QuoteInaugurates 8th edition of India Mobile Congress 2024
QuoteIn India, we have made telecom not just a medium of connectivity, but also a medium of equity and opportunity: PM
QuoteWe identified four pillars of Digital India and started working on all four pillars simultaneously and we got results: PM
QuoteWe are working towards giving the world a complete Made in India phone, from chip to finished product: PM
QuoteThe length of optical fiber that India has laid in just 10 years is eight times the distance between the Earth and the Moon: PM
QuoteIndia democratized digital technology: PM
QuoteToday India has such a digital bouquet which can take welfare schemes to new heights in the world: PM
QuoteIndia is working towards the goal of making technology sector inclusive, empowering women through technology platforms: PM
QuoteThe time has come for global institutions to accept importance of Global framework for digital technology, global guidelines for global governance: PM
QuoteWe have to ensure that our future is both technically strong and ethically sound, Our future should have innovation as well as inclusion: PM

প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী আজ নতুন দিল্লির ভারত মন্ডপমে ইন্টারন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন ইউনিয়ন – ওয়ার্ল্ড টেলিকমিউনিকেশন স্ট্যান্ডার্ডাইজেশন অ্যাসেম্বলি (ডব্লুটিএসএ) ২০২৪-এর উদ্বোধন করেন। এই অনুষ্ঠানে শ্রী মোদী ইন্ডিয়া মোবাইল কংগ্রেসের অষ্টম সংস্করণেরও সূচনা করেন। এই উপলক্ষে আয়োজিত এক প্রদর্শনীও ঘুরে দেখেন প্রধানমন্ত্রী। 


অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখতে গিয়ে কেন্দ্রীয় যোগাযোগ মন্ত্রী শ্রী জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া, যোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী শ্রী চন্দ্রশেখর পেম্মাসানি, আইটিইউ-এর সাধারণ সচিব শ্রীমতি ডোরিন বোগদান-মার্টিন, অন্যান্য মন্ত্রী ও বিদেশী রাষ্ট্রের বিশিষ্টজনেরা, শিল্প মহলের নেতৃবৃন্দ, টেলিকম বিশেষজ্ঞ, স্টার্টআপ জগতের তরুণ, ডব্লুটিএসএ এবং ইন্ডিয়া মোবাইল কংগ্রেস (আইএমসি)-এর ভদ্র মহোদয় ও ভদ্র মহোদয়াগণকে স্বাগত জানান প্রধানমন্ত্রী। শ্রী মোদী বলেন, টেলিকম এবং প্রযুক্তির সঙ্গে যুক্ত ক্ষেত্রগুলিতে ভারত এখন বিশ্বে অন্যতম চর্চিত দেশ। ভারতের সাফল্যের কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, দেশে এখন মোবাইল ব্যবহারকারীর সংখ্যা ১২০ কোটি বা ১২০০ মিলিয়নে পৌঁছে গিয়েছে, ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা ৯৫ কোটি বা ৯০০ মিলিয়নে পৌঁছেছে এবং বিশ্বের ৪০ শতাংশ ডিজিটাল লেনদেন হয় ভারতে। তিনি আরও বলেন, শেষ স্তর পর্যন্ত পরিষেবা পৌঁছে দেওয়ার ক্ষেত্রে ডিজিটাল সংযোগ কীভাবে কার্যকরী হাতিয়ার হয়ে উঠতে পারে, তা দেখিয়েছে ভারত। তিনি বলেন, আজকের এই অনুষ্ঠান আন্তর্জাতিক মান এবং পরিষেবাকে এক মঞ্চে নিয়ে এসেছে। 

