Quote"দেশে বর্তমানে যে গতিতে পরিকাঠামোর উন্নয়ন হচ্ছে তা আসলে ১৪০ কোটি ভারতবাসীর চাহিদা পূরণ করছে"
Quote"সেদিন আর দূরে নেই যখন দেশের প্রতিটি প্রান্ত বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের মাধ্যমে যুক্ত হবে"
Quote"ভারতের গণতন্ত্র, জনসংখ্যা এবং বৈচিত্রের শক্তি জি-২০-র সাফল্যের মাধ্যমে প্রতিফলিত"
Quote"ভারত তার বর্তমান এবং ভবিষ্যৎ চাহিদা পূরণের জন্য একযোগে কাজ করছে"
Quote"অমৃত ভারত স্টেশনগুলি আগামীদিনে নতুন ভারতের পরিচয় বহন করবে"
Quote"এখন রেলস্টেশনের জন্মদিন উদযাপনের মাধ্যমে আরও বেশি মানুষকে এরসঙ্গে যুক্ত করা হবে"
Quote"ভারতীয় রেল এবং সমাজের প্রতিটি স্তরে যে পরিবর্তন সূচিত হচ্ছে তা উন্নত ভারত গড়ে তোলার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হবে বলে আমি আশাবাদী"
Quoteপ্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী আজ ভিডিও কনফারেন্সিং-এর মাধ্যমে ৯টি বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের যাত্রার সূচনা করেছেন। দেশজুড়ে যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতির জন্য প্রধানমন্ত্রীর পরিকল্পনাকে এই নতুন বন্দে ভারত ট্রেনগুলি বাস্তবায়িত করবে। রেলযাত্রীরা এর মাধ্যমে আন্তর্জাতিক মানের পরিষেবাও পাবেন। উদ্বোধন হওয়া নতুন ট্রেনগুলি হল:

প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী আজ ভিডিও কনফারেন্সিং-এর মাধ্যমে ৯টি বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের যাত্রার সূচনা করেছেন। দেশজুড়ে যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতির জন্য প্রধানমন্ত্রীর পরিকল্পনাকে এই নতুন বন্দে ভারত ট্রেনগুলি বাস্তবায়িত করবে। রেলযাত্রীরা এর মাধ্যমে আন্তর্জাতিক মানের পরিষেবাও পাবেন। উদ্বোধন হওয়া নতুন ট্রেনগুলি হল: 
১) পাটনা - হাওড়া বন্দে ভারত এক্সপ্রেস 
২) রাঁচি - হাওড়া বন্দে ভারত এক্সপ্রেস
৩) উদয়পুর - জয়পুর বন্দে ভারত এক্সপ্রেস 
৪) তিরুনেলভেলি - মাদুরাই - চেন্নাই বন্দে ভারত এক্সপ্রেস
৫) হায়দ্রাবাদ - বেঙ্গালুরু বন্দে ভারত এক্সপ্রেস
৬) বিজয়ওয়াড়া - চেন্নাই (ভায়া রেনিগুন্টা) বন্দে ভারত এক্সপ্রেস
৭) কাসারগড় - তিরুবনন্তপুরম বন্দে ভারত এক্সপ্রেস
৮) রাউরকেলা - ভূবনেশ্বর - পুরী বন্দে ভারত এক্সপ্রেস
৯) জামনগর - আমেদাবাদ বন্দে ভারত এক্সপ্রেস

৯টি বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের উদ্বোধন করে প্রধানমন্ত্রী একে দেশের আধুনিক যোগাযোগ ব্যবস্থার ইতিহাসে অভূতপূর্ব এক ঘটনা বলে উল্লেখ করেন। "দেশে বর্তমানে যে গতিতে পরিকাঠামোর উন্নয়ন হচ্ছে তা আসলে ১৪০ কোটি ভারতবাসীর চাহিদা পূরণ করছে"। তিনি বলেন, আজ যে ট্রেনগুলি যাত্রা শুরু করলো সেগুলি আরও আধুনিক এবং আরামপ্রদ। এই বন্দে ভারত ট্রেনগুলি নতুন ভারতের নতুন আকাঙ্খার প্রতীক। বন্দে ভারত সম্পর্কে মানুষের আগ্রহ বাড়তে থাকায় তিনি সন্তোষ প্রকাশ করেন। ইতিমধ্যেই ১ কোটি ১১ লক্ষ যাত্রী এই ট্রেনে ভ্রমণ করেছেন। 

 

|

প্রধানমন্ত্রী জানান, বিভিন্ন রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে ২৫টি বন্দে ভারত এক্সপ্রেস চলাচল করছে। আজ আরও ৯টি ট্রেন এই ব্যবস্থাপনায় যুক্ত হল। "সেদিন আর দূরে নেই যখন দেশের প্রতিটি প্রান্ত বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের মাধ্যমে যুক্ত হবে"। এখন যে কোন রুটে বন্দে ভারত এক্সপ্রেসে কম সময়ে যাওয়া যায়। অনেকে এই ট্রেনে গিয়ে তার কাজ শেষ করে সেদিনই ফিরে আসছেন। বন্দে ভারতের মাধ্যমে পর্যটন কেন্দ্রগুলি যুক্ত হওয়ার ফলে সংশ্লিষ্ট স্থানে অর্থনৈতিক কর্মকান্ড বৃদ্ধি পেয়েছে।   

