প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী আজ তেলেঙ্গানার মহবুবনগরে ১৩,৫০০ কোটি টাকার বেশি উন্নয়নমূলক প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন ও জাতির উদ্দেশে উৎসর্গ করেন। এর মধ্যে রয়েছে সড়ক, রেল, পেট্রোলিয়াম ও প্রাকৃতিক গ্যাস এবং উচ্চশিক্ষার সঙ্গে যুক্ত বিভিন্ন প্রকল্প। ভিডিও কনফারেন্সিং-এর মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী একটি ট্রেন পরিষেবারও সূচনা করেন।
তাঁর ভাষণে প্রধানমন্ত্রী সড়ক যোগাযোগের ক্ষেত্রে বিভিন্ন প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন নিয়ে সন্তোষ প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, নাগপুর-বিজয়ওয়াড়া অর্থনৈতিক করিডর তেলেঙ্গানা, অন্ধ্রপ্রদেশ ও মহারাষ্ট্রের মধ্যে যোগাযোগ এবং ব্যবসায়িক কাজকর্মকে অনেক সহজ করবে। সেইসঙ্গে, এই রাজ্যগুলিতে পর্যটন ও শিল্পক্ষেত্রে গতি আসবে বলে মন্তব্য করেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী বলেন, হানামকুন্ডা, মেহবুবাবাদ, ওয়ারাঙ্গল এবং খাম্মাম জেলায় আটটি বিশেষ আর্থিক অঞ্চল, পাঁচটি বড় ফুড পার্ক সহ অন্যান্য প্রকল্প তরুণদের কর্মসংস্থানের ক্ষেত্রে নতুন পথ খুলে দেবে।
তেলেঙ্গানার মতো রাজ্যে রেল ও সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থার গুরুত্বের কথা তুলে ধরে শ্রী মোদী বলেন, দেশের বহু আর্থিক করিডরই তেলেঙ্গানার মধ্য দিয়ে গিয়েছে। এগুলি এই রাজ্যকে পূর্ব এবং পশ্চিম উপকূলের সঙ্গে যুক্ত করবে বলে মন্তব্য করেন প্রধানমন্ত্রী। এর ফলে, শিল্প ও বাণিজ্যের ক্ষেত্রে পণ্য চলাচলের খরচও অনেক কমবে বলে তিনি জানান।
বিদ্যুতের ক্ষেত্রে বিশ্বের সাম্প্রতিক অগ্রগতির কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, শুধুমাত্র শিল্প নয়, বাড়ি বাড়ি বিদ্যুৎ সরবরাহ সুনিশ্চিত করেছে সরকার। সেইসঙ্গে, গ্যাস সিলিন্ডারের গ্রাহকের সংখ্যা ২০১৪ সালের ১৪ কোটি থেকে বেড়ে ২০২৩ সালে ৩২ কোটিতে পৌঁছনোর কথাও উল্লেখ করেন শ্রী মোদী। তিনি বলেন, এলপিজি বন্টনে সরকার বিশেষ গতি আনার চেষ্টা চালাচ্ছে। এক্ষেত্রে হাসান-চেরলাপল্লী এলপিজি পাইপলাইন প্রকল্পের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকার কথা তুলে ধরেন তিনি। এর আগে প্রধানমন্ত্রী হায়দরাবাদ কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের বেশ কিছু ভবনের উদ্বোধন করেন। হায়দরাবাদ বিশ্ববিদ্যালয়কে বিশেষ মর্যাদা দিয়েছে কেন্দ্র এবং এই বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য বিশেষ তহবিলেরও ব্যবস্থা করা হয়েছে। মুলুগু জেলায় একটি কেন্দ্রীয় আদিবাসী বিশ্ববিদ্যালয় গড়ে তোলার কথাও ঘোষণা করেন শ্রী মোদী। তিনি জানান, আদিবাসীদের ভগবান সাম্মাক্কা-সারাক্কার নামে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের নামকরণ করা হবে। এর জন্য প্রায় ৯০০ কোটি টাকা খরচ করার কথাও ঘোষণা করেন প্রধানমন্ত্রী।
অনুষ্ঠানে তেলেঙ্গানার রাজ্যপাল শ্রীমতী তামিলিসাই সৌন্দর্যরাজন, কেন্দ্রীয় মন্ত্রী শ্রী জি কিষাণ রেড্ডি, সাংসদ শ্রী বন্দি সঞ্জয় কুমার প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
বিদ্যুতের ক্ষেত্রে বিশ্বের সাম্প্রতিক অগ্রগতির কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, শুধুমাত্র শিল্প নয়, বাড়ি বাড়ি বিদ্যুৎ সরবরাহ সুনিশ্চিত করেছে সরকার। সেইসঙ্গে, গ্যাস সিলিন্ডারের গ্রাহকের সংখ্যা ২০১৪ সালের ১৪ কোটি থেকে বেড়ে ২০২৩ সালে ৩২ কোটিতে পৌঁছনোর কথাও উল্লেখ করেন শ্রী মোদী। তিনি বলেন, এলপিজি বন্টনে সরকার বিশেষ গতি আনার চেষ্টা চালাচ্ছে। এক্ষেত্রে হাসান-চেরলাপল্লী এলপিজি পাইপলাইন প্রকল্পের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকার কথা তুলে ধরেন তিনি। এর আগে প্রধানমন্ত্রী হায়দরাবাদ কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের বেশ কিছু ভবনের উদ্বোধন করেন। হায়দরাবাদ বিশ্ববিদ্যালয়কে বিশেষ মর্যাদা দিয়েছে কেন্দ্র এবং এই বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য বিশেষ তহবিলেরও ব্যবস্থা করা হয়েছে। মুলুগু জেলায় একটি কেন্দ্রীয় আদিবাসী বিশ্ববিদ্যালয় গড়ে তোলার কথাও ঘোষণা করেন শ্রী মোদী। তিনি জানান, আদিবাসীদের ভগবান সাম্মাক্কা-সারাক্কার নামে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের নামকরণ করা হবে। এর জন্য প্রায় ৯০০ কোটি টাকা খরচ করার কথাও ঘোষণা করেন প্রধানমন্ত্রী।
অনুষ্ঠানে তেলেঙ্গানার রাজ্যপাল শ্রীমতী তামিলিসাই সৌন্দর্যরাজন, কেন্দ্রীয় মন্ত্রী শ্রী জি কিষাণ রেড্ডি, সাংসদ শ্রী বন্দি সঞ্জয় কুমার প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।