প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী আজ ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে ‘ইন্ডিয়াজ টেকেড : চিপস ফর বিকশিত ভারত’ (‘ভারতের প্রযুক্তি দশক : বিকশিত ভারতের জন্য চিপস’ কর্মসূচিতে ভাষণ দিয়েছেন। এই অনুষ্ঠানে প্রায় ১.২৫ লক্ষ কোটি টাকার তিনটি সেমিকন্ডাক্টর প্রকল্পের শিলান্যাস করেছেন তিনি। এই তিনটি প্রকল্প হল- গুজরাটে ঢোলেরায় বিশেষ বিনিয়োগ অঞ্চল, আসামের মরিগাঁও-এ আউটসোর্স সেমিকন্ডাক্টর অ্যাসেম্বলি অ্যান্ড টেস্ট এবং গুজরাটের সানন্দে আউটসোর্স সেমিকন্ডাক্টর অ্যাসেম্বলি অ্যান্ড টেস্ট।
এই উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ভারতের উজ্জ্বল ভবিষ্যতের জন্য আজকের দিনটির ঐতিহাসিক গুরুত্ব রয়েছে। “ভারত গুরুত্বপূর্ণ সেমিকন্ডাক্টর উৎপাদন কেন্দ্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করতে চলেছে”। তিনি দেশের নাগরিকদের এই গুরুত্বপূর্ণ উদ্যোগগুলির জন্য অভিনন্দন জানান। অনুষ্ঠানে তাইওয়ানের সেমিকন্ডাক্টর শিল্পের সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিরা ভার্চুয়ালি যুক্ত ছিলেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আজ এই অনুষ্ঠানে ৬০,০০০-এর বেশি কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠান যুক্ত হয়েছে। এটি দেশের যুব সম্প্রদায়ের স্বপ্নপূরণ বলে তিনি মন্তব্য করেন, কারণ ভারতের ভবিষ্যতের প্রকৃত অংশীদার তাঁরাই। স্বনির্ভর হয়ে ওঠার ক্ষেত্রে ভারত কীভাবে বিভিন্ন ক্ষেত্রে কাজ করে চলেছে এবং আন্তর্জাতিক সরবরাহ শৃঙ্খলে তার শক্তিশালী উপস্থিতি রয়েছে- এ সব কিছুই যুব সম্প্রদায় প্রত্যক্ষ করছে।
প্রযুক্তি নির্ভর একবিংশ শতাব্দীতে বৈদ্যুতিন চিপের গুরুত্বের কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আত্মনির্ভর হয়ে ওঠার ক্ষেত্রে দেশে তৈরি চিপ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। এর মাধ্যমে ভারত আরও আধুনিক হয়ে উঠবে। বিভিন্ন কারণে প্রথম তিনটি শিল্প বিপ্লবের সুযোগ ভারত কাজে লাগাতে পারেনি। চতুর্থ পর্যায়ের শিল্প বিপ্লবকে নেতৃত্ব দিতে ভারত উদ্যোগী হয়েছে। সময়ের প্রতিটি মুহুর্তকে কাজে লাগানোর পরামর্শ দিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আজকের এই অনুষ্ঠানটি যত দ্রুততার সঙ্গে আয়োজন করা হয়েছে তার মধ্য দিয়ে সরকারের সক্রিয়তা প্রমাণিত হয়। সেমিকন্ডাক্টর ক্ষেত্রে বিভিন্ন বিবর্তনের কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, দু বছর আগে সেমিকন্ডাক্টর মিশনের ঘোষণা করা হয়েছিল। তার কয়েক মাসের মধ্যেই প্রথম সমঝোতাপত্র স্বাক্ষরিত হয়। আজ তিনটি প্রকল্পের শিলান্যাস করা হল। “ভারত যা অঙ্গীকার করে, সেটিই পূরণ করে এবং গণতন্ত্রের কারণেই তা বাস্তবায়িত হয়”।