Inaugurates 8th edition of India Mobile Congress 2024
In India, we have made telecom not just a medium of connectivity, but also a medium of equity and opportunity: PM
We identified four pillars of Digital India and started working on all four pillars simultaneously and we got results: PM
We are working towards giving the world a complete Made in India phone, from chip to finished product: PM
The length of optical fiber that India has laid in just 10 years is eight times the distance between the Earth and the Moon: PM
India democratized digital technology: PM
Today India has such a digital bouquet which can take welfare schemes to new heights in the world: PM
India is working towards the goal of making technology sector inclusive, empowering women through technology platforms: PM
The time has come for global institutions to accept importance of Global framework for digital technology, global guidelines for global governance: PM
We have to ensure that our future is both technically strong and ethically sound, Our future should have innovation as well as inclusion: PM

প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী আজ নতুন দিল্লির ভারত মন্ডপমে ইন্টারন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন ইউনিয়ন – ওয়ার্ল্ড টেলিকমিউনিকেশন স্ট্যান্ডার্ডাইজেশন অ্যাসেম্বলি (ডব্লুটিএসএ) ২০২৪-এর উদ্বোধন করেন। এই অনুষ্ঠানে শ্রী মোদী ইন্ডিয়া মোবাইল কংগ্রেসের অষ্টম সংস্করণেরও সূচনা করেন। এই উপলক্ষে আয়োজিত এক প্রদর্শনীও ঘুরে দেখেন প্রধানমন্ত্রী। 


অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখতে গিয়ে কেন্দ্রীয় যোগাযোগ মন্ত্রী শ্রী জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া, যোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী শ্রী চন্দ্রশেখর পেম্মাসানি, আইটিইউ-এর সাধারণ সচিব শ্রীমতি ডোরিন বোগদান-মার্টিন, অন্যান্য মন্ত্রী ও বিদেশী রাষ্ট্রের বিশিষ্টজনেরা, শিল্প মহলের নেতৃবৃন্দ, টেলিকম বিশেষজ্ঞ, স্টার্টআপ জগতের তরুণ, ডব্লুটিএসএ এবং ইন্ডিয়া মোবাইল কংগ্রেস (আইএমসি)-এর ভদ্র মহোদয় ও ভদ্র মহোদয়াগণকে স্বাগত জানান প্রধানমন্ত্রী। শ্রী মোদী বলেন, টেলিকম এবং প্রযুক্তির সঙ্গে যুক্ত ক্ষেত্রগুলিতে ভারত এখন বিশ্বে অন্যতম চর্চিত দেশ। ভারতের সাফল্যের কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, দেশে এখন মোবাইল ব্যবহারকারীর সংখ্যা ১২০ কোটি বা ১২০০ মিলিয়নে পৌঁছে গিয়েছে, ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা ৯৫ কোটি বা ৯০০ মিলিয়নে পৌঁছেছে এবং বিশ্বের ৪০ শতাংশ ডিজিটাল লেনদেন হয় ভারতে। তিনি আরও বলেন, শেষ স্তর পর্যন্ত পরিষেবা পৌঁছে দেওয়ার ক্ষেত্রে ডিজিটাল সংযোগ কীভাবে কার্যকরী হাতিয়ার হয়ে উঠতে পারে, তা দেখিয়েছে ভারত। তিনি বলেন, আজকের এই অনুষ্ঠান আন্তর্জাতিক মান এবং পরিষেবাকে এক মঞ্চে নিয়ে এসেছে। 

 

প্রধানমন্ত্রী বলেন, সহমতের মাধ্যমে ডব্লুটিএসএ বিশ্বকে ক্ষমতায়ন করছে, অন্যদিকে যোগাযোগের মাধ্যমে বিশ্বকে শক্তিশালী করছে ইন্ডিয়া মোবাইল কংগ্রেস। তাই, এই অনুষ্ঠান সহমত এবং যোগাযোগের মেলবন্ধন ঘটিয়েছে বলে মন্তব্য করেন শ্রী মোদী। আজকের সংঘাতে ভরা দুনিয়ায় মেলবন্ধনের গুরুত্বের কথা তুলে ধরেন তিনি। জি-২০ শীর্ষ বৈঠকে ভারতের সভাপতিত্বের কথা উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী এবং ‘এক বিশ্ব এক পরিবার এক ভবিষ্যৎ’-এর ওপর নির্ভরতার বার্তা দেন তিনি। শ্রী মোদী বলেন, প্রাচীনকালের সিল্ক রুট বা আজকের প্রযুক্তির পথ, যাই হোক না কেন, ভারতের একমাত্র লক্ষ্য হল, বিশ্বকে যুক্ত করা এবং অগ্রগতির নতুন দ্বার উন্মোচন করা। 