প্রধানমন্ত্রী বলেন দেশজুড়ে আশা এবং আস্থার এমন এক পরিবেশের সৃষ্টি হয়েছে যার ফলে প্রতিটি মানুষ দেশের সাফল্যে গর্ব অনুভব করে। তিনি তাঁর ভাষণে চন্দ্রযান-৩ এবং আদিত্য এল ওয়ান-এর ঐতিহাসিক সাফল্যের কথা তুলে ধরেন। একই সঙ্গে তিনি বলেন, ভারতের গণতন্ত্র, জনসংখ্যা এবং বৈচিত্রের শক্তি জি-২০-র সাফল্যের মাধ্যমে প্রতিফলিত হয়েছে।  

শ্রী মোদী বলেন, নারী শক্তি বন্দন আইন একটি যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত। এর ফলে মহিলাদের নেতৃত্বে উন্নয়নে গতি আসবে। বর্তমানে অনেক রেলস্টেশন মহিলারাই পরিচালনা করছেন। 

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ভারত তার বর্তমান এবং ভবিষ্যৎ চাহিদা পূরণের জন্য একযোগে কাজ করছে। পিএম গতিশক্তি মাস্টার প্ল্যানের মাধ্যমে দেশজুড়ে পরিকাঠামোর উন্নয়ন ঘটানো হচ্ছে। পণ্য পরিবহন এবং রপ্তানী র খরচ কমাতে নতুন পণ্য পরিবহন সংক্রান্ত নীতি গ্রহণ করা হয়েছে। বর্তমানে বহুস্তরীয় যোগাযোগ ব্যবস্থায় বিভিন্ন যাতায়াতের মাধ্যমকে যুক্ত করা হয়েছে। এরফলে সাধারণ মানুষের যাতায়াতে সুবিধা হবে। 

সাধারণ নাগরিকদের জীবনযাত্রায় রেলের গুরুত্ব অপরিসীম। প্রধানমন্ত্রী ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, অতীতে এই গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্রটি ছিল অবহেলিত। বর্তমান সরকার ভারতীয় রেলের সংস্কার ঘটাচ্ছে। ২০১৪ সালের রেল বাজেটে বরাদ্দ অর্থের তুলনায় এবছরের রেল বাজেটে তার পরিমাণ ছিল আটগুণ বেশি। বর্তমানে বিভিন্ন রুটে দ্বিতীয় রেললাইন বসানো এবং বৈদ্যুতিকীকরণ কাজ চলছে। এছাড়াও নতুন নতুন রেলপথ নির্মিত হচ্ছে।   
   
প্রধানমন্ত্রী জোর দিয়ে বলেন, উন্নত ভারত গড়ার ক্ষেত্রে রেলস্টেশনগুলির আধুনিকীকরণ অত্যন্ত জরুরী। এই প্রথম দেশজুড়ে রেলস্টেশনগুলির উন্নয়ন ও আধুনিকীকরণের কাজ শুরু হয়েছে। রেলযাত্রীদের সুবিধার্থে রেকর্ড সংখ্যক ফুটওভার ব্রিজ এবং লিফ্ট এবং চলমান সিঁড়ি বসানো হচ্ছে। মাত্র দিন কয়েক আগে দেশজুড়ে ৫০০টি প্রধান প্রধান রেলস্টেশনের পুনরুন্নয়নের কাজ শুরু হয়েছে। অমৃতকালে নতুন যে স্টেশনগুলি গড়ে তোলা হচ্ছে সেগুলিকে অমৃত ভারত স্টেশন বলে অভিহিত করা হবে। "এই স্টেশনগুলি আগামীদিনে নতুন ভারতের পরিচয় বহন করবে"। 

 

|

রেল বর্তমানে বিভিন্ন স্টেশনে 'স্থাপনা দিবস' উদযাপন শুরু করায় প্রধানমন্ত্রী সন্তোষ প্রকাশ করেন।  কোয়েম্বাটোর, ছত্রপতি শিবাজী টার্মিনাস এবং মুম্বাই স্টেশনের স্থাপনা দিবস উদযাপনের প্রসঙ্গ উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, কোয়েম্বাটোর রেলস্টেশনের ১৫০ বছর পূর্তি হয়েছে। "এখন রেলস্টেশনের জন্মদিন উদযাপনের মাধ্যমে আরও বেশি মানুষকে এরসঙ্গে যুক্ত করা হবে"। 

