QuoteReleases 16th installment amount of about Rs 21,000 crores under PM-KISAN; and 2nd and 3rd installments of about Rs 3800 crore under ‘Namo Shetkari MahaSanman Nidhi’
QuoteDisburses Rs 825 crore of revolving fund to 5.5 lakh women SHGs across Maharashtra
QuoteInitiates distribution of 1 crore Ayushman cards across Maharashtra
QuoteLaunches the Modi Awaas Gharkul Yojana
QuoteInaugurates statue of Pandit Deendayal Upadhyay in Yavatmal city
QuoteDedicates multiple road, rail and irrigation projects
Quote“We take inspiration from Chhatrapati Shivaji”
Quote“I have resolved to make every corner of India Viksit. Every particle of my body and every moment of my life is devoted to this resolution”
Quote“Everything done in the last 10 years lays the foundations for the next 25 years”
Quote“The poor are getting their deserved share today”
Quote“Strengthening of the rural economy is imperative to the creation of Viksit Bharat”
Quote“Pandit Deendayal Upadhyay is the inspiration figure of Antyodaya. His entire life was

প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী আজ মহারাষ্ট্রের যাবতমল-এ ৪,৯০০ কোটি টাকা মূল্যের রেল, সড়ক এবং সেচ সংক্রান্ত একাধিক উন্নয়ন প্রকল্প উদ্বোধন এবং জাতির উদ্দেশে উৎসর্গ করেছেন। অনুষ্ঠানে তিনি পিএম কিষাণ এবং অন্য কর্মসূচির সুবিধা বিতরণ করেছেন। প্রধানমন্ত্রী মহারাষ্ট্র জুড়ে ১ কোটি আয়ুষ্মান কার্ড বিতরণের সূচনা করেছেন এবং অন্যান্য অনগ্রসর শ্রেণীর সুবিধাপ্রাপকদের জন্য মোদী আবাস ঘরকূল যোজনারও সূচনা করেছেন। তিনি দুটি ট্রেন পরিষেবার সূচনা করেছেন। প্রধানমন্ত্রী যাবতমল শহরে পণ্ডিত দীনদয়াল উপাধ্যায়ের মূর্তির আবরণ উন্মোচন করেছেন। অনুষ্ঠানে দেশের বিপুল সংখ্যক কৃষক উপস্থিত ছিলেন। 

সমাবেশে ভাষণে প্রধানমন্ত্রী ছত্রপতি শিবাজীর ভূমিকে প্রণাম জানান এবং ভূমিপুত্র বাবাসাহেব আম্বেদকরের প্রতিও শ্রদ্ধার্ঘ্য নিবেদন করেন। প্রধানমন্ত্রী ২০১৪ এবং ২০১৯-এ ‘চায় পর চর্চা’-র জন্য যখন এসেছিলেন, তখন মানুষের আশীর্বাদের কথাও মনে করান। তিনি আরও একবার মানুষের আশীর্বাদ প্রার্থনা করেন। তিনি মা-বোনদের আশীর্বাদের জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন।

 

|

ছত্রপতি শিবাজীর শাসনের ৩৫০ বছর পূর্তির কথা জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী তাঁর অভিষেকের কথা স্মরণ করান এবং বলেন, তিনি জাতীয় চেতনা এবং শক্তির ওপর সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিয়েছিলেন এবং তাঁর জন্য শেষ নিশ্বাস পর্যন্ত কাজ করেছিলেন। প্রধানমন্ত্রী মোদী জোর দিয়ে বলেন যে, বর্তমান সরকার তাঁর আদর্শ অনুসরণ করে চলছে এবং নাগরিকদের জীবনে রূপান্তরের কাজে ব্যাপৃত। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “গত ১০ বছরে যে কাজ হয়েছে তা আগামী ২৫ বছরের ভিত্তিস্থাপন করে দিয়েছে। আমি দেশের প্রতিটি প্রান্তের উন্নতির সংকল্প নিয়েছি এবং আমার জীবনের প্রতিটি মুহুর্ত এবং আমার শরীরের প্রতিটি কণা এই সংকল্পে উৎসর্গীকৃত।”

প্রধানমন্ত্রী চারটি সবচেয়ে বড় অগ্রাধিকারের কথা বলেছেন- দরিদ্র, যুবা, মহিলা এবং কৃষক। তিনি বলেন, “এই চার শ্রেণীর ক্ষমতায়ন প্রতিটি পরিবার এবং সমগ্র সমাজে শক্তি নিশ্চিত করবে।” তিনি আজকের অনুষ্ঠানটি প্রকল্পগুলি এই চার শ্রেণীর ক্ষমতায়নের সঙ্গে যুক্ত বলে উল্লেখ করেন। তিনি কৃষকদের জন্য সেচের সুবিধা, দরিদ্রদের জন্য পাকা বাড়ি, গ্রামীণ মহিলাদের আর্থিক সহায়তা এবং যুবাদের ভবিষ্যতের জন্য পরিকাঠামোর উল্লেখ করেন। 

