Quoteকাভারাত্তিতে সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্প উৎসর্গ
Quoteপ্রাথমিক স্বাস্থ্য পরিষেবা ও ৫ টি আদর্শ অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রের সংস্কার কাজের শিলান্যাস
Quote“ভৌগোলিক দিক থেকে লাক্ষাদ্বীপ ছোট হলেও, এখানকার মানুষের হৃদয় সমুদ্রের মতোই গভীর”
Quote“কেন্দ্রীয় সরকার সমস্ত প্রকল্পের সুযোগসুবিধা প্রাপকদের কাছে পৌঁছে দিতে প্রয়াস চালিয়ে যাচ্ছে”
Quote“বিকশিত ভারত নির্মাণে লাক্ষাদ্বীপ শক্তিশালী ভূমিকা পালন করবে”
Quoteএছাড়া কৃষক এবং মৎস্যজীবীদের হাতে পিএম কিষান ক্রেডিট কার্ডও তুলে দেন প্রধানমন্ত্রী।
Quoteপরিকাঠামো, যোগাযোগ, জল, স্বাস্থ্য ও শিশুর পরিচর্যা সম্পর্কিত প্রকল্পগুলির সঙ্গে যুক্ত বিভিন্ন এলাকার মানুষকে অভিনন্দন জানান প্রধানমন্ত্রী।
Quoteলাক্ষাদ্বীপের মানুষকে আশ্বস্ত করে শ্রী মোদী বলেন, যারা তাঁদের অধিকার ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করেছে, তাদের কোনোভাবেই রেহাই দেওয়া হবে না।
Quoteএতে সরকারি পরিষেবা, চিকিৎসা, শিক্ষা এবং ডিজিট্যাল ব্যাঙ্কিং-এর কাজে উন্নতি ঘটবে।
Quoteতিনি বলেন, হজের ভিসা প্রদান ব্যবস্থা সহজ করা হয়েছে এবং ভিসা প্রক্রিয়া ডিজিটাল করা হয়েছে।
Quoteপরিশেষে তিনি বলেন, “বিকশিত ভারত নির্মাণে লাক্ষাদ্বীপ শক্তিশালী ভূমিকা পালন করবে।

প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী আজ লাক্ষাদ্বীপের কাভারাত্তিতে ১১৫০ কোটি টাকার বেশি উন্নয়ন প্রকল্পের উদ্বোধন, জাতির উদ্দেশে উৎসর্গ এবং ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। এইসব উন্নয়ন প্রকল্পের মধ্যে রয়েছে প্রযুক্তি, বিদ্যুৎ, জলসম্পদ, স্বাস্থ্য পরিষেবা এবং শিক্ষা। ল্যাপটপ প্রকল্পে ছাত্রছাত্রীদের হাতে ল্যাপটপ তুলে দেন প্রধানমন্ত্রী। বেটি বাঁচাও বেটি পড়াও প্রকল্পে তিনি স্কুল পড়ুয়াদের সাইকেল প্রদান করেন। এছাড়া কৃষক এবং মৎস্যজীবীদের হাতে পিএম কিষান ক্রেডিট কার্ডও তুলে দেন প্রধানমন্ত্রী। 

 

|

তাঁর ভাষণে প্রধানমন্ত্রী বলেন, লাক্ষাদ্বীপের সৌন্দর্য অবর্ণনীয়। আগাত্তি, বঙ্গারাম এবং কাভারাত্তিতে মানুষের সঙ্গে তাঁর কথোপকথনের কথাও উল্লেখ করেন তিনি। সেখানকার মানুষকে তাঁদের উপস্থিতির জন্য ধন্যবাদ জানিয়ে অভিভূত প্রধানমন্ত্রী বলেন, “ভৌগোলিক দিক থেকে লাক্ষাদ্বীপ ছোট হলেও, এখানকার মানুষের হৃদয় সমুদ্রের মতোই গভীর।”


প্রধানমন্ত্রী এখানকার প্রত্যন্ত, সীমান্ত বা উপকূল এবং দ্বীপ এলাকায় দীর্ঘ অবহেলার কথা উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, তাঁর সরকার এ ধরনের অঞ্চলগুলির উন্নয়নকেই অগ্রাধিকার দিচ্ছে। পরিকাঠামো, যোগাযোগ, জল, স্বাস্থ্য ও শিশুর পরিচর্যা সম্পর্কিত প্রকল্পগুলির সঙ্গে যুক্ত বিভিন্ন এলাকার মানুষকে অভিনন্দন জানান প্রধানমন্ত্রী।

লাক্ষাদ্বীপের উন্নয়নে সরকারের বিভিন্ন উদ্যোগের কথা তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা (গ্রামীণ)-য় পূর্ণ লক্ষ্যমাত্রা অর্জন, প্রত্যেক সুবিধাপ্রাপককে বিনামূল্যে রেশন, পিএম কিষান ক্রেডিট কার্ড ও আয়ুষ্মান কার্ড প্রদান এবং আয়ুষ্মান আরোগ্য মন্দির স্বাস্থ্য ও সুস্থতা কেন্দ্রের উন্নতি সম্পর্কে বক্তব্য রাখেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, সরকারি সমস্ত প্রকল্পের সুবিধা প্রত্যেক প্রাপকের কাছে পৌঁছে দিতে কেন্দ্রীয় সরকার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। প্রত্যক্ষ নগদ হস্তান্তরের মাধ্যমে সুবিধাভোগীদের কাছে টাকা পৌঁছে দেওয়ার ক্ষেত্রে স্বচ্ছতার কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এর ফলে দুর্নীতি অনেকখানি রোধ করা গেছে। লাক্ষাদ্বীপের মানুষকে আশ্বস্ত করে শ্রী মোদী বলেন, যারা তাঁদের অধিকার ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করেছে, তাদের কোনোভাবেই রেহাই দেওয়া হবে না। 