শ্রী মোদী বলেন, দেশ এক ভারত শ্রেষ্ঠ ভারতের মাধ্যমে বিভিন্ন সংকল্পের বাস্তবায়ন ঘটাচ্ছে। "২০৪৭ সালের মধ্যে উন্নত ভারত গড়ার লক্ষ্য পূরণের জন্য প্রতিটি রাজ্যের এবং রাজ্যগুলির জনসাধারণের উন্নয়ন অত্যন্ত জরুরী"। যে রাজ্য থেকে রেলমন্ত্রী হলেন শুধুমাত্র সেই রাজ্যের রেলের উন্নয়নের জন্য ভাবনা-চিন্তা করার প্রবণতা দেশের পক্ষে ক্ষতিকর। অতীতে এই জিনিসটিই ঘটতো। কোন একটি রাজ্য পিছিয়ে পড়বে এটা এখন আর মেনে নেওয়া সম্ভব নয়। "আমাদের সবকা সাথ সবকা বিকাশের ভাবনা নিয়ে এগিয়ে চলতে হবে"।  

কঠোর পরিশ্রমী রেলকর্মীদের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী বলেন, যাত্রীদের রেল সফরকে স্মরণীয় করে তুলতে তাঁদের উদ্যোগী হতে হবে। "যাত্রীসাধারণের রেল সফর সহজ এবং সুন্দর করে তুলতে প্রতিটি রেলকর্মী সর্বদা সতর্ক রয়েছেন"। 

প্রধানমন্ত্রী বলেন, রেলের পরিচ্ছন্নতার বিষয়টি এখন দেশের প্রতিটি নাগরিকের নজরে এসেছে। মহাত্মা গান্ধীর প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য পয়লা অক্টোবর সকাল ১০টায় তিনি সকলকে স্বচ্ছতা অভিযানে অংশগ্রহণের আহ্বান জানান। দোসরা অক্টোবর থেকে সর্দার বল্লভভাই প্যাটেলের জন্মদিন - ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত সকলকে খাদি এবং দেশের তৈরি পণ্য কেনার আহ্বান জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এই সময়কালে স্থানীয় পণ্য ব্যবহারে সকলকে আরও উদ্যোগী হতে হবে।  

 

|

শ্রী মোদী তাঁর ভাষণের শেষে বলেন, "ভারতীয় রেল এবং সমাজের প্রতিটি স্তরে যে পরিবর্তন সূচিত হচ্ছে তা উন্নত ভারত গড়ে তোলার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হবে বলে আমি আশাবাদী"। 

অনুষ্ঠানে বিভিন্ন রাজ্যের রাজ্যপাল, মুখ্যমন্ত্রী, মন্ত্রী, সাংসদ ছাড়াও কেন্দ্রীয় মন্ত্রী শ্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব উপস্থিত ছিলেন।

প্রেক্ষাপট -

এই ৯টি ট্রেন পশ্চিমবঙ্গ, বিহার, ঝাড়খন্ড, ওড়িশা, রাজস্থান, তামিলনাড়ু, তেলেঙ্গানা, অন্ধ্রপ্রদেশ, কর্ণাটক, কেরালা এবং গুজরাট অর্থাৎ ১১টি রাজ্যের যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতি ঘটাবে। 

 বন্দে ভারত এক্সপ্রেসগুলি সংশ্লিষ্ট রুটের যাত্রাপথে অন্য ট্রেনের থেকে দ্রুতগতিতে চলাচল করবে এবং যাত্রীদের সময় বাঁচাবে। উদাহরণস্বরূপ বলা যায় রাউরকেলা - ভূবনেশ্বর - পুরী বন্দে ভারত এক্সপ্রেস এবং কাসারগড় - তিরুবনন্তপুরম বন্দে ভারত এক্সপ্রেস ওই রুটে চলাচলকারী দ্রুতগামী ট্রেনের চাইতেও তিন ঘন্টা আগে পৌঁছাবে। হায়দ্রাবাদ - বেঙ্গালুরু বন্দে ভারত এক্সপ্রেস আড়াই ঘন্টা ও তিরুনেলভেলি - মাদুরাই - চেন্নাই বন্দে ভারত এক্সপ্রেস ২ ঘন্টা আগে পৌঁছাবে। রাঁচি - হাওড়া বন্দে ভারত এক্সপ্রেস, পাটনা - হাওড়া বন্দে ভারত এক্সপ্রেস এবং জামনগর - আমেদাবাদ বন্দে ভারত এক্সপ্রেস ১ ঘন্টা আগে ও উদয়পুর - জয়পুর বন্দে ভারত এক্সপ্রেস ৩০ মিনিট আগে নির্দিষ্ট গন্তব্যে পৌঁছোবে।  

প্রধানমন্ত্রী দেশজুড়ে ধর্মীয় স্থানগুলির মধ্যে যোগাযোগ ব্যবস্থার মানোন্নয়নে উদ্যোগী হয়েছেন। রাউরকেলা - ভূবনেশ্বর - পুরী বন্দে ভারত এক্সপ্রেস পুরী এবং তিরুনেলভেলি - মাদুরাই - চেন্নাই বন্দে ভারত এক্সপ্রেস মাদুরাই স্টেশনের সঙ্গে যোগাযোগ গড়ে তুলবে। বিজয়ওয়াড়া - চেন্নাই বন্দে ভারত এক্সপ্রেস রেনিগুন্টা দিয়ে চলাচল করবে। এই ট্রেন তিরুপতিগামী তীর্থযাত্রীদের জন্য সহায়ক হবে। 