 

|

প্রধানমন্ত্রী বলেন, সহমতের মাধ্যমে ডব্লুটিএসএ বিশ্বকে ক্ষমতায়ন করছে, অন্যদিকে যোগাযোগের মাধ্যমে বিশ্বকে শক্তিশালী করছে ইন্ডিয়া মোবাইল কংগ্রেস। তাই, এই অনুষ্ঠান সহমত এবং যোগাযোগের মেলবন্ধন ঘটিয়েছে বলে মন্তব্য করেন শ্রী মোদী। আজকের সংঘাতে ভরা দুনিয়ায় মেলবন্ধনের গুরুত্বের কথা তুলে ধরেন তিনি। জি-২০ শীর্ষ বৈঠকে ভারতের সভাপতিত্বের কথা উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী এবং ‘এক বিশ্ব এক পরিবার এক ভবিষ্যৎ’-এর ওপর নির্ভরতার বার্তা দেন তিনি। শ্রী মোদী বলেন, প্রাচীনকালের সিল্ক রুট বা আজকের প্রযুক্তির পথ, যাই হোক না কেন, ভারতের একমাত্র লক্ষ্য হল, বিশ্বকে যুক্ত করা এবং অগ্রগতির নতুন দ্বার উন্মোচন করা। 

শ্রী মোদী বিস্ময় প্রকাশ করে বলেন, ২১ শতকে ভারতের মোবাইল এবং টেলি যোগাযোগ যাত্রা গোটা বিশ্বের কাছে চর্চার বিষয় হয়ে উঠেছে। তাঁর মতে, টেলি যোগাযোগ আজ গ্রাম ও শহর, ধনী ও গরিবের মধ্যে দূরত্ব ঘোচানোর সেতু হয়ে উঠেছে। সামগ্রিক দৃষ্টিভঙ্গী নিয়ে ভারতকে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে হবে বলে মন্তব্য করেন প্রধানমন্ত্রী। ডিজিটাল ইন্ডিয়ার চারটি স্তম্ভের কথা উল্লেখ করেন তিনি। এগুলি হল – কম দামের প্রযুক্তি, দেশের প্রতিটি প্রান্তে ডিজিটাল যোগাযোগ পৌঁছে দেওয়া, সহজলভ্য ডেটা এবং ‘ডিজিটাল সর্বাগ্রে’র লক্ষ্য। 

 

|

যোগাযোগ এবং টেলিকম সংস্কারের ক্ষেত্রে ভারতের সাফল্যের কথা তুলে ধরার পাশাপাশি প্রত্যন্ত আদিবাসী, পার্বত্য এবং সীমান্ত এলাকায় হাজার হাজার মোবাইল টাওয়ার তৈরির কথা উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী। রেল স্টেশনের মতো সাধারণের ব্যবহৃত স্থানে দ্রুত ওয়াই-ফাই ব্যবস্থা চালু এবং আন্দামান নিকোবর ও লাক্ষাদ্বীপের মতো দ্বীপগুলিতে সমুদ্রের নীচে তার বসিয়ে যোগাযোগ গড়ে তোলা সহ পরিকাঠামো ক্ষেত্রে ভারতের উল্লেখযোগ্য অগ্রগতির কথা তুলে ধরেন শ্রী মোদী। তিনি আরও বলেন, “ভারত দ্রুততার সঙ্গে ৫-জি প্রযুক্তি আয়ত্ত করেছে এবং দু বছর আগে এই প্রযুক্তি চালু করা হয়েছে। আজ প্রায় প্রতিটি জেলাকে তা সংযুক্ত করেছে এবং ৫-জির দুনিয়ায় ভারত বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম দেশ হয়ে উঠেছে।” 


শ্রী মোদী বলেন, “ভারতের লক্ষ্য হল, ডেটা খরচ কমানো। ভারতে এখন ইন্টারনেট ডেটার খরচ বিশ্বের অনেক দেশের তুলনায় প্রতি জিবি-তে ১২ শতাংশ কম এবং বিশ্বের অনেক দেশে ডেটার খরচ ভারতের তুলনায় প্রতি জিবি-তে ১০ থেকে ১২ গুণ বেশি।”  জ্যাম ত্রয়ী অর্থাৎ জনধন, আধার এবং মোবাইলের রূপান্তরমূলক ক্ষমতার কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এটি অসংখ্য উদ্ভাবনের ভিত্তি স্থাপন করেছে। আন্তর্জাতিকভাবে ভারতের ডিজিটাল পরিকাঠামো ভাগ করে নেওয়ার ক্ষেত্রে তাঁর ইচ্ছার কথাও উল্লেখ করেন শ্রী মোদী। 