শ্রী মোদী বিস্ময় প্রকাশ করে বলেন, ২১ শতকে ভারতের মোবাইল এবং টেলি যোগাযোগ যাত্রা গোটা বিশ্বের কাছে চর্চার বিষয় হয়ে উঠেছে। তাঁর মতে, টেলি যোগাযোগ আজ গ্রাম ও শহর, ধনী ও গরিবের মধ্যে দূরত্ব ঘোচানোর সেতু হয়ে উঠেছে। সামগ্রিক দৃষ্টিভঙ্গী নিয়ে ভারতকে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে হবে বলে মন্তব্য করেন প্রধানমন্ত্রী। ডিজিটাল ইন্ডিয়ার চারটি স্তম্ভের কথা উল্লেখ করেন তিনি। এগুলি হল – কম দামের প্রযুক্তি, দেশের প্রতিটি প্রান্তে ডিজিটাল যোগাযোগ পৌঁছে দেওয়া, সহজলভ্য ডেটা এবং ‘ডিজিটাল সর্বাগ্রে’র লক্ষ্য। 

 

যোগাযোগ এবং টেলিকম সংস্কারের ক্ষেত্রে ভারতের সাফল্যের কথা তুলে ধরার পাশাপাশি প্রত্যন্ত আদিবাসী, পার্বত্য এবং সীমান্ত এলাকায় হাজার হাজার মোবাইল টাওয়ার তৈরির কথা উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী। রেল স্টেশনের মতো সাধারণের ব্যবহৃত স্থানে দ্রুত ওয়াই-ফাই ব্যবস্থা চালু এবং আন্দামান নিকোবর ও লাক্ষাদ্বীপের মতো দ্বীপগুলিতে সমুদ্রের নীচে তার বসিয়ে যোগাযোগ গড়ে তোলা সহ পরিকাঠামো ক্ষেত্রে ভারতের উল্লেখযোগ্য অগ্রগতির কথা তুলে ধরেন শ্রী মোদী। তিনি আরও বলেন, “ভারত দ্রুততার সঙ্গে ৫-জি প্রযুক্তি আয়ত্ত করেছে এবং দু বছর আগে এই প্রযুক্তি চালু করা হয়েছে। আজ প্রায় প্রতিটি জেলাকে তা সংযুক্ত করেছে এবং ৫-জির দুনিয়ায় ভারত বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম দেশ হয়ে উঠেছে।” 


শ্রী মোদী বলেন, “ভারতের লক্ষ্য হল, ডেটা খরচ কমানো। ভারতে এখন ইন্টারনেট ডেটার খরচ বিশ্বের অনেক দেশের তুলনায় প্রতি জিবি-তে ১২ শতাংশ কম এবং বিশ্বের অনেক দেশে ডেটার খরচ ভারতের তুলনায় প্রতি জিবি-তে ১০ থেকে ১২ গুণ বেশি।”  জ্যাম ত্রয়ী অর্থাৎ জনধন, আধার এবং মোবাইলের রূপান্তরমূলক ক্ষমতার কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এটি অসংখ্য উদ্ভাবনের ভিত্তি স্থাপন করেছে। আন্তর্জাতিকভাবে ভারতের ডিজিটাল পরিকাঠামো ভাগ করে নেওয়ার ক্ষেত্রে তাঁর ইচ্ছার কথাও উল্লেখ করেন শ্রী মোদী। 

 

মহিলা পরিচালিত বিকাশের লক্ষ্যে অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে তাঁর সরকারের কাজ করার প্রসঙ্গ টেনে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ভারতের জি-২০ সভাপতিত্বকালে এই ব্যাপারে অঙ্গীকার করা হয়েছে। ভারতের মহাকাশ মিশনে মহিলা বিজ্ঞানীদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা, স্টার্টআপগুলিতে সহ-প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে মহিলাদের সংখ্যা বৃদ্ধির কথা উল্লেখ করেন শ্রী মোদী। তিনি বলেন, “নমো ড্রোন দিদি কর্মসূচি কৃষিক্ষেত্রে ড্রোন বিপ্লব এনেছে। প্রতিটি বাড়িতে ডিজিটাল সচেতনতা গড়ে তোলার লক্ষ্যে ব্যাঙ্ক সখী কর্মসূচি চালু করা হয়েছে।” ভারতের প্রাথমিক স্বাস্থ্য মাতৃত্বকালীন ও শিশুদের পরিচর্যার ক্ষেত্রে আশা ও অঙ্গনওয়াড়ি কর্মীদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকার কথাও উল্লেখ করেন শ্রী মোদী। মহিলা শিল্পোদ্যোগীদের জন্য অনলাইন বিপণন প্ল্যাটফর্ম মহিলা ই-হাট চালু করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, আজকের ভারতে প্রতিটি গ্রামে মহিলারা এ ধরনের প্রযুক্তি নিয়ে কাজ করছেন, যা অকল্পনীয়। 

 