নতুন এই বন্দে ভারত ট্রেনগুলি উন্নতমানের রেল পরিষেবা নিশ্চিত করবে। এই ট্রেনগুলিতে কবচ প্রযুক্তি সহ অত্যাধুনিক সুরক্ষা ব্যবস্থা এবং আন্তর্জাতিক মানের সুযোগ-সুবিধা থাকবে। সাধারণ মানুষ, পেশাজীবী, ব্যবসায়ী, ছাত্র-ছাত্রী এবং পর্যটকদের অত্যাধুনিক, দ্রুত এবং আরামপ্রদ রেল সফর এই ট্রেনগুলির মাধ্যমে নিশ্চিত হবে। 

 

 

 

Click here to read full text speech

  • Reena chaurasia August 27, 2024

    BJP BJP
  • Musharraf Hussain choudhury March 14, 2024

    I proudly salute My honourable prime minister
  • Babla sengupta January 04, 2024

    Babla sengupta
  • venkatesh September 30, 2023

    பொருள் :- நெல்லை முதல் சென்னை வரை புதிதாக இயக்கப்படும் வந்தே ரயில் கோவில்பட்டி ரயில் நிலையத்தில் நின்று செல்ல வேண்டி :- ஐயா வணக்கம் , திருநெல்வேலி - சென்னை வந்தே பாரத் ரயில் வருகிற 24 -ஆம் தேதி (ஞாயிற்றுக்கிழமை) முதல் இயக்கப்படும் என தென்னக ரயில்வே கோட்ட மேலாளர் தெரிவித்தார். இந்த ரயில் சேவையை காணொலி காட்சி வழியாக தொடங்கி வைக்கும் மாண்புமிகு பாரத பிரதமர் திரு நரேந்திர மோடி அவா்களுக்கும் , மாண்புமிகு பாரத பிரதமர் திரு நரேந்திர மோடி அவா்களுக்கும் , ரயில்வே துறை அமைச்சர் அவா்களுக்கும் , ரயில்வே வாரியத்திற்கும் மனமார்ந்த நன்றி நன்றி நன்றி... திருநெல்வேலி - சென்னை இடையே இயக்கப்படும் வந்தே பாரத் ரயில் கோவில்பட்டி ரயில் நிலையத்தில் நின்று செல்ல நடவடிக்கை எடுக்குமாறு கேட்டுக்கொள்கிறோம். மதுரை ரயில்வே கோட்டத்தில் மதுரை - திருநெல்வேலிக்கு அடுத்து அதிக வருவாய் தருவது கோவில்பட்டி ரயில் நிலையம் ஆகும். கோவில்பட்டி ரயில் நிலையம் ‘ஏ’ கிரேடு அந்தஸ்தில் உள்ளது. மேலும் தென் தமிழ்நாட்டில் , கோவில்பட்டி ஒரு முதன்மையான தொழில் நகரமாகும் ஆகும். மேலும் கோவில்பட்டி தவிர , கோவில்பட்டி, கயத்தாறு , எட்டயபுரம் , விளாத்திகுளம் , சங்கரன்கோவில் ஆகிய 5 தாலுகா பகுதிகளைச் சேர்ந்த ஆயிரக்கணக்கான பொதுமக்கள் கோவில்பட்டி ரயில் நிலைத்திலிருந்து தான் பயணம் செய்து வருகின்றார். ஆனால் வருகிற 24-ந்தேதி முதல் மதுரை கோட்டத்தில் அதிக வருமானம் தரும் கோவில்பட்டி ரயில் நிலையத்தில் வந்தே பாரத் ரயில் நிற்காது. இதனால் கோவில்பட்டி மற்றும் சுற்றுப்புற கிராம மக்கள் கடும் ஏமாற்றம் அடைந்துள்ளனர்.  எனவே கோவில்பட்டி வியாபாரிகள் , பயணிகள் நலன் கருதி கோவில்பட்டி ரயில் நிலையத்தில் வந்தே பாரத் ரெயில் நின்று செல்ல நடவடிக்கை எடுக்குமாறு தாழ்மையுடன் கேட்டுக்கொள்கிறோம்.
  • Ram Kumar Singh September 28, 2023

    Jay shree Ganesh
  • Pihu Itoriya September 25, 2023

    Jai Hind🇮🇳
  • LunaRam Dukiya September 25, 2023

    सपने तो अपने होते हैं जितने मर्जी ले लो ऐसा ही एक नाराज होने पहले भी लगाया था याद होगा आपको इंदिरा इस इंडिया इंडिया इंदिरा क्या हाल हुआ था सभी को पता है वही वाला बोलने जा रहा है दुनिया देखेगी संसार देखेगा घबराने की जरूरत नहीं है हम सभी आपके साथ हैं 2024 हमारा है आपका है हम सब का है हम सनातनियों का है मैं सनातन बहन भाइयों से निवेदन करता हूं कि वह एक दूसरे को Xपर इंस्टाग्राम पर सोशल मीडिया पर जहां भी मौका लगे एक दूसरे को फॉलो करें वह सनातन धर्म की ताकत बढ़ाए जय सनातन जय भारत जय हिंदुस्तान याद रखेगा सारा जहां
  • LunaRam Dukiya September 25, 2023