 

|

মহিলা পরিচালিত বিকাশের লক্ষ্যে অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে তাঁর সরকারের কাজ করার প্রসঙ্গ টেনে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ভারতের জি-২০ সভাপতিত্বকালে এই ব্যাপারে অঙ্গীকার করা হয়েছে। ভারতের মহাকাশ মিশনে মহিলা বিজ্ঞানীদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা, স্টার্টআপগুলিতে সহ-প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে মহিলাদের সংখ্যা বৃদ্ধির কথা উল্লেখ করেন শ্রী মোদী। তিনি বলেন, “নমো ড্রোন দিদি কর্মসূচি কৃষিক্ষেত্রে ড্রোন বিপ্লব এনেছে। প্রতিটি বাড়িতে ডিজিটাল সচেতনতা গড়ে তোলার লক্ষ্যে ব্যাঙ্ক সখী কর্মসূচি চালু করা হয়েছে।” ভারতের প্রাথমিক স্বাস্থ্য মাতৃত্বকালীন ও শিশুদের পরিচর্যার ক্ষেত্রে আশা ও অঙ্গনওয়াড়ি কর্মীদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকার কথাও উল্লেখ করেন শ্রী মোদী। মহিলা শিল্পোদ্যোগীদের জন্য অনলাইন বিপণন প্ল্যাটফর্ম মহিলা ই-হাট চালু করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, আজকের ভারতে প্রতিটি গ্রামে মহিলারা এ ধরনের প্রযুক্তি নিয়ে কাজ করছেন, যা অকল্পনীয়। 

 

|

ডিজিটাল প্রযুক্তির ক্ষেত্রে একটি আন্তর্জাতিক কাঠামো গড়ে তোলার প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, জি-২০ সভাপতিত্বকালে ভারত এই বিষয়টি উত্থাপন করেছিল এবং আন্তর্জাতিক প্রশাসনিক ব্যবস্থার ক্ষেত্রে এর গুরুত্বকে স্বীকৃতি দেওয়ার আর্জি জানিয়েছিল। ডিজিটাল প্রতারণা সহ অন্যান্য বিপদের মোকাবিলায় সীমারেখাহীন ডিজিটাল প্রযুক্তিকে হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করার ওপর গুরুত্ব দেন তিনি। সুরক্ষিত ডিজিটাল পরিমণ্ডল এবং টেলি যোগাযোগের নিরাপদ ব্যবস্থা গড়ে তোলার লক্ষ্যে অতি সক্রিয় ভূমিকা পালন করার জন্য ডব্লুটিএসএ-এর কাছে আবেদন জানান প্রধানমন্ত্রী মোদী। 

 

|

বর্তমানে প্রযুক্তিগত বিপ্লবের যুগে মানব-কেন্দ্রিক মাত্রা যুক্ত করার প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্ব দেন প্রধানমন্ত্রী। সেইসঙ্গে তিনি বলেন, আজ যে মান নির্ধারণ করা হবে, তা আগামীদিনের দিক নির্দেশ করবে। পাশাপাশি সুরক্ষা, মর্যাদা এবং ন্যায়নীতির ওপর জোর দেন শ্রী মোদী। তিনি বলেন, “আমাদের লক্ষ্য হওয়া উচিত, কোনও দেশ, কোনও অঞ্চল এবং কোনও সম্প্রদায় যেন এই ডিজিটাল পরিবর্তনের সুযোগ থেকে পিছিয়ে না থাকে।” 

 

|

অনুষ্ঠানে কেন্দ্রীয় যোগাযোগ মন্ত্রী জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া, যোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী শ্রী চন্দ্রশেখর পেম্মাসানি সহ শিল্পমহলের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।   

 

|

অনুষ্ঠানে কেন্দ্রীয় যোগাযোগ মন্ত্রী জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া, যোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী শ্রী চন্দ্রশেখর পেম্মাসানি সহ শিল্পমহলের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।   

 

Click here to read full text speech

Explore More
৭৮ তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে নয়াদিল্লির লালকেল্লার প্রাকার থেকে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ ১৫ই আগস্ট , ২০২৪

জনপ্রিয় ভাষণ

৭৮ তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে নয়াদিল্লির লালকেল্লার প্রাকার থেকে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ ১৫ই আগস্ট , ২০২৪
Namo Drone Didi, Kisan Drones & More: How India Is Changing The Agri-Tech Game