পূর্ববর্তী সরকারগুলির সময়ে কৃষক, আদিবাসী এবং দরিদ্র মানুষের জন্য বরাদ্দ আর্থিক সহায়তার যথাযথ উপযোগ না হওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করেন প্রধানমন্ত্রী। এই সূত্রে তিনি আজ যে বোতাম টিপে পিএম কিষাণ সম্মান নিধির ২১,০০০ কোটি টাকা সরাসরি কৃষকদের দেওয়ার মতো ঘটনা তার উল্লেখ করেন এবং সেটিকে মোদী কি গ্যারেন্টি হিসেবে বর্ণনা করেন। প্রধানমন্ত্রী মোদী বলেন, “দরিদ্র মানুষ আজ তাঁদের প্রাপ্য অর্থ পাচ্ছে।”

 

|

মহারাষ্ট্রে ডাবল ইঞ্জিন সরকারের ডাবল গ্যারান্টির উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন যে, মহারাষ্ট্রের কৃষকরা আলাদা করে ৩,৮০০ কোটি টাকা পাচ্ছেন যাতে গোটা মহারাষ্ট্রের প্রায় ৮৮ লক্ষ কৃষক উপকৃত হবেন। 

প্রধানমন্ত্রী জানান যে দেশের ১১ কোটি কৃষক পিএম কিষাণ সম্মান নিধির অধীনে ৩ লক্ষ কোটি টাকা পেয়েছে যার মধ্যে মহারাষ্ট্রের কৃষকরা পেয়েছেন ৩০,০০০ কোটি টাকা এবং যাবতমলের কৃষকরা পেয়েছেন ৯০০ কোটি টাকা। প্রধানমন্ত্রী আখের এফআরপি বাড়িয়ে কুইন্টাল প্রতি ৩২৪ টাকা করার কথাও জানান। ভারত মণ্ডপমে সম্প্রতি সূচনা হওয়া খাদ্য মজুতের জন্য বিশ্বের সর্ববৃহৎ কর্মসূচিরও উল্লেখ করেন তিনি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, “বিকশিত ভারত তৈরি করতে গ্রামীণ অর্থনীতিকে জোরদার করা আবশ্যিক”। সেইসঙ্গে তিনি আর্থিক সহায়তা দিয়ে গ্রামে বসবাসকারী পরিবারগুলির সমস্যার মোকাবিলায় সরকারের প্রয়াসের কথা জানান। সে খাওয়ার জলই হোক বা সেচের, প্রধানমন্ত্রী পূর্ববর্তী সরকারগুলির আমলে গ্রামে গ্রামে খরা পরিস্থিতির উল্লেখ করেন এবং জানান ২০১৪-র আগে ১০০টি পরিবারের মধ্যে মাত্র ১৫টি পরিবার নলবাহিত জলের সুবিধা পেত। তিনি আরও বলেন, “অবহেলিত পরিবারগুলির বেশিরভাগই ছিল দরিদ্র, দলিত এবং জনজাতিভুক্ত।” তিনি মহিলাদেরও যে কঠিন সমস্যার সম্মুখীন হতে হত জলের অভাবের জন্য তার কথা জানিয়ে ‘হর ঘর জল’ নিয়ে মোদীর গ্যারান্টির কথা স্মরণ করিয়ে দেন যাতে ৪-৫ বছরের ভিতর ১০০টি পরিবারের মধ্যে ৭৫টি পরিবার নলবাহিত জলের সুবিধা পাচ্ছে। মহারাষ্ট্রে ৫০ লক্ষেরও কম থেকে নলবাহিত জলের সংযোগ ১.২৫ কোটি হওয়ার কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “মোদীর গ্যারান্টির অর্থ গ্যারান্টি পূর্ণ হওয়ার গ্যারান্টি।”

আগের আমল থেকে দীর্ঘদিন বকেয়া থাকা ১০০টি সেচ প্রকল্পের উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী কৃষকদের জানান যে তার মধ্যে ৬০টির কাজ শেষ হয়ে গেছে গত ১০ বছরে। বকেয়া প্রকল্পের মধ্যে ২৬টিই মহারাষ্ট্রের। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “বিদর্ভের কৃষকদের জানতে হবে তাঁদের পরিবারের দুর্দশার জন্য কারা দায়ী।” তিনি জানান, ২৬টির মধ্যে ১২টির কাজ সম্পূর্ণ করেছে বর্তমান সরকার এবং অন্য প্রকল্পগুলির কাজও চলছে। প্রধানমন্ত্রী নীলওয়ান্দে বাঁধ পরিযোজনার উদাহরণ দেন যা সম্পূর্ণ হয়েছে ৫০ বছর পরে, কৃষ্ণা কোয়না এবং তেম্ভু প্রকল্প এবং গোসিখুর্দ প্রকল্প দিনের আলো দেখেছে বর্তমান সরকারের জন্য কয়েক দশকের বিলম্বের পরে। আজ পিএম কৃষি সিঁচাই এবং বলিরাজা কর্মসূচিতে ৫১টি প্রকল্প বিদর্ভ এবং মারাঠাওয়ারাড় প্রতি উৎসর্গ করা হয়েছে।

