জাতির উদ্দেশে উৎসর্গ করেন আরও কয়েকটি কর্মসূচি
১১,১০০ কোটি টাকারও বেশি বিনিয়োগে উন্নয়ন প্রকল্পগুলির সুফল ভোগ করবে অযোধ্যা এবং তার সন্নিহিত এলাকা ও অঞ্চলগুলি
অযোধ্যা ধামের পবিত্রতা রক্ষায় মকরসংক্রান্তির দিন থেকে বিশেষ পরিচ্ছন্নতা অভিযান শুরু করার আহ্বান জানালেন প্রধানমন্ত্রী
২২ জানুয়ারি দেশের প্রতিটি পরিবারে শ্রী রাম জ্যোতি প্রজ্জ্বলিত করার আবেদন জানালেন তিনি
দরিদ্র মানুষের স্বচ্ছন্দ ট্রেন ভ্রমণের অভিজ্ঞতা সঞ্চয়ের লক্ষ্যেই 'অমৃত ভারত' ট্রেনের সূচনা বলে ঘোষণা করলেন প্রধানমন্ত্রী
বিমানবন্দরটির নামকরণ করা হয়েছে মহর্ষি বাল্মীকি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর।
তিনি বলেন, এই প্রকল্পগুলি রূপায়িত হলে জাতীয় মানচিত্রে অযোধ্যার মর্যাদা পুনর্প্রতিষ্ঠিত হবে।
মহর্ষি বাল্মীকি বর্ণিত অযোধ্যার সুপ্রাচীন গর্বের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, অতীতের সেই অতুলনীয় বৈশিষ্ট্যময় ঐতিহ্যের সঙ্গে মিলন ঘটতে চলেছে আধুনিকতার।
সেই চাহিদার কথা মনে রেখেই এখানকার পরিকাঠামোকে এখন ঢেলে সাজানো হচ্ছে।
এই সিরিজে আজ অযোধ্যাও উপহার পেলো বন্দে ভারত ট্রেনটি।
মোদী গ্যারান্টির অন্যতম প্রমাণ হল নব সাজে সজ্জিত অযোধ্যা নগরী। এই পবিত্র স্থানটির উন্নয়নে তিনি যে তাঁর সর্ব শক্তি নিয়োগ করে যাবেন সেকথাও তিনি বিশেষ জোরের সঙ্গে আজ ঘোষণা করেন।

আজ অযোধ্যা ধামে ১৫,৭০০ কোটি টাকার বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পের শিলান্যাস ও উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী। একই সঙ্গে কয়েকটি সরকারি প্রকল্প তিনি উৎসর্গ করেন জাতির উদ্দেশে। এই প্রকল্পগুলির মধ্যে রয়েছে প্রায় ১১,০০০ কোটি টাকা বিনিয়োগে অযোধ্যা এবং পার্শ্ববর্তী অঞ্চল ও এলাকাগুলির সার্বিক উন্নয়ন এবং উত্তরপ্রদেশের বিভিন্ন স্থানের উন্নয়নে ৪,৬০০ কোটি টাকার কয়েকটি কর্মসূচি। 

এর আগে নবনির্মিত অযোধ্যা রেল স্টেশনের উদ্বোধন করে নতুন অমৃত ভারত ট্রেন এবং বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের যাত্রাসঙ্কেত দেন প্রধানমন্ত্রী। রেলের আরও কয়েকটি প্রকল্প তিনি আজ উৎসর্গ করেন জাতির উদ্দেশে। এর পর, তিনি উদ্বোধন করেন নবনির্মিত অযোধ্যা বিমানবন্দরের। বিমানবন্দরটির নামকরণ করা হয়েছে মহর্ষি বাল্মীকি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। 

 

 

এই উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী তাঁর ভাষণে অযোধ্যা ধামে উপস্থিত থাকতে পেরে আনন্দ প্রকাশ করেন। রোড শো চলাকালীন যে উৎসাহ উদ্দীপনা তিনি লক্ষ্য করেছেন তার কথাও তিনি তুলে ধরেন তাঁর বক্তব্যে। তিনি বলেন, "সারা বিশ্ব আগ্রহের সঙ্গে অপেক্ষা করে রয়েছে ২২ জানুয়ারি দিনটির জন্য। আমি নিজে ভারতের প্রতিটি ধুলিকণা তথা ব্যক্তি মানুষের একান্ত পূজারী। তাই আমি নিজেও ঐ বিষয়টি নিয়ে আগ্রহী"। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, ঐ দিনেই অযোধ্যায় নির্মিত রাম মন্দিরে ভগবান শ্রী রামের প্রাণপ্রতিষ্ঠা করা হবে। 