    हमारे भारत में जैसे वंदे भारत ट्रेनों की बाढ़ सी आ गई है हर जगह हर प्रदेश में हर शहर में जहां भी देखो वंदे भारत आशा करता हूं कि आप 2024 से पहले हर शहर को एक वंदे भारत जरूर भेंट करेंगे यह मेरी आपसे वह ईश्वर से प्रार्थना है और प्रार्थना स्वीकार होगी ऐसी मेरी आशा है धन्यवाद सहित जय सनातन जय भारत जय हिंदुस्तान जय गौ माता की 2024 हमारा है आपका है हम सब का है
  • CHANDRA KUMAR September 25, 2023

    लोकसभा चुनाव 2024 विपक्षी गठबंधन का नाम 'इंडिया' (इंडियन नेशनल डेवलपमेंटल इन्क्लूसिव अलायंस) रखा गया है। बंगलूरू में एकजुट हुए समान विचारधारा वाले 26 राजनीतिक दलों ने इस नाम पर सहमति जताई और अगले लोकसभा चुनाव में भाजपा को सत्ता से बेदखल करने का संकल्प लिया। कांग्रेस पार्टी ने बहुत चतुराई से सत्ता पाने का तरीका खोज लिया है: 1. बीजेपी 10 वर्ष सत्ता में रहकर कुछ नहीं किया, इसीलिए अब सत्ता हमलोगों को दे दो। 2. जितना भ्रष्टाचारी नेता हमारे पार्टी में था, वो सब बीजेपी में चला गया। अब दोनों तरफ भ्रष्टाचारी लोग है, इसीलिए सत्ता मुझे दे दो। 3. बीजेपी ने काला धन विदेश से नहीं लाया, इसीलिए सभी काला धन बीजेपी का है। अडानी अंबानी का काला धन बीजेपी बचा रही है। इसीलिए मुझे सत्ता दे दो, हम अडानी अंबानी का पैसा जनता में बांट देंगे। 4. सिर्फ बीजेपी ही देशभक्त पार्टी नहीं है, हम देशभक्त पार्टी हैं और मेरा पार्टी गठबंधन का नाम ही इंडिया है। 5. भारतीयों के पास सभी समस्या का अब एक ही उपाय है, बीजेपी को छोड़कर विपक्ष को अपना लो। क्योंकि विपक्ष एकजुट हो गया है तो एकसाथ काम भी कर लेगा। अब बीजेपी को यह साबित करना होगा की 1. राष्ट्र निर्माण के लिए दस वर्ष पर्याप्त नहीं है। हमने दस वर्ष में जो काम किया है, उससे भी ज्यादा काम अगले पांच वर्ष में करेंगे। 2. सभी विपक्षी दल देश को लूटने के लिए एकजुट हो गया है, विपक्षी दलों में एक भी दूरदर्शी नेता नहीं हैं। 3. विपक्षी दल नेतृत्व विहीन है, देश हित बड़ा निर्णय ले सकने वाला एक भी नेता विपक्ष के पास नहीं है। 4. बीजेपी ने आज तक ईमानदारी से देश हित में कार्य किया है, सभी बड़े प्रोजेक्ट समय पर और कम खर्च में पूरा किया है। 5. बीजेपी कालाधान वापस लाने के प्रयास में जुटा हुआ है। अब बीजेपी को दो कदम और उठाने की जरूरत है: 1. मुस्लिम और ईसाई मतदाताओं को मतदान करने से वंचित कर दिया जाए। इससे विपक्षी दलों का बहुत बड़ा नुकसान होगा। 2. इंडिया शब्द को संविधान से पूरी तरह हटा दिया जाए। इससे देशभर में इंडिया शब्द से ही विश्वास उठ जायेगा। विपक्षी दल इंडिया ब्रांड का इस्तेमाल बीजेपी के खिलाफ करना चाहता है, इसका प्रति उत्तर देना ही होगा। सर्वोत्तम उपाय : 1. संविधान में संशोधन किया जाए, और एक अधिनियम संविधान में जोड़ दिया जाए। अथवा एक अध्यादेश चुनाव से ठीक पहले पारित कर दिया जाए , "विदेशी धर्म का अनुयाई, विदेशी है। अर्थात सभी मुस्लिम , ईसाई, यहूदी, पारसी, जोराष्ट्रीयन आदि विदेशी है। इन्हें भारत में शरणार्थी घोषित किया जाता है तथा इनसे भारतीय नागरिकता वापस लिया जाता है।" इसके बाद कोई भी विदेशी धर्म मानने वाला मतदान नहीं कर पायेगा और चुनाव में प्रतिनिधि के रूप में खड़ा भी नहीं हो पायेगा। बीजेपी के लिए लोकसभा चुनाव 2024 में विजयी होना बहुत आवश्यक है। विपक्षी दल मोदी को हर हाल में हराना चाहता है। भारतीयों ने पृथ्वीराज चौहान को हारते देखा, महाराणा प्रताप को भागते देखा, शिवाजी को छिपते देखा और सुभाष चंद्र बोस को लापता होते देखा। अब मोदीजी को हारते हुए देखने का मन नहीं कर रहा है। इसीलिए बीजेपी वालों तुम्हें लोकसभा चुनाव 2024 हर हाल में जीतना है, विजय महत्वपूर्ण है, इतिहास में विजेता के सभी अपराध क्षम्य है। अर्जुन ने शिखंडी के पीछे छिपकर भीष्म का वध किया, युधिष्ठिर ने झूठ बोलकर द्रोणाचार्य का वध कराया, अर्जुन ने निहत्थे कर्ण पर बाण चलाया, भीम ने दुर्योधन के कमर के नीचे मारा तब जाकर महाभारत का युद्ध जीता गया। रामजी ने बाली का छिपकर वध किया था। इसीलिए बीजेपी को चाहिए की वह मुस्लिम और ईसाई मतदाताओं को लोकसभा चुनाव 2024 में मतदान ही नहीं करने दे। जैसे एकलव्य और बर्बरीक को महाभारत के युद्ध में भाग लेने नहीं दिया गया। एकलव्य का अंगूठा ले लिया गया और बर्बरीक का गर्दन काट दिया गया। 