Media Coverage

Namo Drone Didi, Kisan Drones & More: How India Is Changing The Agri-Tech Game
NM on the go

Nm on the go

Always be the first to hear from the PM. Get the App Now!
...
In future leadership, SOUL's objective should be to instill both the Steel and Spirit in every sector to build Viksit Bharat: PM
February 21, 2025
QuoteThe School of Ultimate Leadership (SOUL) will shape leaders who excel nationally and globally: PM
QuoteToday, India is emerging as a global powerhouse: PM
QuoteLeaders must set trends: PM
QuoteIn future leadership, SOUL's objective should be to instill both the Steel and Spirit in every sector to build Viksit Bharat: PM
QuoteIndia needs leaders who can develop new institutions of global excellence: PM
QuoteThe bond forged by a shared purpose is stronger than blood: PM

His Excellency,

भूटान के प्रधानमंत्री, मेरे Brother दाशो शेरिंग तोबगे जी, सोल बोर्ड के चेयरमैन सुधीर मेहता, वाइस चेयरमैन हंसमुख अढ़िया, उद्योग जगत के दिग्गज, जो अपने जीवन में, अपने-अपने क्षेत्र में लीडरशिप देने में सफल रहे हैं, ऐसे अनेक महानुभावों को मैं यहां देख रहा हूं, और भविष्य जिनका इंतजार कर रहा है, ऐसे मेरे युवा साथियों को भी यहां देख रहा हूं।

साथियों,

कुछ आयोजन ऐसे होते हैं, जो हृदय के बहुत करीब होते हैं, और आज का ये कार्यक्रम भी ऐसा ही है। नेशन बिल्डिंग के लिए, बेहतर सिटिजन्स का डेवलपमेंट ज़रूरी है। व्यक्ति निर्माण से राष्ट्र निर्माण, जन से जगत, जन से जग, ये किसी भी ऊंचाई को प्राप्त करना है, विशालता को पाना है, तो आरंभ जन से ही शुरू होता है। हर क्षेत्र में बेहतरीन लीडर्स का डेवलपमेंट बहुत जरूरी है, और समय की मांग है। और इसलिए The School of Ultimate Leadership की स्थापना, विकसित भारत की विकास यात्रा में एक बहुत महत्वपूर्ण और बहुत बड़ा कदम है। इस संस्थान के नाम में ही ‘सोल’ है, ऐसा नहीं है, ये भारत की सोशल लाइफ की soul बनने वाला है, और हम लोग जिससे भली-भांति परिचित हैं, बार-बार सुनने को मिलता है- आत्मा, अगर इस सोल को उस भाव से देखें, तो ये आत्मा की अनुभूति कराता है। मैं इस मिशन से जुड़े सभी साथियों का, इस संस्थान से जुड़े सभी महानुभावों का हृदय से बहुत-बहुत अभिनंदन करता हूं। बहुत जल्द ही गिफ्ट सिटी के पास The School of Ultimate Leadership का एक विशाल कैंपस भी बनकर तैयार होने वाला है। और अभी जब मैं आपके बीच आ रहा था, तो चेयरमैन श्री ने मुझे उसका पूरा मॉडल दिखाया, प्लान दिखाया, वाकई मुझे लगता है कि आर्किटेक्चर की दृष्टि से भी ये लीडरशिप लेगा।

|

साथियों,

आज जब The School of Ultimate Leadership- सोल, अपने सफर का पहला बड़ा कदम उठा रहा है, तब आपको ये याद रखना है कि आपकी दिशा क्या है, आपका लक्ष्य क्या है? स्वामी विवेकानंद ने कहा था- “Give me a hundred energetic young men and women and I shall transform India.” स्वामी विवेकानंद जी, भारत को गुलामी से बाहर निकालकर भारत को ट्रांसफॉर्म करना चाहते थे। और उनका विश्वास था कि अगर 100 लीडर्स उनके पास हों, तो वो भारत को आज़ाद ही नहीं बल्कि दुनिया का नंबर वन देश बना सकते हैं। इसी इच्छा-शक्ति के साथ, इसी मंत्र को लेकर हम सबको और विशेषकर आपको आगे बढ़ना है। आज हर भारतीय 21वीं सदी के विकसित भारत के लिए दिन-रात काम कर रहा है। ऐसे में 140 करोड़ के देश में भी हर सेक्टर में, हर वर्टिकल में, जीवन के हर पहलू में, हमें उत्तम से उत्तम लीडरशिप की जरूरत है। सिर्फ पॉलीटिकल लीडरशिप नहीं, जीवन के हर क्षेत्र में School of Ultimate Leadership के पास भी 21st सेंचुरी की लीडरशिप तैयार करने का बहुत बड़ा स्कोप है। मुझे विश्वास है, School of Ultimate Leadership से ऐसे लीडर निकलेंगे, जो देश ही नहीं बल्कि दुनिया की संस्थाओं में, हर क्षेत्र में अपना परचम लहराएंगे। और हो सकता है, यहां से ट्रेनिंग लेकर निकला कोई युवा, शायद पॉलिटिक्स में नया मुकाम हासिल करे।