ডিজিটাল প্রযুক্তির ক্ষেত্রে একটি আন্তর্জাতিক কাঠামো গড়ে তোলার প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, জি-২০ সভাপতিত্বকালে ভারত এই বিষয়টি উত্থাপন করেছিল এবং আন্তর্জাতিক প্রশাসনিক ব্যবস্থার ক্ষেত্রে এর গুরুত্বকে স্বীকৃতি দেওয়ার আর্জি জানিয়েছিল। ডিজিটাল প্রতারণা সহ অন্যান্য বিপদের মোকাবিলায় সীমারেখাহীন ডিজিটাল প্রযুক্তিকে হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করার ওপর গুরুত্ব দেন তিনি। সুরক্ষিত ডিজিটাল পরিমণ্ডল এবং টেলি যোগাযোগের নিরাপদ ব্যবস্থা গড়ে তোলার লক্ষ্যে অতি সক্রিয় ভূমিকা পালন করার জন্য ডব্লুটিএসএ-এর কাছে আবেদন জানান প্রধানমন্ত্রী মোদী। 

 

বর্তমানে প্রযুক্তিগত বিপ্লবের যুগে মানব-কেন্দ্রিক মাত্রা যুক্ত করার প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্ব দেন প্রধানমন্ত্রী। সেইসঙ্গে তিনি বলেন, আজ যে মান নির্ধারণ করা হবে, তা আগামীদিনের দিক নির্দেশ করবে। পাশাপাশি সুরক্ষা, মর্যাদা এবং ন্যায়নীতির ওপর জোর দেন শ্রী মোদী। তিনি বলেন, “আমাদের লক্ষ্য হওয়া উচিত, কোনও দেশ, কোনও অঞ্চল এবং কোনও সম্প্রদায় যেন এই ডিজিটাল পরিবর্তনের সুযোগ থেকে পিছিয়ে না থাকে।” 

 

অনুষ্ঠানে কেন্দ্রীয় যোগাযোগ মন্ত্রী জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া, যোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী শ্রী চন্দ্রশেখর পেম্মাসানি সহ শিল্পমহলের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।   

 

অনুষ্ঠানে কেন্দ্রীয় যোগাযোগ মন্ত্রী জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া, যোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী শ্রী চন্দ্রশেখর পেম্মাসানি সহ শিল্পমহলের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।   

 

Click here to read full text speech

Explore More
৭৮ তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে নয়াদিল্লির লালকেল্লার প্রাকার থেকে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ ১৫ই আগস্ট , ২০২৪

জনপ্রিয় ভাষণ

৭৮ তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে নয়াদিল্লির লালকেল্লার প্রাকার থেকে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ ১৫ই আগস্ট , ২০২৪
Modi blends diplomacy with India’s cultural showcase

Media Coverage

Modi blends diplomacy with India’s cultural showcase
NM on the go

Nm on the go

Always be the first to hear from the PM. Get the App Now!
...
Text Of Prime Minister Narendra Modi addresses BJP Karyakartas at Party Headquarters
November 23, 2024
Today, Maharashtra has witnessed the triumph of development, good governance, and genuine social justice: PM Modi to BJP Karyakartas
The people of Maharashtra have given the BJP many more seats than the Congress and its allies combined, says PM Modi at BJP HQ
Maharashtra has broken all records. It is the biggest win for any party or pre-poll alliance in the last 50 years, says PM Modi
‘Ek Hain Toh Safe Hain’ has become the 'maha-mantra' of the country, says PM Modi while addressing the BJP Karyakartas at party HQ
Maharashtra has become sixth state in the country that has given mandate to BJP for third consecutive time: PM Modi

जो लोग महाराष्ट्र से परिचित होंगे, उन्हें पता होगा, तो वहां पर जब जय भवानी कहते हैं तो जय शिवाजी का बुलंद नारा लगता है।

जय भवानी...जय भवानी...जय भवानी...जय भवानी...

आज हम यहां पर एक और ऐतिहासिक महाविजय का उत्सव मनाने के लिए इकट्ठा हुए हैं। आज महाराष्ट्र में विकासवाद की जीत हुई है। महाराष्ट्र में सुशासन की जीत हुई है। महाराष्ट्र में सच्चे सामाजिक न्याय की विजय हुई है। और साथियों, आज महाराष्ट्र में झूठ, छल, फरेब बुरी तरह हारा है, विभाजनकारी ताकतें हारी हैं। आज नेगेटिव पॉलिटिक्स की हार हुई है। आज परिवारवाद की हार हुई है। आज महाराष्ट्र ने विकसित भारत के संकल्प को और मज़बूत किया है। मैं देशभर के भाजपा के, NDA के सभी कार्यकर्ताओं को बहुत-बहुत बधाई देता हूं, उन सबका अभिनंदन करता हूं। मैं श्री एकनाथ शिंदे जी, मेरे परम मित्र देवेंद्र फडणवीस जी, भाई अजित पवार जी, उन सबकी की भी भूरि-भूरि प्रशंसा करता हूं।

