“Embracing entire India, Kashi is the cultural capital of India whereas Tamil Nadu and Tamil culture is the centre of India's antiquity and glory”
“Kashi and Tamil Nadu are timeless centres of our culture and civilisations”
“In Amrit Kaal, our resolutions will be fulfilled by the unity of the whole country”
“This is the responsibility of 130 crore Indians to preserve the legacy of Tamil and enrich it”

প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী আজ বারাণসীতে ‘কাশী তামিল সঙ্গমম’-এর আনুষ্ঠানিক সূচনা করেন। এই কর্মসূচিটি চলবে মাসব্যাপী। এটির উদ্যোগ-আয়োজনের উদ্দেশ্য হল, তামিলনাড়ু ও কাশীর মধ্যে শতাব্দী প্রাচীন সম্পর্কের এক বিশেষ উদযাপন। কাশী এবং তামিলনাড়ু – এই দুটি অঞ্চলই হল শিক্ষাক্ষেত্রে প্রাচীন ভারতের দুটি বিখ্যাত পীঠস্থান। ‘কাশী তামিল সঙ্গমম’ কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করবেন তামিলনাড়ু থেকে আগত ২,৫০০ জনেরও বেশি প্রতিনিধি। কর্মসূচির সূচনা অনুষ্ঠানে ‘তিরুক্কুরাল’ নামে একটি বইও প্রকাশ করেন প্রধানমন্ত্রী। বইটি প্রকাশিত হয়েছে ১৩টি বিভিন্ন ভাষায়। অনুষ্ঠানে আরতির পর একটি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানেও উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রী।

অনুষ্ঠানের সূচনা পর্বে এক সমাবেশে ভাষণও দেন প্রধানমন্ত্রী। বিশ্বের সর্বাপেক্ষা প্রাচীন জাগ্রত এক নগরীতে এই ধরনের সমাবেশের আয়োজনে বিশেষ আনন্দ প্রকাশ করেন তিনি। দেশে এই ধরনের সম্মেলনের গুরুত্বের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, নদী সঙ্গমই হোক বা মতাদর্শ, বিজ্ঞান ও জ্ঞানের মিলনক্ষেত্রই হোক, সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের যে কোনো সঙ্গম বা মিলনক্ষেত্রই ভারতে শ্রদ্ধা ও নিষ্ঠা সহকারে উদযাপিত হয়। এই ধরনের সম্মেলন বস্তুতপক্ষে ভারতের শক্তি ও স্বতন্ত্রতারই এক বিশেষ উদযাপন। তাই, ‘কাশী তামিল সঙ্গমম’-এর চিন্তাভাবনা এক কথায় অতুলনীয়।

কাশী ও তামিলনাড়ুর পারস্পরিক সম্পর্কের ওপর আলোকপাত করে শ্রী মোদী বলেন, কাশী হল ভারতের সাংস্কৃতিক রাজধানী। অন্যদিকে, তামিলনাড়ু ও তামিল সংস্কৃতির মধ্যে আমরা ভারতের সুপ্রাচীনত্ব ও গর্বের এক বিশেষ স্থান বা ক্ষেত্রকে চিহ্নিত করি। গঙ্গা ও যমুনা নদীর সঙ্গমস্থলের কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘কাশী তামিল সঙ্গমম’ হল সেরকমই একটি পবিত্র সমাবেশ। অফুরন্ত সুযোগ ও সম্ভাবনা এবং শক্তির মেলবন্ধন ঘটে এই সঙ্গমে। এই ধরনের একটি গুরুত্বপূর্ণ সমাবেশের আয়োজন করার জন্য কেন্দ্রীয় শিক্ষা মন্ত্রক এবং উত্তরপ্রদেশ সরকারকে অভিনন্দিত করেন তিনি। এই কর্মসূচিকে সফল করে তুলতে সম্ভাব্য সকল রকমভাবে সাহায্য ও সমর্থন করে যাওয়ার জন্য আইআইটি মাদ্রাজ এবং বেনারস হিন্দু বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো কেন্দ্রীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলিকে ধন্যবাদ জানান প্রধানমন্ত্রী। তিনি বিশেষভাবে ধন্যবাদ জানান, কাশী ও তামিলনাড়ুর বিদগ্ধ পণ্ডিত ও ছাত্রছাত্রীদের। 