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, পৃথিবীতে মাত্র কয়েকটি দেশেই সেমিকন্ডাক্টর তৈরি করা হয়। করোনা ভাইরাস অতিমারীর কারণে পৃথিবী জুড়ে সেমিকন্ডাক্টর সরবরাহ শৃঙ্খলে বিঘ্ন ঘটেছিল। সেই সময় একটি ভরসাযোগ্য শৃঙ্খলের প্রয়োজনীয়তা সকলে অনুভব করেন। ভারত এ ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালনে আগ্রহী। তিনি দেশের প্রযুক্তি, পারমাণবিক ও ডিজিট্যাল ক্ষমতার কথা উল্লেখ করেন। সেমিকন্ডাকটরের বাণিজ্যিক উৎপাদনে ভারত যাতে প্রথম সারিতে থাকতে পারে, তার জন্য ভবিষ্যৎ কর্ম পরিকল্পনার কথা তিনি তুলে ধরেন। “সেদিন আর দূরে নেই, যখন সেমিকন্ডাকটর উৎপাদনে ভারত গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার হয়ে উঠবে”। নীতি নির্ধারণের ক্ষেত্রে যে সিদ্ধান্ত ভারত আজ নিয়েছে আগামীদিনে তার সুফল পাওয়া যাবে। এই প্রসঙ্গে তিনি সহজে ব্যবসা করার নীতি এবং বিভিন্ন আইনের সরলীকরণ করার উদ্যোগের কথা উল্লেখ করেন। প্রধানমন্ত্রী জানান গত কয়েক বছরে ৪০,০০০ বিধি-নিষেধ প্রত্যাহার করা হয়েছে। প্রত্যক্ষ বিদেশী বিনিয়োগের ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় নিয়মকানুন সহজ-সরল করে তোলা হয়েছে। প্রতিরক্ষা, বীমা এবং টেলিকম ক্ষেত্রে প্রত্যক্ষ বিদেশী বিনিয়োগের নীতিতে সংস্কার ঘটানো হয়েছে। বৈদ্যুতিন এবং হার্ডওয়্যার উৎপাদন ক্ষেত্রে ভারত ক্রমশ এগিয়ে চলেছে। সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রের উন্নতির জন্য উৎসাহ ভিত্তিক উৎপাদনের প্রকল্প চালু হয়েছে। বর্তমানে পৃথিবীর দ্বিতীয় বৃহত্তম মোবাইল উৎপাদক দেশ হিসেবে ভারত আত্মপ্রকাশ করেছে। কোয়ান্টাম মিশনের কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ন্যাশনাল রিসার্চ ফাউন্ডেশন গড়ে তোলা হয়েছে। এর মাধ্যমে উদ্ভাবনে উৎসাহিত করা হবে। ভারতের কৃত্রিম মেধা সংক্রান্ত মিশনের সম্প্রসারণ ঘটানো হচ্ছে। এইভাবে বিভিন্ন প্রযুক্তি গ্রহণ করা ছাড়াও প্রযুক্তি ক্ষেত্রে দেশ এগিয়ে চলেছে।
শ্রী মোদী বলেন, সেমিকন্ডাক্টরের বিষয়ে গবেষণার ফলে ভবিষ্যতে যুব সম্প্রদায় উপকৃত হবে। এখন বিভিন্ন শিল্পে সেমিকন্ডাক্টরের ব্যবহার ক্রমশ বৃদ্ধি পাচ্ছে। “সেমিকন্ডাক্টরকে শুধুমাত্র একটি শিল্প হিসেবে বিবেচনা করলেই হবে না, এর মাধ্যমে চিপ উৎপাদক কেন্দ্র হিসেবে ভারতের সীমাহীন সম্ভাবনার দরজা খুলে গেছে”। শ্রী মোদী বলেন, আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে চিপের নকশা তৈরি করতে এবং তা উৎপাদন করতে বিভিন্ন জায়গায় ভারতীয় প্রতিভার যথেষ্ট উপস্থিতি অনুভব করা যায়। ভারতের যথেষ্ট প্রতিভা রয়েছে, তাই সেমিকন্ডাক্টর উৎপাদন ক্ষেত্রে ভারতের এগিয়ে যেতে অসুবিধা হবে না। আজকের যুব সম্প্রদায় জানেন, মহাকাশ অথবা মানচিত্র সংক্রান্ত ক্ষেত্রে তাদের জন্য কী কী সুযোগ তৈরি হয়েছে। ভারতে বিভিন্ন ক্ষেত্রে যে সুযোগ-সুবিধা দেওয়া হচ্ছে তার ফলে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম স্টার্টআপ ব্যবস্থাপনা এদেশে গড়ে উঠেছে। আজকের এই অনুষ্ঠান সেমিকন্ডাক্টরের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট স্টার্টআপ ক্ষেত্রে নতুন নতুন সম্ভাবনা তৈরি করবে। এই উদ্যোগ আগামীদিনে প্রযুক্তি ক্ষেত্রে যুব সম্প্রদায়ের জন্য আরও কর্মসংস্থানের সৃষ্টি করবে।
