Published By : Admin |
January 1, 2022 | 12:30 IST
Share
More than Rs 20,000 crore to more than 10 crore beneficiary farmer families transferred
PM also releases equity grant of more than Rs. 14 crore to about 351 FPOs; to benefit more than 1.24 lakhs farmers
“FPOs are playing a stellar role in giving a collective shape to the increasing strength of our small farmers”
“Confidence of the country’s farmer is the key strength of the country”
“We need to embark upon a new journey taking inspiration from the achievements of the 2021”
“Devoting to the nation with the spirit of 'Nation First', is becoming the sentiment of every Indian today. That is why, today there is unity in our efforts and in our resolutions. Today there is consistency in our policies and farsightedness in our decisions.”
“PM Kisan Samman Nidhi is a big support for India’s farmers. If we include today’s transfer, more than 1.80 lakh crore rupees have been transferred directly to the accounts of the farmers”
তৃণমূল স্তরে কৃষকদের ক্ষমতায়নের প্রতিশ্রুতি অব্যাহত রাখতে এবং এই সংকল্পের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী আজ ভিডিও কনফারেন্সিংয়ের মাধ্যমে ‘প্রধানমন্ত্রী কিষান সম্মান নিধি’ (পিএম-কিষান) প্রকল্পে আওতাভুক্ত আর্থিক সুবিধাভোগীদের দশম কিস্তির টাকা প্রদানের সূচনা করেছেন। এতে প্রায় ১০ কোটিও বেশি সুবিধাভোগী কৃষক পরিবার ২০ হাজার কোটি টাকা পাবেন। অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী ৩৫১টি কৃষক উৎপাদক সংস্থাগুলির জন্য ১৪ কোটি টাকারও বেশি ইক্যুইটি অনুদানের সূচনা করেছেন। এতে ১.২৪ লক্ষেরও বেশি কৃষক উপকৃত হবেন। প্রধানমন্ত্রী এদিন কৃষক উৎপাদক সংস্থাগুলির প্রতিনিধিদের সঙ্গে আলাপচারিতায় অংশ নেন। অনুষ্ঠানে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র সিং তোমর, বিভিন্ন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী, উপরাজ্যপাল, একাধিক রাজ্যের কৃষি মন্ত্রী ও বহু কৃষক উপস্থিত ছিলেন।
উত্তরাখণ্ডের কৃষি উৎপাদক সংস্থাগুলির সঙ্গে কথা বলার সময় প্রধানমন্ত্রী তাদের জৈব চাষের ক্ষেত্রে পছন্দের বিষয় এবং জৈব পণ্যের শংসাপত্রের উপায় সম্পর্কে জিজ্ঞাসাবাদ করেন। তিনি সংস্থাগুলির জৈব পণ্যের বাজারজাতকরণের বিষয়েও কথা বলেন। কৃষক উৎপাদক সংস্থাগুলি প্রধানমন্ত্রীকে জানিয়েছে যে, তারা কীভাবে জৈব সারের ব্যবস্থা করে থাকে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, সরকারের প্রচেষ্টায় প্রাকৃতিক ও জৈব চাষাবাদকে উৎসাহিত করা হচ্ছে। রাসায়নিক সারের উপর নির্ভরশীলতা কমিয়ে কৃষকদের আয় বৃদ্ধির লক্ষ্যেই এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
|
পাঞ্জাবের কৃষক উৎপাদক সংস্থাগুলির সঙ্গে বার্তালাপের সময় প্রধানমন্ত্রী তাদের উৎপাদিত ফসলের অবশিষ্টাংশ আগুনে না পুড়িয়ে ভিন্ন উপায় সম্পর্কে অবহিত করেন। সংস্থাগুলির পক্ষ থেকে উন্নতমানের বীজ এবং সরকারী সংস্থার সাহায্যের কথা তুলে ধরেন। প্রধানমন্ত্রী তাদের ‘পারালি’ পদ্ধতিতে চাষের অবশিষ্টাংশ পোড়ানোর ব্যবস্থাপনার অভিজ্ঞতা সর্বত্র ভাগ করে নেওয়ার আহ্বান জানান।
রাজস্থানের কৃষক উৎপাদক সংস্থাগুলির সঙ্গে মধু তৈরির বিষয়েও কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী। তারা প্রধানমন্ত্রীকে জানিয়েছেন যে, এনএএফইডি-এর সহায়তায় কৃষক উৎপাদক সংস্থাগুলির উপকৃত হয়েছে।