 

প্রসঙ্গত প্রধানমন্ত্রী ১৯৪৩-এর ৩০ ডিসেম্বরের একটি ঘটনার উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, ঐ দিন নেতাজী সুভাষ চন্দ্র বোস আন্দামানে ভারতের ত্রিবর্ণরঞ্জিত পতাকা উত্তোলন করেছিলেন - "স্বাধীনতা আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত এমনই একটি শুভ দিনে আমরা আজ অমৃতকালের লক্ষ্যে আমাদের সঙ্কল্পের যাত্রাপথে এগিয়ে চলেছি।" প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিকশিত ভারত অভিযান অযোধ্যা থেকে নতুন শক্তি ও উদ্যম সঞ্চয় করবে। বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্প রূপায়ণ কর্মসূচির জন্য অযোধ্যাবাসীকে অভিনন্দিত করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, এই প্রকল্পগুলি রূপায়িত হলে জাতীয় মানচিত্রে অযোধ্যার মর্যাদা পুনর্প্রতিষ্ঠিত হবে। 

শ্রী মোদী বলেন, ঐতিহ্যের যথাযথ রক্ষণাবেক্ষণ উন্নয়নকে এক নতুন উচ্চতায় উন্নীত করার ক্ষেত্রে একটি পূর্ব শর্ত কারণ বর্তমান ভারত প্রাচীন ও আধুনিকতার সংমিশ্রণে এক নতুন দেশে উন্নীত হতে চলেছে। তিনি বিশেষ গর্বের সঙ্গে উল্লেখ করেন যে দেশের চার কোটি দরিদ্র মানুষ যেমন আজ পাকাবাড়িতে বসবাস করার সুযোগ লাভ করেছেন, রামলালাও সেই ভাবে এক বিরাট মন্দিরে অধিষ্ঠিত হতে চলেছেন। ডিজিটাল ভারত আদর্শ অনুসরণ করে দেশের ধর্মীয় স্থানগুলি যে আবার নতুন করে গড়ে তোলা হচ্ছে, একথাও আজ স্মরণ করিয়ে দেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, ৩০ হাজারেরও বেশি পঞ্চায়েত ভবন সহ কাশী বিশ্বনাথ ধাম এখন নতুন সাজে সজ্জিত হচ্ছে। অন্যদিকে, কেদারনাথ ধামে স্থাপিত হচ্ছে ৩১৫টিরও বেশি মেডিকেল কলেজ। এছাড়াও প্রতিটি বাড়িতে জলের যোগান, সমুদ্র ও মহাকাশ গবেষণার ক্ষেত্রে সাফল্য - এসমস্ত কিছুর মধ্যে যে দেশ-বিদেশের ঐতিহ্যের মিলন ঘটছে একথাও তাঁর বক্তব্যে আজ তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী। 

 

আগামী ২২ জানুয়ারি অযোধ্যায় নবনির্মিত মন্দিরে ভগবান শ্রী রামের প্রাণপ্রতিষ্ঠা সম্পর্কে বক্তব্য উপস্থাপনাকালে শ্রী মোদী বলেন, অযোধ্যায় বর্তমানে চলছে অগ্রগতির উৎসব এবং আর কয়েক দিনের মধ্যেই সেখানে শুরু হবে ঐতিহ্যের উৎসব। আজ আমরা যেমন এখানে উন্নয়নের কর্মযজ্ঞ প্রত্যক্ষ করতে পারছি, কয়েকদিন পরে আমরা এখানে অনুভব ও উপলব্ধি করবো ঐতিহ্যের ঐশ্বরিকতা। উন্নয়ন ও ঐতিহ্যের মিলিত শক্তিতেই যে ২১ শতকের ভারত গড়ে উঠতে চলেছে একথাও আজ গর্বের সঙ্গে উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী। মহর্ষি বাল্মীকি বর্ণিত অযোধ্যার সুপ্রাচীন গর্বের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, অতীতের সেই অতুলনীয় বৈশিষ্ট্যময় ঐতিহ্যের সঙ্গে মিলন ঘটতে চলেছে আধুনিকতার। 