साथियों,

आज देश के अनेक राज्यों में उपचुनाव के भी नतीजे आए हैं। नड्डा जी ने विस्तार से बताया है, इसलिए मैं विस्तार में नहीं जा रहा हूं। लोकसभा की भी हमारी एक सीट और बढ़ गई है। यूपी, उत्तराखंड और राजस्थान ने भाजपा को जमकर समर्थन दिया है। असम के लोगों ने भाजपा पर फिर एक बार भरोसा जताया है। मध्य प्रदेश में भी हमें सफलता मिली है। बिहार में भी एनडीए का समर्थन बढ़ा है। ये दिखाता है कि देश अब सिर्फ और सिर्फ विकास चाहता है। मैं महाराष्ट्र के मतदाताओं का, हमारे युवाओं का, विशेषकर माताओं-बहनों का, किसान भाई-बहनों का, देश की जनता का आदरपूर्वक नमन करता हूं।

साथियों,

मैं झारखंड की जनता को भी नमन करता हूं। झारखंड के तेज विकास के लिए हम अब और ज्यादा मेहनत से काम करेंगे। और इसमें भाजपा का एक-एक कार्यकर्ता अपना हर प्रयास करेगा।

साथियों,

छत्रपति शिवाजी महाराजांच्या // महाराष्ट्राने // आज दाखवून दिले// तुष्टीकरणाचा सामना // कसा करायच। छत्रपति शिवाजी महाराज, शाहुजी महाराज, महात्मा फुले-सावित्रीबाई फुले, बाबासाहेब आंबेडकर, वीर सावरकर, बाला साहेब ठाकरे, ऐसे महान व्यक्तित्वों की धरती ने इस बार पुराने सारे रिकॉर्ड तोड़ दिए। और साथियों, बीते 50 साल में किसी भी पार्टी या किसी प्री-पोल अलायंस के लिए ये सबसे बड़ी जीत है। और एक महत्वपूर्ण बात मैं बताता हूं। ये लगातार तीसरी बार है, जब भाजपा के नेतृत्व में किसी गठबंधन को लगातार महाराष्ट्र ने आशीर्वाद दिए हैं, विजयी बनाया है। और ये लगातार तीसरी बार है, जब भाजपा महाराष्ट्र में सबसे बड़ी पार्टी बनकर उभरी है।

साथियों,

ये निश्चित रूप से ऐतिहासिक है। ये भाजपा के गवर्नंस मॉडल पर मुहर है। अकेले भाजपा को ही, कांग्रेस और उसके सभी सहयोगियों से कहीं अधिक सीटें महाराष्ट्र के लोगों ने दी हैं। ये दिखाता है कि जब सुशासन की बात आती है, तो देश सिर्फ और सिर्फ भाजपा पर और NDA पर ही भरोसा करता है। साथियों, एक और बात है जो आपको और खुश कर देगी। महाराष्ट्र देश का छठा राज्य है, जिसने भाजपा को लगातार 3 बार जनादेश दिया है। इससे पहले गोवा, गुजरात, छत्तीसगढ़, हरियाणा, और मध्य प्रदेश में हम लगातार तीन बार जीत चुके हैं। बिहार में भी NDA को 3 बार से ज्यादा बार लगातार जनादेश मिला है। और 60 साल के बाद आपने मुझे तीसरी बार मौका दिया, ये तो है ही। ये जनता का हमारे सुशासन के मॉडल पर विश्वास है औऱ इस विश्वास को बनाए रखने में हम कोई कोर कसर बाकी नहीं रखेंगे।

साथियों,

मैं आज महाराष्ट्र की जनता-जनार्दन का विशेष अभिनंदन करना चाहता हूं। लगातार तीसरी बार स्थिरता को चुनना ये महाराष्ट्र के लोगों की सूझबूझ को दिखाता है। हां, बीच में जैसा अभी नड्डा जी ने विस्तार से कहा था, कुछ लोगों ने धोखा करके अस्थिरता पैदा करने की कोशिश की, लेकिन महाराष्ट्र ने उनको नकार दिया है। और उस पाप की सजा मौका मिलते ही दे दी है। महाराष्ट्र इस देश के लिए एक तरह से बहुत महत्वपूर्ण ग्रोथ इंजन है, इसलिए महाराष्ट्र के लोगों ने जो जनादेश दिया है, वो विकसित भारत के लिए बहुत बड़ा आधार बनेगा, वो विकसित भारत के संकल्प की सिद्धि का आधार बनेगा।



