QuoteLaunches Boeing Sukanya Program aiming to support entry of girl children into country’s growing aviation sector
QuoteBoeing campus will become one of the most cutting-edge examples of the Prime Minister's self-reliant India initiative: Ms Stephanie Pope, COO, Boeing Company
Quote“BIETC will serve as a hub for innovation and drive advancements in aviation”
Quote“Bengaluru links aspirations to innovations and achievements”
Quote“Boeing’s new facility is a clear indication of Karnataka’s rise as a new aviation hub”
Quote“15 percent of India’s pilots are women which is 3 times more than the global average”
Quote“Success of Chandrayaan has infused scientific temper among the youth of India”
Quote“Rapidly growing aviation sector is giving impetus to India's overall growth and employment generation”
Quote“Building a developed India in the next 25 years has now become the resolve of 140 crore Indians”
Quote“India’s policy approach to encourage ‘Make in India’ is a Win-Win situation for every investor”

প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী কর্ণাটকের বেঙ্গালুরুতে আজ অত্যাধুনিক বোয়িং ইন্ডিয়া ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনলজি সেন্টার ক্যাম্পাসের উদ্বোধন করেছেন। ৪৩ একর জায়গা জুড়ে ১,৬০০ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত এই ক্যাম্পাস মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বাইরে বোয়িং-এর বৃহত্তম বিনিয়োগ। দেশের ক্রমবিকাশশীল বিমান পরিবহণ ক্ষেত্রে শিশুকন্যাদের প্রবেশে সহায়তার লক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রী ‘বোয়িং সুকন্যা কর্মসূচি’রও সূচনা করেছেন। 

প্রধানমন্ত্রী এক্সপেরিয়েন্স সেন্টার ঘুরে দেখেন এবং ‘সুকন্যা’র সুবিধাভোগীদের সঙ্গে আলাপচারিতায় অংশ নেন।

 

|

ভারতে বিমান পরিবহণ ক্ষেত্রের বিকাশের ওপর জোর দেওয়ায় এবং ‘বোয়িং সুকন্যা কর্মসূচি’কে বাস্তবে পরিণত করায় বোয়িং-এর চিফ অপারেটিং অফিসার (সিওও) শ্রীমতী স্টেফানি পোপ, প্রধানমন্ত্রীর ভূয়সী প্রশংসা করেন। সরকারের সহযোগিতার জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে শ্রীমতী পোপ বলেন, এই ক্ষেত্রের ভবিষ্যৎ রূপরেখা নির্মাণে একসঙ্গে আরও কাজ করা যাবে বলে তিনি আশাবাদী। বোয়িং-এর নতুন এই ক্যাম্পাস প্রধানমন্ত্রীর ‘আত্মনির্ভর ভারত’-এর অন্যতম উজ্জ্বল উদাহরণ হয়ে উঠবে বলে মন্তব্য করেন তিনি। ‘বোয়িং সুকন্যা কর্মসূচি’র ধারণার জন্য প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানিয়ে তিনি বলেন, এই কর্মসূচি ভারতের মেয়েদের সব প্রতিবন্ধকতা অগ্রাহ্য করে বিমান পরিবহণ ক্ষেত্রকে নিজেদের পেশা হিসেবে বেছে নিতে উৎসাহিত করবে। 

প্রধানমন্ত্রী বলেন, বেঙ্গালুরু এমন এক শহর যেখানে আশা-আকাঙ্ক্ষার সঙ্গে উদ্ভাবন ও সাফল্যের মেলবন্ধন ঘটে এবং কারিগরি ক্ষেত্রে ভারতের সম্ভাবনাকে বিশ্বের দরবারে পৌঁছে দেয়। বোয়িং-এর নতুন প্রযুক্তি ক্যাম্পাস এই বিশ্বাসকে আরও সুদৃঢ় করে তুলেছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বাইরে বোয়িং-এর এই বৃহত্তম ক্যাম্পাস কেবল ভারতকেই নয়, সারা বিশ্বের বিমান পরিবহণের বাজারকে শক্তিশালী করে তুলবে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি। 

প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিশ্বমানের কারিগরি-বিদ্যা, গবেষণা ও উদ্ভাবন এবং বিশ্ব বাজারের চাহিদার প্রতি ভারতের দায়বদ্ধতার উজ্জ্বল উদাহরণ হল এই ক্যাম্পাস। এর মাধ্যমে ভারতের প্রতিভার প্রতি বিশ্বের বিশ্বাস আবারও প্রতিষ্ঠিত হল। এই ক্যাম্পাস থেকে ভারত ভবিষ্যতে একদিন বিমানের নকশা তৈরি করতে পারবে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি। 