এক হাজার দিনের মধ্যে দ্রুত ইন্টারনেট পরিষেবা প্রদানের ব্যাপারে ২০২০ সালে তাঁর দেওয়া গ্যারান্টির কথা মনে করিয়ে দেন প্রধানমন্ত্রী। শ্রী মোদী আজ কোচি-লাক্ষাদ্বীপ আইল্যান্ড সাবমেরিন অপটিক্যাল ফাইবার কানেকশান (কেএলআই-এসওএফসি) প্রকল্প জাতির উদ্দেশে উৎসর্গ করেন। এর ফলে লাক্ষাদ্বীপের মানুষ ১০০ গুণেরও বেশি দ্রুত গতিতে ইন্টারনেট পরিষেবা পাবেন। এতে সরকারি পরিষেবা, চিকিৎসা, শিক্ষা এবং ডিজিট্যাল ব্যাঙ্কিং-এর কাজে উন্নতি ঘটবে। 

 

|

পড়ুয়াদের হাতে ল্যাপটপ এবং সাইকেল তুলে দেওয়ার অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী লাক্ষাদ্বীপের তরুণদের উদ্ভাবন এবং শিক্ষা ক্ষেত্রে কেন্দ্রীয় সরকারের উদ্যোগের কথা উল্লেখ করেন। লাক্ষাদ্বীপে বিভিন্ন উচ্চশিক্ষার প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলার ব্যাপারে তাঁর সরকারের পদক্ষেপের কথা উল্লেখ করে অ্যানড্রট ও কদমৎ দ্বীপে কলা ও বিজ্ঞান শিক্ষার প্রতিষ্ঠান এবং মিনিকয় এলাকায় পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট স্থাপনে তাঁর সরকারের উদ্যোগের কথা জানান প্রধানমন্ত্রী। এর ফলে লাক্ষাদ্বীপের তরুণরা ব্যাপকভাবে উপকৃত হবেন বলে মন্তব্য করেন প্রধানমন্ত্রী। 

লাক্ষাদ্বীপের হজযাত্রীদের সুবিধার্থে গৃহীত পদক্ষেপের কথাও তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, হজের ভিসা প্রদান ব্যবস্থা সহজ করা হয়েছে এবং ভিসা প্রক্রিয়া ডিজিটাল করা হয়েছে।     

 

|

বিশ্বের সামুদ্রিক খাদ্যের বাজারে ভারতের অংশীদারিত্ব বাড়াতে সরকারের উদ্যোগের কথা উল্লেখ করার পাশাপাশি লাক্ষাদ্বীপের মাছ জাপানে রপ্তানি করে ব্যবসায়ীদের লাভবান হওয়ার বিষয়টিও তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, স্থানীয় মাছ বিদেশে রপ্তানি করে এখানকার মৎস্যজীবীরা তাঁদের জীবন-জীবিকায় পরিবর্তন আনতে পারেন। এ প্রসঙ্গে লাক্ষাদ্বীপের কাভারাত্তিতে প্রথম ব্যাটারিযুক্ত সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পের কথা উল্লেখ করেন শ্রী মোদী।

 

|

আজাদি কা অমৃতকালে দেশকে উন্নত ভারতে রূপান্তরিত করার ক্ষেত্রে লাক্ষাদ্বীপের ভূমিকার কথা উল্লেখ করে এই কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলকে আন্তর্জাতিক পর্যটনের মানচিত্রে তুলে আনতে সরকারের উদ্যোগের ব্যাপারে জানান প্রধানমন্ত্রী। সম্প্রতি শেষ হওয়া জি-২০ বৈঠকের প্রসঙ্গ টেনে প্রধানমন্ত্রী বলেন, লাক্ষাদ্বীপ এখন আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি পেয়েছে। ক্রুজ পর্যটনের ক্ষেত্রে লাক্ষাদ্বীপ ক্রমশ প্রধান গন্তব্য হয়ে উঠছে বলে মন্তব্য করেন তিনি। ৫ বছর আগের তুলনায় পর্যটকের সংখ্যা পাঁচ গুণ বৃদ্ধির কথাও উল্লেখ করেন শ্রী মোদী। বিদেশ ভ্রমণে যাওয়ার আগে ভারতের নাগরিকদের দেশের অন্তত ১৫ টি স্থান ঘুরে দেখার পরামর্শ দেন প্রধানমন্ত্রী। যাঁরা বিশ্বের বিভিন্ন দ্বীপ রাষ্ট্র ভ্রমণ করতে চান, তাঁদের কাছে লাক্ষাদ্বীপ ঘুরে দেখার আর্জি জানান তিনি। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “যাঁরা একবার লাক্ষাদ্বীপের সৌন্দর্যের সাক্ষী হয়েছেন, তাঁদের কাছে বিশ্বের অন্যান্য গন্তব্য বিবর্ণ মনে হবে।”

