Dedicates National Atomic Timescale and Bhartiya Nirdeshak Dravya to the Nation
Lays Foundation Stone of National Environmental Standards Laboratory
Urges CSIR to interact with students to inspire them become future scientists
Bhartiya Nirdeshak Dravya’s 'Certified Reference Material System' would help in improving the Quality of Indian products
Exhorts Scientific Community to Promote ‘value creation cycle’ of Science, Technology and Industry
Strong Research will Lead to Stronger Brand India: PM

প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী জাতীয় পরিমাপণ সম্মেলন ২০২১-এ উদ্বোধনী ভাষণ দেন। তিনি এই উপলক্ষে জাতীয় আনবিক সময় সারণী এবং ভারতীয় নির্দেশক দ্রব্যপ্রণালী জাতির উদ্দেশে উৎসর্গ করেন। সম্মেলনে ভিডিও কনফারেন্সে ভাষণ দিয়ে প্রধানমন্ত্রী জাতীয় পরিবেশ মানক পরীক্ষাগারের শিলান্যাসও করেন। বিজ্ঞান ও শিল্প গবেষণা পর্ষদ (সিএসআইআর)-এর ন্যাশনাল ফিজিক্যাল ল্যাবরেটরির (এনপিএল) ৭৫ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে এই সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। সম্মেলনের মূল ভাবনা জাতির সার্বিক অগ্রগতিতে পরিমাপণ। এই উপলক্ষে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ডাঃ হর্ষবর্ধন এবং মুখ্য বৈজ্ঞানিক উপদেষ্টা ডাঃ বিজয় রাঘবন উপস্থিত ছিলেন। 
 
এই উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী নতুন বছরে সাফল্যের সঙ্গে দুটি ভারতীয় কোভিড টিকা উদ্ভাবনের জন্য বিজ্ঞানীদের প্রচেষ্টার প্রশংসা করেন। তিনি বলেন, ভারতের কোভিড টিকাকরণ কর্মসূচী বিশ্বের মধ্যে বৃহত্তম এবং খুব শীঘ্রই শুরু হতে চলেছে। দেশের সামনে যে চ্যালেঞ্জগুলি রয়েছে তার প্রতিটির নিরসনে একত্রে এগিয়ে আসার জন্য তিনি সিএসআইআর সহ বিজ্ঞান ভিত্তিক প্রতিষ্ঠানগুলির প্রশংসা করেন। 
প্রধানমন্ত্রী সিএসআইআর প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে সচেতনতা বাড়ানোর জন্য বিদ্যায় পড়ুয়াদের সঙ্গে নিয়মিত মত বিনিময়ের পরামর্শ দেন। তিনি বলেন, এই প্রয়াস ছাত্র-ছাত্রীদের ভবিষ্যতে বিজ্ঞানী হয়ে উঠতে অনুপ্রাণিত ও উদ্বুদ্ধ করবে। দেশের উন্নয়নে উদ্ভাবন ও বিবর্তনের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালনের জন্য তিনি সিএসআইআর-এর অধিনস্থ এনপিএল প্রতিষ্ঠানের ভূমিকার প্রশংসা করেন। তিনি বলেন, আজকের এই সম্মেলন ভবিষ্যৎ চ্যালেঞ্জগুলি দূর করতে প্রতিষ্ঠানকে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণের জন্য সাহায্য করবে। এক আত্মনির্ভর ভারত গঠনের লক্ষ্যে নতুন মানক এবং নতুন মাপকাঠি প্রণয়নে এই প্রতিষ্ঠানকে আরও উদ্যোগী হওয়ার পরামর্শ দেন প্রধানমন্ত্রী।
 