দিল্লির লালকেল্লার প্রাকার থেকে তাঁর ভাষণের প্রসঙ্গ উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এহি সময় হ্যায় সহি সময় হ্যায়’- এটিই সময়, সঠিক সময়। এই নীতি অনুসরণ করে যে সিদ্ধান্তগুলি নেওয়া হয়েছিল তা ফলপ্রসূ হয়েছে। ‘ভারত পুরনো ধ্যান-ধারণাকে সরিয়ে দিয়ে দ্রুত গতিতে নতুন নতুন সিদ্ধান্ত নিচ্ছে এবং নীতি প্রণয়ন করছে।’ শ্রী মোদী বলেন, ১৯৬০ সালে ভারতে সেমিকন্ডাক্টরকে নিয়ে প্রথম ভাবনা-চিন্তা শুরু হয়। কিন্তু পূর্ববর্তী সরকারগুলির ইচ্ছার অভাব থাকায় সেই ভাবনা কখনই কার্যকর হয়নি। দেশের সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে, কোন কোন ক্ষেত্রে গুরুত্ব দেওয়া প্রয়োজন এবং ভবিষ্যতের চাহিদাগুলির কথা পূর্ববর্তী সরকারগুলি উপলব্ধি করতে পারতো না বলে তিনি ক্ষোভ প্রকাশ করেন। বর্তমান সরকার ভবিষ্যতের চাহিদার কথা বিবেচনা করার কারণেই সেমিকন্ডাক্টর উৎপাদন ক্ষেত্রের বিষয় নিয়ে ভাবনা-চিন্তা শুরু হয়েছে। উন্নত রাষ্ট্রগুলির সঙ্গে ভারত যাতে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারে সেই উচ্চাকাঙ্খী উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। সরকার বর্তমানে প্রতিটি ক্ষেত্রকে গুরুত্ব দিচ্ছে। একদিকে যখন দরিদ্রদের জন্য পাকা বাড়ি তৈরি করতে বিনিয়োগ করা হচ্ছে, পাশাপাশি গবেষণায় উৎসাহ দেওয়া হচ্ছে। বিশ্বের বৃহত্তম নিকাশী ব্যবস্থাপনা গড়ে তোলার পাশাপাশি সেমিকন্ডাক্টর উৎপাদন শিল্পকে উৎসাহিত করা হচ্ছে। আত্মনির্ভর ভারত গড়ে তোলার ক্ষেত্রে পরিকাঠামো ক্ষেত্রে ব্যাপক বিনিয়োগ করা হচ্ছে। এরফলে দ্রুত হারে দারিদ্রের হার কমছে। “২০২৪ সালে এ পর্যন্ত ১২ লক্ষ কোটি টাকার বেশি প্রকল্পের শিলান্যাস ও উদ্বোধন করা হয়েছে।” তিনি বলেন, গতকাল পোখরানে ভারত শক্তি মহড়া অনুষ্ঠিত হয়। এর মাধ্যমে একবিংশ শতাব্দীতে প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে ভারতের স্বনির্ভর হয়ে ওঠার বিষয়টি প্রতিফলিত হয়েছে। অগ্নি ৫-এর সফল উৎক্ষেপণের ফলে ভারত প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে বিশেষ সাফল্য অর্জন করেছে। দু-দিন আগে কৃষি ক্ষেত্রে ড্রোন বিপ্লব সংগঠিত করার জন্য হাজার হাজার ড্রোন ‘নমো ড্রোন দিদি’ প্রকল্পের আওতায় মহিলাদের বিতরণ করা হয়েছে। গগনযানের জন্য ভারতের প্রস্তুতি গতি পেয়েছে। পারমাণবিক রিয়্যাক্টরের জন্য সম্প্রতি সম্পূর্ণ দেশীয় প্রযুক্তিতে নির্মিত ব্রিডার উদ্বোধন করা হয়েছে। “এই উদ্যোগগুলি, এই প্রকল্পগুলি ভারতকে তার অভিষ্ট উন্নয়নের লক্ষ্যে পৌঁছতে সাহায্য করছে। নিশ্চিতভাবেই আজকের এই তিনটি প্রকল্পের এক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা থাকবে।”
প্রধানমন্ত্রী বর্তমান সময়কালে কৃত্রিম মেধার ব্যবহারের প্রসঙ্গ উল্লেখ করেন। তিনি জানান, এই প্রযুক্তিকে ব্যবহার করে খুব কম সময়ের মধ্যেই তাঁর ভাষণ বিভিন্ন ভাষায় অনুবাদ করা সম্ভব হচ্ছে। এর জন্য তিনি যুব সম্প্রদায়ের প্রশংসা করেন, যাঁদের উদ্যোগেই তাঁর বার্তা বিভিন্ন ভাষায় প্রচার করা সম্ভব হচ্ছে। “ভারতের যুব সম্প্রদায়ের যথেষ্ট ক্ষমতা রয়েছে, তাঁদের শুধু প্রয়োজন খানিকটা সুযোগের।” উত্তরপূর্ব ভারতের বিভিন্ন উন্নয়নমূলক প্রকল্পের প্রশংসা করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, যে তিনটি সেমিকন্ডাকটর প্রকল্পের শিলান্যাস করা হল, তার মধ্যে একটি আসামে গড়ে তোলা হবে। তাঁর ভাষণের শেষে প্রধানমন্ত্রী দেশের উন্নয়নকে শক্তিশালী করার জন্য আহ্বান জানান এবং বলেন, “আপনাদের এবং আপনাদের ভবিষ্যতের জন্য মোদীর গ্যারান্টি রয়েছে”।