কাশী ও তামিলনাড়ু যে ভারতীয় সংস্কৃতি ও সভ্যতার এক চিরকালীন ক্ষেত্র হয়ে উঠেছে, একথাও স্মরণ করিয়ে দেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, তামিল ও সংস্কৃত – উভয়েই ভারতের প্রাচীনতম ভাষাগুলির অন্যতম। এই দুটি ভাষার অস্তিত্ব আজও বহমান।

শ্রী মোদী বলেন, কাশীতে বাবা বিশ্বনাথের দর্শন মেলে। অন্যদিকে, তামিলনাড়ুতে আমরা আশীর্বাদ প্রার্থনা করি ভগবান রামেশ্বরমের কাছ থেকে। কাশী এবং তামিলনাড়ু - দুটি স্থানই হল শিব আরাধনার দুটি বিশেষ কেন্দ্র। সাহিত্য, সঙ্গীত, শিল্পকলা – প্রতিটি ক্ষেত্রেই কাশী ও তামিলনাড়ু শিল্প ও সংস্কৃতি ভাবনার উৎস হয়ে উঠেছে। 

ভারতের সমৃদ্ধ সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যেরও অবতারণা করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, কাশী ও তামিলনাড়ু, দুটি অঞ্চলই হল বিদগ্ধ পণ্ডিত ও আচার্যদের জন্ম তথা কর্মক্ষেত্র। তাঁদের শিক্ষা ও বৈদগ্ধ্যের সন্ধান মেলে এই দুটি অঞ্চলে। এমনকি আজও তামিলনাড়ুর প্রথাগত বিবাহ অনুষ্ঠানের মিছিলে কাশীযাত্রার এক বিশেষ প্রাসঙ্গিকতা রয়েছে। তামিলনাড়ুর অধিবাসীদের হৃদয়ে কাশীর জন্য রয়েছে অফুরন্ত ভালোবাসা। ‘এক ভারত শ্রেষ্ঠ ভারত’-এর আদর্শ ও অনুভূতিকে তা বিশেষভাবে চিহ্নিত করে কারণ, আমাদের পূর্ব পুরুষদের জীবনের আদর্শই ছিল ‘অভিন্ন ভারত তথা শ্রেষ্ঠ ভারত’-এর চেতনাকে তাঁদের জীবনচর্চার মধ্য দিয়ে অনুসরণ ও অনুশীলন করে যাওয়া।