साथियों,

कोई भी देश जब तरक्की करता है, तो नेचुरल रिसोर्सेज की अपनी भूमिका होती ही है, लेकिन उससे भी ज्यादा ह्यूमेन रिसोर्स की बहुत बड़ी भूमिका है। मुझे याद है, जब महाराष्ट्र और गुजरात के अलग होने का आंदोलन चल रहा था, तब तो हम बहुत बच्चे थे, लेकिन उस समय एक चर्चा ये भी होती थी, कि गुजरात अलग होकर के क्या करेगा? उसके पास कोई प्राकृतिक संसाधन नहीं है, कोई खदान नहीं है, ना कोयला है, कुछ नहीं है, ये करेगा क्या? पानी भी नहीं है, रेगिस्तान है और उधर पाकिस्तान है, ये करेगा क्या? और ज्यादा से ज्यादा इन गुजरात वालों के पास नमक है, और है क्या? लेकिन लीडरशिप की ताकत देखिए, आज वही गुजरात सब कुछ है। वहां के जन सामान्य में ये जो सामर्थ्य था, रोते नहीं बैठें, कि ये नहीं है, वो नहीं है, ढ़िकना नहीं, फलाना नहीं, अरे जो है सो वो। गुजरात में डायमंड की एक भी खदान नहीं है, लेकिन दुनिया में 10 में से 9 डायमंड वो है, जो किसी न किसी गुजराती का हाथ लगा हुआ होता है। मेरे कहने का तात्पर्य ये है कि सिर्फ संसाधन ही नहीं, सबसे बड़ा सामर्थ्य होता है- ह्यूमन रिसोर्स में, मानवीय सामर्थ्य में, जनशक्ति में और जिसको आपकी भाषा में लीडरशिप कहा जाता है।

21st सेंचुरी में तो ऐसे रिसोर्स की ज़रूरत है, जो इनोवेशन को लीड कर सकें, जो स्किल को चैनेलाइज कर सकें। आज हम देखते हैं कि हर क्षेत्र में स्किल का कितना बड़ा महत्व है। इसलिए जो लीडरशिप डेवलपमेंट का क्षेत्र है, उसे भी नई स्किल्स चाहिए। हमें बहुत साइंटिफिक तरीके से लीडरशिप डेवलपमेंट के इस काम को तेज गति से आगे बढ़ाना है। इस दिशा में सोल की, आपके संस्थान की बहुत बड़ी भूमिका है। मुझे ये जानकर अच्छा लगा कि आपने इसके लिए काम भी शुरु कर दिया है। विधिवत भले आज आपका ये पहला कार्यक्रम दिखता हो, मुझे बताया गया कि नेशनल एजुकेशन पॉलिसी के effective implementation के लिए, State Education Secretaries, State Project Directors और अन्य अधिकारियों के लिए वर्क-शॉप्स हुई हैं। गुजरात के चीफ मिनिस्टर ऑफिस के स्टाफ में लीडरशिप डेवलपमेंट के लिए चिंतन शिविर लगाया गया है। और मैं कह सकता हूं, ये तो अभी शुरुआत है। अभी तो सोल को दुनिया का सबसे बेहतरीन लीडरशिप डेवलपमेंट संस्थान बनते देखना है। और इसके लिए परिश्रम करके दिखाना भी है।