 

|

গ্রামে গ্রামে লাখপতি দিদি তৈরি করার জন্য মোদীর গ্যারান্টির উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী জানান যে ইতিমধ্যেই ১ কোটি মহিলাকে লাখপতি দিদি বানানোর লক্ষ্য পূরণ হয়ে গেছে এবং এ বছরের বাজেটে পরিকল্পনা করা হয়েছে লাখপতি দিদির সংখ্যা ৩ কোটি করার। তিনি আরও উল্লেখ করেন যে স্বনির্ভর গোষ্ঠীর সঙ্গে যুক্ত ১০ কোটির বেশি মহিলা ব্যাঙ্ক থেকে ৮ লক্ষ কোটি এবং কেন্দ্রীয় সরকারের বিশেষ তহবিল থেকে ৪০,০০০ হাজার কোটি টাকা পেয়েছেন। এতে মহারাষ্ট্রে কয়েক লক্ষ মহিলা উপকৃত হয়েছেন। প্রধানমন্ত্রী জানান, যাবতমল জেলায় মহিলাদের অনেক ই-রিক্সাও দেওয়া হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী এই কাজের জন্য মহারাষ্ট্র সরকারকে ধন্যবাদ জানান। তিনি নমো ড্রোন দিদি কর্মসূচির উল্লেখ করেন যেখানে সরকার ড্রোন পাইলটের প্রশিক্ষণ দিচ্ছে মহিলাদের এবং কৃষি কাজে ব্যবহারের জন্যও ড্রোন দেওয়া হচ্ছে।

 

|

প্রধানমন্ত্রী আজ পণ্ডিত দীনদয়াল উপাধ্যায়ের মূর্তির আবরণ উন্মোচন করেছেন। পণ্ডিত দীনদয়াল উপাধ্যায়ের অন্ত্যোদয় দর্শন থেকে প্রেরণা নিয়ে গত ১০ বছরে দরিদ্র মানুষদের জন্য যেসব প্রকল্প চালু করা হয়েছে সেগুলির সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী বিস্তারিত জানাতে গিয়ে বলেন, যেমন বিনামূল্যে রেশন এবং চিকিৎসার গ্যারান্টি। আজ মহারাষ্ট্রের ১ কোটি পরিবারকে আয়ুষ্মান কার্ড দেওয়ার কাজ শুরু হয়েছে। দরিদ্রদের পাকা বাড়ি দেওয়ার কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী অন্যান্য অনগ্রসর শ্রেণীর পরিবারগুলিকে পাকা বাড়ি দেওয়ার কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে যা আজ থেকে শুরু হল তাতে ১০,০০০ অন্যান্য অনগ্রসর শ্রেণীর পরিবার পাকা বাড়ি পাবেন। 

|

প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, “যাদের কেউ কখনও দেখেনি মোদী তাঁদের শুধু দেখছে তাই নয়, মোদী তাঁদের পুজো করছে।” এই সূত্রেই প্রধানমন্ত্রী ১৩,০০০ কোটি টাকা মূল্যের হস্তশিল্পী ও কারুশিল্পীদের বিশ্বকর্মা যোজনা এবং ২৩,০০০ কোটি টাকা মূল্যের জনজাতির জন্য পিএম জনধন যোজনার উল্লেখ করেন। তিনি বলেন যে, পিএম জনধন যোজনায় কাটকারি, কোলাম এবং মাদিয়া সহ মহারাষ্ট্রের অনেক জনজাতির জীবন সহজ হবে। ভাষণের শেষে প্রধানমন্ত্রী বলেন, দরিদ্র, কৃষক, যুবা এবং নারীশক্তির ক্ষমতায়নের এই অভিযান আরও জোরদার হতে চলেছে এবং আগামী ৫ বছরে তা আরও গতি পাবে। বিদর্ভের প্রতিটি পরিবার আরও সুন্দর জীবন-যাপন করবেন।

 

|

মহারাষ্ট্রের রাজ্যপাল শ্রী রমেশ বৈশ, মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী শ্রী একনাথ শিন্ডে এবং উপমুখ্যমন্ত্রীগণ শ্রী দেবেন্দ্র ফড়নবিশ এবং শ্রী অজিত পাওয়ার অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন অন্যান্য সাংসদ, বিধায়ক, বিধান পরিষদ সদস্য, রাজ্য সরকারের প্রতিনিধিদের পাশাপাশি। কেন্দ্রীয় সরকারের কৃষি ও কৃষক কল্যাণ মন্ত্রী শ্রী অর্জুন মু্ন্ডা ভার্চুয়াল মাধ্যমে উপস্থিত ছিলেন। 

 

|

The Prime Minister dedicated to the nation multiple irrigation projects benefiting the Marathwada and Vidarbha regions of Maharashtra. These projects are developed at a cumulative cost of more than Rs 2750 crore under Pradhan Mantri Krishi Sinchai Yojna (PMKSY) and Baliraja Jal Sanjeevani Yojana (BJSY).