 

প্রধানমন্ত্রী বলেন, শুধুমাত্র অযোধ্যায় নয়, নতুন উন্নয়নের শক্তিতে সমগ্র উত্তরপ্রদেশের উন্নয়নের দিশা নির্ণয় করবে অযোধ্যা। আগামী দিনে পুণ্যার্থী ও পর্যটকদের বিশাল সমাগম ঘটতে চলেছে পবিত্র অযোধ্যা নগরীতে। সেই চাহিদার কথা মনে রেখেই এখানকার পরিকাঠামোকে এখন ঢেলে সাজানো হচ্ছে।

 

অযোধ্যা বিমানবন্দরের নাম মহর্ষি বাল্মীকির নামে নামাঙ্কিত হওয়ায় আনন্দ অনুভব করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, মহর্ষির রামায়ণ আমাদের সামনে জ্ঞানের এক অগাধ ভান্ডার উন্মুক্ত করে দেয়। আর এই ভাবেই আমরা মিলিত হই শ্রী রামের সঙ্গে। আধুনিক ভারতে নির্মিত মহর্ষি বাল্মীকি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর আমাদের সংযোগ ও যোগাযোগ ঘটাবে অযোধ্যা ধামের সঙ্গে। আর এই ভাবেই আমরা পৌঁছে যেতে পারবো নতুন রাম মন্দিরের আধ্যাত্মিকতার জগতে। প্রথম পর্যায়ে এই বিমানবন্দরটি ব্যবহার করতে পারবেন বছরে ১০ লক্ষের মতো যাত্রী। দ্বিতীয় পর্যায়টি সম্পূর্ণ হলে বছরে ৬০ লক্ষ যাত্রী এই বিমানবন্দরের মাধ্যমে যাতায়াত করতে পারবেন। অন্যদিকে, অযোধ্যা ধাম রেল স্টেশনটি বর্তমানে ১০ হাজার যাত্রীর চাপ সামলাতে পারে। কিন্তু এই স্টেশনটিকে নতুন করে ঢেলে সাজানোর কাজ সম্পূর্ণ হলে ৬০ হাজার যাত্রী এই স্টেশনটি ব্যবহার করতে পারবেন। এই ভাবেই রামপথ, ভক্তিপথ, ধর্মপথ, শ্রীরাম জন্মভূমিপথ, কার পার্কিং, নতুন নতুন মেডিকেল কলেজ, সরযু নদীর দূষণ মুক্তি, রাম কি পেড়ির রূপান্তর, বিভিন্ন ঘাটের উন্নয়ন, প্রাচীন কুন্ডগুলির সংস্কার ও পুনরুজ্জীবন, লতা মঙ্গেশকর চক নির্মাণ - এসমস্ত কিছুই অযোধ্যাকে এক নতুন পরিচিতি দান করতে চলেছে। একই সঙ্গে এই পবিত্র নগরিতে বসবাসকারী মানুষের নতুন নতুন আয় ও উপার্জনের পথও এই উন্নয়ন যজ্ঞের মধ্য দিয়ে উন্মুক্ত হবে। 

