প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী আজ নতুন দিল্লির ভারত মন্ডপমে জি-২০ ইউনিভার্সিটি কানেক্ট ফিনালে অনুষ্ঠানে ভাষণ দেন। ভারতের জি-২০ সভাপতিত্ব নিয়ে দেশের তরুণদের মধ্যে সচেতনতা গড়ে তোলা এবং জি২০-র বিভিন্ন অনুষ্ঠানে তাঁদের অংশগ্রহণ বাড়াতে এই কর্মসূচি হাতে নেওয়া হয়েছিল। এই উপলক্ষে ৪টি বইও প্রকাশ করেন প্রধানমন্ত্রী।
প্রধানমন্ত্রী তাঁর ভাষণের শুরুতে ২ সপ্তাহ আগে জি-২০ শীর্ষ বৈঠক উপলক্ষে ভারত মন্ডপমে ব্যাপক কর্মতৎপরতা ও ব্যস্ততার কথা উল্লেখ করেন। সেইসঙ্গে সন্তোষ প্রকাশ করে বলেন যে, এই স্থানটি ভবিষ্যৎ ভারতের সাক্ষী হয়ে উঠছে। জি২০-র মতো কর্মকাণ্ডের আয়োজনের মাধ্যমে ভারতের উত্তরণ এবং গোটা বিশ্বের নজর কাড়ার কথা উল্লেখ করেন তিনি। শ্রী মোদী বলেন, ভারতের প্রতিশ্রুতিবান তরুণ প্রজন্ম এ ধরনের অনুষ্ঠানের সঙ্গে নিজেদের যেভাবে যুক্ত করতে পেরেছে, তাতে তিনি আশ্চর্য নন। ভারতে এখন যা ঘটছে, তার জন্য তিনি পুরোপুরি কৃতিত্ব দেন যুবশক্তিকে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ভারত এখন নানা ঘটনার কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠেছে। গত ৩০ দিনের কর্মকাণ্ড থেকে তা স্পষ্ট। গত ৩০ দিনের নানা কর্মকাণ্ডের প্রসঙ্গ টানার পাশাপাশি চন্দ্রযান মিশনের সাফল্যের কথাও তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘চাঁদে ভারত’ এই শব্দবন্ধ এখন গোটা বিশ্বে প্রতিধ্বনিত হচ্ছে। তাঁর কথায়, “দেশের জাতীয় মহাকাশ দিবস হিসেবে ২৩ অগাস্ট দিনটি স্মরণীয়।" এই সাফল্যের পথ ধরেই ভারত সফলভাবে সৌরমিশন সম্পন্ন করেছে। শ্রী মোদী বলেন, চন্দ্রযান ৩ লক্ষ কিলোমিটার পথ অতিক্রম করেছে এবং সৌর প্রকল্পটি ১৫ লক্ষ কিলোমিটার পথ পাড়ি দেবে। তিনি প্রশ্নের সুরে বলেন, ভারতের এই সাফল্যের কোনো তুলনা হতে পারে?
প্রধানমন্ত্রী বলেন, গত ৩০ দিনে ভারতের কূটনীতি এক নতুন উচ্চতায় পৌঁছেছে। জি-২০ শীর্ষ বৈঠকে ৬টি নতুন রাষ্ট্রের অন্তর্ভুক্তি এবং এই বৈঠকের আগে দক্ষিণ আফ্রিকায় ব্রিকস সম্মেলনের কথা উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী। দক্ষিণ আফ্রিকা সফরের আগে চার দশক পর গ্রিসের মাটিতে প্রথম কোনো ভারতীয় প্রধানমন্ত্রীর পা রাখার প্রসঙ্গও উল্লেখ করেন তিনি। জি-২০ শীর্ষ বৈঠকের আগে ইন্দোনেশিয়ায় বিশ্বের বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রনেতাদের সঙ্গেও তাঁর বৈঠকের প্রসঙ্গ টেনে আনেন শ্রী মোদী। বিশ্বের কল্যাণে এই ভারত মন্ডপমে বহু গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত গ্রহণের কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, সরকারের বিশেষ সাফল্য হল, সমস্ত সদস্য রাষ্ট্রের জন্য অভিন্ন মঞ্চ গড়ে তোলা। ভারতের বেশকিছু গুরুত্বপূর্ণ উদ্যোগ ও সাফল্যের প্রসঙ্গ টেনে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “সর্বসম্মতভাবে গৃহীত নতুন দিল্লি ঘোষণাপত্র গোটা বিশ্বের সংবাদ মাধ্যমে খবরের শিরোনাম হয়ে উঠেছিল।" জি-২০ বৈঠকে গৃহীত গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্তগুলি ২১ শতকের পরিবর্তনের গোটা অভিমুখ বদলে দিয়েছে বলে মন্তব্য করেন প্রধানমন্ত্রী। জি২০-তে স্থায়ী সদস্য হিসেবে আফ্রিকান ইউনিয়নের অন্তর্ভুক্তির কথাও তুলে ধরেন তিনি।