 

 

 

 

সম্পূর্ণ ভাষণ পড়তে এখানে ক্লিক করুন

Explore More
৭৮ তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে নয়াদিল্লির লালকেল্লার প্রাকার থেকে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ ১৫ই আগস্ট , ২০২৪

জনপ্রিয় ভাষণ

৭৮ তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে নয়াদিল্লির লালকেল্লার প্রাকার থেকে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ ১৫ই আগস্ট , ২০২৪
Prachand LCH: The game-changing indigenous attack helicopter that puts India ahead in high-altitude warfare at 21,000 feet

Media Coverage

Prachand LCH: The game-changing indigenous attack helicopter that puts India ahead in high-altitude warfare at 21,000 feet
NM on the go

Nm on the go

Always be the first to hear from the PM. Get the App Now!
...
Today, India is not just a Nation of Dreams but also a Nation That Delivers: PM Modi in TV9 Summit
March 28, 2025
QuoteToday, the world's eyes are on India: PM
QuoteIndia's youth is rapidly becoming skilled and driving innovation forward: PM
Quote"India First" has become the mantra of India's foreign policy: PM
QuoteToday, India is not just participating in the world order but also contributing to shaping and securing the future: PM
QuoteIndia has given Priority to humanity over monopoly: PM
QuoteToday, India is not just a Nation of Dreams but also a Nation That Delivers: PM

श्रीमान रामेश्वर गारु जी, रामू जी, बरुन दास जी, TV9 की पूरी टीम, मैं आपके नेटवर्क के सभी दर्शकों का, यहां उपस्थित सभी महानुभावों का अभिनंदन करता हूं, इस समिट के लिए बधाई देता हूं।

TV9 नेटवर्क का विशाल रीजनल ऑडियंस है। और अब तो TV9 का एक ग्लोबल ऑडियंस भी तैयार हो रहा है। इस समिट में अनेक देशों से इंडियन डायस्पोरा के लोग विशेष तौर पर लाइव जुड़े हुए हैं। कई देशों के लोगों को मैं यहां से देख भी रहा हूं, वे लोग वहां से वेव कर रहे हैं, हो सकता है, मैं सभी को शुभकामनाएं देता हूं। मैं यहां नीचे स्क्रीन पर हिंदुस्तान के अनेक शहरों में बैठे हुए सब दर्शकों को भी उतने ही उत्साह, उमंग से देख रहा हूं, मेरी तरफ से उनका भी स्वागत है।

साथियों,

आज विश्व की दृष्टि भारत पर है, हमारे देश पर है। दुनिया में आप किसी भी देश में जाएं, वहां के लोग भारत को लेकर एक नई जिज्ञासा से भरे हुए हैं। आखिर ऐसा क्या हुआ कि जो देश 70 साल में ग्यारहवें नंबर की इकोनॉमी बना, वो महज 7-8 साल में पांचवे नंबर की इकोनॉमी बन गया? अभी IMF के नए आंकड़े सामने आए हैं। वो आंकड़े कहते हैं कि भारत, दुनिया की एकमात्र मेजर इकोनॉमी है, जिसने 10 वर्षों में अपने GDP को डबल किया है। बीते दशक में भारत ने दो लाख करोड़ डॉलर, अपनी इकोनॉमी में जोड़े हैं। GDP का डबल होना सिर्फ आंकड़ों का बदलना मात्र नहीं है। इसका impact देखिए, 25 करोड़ लोग गरीबी से बाहर निकले हैं, और ये 25 करोड़ लोग एक नियो मिडिल क्लास का हिस्सा बने हैं। ये नियो मिडिल क्लास, एक प्रकार से नई ज़िंदगी शुरु कर रहा है। ये नए सपनों के साथ आगे बढ़ रहा है, हमारी इकोनॉमी में कंट्रीब्यूट कर रहा है, और उसको वाइब्रेंट बना रहा है। आज दुनिया की सबसे बड़ी युवा आबादी हमारे भारत में है। ये युवा, तेज़ी से स्किल्ड हो रहा है, इनोवेशन को गति दे रहा है। और इन सबके बीच, भारत की फॉरेन पॉलिसी का मंत्र बन गया है- India First, एक जमाने में भारत की पॉलिसी थी, सबसे समान रूप से दूरी बनाकर चलो, Equi-Distance की पॉलिसी, आज के भारत की पॉलिसी है, सबके समान रूप से करीब होकर चलो, Equi-Closeness की पॉलिसी। दुनिया के देश भारत की ओपिनियन को, भारत के इनोवेशन को, भारत के एफर्ट्स को, जैसा महत्व आज दे रहे हैं, वैसा पहले कभी नहीं हुआ। आज दुनिया की नजर भारत पर है, आज दुनिया जानना चाहती है, What India Thinks Today.

|

साथियों,

भारत आज, वर्ल्ड ऑर्डर में सिर्फ पार्टिसिपेट ही नहीं कर रहा, बल्कि फ्यूचर को शेप और सेक्योर करने में योगदान दे रहा है। दुनिया ने ये कोरोना काल में अच्छे से अनुभव किया है। दुनिया को लगता था कि हर भारतीय तक वैक्सीन पहुंचने में ही, कई-कई साल लग जाएंगे। लेकिन भारत ने हर आशंका को गलत साबित किया। हमने अपनी वैक्सीन बनाई, हमने अपने नागरिकों का तेज़ी से वैक्सीनेशन कराया, और दुनिया के 150 से अधिक देशों तक दवाएं और वैक्सीन्स भी पहुंचाईं। आज दुनिया, और जब दुनिया संकट में थी, तब भारत की ये भावना दुनिया के कोने-कोने तक पहुंची कि हमारे संस्कार क्या हैं, हमारा तौर-तरीका क्या है।