 

|

লাক্ষাদ্বীপের মানুষের জীবনযাত্রা সহজ করা, ভ্রমণের সহজ ব্যবস্থা এবং ব্যবসার উপযোগী সহজ পরিবেশ গড়ে তুলতে কেন্দ্রীয় সরকার সম্ভাব্য সব ধরনের পদক্ষেপ নেবে বলে আশ্বস্ত করেন প্রধানমন্ত্রী। পরিশেষে তিনি বলেন, “বিকশিত ভারত নির্মাণে লাক্ষাদ্বীপ শক্তিশালী ভূমিকা পালন করবে।”

 

|

অন্যান্যদের সঙ্গে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, লাক্ষাদ্বীপের উপ রাজ্যপাল শ্রী প্রফুল্ল প্যাটেল। 

 

|

অন্যান্যদের সঙ্গে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, লাক্ষাদ্বীপের উপ রাজ্যপাল শ্রী প্রফুল্ল প্যাটেল। 

 

সম্পূর্ণ ভাষণ পড়তে এখানে ক্লিক করুন

  • जाबिर अली गाजी April 06, 2024

    सबका साथ और सब का विकास हर बार मोदी सरकार भारतीय जनता पार्टी जिंदाबाद भारत माता की जय
  • जाबिर अली गाजी April 06, 2024

    जय हो 🙏🪷
  • Atul Kumar Mishra Mai hu Modi Parivar March 12, 2024

    नमो नमो 🚩🚩🚩💐💐🙏🙏
  • Vivek Kumar Gupta March 01, 2024

    नमो ........... 🙏🙏🙏🙏🙏
  • Vivek Kumar Gupta March 01, 2024

    नमो ..................🙏🙏🙏🙏🙏
  • SHIV SWAMI VERMA February 27, 2024

    जय हो
  • Sumeet Navratanmal Surana February 22, 2024

    jai shree ram
  • DEVENDRA SHAH February 22, 2024

    They are: Atmanirbhar Bharat AbhiyanMission KarmayogiPradhan Mantri SVANidhi SchemeSamarth SchemeSavya Shiksha AbhiyaanRashtriya Gokul MissionProduction Linked Incentive (PLI) SchemePM FME – Formalization of Micro Food Processing Enterprises SchemeKapila Kalam ProgramPradhan Mantri Matsya Sampada YojanaNational Digital Health MissionSolar Charkha MissionSVAMITVA SchemeSamarth SchemeSahakar Pragya InitiativeIntegrated Processing Development SchemeHousing for All SchemeSovereign Gold Bond SchemeFame India SchemeKUSUM SchemeNai Roshni SchemeSwadesh Darshan SchemeNational Water MissionNational Nutrition MissionOperation Greens SchemeDeep Ocean MissionPM-KISAN (Pradhan Mantri Kisan Samman Nidhi) SchemePradhan Mantri Kisan Maan Dhan YojanaPM Garib Kalyan Yojana (PMGKY)Pradhan Mantri Shram Yogi Maan-DhanNew Jal Shakti MinistryJan Dhan YojanaSkill India MissionMake in IndiaSwachh Bharat MissionSansad Adarsh Gram YojanaSukanya Samriddhi Scheme – Beti Bachao Beti PadhaoHRIDAY SchemePM Mudra YojnaUjala YojnaAtal Pension YojanaPrime Minister Jeevan Jyoti Bima YojanaPradhan Mantri Suraksha Bima YojanaAMRUT PlanDigital India MissionGold Monetization SchemeUDAYStart-up IndiaSetu Bhartam YojanaStand Up IndiaPrime Minister Ujjwala PlanNational Mission for Clean Ganga (NMCG)Atal Bhujal Yojana (ABY)Prime Minister’s Citizen Assistance and Relief in Emergency Situation (PM CARES)Aarogya SetuAyushman BharatUMANG – Unified Mobile Application for New-age GovernancePRASAD Scheme – Pilgrimage Rejuvenation And Spirituality Augmentation DriveSaansad Adarsh Gram Yojana (SAGY)Shramev Jayate YojanaSmart Cities MissionPradhan Mantri Gram Sadak Yojana (PMGSY)Mission for Integrated Development of Horticulture (MIDH)National Beekeeping & Honey Mission (NBHM)Deen Dayal Upadhyaya Grameen Kaushalya Yojana (DDU-GKY)Remission of Duties and Taxes on Exported Products (RoDTEP) SchemeUnique Land Parcel Identification Number (ULPIN) SchemeUDID ProjecteSanjeevani Programme (Online OPD)Pradhan Mantri Swasthya Suraksha YojanaYUVA Scheme for Young AuthorsEthanol Blended Petrol (EBP) ProgrammeScheme for Adolescent Girls (SAG) The Government has also released multiple national and state-level scholarship schemes for students across the country. 
  • Dhajendra Khari February 20, 2024

    ओहदे और बड़प्पन का अभिमान कभी भी नहीं करना चाहिये, क्योंकि मोर के पंखों का बोझ ही उसे उड़ने नहीं देता है।
  • Dhajendra Khari February 20, 2024

    ओहदे और बड़प्पन का अभिमान कभी भी नहीं करना चाहिये, क्योंकि मोर के पंखों का बोझ ही उसे उड़ने नहीं देता है।
Explore More
৭৮ তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে নয়াদিল্লির লালকেল্লার প্রাকার থেকে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ ১৫ই আগস্ট , ২০২৪

জনপ্রিয় ভাষণ

৭৮ তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে নয়াদিল্লির লালকেল্লার প্রাকার থেকে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ ১৫ই আগস্ট , ২০২৪
Laying the digital path to a developed India

Media Coverage

Laying the digital path to a developed India
NM on the go

Nm on the go

Always be the first to hear from the PM. Get the App Now!
...
India is driving global growth today: PM Modi at Republic Plenary Summit
March 06, 2025
QuoteIndia's achievements and successes have sparked a new wave of hope across the globe: PM
QuoteIndia is driving global growth today: PM
QuoteToday's India thinks big, sets ambitious targets and delivers remarkable results: PM
QuoteWe launched the SVAMITVA Scheme to grant property rights to rural households in India: PM
QuoteYouth is the X-Factor of today's India, where X stands for Experimentation, Excellence, and Expansion: PM
QuoteIn the past decade, we have transformed impact-less administration into impactful governance: PM
QuoteEarlier, construction of houses was government-driven, but we have transformed it into an owner-driven approach: PM

नमस्कार!