 

|

গত বছর কর্ণাটকে এশিয়ার বৃহত্তম হেলিকপ্টার উৎপাদন কারখানার উদ্বোধন করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী। সেই প্রসঙ্গ উল্লেখ করে তিনি বলেন, বোয়িং-এর এই নতুন ক্যাম্পাস আবারও স্পষ্টভাবে বিমান পরিবহণ ক্ষেত্রের নতুন হাব হিসেবে কর্ণাটককে প্রতিষ্ঠিত করল। ভারতের যুব সম্প্রদায় এখন থেকে বিমান পরিবহণ শিল্পে দক্ষতা অর্জনের বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা পাবে। এজন্য তিনি বিশেষভাবে যুব সম্প্রদায়কে অভিনন্দন জানান।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, প্রতিটি ক্ষেত্রে মহিলাদের অংশগ্রহণ বৃদ্ধির জন্য তাঁর সরকার বিশেষ উদ্যোগ নিচ্ছে। ভারতের জি-২০ সভাপতিত্বকালে মহিলা নেতৃত্বাধীন উন্নয়নের প্রতি ভারত বিশেষ জোর দিয়েছে। একইভাবে বিমান পরিবহণ ক্ষেত্রেও মহিলাদের জন্য নতুন নতুন সম্ভাবনার সৃষ্টি করতে সরকার দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। ফাইটার পাইলট হোক বা অসামরিক বিমান পরিবহণ, মহিলা পাইলটদের সংখ্যার নিরিখে ভারত বিশ্বকে নেতৃত্ব দিচ্ছে। বর্তমানে ভারতে বিমান চালকদের ১৫ শতাংশ মহিলা, যা বিশ্ব গড়ের তিনগুণ। ‘বোয়িং সুকন্যা কর্মসূচি’ বিমান পরিবহণ ক্ষেত্রে মহিলাদের অংশগ্রহণে উৎসাহ যোগাবে, প্রত্যন্ত এলাকায় থাকা মহিলারাও তাঁদের পাইলট হওয়ার স্বপ্ন সাকার করতে পারবেন। বিমান চালনাকে পেশা হিসেবে নেওয়ার জন্য সরকারি স্কুলগুলিকে সঠিক দিশা নির্দেশ দেওয়া হবে বলে প্রধানমন্ত্রী জানান। 

প্রধানমন্ত্রী বলেন, চন্দ্রযানের ঐতিহাসিক সাফল্য দেশের যুব সমাজের মধ্যে বিজ্ঞানমনস্কতার সঞ্চার করেছে। স্টেম শিক্ষার হাব হিসেবে ভারতের উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিশেষ করে ছাত্রীরা স্টেম নিয়ে পড়াশোনায় বিপুল আগ্রহ দেখাচ্ছে। ভারত এখন বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম বিমান পরিবহণ বাজারে পরিণত হয়েছে। এক দশকের মধ্যে দেশীয় উড়ানের যাত্রী সংখ্যা দ্বিগুণ হয়েছে। এক্ষেত্রে ‘উড়ান’-এর মতো প্রকল্প গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। যাত্রী সংখ্যা ভবিষ্যতে আরও বাড়বে। এর ফলে ভারতের আরও বেশি বিমানের প্রয়োজন পড়বে এবং তা বিশ্বের বিমান পরিবহণ ক্ষেত্রকে উৎসাহ যোগাবে। 

 

|

সংযোগ সংক্রান্ত পরিকাঠামো গড়ে তুলতে বিনিয়োগের ওপর সরকার বিশেষ জোর দিচ্ছে বলে জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ভারত এখন বিশ্বের সবথেকে সুসংযুক্ত বাজারগুলির একটি হয়ে উঠছে। ২০১৪ সালে যেখানে দেশে ৭০টি বিমানবন্দর ছিল, সেখানে এখন এই সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ১৫০। বিমানবন্দরগুলির দক্ষতাও ব্যাপকভাবে বেড়েছে। বিমানে পণ্য পরিবহণের ক্ষমতা বাড়ায় অর্থনীতির সার্বিক বিকাশ ও কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টিতে তার ইতিবাচক প্রভাব পড়েছে। 

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ভারতের বিমানবন্দরগুলির ক্ষমতা বাড়ায় বিমান পণ্য পরিবহণ ক্ষেত্রেরও দ্রুত বিকাশ হয়েছে। এর ফলে, দেশের প্রত্যন্ত এলাকা থেকে খুব সহজে আন্তর্জাতিক বাজারে পণ্য পৌঁছে দেওয়া সম্ভব হচ্ছে। 

প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিমান পরিবহণ ক্ষেত্রের এই বিকাশ যাতে অব্যাহত থাকে সেজন্য সরকার নীতিগত স্তরে নিরলস প্রয়াস চালিয়ে যাচ্ছে। বিমানের জ্বালানি তেলের ওপর কর যাতে কমানো হয় এবং বিমান লিজ দেওয়ার পদ্ধতি যাতে সহজতর হয়, সেজন্য কেন্দ্র রাজ্য সরকারগুলিকে উৎসাহ দিচ্ছে। বিমান লিজ ও অর্থের যোগানের ক্ষেত্রে বিদেশের ওপর নির্ভরতা কমাতে গিফট সিটিতে ইন্টারন্যাশনাল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস সেন্টার্স অথরিটি গড়ে তোলা হয়েছে। এর থেকে সারা দেশের বিমান ক্ষেত্র উপকৃত হবে। 

