার বিভিন্ন চ্যালেঞ্জ লিপিবদ্ধ করে রাখার নির্দেশ দেন প্রধানমন্ত্রী।

প্রধানমন্ত্রী জানান, বিভিন্ন মন্ত্রক ও দপ্তর ১৪২টি জেলার তালিকা তৈরি করেছে। এই জেলাগুলি উন্নয়নের নিরিখে খুব একটা পিছিয়ে নেই তবে, কয়েকটি মাপকাঠিতে এদের অবস্থান এখনও নিচের দিকে। এই প্রেক্ষিতে প্রধানমন্ত্রী উন্নয়নে আগ্রহী জেলায় যে মানসিকতা নিয়ে কর্মসূচি রূপায়িত হচ্ছে তা এই জেলাগুলির ক্ষেত্রে প্রয়োগ করার পরামর্শ দেন। শ্রী মোদী এই সমস্ত জেলাগুলির মানোন্নয়নকে কেন্দ্রীয় সরকার, রাজ্য সরকার, জেলা প্রশাসন এবং প্রশাসনিক ব্যবস্থার কাছে নতুন চ্যালেঞ্জ হিসেবে উল্লেখ করেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, নতুন এই চ্যালেঞ্জের আমাদের একযোগে মোকাবিলা করতে হবে।

প্রধানমন্ত্রী সিভিল সার্ভিসের আধিকারিকদের কর্মজীবনে নিযুক্তির প্রথম দিনের কথা এবং দেশের সেবায় তাঁদের আবেগ তথা জেদের কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে অনুরূপ মানসিকতা নিয়ে এগিয়ে চলার পরামর্শ দেন।

Click here to read full text speech

Explore More
৭৮ তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে নয়াদিল্লির লালকেল্লার প্রাকার থেকে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ ১৫ই আগস্ট , ২০২৪

জনপ্রিয় ভাষণ

৭৮ তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে নয়াদিল্লির লালকেল্লার প্রাকার থেকে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ ১৫ই আগস্ট , ২০২৪
PLI, Make in India schemes attracting foreign investors to India: CII

Media Coverage

PLI, Make in India schemes attracting foreign investors to India: CII
NM on the go

Nm on the go

Always be the first to hear from the PM. Get the App Now!
...

Prime Minister Shri Narendra Modi paid homage today to Mahatma Gandhi at his statue in the historic Promenade Gardens in Georgetown, Guyana. He recalled Bapu’s eternal values of peace and non-violence which continue to guide humanity. The statue was installed in commemoration of Gandhiji’s 100th birth anniversary in 1969.

Prime Minister also paid floral tribute at the Arya Samaj monument located close by. This monument was unveiled in 2011 in commemoration of 100 years of the Arya Samaj movement in Guyana.