উত্তরপ্রদেশের কৃষক উৎপাদক সংস্থাগুলি কৃষকদের সমৃদ্ধির ভিত্তি হিসেবে এই সংস্থার তৈরির জন্য প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন। তারা সংস্থার সদস্যদের বীজ, জৈব সার, বিভিন্ন উদ্যানজাত দ্রব্য দিয়ে সাহায্য করার প্রক্রিয়া সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রীকে অবহিত করেন। সরকারি প্রকল্পের সুবিধা পেতে কৃষকদের সাহায্য করার কথাও প্রধানমন্ত্রীকে জানান। এদিন প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আলাপচারিতায় সংস্থার সদস্যরা ই-ন্যাম সুবিধার কথাও প্রধানমন্ত্রীর সামনে তুলে ধরেন। কৃষকদের আয় দ্বিগুণ করার লক্ষ্য নিয়েছে প্রধানমন্ত্রী। সেই প্রতিশ্রুতি পূরণে সরকার সচেষ্ট রয়েছে। প্রধানমন্ত্রী জানান, দেশের কৃষকদের আস্থাই দেশের মূল শক্তি।
তামিলনাড়ুর কৃষক উৎপাদক সংস্থাগুলি এদিন প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আলাপচারিতায় নাবার্ডের সহায়তার কথা তুলে ধরেন। তারা আরও ভালো ফসলের দাম পাওয়ার জন্য কৃষক উৎপাদক সংস্থা গঠন এবং সম্পূর্ণরূপে মহিলা পরিচালিত কৃষক উৎপাদক সংস্থাগুলির ভূমিকা প্রসঙ্গেও প্রধানমন্ত্রীকে অবহিত করেন। পাশাপাশি সংস্থার সদস্যরা প্রধানমন্ত্রীকে আরও জানান যে, সংশ্লিষ্ট অঞ্চলের আবহাওয়ার কারণে এখন জোয়ার-বাজরা উৎপাদন হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী নারী শক্তির সাফল্যে তাদের অদম্য ইচ্ছা শক্তির কথাও তুলে ধরেন। তিনি কৃষকদের জোয়ার-বাজরা চাষের সুবিধা গ্রহণের আহ্বান জানান।
গুজরাটের কৃষক উৎপাদক সংস্থাগুলি প্রাকৃতিক চাষ এবং কীভাবে গরু-ভিত্তিক কৃষিকাজ মাটির ওপর চাপ ও খরচ কমাতে পারে সে সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রীকে অবহিত করেন।
অনুষ্ঠানের ভাষণে প্রধানমন্ত্রী মাতা বৈষ্ণোদেবীর মন্দিরে পদপিষ্টের ঘটনায় হতাহতের প্রতি সমবেদনা জানান। শ্রী মোদী আরও জানান যে, আহতদের যথাযথ চিকিৎসার ব্যবস্থার বিষয়ে উপ-রাজ্যপাল শ্রী মনোজ সিনহার সঙ্গে কথা বলেছেন।
|
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আজ আমরা নতুন বছরে পদার্পণ করেছি। বিগত বছরের থেকে অনুপ্রেরণা নিয়ে নতুন যাত্রা শুরু করতে হবে। প্রধানমন্ত্রী এই কঠিন সময়ে মহামারীর বিরুদ্ধে লড়াই, টিকাদান এবং দুর্বল অংশের জন্য ব্যবস্থা নেওয়ার কথাও স্মরণ করেন। অসহায় শ্রেণীর জন্য রেশন সরবরাহ করতে সরকার ২ লক্ষ ৬০ কোটি হাজার টাকা ব্যয় করেছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, সরকার চিকিৎসা পরিকাঠামো শক্তিশালী করতে নিরলসভাবে কাজ করে চলেছে। তিনি চিকিৎসা পরিকাঠামো ঢেলে সাজানোর জন্য নতুন অক্সিজেন প্ল্যান্ট বসানো, নতুন মেডিকেল কলেজ, সুস্থতা কেন্দ্র নির্মাণ, আয়ুষ্মান ভারত স্বাস্থ্য পরিকাঠামো মিশন এবং আয়ুষ্মান ভারত ডিজিটাল স্বাস্থ্য মিশনের মতো একাধিক প্রচেষ্টার কথা তুলে ধরেন।
‘সবকা সাথ, সবকা বিকাশ ও সবকা প্রয়াস’-এর মন্ত্র নিয়ে দেশ এগিয়ে চলেছে। তিনি বলেন, অনেকেই দেশের জন্য জীবন উৎসর্গ করেছেন, দেশ গড়েছেন। শ্রী মোদী জানান, আগেও তাঁরা এ ধরণের কাজ করেছেন। কিন্তু এখন তাঁরা এই কাজে স্বীকৃতি পাচ্ছেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “এবছর আমরা স্বাধীনতার ৭৫ বছর পূর্ণ করছি। দেশের সংকল্পের একটি নতুন যাত্রা শুরু করার এটিই সময়। নতুন উদ্যমে এগিয়ে যেতে হবে”। সম্মিলিত প্রচেষ্টা শক্তি সম্পর্কে বিশদে বলতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী উল্লেখ করেন যে, “যখন ১৩০ কোটি ভারতীয় একটি পদক্ষেপ নেয়, তখন এটি কেবল একটি পদক্ষেপ নয়, এটি ১৩০ কোটি পদক্ষেপ মাত্রার সমান”।