 

|

‘ইয়েহি সময় হ্যায়, সহি সময় হ্যায়’ – লালকেল্লা থেকে করা তাঁর এই ঘোষণা ফের স্মরণ করিয়ে দিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ভারতের দ্রুত বিকাশের সঙ্গে নিজেদের উন্নয়নকে যুক্ত করার জন্য বোয়িং ও অন্যান্য আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলির কাছেও এটিই সঠিক সময়। আগামী ২৫ বছরের মধ্যে ‘বিকশিত ভারত’ গড়ে তোলার সঙ্কল্প ১৪০ কোটি ভারতীয় নিয়েছেন। গত ৯ বছরে প্রায় ২৫ কোটি ভারতীয় দারিদ্র্যের করাল গ্রাস থেকে বেরিয়ে এসেছেন এবং কোটি কোটি ভারতীয় এক নতুন মধ্যবিত্ত শ্রেণীর সৃষ্টি করছেন বলে প্রধানমন্ত্রী জানান। দেশের সব শ্রেণীর মানুষের মধ্যেই আয় বৃদ্ধির প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। ভারতের পর্যটন ক্ষেত্রের বিকাশের উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী সংশ্লিষ্ট সব পক্ষকে এই নতুন সুযোগ ও সম্ভাবনার পূর্ণ সদ্ব্যবহার করার আহ্বান জানান। 

 

|

ভারতে বিমান তৈরি করার এক ব্যবস্থাপনা গড়ে তোলার ওপর জোর দিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন,  এ দেশে এমএসএমই সংস্থাগুলির সুদৃঢ় নেটওয়ার্ক, বিপুল প্রতিভা ও সুস্থিত সরকার রয়েছে। ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’কে উৎসাহিত করার যে নীতিগত দৃষ্টিভঙ্গী ভারত নিয়েছে তা প্রত্যেক বিনিয়োগকারীর কাছেই সুযোগের এক নতুন দিগন্ত খুলে দিয়েছে। ভারতে বোয়িং-এর সম্পূর্ণ ডিজাইন করা বিমান তৈরি করতে আর বেশিদিন অপেক্ষার প্রয়োজন নেই বলে প্রধানমন্ত্রী মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, ভারতের আশা-আকাঙ্ক্ষা এবং বোয়িং-এর সম্প্রসারণ এক শক্তিশালী অংশীদারিত্ব গড়ে তুলবে।

কর্ণাটকের রাজ্যপাল শ্রী থাওয়ার চাঁদ গেহলট, মুখ্যমন্ত্রী শ্রী সিদ্ধারামাইয়া, বোয়িং-এর সিওও শ্রীমতী স্টেফানি পোপ, বোয়িং ইন্ডিয়া ও দক্ষিণ এশিয়ার প্রেসিডেন্ট শ্রী সলিল গুপ্তে প্রমুখ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।

 

সম্পূর্ণ ভাষণ পড়তে এখানে ক্লিক করুন

Explore More
৭৮ তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে নয়াদিল্লির লালকেল্লার প্রাকার থেকে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ ১৫ই আগস্ট , ২০২৪

জনপ্রিয় ভাষণ

৭৮ তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে নয়াদিল্লির লালকেল্লার প্রাকার থেকে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ ১৫ই আগস্ট , ২০২৪
‘India slashed GHG emissions by 7.93% in 2020’

Media Coverage

‘India slashed GHG emissions by 7.93% in 2020’
NM on the go

Nm on the go

Always be the first to hear from the PM. Get the App Now!
...
India is driving global growth today: PM Modi at Republic Plenary Summit
March 06, 2025
QuoteIndia's achievements and successes have sparked a new wave of hope across the globe: PM
QuoteIndia is driving global growth today: PM
QuoteToday's India thinks big, sets ambitious targets and delivers remarkable results: PM
QuoteWe launched the SVAMITVA Scheme to grant property rights to rural households in India: PM
QuoteYouth is the X-Factor of today's India, where X stands for Experimentation, Excellence, and Expansion: PM
QuoteIn the past decade, we have transformed impact-less administration into impactful governance: PM
QuoteEarlier, construction of houses was government-driven, but we have transformed it into an owner-driven approach: PM

नमस्कार!

