প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী ম্যাঙ্গালুরুতে আজ ৩,৮০০ কোটি টাকার বিভিন্ন প্রকল্পের উদ্বোধন ও শিলান্যাস করেছেন।
জনসভায় ভাষণে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ভারতের ইতিহাসে আজকের দিনটি বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ। আঞ্চলিক নিরাপত্তা বা অর্থনৈতিক নিরাপত্তা যাই হোক না কেন, সবক্ষেত্রেই ভারত আজ বিশেষ সম্ভাবনা দেখতে পাচ্ছে। আইএনএস বিক্রান্ত-এর উদ্বোধনের কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, প্রত্যেক ভারতবাসীর জন্য এ এক গর্বের মুহূর্ত।
যে প্রকল্পগুলির উদ্বোধন বা শিলান্যাস হয়েছে তার উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এগুলি বিশেষ করে কর্ণাটকের মানুষের জীবনযাত্রার মান সহজ করবে, কর্মসংস্থানের সুযোগ বাড়াবে। ‘এক জেলা, এক পণ্য’ – এই প্রকল্পটি এই অঞ্চলের কৃষক, শিল্পী এবং মৎস্যজীবীদের সামগ্রী আরও সহজলভ্য করে তুলবে।
লালকেল্লার প্রাকার থেকে প্রধানমন্ত্রী যে পাঁচটি প্রাণ বা প্রতিজ্ঞার কথা বলেছেন তার প্রথমটি উন্নত ভারত গঠন। এ প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “উন্নত ভারত গড়ে তুলতে হলে দেশের উৎপাদন ক্ষেত্রের সম্প্রসারণ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বাড়াতে হবে ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’ কর্মসূচি।”
বন্দর এলাকার উন্নয়নের জন্য দেশে যে প্রচেষ্টা চালানো হচ্ছে তার উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এটি উন্নয়নের এক বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্র। গত আট বছরে ভারতের বন্দরগুলির ক্ষমতা প্রায় আটগুণ বেড়েছে বলে উল্লেখ করেন তিনি।
প্রধানমন্ত্রী গত আট বছরে পরিকাঠামো ক্ষেত্রের উন্নয়নে যে জোর দেওয়া হয়েছে সে প্রসঙ্গে বলেন, কর্ণাটক এক্ষেত্রে বিশেষভাবে উপকৃত হয়েছে। “ ‘সাগরমালা’ প্রকল্পের অন্যতম বৃহৎ উপকৃত রাজ্য হল কর্ণাটক” – একথা উল্লেখ করে শ্রী মোদী বলেন, গত আট বছরে এই রাজ্যে সড়ক প্রকল্পের জন্য ৭০ হাজার কোটি টাকার বেশি ব্যয় করা হয়েছে। কর্ণাটকের জন্য রেল প্রকল্পে বাজেট বাড়ানো হয়েছে চারগুণ।
প্রধানমন্ত্রী গত আট বছরে বিভিন্ন উন্নয়নের প্রসঙ্গে বলেন, দেশে দরিদ্রদের জন্য ৩ কোটিরও বেশি গৃহ নির্মাণ করা হয়েছে। কর্ণাটকে ৮ লক্ষের বেশি পাকা বাড়ি তৈরির অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। “বাড়ি তৈরির জন্য হাজার হাজার মধ্যবিত্ত পরিবারকে কোটি কোটি টাকা দিয়ে সহায়তা করা হয়েছে” – বলে মন্তব্য করেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী এরপর বলেন, দেশে ‘জল জীবন মিশন’-এর আওতায় ৬ কোটির বেশি বাড়িকে মাত্র ৩ বছরে নলবাহিত জলের সাহায্যে যুক্ত করা হয়েছে। “কর্ণাটকে এই প্রথমবার ৩০ লক্ষের বেশি গ্রামীণ পরিবারে নলবাহিত জল পৌঁছেছে।” শ্রী নরেন্দ্র মোদী বলেন, ‘আয়ুষ্মান ভারত’ প্রকল্পের আওতায় দেশে ৪ কোটিরও বেশি দরিদ্র মানুষ সুবিধা পেয়েছেন, হাসপাতালে বিনামূল্যে চিকিৎসা পরিষেবাও পেয়েছেন। “এই প্রকল্প থেকে কর্ণাটক ৩০ লক্ষের বেশি রোগী উপকৃত হয়েছেন।”