অর্থনীতি সম্পর্কে বলতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী জানান যে, অনেক প্যারামিটারে ভারতীয় অর্থনীতি প্রাক-কোভিড দিনগুলির চেয়ে ভালো ইঙ্গিত দিয়েছে। তিনি উল্লেখ করেন যে, “আজ আমাদের অর্থনীতি বৃদ্ধির হার ৮ শতাংশের বেশি। ভারতে রেকর্ড বিদেশী বিনিয়োগ হয়েছে। আমাদের বৈদেশিক মুদ্রার ভাণ্ডার রেকর্ড মাত্রায় রয়েছে। পণ্য ও পরিষেবা কর সংগ্রহ বিগত বছরের রেকর্ড ছাড়িয়ে গেছে। আমরা রপ্তানি ক্ষেত্রে বিশেষ করে কৃষিতে নতুন রেকর্ড গড়েছি”। তিনি বলেন, ২০২১ সালে ইউপিআই ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে ৭০ লক্ষ কোটি টাকারও বেশি লেনদেন হয়েছে। দেশে এখন ৫০ হাজারেরও বেশি স্টার্ট-আপ কাজ করছে। এর মধ্যে গত ৬ মাসে ১০ হাজারের বেশি স্টার্ট-আপ কাজ শুরু করেছে।
|
২০২১ সালকে ভারতের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য শক্তিশালী করার বছর বলেও উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী। কাশী বিশ্বনাথ ধাম এবং কেদারনাথ ধামের সৌন্দর্যায়ন ও উন্নয়ন, আদি শঙ্করাচার্যের সমাধি সংস্কার, দেবী অন্নপূর্ণার চুরি যাওয়া মূর্তি উদ্ধার, অযোধ্যায় রাম মন্দির নির্মাণ এবং ধোলাভিরা ও দুর্গাপুজো উৎসব বিশ্ব ঐতিহ্যের মর্যাদা পাওয়ার মতো উদ্যোগগুলি দেশকে শক্তিশালী করেছে বলে জানান তিনি। শ্রী মোদী বলেন, এতে পর্যটন ও তীর্থযাত্রার সম্ভাবনা বৃদ্ধি পাবে।
২০২১ সাল মাতৃ-শক্তির জন্যও একটি আত্মবিশ্বাসের বছর। জাতীয় প্রতিরক্ষা অ্যাকাডেমিতে মেয়েদের জন্য দরজা খুলে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সৈনিক স্কুল খোলা হয়েছে। মেয়েদের বিয়ের বয়স ছেলেদের সমান ২১ বছর করা হয়েছে। ভারতীয় ক্রীড়া ব্যক্তিত্বরাও ২০২১ সালে দেশের জন্য সম্মান এনে দিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, সরকার দেশের ক্রীড়া পরিকাঠামোতে অভূতপূর্ব বিনিয়োগ করেছে।
জলবায়ু পরিবর্তনের বিরুদ্ধে বিশ্বকে নেতৃত্ব দিয়ে ভারত ২০৭০ সালের মধ্যে কার্বন নির্গমনের মাত্রা শূন্যে নামিয়ে নিয়ে আসার লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তি উৎপাদনের ক্ষেত্রে ভারত রেকর্ড সৃষ্টি করেছে। তিনি বলেন, এখন ভারত হাইড্রোজেন মিশনে কাজ করছে এবং বৈদ্যুতিক যানবাহন তৈরিতে গুরুত্ব দিচ্ছে। তিনি বলেন, পিএম গতি শক্তি জাতীয় মহাপরিকল্পনা দেশের পরিকাঠামো নির্মাণে গতি এনেছে। শ্রী মোদী জানান, “মেক ইন ইন্ডিয়াকে নতুন মাত্রা প্রদান করে দেশ কম্পিউটারে চিপ উৎপাদন, সেমিকন্ডাক্টরের মতো নতুন ক্ষেত্রে পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করেছে”।
প্রধানমন্ত্রী ভারতের ‘জনগণ প্রথম’-এই চেতনা সম্পর্কে উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, আজ প্রতিটি ভারতীয়ের মধ্যে এই চেতনা অনুভূত হচ্ছে। শ্রী মোদী জানান, “সেকারণেই আজ আমাদের প্রচেষ্টা এবং সংকল্প ঐক্যবদ্ধ হয়েছে। সিদ্ধিলাভের জন্য অধৈর্য্য হয়ে উঠেছে। আজ আমাদের নীতিতে ধারাবাহিকতা এবং আমাদের সিদ্ধান্তের দূরদৃষ্টি রয়েছে”।
প্রধানমন্ত্রী জানান যে, পিএম কিষান সম্মান নিধি দেশের কৃষকদের জন্য একটি বড় সহায়ক ভূমিকা পালন করেছে। তিনি বলেন, এদিনের অনুষ্ঠানের পর ১.৮০ লক্ষ কোটিরও বেশি অর্থ কৃষকদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে সরাসরি জমা হবে।
|