প্রধানমন্ত্রী সিএসআইআর-এনপিএল প্রতিষ্ঠানকে ভারতের টাইমকিপার বা সময় সংরক্ষক হিসেবে বর্ণনা করে বলেন, দেশের ভবিষ্যৎ নির্মাণের ক্ষেত্রেও প্রতিষ্ঠানটির গুরু দায়িত্ব রয়েছে। তিনি বলেন, বহু দশক ধরে ভারত গুণমান ও পরিমাপণের ক্ষেত্রে বৈদেশিক মানক ব্যবস্থার ওপরে নির্ভর করে এসেছে। কিন্তু এখন ভারতের গতি, অগ্রগতি, উত্থান, ভাবমূর্তি এবং সক্ষমতা আমাদের মানক ব্যবস্থার ওপর নির্ভর করবে। তিনি আরও বলেন, পরিমাপণ এমন এক মূল্যায়ণ মাপকাঠির বিজ্ঞান যা যে কোনো বিজ্ঞানিক সাফল্যের ভিত্তি গড়ে দেয়। কোনো গবেষণায় মূল্যায়ণ ছাড়া এগিয়ে যেতে পারে না। এমনকি আমাদের সাফল্যগুলিও মূল্যায়ণের মাপকাঠিতে বিচার করতে হবে। তিনি বলেন, বিশ্বে ভারতের বিশ্বাসযোগ্যতা নির্ভর করবে পরিমাপণ ক্ষেত্রে সক্ষমতার ওপর। পরিমাপণ হলো এমন এক আয়না যা আমাদের অবস্থানকে তুলে ধরে এবং অগ্রগতির সুযোগ করে দেয়। তিনি গুণমান ও পরিমাণের ওপর নির্ভর করে আত্মনির্ভর ভারতের উদ্দেশ্যগুলি পূরণের কথাও স্মরণ করিয়ে দেন। ভারতীয় পণ্য সামগ্রী যাঁরা ক্রয় করবেন তাঁদের মন জয় করার কথাও তিনি বলেন। প্রকৃত পক্ষে ভারতীয় সামগ্রী দিয়ে বিশ্বকে ভরিয়ে দেওয়ার পরিবর্তে গুণমন দিয়ে মানুষের মন জয় করার পরামর্শ দেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি জোর দিয়ে বলেন, ভারতে উৎপাদিত পণ্যসামগ্রীগুলি কেবল বিশ্ব চাহিদাই পূরণ করবে না বরং সকলের কাছে গ্রহণযোগ্যও হয়ে উঠবে। 
প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, আজ জাতির উদ্দেশে উৎসর্গ হওয়া ভারতীয় নির্দেশক দ্রব্য গুণমান সম্পন্ন পণ্য সামগ্রী উৎপাদনে শিল্প সংস্থাগুলিকে সাহায্য করবে। এর ফলে, ভারি শিল্প, কীটনাশক, ফার্মা সামগ্রী এবং বস্ত্র ক্ষেত্র উপকৃত হবে। তিনি বলেন, এখন শিল্প সংস্থাগুলি গ্রাহক কেন্দ্রীয় দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে অগ্রসর হচ্ছে, নিয়ন্ত্রণ মূলক পদক্ষেপ নিয়ে নয়। ভারতীয় দ্রব্য সামগ্রীর ক্ষেত্রে নতুন এই মানক ব্যবস্থা, জেলা ভিত্তিক স্থানীয় পণ্যের ক্ষেত্রে এক আন্তর্জাতিক পরিচিতি বহন করবে। স্বাভাবিকভাবেই এর ফলে ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প ক্ষেত্র বিশেষভাবে লাভবান হবে। 
 
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আন্তর্জাতিক মানক ব্যবস্থার সঙ্গে সংগতি রেখে আমাদের মানক ব্যবস্থা এমনভাবে প্রণয়ন করতে হবে যাতে বিদেশী উৎপাদক সংস্থাগুলি ভারতের প্রতি আকৃষ্ট হয় এবং স্থানীয়ভাবে বিপণন শৃঙ্খল গড়ে তুলতে পারে। তিনি বলেন, রপ্তানি এবং আমদানি উভয়ের ক্ষেত্রেই গুণমানের নতুন মানক সুনিশ্চিত করতে হবে। এর ফলে দেশে সাধারণ গ্রাহকরা গুণগতমানের পণ্য সামগ্রী হাতে পারেন, এমনকি রপ্তানিকারীদের সমস্যাও কমবে। 
 