साथियों,

हरियाणा के बाद महाराष्ट्र के चुनाव का भी सबसे बड़ा संदेश है- एकजुटता। एक हैं, तो सेफ हैं- ये आज देश का महामंत्र बन चुका है। कांग्रेस और उसके ecosystem ने सोचा था कि संविधान के नाम पर झूठ बोलकर, आरक्षण के नाम पर झूठ बोलकर, SC/ST/OBC को छोटे-छोटे समूहों में बांट देंगे। वो सोच रहे थे बिखर जाएंगे। कांग्रेस और उसके साथियों की इस साजिश को महाराष्ट्र ने सिरे से खारिज कर दिया है। महाराष्ट्र ने डंके की चोट पर कहा है- एक हैं, तो सेफ हैं। एक हैं तो सेफ हैं के भाव ने जाति, धर्म, भाषा और क्षेत्र के नाम पर लड़ाने वालों को सबक सिखाया है, सजा की है। आदिवासी भाई-बहनों ने भी भाजपा-NDA को वोट दिया, ओबीसी भाई-बहनों ने भी भाजपा-NDA को वोट दिया, मेरे दलित भाई-बहनों ने भी भाजपा-NDA को वोट दिया, समाज के हर वर्ग ने भाजपा-NDA को वोट दिया। ये कांग्रेस और इंडी-गठबंधन के उस पूरे इकोसिस्टम की सोच पर करारा प्रहार है, जो समाज को बांटने का एजेंडा चला रहे थे।

साथियों,

महाराष्ट्र ने NDA को इसलिए भी प्रचंड जनादेश दिया है, क्योंकि हम विकास और विरासत, दोनों को साथ लेकर चलते हैं। महाराष्ट्र की धरती पर इतनी विभूतियां जन्मी हैं। बीजेपी और मेरे लिए छत्रपति शिवाजी महाराज आराध्य पुरुष हैं। धर्मवीर छत्रपति संभाजी महाराज हमारी प्रेरणा हैं। हमने हमेशा बाबा साहब आंबेडकर, महात्मा फुले-सावित्री बाई फुले, इनके सामाजिक न्याय के विचार को माना है। यही हमारे आचार में है, यही हमारे व्यवहार में है।

साथियों,

लोगों ने मराठी भाषा के प्रति भी हमारा प्रेम देखा है। कांग्रेस को वर्षों तक मराठी भाषा की सेवा का मौका मिला, लेकिन इन लोगों ने इसके लिए कुछ नहीं किया। हमारी सरकार ने मराठी को Classical Language का दर्जा दिया। मातृ भाषा का सम्मान, संस्कृतियों का सम्मान और इतिहास का सम्मान हमारे संस्कार में है, हमारे स्वभाव में है। और मैं तो हमेशा कहता हूं, मातृभाषा का सम्मान मतलब अपनी मां का सम्मान। और इसीलिए मैंने विकसित भारत के निर्माण के लिए लालकिले की प्राचीर से पंच प्राणों की बात की। हमने इसमें विरासत पर गर्व को भी शामिल किया। जब भारत विकास भी और विरासत भी का संकल्प लेता है, तो पूरी दुनिया इसे देखती है। आज विश्व हमारी संस्कृति का सम्मान करता है, क्योंकि हम इसका सम्मान करते हैं। अब अगले पांच साल में महाराष्ट्र विकास भी विरासत भी के इसी मंत्र के साथ तेज गति से आगे बढ़ेगा।

साथियों,

इंडी वाले देश के बदले मिजाज को नहीं समझ पा रहे हैं। ये लोग सच्चाई को स्वीकार करना ही नहीं चाहते। ये लोग आज भी भारत के सामान्य वोटर के विवेक को कम करके आंकते हैं। देश का वोटर, देश का मतदाता अस्थिरता नहीं चाहता। देश का वोटर, नेशन फर्स्ट की भावना के साथ है। जो कुर्सी फर्स्ट का सपना देखते हैं, उन्हें देश का वोटर पसंद नहीं करता।

साथियों,

देश के हर राज्य का वोटर, दूसरे राज्यों की सरकारों का भी आकलन करता है। वो देखता है कि जो एक राज्य में बड़े-बड़े Promise करते हैं, उनकी Performance दूसरे राज्य में कैसी है। महाराष्ट्र की जनता ने भी देखा कि कर्नाटक, तेलंगाना और हिमाचल में कांग्रेस सरकारें कैसे जनता से विश्वासघात कर रही हैं। ये आपको पंजाब में भी देखने को मिलेगा। जो वादे महाराष्ट्र में किए गए, उनका हाल दूसरे राज्यों में क्या है? इसलिए कांग्रेस के पाखंड को जनता ने खारिज कर दिया है। कांग्रेस ने जनता को गुमराह करने के लिए दूसरे राज्यों के अपने मुख्यमंत्री तक मैदान में उतारे। तब भी इनकी चाल सफल नहीं हो पाई। इनके ना तो झूठे वादे चले और ना ही खतरनाक एजेंडा चला।

साथियों,

आज महाराष्ट्र के जनादेश का एक और संदेश है, पूरे देश में सिर्फ और सिर्फ एक ही संविधान चलेगा। वो संविधान है, बाबासाहेब आंबेडकर का संविधान, भारत का संविधान। जो भी सामने या पर्दे के पीछे, देश में दो संविधान की बात करेगा, उसको देश पूरी तरह से नकार देगा। कांग्रेस और उसके साथियों ने जम्मू-कश्मीर में फिर से आर्टिकल-370 की दीवार बनाने का प्रयास किया। वो संविधान का भी अपमान है। महाराष्ट्र ने उनको साफ-साफ बता दिया कि ये नहीं चलेगा। अब दुनिया की कोई भी ताकत, और मैं कांग्रेस वालों को कहता हूं, कान खोलकर सुन लो, उनके साथियों को भी कहता हूं, अब दुनिया की कोई भी ताकत 370 को वापस नहीं ला सकती।