শ্রী মোদী জানান, কৃষি উৎপাদক সংস্থাগুলির মাধ্যমে ক্ষুদ্র কৃষকরা সম্মিলিত শক্তি অনুভব করছে। তিনি ছোট কৃষকদের জন্য কৃষি উৎপাদক সংস্থার ৫টি সুবিধা তুলে ধরেন। এই সুবিধাগুলি হলো দর কষাকষির ক্ষমতা, দামের হার, উদ্ভাবন, ঝুঁকি মোকাবিলা এবং বাজারের অবস্থার সঙ্গে মানানসই ব্যবস্থাগ্রহণ। কৃষি উৎপাদক সংস্থাগুলির সুবিধার কথা মাথায় রেখে সরকার প্রতিটি স্তরে তাদের সাহায্য করছে। এই সংস্থাগুলি ১৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত সাহায্য পাচ্ছে। এর ফলস্বরূপ, সারা দেশে কৃষি উৎপাদক সংস্থাগুলি জৈব চাষ, তৈল বীজ, মধু বাজারে নিয়ে এসেছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আজ আমাদের কৃষকেরা ‘এক জেলা এক পণ্য’ এর মতো প্রকল্পগুলি থেকে উপকৃত হচ্ছেন এবং তাদের জন্য দেশ ও বিশ্বব্যাপী বাজার উন্মুক্ত হচ্ছে”। তিনি বলেন যে, ১১ হাজার কোটি টাকা বাজেটের জাতীয় ভোজ্য তেল মিশনের মতো প্রকল্পের মাধ্যমে বিদেশ থেকে ভোজ্য তেল আমদানির ওপর নির্ভরতা হ্রাস করা হচ্ছে।
প্রধানমন্ত্রী সাম্প্রতিক সময়ে কৃষি ক্ষেত্রে অর্জিত মাইলফলকের কথা তুলে ধরেন। তিনি বলেন, দেশে খাদ্যশস্য উৎপাদন ৩০০ মিলিয়ন টন ছুঁয়েছে। একইভাবে উদ্যানপালন ও ফুলের উৎপাদন ৩৩০ মিলিয়ন টনে পৌঁছেছে। গত ৬-৭ বছরে দুধের উৎপাদন প্রায় ৪৫ শতাংশ বেড়েছে। তিনি বলেন, প্রায় ৬০ লক্ষ হেক্টর জমিকে ক্ষুদ্র সেচের আওতায় নিয়ে আসা হয়েছে। ‘প্রধানমন্ত্রী ফসলবীমা যোজনা’র আওতায় ক্ষতিপূরণ হিসেবে ১ লক্ষ কোটি টাকারও বেশি দেওয়া হয়েছে। মাত্র ৭ বছরে ইথানল উৎপাদন ৪০ কোটি লিটার থেকে ৩৪০ কোটি লিটারে উন্নীত হয়েছে। বায়োগ্যাসের প্রচারে গোবর্ধন প্রকল্পের কথাও তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী। গরুর গোবরের মূল্য থাকলে, তা আর কৃষকদের বোঝা হবে না বলে তিনি জানান। শ্রী মোদী বলেন, সরকার কামধেনু কমিশন মিশন প্রতিষ্টা করেছে এবং দুগ্ধ ক্ষেত্রে পরিকাঠামো আরও শক্তিশালী করে তুলেছে।
প্রধানমন্ত্রী আরও একবার প্রাকৃতিক চাষের প্রসারের উপর জোর দেন। তিনি বলেন, রাসায়নিকমুক্ত চাষ মাটির স্বাস্থ্য রক্ষায় একটি প্রধান উপায়। তিনি বলেন, প্রাকৃতিক চাষ একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। শ্রী মোদী প্রতিটি কৃষককে প্রাকৃতিক চাষের প্রক্রিয়া ও উপকারিতা সম্পর্কে সচেতন হতে আহ্বান জানান। প্রধানমন্ত্রী কৃষকদের কৃষি ক্ষেত্রে উদ্ভাবনী চিন্তাভাবনা প্রয়োগ এবং স্বচ্ছতার মতো আন্দোলনকে সমর্থন জানানোর আহ্বান জানিয়েছেন।
केंद्र सरकार, जम्मू-कश्मीर प्रशासन के लगातार संपर्क में है। मेरी लेफ्टिनेंट गवर्नर @manojsinha_ जी से भी बात हुई है।
राहत के काम का, घायलों के उपचार का पूरा ध्यान रखा जा रहा है: PM @narendramodi
Prime Minister Narendra Modi has consistently emphasized the importance of farmers' welfare in India. Through initiatives like the PM-KISAN scheme, soil health cards, and increased MSP for crops, the government aims to enhance agricultural productivity and support the livelihoods of millions of farmers. #FarmersFirst #ModiWithFarmers #AgriculturalReforms
Prime Minister’s visit to Thailand and Sri Lanka from April 03-06, 2025
April 02, 2025
Share
At the invitation of the Prime Minister of Thailand, H.E. Paetongtarn Shinawatra, Prime Minister Shri Narendra Modi will visit Bangkok, Thailand from 3 - 4 April 2025 to participate in the 6th BIMSTEC Summit to be held on 4 April 2025, hosted by Thailand, the current BIMSTEC Chair, and for an Official Visit. This will be Prime Minister’s third visit to Thailand.