'বন্দে ভারত' এবং 'নমো ভারত' ট্রেনের পর 'অমৃত ভারত' নামে নতুন ট্রেন সিরিজের সূচনা প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী জানান, অমৃত ভারত ট্রেনটি অযোধ্যার মধ্যদিয়ে যাতায়াত করবে। এজন্য তিনি আন্তরিক ভাবে অভিন্দন জানান উত্তরপ্রদেশ, দিল্লি, বিহার, পশ্চিমবঙ্গ ও কর্ণাটকের অধিবাসীদের। অমৃত ভারত ট্রেনে দেশের দরিদ্র মানুষদের জন্য একগুচ্ছ পরিষেবার ব্যবস্থা রাখা হয়েছে বলে ঘোষণা করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, কাজের প্রয়োজনে যাদের ট্রেনে প্রায়ই দীর্ঘ পথ অতিক্রম করতে হয় এবং যাঁদের আয় ও উপার্জন খুবই কম তাঁরাও এই ট্রেনটিতে আধুনিক সুযোগ-সুবিধা সহ স্বচ্ছন্দে ভ্রমণ করতে পারবেন। দরিদ্র মানুষদের জীবনযাপনকে যথোচিত মর্যাদা দানের লক্ষ্যেই অমৃত ভারত ট্রেনগুলিকে নির্মাণ করা হচ্ছে। প্রসঙ্গত তিনি উল্লেখ করেন উন্নয়নের সঙ্গে ঐতিহ্যের মিলনের বার্তা বহন করে বন্দে ভারত ট্রেনগুলি এখন দেশে যাতায়াত করছে। দেশের প্রথম বন্দে ভারত এক্সপ্রেস ট্রেনটি যাত্রা শুরু করেছিল কাশী থেকে। কিন্তু বর্তমানে দেশের ৩৪টি রুটে বন্দে ভারত চালু হয়েছে। এই বিশেষ ট্রেনগুলির মাধ্যমে সংযোগ ও যোগাযোগ স্থাপিত হয়েছে কাশী, কাটরা, উজ্জ্বয়িনী, পুষ্কর, তিরুপতি, শিরদি, অমৃতসর এবং মাদুরাইয়ের মতো ধর্মবিশ্বাসের বড় বড় শহরগুলির। এই সিরিজে আজ অযোধ্যাও উপহার পেলো বন্দে ভারত ট্রেনটি। 

 

তীর্থ যাত্রার যে সুপ্রাচীন ঐতিহ্য দীর্ঘদিন ধরে ভারতে চালু রয়েছে তার কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এখন থেকে আরও স্বাচ্ছন্দ্যের সঙ্গে পুণ্যার্থীরা পৌঁছোতে পারবেন অযোধ্যা ধামে। 

দেশের ১৪০ কোটি নাগরিককে শ্রীরাম জ্যোতি প্রজ্জ্বলিত করার আহ্বান জানান প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, আমাদের সকলের জীবনে এই ধরনের একটি ঐতিহাসিক মুহূর্ত উপস্থিত হওয়ার অর্থই হল আমরা যথেষ্ট ভাগ্যবান। তাই, দেশ গঠনের কাজে আমাদের এখন নতুন নতুন সংকল্প গ্রহণের সময়, যার সঙ্গে যুক্ত হবে নতুন নতুন শক্তি ও উদ্যম। প্রাণপ্রতিষ্ঠার দিন দেশবাসী অযোধ্যা ধামে উপস্থিত থাকার জন্য বিশেষ আগ্রহী। এই বিষয়টির উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী সকলকে অনুরোধ করেন তাঁরা যেন ২২ জানুয়ারির বিশেষ কর্মসূচির পরই অযোধ্যা পরিদর্শন করতে আসেন। কারণ সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা ও নিরাপত্তার স্বার্থে ২২ জানুয়ারি দিনটিতে সকলের এখানে না আসাই মঙ্গল। তাই ২৩ জানুয়ারির পর সকলকে এখানে সমবেত হওয়ার অনুরোধ জানিয়ে তিনি বলেন, আমরা যখন দীর্ঘ ৫৫০ বছর অপেক্ষা করতে পেরেছি, তখন আর কয়েকটা দিন বেশি না হয় অপেক্ষা করলাম! 

 

ভবিষ্যতে অযোধ্যায় বহুজনের সমাগম ঘটতে চলেছে, একথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে এই পবিত্র শহরটির সার্বিক পরিচ্ছন্নতা রক্ষার জন্য তিনি আবেদন জানান সকলের কাছে। তিনি বলেন, অযোধ্যাকে দেশের পরিচ্ছন্নতম শহর হিসেবে আমাদের গড়ে তুলতে হবে। তাই, রাম মন্দিরের পবিত্রতা রক্ষার স্বার্থেই সারা দেশের ধর্মীয় স্থানগুলিতে ১৪ জানুয়ারি অর্থাৎ মকরসংক্রান্তির দিন থেকে বিশেষ প্রচারাভিযান শুরু হওয়া জরুরী বলে মত ব্যক্ত করেন প্রধানমন্ত্রী। 