साथियों,

अतीत में दुनिया ने देखा है कि दूसरे विश्व युद्ध के बाद जब भी कोई वैश्विक संगठन बना, उसमें कुछ देशों की ही मोनोपोली रही। भारत ने मोनोपोली नहीं बल्कि मानवता को सर्वोपरि रखा। भारत ने, 21वीं सदी के ग्लोबल इंस्टीट्यूशन्स के गठन का रास्ता बनाया, और हमने ये ध्यान रखा कि सबकी भागीदारी हो, सबका योगदान हो। जैसे प्राकृतिक आपदाओं की चुनौती है। देश कोई भी हो, इन आपदाओं से इंफ्रास्ट्रक्चर को भारी नुकसान होता है। आज ही म्यांमार में जो भूकंप आया है, आप टीवी पर देखें तो बहुत बड़ी-बड़ी इमारतें ध्वस्त हो रही हैं, ब्रिज टूट रहे हैं। और इसलिए भारत ने Coalition for Disaster Resilient Infrastructure - CDRI नाम से एक वैश्विक नया संगठन बनाने की पहल की। ये सिर्फ एक संगठन नहीं, बल्कि दुनिया को प्राकृतिक आपदाओं के लिए तैयार करने का संकल्प है। भारत का प्रयास है, प्राकृतिक आपदा से, पुल, सड़कें, बिल्डिंग्स, पावर ग्रिड, ऐसा हर इंफ्रास्ट्रक्चर सुरक्षित रहे, सुरक्षित निर्माण हो।

साथियों,

भविष्य की चुनौतियों से निपटने के लिए हर देश का मिलकर काम करना बहुत जरूरी है। ऐसी ही एक चुनौती है, हमारे एनर्जी रिसोर्सेस की। इसलिए पूरी दुनिया की चिंता करते हुए भारत ने International Solar Alliance (ISA) का समाधान दिया है। ताकि छोटे से छोटा देश भी सस्टेनबल एनर्जी का लाभ उठा सके। इससे क्लाइमेट पर तो पॉजिटिव असर होगा ही, ये ग्लोबल साउथ के देशों की एनर्जी नीड्स को भी सिक्योर करेगा। और आप सबको ये जानकर गर्व होगा कि भारत के इस प्रयास के साथ, आज दुनिया के सौ से अधिक देश जुड़ चुके हैं।

साथियों,

बीते कुछ समय से दुनिया, ग्लोबल ट्रेड में असंतुलन और लॉजिस्टिक्स से जुड़ी challenges का सामना कर रही है। इन चुनौतियों से निपटने के लिए भी भारत ने दुनिया के साथ मिलकर नए प्रयास शुरु किए हैं। India–Middle East–Europe Economic Corridor (IMEC), ऐसा ही एक महत्वाकांक्षी प्रोजेक्ट है। ये प्रोजेक्ट, कॉमर्स और कनेक्टिविटी के माध्यम से एशिया, यूरोप और मिडिल ईस्ट को जोड़ेगा। इससे आर्थिक संभावनाएं तो बढ़ेंगी ही, दुनिया को अल्टरनेटिव ट्रेड रूट्स भी मिलेंगे। इससे ग्लोबल सप्लाई चेन भी और मजबूत होगी।

|

साथियों,

ग्लोबल सिस्टम्स को, अधिक पार्टिसिपेटिव, अधिक डेमोक्रेटिक बनाने के लिए भी भारत ने अनेक कदम उठाए हैं। और यहीं, यहीं पर ही भारत मंडपम में जी-20 समिट हुई थी। उसमें अफ्रीकन यूनियन को जी-20 का परमानेंट मेंबर बनाया गया है। ये बहुत बड़ा ऐतिहासिक कदम था। इसकी मांग लंबे समय से हो रही थी, जो भारत की प्रेसीडेंसी में पूरी हुई। आज ग्लोबल डिसीजन मेकिंग इंस्टीट्यूशन्स में भारत, ग्लोबल साउथ के देशों की आवाज़ बन रहा है। International Yoga Day, WHO का ग्लोबल सेंटर फॉर ट्रेडिशनल मेडिसिन, आर्टिफिशियल इंटेलीजेंस के लिए ग्लोबल फ्रेमवर्क, ऐसे कितने ही क्षेत्रों में भारत के प्रयासों ने नए वर्ल्ड ऑर्डर में अपनी मजबूत उपस्थिति दर्ज कराई है, और ये तो अभी शुरूआत है, ग्लोबल प्लेटफॉर्म पर भारत का सामर्थ्य नई ऊंचाई की तरफ बढ़ रहा है।