প্রধানমন্ত্রী বলেন, অর্থনৈতিক পরিস্থিতির জন্য কেউ যেন পিছিয়ে না পড়েন সেদিকে সরকার বিশেষ নজর দিচ্ছে। প্রান্তিক কৃষক, ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী, মৎস্যজীবী এবং হকারদের মতো কোটি কোটি মানুষ এই প্রথমবারের মতো দেশের উন্নয়নের সুফল পাচ্ছেন। “তাঁরা ভারতের উন্নয়নের মূল স্রোতের সঙ্গে যুক্ত হচ্ছেন” – মন্তব্য করেন প্রধানমন্ত্রী।
ভারতের ৭,৫০০ কিলোমিটার উপকূল এলাকার দিকে প্রত্যেকের দৃষ্টি আকর্ষণ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের এর সম্পূর্ণ সুযোগ গ্রহণ করতে হবে। “পর্যটনের উন্নতি হলে আমাদের কুটীর শিল্প, শিল্পী, গ্রামীণ শিল্প, হকার, অটোরিকশা ও ট্যাক্সিচালকরা উপকৃত হবেন। আমি আনন্দিত যে নতুন ম্যাঙ্গালোর বন্দর অবিরাম পর্যটনকে উৎসাহ দিতে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।”
শ্রী মোদী বলেন, “বর্তমানে ডিজিটাল পেমেন্ট ব্যবস্থা ঐতিহাসিক পর্যায়ে পৌঁছেছে। ভীম, ইউপিআই-এর মতো আমাদের উদ্যোগগুলি বিশ্বের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে।” প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, “দেশের মানুষ বর্তমানে দ্রুত ও সস্তায় ইন্টারনেট পরিষেবা চান। গ্রাম পঞ্চায়েতগুলি ৬ লক্ষ কিলোমিটারের বেশি অপটিক্যাল ফাইবারের মাধ্যমে যুক্ত করা হয়েছে। ফাইভ-জি পরিষেবা ইন্টারনেট ক্ষেত্রে নতুন বিপ্লব আনতে চলেছে বলেও তিনি মন্তব্য করেন। কর্ণাটকে ডবল ইঞ্জিন সরকার জনগণের চাহিদা পূরণে দ্রুতগতিতে কাজ করে চলায় আমি আনন্দিত।”
জিডিপি-র বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, করোনা অতিমারীর সময় দেশে যে নীতি তৈরি করা হয়েছিল তা উন্নয়নের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। “গত বছর বিশ্বে বিভিন্ন প্রতিকূল পরিস্থিতির মধ্যেও ভারতের প্রায় ৫০ লক্ষ কোটি টাকার রপ্তানি হয়েছে। সব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে ভারত রপ্তানি ক্ষেত্রে নতুন রেকর্ড গড়েছে।”
প্রধানমন্ত্রী বলেন, দেশের প্রতিটি ক্ষেত্রেই এখন দ্রুতগতিতে উন্নয়ন হচ্ছে। পিএলআই প্রকল্পের প্রভাব স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে ম্যানুফ্যাকচারিং ক্ষেত্রে। মোবাইল ফোন সহ সমগ্র ইলেক্ট্রনিক উৎপাদন ক্ষেত্র উন্নত হয়ে উঠেছে। এথেকে বিশেষ করে উপকূল এলাকার জনগণ উপকৃত হচ্ছেন।
প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, উপকূল এলাকার যানবাহন চলাচলের জন্য সরকার নতুন নতুন উদ্যোগ নিচ্ছে। বন্দরগুলির ক্ষমতা ও সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি পাচ্ছে। ‘প্রধানমন্ত্রী গতি শক্তি জাতীয় মাস্টার প্ল্যান’-এর মাধ্যমে প্রায় ২,৫০০ রেল ও সড়ক প্রকল্প চালু করা হচ্ছে। এগুলি যোগাযোগ ব্যবস্থাকে আরও মসৃণ করে তুলবে।
প্রধানমন্ত্রী ‘আজাদি কা অমৃত মহোৎসব’-এর ওপর দৃষ্টি আকর্ষণ করে দাসত্ব থেকে মাতৃভূমিকে রক্ষা করতে রানি আব্বাক্কা এবং রানি চেন্নাভাইরা দেবীর ভূমিকার উল্লেখ করেন।