आप लोग सब थक गए होंगे, अर्णब की ऊंची आवाज से कान तो जरूर थक गए होंगे, बैठिये अर्णब, अभी चुनाव का मौसम नहीं है। सबसे पहले तो मैं रिपब्लिक टीवी को उसके इस अभिनव प्रयोग के लिए बहुत बधाई देता हूं। आप लोग युवाओं को ग्रासरूट लेवल पर इन्वॉल्व करके, इतना बड़ा कंपटीशन कराकर यहां लाए हैं। जब देश का युवा नेशनल डिस्कोर्स में इन्वॉल्व होता है, तो विचारों में नवीनता आती है, वो पूरे वातावरण में एक नई ऊर्जा भर देता है और यही ऊर्जा इस समय हम यहां महसूस भी कर रहे हैं। एक तरह से युवाओं के इन्वॉल्वमेंट से हम हर बंधन को तोड़ पाते हैं, सीमाओं के परे जा पाते हैं, फिर भी कोई भी लक्ष्य ऐसा नहीं रहता, जिसे पाया ना जा सके। कोई मंजिल ऐसी नहीं रहती जिस तक पहुंचा ना जा सके। रिपब्लिक टीवी ने इस समिट के लिए एक नए कॉन्सेप्ट पर काम किया है। मैं इस समिट की सफलता के लिए आप सभी को बहुत-बहुत बधाई देता हूं, आपका अभिनंदन करता हूं। अच्छा मेरा भी इसमें थोड़ा स्वार्थ है, एक तो मैं पिछले दिनों से लगा हूं, कि मुझे एक लाख नौजवानों को राजनीति में लाना है और वो एक लाख ऐसे, जो उनकी फैमिली में फर्स्ट टाइमर हो, तो एक प्रकार से ऐसे इवेंट मेरा जो यह मेरा मकसद है उसका ग्राउंड बना रहे हैं। दूसरा मेरा व्यक्तिगत लाभ है, व्यक्तिगत लाभ यह है कि 2029 में जो वोट करने जाएंगे उनको पता ही नहीं है कि 2014 के पहले अखबारों की हेडलाइन क्या हुआ करती थी, उसे पता नहीं है, 10-10, 12-12 लाख करोड़ के घोटाले होते थे, उसे पता नहीं है और वो जब 2029 में वोट करने जाएगा, तो उसके सामने कंपैरिजन के लिए कुछ नहीं होगा और इसलिए मुझे उस कसौटी से पार होना है और मुझे पक्का विश्वास है, यह जो ग्राउंड बन रहा है ना, वो उस काम को पक्का कर देगा।

साथियों,

आज पूरी दुनिया कह रही है कि ये भारत की सदी है, ये आपने नहीं सुना है। भारत की उपलब्धियों ने, भारत की सफलताओं ने पूरे विश्व में एक नई उम्मीद जगाई है। जिस भारत के बारे में कहा जाता था, ये खुद भी डूबेगा और हमें भी ले डूबेगा, वो भारत आज दुनिया की ग्रोथ को ड्राइव कर रहा है। मैं भारत के फ्यूचर की दिशा क्या है, ये हमें आज के हमारे काम और सिद्धियों से पता चलता है। आज़ादी के 65 साल बाद भी भारत दुनिया की ग्यारहवें नंबर की इकॉनॉमी था। बीते दशक में हम दुनिया की पांचवें नंबर की इकॉनॉमी बने, और अब उतनी ही तेजी से दुनिया की तीसरी सबसे बड़ी अर्थव्यवस्था बनने जा रहे हैं।