आप लोग सब थक गए होंगे, अर्णब की ऊंची आवाज से कान तो जरूर थक गए होंगे, बैठिये अर्णब, अभी चुनाव का मौसम नहीं है। सबसे पहले तो मैं रिपब्लिक टीवी को उसके इस अभिनव प्रयोग के लिए बहुत बधाई देता हूं। आप लोग युवाओं को ग्रासरूट लेवल पर इन्वॉल्व करके, इतना बड़ा कंपटीशन कराकर यहां लाए हैं। जब देश का युवा नेशनल डिस्कोर्स में इन्वॉल्व होता है, तो विचारों में नवीनता आती है, वो पूरे वातावरण में एक नई ऊर्जा भर देता है और यही ऊर्जा इस समय हम यहां महसूस भी कर रहे हैं। एक तरह से युवाओं के इन्वॉल्वमेंट से हम हर बंधन को तोड़ पाते हैं, सीमाओं के परे जा पाते हैं, फिर भी कोई भी लक्ष्य ऐसा नहीं रहता, जिसे पाया ना जा सके। कोई मंजिल ऐसी नहीं रहती जिस तक पहुंचा ना जा सके। रिपब्लिक टीवी ने इस समिट के लिए एक नए कॉन्सेप्ट पर काम किया है। मैं इस समिट की सफलता के लिए आप सभी को बहुत-बहुत बधाई देता हूं, आपका अभिनंदन करता हूं। अच्छा मेरा भी इसमें थोड़ा स्वार्थ है, एक तो मैं पिछले दिनों से लगा हूं, कि मुझे एक लाख नौजवानों को राजनीति में लाना है और वो एक लाख ऐसे, जो उनकी फैमिली में फर्स्ट टाइमर हो, तो एक प्रकार से ऐसे इवेंट मेरा जो यह मेरा मकसद है उसका ग्राउंड बना रहे हैं। दूसरा मेरा व्यक्तिगत लाभ है, व्यक्तिगत लाभ यह है कि 2029 में जो वोट करने जाएंगे उनको पता ही नहीं है कि 2014 के पहले अखबारों की हेडलाइन क्या हुआ करती थी, उसे पता नहीं है, 10-10, 12-12 लाख करोड़ के घोटाले होते थे, उसे पता नहीं है और वो जब 2029 में वोट करने जाएगा, तो उसके सामने कंपैरिजन के लिए कुछ नहीं होगा और इसलिए मुझे उस कसौटी से पार होना है और मुझे पक्का विश्वास है, यह जो ग्राउंड बन रहा है ना, वो उस काम को पक्का कर देगा।

साथियों,

आज पूरी दुनिया कह रही है कि ये भारत की सदी है, ये आपने नहीं सुना है। भारत की उपलब्धियों ने, भारत की सफलताओं ने पूरे विश्व में एक नई उम्मीद जगाई है। जिस भारत के बारे में कहा जाता था, ये खुद भी डूबेगा और हमें भी ले डूबेगा, वो भारत आज दुनिया की ग्रोथ को ड्राइव कर रहा है। मैं भारत के फ्यूचर की दिशा क्या है, ये हमें आज के हमारे काम और सिद्धियों से पता चलता है। आज़ादी के 65 साल बाद भी भारत दुनिया की ग्यारहवें नंबर की इकॉनॉमी था। बीते दशक में हम दुनिया की पांचवें नंबर की इकॉनॉमी बने, और अब उतनी ही तेजी से दुनिया की तीसरी सबसे बड़ी अर्थव्यवस्था बनने जा रहे हैं।

|

साथियों,

मैं आपको 18 साल पहले की भी बात याद दिलाता हूं। ये 18 साल का खास कारण है, क्योंकि जो लोग 18 साल की उम्र के हुए हैं, जो पहली बार वोटर बन रहे हैं, उनको 18 साल के पहले का पता नहीं है, इसलिए मैंने वो आंकड़ा लिया है। 18 साल पहले यानि 2007 में भारत की annual GDP, एक लाख करोड़ डॉलर तक पहुंची थी। यानि आसान शब्दों में कहें तो ये वो समय था, जब एक साल में भारत में एक लाख करोड़ डॉलर की इकॉनॉमिक एक्टिविटी होती थी। अब आज देखिए क्या हो रहा है? अब एक क्वार्टर में ही लगभग एक लाख करोड़ डॉलर की इकॉनॉमिक एक्टिविटी हो रही है। इसका क्या मतलब हुआ? 18 साल पहले के भारत में साल भर में जितनी इकॉनॉमिक एक्टिविटी हो रही थी, उतनी अब सिर्फ तीन महीने में होने लगी है। ये दिखाता है कि आज का भारत कितनी तेजी से आगे बढ़ रहा है। मैं आपको कुछ उदाहरण दूंगा, जो दिखाते हैं कि बीते एक दशक में कैसे बड़े बदलाव भी आए और नतीजे भी आए। बीते 10 सालों में, हम 25 करोड़ लोगों को गरीबी से बाहर निकालने में सफल हुए हैं। ये संख्या कई देशों की कुल जनसंख्या से भी ज्यादा है। आप वो दौर भी याद करिए, जब सरकार खुद स्वीकार करती थी, प्रधानमंत्री खुद कहते थे, कि एक रूपया भेजते थे, तो 15 पैसा गरीब तक पहुंचता था, वो 85 पैसा कौन पंजा खा जाता था और एक आज का दौर है। बीते दशक में गरीबों के खाते में, DBT के जरिए, Direct Benefit Transfer, DBT के जरिए 42 लाख करोड़ रुपए से ज्यादा ट्रांसफर किए गए हैं, 42 लाख करोड़ रुपए। अगर आप वो हिसाब लगा दें, रुपये में से 15 पैसे वाला, तो 42 लाख करोड़ का क्या हिसाब निकलेगा? साथियों, आज दिल्ली से एक रुपया निकलता है, तो 100 पैसे आखिरी जगह तक पहुंचते हैं।

