প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী আজ জয়পুরে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে পত্রিকা গেটের উদ্বোধন করেছেন। তিনি সংবাদ উপনিষদ এবং অক্ষর যাত্রা বইদুটির আনুষ্ঠানিক প্রকাশ করেছেন। পত্রিকা গোষ্ঠীর চেয়ারম্যান শ্রী গুলাব কোঠারী এই বই দুটির লেখক।
এই উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, এই প্রবেশদ্বার রাজস্থানের সংস্কৃতির প্রতিফলন। এটি দেশ-বিদেশের পর্যটকের কাছে অন্যতম আকর্ষণের বস্তু হয়ে উঠবে।
এই দুটি বইয়ের প্রসঙ্গ উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, ভারতীয় সংস্কৃতি এবং দর্শনকে এই বই দুটি প্রতিনিধিত্ব করছে। সমাজকে শিক্ষিত করার পিছনে লেখকদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী এই প্রসঙ্গে স্মরণ করেছেন যে, বিশিষ্ট স্বাধীনতা সংগ্রামীদের সকলেই লেখালেখির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন এবং তাঁরা তাঁদের লেখনীর মাধ্যমে জনসাধারণকে পথ দেখিয়েছেন।
ভারতীয় সংস্কৃতি, সভ্যতা এবং মূল্যবোধকে রক্ষা করার কাজে পত্রিকা গোষ্ঠীর উদ্যোগকে প্রধানমন্ত্রী প্রশংসা করেছেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, পত্রিকা গোষ্ঠীর প্রতিষ্ঠাতা শ্রী কর্পূর চন্দ্র কুলিশের সাংবাদিকতায় অবদান এবং যেভাবে তিনি সমাজে বেদ সম্পর্কে প্রচার চালিয়েছেন তা প্রশংসনীয়।
শ্রী কুলিশের জীবন এবং কর্মের কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, সব সাংবাদিকদেরই ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গী নিয়ে কাজ করা উচিত। তিনি বলেছেন, ব্যক্তিগতভাবে প্রত্যেকের ইতিবাচক ভূমিকা নেওয়া উচিত যাতে তিনি সমাজকে কিছু দিতে পারেন।
এই দুটি বইয়ের প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, বেদের বিষয়ে মূল্যায়ণ আসলে সমগ্র মানব জাতির জন্যই গুরুত্বপূর্ণ। তিনি আশা করেন উপনিষদ সংবাদ এবং অক্ষর যাত্রা পাঠকরা প্রচুর পরিমানে পড়বেন।
প্রধানমন্ত্রী আমাদের নতুন প্রজন্মের চাহিদার প্রসঙ্গ উল্লেখ করে বলেছেন তারা যেন গুরুত্বপূর্ণ ভাবনা-চিন্তা করা থেকে সরে না যান। তিনি বেদ এবং উপনিষদকে শুধুমাত্র আধ্যাত্মিক জ্ঞানের ভান্ডার হিসেবেই চিহ্নিত করেন নি, এগুলি বৈজ্ঞানিক জ্ঞানেরও ভান্ডার। প্রধানমন্ত্রী স্বচ্ছ ভারত অভিযানের গুরুত্বের কথা উল্লেখ করেছেন, যেখানে দরিদ্র মানুষের জন্য শৌচাগারের ব্যবস্থা করা হয়েছে, তার ফলে তারা অনেক অসুখের থেকে রেহাই পান। তিনি মা এবং বোনেদের ধোঁয়ার থেকে মুক্তি দেওয়ার জন্য উজ্জ্বলা যোজনা এবং প্রত্যেক বাড়িতে জল পৌঁছে দেওয়ার জন্য জল জীবন মিশনের কথাও উল্লেখ করেছেন। ভারতীয় সংবাদ মাধ্যমের করোনার বিষয়ে সচেতনতা গড়ে তুলতে অনবদ্য ভূমিকার কথাও শ্রী মোদী উল্লেখ করেছেন। তিনি বলেছেন, সরকারের বিভিন্ন উদ্যোগের তথ্য তৃণমূল স্তরে সংবাদ মাধ্যম পৌঁছে দিচ্ছে।