2. लोकसभा चुनाव 2024 में मतदान कार्य को शिक्षक वर्ग ही संभालेगा। शिक्षक ही presiding officer बनकर चुनाव संपन्न कराता है। इसीलिए सभी शिक्षक को उत्तम शिक्षण कार्य करने के लिए प्रोत्साहित करने के बहाने से, दुर्गा पूजा में कपड़ा खरीदने हेतु, सभी शिक्षक के बैंक खाते में दो हजार भेज दिया जाए। सभी शिक्षक बीजेपी को जीतने के लिए जोर लगा देगा। 3. बीजेपी के द्वारा देश के सभी राज्य में दुर्गा पूजा का भव्य आयोजन कराया जाए और नारी सशक्तिकरण का संदेश देश भर में दिया जाए। दुर्गा मां की प्रतिमा के थोड़ा बगल में भारत माता का प्रतिमा भी हर जगह बनवाया जाए। चंद्रयान की सफलता को हर जगह प्रदर्शित करवाया जाए। यदि संभव हो तो हर हिंदू मजदूर, खासकर बिहारी मजदूरों को जो दूसरे राज्य में गए हुए हैं, को घर पहुंचने के लिए पैसा दिया जाए और उस पैसे को थोड़ा बढ़ाकर दिया जाए, ताकि हर मजदूर अपने अपने बच्चों के लिए कपड़ा भी खरीदकर ले जाए। बीजेपी को एक वर्ष तक गरीब वर्ग को कुछ न कुछ देना ही होगा, तभी आप अगले पांच वर्षों तक सत्ता में बने रहेंगे। 4. देशभक्ति का नया सीमा रेखा खींच दीजिए, जिसे कांग्रेस और विपक्षी दल पार नहीं कर सके। लोकसभा में एक प्रस्ताव लेकर 1947 के भारत विभाजन को रद्द कर दिया जाए। इससे निम्न लाभ होगा: 1. भारतीय जनता के बीच संदेश जायेगा की जिस तरह से बीजेपी ने राम मंदिर बनाया, धारा 370 को हटाया, उसी तरह से पाकिस्तान को भारत में मिलाया जायेगा। 2. पाकिस्तान की सीमा रेखा का महत्व खत्म हो जायेगा। यदि भारतीय सेना पाकिस्तान की सीमा पार भी कर जायेगी, तब भी उसे अपराध। नहीं माना जायेगा। 3. चीन पाकिस्तान कोरिडोर गैर कानूनी हो जायेगा। भारत अधिक मुखरता से चीन पाकिस्तान कोरिडोर का विरोध अंतरराष्ट्रीय मंचों पर कर सकेगा। 4. पाकिस्तानी पंजाब के क्षेत्र में सिक्खों का घुसपैठ कराकर, जमीन पर एक एक इंच कब्जा किया जाए। जैसे चीन पड़ोसी देश के जमीन को कब्जाता है, बिलकुल वैसा ही रणनीति अपनाया जाए। पाकिस्तान आज बहुत कमजोर हो गया है, उसके जमीन को धीरे धीरे भारत में मिलाया जाए। 5. कश्मीर में पांच लाख बिहारी लोगों को घर बनाकर दिया जाए। इससे कश्मीर का डेमोग्राफी बदलेगा और कश्मीरी पंडित को घर वापसी का साहस जुटा पायेगा। कांग्रेस पार्टी जितना इसका विरोध करेगा बीजेपी को उतना ही ज्यादा फायदा होगा। 6. भाषा सेतु अभियान : इस अभियान के तहत देश भर में सभी भाषाओं को बराबर महत्व देते हुए, संविधान में वर्णित तथा प्रस्तावित सभी भाषाओं के शिक्षकों की भर्ती निकाली जाए। इससे भारतवासियों के बीच अच्छा संदेश जायेगा। उत्तर भारत में दक्षिण भारतीय भाषाएं सिखाई जाए और दक्षिण भारत में उत्तर भारतीय भाषाएं सिखाई जाए। पूरब में पश्चिमी भारतीय भाषाएं सिखाई जाए और पश्चिम में पूर्वी भारत की भाषाएं सिखाई जाए। कर्मचारी चयन आयोग दिल्ली को आदेश दिया जाए, की वह (1) असमिया, ( 2 ) बंगाली (3) गुजराती, (4) हिंदी, (5) कन्नड, (6) कश्मीरी, (7) कोंकणी, (8) मलयालम, ( 9 ) मणिपुरी, (10) मराठी, (11) नेपाली, ( 12 ) उड़िया, ( 13 ) पंजाबी, ( 14 ) संस्कृत, ( 15 ) सिंधी, ( 16 ) तमिल, ( 17 ) तेलुगू (18) उर्दू (19) बोडो, (20) संथाली (21) मैथिली (22) डोंगरी तथा (१) अंगिका (२) भोजपुरी (३) छतीसगढ़ी और (४) राजस्थानी भाषाओं के शिक्षक की भर्ती निकाले। प्रत्येक भाषा में पांच हजार शिक्षक की भर्ती निकाले, जिसे राष्ट्रीय स्तर पर किसी भी राज्य में नियुक्त किया जा सके, और भविष्य में किसी भी विद्यालय अथवा किसी भी राज्य में स्थानांतरित किया जा सके। 7. भाषा सेतु अभियान को सफल बनाने के लिए, देश भर में पांच वर्ष के लिए अंग्रेजी भाषा को शिक्षण का माध्यम बनाने पर प्रतिबंधित कर दिया जाए। अंग्रेजी एक विषय के रूप में पढ़ाया जा सकता है लेकिन अंग्रेजी माध्यम में सभी विषय को पढ़ाने पर प्रतिबंध लगा दिया जाए। इससे देश भर में अभिभावकों से पैसा वसूल करने के षड्यंत्र को रोका जा सकेगा। 8. देश में किसी भी परीक्षा में अंग्रेजी माध्यम में प्रश्न नहीं पूछा जाए। अंग्रेजी विषय ऐच्छिक बना दिया जाए। यूपीएससी एसएससी आदि परीक्षाओं में, भाषा की नियुक्ति में ही अलग से अंग्रेजी का प्रश्न पत्र दिया जाए। अन्य सभी प्रकार की नियुक्ति में अंग्रेजी विषय को हटा दिया जाए। इससे देश भर में बीजेपी का लोक प्रियता बढ़ जायेगा। भारतीय बच्चों के लिए अंग्रेजी पढ़ना बहुत ही कठिन कार्य है, अंग्रेजी भाषा का ग्रामर , उच्चारण, शब्द निर्माण कुछ भी नियम संगत नहीं है। अंग्रेजी भाषा में इतनी अधिक भ्रांतियां है और अंग्रेजी भाषा इतना अव्यवहारिक है कि इसे सीखने में बच्चों की सारी ऊर्जा खर्च हो जाती है। बच्चों के लिए दूसरे विषय पर ध्यान देना मुश्किल हो जाता हैं। बच्चों की रचनात्मकता, कल्पनाशीलता को निखारने के लिए अंग्रेजी से उन्हें आजाद करना होगा, बच्चों को उसके मातृभाषा से जोड़ना होगा। छात्रों को अपनी सभ्यता संस्कृति भाषा आदि पर गर्व करना सिखाना होगा। 