साथियों,

आज भारत एक ग्लोबल पावर हाउस के रूप में Emerge हो रहा है। ये Momentum, ये Speed और तेज हो, हर क्षेत्र में हो, इसके लिए हमें वर्ल्ड क्लास लीडर्स की, इंटरनेशनल लीडरशिप की जरूरत है। SOUL जैसे Leadership Institutions, इसमें Game Changer साबित हो सकते हैं। ऐसे International Institutions हमारी Choice ही नहीं, हमारी Necessity हैं। आज भारत को हर सेक्टर में Energetic Leaders की भी जरूरत है, जो Global Complexities का, Global Needs का Solution ढूंढ पाएं। जो Problems को Solve करते समय, देश के Interest को Global Stage पर सबसे आगे रखें। जिनकी अप्रोच ग्लोबल हो, लेकिन सोच का एक महत्वपूर्ण हिस्सा Local भी हो। हमें ऐसे Individuals तैयार करने होंगे, जो Indian Mind के साथ, International Mind-set को समझते हुए आगे बढ़ें। जो Strategic Decision Making, Crisis Management और Futuristic Thinking के लिए हर पल तैयार हों। अगर हमें International Markets में, Global Institutions में Compete करना है, तो हमें ऐसे Leaders चाहिए जो International Business Dynamics की समझ रखते हों। SOUL का काम यही है, आपकी स्केल बड़ी है, स्कोप बड़ा है, और आपसे उम्मीद भी उतनी ही ज्यादा हैं।

|

साथियों,

आप सभी को एक बात हमेशा- हमेशा उपयोगी होगी, आने वाले समय में Leadership सिर्फ Power तक सीमित नहीं होगी। Leadership के Roles में वही होगा, जिसमें Innovation और Impact की Capabilities हों। देश के Individuals को इस Need के हिसाब से Emerge होना पड़ेगा। SOUL इन Individuals में Critical Thinking, Risk Taking और Solution Driven Mindset develop करने वाला Institution होगा। आने वाले समय में, इस संस्थान से ऐसे लीडर्स निकलेंगे, जो Disruptive Changes के बीच काम करने को तैयार होंगे।

साथियों,

हमें ऐसे लीडर्स बनाने होंगे, जो ट्रेंड बनाने में नहीं, ट्रेंड सेट करने के लिए काम करने वाले हों। आने वाले समय में जब हम Diplomacy से Tech Innovation तक, एक नई लीडरशिप को आगे बढ़ाएंगे। तो इन सारे Sectors में भारत का Influence और impact, दोनों कई गुणा बढ़ेंगे। यानि एक तरह से भारत का पूरा विजन, पूरा फ्यूचर एक Strong Leadership Generation पर निर्भर होगा। इसलिए हमें Global Thinking और Local Upbringing के साथ आगे बढ़ना है। हमारी Governance को, हमारी Policy Making को हमने World Class बनाना होगा। ये तभी हो पाएगा, जब हमारे Policy Makers, Bureaucrats, Entrepreneurs, अपनी पॉलिसीज़ को Global Best Practices के साथ जोड़कर Frame कर पाएंगे। और इसमें सोल जैसे संस्थान की बहुत बड़ी भूमिका होगी।

साथियों,

मैंने पहले भी कहा कि अगर हमें विकसित भारत बनाना है, तो हमें हर क्षेत्र में तेज गति से आगे बढ़ना होगा। हमारे यहां शास्त्रों में कहा गया है-

यत् यत् आचरति श्रेष्ठः, तत् तत् एव इतरः जनः।।

यानि श्रेष्ठ मनुष्य जैसा आचरण करता है, सामान्य लोग उसे ही फॉलो करते हैं। इसलिए, ऐसी लीडरशिप ज़रूरी है, जो हर aspect में वैसी हो, जो भारत के नेशनल विजन को रिफ्लेक्ट करे, उसके हिसाब से conduct करे। फ्यूचर लीडरशिप में, विकसित भारत के निर्माण के लिए ज़रूरी स्टील और ज़रूरी स्पिरिट, दोनों पैदा करना है, SOUL का उद्देश्य वही होना चाहिए। उसके बाद जरूरी change और रिफॉर्म अपने आप आते रहेंगे।