साथियों,

महाराष्ट्र के इस चुनाव ने इंडी वालों का, ये अघाड़ी वालों का दोमुंहा चेहरा भी देश के सामने खोलकर रख दिया है। हम सब जानते हैं, बाला साहेब ठाकरे का इस देश के लिए, समाज के लिए बहुत बड़ा योगदान रहा है। कांग्रेस ने सत्ता के लालच में उनकी पार्टी के एक धड़े को साथ में तो ले लिया, तस्वीरें भी निकाल दी, लेकिन कांग्रेस, कांग्रेस का कोई नेता बाला साहेब ठाकरे की नीतियों की कभी प्रशंसा नहीं कर सकती। इसलिए मैंने अघाड़ी में कांग्रेस के साथी दलों को चुनौती दी थी, कि वो कांग्रेस से बाला साहेब की नीतियों की तारीफ में कुछ शब्द बुलवाकर दिखाएं। आज तक वो ये नहीं कर पाए हैं। मैंने दूसरी चुनौती वीर सावरकर जी को लेकर दी थी। कांग्रेस के नेतृत्व ने लगातार पूरे देश में वीर सावरकर का अपमान किया है, उन्हें गालियां दीं हैं। महाराष्ट्र में वोट पाने के लिए इन लोगों ने टेंपरेरी वीर सावरकर जी को जरा टेंपरेरी गाली देना उन्होंने बंद किया है। लेकिन वीर सावरकर के तप-त्याग के लिए इनके मुंह से एक बार भी सत्य नहीं निकला। यही इनका दोमुंहापन है। ये दिखाता है कि उनकी बातों में कोई दम नहीं है, उनका मकसद सिर्फ और सिर्फ वीर सावरकर को बदनाम करना है।

साथियों,

भारत की राजनीति में अब कांग्रेस पार्टी, परजीवी बनकर रह गई है। कांग्रेस पार्टी के लिए अब अपने दम पर सरकार बनाना लगातार मुश्किल हो रहा है। हाल ही के चुनावों में जैसे आंध्र प्रदेश, अरुणाचल प्रदेश, सिक्किम, हरियाणा और आज महाराष्ट्र में उनका सूपड़ा साफ हो गया। कांग्रेस की घिसी-पिटी, विभाजनकारी राजनीति फेल हो रही है, लेकिन फिर भी कांग्रेस का अहंकार देखिए, उसका अहंकार सातवें आसमान पर है। सच्चाई ये है कि कांग्रेस अब एक परजीवी पार्टी बन चुकी है। कांग्रेस सिर्फ अपनी ही नहीं, बल्कि अपने साथियों की नाव को भी डुबो देती है। आज महाराष्ट्र में भी हमने यही देखा है। महाराष्ट्र में कांग्रेस और उसके गठबंधन ने महाराष्ट्र की हर 5 में से 4 सीट हार गई। अघाड़ी के हर घटक का स्ट्राइक रेट 20 परसेंट से नीचे है। ये दिखाता है कि कांग्रेस खुद भी डूबती है और दूसरों को भी डुबोती है। महाराष्ट्र में सबसे ज्यादा सीटों पर कांग्रेस चुनाव लड़ी, उतनी ही बड़ी हार इनके सहयोगियों को भी मिली। वो तो अच्छा है, यूपी जैसे राज्यों में कांग्रेस के सहयोगियों ने उससे जान छुड़ा ली, वर्ना वहां भी कांग्रेस के सहयोगियों को लेने के देने पड़ जाते।

साथियों,

सत्ता-भूख में कांग्रेस के परिवार ने, संविधान की पंथ-निरपेक्षता की भावना को चूर-चूर कर दिया है। हमारे संविधान निर्माताओं ने उस समय 47 में, विभाजन के बीच भी, हिंदू संस्कार और परंपरा को जीते हुए पंथनिरपेक्षता की राह को चुना था। तब देश के महापुरुषों ने संविधान सभा में जो डिबेट्स की थी, उसमें भी इसके बारे में बहुत विस्तार से चर्चा हुई थी। लेकिन कांग्रेस के इस परिवार ने झूठे सेक्यूलरिज्म के नाम पर उस महान परंपरा को तबाह करके रख दिया। कांग्रेस ने तुष्टिकरण का जो बीज बोया, वो संविधान निर्माताओं के साथ बहुत बड़ा विश्वासघात है। और ये विश्वासघात मैं बहुत जिम्मेवारी के साथ बोल रहा हूं। संविधान के साथ इस परिवार का विश्वासघात है। दशकों तक कांग्रेस ने देश में यही खेल खेला। कांग्रेस ने तुष्टिकरण के लिए कानून बनाए, सुप्रीम कोर्ट के आदेश तक की परवाह नहीं की। इसका एक उदाहरण वक्फ बोर्ड है। दिल्ली के लोग तो चौंक जाएंगे, हालात ये थी कि 2014 में इन लोगों ने सरकार से जाते-जाते, दिल्ली के आसपास की अनेक संपत्तियां वक्फ बोर्ड को सौंप दी थीं। बाबा साहेब आंबेडकर जी ने जो संविधान हमें दिया है न, जिस संविधान की रक्षा के लिए हम प्रतिबद्ध हैं। संविधान में वक्फ कानून का कोई स्थान ही नहीं है। लेकिन फिर भी कांग्रेस ने तुष्टिकरण के लिए वक्फ बोर्ड जैसी व्यवस्था पैदा कर दी। ये इसलिए किया गया ताकि कांग्रेस के परिवार का वोटबैंक बढ़ सके। सच्ची पंथ-निरपेक्षता को कांग्रेस ने एक तरह से मृत्युदंड देने की कोशिश की है।