জি-২০ শীর্ষ বৈঠক শেষ হতে না হতেই সৌদি আরবের যুবরাজের সফর এবং ভারতে সৌদি আরবের ১০০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের কথা জানান প্রধানমন্ত্রী। শ্রী মোদী বলেন, গত ৩০ দিনে ৮৫ জন বিশ্ব নেতা অর্থাৎ গোটা বিশ্বের প্রায় অর্ধেক রাষ্ট্রনেতার সঙ্গে তিনি সাক্ষাৎ করেছেন। তাঁর মতে, “এই ধরনের সাক্ষাৎকারের ফলে ভারত নতুন নতুন সুযোগ, নতুন নতুন বন্ধু এবং নতুন নতুন বাজার পাচ্ছে, তরুণদের জন্য নতুন কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি হচ্ছে।"
গত ৩০ দিনে তপশিলি জাতি, তপশিলি উপজাতি, অন্যান্য অনগ্রসর শ্রেণি, গরিব ও মধ্যবিত্তদের ক্ষমতায়নে সরকারের নেওয়া বিভিন্ন পদক্ষেপের কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিশ্বকর্মা জয়ন্তীতে চালু হওয়া প্রধানমন্ত্রী বিশ্বকর্মা যোজনায় কারিগর, হস্তশিল্পী এবং পরম্পরাগত শিল্পের সঙ্গে যুক্ত কর্মীরা উপকৃত হবেন। রোজগার মেলার মাধ্যমে ১ লক্ষের বেশি তরুণের হাতে কেন্দ্রীয় সরকারের চাকরির নিয়োগ পত্র তুলে দেওয়ার কথাও উল্লেখ করেন তিনি। শ্রী মোদী আরও জানান, রোজগার মেলা চালু হওয়ার পর থেকে এ পর্যন্ত ৬ লক্ষের বেশি তরুণকে চাকরির নিয়োগপত্র দেওয়া হয়েছে। তাঁর ভাষণে প্রধানমন্ত্রী নতুন সংসদ ভবনের উদ্বোধন এবং সেখানে পাশ হওয়া নারী শক্তি বন্দন অধিনিয়ম বিলের কথাও উল্লেখ করেন তিনি।
দেশে ব্যাটারি চালিত বৈদ্যুতিক যানের উন্নয়নে সরকারের অনুমোদন করা বিভিন্ন প্রকল্প সম্পর্কেও অবহিত করেন প্রধানমন্ত্রী। এছাড়া, দ্বারকায় যশোভূমি কনভেনশন সেন্টারের উদ্বোধন, বারাণসীতে নতুন আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামের শিলান্যাস এবং ৯টি বন্দে ভারত ট্রেনের সূচনার কথাও উল্লেখ করেন তিনি। সেইসঙ্গে মধ্যপ্রদেশে পেট্রো কেমিক্যাল কমপ্লেক্স, পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তির আইটি পার্ক, একটি বড় শিল্প পার্ক এবং ৬টি নতুন শিল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনের কথা জানান শ্রী মোদী। তিনি বলেন, এইসব উন্নয়ন প্রকল্প কর্মসংস্থান সৃষ্টির পাশাপাশি তরুণদের দক্ষতাও বৃদ্ধি করবে।
বৃহত্তর পরিসরে ভাবনা-চিন্তা করার জন্য তরুণদের কাছে আর্জি জানান প্রধানমন্ত্রী। তরুণদের উদ্দেশে তিনি বলেন, “এমন কোনো সাফল্য নেই, যা আপনাদের ধরাছোঁয়ার বাইরে, বা এমন কোনো সাফল্য নেই, যেখানে দেশ আপনার পাশে নেই।" তিনি বলেন, কোনো কিছুকেই ছোটো করে দেখা উচিত নয় এবং প্রত্যেক প্রয়াসকে সাফল্যে রূপান্তরিত করতে হবে। এ প্রসঙ্গে জি২০-র দৃষ্টান্ত দিয়ে তিনি বলেন, এটি শুধুমাত্র একটি কূটনৈতিক এবং দিল্লি-কেন্দ্রিক বৈঠক হতে পারত। কিন্তু, তার বদলে ভারত একে একটি জনসাধারণ-চালিত জাতীয় আন্দোলনের রূপ দিয়েছে। জি-২০ ইউনিভার্সিটি কানেক্ট কর্মসূচিতে দেশের ১০০টির বেশি বিশ্ববিদ্যালয়ের লক্ষাধিক তরুণের অংশগ্রহণের প্রশংসা করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, সরকার জি২০-কে বিদ্যালয়, উচ্চশিক্ষা এবং দক্ষতা উন্নয়ন প্রতিষ্ঠানের ৫ কোটি পড়ুয়ার কাছে নিয়ে গিয়েছে।