साथियों,

21वीं सदी के 25 साल बीत चुके हैं। इन 25 सालों में 11 साल हमारी सरकार ने देश की सेवा की है। और जब हम What India Thinks Today उससे जुड़ा सवाल उठाते हैं, तो हमें ये भी देखना होगा कि Past में क्या सवाल थे, क्या जवाब थे। इससे TV9 के विशाल दर्शक समूह को भी अंदाजा होगा कि कैसे हम, निर्भरता से आत्मनिर्भरता तक, Aspirations से Achievement तक, Desperation से Development तक पहुंचे हैं। आप याद करिए, एक दशक पहले, गांव में जब टॉयलेट का सवाल आता था, तो माताओं-बहनों के पास रात ढलने के बाद और भोर होने से पहले का ही जवाब होता था। आज उसी सवाल का जवाब स्वच्छ भारत मिशन से मिलता है। 2013 में जब कोई इलाज की बात करता था, तो महंगे इलाज की चर्चा होती थी। आज उसी सवाल का समाधान आयुष्मान भारत में नजर आता है। 2013 में किसी गरीब की रसोई की बात होती थी, तो धुएं की तस्वीर सामने आती थी। आज उसी समस्या का समाधान उज्ज्वला योजना में दिखता है। 2013 में महिलाओं से बैंक खाते के बारे में पूछा जाता था, तो वो चुप्पी साध लेती थीं। आज जनधन योजना के कारण, 30 करोड़ से ज्यादा बहनों का अपना बैंक अकाउंट है। 2013 में पीने के पानी के लिए कुएं और तालाबों तक जाने की मजबूरी थी। आज उसी मजबूरी का हल हर घर नल से जल योजना में मिल रहा है। यानि सिर्फ दशक नहीं बदला, बल्कि लोगों की ज़िंदगी बदली है। और दुनिया भी इस बात को नोट कर रही है, भारत के डेवलपमेंट मॉडल को स्वीकार रही है। आज भारत सिर्फ Nation of Dreams नहीं, बल्कि Nation That Delivers भी है।

साथियों,

जब कोई देश, अपने नागरिकों की सुविधा और समय को महत्व देता है, तब उस देश का समय भी बदलता है। यही आज हम भारत में अनुभव कर रहे हैं। मैं आपको एक उदाहरण देता हूं। पहले पासपोर्ट बनवाना कितना बड़ा काम था, ये आप जानते हैं। लंबी वेटिंग, बहुत सारे कॉम्प्लेक्स डॉक्यूमेंटेशन का प्रोसेस, अक्सर राज्यों की राजधानी में ही पासपोर्ट केंद्र होते थे, छोटे शहरों के लोगों को पासपोर्ट बनवाना होता था, तो वो एक-दो दिन कहीं ठहरने का इंतजाम करके चलते थे, अब वो हालात पूरी तरह बदल गया है, एक आंकड़े पर आप ध्यान दीजिए, पहले देश में सिर्फ 77 पासपोर्ट सेवा केंद्र थे, आज इनकी संख्या 550 से ज्यादा हो गई है। पहले पासपोर्ट बनवाने में, और मैं 2013 के पहले की बात कर रहा हूं, मैं पिछले शताब्दी की बात नहीं कर रहा हूं, पासपोर्ट बनवाने में जो वेटिंग टाइम 50 दिन तक होता था, वो अब 5-6 दिन तक सिमट गया है।

साथियों,

ऐसा ही ट्रांसफॉर्मेशन हमने बैंकिंग इंफ्रास्ट्रक्चर में भी देखा है। हमारे देश में 50-60 साल पहले बैंकों का नेशनलाइजेशन किया गया, ये कहकर कि इससे लोगों को बैंकिंग सुविधा सुलभ होगी। इस दावे की सच्चाई हम जानते हैं। हालत ये थी कि लाखों गांवों में बैंकिंग की कोई सुविधा ही नहीं थी। हमने इस स्थिति को भी बदला है। ऑनलाइन बैंकिंग तो हर घर में पहुंचाई है, आज देश के हर 5 किलोमीटर के दायरे में कोई न कोई बैंकिंग टच प्वाइंट जरूर है। और हमने सिर्फ बैंकिंग इंफ्रास्ट्रक्चर का ही दायरा नहीं बढ़ाया, बल्कि बैंकिंग सिस्टम को भी मजबूत किया। आज बैंकों का NPA बहुत कम हो गया है। आज बैंकों का प्रॉफिट, एक लाख 40 हज़ार करोड़ रुपए के नए रिकॉर्ड को पार कर चुका है। और इतना ही नहीं, जिन लोगों ने जनता को लूटा है, उनको भी अब लूटा हुआ धन लौटाना पड़ रहा है। जिस ED को दिन-रात गालियां दी जा रही है, ED ने 22 हज़ार करोड़ रुपए से अधिक वसूले हैं। ये पैसा, कानूनी तरीके से उन पीड़ितों तक वापिस पहुंचाया जा रहा है, जिनसे ये पैसा लूटा गया था।

साथियों,

Efficiency से गवर्नमेंट Effective होती है। कम समय में ज्यादा काम हो, कम रिसोर्सेज़ में अधिक काम हो, फिजूलखर्ची ना हो, रेड टेप के बजाय रेड कार्पेट पर बल हो, जब कोई सरकार ये करती है, तो समझिए कि वो देश के संसाधनों को रिस्पेक्ट दे रही है। और पिछले 11 साल से ये हमारी सरकार की बड़ी प्राथमिकता रहा है। मैं कुछ उदाहरणों के साथ अपनी बात बताऊंगा।