|

साथियों,

मैं आपको 18 साल पहले की भी बात याद दिलाता हूं। ये 18 साल का खास कारण है, क्योंकि जो लोग 18 साल की उम्र के हुए हैं, जो पहली बार वोटर बन रहे हैं, उनको 18 साल के पहले का पता नहीं है, इसलिए मैंने वो आंकड़ा लिया है। 18 साल पहले यानि 2007 में भारत की annual GDP, एक लाख करोड़ डॉलर तक पहुंची थी। यानि आसान शब्दों में कहें तो ये वो समय था, जब एक साल में भारत में एक लाख करोड़ डॉलर की इकॉनॉमिक एक्टिविटी होती थी। अब आज देखिए क्या हो रहा है? अब एक क्वार्टर में ही लगभग एक लाख करोड़ डॉलर की इकॉनॉमिक एक्टिविटी हो रही है। इसका क्या मतलब हुआ? 18 साल पहले के भारत में साल भर में जितनी इकॉनॉमिक एक्टिविटी हो रही थी, उतनी अब सिर्फ तीन महीने में होने लगी है। ये दिखाता है कि आज का भारत कितनी तेजी से आगे बढ़ रहा है। मैं आपको कुछ उदाहरण दूंगा, जो दिखाते हैं कि बीते एक दशक में कैसे बड़े बदलाव भी आए और नतीजे भी आए। बीते 10 सालों में, हम 25 करोड़ लोगों को गरीबी से बाहर निकालने में सफल हुए हैं। ये संख्या कई देशों की कुल जनसंख्या से भी ज्यादा है। आप वो दौर भी याद करिए, जब सरकार खुद स्वीकार करती थी, प्रधानमंत्री खुद कहते थे, कि एक रूपया भेजते थे, तो 15 पैसा गरीब तक पहुंचता था, वो 85 पैसा कौन पंजा खा जाता था और एक आज का दौर है। बीते दशक में गरीबों के खाते में, DBT के जरिए, Direct Benefit Transfer, DBT के जरिए 42 लाख करोड़ रुपए से ज्यादा ट्रांसफर किए गए हैं, 42 लाख करोड़ रुपए। अगर आप वो हिसाब लगा दें, रुपये में से 15 पैसे वाला, तो 42 लाख करोड़ का क्या हिसाब निकलेगा? साथियों, आज दिल्ली से एक रुपया निकलता है, तो 100 पैसे आखिरी जगह तक पहुंचते हैं।

साथियों,

10 साल पहले सोलर एनर्जी के मामले में भारत दुनिया में कहीं गिनती नहीं होती थी। लेकिन आज भारत सोलर एनर्जी कैपेसिटी के मामले में दुनिया के टॉप-5 countries में से है। हमने सोलर एनर्जी कैपेसिटी को 30 गुना बढ़ाया है। Solar module manufacturing में भी 30 गुना वृद्धि हुई है। 10 साल पहले तो हम होली की पिचकारी भी, बच्चों के खिलौने भी विदेशों से मंगाते थे। आज हमारे Toys Exports तीन गुना हो चुके हैं। 10 साल पहले तक हम अपनी सेना के लिए राइफल तक विदेशों से इंपोर्ट करते थे और बीते 10 वर्षों में हमारा डिफेंस एक्सपोर्ट 20 गुना बढ़ गया है।

|

साथियों,

इन 10 वर्षों में, हम दुनिया के दूसरे सबसे बड़े स्टील प्रोड्यूसर हैं, दुनिया के दूसरे सबसे बड़े मोबाइल फोन मैन्युफैक्चरर हैं और दुनिया का तीसरा सबसे बड़ा स्टार्टअप इकोसिस्टम बने हैं। इन्हीं 10 सालों में हमने इंफ्रास्ट्रक्चर पर अपने Capital Expenditure को, पांच गुना बढ़ाया है। देश में एयरपोर्ट्स की संख्या दोगुनी हो गई है। इन दस सालों में ही, देश में ऑपरेशनल एम्स की संख्या तीन गुना हो गई है। और इन्हीं 10 सालों में मेडिकल कॉलेजों और मेडिकल सीट्स की संख्या भी करीब-करीब दोगुनी हो गई है।

साथियों,

आज के भारत का मिजाज़ कुछ और ही है। आज का भारत बड़ा सोचता है, बड़े टार्गेट तय करता है और आज का भारत बड़े नतीजे लाकर के दिखाता है। और ये इसलिए हो रहा है, क्योंकि देश की सोच बदल गई है, भारत बड़ी Aspirations के साथ आगे बढ़ रहा है। पहले हमारी सोच ये बन गई थी, चलता है, होता है, अरे चलने दो यार, जो करेगा करेगा, अपन अपना चला लो। पहले सोच कितनी छोटी हो गई थी, मैं इसका एक उदाहरण देता हूं। एक समय था, अगर कहीं सूखा हो जाए, सूखाग्रस्त इलाका हो, तो लोग उस समय कांग्रेस का शासन हुआ करता था, तो मेमोरेंडम देते थे गांव के लोग और क्या मांग करते थे, कि साहब अकाल होता रहता है, तो इस समय अकाल के समय अकाल के राहत के काम रिलीफ के वर्क शुरू हो जाए, गड्ढे खोदेंगे, मिट्टी उठाएंगे, दूसरे गड्डे में भर देंगे, यही मांग किया करते थे लोग, कोई कहता था क्या मांग करता था, कि साहब मेरे इलाके में एक हैंड पंप लगवा दो ना, पानी के लिए हैंड पंप की मांग करते थे, कभी कभी सांसद क्या मांग करते थे, गैस सिलेंडर इसको जरा जल्दी देना, सांसद ये काम करते थे, उनको 25 कूपन मिला करती थी और उस 25 कूपन को पार्लियामेंट का मेंबर अपने पूरे क्षेत्र में गैस सिलेंडर के लिए oblige करने के लिए उपयोग करता था। एक साल में एक एमपी 25 सिलेंडर और यह सारा 2014 तक था। एमपी क्या मांग करते थे, साहब ये जो ट्रेन जा रही है ना, मेरे इलाके में एक स्टॉपेज दे देना, स्टॉपेज की मांग हो रही थी। यह सारी बातें मैं 2014 के पहले की कर रहा हूं, बहुत पुरानी नहीं कर रहा हूं। कांग्रेस ने देश के लोगों की Aspirations को कुचल दिया था। इसलिए देश के लोगों ने उम्मीद लगानी भी छोड़ दी थी, मान लिया था यार इनसे कुछ होना नहीं है, क्या कर रहा है।। लोग कहते थे कि भई ठीक है तुम इतना ही कर सकते हो तो इतना ही कर दो। और आज आप देखिए, हालात और सोच कितनी तेजी से बदल रही है। अब लोग जानते हैं कि कौन काम कर सकता है, कौन नतीजे ला सकता है, और यह सामान्य नागरिक नहीं, आप सदन के भाषण सुनोगे, तो विपक्ष भी यही भाषण करता है, मोदी जी ये क्यों नहीं कर रहे हो, इसका मतलब उनको लगता है कि यही करेगा।