শ্রী মোদী বলেন, “বর্তমানে ডিজিটাল পেমেন্ট ব্যবস্থা ঐতিহাসিক পর্যায়ে পৌঁছেছে। ভীম, ইউপিআই-এর মতো আমাদের উদ্যোগগুলি বিশ্বের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে।” প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, “দেশের মানুষ বর্তমানে দ্রুত ও সস্তায় ইন্টারনেট পরিষেবা চান। গ্রাম পঞ্চায়েতগুলি ৬ লক্ষ কিলোমিটারের বেশি অপটিক্যাল ফাইবারের মাধ্যমে যুক্ত করা হয়েছে। ফাইভ-জি পরিষেবা ইন্টারনেট ক্ষেত্রে নতুন বিপ্লব আনতে চলেছে বলেও তিনি মন্তব্য করেন। কর্ণাটকে ডবল ইঞ্জিন সরকার জনগণের চাহিদা পূরণে দ্রুতগতিতে কাজ করে চলায় আমি আনন্দিত।”
জিডিপি-র বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, করোনা অতিমারীর সময় দেশে যে নীতি তৈরি করা হয়েছিল তা উন্নয়নের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। “গত বছর বিশ্বে বিভিন্ন প্রতিকূল পরিস্থিতির মধ্যেও ভারতের প্রায় ৫০ লক্ষ কোটি টাকার রপ্তানি হয়েছে। সব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে ভারত রপ্তানি ক্ষেত্রে নতুন রেকর্ড গড়েছে।”
প্রধানমন্ত্রী বলেন, দেশের প্রতিটি ক্ষেত্রেই এখন দ্রুতগতিতে উন্নয়ন হচ্ছে। পিএলআই প্রকল্পের প্রভাব স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে ম্যানুফ্যাকচারিং ক্ষেত্রে। মোবাইল ফোন সহ সমগ্র ইলেক্ট্রনিক উৎপাদন ক্ষেত্র উন্নত হয়ে উঠেছে। এথেকে বিশেষ করে উপকূল এলাকার জনগণ উপকৃত হচ্ছেন।
প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, উপকূল এলাকার যানবাহন চলাচলের জন্য সরকার নতুন নতুন উদ্যোগ নিচ্ছে। বন্দরগুলির ক্ষমতা ও সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি পাচ্ছে। ‘প্রধানমন্ত্রী গতি শক্তি জাতীয় মাস্টার প্ল্যান’-এর মাধ্যমে প্রায় ২,৫০০ রেল ও সড়ক প্রকল্প চালু করা হচ্ছে। এগুলি যোগাযোগ ব্যবস্থাকে আরও মসৃণ করে তুলবে।
প্রধানমন্ত্রী ‘আজাদি কা অমৃত মহোৎসব’-এর ওপর দৃষ্টি আকর্ষণ করে দাসত্ব থেকে মাতৃভূমিকে রক্ষা করতে রানি আব্বাক্কা এবং রানি চেন্নাভাইরা দেবীর ভূমিকার উল্লেখ করেন।
প্রধানমন্ত্রী তাঁর ভাষণের শেষে বলেন, কর্ণাটকের কারাবলী অঞ্চলে যে দেশাত্মবোধ রয়েছে তা ম্যাঙ্গালুরুর সর্বত্র দেখতে পাওয়া উচিৎ। তবেই এখানকার উন্নয়নের পথ সুগম হবে। এই প্রকল্পগুলির জন্য সকলকে অনেক শুভেচ্ছা।
অনুষ্ঠানে কর্ণাটকের রাজ্যপাল শ্রী থাওয়ার চাঁদ গেহলট, মুখ্যমন্ত্রী শ্রী বাসবরাজ বোম্মাই, সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী শ্রী প্রহ্লাদ যোশী, বন্দর ও জাহাজ চলাচল বিষয়ক মন্ত্রী শ্রী সর্বানন্দ সোনোয়াল, কর্ণাটকের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী শ্রী বি এস ইয়েদুয়ুরাপ্পা, কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী শ্রী শ্রীপদ যেশু নায়েক, শ্রী সান্তনু ঠাকুর, শ্রীমতী শোভা কারান্দলাজে প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
প্রকল্পের বিস্তারিত
প্রধানমন্ত্রী ২৮০ কোটি টাকার বিভিন্ন প্রকল্পের উদ্বোধন করেন। এর মধ্যে রয়েছে ম্যাঙ্গালুরু বন্দরের জন্য ১৪টি বার্থ নির্মাণ।