2. This would be the first physical meeting of the BIMSTEC Leaders since the 4th BIMSTEC Summit in Kathmandu, Nepal in 2018. The last i.e. 5th BIMSTEC Summit was held at Colombo, Sri Lanka in March 2022 in virtual format. The 6th Summit’s theme is "BIMSTEC – Prosperous, Resilient and Open”. The Leaders are expected to deliberate on ways and means to infuse greater momentum to BIMSTEC cooperation during the Summit.
3. The Leaders are also expected to discuss various institution and capacity building measures to augment collaboration within the BIMSTEC framework. India has been taking a number of initiatives in BIMSTEC to strengthen regional cooperation and partnership, including in enhancing security; facilitating trade and investment; establishing physical, maritime and digital connectivity; collaborating in food, energy, climate and human security; promoting capacity building and skill development; and enhancing people-to-people ties.
4. On the bilateral front, Prime Minister is scheduled to have a meeting with the Prime Minister of Thailand on 3 April 2025. During the meeting, the two Prime Ministers are expected to review bilateral cooperation and chart the way for future partnership between the countries. India and Thailand are maritime neighbours with shared civilizational bonds which are underpinned by cultural, linguistic, and religious ties.
5. From Thailand, Prime Minister will travel to Sri Lanka on a State Visit from 4 – 6 April 2025, at the invitation of the President of Sri Lanka, H.E. Mr. Anura Kumara Disanayaka.
6. During the visit, Prime Minister will hold discussions with the President of Sri Lanka to review progress made on the areas of cooperation agreed upon in the Joint Vision for "Fostering Partnerships for a Shared Future” adopted during the Sri Lankan President’s State Visit to India. Prime Minister will also have meetings with senior dignitaries and political leaders. As part of the visit, Prime Minister will also travel to Anuradhapura for inauguration of development projects implemented with Indian financial assistance.
7. Prime Minister last visited Sri Lanka in 2019. Earlier, the President of Sri Lanka paid a State Visit to India as his first visit abroad after assuming office. India and Sri Lanka share civilizational bonds with strong cultural and historic links. This visit is part of regular high level engagements between the countries and will lend further momentum in deepening the multi-faceted partnership between India and Sri Lanka.
8. Prime Minister’s visit to Thailand and Sri Lanka, and his participation in the 6th BIMSTEC Summit will reaffirm India’s commitment to its ‘Neighbourhood First’ policy, ‘Act East’ policy, ‘MAHASAGAR’ (Mutual and Holistic Advancement for Security and Growth Across Regions) vision, and vision of the Indo-Pacific.