|

साथियों,

आज जो एस्पिरेशन है, उसका प्रतिबिंब उनकी बातों में झलकता है, कहने का तरीका बदल गया , अब लोगों की डिमांड क्या आती है? लोग पहले स्टॉपेज मांगते थे, अब आकर के कहते जी, मेरे यहां भी तो एक वंदे भारत शुरू कर दो। अभी मैं कुछ समय पहले कुवैत गया था, तो मैं वहां लेबर कैंप में नॉर्मली मैं बाहर जाता हूं तो अपने देशवासी जहां काम करते हैं तो उनके पास जाने का प्रयास करता हूं। तो मैं वहां लेबर कॉलोनी में गया था, तो हमारे जो श्रमिक भाई बहन हैं, जो वहां कुवैत में काम करते हैं, उनसे कोई 10 साल से कोई 15 साल से काम, मैं उनसे बात कर रहा था, अब देखिए एक श्रमिक बिहार के गांव का जो 9 साल से कुवैत में काम कर रहा है, बीच-बीच में आता है, मैं जब उससे बातें कर रहा था, तो उसने कहा साहब मुझे एक सवाल पूछना है, मैंने कहा पूछिए, उसने कहा साहब मेरे गांव के पास डिस्ट्रिक्ट हेड क्वार्टर पर इंटरनेशनल एयरपोर्ट बना दीजिए ना, जी मैं इतना प्रसन्न हो गया, कि मेरे देश के बिहार के गांव का श्रमिक जो 9 साल से कुवैत में मजदूरी करता है, वह भी सोचता है, अब मेरे डिस्ट्रिक्ट में इंटरनेशनल एयरपोर्ट बनेगा। ये है, आज भारत के एक सामान्य नागरिक की एस्पिरेशन, जो विकसित भारत के लक्ष्य की ओर पूरे देश को ड्राइव कर रही है।

साथियों,

किसी भी समाज की, राष्ट्र की ताकत तभी बढ़ती है, जब उसके नागरिकों के सामने से बंदिशें हटती हैं, बाधाएं हटती हैं, रुकावटों की दीवारें गिरती है। तभी उस देश के नागरिकों का सामर्थ्य बढ़ता है, आसमान की ऊंचाई भी उनके लिए छोटी पड़ जाती है। इसलिए, हम निरंतर उन रुकावटों को हटा रहे हैं, जो पहले की सरकारों ने नागरिकों के सामने लगा रखी थी। अब मैं उदाहरण देता हूं स्पेस सेक्टर। स्पेस सेक्टर में पहले सबकुछ ISRO के ही जिम्मे था। ISRO ने निश्चित तौर पर शानदार काम किया, लेकिन स्पेस साइंस और आंत्रप्रन्योरशिप को लेकर देश में जो बाकी सामर्थ्य था, उसका उपयोग नहीं हो पा रहा था, सब कुछ इसरो में सिमट गया था। हमने हिम्मत करके स्पेस सेक्टर को युवा इनोवेटर्स के लिए खोल दिया। और जब मैंने निर्णय किया था, किसी अखबार की हेडलाइन नहीं बना था, क्योंकि समझ भी नहीं है। रिपब्लिक टीवी के दर्शकों को जानकर खुशी होगी, कि आज ढाई सौ से ज्यादा स्पेस स्टार्टअप्स देश में बन गए हैं, ये मेरे देश के युवाओं का कमाल है। यही स्टार्टअप्स आज, विक्रम-एस और अग्निबाण जैसे रॉकेट्स बना रहे हैं। ऐसे ही mapping के सेक्टर में हुआ, इतने बंधन थे, आप एक एटलस नहीं बना सकते थे, टेक्नॉलाजी बदल चुकी है। पहले अगर भारत में कोई मैप बनाना होता था, तो उसके लिए सरकारी दरवाजों पर सालों तक आपको चक्कर काटने पड़ते थे। हमने इस बंदिश को भी हटाया। आज Geo-spatial mapping से जुडा डेटा, नए स्टार्टअप्स का रास्ता बना रहा है।

|

साथियों,

न्यूक्लियर एनर्जी, न्यूक्लियर एनर्जी से जुड़े सेक्टर को भी पहले सरकारी कंट्रोल में रखा गया था। बंदिशें थीं, बंधन थे, दीवारें खड़ी कर दी गई थीं। अब इस साल के बजट में सरकार ने इसको भी प्राइवेट सेक्टर के लिए ओपन करने की घोषणा की है। और इससे 2047 तक 100 गीगावॉट न्यूक्लियर एनर्जी कैपेसिटी जोड़ने का रास्ता मजबूत हुआ है।