আগামী ২৫ বছরের অমৃতকালের প্রসঙ্গ টেনে শ্রী মোদী বলেন, দেশ এবং তরুণ প্রজন্ম, দু’পক্ষের কাছেই এই সময়কাল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ভারতের দ্রুত অগ্রগতি এবং অতি অল্প সময়ের মধ্যে দশম থেকে বিশ্বের পঞ্চম আর্থিক শক্তির দেশ হিসেবে ভারতের সাফল্যের কথা তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, ভারতের ওপর গোটা বিশ্বের গভীর আস্থা রয়েছে এবং দেশে বিদেশি বিনিয়োগ রেকর্ড মাত্রায় পৌঁছেছে। তিনি জানান, মাত্র ৫ বছরের মধ্যে ১৩.৫ কোটি মানুষ গরিব থেকে মধ্যবিত্ত শ্রেণিতে উন্নীত হয়েছেন ।
তরুণদের নতুন সম্ভাবনা সম্পর্কে বলতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ইপিএফও-তে প্রায় ৫ লক্ষ নাম নথিভুক্ত হয়েছে। এর মধ্যে প্রথমবার নতুন নথিভুক্তির সংখ্যা ৩.৫ কোটি। স্টার্টআপের সংখ্যা ২০১৪ সালের একশো থেকে বেড়ে বর্তমানে ১ লক্ষ ছাড়িয়ে গেছে বলে জানান তিনি। শ্রী মোদী বলেন, “মোবাইল ফোন তৈরিতে এখন বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম দেশ হল ভারত। ২০১৪-র তুলনায় প্রতিরক্ষা রপ্তানি বেড়েছে ২৩ গুণ। মুদ্রা যোজনা তরুণদের জন্য কর্মসংস্থান সৃষ্টি করছে।" তিনি জানান, এই প্রকল্পে ৮ কোটি শিল্পোদ্যোগী তৈরি হয়েছে এবং গত ৯ বছরে ভারতে ৫ লক্ষ ‘কমন সার্ভিস সেন্টার’ চালু করা হয়েছে।
রাজনৈতিক স্থায়িত্ব, নীতি প্রণয়নে স্বচ্ছতা এবং গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের কারণে দেশের এই ইতিবাচক অগ্রগতি সম্ভব হচ্ছে বলে মন্তব্য করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি দৃঢ়তার সঙ্গে বলেন, গত ৯ বছরে সরকার দুর্নীতিরোধে নীতিনিষ্ঠ পদক্ষেপ নিয়েছে এবং দালালদের দৌরাত্ম্য বন্ধে প্রযুক্তি-নির্ভর ব্যবস্থা চালুর কথা জানান তিনি। শ্রী মোদী বলেন, “এখন সৎ ব্যক্তিদের পুরস্কৃত করা হচ্ছে এবং অসৎদের শাস্তি দেওয়া হচ্ছে।"
প্রধানমন্ত্রী বলেন, দেশের ধারাবাহিক উন্নয়নের এই যাত্রায় স্বচ্ছতা, স্পষ্টতা এবং সরকারের স্থায়িত্ব থাকা বাধ্যতামূলক। তাঁর কথায়, "ভারতের তরুণরা দৃঢ়প্রতিজ্ঞ হলে, ২০৪৭ সালের মধ্যে উন্নত এবং আত্মনির্ভর দেশ গড়ার পথে কোনো কিছুই বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারবে না।" শ্রী মোদী বলেন, গোটা বিশ্বই এখন আশা নিয়ে ভারতের দিকে তাকিয়ে রয়েছে এবং ভারত ও আমাদের দেশের তরুণ প্রজন্মের সম্ভাবনাকে স্বীকৃতি দিচ্ছে। তাঁর যাবতীয় অনুপ্রেরণার পিছনে তরুণদের ভূমিকার কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “ভারতের তরুণদের মধ্যেই আমার যাবতীয় শক্তি নিহিত রয়েছে।"
