নমস্কার মহামান্যবর !
এই ভার্চ্যুয়াল শীর্ষ সম্মেলনের মাধ্যমে আপনার সঙ্গে কথা বলার সুযোগ পেয়েছি। এজন্য আমি অত্যন্ত আনন্দিত। সবার আগে ডেনমার্কে কোভিড-১৯-এর ফলে যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে তার জন্য সমবেদনা জানাই। এই সঙ্কটের প্রতিরোধে আপনার কুশল নেতৃত্বকে অভিনন্দন জানাই।
সমস্ত ব্যস্ততার মধ্যেও আপনি এই দ্বিপাক্ষিক বার্তালাপের জন্য যে সময় বের করেছেন তা আমাদের পারস্পরিক সম্পর্কের প্রতি আপনার বিশেষ গুরুত্ব ও দায়বদ্ধতার নির্দশন।
সম্প্রতি আপনার শুভ বিবাহ হয়েছে। সেজন্য আমি আপনাকে মঙ্গলময় শুভকামনা জানাই আর আশা করি কোভিড-১৯ উদ্ভূত পরিস্থিতি থেকে উত্তরণের পর শীঘ্রই আপনাদের সপরিবারে ভারতে স্বাগত জানানোর সৌভাগ্য আমাদের হবে। আমার বিশ্বাস, আপনার কন্যা ইদা অবশ্যই আরেকবার ভারতে আসতে চাইবে।
কয়েক মাস আগে আপনার সঙ্গে ফোনে অনেক ইতিবাচক আলাপ-আলোচনা হয়েছে। আমরা অনেক ক্ষেত্রে ভারত এবং ডেনমার্কের মধ্যে সহযোগিতা বৃদ্ধি নিয়ে আলোচনা করেছি।
এটা অত্যন্ত আনন্দের বিষয় যে আমরা এই ভার্চ্যুয়াল শীর্ষ সম্মেলনের মাধ্যমে সেই ইচ্ছাগুলিকে নতুন দিশা এবং গতি প্রদান করছি। ডেনমার্ক ২০০৯ সাল থেকে যখন আমি গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী ছিলাম, তখন থেকে প্রতি বছর নিয়মিত 'ভাইব্র্যান্ট গুজরাট সামিট'-এ অংশগ্রহণ করছে। সেজন্য ডেনমার্কের প্রতি আমার বিশেষ ভালোবাসা রয়েছে। আমি দ্বিতীয় 'ইন্ডিয়া-নার্ডিক শীর্ষ সম্মেলন' আয়োজন করার ব্যাপারে আপনার প্রস্তাবের জন্য কৃতজ্ঞ। পরিস্থিতি উন্নত হলে ডেনমার্কে গিয়ে আপনার সঙ্গে সাক্ষাতে কথাবার্তা বলতে পারলে সেটা সৌভাগ্যের বিষয় হবে।
মহামান্যবর,
বিগত কয়েক মাসের ঘটনাগুলি এটা স্পষ্ট করে দিয়েছে যে আমাদের মতো সম-মনোভাবাপন্ন দেশগুলি, যারা একটি নীতি-ভিত্তিক, স্বচ্ছ, মানবিক এবং গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ সম্পন্ন ব্যবস্থা গড়ে তুলতে পেরেছে, তাদের সবার একসাথে মিলে-মিশে কাজ করার প্রয়োজনীয়তা রয়েছে।
ভ্যাক্সিন তৈরির ক্ষেত্রেও সম-মনোভাবাপন্ন দেশগুলির মধ্যে মেলবন্ধনের মাধ্যমে এই বিশ্বব্যাপী মহামারী প্রতিরোধে সহায়ক হবে। এই মহামারীর সময় ভারতের ঔষধ উৎপাদন ক্ষমতা গোটা বিশ্বের জন্য উপযোগী প্রমাণিত হয়েছে। আমরা এই প্রচেষ্টা ভ্যাক্সিন আবিষ্কারের ক্ষেত্রেও চালিয়ে যাচ্ছি।
আমাদের আত্মনির্ভর ভারত অভিযানের মাধ্যমে আমরা এই চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি যাতে প্রধান আর্থিক ক্ষেত্রগুলিতে ভারতের ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়, আর এই ক্ষমতা বিশ্ববাসীর কাজে লাগে।