|

साथियों,

ये स्टील और स्पिरिट, हमें पब्लिक पॉलिसी और सोशल सेक्टर्स में भी पैदा करनी है। हमें Deep-Tech, Space, Biotech, Renewable Energy जैसे अनेक Emerging Sectors के लिए लीडरशिप तैयार करनी है। Sports, Agriculture, Manufacturing और Social Service जैसे Conventional Sectors के लिए भी नेतृत्व बनाना है। हमें हर सेक्टर्स में excellence को aspire ही नहीं, अचीव भी करना है। इसलिए, भारत को ऐसे लीडर्स की जरूरत होगी, जो Global Excellence के नए Institutions को डेवलप करें। हमारा इतिहास तो ऐसे Institutions की Glorious Stories से भरा पड़ा है। हमें उस Spirit को revive करना है और ये मुश्किल भी नहीं है। दुनिया में ऐसे अनेक देशों के उदाहरण हैं, जिन्होंने ये करके दिखाया है। मैं समझता हूं, यहां इस हॉल में बैठे साथी और बाहर जो हमें सुन रहे हैं, देख रहे हैं, ऐसे लाखों-लाख साथी हैं, सब के सब सामर्थ्यवान हैं। ये इंस्टीट्यूट, आपके सपनों, आपके विजन की भी प्रयोगशाला होनी चाहिए। ताकि आज से 25-50 साल बाद की पीढ़ी आपको गर्व के साथ याद करें। आप आज जो ये नींव रख रहे हैं, उसका गौरवगान कर सके।

साथियों,

एक institute के रूप में आपके सामने करोड़ों भारतीयों का संकल्प और सपना, दोनों एकदम स्पष्ट होना चाहिए। आपके सामने वो सेक्टर्स और फैक्टर्स भी स्पष्ट होने चाहिए, जो हमारे लिए चैलेंज भी हैं और opportunity भी हैं। जब हम एक लक्ष्य के साथ आगे बढ़ते हैं, मिलकर प्रयास करते हैं, तो नतीजे भी अद्भुत मिलते हैं। The bond forged by a shared purpose is stronger than blood. ये माइंड्स को unite करता है, ये passion को fuel करता है और ये समय की कसौटी पर खरा उतरता है। जब Common goal बड़ा होता है, जब आपका purpose बड़ा होता है, ऐसे में leadership भी विकसित होती है, Team spirit भी विकसित होती है, लोग खुद को अपने Goals के लिए dedicate कर देते हैं। जब Common goal होता है, एक shared purpose होता है, तो हर individual की best capacity भी बाहर आती है। और इतना ही नहीं, वो बड़े संकल्प के अनुसार अपनी capabilities बढ़ाता भी है। और इस process में एक लीडर डेवलप होता है। उसमें जो क्षमता नहीं है, उसे वो acquire करने की कोशिश करता है, ताकि औऱ ऊपर पहुंच सकें।

साथियों,

जब shared purpose होता है तो team spirit की अभूतपूर्व भावना हमें गाइड करती है। जब सारे लोग एक shared purpose के co-traveller के तौर पर एक साथ चलते हैं, तो एक bonding विकसित होती है। ये team building का प्रोसेस भी leadership को जन्म देता है। हमारी आज़ादी की लड़ाई से बेहतर Shared purpose का क्या उदाहरण हो सकता है? हमारे freedom struggle से सिर्फ पॉलिटिक्स ही नहीं, दूसरे सेक्टर्स में भी लीडर्स बने। आज हमें आज़ादी के आंदोलन के उसी भाव को वापस जीना है। उसी से प्रेरणा लेते हुए, आगे बढ़ना है।

साथियों,

संस्कृत में एक बहुत ही सुंदर सुभाषित है:

अमन्त्रं अक्षरं नास्ति, नास्ति मूलं अनौषधम्। अयोग्यः पुरुषो नास्ति, योजकाः तत्र दुर्लभः।।