কাশীর বিকাশ ও উন্নয়নে তামিলনাড়ুর অবদানের কথাও উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, ভারতের প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি ডঃ সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণনের জন্ম তামিলনাড়ুতে। এক সময় তিনি বেনারস হিন্দু বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের আসনও অলঙ্কৃত করেছিলেন। একইভাবে, পট্টাভিরাম শাস্ত্রী আজও স্মরণীয় হয়ে রয়েছেন কাশীবাসীর কাছে। তাঁর অধিষ্ঠান ছিল কাশীর হনুমান ঘাটে। হরিশচন্দ্র ঘাটে কাশী কাম কোটেশ্বর পঞ্চায়তন মন্দির এবং কেদার ঘাটে দুই শতাব্দী প্রাচীন কুমারস্বামী মঠ ও মার্কণ্ড আশ্রমের কথাও উল্লেখ করেন শ্রী মোদী। কাশী কাম কোটেশ্বর পঞ্চায়তন মন্দিরটি হল একটি তামিল মন্দির। কেদার ঘাট এবং হনুমান ঘাটের নিকটবর্তী স্থানগুলিতে তামিলনাড়ুর বহু মানুষ আজও বসবাস করছেন। কাশীর উন্নয়নে তাঁদের অবদান রয়েছে বেশ কয়েক প্রজন্মের। প্রসঙ্গত বিখ্যাত কবি ও বৈপ্লবিক চিন্তাধারার প্রবক্তা শ্রী সুব্রহ্মনিয়া ভারতীর কথাও স্মরণ করিয়ে দেন শ্রী নরেন্দ্র মোদী। সুব্রহ্মনিয়া ভারতীর জন্মস্থান তামিলনাড়ু হলেও তিনি বহু বছর ধরে কাশীতে বসবাস করেছিলেন। সুব্রহ্মনিয়া ভারতীর নামাঙ্কিত অধ্যাপকের একটি আসনও সৃষ্টি করা হয়েছে বেনারস হিন্দু বিশ্ববিদ্যালয়ে। নিঃসন্দেহে এটি এক গর্বের বিষয়।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘কাশী তামিল সঙ্গম’ অনুষ্ঠিত হচ্ছে স্বাধীনতার অমৃতকালে। এই বিশেষ সময়কালে ভারতের ঐক্য ভাবনার মধ্য দিয়ে আমাদের সঙ্কল্পের বাস্তবায়ন ঘটতে চলেছে। ভারত হল এমন একটি দেশ যেখানে হাজার হাজার বছর ধরে প্রকৃতিগতভাবেই এক সাংস্কৃতিক ঐক্যের বন্ধনসূত্র কাজ করে চলেছে। প্রাতঃকালে শয্যা ত্যাগের পর দ্বাদশ জ্যোতির্লিঙ্গের কথা স্মরণ করার ঐতিহ্যের ওপর আলোকপাত করে শ্রী মোদী বলেন, এইভাবেই আমাদের দিনের সূচনা হয় দেশের আধ্যাত্মিক ঐক্যানুভূতির মধ্য দিয়ে। এই ঐতিহ্যকে আরও শক্তিশালী করে তোলার মতো কোনো প্রচেষ্টা এতদিন চোখে পড়েনি বলে আক্ষেপও করেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘কাশী তামিল সঙ্গম’ হয়ে উঠবে আমাদের সঙ্কল্প গ্রহণের এক বিশেষ মঞ্চ। আমরা উপলব্ধি করব এবং অনুভব করব আমাদের কর্তব্য পালনের কথা। জাতীয় ঐক্যকে আরও শক্তিশালী করে তোলার পেছনে আমরাও যে শক্তির উৎস হয়ে উঠতে পারি, একথাই আমরা উপলব্ধি করব এই সঙ্গমক্ষেত্রে। 

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ভাষা এবং চিন্তাভাবনার দূরত্বকে দূরে সরিয়ে রেখে স্বামী কুমারগুরুপার কাশীতে এসে সেটিকেই তাঁর কর্মভূমি রূপে গ্রহণ করেছিলেন। কাশীতে কেদারেশ্বর মন্দিরটিও গড়ে তোলেন তিনি। পরবর্তীকালে তাঁর শিষ্য ও ভক্তরা কাবেরী নদীর তীরে কাশী বিশ্বনাথ মন্দির নির্মাণ করেছিলেন। মননমনিয়াম সুন্দরনর-এর মতো ব্যক্তিত্বের কথা স্মরণ করে শ্রী মোদী বলেন, তামিলনাড়ু রাজ্যের জন্য তিনি এমন একটি সঙ্গীত রচনা করেছিলেন যার মধ্যে কাশীর সঙ্গে তাঁর গুরুদেবের ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ ও সান্নিধ্যের উল্লেখ রয়েছে। রাজা জি বিরচিত রামায়ণ ও মহাভারতের কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, উত্তর ও দক্ষিণের সঙ্গে বন্ধন গড়ে তোলার ক্ষেত্রে তাঁর রচিত ঐ গ্রন্থ দুটির এক বিশেষ ভূমিকা রয়েছে। রামানুজাচার্য, শঙ্করাচার্য, রাজা জি এবং সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণনের মতো দক্ষিণ ভারতের বিদগ্ধ ব্যক্তিত্ব সম্পর্কে আমরা যদি অবগত না হই, তাহলে ভারতীয় দর্শনের মূল বিষয়গুলি কোনভাবেই অনুধাবন করতে পারব না। 