साथियों,

कांग्रेस के शाही परिवार की सत्ता-भूख इतनी विकृति हो गई है, कि उन्होंने सामाजिक न्याय की भावना को भी चूर-चूर कर दिया है। एक समय था जब के कांग्रेस नेता, इंदिरा जी समेत, खुद जात-पात के खिलाफ बोलते थे। पब्लिकली लोगों को समझाते थे। एडवरटाइजमेंट छापते थे। लेकिन आज यही कांग्रेस और कांग्रेस का ये परिवार खुद की सत्ता-भूख को शांत करने के लिए जातिवाद का जहर फैला रहा है। इन लोगों ने सामाजिक न्याय का गला काट दिया है।

साथियों,

एक परिवार की सत्ता-भूख इतने चरम पर है, कि उन्होंने खुद की पार्टी को ही खा लिया है। देश के अलग-अलग भागों में कई पुराने जमाने के कांग्रेस कार्यकर्ता है, पुरानी पीढ़ी के लोग हैं, जो अपने ज़माने की कांग्रेस को ढूंढ रहे हैं। लेकिन आज की कांग्रेस के विचार से, व्यवहार से, आदत से उनको ये साफ पता चल रहा है, कि ये वो कांग्रेस नहीं है। इसलिए कांग्रेस में, आंतरिक रूप से असंतोष बहुत ज्यादा बढ़ रहा है। उनकी आरती उतारने वाले भले आज इन खबरों को दबाकर रखे, लेकिन भीतर आग बहुत बड़ी है, असंतोष की ज्वाला भड़क चुकी है। सिर्फ एक परिवार के ही लोगों को कांग्रेस चलाने का हक है। सिर्फ वही परिवार काबिल है दूसरे नाकाबिल हैं। परिवार की इस सोच ने, इस जिद ने कांग्रेस में एक ऐसा माहौल बना दिया कि किसी भी समर्पित कांग्रेस कार्यकर्ता के लिए वहां काम करना मुश्किल हो गया है। आप सोचिए, कांग्रेस पार्टी की प्राथमिकता आज सिर्फ और सिर्फ परिवार है। देश की जनता उनकी प्राथमिकता नहीं है। और जिस पार्टी की प्राथमिकता जनता ना हो, वो लोकतंत्र के लिए बहुत ही नुकसानदायी होती है।

साथियों,

कांग्रेस का परिवार, सत्ता के बिना जी ही नहीं सकता। चुनाव जीतने के लिए ये लोग कुछ भी कर सकते हैं। दक्षिण में जाकर उत्तर को गाली देना, उत्तर में जाकर दक्षिण को गाली देना, विदेश में जाकर देश को गाली देना। और अहंकार इतना कि ना किसी का मान, ना किसी की मर्यादा और खुलेआम झूठ बोलते रहना, हर दिन एक नया झूठ बोलते रहना, यही कांग्रेस और उसके परिवार की सच्चाई बन गई है। आज कांग्रेस का अर्बन नक्सलवाद, भारत के सामने एक नई चुनौती बनकर खड़ा हो गया है। इन अर्बन नक्सलियों का रिमोट कंट्रोल, देश के बाहर है। और इसलिए सभी को इस अर्बन नक्सलवाद से बहुत सावधान रहना है। आज देश के युवाओं को, हर प्रोफेशनल को कांग्रेस की हकीकत को समझना बहुत ज़रूरी है।