এই অভিযানের মাধ্যমে আমরা সর্বক্ষেত্রের সংস্কারে জোর দিয়েছি। নীতি প্রণয়ন এবং কর সংস্কারের মাধ্যমে ভারতে কর্মরত কোম্পানিগুলি লাভবান হবে। অন্যান্য ক্ষেত্রেও সংস্কার প্রক্রিয়া নিরন্তর জারি রয়েছে। সম্প্রতি কৃষি এবং শ্রম ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার করা হয়েছে।
মহামান্যবর,
কোভিড-১৯ দেখিয়েছে যে আন্তর্জাতিক সরবরাহ শৃঙ্খলের যে কোনও একটি উৎসের ওপর অত্যধিক নির্ভরশীল থাকা ঝুঁকির কারণ হতে পারে।
আমরা জাপান এবং অস্ট্রেলিয়ার সঙ্গে মিলে সরবরাহ শৃঙ্খল বৈচিত্র্যকরণ এবং স্বাভাবিক অবস্থায় প্রত্যাবর্তনের কাজ করছি। অন্যান্য সম-মনোভাবাপন্ন দেশও এই প্রচেষ্টায় সামিল হতে পারে।
এই প্রেক্ষিতে আমার মনে হয় যে আমাদের ভার্চ্যুয়াল শীর্ষ সম্মেলন শুধু ভারত-ডেনমার্ক পারস্পরিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে উপযোগী হয়ে উঠবে না, আন্তর্জাতিক চ্যালেঞ্জগুলির বিরুদ্ধেও একটি মিলিত দৃষ্টিকোণ গড়ে তোলার ক্ষেত্রেও সাহায্য করবে।
আরেকবার মহামান্যবর, আজকের শীর্ষ সম্মেলনে আপনার মূল্যবান সময় দেওয়ার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ। এখন আমি আপনাকে আপনার উদ্বোধনী মন্তব্য পেশ করার জন্য আমন্ত্রণ জানাতে চাই।
कुछ महीने पहले फ़ोन पर हमारी बहुत productive बात हुई। हमने कई क्षेत्रों में भारत और डेनमार्क के बीच सहयोग बढ़ाने के बारे में चर्चा की थी।
— PMO India (@PMOIndia) September 28, 2020
यह प्रसन्नता का विषय है कि आज हम इस Virtual Summit के माध्यम से इन इरादों को नई दिशा और गति दे रहे हैं: PM
पिछले कई महीनो की घटनाओं ने यह स्पष्ट कर दिया है कि हमारे जैसे like-minded देशों का,
— PMO India (@PMOIndia) September 28, 2020
जो एक rules-based, transparent, humanitarian और डेमोक्रेटिक value-system शेयर करते हैं,
साथ मिल कर काम करना कितना आवश्यक है: PM
Covid-19 ने दिखाया है कि Global Supply Chains का किसी भी single source पर अत्यधिक निर्भर होना risky है।
— PMO India (@PMOIndia) September 28, 2020
हम जापान और ऑस्ट्रेलिया के साथ मिल कर supply-chain diversification और resilience के लिए काम कर रहें हैं।
अन्य like-minded देश भी इस प्रयत्न में जुड़ सकते हैं: PM
इस संदर्भ में मेरा मानना है कि हमारी Virtual Summit ना सिर्फ़ भारत-डेनमार्क संबंधों के लिए उपयोगी सिद्ध होगी,
— PMO India (@PMOIndia) September 28, 2020
बल्कि वैश्विक चुनौतियों के प्रति भी एक साझा approach बनाने में मदद करेगी: PM