साथियों,

10 साल पहले सोलर एनर्जी के मामले में भारत दुनिया में कहीं गिनती नहीं होती थी। लेकिन आज भारत सोलर एनर्जी कैपेसिटी के मामले में दुनिया के टॉप-5 countries में से है। हमने सोलर एनर्जी कैपेसिटी को 30 गुना बढ़ाया है। Solar module manufacturing में भी 30 गुना वृद्धि हुई है। 10 साल पहले तो हम होली की पिचकारी भी, बच्चों के खिलौने भी विदेशों से मंगाते थे। आज हमारे Toys Exports तीन गुना हो चुके हैं। 10 साल पहले तक हम अपनी सेना के लिए राइफल तक विदेशों से इंपोर्ट करते थे और बीते 10 वर्षों में हमारा डिफेंस एक्सपोर्ट 20 गुना बढ़ गया है।

|

साथियों,

इन 10 वर्षों में, हम दुनिया के दूसरे सबसे बड़े स्टील प्रोड्यूसर हैं, दुनिया के दूसरे सबसे बड़े मोबाइल फोन मैन्युफैक्चरर हैं और दुनिया का तीसरा सबसे बड़ा स्टार्टअप इकोसिस्टम बने हैं। इन्हीं 10 सालों में हमने इंफ्रास्ट्रक्चर पर अपने Capital Expenditure को, पांच गुना बढ़ाया है। देश में एयरपोर्ट्स की संख्या दोगुनी हो गई है। इन दस सालों में ही, देश में ऑपरेशनल एम्स की संख्या तीन गुना हो गई है। और इन्हीं 10 सालों में मेडिकल कॉलेजों और मेडिकल सीट्स की संख्या भी करीब-करीब दोगुनी हो गई है।

साथियों,

आज के भारत का मिजाज़ कुछ और ही है। आज का भारत बड़ा सोचता है, बड़े टार्गेट तय करता है और आज का भारत बड़े नतीजे लाकर के दिखाता है। और ये इसलिए हो रहा है, क्योंकि देश की सोच बदल गई है, भारत बड़ी Aspirations के साथ आगे बढ़ रहा है। पहले हमारी सोच ये बन गई थी, चलता है, होता है, अरे चलने दो यार, जो करेगा करेगा, अपन अपना चला लो। पहले सोच कितनी छोटी हो गई थी, मैं इसका एक उदाहरण देता हूं। एक समय था, अगर कहीं सूखा हो जाए, सूखाग्रस्त इलाका हो, तो लोग उस समय कांग्रेस का शासन हुआ करता था, तो मेमोरेंडम देते थे गांव के लोग और क्या मांग करते थे, कि साहब अकाल होता रहता है, तो इस समय अकाल के समय अकाल के राहत के काम रिलीफ के वर्क शुरू हो जाए, गड्ढे खोदेंगे, मिट्टी उठाएंगे, दूसरे गड्डे में भर देंगे, यही मांग किया करते थे लोग, कोई कहता था क्या मांग करता था, कि साहब मेरे इलाके में एक हैंड पंप लगवा दो ना, पानी के लिए हैंड पंप की मांग करते थे, कभी कभी सांसद क्या मांग करते थे, गैस सिलेंडर इसको जरा जल्दी देना, सांसद ये काम करते थे, उनको 25 कूपन मिला करती थी और उस 25 कूपन को पार्लियामेंट का मेंबर अपने पूरे क्षेत्र में गैस सिलेंडर के लिए oblige करने के लिए उपयोग करता था। एक साल में एक एमपी 25 सिलेंडर और यह सारा 2014 तक था। एमपी क्या मांग करते थे, साहब ये जो ट्रेन जा रही है ना, मेरे इलाके में एक स्टॉपेज दे देना, स्टॉपेज की मांग हो रही थी। यह सारी बातें मैं 2014 के पहले की कर रहा हूं, बहुत पुरानी नहीं कर रहा हूं। कांग्रेस ने देश के लोगों की Aspirations को कुचल दिया था। इसलिए देश के लोगों ने उम्मीद लगानी भी छोड़ दी थी, मान लिया था यार इनसे कुछ होना नहीं है, क्या कर रहा है।। लोग कहते थे कि भई ठीक है तुम इतना ही कर सकते हो तो इतना ही कर दो। और आज आप देखिए, हालात और सोच कितनी तेजी से बदल रही है। अब लोग जानते हैं कि कौन काम कर सकता है, कौन नतीजे ला सकता है, और यह सामान्य नागरिक नहीं, आप सदन के भाषण सुनोगे, तो विपक्ष भी यही भाषण करता है, मोदी जी ये क्यों नहीं कर रहे हो, इसका मतलब उनको लगता है कि यही करेगा।