অনুষ্ঠানে কেন্দ্রীয় বৈদ্যুতিন ও তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রী শ্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব, দপ্তরের প্রতিমন্ত্রী শ্রী রাজীব চন্দ্রশেখর, আসামের মুখ্যমন্ত্রী শ্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা, গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী শ্রী ভূপেন্দ্র প্যাটেল, সিজি পাওয়ার অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিয়াল সলিউশন লিমিটেডের শ্রী শ্রীভেল্লায়ান সুব্বিয়া এবং টাটা সন্স-এর চেয়ারম্যান শ্রী নটরাজন চন্দ্রশেখরন সহ বিশিষ্টজনেরা উপস্থিত ছিলেন।
প্রেক্ষাপট
সেমি-কন্ডাক্টরের নকশা তৈরি, উৎপাদন ও প্রযুক্তি উন্নয়নের মাধ্যমে ভারতকে বিশ্বের হাব হিসেবে গড়ে তোলা প্রধানমন্ত্রীর লক্ষ্য। এর মাধ্যমে দেশের যুব সম্প্রদায়ের কর্মসংস্থানের সুযোগও বৃদ্ধি পাবে। এই লক্ষ্যের সঙ্গে সঙ্গতি রেখে গুজরাটের ঢোলেরায় বিশেষ বিনিয়োগ অঞ্চলে সেমি-কন্ডাক্টর ফেব্রিকেশন ফেসিলিটি, আসামের মরিগাঁও এবং গুজরাটের সানন্দে আউটসোর্সড সেমি-কন্ডাক্টর অ্যাসেম্বলি ও পরীক্ষার সুবিধার ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা হয়েছে।
ঢোলেরা বিশেষ বিনিয়োগ অঞ্চলে টাটা ইলেক্ট্রনিক্স লিমিটেড এই সেমি-কন্ডাক্টর ফেব্রিকেশন ফেসিলিটি গড়ে তুলবে। এতে বিনিয়োগের পরিমাণ ৯১ হাজার কোটি টাকা। দেশে এটিই হবে প্রথম বাণিজ্যিক সেমি-কন্ডাক্টর ফ্যাব।
আসামের মরিগাঁও-এ আউটসোর্সড সেমি-কন্ডাক্টর অ্যাসেম্বলি ও পরীক্ষার সুবিধা গড়ে তুলবে টাটা ইলেক্ট্রনিক্স প্রাইভেট লিমিটেড। এতে বিনিয়োগের পরিমাণ দাঁড়াবে ২৭ হাজার কোটি টাকা।
গুজরাটের সানন্দে আউটসোর্সড সেমি-কন্ডাক্টর অ্যাসেম্বলি ও পরীক্ষার সুবিধা গড়ে তুলবে সিজি পাওয়ার অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিয়াল সলিউশন্স লিমিটেড। এতে বিনিয়োগের পরিমাণ ৭,৫০০ কোটি টাকা।
এই সমস্ত সুবিধার মাধ্যমে দেশে সেমি-কন্ডাক্টর পরিমণ্ডল শক্তিশালী হবে। এর ফলে সেমি-কন্ডাক্টর শিল্পে হাজার হাজার যুবক-যুবতীর কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি হবে। এর পাশাপাশি বৈদ্যুতিন, টেলিকম প্রভৃতি ক্ষেত্রেও কর্মসংস্থানের প্রসারে তা অনুঘটকের কাজ করবে।
সেমি-কন্ডাক্টর শিল্পে প্রতিষ্ঠিত ব্যক্তিত্বদের পাশাপাশি বিভিন্ন কলেজের হাজার হাজার ছাত্র এবং তরুণরা এই অনুষ্ঠানে যোগ দেন।
India's rapid progress is driving confidence in our Yuva Shakti. pic.twitter.com/Ax9zrMvAJf
— PMO India (@PMOIndia) March 13, 2024
Chip manufacturing will take India towards self-reliance, towards modernity. pic.twitter.com/6n0YMhnlH7
— PMO India (@PMOIndia) March 13, 2024
Chip manufacturing opens the door to limitless possibilities. pic.twitter.com/L4fFhTIuQq
— PMO India (@PMOIndia) March 13, 2024