প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী আজ ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে ১০০তম কিষাণ রেলের যাত্রার সূচনা করেছেন। এই ট্রেনটি মহারাষ্ট্রের সাঙ্গোলা থেকে পশ্চিমবঙ্গের শালিমার পর্যন্ত যাবে। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র সিং তোমর এবং শ্রী পীযূষ গোয়েল এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
এই উপলক্ষ্যে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, দেশের কৃষকদের রোজগার বাড়াতে কিষাণ রেল পরিষেবা একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। করোনা মহামারীর সময়েও গত ৪ মাসে ১০০টি কিষাণ রেল চলাচল করায় তিনি সন্তোষ প্রকাশ করেছেন। কৃষি নির্ভর অর্থনীতিতে এর ফলে বিপুল পরিবর্তন আসবে এবং দেশে শীতল সরবরাহ শৃঙ্খলের শক্তি বৃদ্ধি হবে। শ্রী মোদী বলেছেন, কিষাণ রেলের মাধ্যমে পরিবহণের জন্য ন্যূনতম পরিমাণ নির্ধারিত না হওয়ায় কম খরচে বড় বাজারে যথাযথভাবে কম পরিমাণের পণ্য সামগ্রীও পাঠানো সম্ভব হবে।
প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, কিষাণ রেল প্রকল্পের মধ্য দিয়ে কৃষকদের জন্য সরকারের পরিষেবা প্রদানের অঙ্গীকার যেমন প্রতিফলিত হচ্ছে একই সঙ্গে আমাদের কৃষকরা নতুন নতুন সুযোগগুলি কিভাবে কাজে লাগাচ্ছেন সেটিও প্রমাণিত হচ্ছে। কৃষকরা এখন তাঁদের উৎপাদিত ফসল অন্য রাজ্যে বিক্রি করতে পারছেন, যেখানে কিষাণ রেল ও কৃষি উড়ান গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিচ্ছে। যথাযথ সুরক্ষা সহ ফলমূল, শাক-সব্জি, দুধ, মাছ ইত্যাদি পচনশীল সামগ্রী কিষাণ রেলের মাধ্যমে ভ্রাম্যমান হিমঘরের সাহায্যে এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় নিয়ে যাওয়া যাচ্ছে। তিনি বলেছেন, ‘স্বাধীনতার আগে থেকেই ভারতে বৃহৎ একটি রেল ব্যবস্থা রয়েছে, হিমঘর প্রযুক্তিও দীর্ঘদিনের । আর এখন কিষাণ রেলের মাধ্যমে যথাযথভাবে এগুলিকেই কাজে লাগানো হচ্ছে।’
প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, পশ্চিমবঙ্গের লক্ষ লক্ষ ক্ষুদ্র চাষিদের কাছে কিষাণ রেল বিপুল সুযোগ নিয়ে এসেছে। এই সুযোগ কৃষকদের পাশাপাশি স্থানীয় ছোট ব্যবসায়িরাও পাবেন। ভারতীয় কৃষির সঙ্গে অন্যান্য দেশের কৃষি এবং অভিজ্ঞতার সঙ্গে নতুন প্রযুক্তিকে যুক্ত করা হচ্ছে।
রেল স্টেশনের কাছেই পচনশীল সামগ্রীর সংরক্ষণের জন্য কেন্দ্র গড়ে তোলা হচ্ছে, যেখানে কৃষকরা তাঁদের উৎপাদিত পণ্য রাখতে পারবেন। ফলমূল এবং শাক-সব্জি এর ফলে যতটা সম্ভব ভালো ভাবে সরবরাহ করা যাবে। অতিরিক্ত উৎপাদিত পণ্য, যেসব শিল্পোদ্যোগীরা ফলের রস, আচার, সস, চিপ্স ইত্যাদি তৈরি করেন, তাদের কাছে পৌঁছে যাবে।
প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, খাদ্যশস্য মজুত রাখার পরিকাঠামো এবং মূল্যযুক্ত কৃষিপণ্যের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট প্রক্রিয়াকরণ শিল্পকে সরকার অগ্রাধিকার দিচ্ছে। পিএম কৃষি সম্পদ যোজনার আওতায় প্রায় ৬ হাজার ৫শো মেগা ফুড পার্ক, হিমঘর শৃঙ্খল পরিকাঠামো, কৃষি প্রক্রিয়াকরণ ক্লাস্টার নির্মাণের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। আত্মনির্ভর অভিযান প্যাকেজে ক্ষুদ্র খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ শিল্পের জন্য ১০ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে।