|

साथियों,

आज जो एस्पिरेशन है, उसका प्रतिबिंब उनकी बातों में झलकता है, कहने का तरीका बदल गया , अब लोगों की डिमांड क्या आती है? लोग पहले स्टॉपेज मांगते थे, अब आकर के कहते जी, मेरे यहां भी तो एक वंदे भारत शुरू कर दो। अभी मैं कुछ समय पहले कुवैत गया था, तो मैं वहां लेबर कैंप में नॉर्मली मैं बाहर जाता हूं तो अपने देशवासी जहां काम करते हैं तो उनके पास जाने का प्रयास करता हूं। तो मैं वहां लेबर कॉलोनी में गया था, तो हमारे जो श्रमिक भाई बहन हैं, जो वहां कुवैत में काम करते हैं, उनसे कोई 10 साल से कोई 15 साल से काम, मैं उनसे बात कर रहा था, अब देखिए एक श्रमिक बिहार के गांव का जो 9 साल से कुवैत में काम कर रहा है, बीच-बीच में आता है, मैं जब उससे बातें कर रहा था, तो उसने कहा साहब मुझे एक सवाल पूछना है, मैंने कहा पूछिए, उसने कहा साहब मेरे गांव के पास डिस्ट्रिक्ट हेड क्वार्टर पर इंटरनेशनल एयरपोर्ट बना दीजिए ना, जी मैं इतना प्रसन्न हो गया, कि मेरे देश के बिहार के गांव का श्रमिक जो 9 साल से कुवैत में मजदूरी करता है, वह भी सोचता है, अब मेरे डिस्ट्रिक्ट में इंटरनेशनल एयरपोर्ट बनेगा। ये है, आज भारत के एक सामान्य नागरिक की एस्पिरेशन, जो विकसित भारत के लक्ष्य की ओर पूरे देश को ड्राइव कर रही है।

साथियों,

किसी भी समाज की, राष्ट्र की ताकत तभी बढ़ती है, जब उसके नागरिकों के सामने से बंदिशें हटती हैं, बाधाएं हटती हैं, रुकावटों की दीवारें गिरती है। तभी उस देश के नागरिकों का सामर्थ्य बढ़ता है, आसमान की ऊंचाई भी उनके लिए छोटी पड़ जाती है। इसलिए, हम निरंतर उन रुकावटों को हटा रहे हैं, जो पहले की सरकारों ने नागरिकों के सामने लगा रखी थी। अब मैं उदाहरण देता हूं स्पेस सेक्टर। स्पेस सेक्टर में पहले सबकुछ ISRO के ही जिम्मे था। ISRO ने निश्चित तौर पर शानदार काम किया, लेकिन स्पेस साइंस और आंत्रप्रन्योरशिप को लेकर देश में जो बाकी सामर्थ्य था, उसका उपयोग नहीं हो पा रहा था, सब कुछ इसरो में सिमट गया था। हमने हिम्मत करके स्पेस सेक्टर को युवा इनोवेटर्स के लिए खोल दिया। और जब मैंने निर्णय किया था, किसी अखबार की हेडलाइन नहीं बना था, क्योंकि समझ भी नहीं है। रिपब्लिक टीवी के दर्शकों को जानकर खुशी होगी, कि आज ढाई सौ से ज्यादा स्पेस स्टार्टअप्स देश में बन गए हैं, ये मेरे देश के युवाओं का कमाल है। यही स्टार्टअप्स आज, विक्रम-एस और अग्निबाण जैसे रॉकेट्स बना रहे हैं। ऐसे ही mapping के सेक्टर में हुआ, इतने बंधन थे, आप एक एटलस नहीं बना सकते थे, टेक्नॉलाजी बदल चुकी है। पहले अगर भारत में कोई मैप बनाना होता था, तो उसके लिए सरकारी दरवाजों पर सालों तक आपको चक्कर काटने पड़ते थे। हमने इस बंदिश को भी हटाया। आज Geo-spatial mapping से जुडा डेटा, नए स्टार्टअप्स का रास्ता बना रहा है।

|

साथियों,

न्यूक्लियर एनर्जी, न्यूक्लियर एनर्जी से जुड़े सेक्टर को भी पहले सरकारी कंट्रोल में रखा गया था। बंदिशें थीं, बंधन थे, दीवारें खड़ी कर दी गई थीं। अब इस साल के बजट में सरकार ने इसको भी प्राइवेट सेक्टर के लिए ओपन करने की घोषणा की है। और इससे 2047 तक 100 गीगावॉट न्यूक्लियर एनर्जी कैपेसिटी जोड़ने का रास्ता मजबूत हुआ है।

साथियों,

आप हैरान रह जाएंगे, कि हमारे गांवों में 100 लाख करोड़ रुपए, Hundred lakh crore rupees, उससे भी ज्यादा untapped आर्थिक सामर्थ्य पड़ा हुआ है। मैं आपके सामने फिर ये आंकड़ा दोहरा रहा हूं- 100 लाख करोड़ रुपए, ये छोटा आंकड़ा नहीं है, ये आर्थिक सामर्थ्य, गांव में जो घर होते हैं, उनके रूप में उपस्थित है। मैं आपको और आसान तरीके से समझाता हूं। अब जैसे यहां दिल्ली जैसे शहर में आपके घर 50 लाख, एक करोड़, 2 करोड़ के होते हैं, आपकी प्रॉपर्टी की वैल्यू पर आपको बैंक लोन भी मिल जाता है। अगर आपका दिल्ली में घर है, तो आप बैंक से करोड़ों रुपये का लोन ले सकते हैं। अब सवाल यह है, कि घर दिल्ली में थोड़े है, गांव में भी तो घर है, वहां भी तो घरों का मालिक है, वहां ऐसा क्यों नहीं होता? गांवों में घरों पर लोन इसलिए नहीं मिलता, क्योंकि भारत में गांव के घरों के लीगल डॉक्यूमेंट्स नहीं होते थे, प्रॉपर मैपिंग ही नहीं हो पाई थी। इसलिए गांव की इस ताकत का उचित लाभ देश को, देशवासियों को नहीं मिल पाया। और ये सिर्फ भारत की समस्या है ऐसा नहीं है, दुनिया के बड़े-बड़े देशों में लोगों के पास प्रॉपर्टी के राइट्स नहीं हैं। बड़ी-बड़ी अंतरराष्ट्रीय संस्थाएं कहती हैं, कि जो देश अपने यहां लोगों को प्रॉपर्टी राइट्स देता है, वहां की GDP में उछाल आ जाता है।