প্রধানমন্ত্রী ১ হাজার কোটি টাকার পাঁচটি প্রকল্পেরও শিলান্যাস করেন।
इस बार स्वतंत्रता दिवस पर लाल किले से जिन पंच प्राणों की बात मैंने की है, उनमें से सबसे पहला है - विकसित भारत का निर्माण।
— PMO India (@PMOIndia) September 2, 2022
विकसित भारत के निर्माण के लिए देश के मैन्युफेक्चरिंग सेक्टर का, 'मेक इन इंडिया' का विस्तार करना बहुत आवश्यक है: PM @narendramodi
बीते वर्षों में देश ने Port led development को विकास का एक अहम मंत्र बनाया है।
— PMO India (@PMOIndia) September 2, 2022
इन्हीं प्रयासों का परिणाम है कि सिर्फ 8 वर्षों में भारत के पोर्ट्स की कैपेसिटी लगभग दोगुनी हो गई है: PM @narendramodi
पिछले 8 वर्षों में देशभर में इंफ्रास्ट्रक्चर के विकास को जिस प्रकार देश ने प्राथमिकता बनाया है, उसका बहुत अधिक लाभ कर्नाटका को मिला है।
— PMO India (@PMOIndia) September 2, 2022
कर्नाटका सागरमाला योजना के सबसे बड़े लाभार्थियों में से एक है: PM @narendramodi
जल जीवन मिशन के तहत सिर्फ 3 वर्षों में ही देश में 6 करोड़ से अधिक घरों में पाइप से पानी की सुविधा पहुंचाई गई है।
— PMO India (@PMOIndia) September 2, 2022
कर्नाटका के भी 30 लाख से ज्यादा ग्रामीण परिवारों तक पहली बार पाइप से पानी पहुंचा है: PM @narendramodi
पिछले 8 वर्षों में देश में गरीबों के लिए 3 करोड़ से अधिक घर बनाए गए हैं।
— PMO India (@PMOIndia) September 2, 2022
कर्नाटका में भी गरीबों के लिए 8 लाख से ज्यादा पक्के घरों के लिए स्वीकृति दी गई है।
मध्यम वर्ग के हजारों परिवारों को भी अपना घर बनाने के लिए करोड़ों रुपए की मदद दी गई है: PM @narendramodi
आयुष्मान भारत योजना के तहत देश के करीब-करीब 4 करोड़ गरीबों को अस्पताल में भर्ती रहते हुए मुफ्त इलाज मिल चुका है।
— PMO India (@PMOIndia) September 2, 2022
इससे गरीबों के करीब-करीब 50 हजार करोड़ रुपए खर्च होने से बचे हैं।
आयुष्मान भारत का लाभ कर्नाटका के भी 30 लाख से अधिक गरीब मरीज़ों को मिला है: PM @narendramodi
जिनको आर्थिक दृष्टि से छोटा समझकर भुला दिया गया था, हमारी सरकार उनके साथ भी खड़ी है।
— PMO India (@PMOIndia) September 2, 2022
छोटे किसान हों, छोटे व्यापारी हों, मछुआरे हों, रेहड़ी-पटरी-ठेले वाले हों, ऐसे करोड़ों लोगों को पहली बार देश के विकास का लाभ मिलना शुरू हुआ है, वो विकास की मुख्यधारा से जुड़ रहे हैं: PM
हर चुनौती से पार पाते हुए भारत ने 418 बिलियन डॉलर यानि 31 लाख करोड़ रुपए के merchandize export का नया रिकॉर्ड बनाया: PM @narendramodi
— PMO India (@PMOIndia) September 2, 2022
कुछ दिनों पहले GDP के जो आंकड़े आए हैं, वो दिखा रहे हैं कि भारत ने कोरोना काल में जो नीतियां बनाईं, जो निर्णय लिए, वो कितने महत्वपूर्ण थे।
— PMO India (@PMOIndia) September 2, 2022
पिछले साल इतने global disruptions के बावजूद भारत ने 670 बिलियन डॉलर यानि 50 लाख करोड़ रुपए का टोटल एक्सपोर्ट किया: PM @narendramodi