প্রসঙ্গত, উজ্জ্বলা গ্যাস যোজনার ১০ কোটিতম সুফলভোগীর বাড়িতে তাঁর অভিজ্ঞতা সঞ্চয়ের কথাও এদিন তাঁর বক্তব্যে তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, এই কর্মসূচির কাজ শুরু হয়েছিল ২০১৬-র পয়লা মে উত্তরপ্রদেশের বালিয়া জেলায়। এই কর্মসূচির আওতায় গৃহস্থ মহিলারা রান্নার কাজে ধোঁয়ার হাত থেকে মুক্তি পেয়েছেন। গত ১০ বছরে দেশে রান্নার গ্যাসের সংযোগ দেওয়া হয়েছে ১৮ কোটি পরিবারে। এরমধ্যে বিনা ব্যয়ে রান্নার গ্যাসের সুযোগ পৌঁছে গেছে সুনির্দিষ্ট ১০ কোটি পরিবারে। অথচ বিগত ৫০ থেকে ৫৫ বছরে সারা দেশে গ্যাস সংযোগের মাত্রা ছিল ১৪ কোটি মাত্র। 

 

দেশবাসীর সেবায় তাঁর সর্বশক্তি নিয়োগের কথা ঘোষণা করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, মোদী গ্যারান্টির প্রকৃত শক্তি কোথায় একথা জানার জন্য বহু মানুষ আজ আগ্রহী। এর উত্তর হল মোদী যা বলেন তিনি তাই করেন এবং এর মধ্যেই লুকিয়ে রয়েছে মোদী গ্যারান্টির মূল শক্তি। এই কারণে সারা দেশই আজ মোদী গ্যারান্টির ওপর আস্থা ও বিশ্বাস স্থাপন করেছে। মোদী গ্যারান্টির অন্যতম প্রমাণ হল নব সাজে সজ্জিত অযোধ্যা নগরী। এই পবিত্র স্থানটির উন্নয়নে তিনি যে তাঁর সর্ব শক্তি নিয়োগ করে যাবেন সেকথাও তিনি বিশেষ জোরের সঙ্গে আজ ঘোষণা করেন। 

এদিন প্রধানমন্ত্রীর মূল কর্মসূচির মধ্যে ছিল - অযোধ্যা ধামের উন্নত নগর তথা নাগরিক পরিকাঠামো, বেশকিছু নতুন প্রকল্পের শিলান্যাস, উত্তরপ্রদেশ রাজ্যের অন্যান্য প্রকল্প, বিভিন্ন রেল প্রকল্প, মহর্ষি বাল্মীকি আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরের উদ্বোধন ইত্যাদি। এছাড়াও কয়েকটি কর্মসূচি আজ জাতির উদ্দেশে উৎসর্গ করেন তিনি।

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

সম্পূর্ণ ভাষণ পড়তে এখানে ক্লিক করুন

Explore More
৭৮ তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে নয়াদিল্লির লালকেল্লার প্রাকার থেকে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ ১৫ই আগস্ট , ২০২৪

জনপ্রিয় ভাষণ

৭৮ তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে নয়াদিল্লির লালকেল্লার প্রাকার থেকে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ ১৫ই আগস্ট , ২০২৪
Income inequality declining with support from Govt initiatives: Report

Media Coverage

Income inequality declining with support from Govt initiatives: Report
NM on the go

Nm on the go

Always be the first to hear from the PM. Get the App Now!
...
Chairman and CEO of Microsoft, Satya Nadella meets Prime Minister, Shri Narendra Modi
January 06, 2025

Chairman and CEO of Microsoft, Satya Nadella met with Prime Minister, Shri Narendra Modi in New Delhi.

Shri Modi expressed his happiness to know about Microsoft's ambitious expansion and investment plans in India. Both have discussed various aspects of tech, innovation and AI in the meeting.

Responding to the X post of Satya Nadella about the meeting, Shri Modi said;

“It was indeed a delight to meet you, @satyanadella! Glad to know about Microsoft's ambitious expansion and investment plans in India. It was also wonderful discussing various aspects of tech, innovation and AI in our meeting.”