|

साथियों,

भारत में गांव के घरों के प्रॉपर्टी राइट्स देने के लिए हमने एक स्वामित्व स्कीम शुरु की। इसके लिए हम गांव-गांव में ड्रोन से सर्वे करा रहे हैं, गांव के एक-एक घर की मैपिंग करा रहे हैं। आज देशभर में गांव के घरों के प्रॉपर्टी कार्ड लोगों को दिए जा रहे हैं। दो करोड़ से अधिक प्रॉपर्टी कार्ड सरकार ने बांटे हैं और ये काम लगातार चल रहा है। प्रॉपर्टी कार्ड ना होने के कारण पहले गांवों में बहुत सारे विवाद भी होते थे, लोगों को अदालतों के चक्कर लगाने पड़ते थे, ये सब भी अब खत्म हुआ है। इन प्रॉपर्टी कार्ड्स पर अब गांव के लोगों को बैंकों से लोन मिल रहे हैं, इससे गांव के लोग अपना व्यवसाय शुरू कर रहे हैं, स्वरोजगार कर रहे हैं। अभी मैं एक दिन ये स्वामित्व योजना के तहत वीडियो कॉन्फ्रेंस पर उसके लाभार्थियों से बात कर रहा था, मुझे राजस्थान की एक बहन मिली, उसने कहा कि मैंने मेरा प्रॉपर्टी कार्ड मिलने के बाद मैंने 9 लाख रुपये का लोन लिया गांव में और बोली मैंने बिजनेस शुरू किया और मैं आधा लोन वापस कर चुकी हूं और अब मुझे पूरा लोन वापस करने में समय नहीं लगेगा और मुझे अधिक लोन की संभावना बन गई है कितना कॉन्फिडेंस लेवल है।

साथियों,

ये जितने भी उदाहरण मैंने दिए हैं, इनका सबसे बड़ा बेनिफिशरी मेरे देश का नौजवान है। वो यूथ, जो विकसित भारत का सबसे बड़ा स्टेकहोल्डर है। जो यूथ, आज के भारत का X-Factor है। इस X का अर्थ है, Experimentation Excellence और Expansion, Experimentation यानि हमारे युवाओं ने पुराने तौर तरीकों से आगे बढ़कर नए रास्ते बनाए हैं। Excellence यानी नौजवानों ने Global Benchmark सेट किए हैं। और Expansion यानी इनोवेशन को हमारे य़ुवाओं ने 140 करोड़ देशवासियों के लिए स्केल-अप किया है। हमारा यूथ, देश की बड़ी समस्याओं का समाधान दे सकता है, लेकिन इस सामर्थ्य का सदुपयोग भी पहले नहीं किया गया। हैकाथॉन के ज़रिए युवा, देश की समस्याओं का समाधान भी दे सकते हैं, इसको लेकर पहले सरकारों ने सोचा तक नहीं। आज हम हर वर्ष स्मार्ट इंडिया हैकाथॉन आयोजित करते हैं। अभी तक 10 लाख युवा इसका हिस्सा बन चुके हैं, सरकार की अनेकों मिनिस्ट्रीज और डिपार्टमेंट ने गवर्नेंस से जुड़े कई प्रॉब्लम और उनके सामने रखें, समस्याएं बताई कि भई बताइये आप खोजिये क्या सॉल्यूशन हो सकता है। हैकाथॉन में हमारे युवाओं ने लगभग ढाई हज़ार सोल्यूशन डेवलप करके देश को दिए हैं। मुझे खुशी है कि आपने भी हैकाथॉन के इस कल्चर को आगे बढ़ाया है। और जिन नौजवानों ने विजय प्राप्त की है, मैं उन नौजवानों को बधाई देता हूं और मुझे खुशी है कि मुझे उन नौजवानों से मिलने का मौका मिला।