‘পঞ্চপ্রাণ’-এর কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ভারতের মতো একটি সমৃদ্ধ ঐতিহ্যের উত্তরাধিকার সম্পর্কে আমাদের যথেষ্ট গর্ব অনুভব করা উচিৎ। বিশ্বের সুপ্রাচীন ও সফল ভাষাগুলির অন্যতম হল তামিল। কিন্তু এই ভাষাকে আমরা এখনও যথাযথ সম্মান দিতে পারিনি। তাই, ১৩০ কোটি ভারতবাসীর দায়িত্বই হল তামিল ভাষার ঐতিহ্য ও উত্তরাধিকারকে সংরক্ষণের মাধ্যমে সমৃদ্ধ করে তোলা। তামিল ভাষাকে যদি আমরা অবজ্ঞা বা অবহেলা করি তাহলে জাতির প্রতি কর্তব্য পালনের পথ থেকে আমরা বিচ্যুত হব। তামিল ভাষাকে যদি নিয়ন্ত্রণের গণ্ডিতে আবদ্ধ রাখি, তবে ঐ ভাষাটির প্রতি চরম অবিচার করা হবে। ভাষাগত ভেদাভেদ ও বিভিন্নতা আমাদের দূর করতেই হবে। তবেই প্রতিষ্ঠিত হবে দেশবাসীর মধ্যে আবেগ ও অনুভূতির এক বিশেষ ঐক্য ভাবনা। 

প্রধানমন্ত্রী বলেন, সঙ্গমের গুরুত্ব ভাষায় প্রকাশ করা অসম্ভব। সঙ্গম হল এক বিশেষ অনুভূতি ও অভিজ্ঞতার বিষয়। কাশীতে আয়োজিত এই সমাবেশে অতিথিদের যথাযথ সম্মান দিয়ে কাশীবাসীরা বরণ করে নেবেন, এটাই আমরা কামনা করি। এই ধরনের অনুষ্ঠান ও কর্মসূচি তামিলনাড়ু সহ দক্ষিণের অন্যান্য রাজ্যগুলিতেও আয়োজিত হবে এবং দেশের তরুণমতি ছাত্রছাত্রীরা সেখানে সমবেত হয়ে সেখানকার সংস্কৃতি অনুভব ও উপলব্ধি করতে সচেষ্ট হবেন বলে তিনি আশা করেন। এই সঙ্গম তথা সমাবেশ থেকে যে সুফলগুলি আমরা আহরণ করতে পারব, যথাযথ সমীক্ষার মধ্য দিয়ে তা সকলের মধ্যে ছড়িয়ে দেওয়ার আহ্বান জানান তিনি। শ্রী মোদী বলেন, এইভাবেই ছোট ছোট চিন্তা ও ঐক্য ভাবনা থেকে সারা দেশে এক বড় ও মহান ঐক্যের আদর্শ ছড়িয়ে দেওয়া সম্ভব হবে।

আজকের অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ, রাজ্যপাল শ্রীমতী আনন্দীবেন প্যাটেল, কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ডঃ এল মুরুগন ও শ্রী ধর্মেন্দ্র প্রধান এবং সাংসদ শ্রী ইল্লাইয়ারাজা।

প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীর দৃষ্টিভঙ্গি অনুসরণ করে ‘এক ভারত শ্রেষ্ঠ ভারত’ গড়ে তোলার যে চিন্তাদর্শ দেশবাসীকে উদ্বুদ্ধ করেছে, তারই এক বিশেষ দৃষ্টান্ত হল ‘কাশী তামিল সঙ্গমম’-এর মতো একটি কর্মসূচির উদ্যোগ ও আয়োজন প্রচেষ্টা। কাশী, অর্থাৎ বারাণসীতে এই কর্মসূচি চলবে আগামী এক মাস ধরে।