|

साथियों,

अतीत में हमने देखा है कि सरकारें कैसे ज्यादा से ज्यादा लोगों को मिनिस्ट्रीज में accommodate करने की कोशिश करती थीं। लेकिन हमारी सरकार ने अपने पहले कार्यकाल में ही कई मंत्रालयों का विलय कर दिया। आप सोचिए, Urban Development अलग मंत्रालय था और Housing and Urban Poverty Alleviation अलग मंत्रालय था, हमने दोनों को मर्ज करके Housing and Urban Affairs मंत्रालय बना दिया। इसी तरह, मिनिस्ट्री ऑफ ओवरसीज़ अफेयर्स अलग था, विदेश मंत्रालय अलग था, हमने इन दोनों को भी एक साथ जोड़ दिया, पहले जल संसाधन, नदी विकास मंत्रालय अलग था, और पेयजल मंत्रालय अलग था, हमने इन्हें भी जोड़कर जलशक्ति मंत्रालय बना दिया। हमने राजनीतिक मजबूरी के बजाय, देश की priorities और देश के resources को आगे रखा।

साथियों,

हमारी सरकार ने रूल्स और रेगुलेशन्स को भी कम किया, उन्हें आसान बनाया। करीब 1500 ऐसे कानून थे, जो समय के साथ अपना महत्व खो चुके थे। उनको हमारी सरकार ने खत्म किया। करीब 40 हज़ार, compliances को हटाया गया। ऐसे कदमों से दो फायदे हुए, एक तो जनता को harassment से मुक्ति मिली, और दूसरा, सरकारी मशीनरी की एनर्जी भी बची। एक और Example GST का है। 30 से ज्यादा टैक्सेज़ को मिलाकर एक टैक्स बना दिया गया है। इसको process के, documentation के हिसाब से देखें तो कितनी बड़ी बचत हुई है।

साथियों,

सरकारी खरीद में पहले कितनी फिजूलखर्ची होती थी, कितना करप्शन होता था, ये मीडिया के आप लोग आए दिन रिपोर्ट करते थे। हमने, GeM यानि गवर्नमेंट ई-मार्केटप्लेस प्लेटफॉर्म बनाया। अब सरकारी डिपार्टमेंट, इस प्लेटफॉर्म पर अपनी जरूरतें बताते हैं, इसी पर वेंडर बोली लगाते हैं और फिर ऑर्डर दिया जाता है। इसके कारण, भ्रष्टाचार की गुंजाइश कम हुई है, और सरकार को एक लाख करोड़ रुपए से अधिक की बचत भी हुई है। डायरेक्ट बेनिफिट ट्रांसफर- DBT की जो व्यवस्था भारत ने बनाई है, उसकी तो दुनिया में चर्चा है। DBT की वजह से टैक्स पेयर्स के 3 लाख करोड़ रुपए से ज्यादा, गलत हाथों में जाने से बचे हैं। 10 करोड़ से ज्यादा फर्ज़ी लाभार्थी, जिनका जन्म भी नहीं हुआ था, जो सरकारी योजनाओं का फायदा ले रहे थे, ऐसे फर्जी नामों को भी हमने कागजों से हटाया है।

साथियों,

 

हमारी सरकार टैक्स की पाई-पाई का ईमानदारी से उपयोग करती है, और टैक्सपेयर का भी सम्मान करती है, सरकार ने टैक्स सिस्टम को टैक्सपेयर फ्रेंडली बनाया है। आज ITR फाइलिंग का प्रोसेस पहले से कहीं ज्यादा सरल और तेज़ है। पहले सीए की मदद के बिना, ITR फाइल करना मुश्किल होता था। आज आप कुछ ही समय के भीतर खुद ही ऑनलाइन ITR फाइल कर पा रहे हैं। और रिटर्न फाइल करने के कुछ ही दिनों में रिफंड आपके अकाउंट में भी आ जाता है। फेसलेस असेसमेंट स्कीम भी टैक्सपेयर्स को परेशानियों से बचा रही है। गवर्नेंस में efficiency से जुड़े ऐसे अनेक रिफॉर्म्स ने दुनिया को एक नया गवर्नेंस मॉडल दिया है।

साथियों,

पिछले 10-11 साल में भारत हर सेक्टर में बदला है, हर क्षेत्र में आगे बढ़ा है। और एक बड़ा बदलाव सोच का आया है। आज़ादी के बाद के अनेक दशकों तक, भारत में ऐसी सोच को बढ़ावा दिया गया, जिसमें सिर्फ विदेशी को ही बेहतर माना गया। दुकान में भी कुछ खरीदने जाओ, तो दुकानदार के पहले बोल यही होते थे – भाई साहब लीजिए ना, ये तो इंपोर्टेड है ! आज स्थिति बदल गई है। आज लोग सामने से पूछते हैं- भाई, मेड इन इंडिया है या नहीं है?