|

साथियों,

बीते 10 वर्षों में देश ने एक new age governance को फील किया है। बीते दशक में हमने, impact less administration को Impactful Governance में बदला है। आप जब फील्ड में जाते हैं, तो अक्सर लोग कहते हैं, कि हमें फलां सरकारी स्कीम का बेनिफिट पहली बार मिला। ऐसा नहीं है कि वो सरकारी स्कीम्स पहले नहीं थीं। स्कीम्स पहले भी थीं, लेकिन इस लेवल की last mile delivery पहली बार सुनिश्चित हो रही है। आप अक्सर पीएम आवास स्कीम के बेनिफिशरीज़ के इंटरव्यूज़ चलाते हैं। पहले कागज़ पर गरीबों के मकान सेंक्शन होते थे। आज हम जमीन पर गरीबों के घर बनाते हैं। पहले मकान बनाने की पूरी प्रक्रिया, govt driven होती थी। कैसा मकान बनेगा, कौन सा सामान लगेगा, ये सरकार ही तय करती थी। हमने इसको owner driven बनाया। सरकार, लाभार्थी के अकाउंट में पैसा डालती है, बाकी कैसा घर बनेगा, ये लाभार्थी खुद डिसाइड करता है। और घर के डिजाइन के लिए भी हमने देशभर में कंपीटिशन किया, घरों के मॉडल सामने रखे, डिजाइन के लिए भी लोगों को जोड़ा, जनभागीदारी से चीज़ें तय कीं। इससे घरों की क्वालिटी भी अच्छी हुई है और घर तेज़ गति से कंप्लीट भी होने लगे हैं। पहले ईंट-पत्थर जोड़कर आधे-अधूरे मकान बनाकर दिए जाते थे, हमने गरीब को उसके सपनों का घर बनाकर दिया है। इन घरों में नल से जल आता है, उज्ज्वला योजना का गैस कनेक्शन होता है, सौभाग्य योजना का बिजली कनेक्शन होता है, हमने सिर्फ चार दीवारें खड़ी नहीं कीं है, हमने उन घरों में ज़िंदगी खड़ी की है।

साथियों,

किसी भी देश के विकास के लिए बहुत जरूरी पक्ष है उस देश की सुरक्षा, नेशनल सिक्योरिटी। बीते दशक में हमने सिक्योरिटी पर भी बहुत अधिक काम किया है। आप याद करिए, पहले टीवी पर अक्सर, सीरियल बम ब्लास्ट की ब्रेकिंग न्यूज चला करती थी, स्लीपर सेल्स के नेटवर्क पर स्पेशल प्रोग्राम हुआ करते थे। आज ये सब, टीवी स्क्रीन और भारत की ज़मीन दोनों जगह से गायब हो चुका है। वरना पहले आप ट्रेन में जाते थे, हवाई अड्डे पर जाते थे, लावारिस कोई बैग पड़ा है तो छूना मत ऐसी सूचनाएं आती थी, आज वो जो 18-20 साल के नौजवान हैं, उन्होंने वो सूचना सुनी नहीं होगी। आज देश में नक्सलवाद भी अंतिम सांसें गिन रहा है। पहले जहां सौ से अधिक जिले, नक्सलवाद की चपेट में थे, आज ये दो दर्जन से भी कम जिलों में ही सीमित रह गया है। ये तभी संभव हुआ, जब हमने nation first की भावना से काम किया। हमने इन क्षेत्रों में Governance को Grassroot Level तक पहुंचाया। देखते ही देखते इन जिलों मे हज़ारों किलोमीटर लंबी सड़कें बनीं, स्कूल-अस्पताल बने, 4G मोबाइल नेटवर्क पहुंचा और परिणाम आज देश देख रहा है।

साथियों,

सरकार के निर्णायक फैसलों से आज नक्सलवाद जंगल से तो साफ हो रहा है, लेकिन अब वो Urban सेंटर्स में पैर पसार रहा है। Urban नक्सलियों ने अपना जाल इतनी तेज़ी से फैलाया है कि जो राजनीतिक दल, अर्बन नक्सल के विरोधी थे, जिनकी विचारधारा कभी गांधी जी से प्रेरित थी, जो भारत की ज़ड़ों से जुड़ी थी, ऐसे राजनीतिक दलों में आज Urban नक्सल पैठ जमा चुके हैं। आज वहां Urban नक्सलियों की आवाज, उनकी ही भाषा सुनाई देती है। इसी से हम समझ सकते हैं कि इनकी जड़ें कितनी गहरी हैं। हमें याद रखना है कि Urban नक्सली, भारत के विकास और हमारी विरासत, इन दोनों के घोर विरोधी हैं। वैसे अर्नब ने भी Urban नक्सलियों को एक्सपोज करने का जिम्मा उठाया हुआ है। विकसित भारत के लिए विकास भी ज़रूरी है और विरासत को मज़बूत करना भी आवश्यक है। और इसलिए हमें Urban नक्सलियों से सावधान रहना है।

साथियों,

आज का भारत, हर चुनौती से टकराते हुए नई ऊंचाइयों को छू रहा है। मुझे भरोसा है कि रिपब्लिक टीवी नेटवर्क के आप सभी लोग हमेशा नेशन फर्स्ट के भाव से पत्रकारिता को नया आयाम देते रहेंगे। आप विकसित भारत की एस्पिरेशन को अपनी पत्रकारिता से catalyse करते रहें, इसी विश्वास के साथ, आप सभी का बहुत-बहुत आभार, बहुत-बहुत शुभकामनाएं।

धन्यवाद!