9. राजस्थान के कोटा में 24 छात्रों ने इसी वर्ष आत्महत्या कर लिया। मोदीजी को उन सभी आत्महत्या कर चुके छात्र छात्राओं के माता पिता से मिलना चाहिए। जिन बच्चों ने डॉक्टर बनकर दूसरे की जान बचाने का सपना देखा, उन्हीं बच्चों ने तनाव में आकर अपना जान दे दिया। 10. देश भर के निजी शिक्षण संस्थानों के लिए कुछ नियम बनाना चाहिए : १. शिक्षण संस्थानों के एक कमरे में अधिकतम साठ (60) बच्चों को ही बैठाकर पढ़ा सकता है। अर्थात शिक्षक छात्र का अनुपात हमेशा एक अनुपात साठ हो, चाहे क्लासरूम कितना ही बड़ा क्यों न हो। क्योंकि छात्रों को अपने शिक्षक से प्रश्न भी पूछना होता है, यदि एक क्लासरूम में सौ ( 100 ) से ज्यादा छात्र बैठा लिया जाए, तब छात्र शिक्षक के बीच दूरियां पैदा हो जाती है। फिर छात्र तनाव में रहने लगता है। वह शिक्षक को कुछ बता नहीं पाता है और आत्महत्या कर लेता है। २. एक शिक्षक एक छात्र से अधिकतम एक हजार रुपए प्रति महीना शिक्षण शुल्क ले सकता है और वर्ष में अधिकतम बारह हजार रुपए। इससे अभिभावक से पैसा मांगने में छात्रों को शर्मिंदा होना नहीं पड़ेगा। छात्र अपने अभिभावक से पैसा मांगते समय बहुत तनाव में रहता है। कई बार अभिभावक कह देता है, सिर्फ पैसा पैसा, कितना पैसा देंगे हम। ३. एक शिक्षण संस्थान, एक छात्र से ऑनलाइन शिक्षण शुल्क अधिकतम पांच हजार रुपए ले सकता है। क्योंकि ऑनलाइन शिक्षण कार्य में कई छात्र एक साथ जुड़ जाते हैं। कई बार रिकॉर्डिंग किया हुआ शिक्षण सामग्री दे दिया जाता है। इन शिक्षण सामग्री का मनमाना शुल्क लेने से रोका जाए। भारत में गरीब छात्र तभी अपराधी बनता है जब वह देखता है की शिक्षा भी सोना चांदी की तरह खरीदा बेचा जा रहा है। इसका इतना पैसा , उसका उतना पैसा। ४. शिक्षण संस्थान केवल शिक्षा देने का कार्य करेगा। बच्चों का यूनिफॉर्म बेचना, किताब कॉपी बेचना, होस्टल से पैसा कमाना, एक साथ इतने सारे स्रोतों से पैसा कमाने पर प्रतिबंध लगाया जाए। यह सभी कार्य अलग अलग संस्थान, अलग अलग लोगों के द्वारा किया जाए। यदि कोई शिक्षण संस्थान छात्रों से अवैध पैसा लेते हुए पकड़ा जाए तब उन पर आजीवन शिक्षण कार्य करने से प्रतिबंधित कर दिया जाए। ५. गरीब विद्यार्थियों की एक बहुत बड़ी समस्या यह है की उन्हें यूनिफॉर्म पहनना पड़ता है। विद्यालय जाते समय अलग कपड़ा पहनना और वापस आकर घर का कपड़ा पहनना। मतलब एक दिन में दो कपड़ा गंदा हो जाता है। छात्र के पास कम से कम चार जोड़ा कपड़ा होना चाहिए। छोटे छोटे बच्चों को हर रोज रंग बिरंगा कपड़ा पहनकर विद्यालय आने देना चाहिए। इसीलिए प्राथमिक विद्यालय के छोटे छोटे बच्चों को यूनिफॉर्म पहनने के अनुशासन से मुक्त रखा जाए। निजी शिक्षण संस्थानों को भी निर्देश दिया जाए की वह छोटे बच्चों को रंग बिरंगे कपड़ों में ही विद्यालय आने के लिए प्रेरित करे। बच्चों के अंदर की विविधता को ईश्वर ने विकसित किया है। यदि ईश्वर ने यूनिफॉर्म चाइल्ड पॉलिसी लागू कर दिया, और हम सबों के बच्चे एक जैसे दिखने लगे, तब कितनी समस्या होगी, जरा सोचकर देखिए। पश्चिमी देशों की मान्यता को रद्द किया जाए और यूनिफॉर्म में विद्यालय आने की बाध्यता को हटाया जाए। न्यायालय के न्यायाधीश काला चोगा पहनते हैं जिससे वे बड़े अजीब लगते हैं। कानून लागू कराने वाले व्यक्ति को सभी रंगों को प्राथमिकता देनी चाहिए, काले कपड़े तो चोर पहनकर रात में चोरी करने निकलते हैं ताकि पकड़े जाने से बच सके। न्यायालय के न्यायाधीशों को काला चोगा पहनने के बजाए, राजस्थानी अंगरखे को पहनना चाहिए, जिसमें वह ज्यादा आकर्षक और भव्य लगेगा। अभी न्यायालय जाने पर चारों तरफ अजीब सा उदासी, मायूसी, गमगीन माहौल नजर आता है। ऊपर से काले कोट वाले वकील और काले चोगे वाले न्यायाधीश वातावरण को निराशा से भर देता है। भारतीय न्यायाधीश को भारतीय अंगरखा पहनना चाहिए, राजस्थानी लोग कई तरह के सुंदर आकर्षक अंगरखा बनाना जानता है। उनमें से कोई भी न्यायाधीशों को पहनने के लिए सुझाव दिया जाए।
  • Pihu Itoriya September 25, 2023