साथियों,

आज हम भारत की मैन्युफैक्चरिंग एक्सीलेंस का एक नया रूप देख रहे हैं। अभी 3-4 दिन पहले ही एक न्यूज आई है कि भारत ने अपनी पहली MRI मशीन बना ली है। अब सोचिए, इतने दशकों तक हमारे यहां स्वदेशी MRI मशीन ही नहीं थी। अब मेड इन इंडिया MRI मशीन होगी तो जांच की कीमत भी बहुत कम हो जाएगी।

|

साथियों,

आत्मनिर्भर भारत और मेक इन इंडिया अभियान ने, देश के मैन्युफैक्चरिंग सेक्टर को एक नई ऊर्जा दी है। पहले दुनिया भारत को ग्लोबल मार्केट कहती थी, आज वही दुनिया, भारत को एक बड़े Manufacturing Hub के रूप में देख रही है। ये सक्सेस कितनी बड़ी है, इसके उदाहरण आपको हर सेक्टर में मिलेंगे। जैसे हमारी मोबाइल फोन इंडस्ट्री है। 2014-15 में हमारा एक्सपोर्ट, वन बिलियन डॉलर तक भी नहीं था। लेकिन एक दशक में, हम ट्वेंटी बिलियन डॉलर के फिगर से भी आगे निकल चुके हैं। आज भारत ग्लोबल टेलिकॉम और नेटवर्किंग इंडस्ट्री का एक पावर सेंटर बनता जा रहा है। Automotive Sector की Success से भी आप अच्छी तरह परिचित हैं। इससे जुड़े Components के एक्सपोर्ट में भी भारत एक नई पहचान बना रहा है। पहले हम बहुत बड़ी मात्रा में मोटर-साइकल पार्ट्स इंपोर्ट करते थे। लेकिन आज भारत में बने पार्ट्स UAE और जर्मनी जैसे अनेक देशों तक पहुंच रहे हैं। सोलर एनर्जी सेक्टर ने भी सफलता के नए आयाम गढ़े हैं। हमारे सोलर सेल्स, सोलर मॉड्यूल का इंपोर्ट कम हो रहा है और एक्सपोर्ट्स 23 गुना तक बढ़ गए हैं। बीते एक दशक में हमारा डिफेंस एक्सपोर्ट भी 21 गुना बढ़ा है। ये सारी अचीवमेंट्स, देश की मैन्युफैक्चरिंग इकोनॉमी की ताकत को दिखाती है। ये दिखाती है कि भारत में कैसे हर सेक्टर में नई जॉब्स भी क्रिएट हो रही हैं।

साथियों,

TV9 की इस समिट में, विस्तार से चर्चा होगी, अनेक विषयों पर मंथन होगा। आज हम जो भी सोचेंगे, जिस भी विजन पर आगे बढ़ेंगे, वो हमारे आने वाले कल को, देश के भविष्य को डिजाइन करेगा। पिछली शताब्दी के इसी दशक में, भारत ने एक नई ऊर्जा के साथ आजादी के लिए नई यात्रा शुरू की थी। और हमने 1947 में आजादी हासिल करके भी दिखाई। अब इस दशक में हम विकसित भारत के लक्ष्य के लिए चल रहे हैं। और हमें 2047 तक विकसित भारत का सपना जरूर पूरा करना है। और जैसा मैंने लाल किले से कहा है, इसमें सबका प्रयास आवश्यक है। इस समिट का आयोजन कर, TV9 ने भी अपनी तरफ से एक positive initiative लिया है। एक बार फिर आप सभी को इस समिट की सफलता के लिए मेरी ढेर सारी शुभकामनाएं हैं।

मैं TV9 को विशेष रूप से बधाई दूंगा, क्योंकि पहले भी मीडिया हाउस समिट करते रहे हैं, लेकिन ज्यादातर एक छोटे से फाइव स्टार होटल के कमरे में, वो समिट होती थी और बोलने वाले भी वही, सुनने वाले भी वही, कमरा भी वही। TV9 ने इस परंपरा को तोड़ा और ये जो मॉडल प्लेस किया है, 2 साल के भीतर-भीतर देख लेना, सभी मीडिया हाउस को यही करना पड़ेगा। यानी TV9 Thinks Today वो बाकियों के लिए रास्ता खोल देगा। मैं इस प्रयास के लिए बहुत-बहुत अभिनंदन करता हूं, आपकी पूरी टीम को, और सबसे बड़ी खुशी की बात है कि आपने इस इवेंट को एक मीडिया हाउस की भलाई के लिए नहीं, देश की भलाई के लिए आपने उसकी रचना की। 50,000 से ज्यादा नौजवानों के साथ एक मिशन मोड में बातचीत करना, उनको जोड़ना, उनको मिशन के साथ जोड़ना और उसमें से जो बच्चे सिलेक्ट होकर के आए, उनकी आगे की ट्रेनिंग की चिंता करना, ये अपने आप में बहुत अद्भुत काम है। मैं आपको बहुत बधाई देता हूं। जिन नौजवानों से मुझे यहां फोटो निकलवाने का मौका मिला है, मुझे भी खुशी हुई कि देश के होनहार लोगों के साथ, मैं अपनी फोटो निकलवा पाया। मैं इसे अपना सौभाग्य मानता हूं दोस्तों कि आपके साथ मेरी फोटो आज निकली है। और मुझे पक्का विश्वास है कि सारी युवा पीढ़ी, जो मुझे दिख रही है, 2047 में जब देश विकसित भारत बनेगा, सबसे ज्यादा बेनिफिशियरी आप लोग हैं, क्योंकि आप उम्र के उस पड़ाव पर होंगे, जब भारत विकसित होगा, आपके लिए मौज ही मौज है। आपको बहुत-बहुत शुभकामनाएं।

धन्यवाद।