साथियों,

आप हैरान रह जाएंगे, कि हमारे गांवों में 100 लाख करोड़ रुपए, Hundred lakh crore rupees, उससे भी ज्यादा untapped आर्थिक सामर्थ्य पड़ा हुआ है। मैं आपके सामने फिर ये आंकड़ा दोहरा रहा हूं- 100 लाख करोड़ रुपए, ये छोटा आंकड़ा नहीं है, ये आर्थिक सामर्थ्य, गांव में जो घर होते हैं, उनके रूप में उपस्थित है। मैं आपको और आसान तरीके से समझाता हूं। अब जैसे यहां दिल्ली जैसे शहर में आपके घर 50 लाख, एक करोड़, 2 करोड़ के होते हैं, आपकी प्रॉपर्टी की वैल्यू पर आपको बैंक लोन भी मिल जाता है। अगर आपका दिल्ली में घर है, तो आप बैंक से करोड़ों रुपये का लोन ले सकते हैं। अब सवाल यह है, कि घर दिल्ली में थोड़े है, गांव में भी तो घर है, वहां भी तो घरों का मालिक है, वहां ऐसा क्यों नहीं होता? गांवों में घरों पर लोन इसलिए नहीं मिलता, क्योंकि भारत में गांव के घरों के लीगल डॉक्यूमेंट्स नहीं होते थे, प्रॉपर मैपिंग ही नहीं हो पाई थी। इसलिए गांव की इस ताकत का उचित लाभ देश को, देशवासियों को नहीं मिल पाया। और ये सिर्फ भारत की समस्या है ऐसा नहीं है, दुनिया के बड़े-बड़े देशों में लोगों के पास प्रॉपर्टी के राइट्स नहीं हैं। बड़ी-बड़ी अंतरराष्ट्रीय संस्थाएं कहती हैं, कि जो देश अपने यहां लोगों को प्रॉपर्टी राइट्स देता है, वहां की GDP में उछाल आ जाता है।

|

साथियों,

भारत में गांव के घरों के प्रॉपर्टी राइट्स देने के लिए हमने एक स्वामित्व स्कीम शुरु की। इसके लिए हम गांव-गांव में ड्रोन से सर्वे करा रहे हैं, गांव के एक-एक घर की मैपिंग करा रहे हैं। आज देशभर में गांव के घरों के प्रॉपर्टी कार्ड लोगों को दिए जा रहे हैं। दो करोड़ से अधिक प्रॉपर्टी कार्ड सरकार ने बांटे हैं और ये काम लगातार चल रहा है। प्रॉपर्टी कार्ड ना होने के कारण पहले गांवों में बहुत सारे विवाद भी होते थे, लोगों को अदालतों के चक्कर लगाने पड़ते थे, ये सब भी अब खत्म हुआ है। इन प्रॉपर्टी कार्ड्स पर अब गांव के लोगों को बैंकों से लोन मिल रहे हैं, इससे गांव के लोग अपना व्यवसाय शुरू कर रहे हैं, स्वरोजगार कर रहे हैं। अभी मैं एक दिन ये स्वामित्व योजना के तहत वीडियो कॉन्फ्रेंस पर उसके लाभार्थियों से बात कर रहा था, मुझे राजस्थान की एक बहन मिली, उसने कहा कि मैंने मेरा प्रॉपर्टी कार्ड मिलने के बाद मैंने 9 लाख रुपये का लोन लिया गांव में और बोली मैंने बिजनेस शुरू किया और मैं आधा लोन वापस कर चुकी हूं और अब मुझे पूरा लोन वापस करने में समय नहीं लगेगा और मुझे अधिक लोन की संभावना बन गई है कितना कॉन्फिडेंस लेवल है।

साथियों,

ये जितने भी उदाहरण मैंने दिए हैं, इनका सबसे बड़ा बेनिफिशरी मेरे देश का नौजवान है। वो यूथ, जो विकसित भारत का सबसे बड़ा स्टेकहोल्डर है। जो यूथ, आज के भारत का X-Factor है। इस X का अर्थ है, Experimentation Excellence और Expansion, Experimentation यानि हमारे युवाओं ने पुराने तौर तरीकों से आगे बढ़कर नए रास्ते बनाए हैं। Excellence यानी नौजवानों ने Global Benchmark सेट किए हैं। और Expansion यानी इनोवेशन को हमारे य़ुवाओं ने 140 करोड़ देशवासियों के लिए स्केल-अप किया है। हमारा यूथ, देश की बड़ी समस्याओं का समाधान दे सकता है, लेकिन इस सामर्थ्य का सदुपयोग भी पहले नहीं किया गया। हैकाथॉन के ज़रिए युवा, देश की समस्याओं का समाधान भी दे सकते हैं, इसको लेकर पहले सरकारों ने सोचा तक नहीं। आज हम हर वर्ष स्मार्ट इंडिया हैकाथॉन आयोजित करते हैं। अभी तक 10 लाख युवा इसका हिस्सा बन चुके हैं, सरकार की अनेकों मिनिस्ट्रीज और डिपार्टमेंट ने गवर्नेंस से जुड़े कई प्रॉब्लम और उनके सामने रखें, समस्याएं बताई कि भई बताइये आप खोजिये क्या सॉल्यूशन हो सकता है। हैकाथॉन में हमारे युवाओं ने लगभग ढाई हज़ार सोल्यूशन डेवलप करके देश को दिए हैं। मुझे खुशी है कि आपने भी हैकाथॉन के इस कल्चर को आगे बढ़ाया है। और जिन नौजवानों ने विजय प्राप्त की है, मैं उन नौजवानों को बधाई देता हूं और मुझे खुशी है कि मुझे उन नौजवानों से मिलने का मौका मिला।