यानि ऐसा कोई शब्द नहीं, जिसमें मंत्र ना बन सके। ऐसी कोई जड़ी-बूटी नहीं, जिससे औषधि ना बन सके। कोई भी ऐसा व्यक्ति नहीं, जो अयोग्य हो। लेकिन सभी को जरूरत सिर्फ ऐसे योजनाकार की है, जो उनका सही जगह इस्तेमाल करे, उन्हें सही दिशा दे। SOUL का रोल भी उस योजनाकार का ही है। आपको भी शब्दों को मंत्र में बदलना है, जड़ी-बूटी को औषधि में बदलना है। यहां भी कई लीडर्स बैठे हैं। आपने लीडरशिप के ये गुर सीखे हैं, तराशे हैं। मैंने कहीं पढ़ा था- If you develop yourself, you can experience personal success. If you develop a team, your organization can experience growth. If you develop leaders, your organization can achieve explosive growth. इन तीन वाक्यों से हमें हमेशा याद रहेगा कि हमें करना क्या है, हमें contribute करना है।

|

साथियों,

आज देश में एक नई सामाजिक व्यवस्था बन रही है, जिसको वो युवा पीढी गढ़ रही है, जो 21वीं सदी में पैदा हुई है, जो बीते दशक में पैदा हुई है। ये सही मायने में विकसित भारत की पहली पीढ़ी होने जा रही है, अमृत पीढ़ी होने जा रही है। मुझे विश्वास है कि ये नया संस्थान, ऐसी इस अमृत पीढ़ी की लीडरशिप तैयार करने में एक बहुत ही महत्वपूर्ण भूमिका निभाएगा। एक बार फिर से आप सभी को मैं बहुत-बहुत शुभकामनाएं देता हूं।

भूटान के राजा का आज जन्मदिन होना, और हमारे यहां यह अवसर होना, ये अपने आप में बहुत ही सुखद संयोग है। और भूटान के प्रधानमंत्री जी का इतने महत्वपूर्ण दिवस में यहां आना और भूटान के राजा का उनको यहां भेजने में बहुत बड़ा रोल है, तो मैं उनका भी हृदय से बहुत-बहुत आभार व्यक्त करता हूं।

|

साथियों,

ये दो दिन, अगर मेरे पास समय होता तो मैं ये दो दिन यहीं रह जाता, क्योंकि मैं कुछ समय पहले विकसित भारत का एक कार्यक्रम था आप में से कई नौजवान थे उसमें, तो लगभग पूरा दिन यहां रहा था, सबसे मिला, गप्पे मार रहा था, मुझे बहुत कुछ सीखने को मिला, बहुत कुछ जानने को मिला, और आज तो मेरा सौभाग्य है, मैं देख रहा हूं कि फर्स्ट रो में सारे लीडर्स वो बैठे हैं जो अपने जीवन में सफलता की नई-नई ऊंचाइयां प्राप्त कर चुके हैं। ये आपके लिए बड़ा अवसर है, इन सबके साथ मिलना, बैठना, बातें करना। मुझे ये सौभाग्य नहीं मिलता है, क्योंकि मुझे जब ये मिलते हैं तब वो कुछ ना कुछ काम लेकर आते हैं। लेकिन आपको उनके अनुभवों से बहुत कुछ सीखने को मिलेगा, जानने को मिलेगा। ये स्वयं में, अपने-अपने क्षेत्र में, बड़े अचीवर्स हैं। और उन्होंने इतना समय आप लोगों के लिए दिया है, इसी में मन लगता है कि इस सोल नाम की इंस्टीट्यूशन का मैं एक बहुत उज्ज्वल भविष्य देख रहा हूं, जब ऐसे सफल लोग बीज बोते हैं तो वो वट वृक्ष भी सफलता की नई ऊंचाइयों को प्राप्त करने वाले लीडर्स को पैदा करके रहेगा, ये पूरे विश्वास के साथ मैं फिर एक बार इस समय देने वाले, सामर्थ्य बढ़ाने वाले, शक्ति देने वाले हर किसी का आभार व्यक्त करते हुए, मेरे नौजवानों के लिए मेरे बहुत सपने हैं, मेरी बहुत उम्मीदें हैं और मैं हर पल, मैं मेरे देश के नौजवानों के लिए कुछ ना कुछ करता रहूं, ये भाव मेरे भीतर हमेशा पड़ा रहता है, मौका ढूंढता रहता हूँ और आज फिर एक बार वो अवसर मिला है, मेरी तरफ से नौजवानों को बहुत-बहुत शुभकामनाएं।

बहुत-बहुत धन्यवाद।