साथियों,

जब मैं पिछली बार भाजपा मुख्यालय आया था, तो मैंने हरियाणा से मिले आशीर्वाद पर आपसे बात की थी। तब हमें गुरूग्राम जैसे शहरी क्षेत्र के लोगों ने भी अपना आशीर्वाद दिया था। अब आज मुंबई ने, पुणे ने, नागपुर ने, महाराष्ट्र के ऐसे बड़े शहरों ने अपनी स्पष्ट राय रखी है। शहरी क्षेत्रों के गरीब हों, शहरी क्षेत्रों के मिडिल क्लास हो, हर किसी ने भाजपा का समर्थन किया है और एक स्पष्ट संदेश दिया है। यह संदेश है आधुनिक भारत का, विश्वस्तरीय शहरों का, हमारे महानगरों ने विकास को चुना है, आधुनिक Infrastructure को चुना है। और सबसे बड़ी बात, उन्होंने विकास में रोडे अटकाने वाली राजनीति को नकार दिया है। आज बीजेपी हमारे शहरों में ग्लोबल स्टैंडर्ड के इंफ्रास्ट्रक्चर बनाने के लिए लगातार काम कर रही है। चाहे मेट्रो नेटवर्क का विस्तार हो, आधुनिक इलेक्ट्रिक बसे हों, कोस्टल रोड और समृद्धि महामार्ग जैसे शानदार प्रोजेक्ट्स हों, एयरपोर्ट्स का आधुनिकीकरण हो, शहरों को स्वच्छ बनाने की मुहिम हो, इन सभी पर बीजेपी का बहुत ज्यादा जोर है। आज का शहरी भारत ईज़ ऑफ़ लिविंग चाहता है। और इन सब के लिये उसका भरोसा बीजेपी पर है, एनडीए पर है।

साथियों,

आज बीजेपी देश के युवाओं को नए-नए सेक्टर्स में अवसर देने का प्रयास कर रही है। हमारी नई पीढ़ी इनोवेशन और स्टार्टअप के लिए माहौल चाहती है। बीजेपी इसे ध्यान में रखकर नीतियां बना रही है, निर्णय ले रही है। हमारा मानना है कि भारत के शहर विकास के इंजन हैं। शहरी विकास से गांवों को भी ताकत मिलती है। आधुनिक शहर नए अवसर पैदा करते हैं। हमारा लक्ष्य है कि हमारे शहर दुनिया के सर्वश्रेष्ठ शहरों की श्रेणी में आएं और बीजेपी, एनडीए सरकारें, इसी लक्ष्य के साथ काम कर रही हैं।


साथियों,

मैंने लाल किले से कहा था कि मैं एक लाख ऐसे युवाओं को राजनीति में लाना चाहता हूं, जिनके परिवार का राजनीति से कोई संबंध नहीं। आज NDA के अनेक ऐसे उम्मीदवारों को मतदाताओं ने समर्थन दिया है। मैं इसे बहुत शुभ संकेत मानता हूं। चुनाव आएंगे- जाएंगे, लोकतंत्र में जय-पराजय भी चलती रहेगी। लेकिन भाजपा का, NDA का ध्येय सिर्फ चुनाव जीतने तक सीमित नहीं है, हमारा ध्येय सिर्फ सरकारें बनाने तक सीमित नहीं है। हम देश बनाने के लिए निकले हैं। हम भारत को विकसित बनाने के लिए निकले हैं। भारत का हर नागरिक, NDA का हर कार्यकर्ता, भाजपा का हर कार्यकर्ता दिन-रात इसमें जुटा है। हमारी जीत का उत्साह, हमारे इस संकल्प को और मजबूत करता है। हमारे जो प्रतिनिधि चुनकर आए हैं, वो इसी संकल्प के लिए प्रतिबद्ध हैं। हमें देश के हर परिवार का जीवन आसान बनाना है। हमें सेवक बनकर, और ये मेरे जीवन का मंत्र है। देश के हर नागरिक की सेवा करनी है। हमें उन सपनों को पूरा करना है, जो देश की आजादी के मतवालों ने, भारत के लिए देखे थे। हमें मिलकर विकसित भारत का सपना साकार करना है। सिर्फ 10 साल में हमने भारत को दुनिया की दसवीं सबसे बड़ी इकॉनॉमी से दुनिया की पांचवीं सबसे बड़ी इकॉनॉमी बना दिया है। किसी को भी लगता, अरे मोदी जी 10 से पांच पर पहुंच गया, अब तो बैठो आराम से। आराम से बैठने के लिए मैं पैदा नहीं हुआ। वो दिन दूर नहीं जब भारत दुनिया की तीसरी सबसे बड़ी अर्थव्यवस्था बनकर रहेगा। हम मिलकर आगे बढ़ेंगे, एकजुट होकर आगे बढ़ेंगे तो हर लक्ष्य पाकर रहेंगे। इसी भाव के साथ, एक हैं तो...एक हैं तो...एक हैं तो...। मैं एक बार फिर आप सभी को बहुत-बहुत बधाई देता हूं, देशवासियों को बधाई देता हूं, महाराष्ट्र के लोगों को विशेष बधाई देता हूं।

मेरे साथ बोलिए,

भारत माता की जय,

भारत माता की जय,

भारत माता की जय,

भारत माता की जय,

भारत माता की जय!

वंदे मातरम, वंदे मातरम, वंदे मातरम, वंदे मातरम, वंदे मातरम ।

बहुत-बहुत धन्यवाद।