আত্মনির্ভর ভারতের প্রচারকে মাধ্যম জগৎ বিশেষ গুরুত্ব দেওয়ায়, প্রধানমন্ত্রী এই উদ্যোগের জন্য সন্তোষ প্রকাশ করেছেন, এখানে ভোকাল ফর দ্যা লোকালের ওপর বেশি জোর দেওয়া হয়েছে । এই বিষয়ে আরও প্রচারের জন্য তিনি জোর দিয়েছেন। ভারতের স্থানীয় পর্যায়ে উৎপাদিত পণ্যগুলি বিদেশে যেমন যাচ্ছে, একইভাবে আন্তর্জাতিক স্তরে ভারতের কন্ঠস্বর আরও জোরালো হওয়া উচিত বলে তিনি মনে করেন।
শ্রী মোদী বলেছেন, বিশ্ব এখন ভারতের কথা আরও বেশি গুরুত্ব সহকারে শুনছে। এই পরিস্থিতিতে ভারতীয় সংবাদ মাধ্যমের আন্তর্জাতিক হয়ে ওঠা প্রয়োজন। ভারতীয় প্রতিষ্ঠানগুলির সাহিত্যে আন্তর্জাতিক মানের পুরস্কার দেওয়া উচিত।
পত্রিকা গোষ্ঠী শ্রী কর্পূর চন্দ্র কুলিশের স্মরণে আন্তর্জাতিক সাংবাদিকতা পুরস্কার শুরু করায় প্রধানমন্ত্রী এই গোষ্ঠীকে এর জন্য অভিনন্দন জানিয়েছেন।
किसी भी समाज में समाज का प्रबुद्ध वर्ग, समाज के लेखक या साहित्यकार ये पथप्रदर्शक की तरह होते हैं, समाज के शिक्षक होते हैं।
— PMO India (@PMOIndia) September 8, 2020
स्कूली शिक्षा तो खत्म हो जाती है, लेकिन हमारे सीखने की प्रक्रिया पूरी उम्र चलती है, हर दिन चलती है।
इसमें बड़ी अहम भूमिका पुस्तकों और लेखकों की भी है: PM
हमारे देश में तो लेखन का निरंतर विकास भारतीयता और राष्ट्रीयता के साथ हुआ है।
— PMO India (@PMOIndia) September 8, 2020
स्वतंत्रता संग्राम के दौरान लगभग हर बड़ा नाम, कहीं न कहीं से लेखन से भी जुड़ा था।
हमारे यहां बड़े-बड़े संत, बड़े-बड़े वैज्ञानिक भी लेखक और साहित्यकार रहे हैं: PM
श्री कर्पूर चंद्र कुलिश जी ने भारतीयता, और भारत सेवा के संकल्प को लेकर ही पत्रिका की परंपरा को शुरू किया था।
— PMO India (@PMOIndia) September 8, 2020
पत्रकारिता में उनके योगदान को तो हम सब याद करते ही हैं, लेकिन कुलिश जी ने वेदों के ज्ञान को जिस तरह से समाज तक पहुंचाने का प्रयास किया, वो सचमुच अद्भुत था: PM
उपनिषद संवाद और अक्षर यात्रा भी उसी भारतीय चिंतन की एक कड़ी के रूप में लोगों तक पहुंचेगी, ऐसी मेरी अपेक्षा है।
— PMO India (@PMOIndia) September 8, 2020
आज text और tweet के इस दौर में ये और ज्यादा जरूरी है कि हमारी नई पीढ़ी गंभीर ज्ञान से दूर न हो जाए: PM
अक्षर हमारी भाषा की, हमारी अभिव्यक्ति की पहली इकाई होते हैं,
— PMO India (@PMOIndia) September 8, 2020
संस्कृत में अक्षर का अर्थ है, जिसका क्षरण न हो, यानि जो हमेशा रहे।
विचार की यही शक्ति है, सामर्थ्य है।
हजारों साल पहले जो विचार, जो ज्ञान किसी ऋषि, वैज्ञानिक ने हमें दिया, वो आज भी संसार को आगे बढ़ा रहा है: PM