শ্রী মোদী বলেছেন, গ্রামাঞ্চলের জনসাধারণ, কৃষক এবং যুব সম্প্রদায়কে সাহায্য করার জন্য সকলের অংশগ্রহণ প্রয়োজন, যাতে সরকারের উদ্যোগ সফল হয়। কৃষি ভিত্তিক ব্যবসা-বাণিজ্য ও কৃষি পরিকাঠামোয় কৃষি পণ্য উৎপাদক সংগঠন (এফপিও) এবং মহিলা স্বনির্ভর গোষ্ঠীর মতো সমবায় গোষ্ঠীগুলিকে অগ্রাধিকার দেওয়া হচ্ছে। কৃষি ব্যবসায় প্রসার ঘটানোর জন্য সম্প্রতি নানা সংস্কার নেওয়া হয়েছে এবং এই গোষ্ঠীগুলি এখানে সবথেকে লাভবান হবে। সংশ্লিষ্ট গোষ্ঠীগুলিকে সাহায্য করার জন্য সরকারের উদ্যোগে কৃষি ক্ষেত্রে বেসরকারী বিনিয়োগ সহায়তা করবে। প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, ‘ভারতীয় কৃষি ব্যবস্থা ও কৃষককে শক্তিশালী করার পথে আমরা একনিষ্ঠভাবে এগিয়ে যাবো।’
किसान रेल सेवा, देश के किसानों की आमदनी बढ़ाने की दिशा में भी एक बहुत बड़ा कदम है।
— PMO India (@PMOIndia) December 28, 2020
इससे खेती से जुड़ी अर्थव्वस्था में बड़ा बदलाव आएगा।
इससे देश की कोल्ड सप्लाई चेन की ताकत भी बढ़ेगी: PM
ये काम किसानों की सेवा के लिए हमारी प्रतिबद्धता को दिखाता है।
— PMO India (@PMOIndia) December 28, 2020
लेकिन ये इस बात का भी प्रमाण है कि हमारे किसान नई संभावनाओं के लिए कितनी तेजी से तैयार हैं।
किसान, दूसरे राज्यों में भी अपनी फसलें बेच सकें, उसमें किसान रेल और कृषि उड़ान की बड़ी भूमिका है: PM#100thKisanRail
किसान रेल चलता फिरता कोल्ड स्टोरेज भी है।
— PMO India (@PMOIndia) December 28, 2020
यानि इसमें फल हो, सब्ज़ी हो, दूध हो, मछली हो, यानि जो भी जल्दी खराब होने वाली चीजें हैं, वो पूरी सुरक्षा के साथ एक जगह से दूसरी जगह पहुंच रही हैं: PM#100thKisanRail
अब किसान रेल जैसी सुविधा से पश्चिम बंगाल के लाखों छोटे किसानों को एक बहुत बड़ा विकल्प मिला है।
— PMO India (@PMOIndia) December 28, 2020
और ये विकल्प किसान के साथ ही स्थानीय छोटे-छोटे व्यापारी को भी मिला है।
वो किसान से ज्यादा दाम में ज्यादा माल खरीदकर किसान रेल के ज़रिए दूसरे राज्यों में बेच सकते हैं: PM
कृषि से जुड़े एक्सपर्ट्स और दुनिया भर के अनुभवों और नई टेक्नॉलॉजी का भारतीय कृषि में समावेश किया जा रहा है।
— PMO India (@PMOIndia) December 28, 2020
स्टोरेज से जुड़ा इंफ्रास्ट्रक्चर हो या फिर खेती उत्पादों में वैल्यू एडिशन से जुड़े प्रोसेसिंग उद्योग, ये हमारी सरकार की प्राथमिकता हैं: PM
पीएम कृषि संपदा योजना के तहत मेगा फूड पार्क्स, कोल्ड चेन इंफ्रास्ट्रक्चर, एग्रो प्रोसेसिंग क्लस्टर, ऐसे करीब साढ़े 6 हजार प्रोजेक्ट स्वीकृत किए गए हैं।
— PMO India (@PMOIndia) December 28, 2020
आत्मनिर्भर अभियान पैकेज के तहत माइक्रो फूड प्रोसेसिंग उद्योगों के लिए 10 हज़ार करोड़ रुपए स्वीकृत किए गए हैं: PM