|

साथियों,

बीते 10 वर्षों में देश ने एक new age governance को फील किया है। बीते दशक में हमने, impact less administration को Impactful Governance में बदला है। आप जब फील्ड में जाते हैं, तो अक्सर लोग कहते हैं, कि हमें फलां सरकारी स्कीम का बेनिफिट पहली बार मिला। ऐसा नहीं है कि वो सरकारी स्कीम्स पहले नहीं थीं। स्कीम्स पहले भी थीं, लेकिन इस लेवल की last mile delivery पहली बार सुनिश्चित हो रही है। आप अक्सर पीएम आवास स्कीम के बेनिफिशरीज़ के इंटरव्यूज़ चलाते हैं। पहले कागज़ पर गरीबों के मकान सेंक्शन होते थे। आज हम जमीन पर गरीबों के घर बनाते हैं। पहले मकान बनाने की पूरी प्रक्रिया, govt driven होती थी। कैसा मकान बनेगा, कौन सा सामान लगेगा, ये सरकार ही तय करती थी। हमने इसको owner driven बनाया। सरकार, लाभार्थी के अकाउंट में पैसा डालती है, बाकी कैसा घर बनेगा, ये लाभार्थी खुद डिसाइड करता है। और घर के डिजाइन के लिए भी हमने देशभर में कंपीटिशन किया, घरों के मॉडल सामने रखे, डिजाइन के लिए भी लोगों को जोड़ा, जनभागीदारी से चीज़ें तय कीं। इससे घरों की क्वालिटी भी अच्छी हुई है और घर तेज़ गति से कंप्लीट भी होने लगे हैं। पहले ईंट-पत्थर जोड़कर आधे-अधूरे मकान बनाकर दिए जाते थे, हमने गरीब को उसके सपनों का घर बनाकर दिया है। इन घरों में नल से जल आता है, उज्ज्वला योजना का गैस कनेक्शन होता है, सौभाग्य योजना का बिजली कनेक्शन होता है, हमने सिर्फ चार दीवारें खड़ी नहीं कीं है, हमने उन घरों में ज़िंदगी खड़ी की है।

साथियों,

किसी भी देश के विकास के लिए बहुत जरूरी पक्ष है उस देश की सुरक्षा, नेशनल सिक्योरिटी। बीते दशक में हमने सिक्योरिटी पर भी बहुत अधिक काम किया है। आप याद करिए, पहले टीवी पर अक्सर, सीरियल बम ब्लास्ट की ब्रेकिंग न्यूज चला करती थी, स्लीपर सेल्स के नेटवर्क पर स्पेशल प्रोग्राम हुआ करते थे। आज ये सब, टीवी स्क्रीन और भारत की ज़मीन दोनों जगह से गायब हो चुका है। वरना पहले आप ट्रेन में जाते थे, हवाई अड्डे पर जाते थे, लावारिस कोई बैग पड़ा है तो छूना मत ऐसी सूचनाएं आती थी, आज वो जो 18-20 साल के नौजवान हैं, उन्होंने वो सूचना सुनी नहीं होगी। आज देश में नक्सलवाद भी अंतिम सांसें गिन रहा है। पहले जहां सौ से अधिक जिले, नक्सलवाद की चपेट में थे, आज ये दो दर्जन से भी कम जिलों में ही सीमित रह गया है। ये तभी संभव हुआ, जब हमने nation first की भावना से काम किया। हमने इन क्षेत्रों में Governance को Grassroot Level तक पहुंचाया। देखते ही देखते इन जिलों मे हज़ारों किलोमीटर लंबी सड़कें बनीं, स्कूल-अस्पताल बने, 4G मोबाइल नेटवर्क पहुंचा और परिणाम आज देश देख रहा है।

साथियों,

सरकार के निर्णायक फैसलों से आज नक्सलवाद जंगल से तो साफ हो रहा है, लेकिन अब वो Urban सेंटर्स में पैर पसार रहा है। Urban नक्सलियों ने अपना जाल इतनी तेज़ी से फैलाया है कि जो राजनीतिक दल, अर्बन नक्सल के विरोधी थे, जिनकी विचारधारा कभी गांधी जी से प्रेरित थी, जो भारत की ज़ड़ों से जुड़ी थी, ऐसे राजनीतिक दलों में आज Urban नक्सल पैठ जमा चुके हैं। आज वहां Urban नक्सलियों की आवाज, उनकी ही भाषा सुनाई देती है। इसी से हम समझ सकते हैं कि इनकी जड़ें कितनी गहरी हैं। हमें याद रखना है कि Urban नक्सली, भारत के विकास और हमारी विरासत, इन दोनों के घोर विरोधी हैं। वैसे अर्नब ने भी Urban नक्सलियों को एक्सपोज करने का जिम्मा उठाया हुआ है। विकसित भारत के लिए विकास भी ज़रूरी है और विरासत को मज़बूत करना भी आवश्यक है। और इसलिए हमें Urban नक्सलियों से सावधान रहना है।

साथियों,

आज का भारत, हर चुनौती से टकराते हुए नई ऊंचाइयों को छू रहा है। मुझे भरोसा है कि रिपब्लिक टीवी नेटवर्क के आप सभी लोग हमेशा नेशन फर्स्ट के भाव से पत्रकारिता को नया आयाम देते रहेंगे। आप विकसित भारत की एस्पिरेशन को अपनी पत्रकारिता से catalyse करते रहें, इसी विश्वास के साथ, आप सभी का बहुत-बहुत आभार, बहुत-बहुत शुभकामनाएं।

धन्यवाद!