স্বচ্ছ ভারত প্রচারাভিযানের সাফল্যে তরুণদের ভূমিকার কথা তুলে ধরে আগামী ১ অক্টোবর দেশজুড়ে স্বচ্ছতা কর্মসূচিতে অংশগ্রহণের জন্য সকলের কাছে আবেদন জানান প্রধানমন্ত্রী। ডিজিটাল লেনদেনের প্রসারে প্রতি সপ্তাহে অন্তত ৭ জন করে দেশবাসীকে প্রশিক্ষিত করে তোলার জন্য তরুণদের কাছে তিনি আবেদন জানান। কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে খাদির জনপ্রিয়তা বাড়ানোর জন্য ছাত্রছাত্রীদের উদ্যোগী হতে বলেন প্রধানমন্ত্রী। এ প্রসঙ্গে ক্যাম্পাসের মধ্যে খাদি ফ্যাশন শো অনুষ্ঠিত করারও পরামর্শ দেন তিনি।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, স্বাধীনতা সংগ্রামীদের মতো দেশের জন্য আত্মোৎসর্গ করার সুযোগ এখন আমরা না পেলেও, দেশের জন্য বেঁচে থাকার সমস্ত সম্ভাবনা আমাদের সামনে রয়েছে। তিনি বলেন, একশো বছর আগে আমাদের তরুণরা দেশকে স্বাধীন করার ব্রত নিয়েছিলেন এবং সমস্ত শক্তি নিয়ে ঔপনিবেশিক শাসন থেকে দেশকে মুক্ত করার জন্য তাঁরা ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন। তরুণদের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “বন্ধুরা, আমার সঙ্গে হাঁটুন, আমি আপনাদের আমন্ত্রণ জানাচ্ছি। আমাদের সামনে ২৫ বছর সময় রয়েছে। একশো বছর আগে যা ঘটেছিল, তা আমাদের স্বরাজ এনে দিয়েছে। এখন আমরা সমৃদ্ধির পথে এগোতে পারি।" তিনি আরও বলেন, “আত্মনির্ভর ভারত সমৃদ্ধির নতুন দরজা খুলে দিয়েছে এবং আত্মবিশ্বাসকে এক নতুন উচ্চতায় নিয়ে গিয়েছে।"
ভারতকে বিশ্বের প্রথম তিনটি অর্থনৈতিকভাবে উন্নত দেশে রূপান্তরিত করার অঙ্গীকার নিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “এই কারণে আমি আপনাদের সমর্থন এবং মা ভারতী ও ১৪০ কোটি দেশবাসীর সহযোগিতা চাই।" অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় শিক্ষা মন্ত্রী শ্রী ধর্মেন্দ্র প্রধানও।
Our Yuva Shakti has made India a happening place. pic.twitter.com/5sMko3aPgt
— PMO India (@PMOIndia) September 26, 2023
G20 में कुछ फैसले ऐसे हुए हैं, जो 21वीं सदी की पूरी Direction ही Change करने की क्षमता रखते हैं। pic.twitter.com/WqNqm75kU7
— PMO India (@PMOIndia) September 26, 2023
पिछले 30 दिनों में SC-ST-OBC के लिए, गरीबों और मिडिल क्लास के लिए, उनको Empower करने के लिए भी कई कदम उठाए गए हैं: PM @narendramodi pic.twitter.com/FtpqJHm0FQ
— PMO India (@PMOIndia) September 26, 2023
Youth progress only where there is optimism, opportunities and openness.
— PMO India (@PMOIndia) September 26, 2023
My message to the youth is - 'Think Big': PM @narendramodi pic.twitter.com/TQKceNYYCx
G20 Summit could have been limited to only a diplomatic and Delhi-centric programme.
— PMO India (@PMOIndia) September 26, 2023
But India made it a people-driven national movement. pic.twitter.com/feqx3jF6pi
आज भारत पर दुनिया का भरोसा बुलंद है। pic.twitter.com/0QPXqGY2IV
— PMO India (@PMOIndia) September 26, 2023
दुनिया की प्रगति के लिए भारत की प्रगति, और भारत के युवाओं की प्रगति आवश्यक है। pic.twitter.com/ucKM2Un5E4
— PMO India (@PMOIndia) September 26, 2023
সম্পূর্ণ ভাষণ পড়তে এখানে ক্লিক করুন