    Vande Matram
Explore More
৭৮ তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে নয়াদিল্লির লালকেল্লার প্রাকার থেকে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ ১৫ই আগস্ট , ২০২৪

জনপ্রিয় ভাষণ

৭৮ তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে নয়াদিল্লির লালকেল্লার প্রাকার থেকে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ ১৫ই আগস্ট , ২০২৪
We've to achieve greater goals of strong India, says PM Narendra Modi

Media Coverage

We've to achieve greater goals of strong India, says PM Narendra Modi
NM on the go

Nm on the go

Always be the first to hear from the PM. Get the App Now!
...
Prime Minister condoles the passing of His Highness Prince Karim Aga Khan IV
February 05, 2025

The Prime Minister, Shri Narendra Modi today condoled the passing of His Highness Prince Karim Aga Khan IV. PM lauded him as a visionary, who dedicated his life to service and spirituality. He hailed his contributions in areas like health, education, rural development and women empowerment.

In a post on X, he wrote:

“Deeply saddened by the passing of His Highness Prince Karim Aga Khan IV. He was a visionary, who dedicated his life to service and spirituality. His contributions in areas like health, education, rural development and women empowerment will continue to inspire several people. I will always cherish my interactions with him. My heartfelt condolences to his family and the millions of followers and admirers across the world.”