কাশী ও তামিলনাড়ুর মতো ভারতের দুটি সুপ্রাচীন ক্ষেত্র এবং তাদের মধ্যে শতাব্দী প্রাচীন ঐতিহ্য ও উত্তরাধিকারকে স্মরণ, লালন ও পালন করার এটি হল এক বিশেষ উপলক্ষ। দেশের বিদগ্ধ ব্যক্তিত্ব, শিক্ষার্থী, দার্শনিক, ব্যবসায়ী, শিল্পী ও কলাকুশলী সহ দুটি অঞ্চলের মানুষের মিলনক্ষেত্র হয়ে উঠবে এই বিশেষ সঙ্গম স্থানটি। তাঁদের পরস্পরের মধ্যে শিক্ষা, জ্ঞান ও সংস্কৃতি ভাবনার আদান-প্রদান ঘটবে সমাবেশের বিভিন্ন কর্মসূচিতে। এই উপলক্ষে আয়োজিত হচ্ছে সেমিনার তথা আলোচনাচক্র যেখানে তামিলনাড়ু থেকে আগত ২,৫০০-রও বেশি প্রতিনিধি অংশগ্রহণ করবেন। শুধুমাত্র জ্ঞান, শিক্ষা ও ঐতিহ্যের বিষয়গুলিই নয়, একইসঙ্গে শিল্প, বাণিজ্য, পেশাগত দক্ষতা ইত্যাদি সম্পর্কেও তামিলনাড়ু থেকে আগত অতিথিদের সঙ্গে কাশীর স্থানীয় জনসাধারণের মতবিনিময় ঘটবে। এক মাসব্যাপী এই সমাবেশে হস্তশিল্পজাত বিভিন্ন সামগ্রী, গ্রন্থ, রন্ধনশিল্প ও রন্ধনকলা, তথ্যচিত্র, শিল্পকলা, ইতিহাস – এ সম্পর্কে প্রদর্শনীরও আয়োজন করা হয়েছে। কাশী ও তামিলনাড়ুর আকর্ষণীয় পর্যটন স্থানগুলিও প্রদর্শনীতে দেখানো হবে দর্শনার্থীদের মধ্যে। 

 

সম্পূর্ণ ভাষণ পড়তে এখানে ক্লিক করুন

Explore More
৭৮ তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে নয়াদিল্লির লালকেল্লার প্রাকার থেকে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ ১৫ই আগস্ট , ২০২৪

জনপ্রিয় ভাষণ

৭৮ তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে নয়াদিল্লির লালকেল্লার প্রাকার থেকে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ ১৫ই আগস্ট , ২০২৪
5 Days, 31 World Leaders & 31 Bilaterals: Decoding PM Modi's Diplomatic Blitzkrieg

Media Coverage

5 Days, 31 World Leaders & 31 Bilaterals: Decoding PM Modi's Diplomatic Blitzkrieg
NM on the go

Nm on the go

Always be the first to hear from the PM. Get the App Now!
...
Prime Minister urges the Indian Diaspora to participate in Bharat Ko Janiye Quiz
November 23, 2024

The Prime Minister Shri Narendra Modi today urged the Indian Diaspora and friends from other countries to participate in Bharat Ko Janiye (Know India) Quiz. He remarked that the quiz deepens the connect between India and its diaspora worldwide and was also a wonderful way to rediscover our rich heritage and vibrant culture.

He posted a message on X:

“Strengthening the bond with our diaspora!

Urge Indian community abroad and friends from other countries  to take part in the #BharatKoJaniye Quiz!

bkjquiz.com

This quiz deepens the connect between India and its diaspora worldwide. It’s also a wonderful way to rediscover our rich heritage and vibrant culture.

The winners will get an opportunity to experience the wonders of #IncredibleIndia.”