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ঐতিহাসিক দিক থেকে যে কোনো দেশের অগ্রগতির পেছনে রয়েছে বিজ্ঞানের সঙ্গে সরাসরি সম্পর্ক।  তিনি বিজ্ঞান, প্রযুক্তি ও শিল্পের সঙ্গে যুক্ত মূল্য সংযোগ ব্যবস্থাকে পারস্পরিক সম্পর্ক যুক্ত বলে অভিমত প্রকাশ করেন। এপ্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, বৈজ্ঞানিক উদ্ভাবনের ফলেই প্রযুক্তির উদ্ভব হয় এবং এই প্রযুক্তি শিল্প ক্ষেত্রে উন্নয়নের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেয়। পক্ষান্তরে শিল্প বিজ্ঞানের নতুন গবেষণার ক্ষেত্রে বিনিয়োগ করেন এবং উদ্ভাবনকে এগিয়ে নিয়ে যায়। পারস্পরিক সম্পর্ক যুক্ত এই শৃঙ্খল আমাদের সামনে নতুন সম্ভাবনার পথ খুলে দেয়। মূল্য শৃঙ্খলের এই ব্যবস্থাকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে সিএসআইআর-এনপিএল গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে বলেও প্রধানমন্ত্রী অভিমত প্রকাশ করেন। 
 
বিজ্ঞানের মূল্য সংযোজন শৃঙ্খল থেকে সামগ্রিক সম্পদ সৃষ্টির বিষয়টি বর্তমান বিশ্বে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে, বিশেষ করে যখন আমাদের দেশ আত্মনির্ভর হয়ে ওঠার লক্ষ্যে অগ্রসর হচ্ছে।
 
প্রধানমন্ত্রী সন্তোষ প্রকাশ করে বলেন সিএসআইআর-এনপিএল প্রতিষ্ঠানের জাতীয় আনবিক সময় সারণী ভারতকে সময়ের আরও সূক্ষাতিসূক্ষ মূল্যায়ণে সাহায্য করবে। জাতীয় আনবিক সময় সারণী মানব জাতীর উদ্দেশে উৎসর্গ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ন্যানো সেকেন্ডের মধ্যে সময়ের মান নিরুপণে ভারত এখন আত্মনির্ভর হয়ে উঠেছে। তাই ২.৮ ন্যানো সেকেন্ডে নিখুঁত মানদণ্ড নির্ধারণের সক্ষমতা অর্জন এক বড় সাফল্য। এখন ভারতীয় সময় আন্তর্জাতিক সময়ের সঙ্গে সমতুল্য হয়ে উঠেছে। যার ফারাক কেবল ৩ ন্যানো সেকেন্ডেরও কম। ইসরোর মতো প্রতিষ্ঠান যারা সর্বাধুনিক প্রযুক্তি নিয়ে কাজ করে তাদের কাছে সময়ের সূক্ষাতিসূক্ষ মূল্যায়ণ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠবে। এমনকি আধুনিক প্রযুক্তির সঙ্গে যুক্ত ব্যাঙ্কিং ব্যবস্থা, রেল, প্রতিরক্ষা, স্বাস্থ্য, টেলি যোগাযোগ, আবহাওয়ার পূর্বাভাস, বিপর্যয় ব্যবস্থানা এবং এধরণের একাধিক ক্ষেত্র এই সাফল্যের ফলে লাভবান হবে বলেও প্রধানমন্ত্রী অভিমত প্রকাশ করেন।
 
প্রধানমন্ত্রী চতুর্থ শিল্প বিপ্লবে ভারতের ভূমিকাকে আরও মজবুত করার ক্ষেত্রে টাইমস্কেল বা সময় সারণী গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের কথা বিশেষভাবে উল্লেখ করেন। পরিবেশগত দিক থেকে ভারত ধীরে ধীরে অগ্রণী ভূমিকায় অগ্রণী হতে চলেছে। এখনও পর্যন্ত ভারত বায়ুর গুণমান ও দূষণ নির্গমণ প্রতিরোধের সঠিক মান মূল্যায়ণের ক্ষেত্রে প্রযুক্তি এবং যন্ত্রপাতির দিক থেকে অন্য দেশের ওপর নির্ভরশীল। সময় সারণীর সুক্ষাতিসূক্ষ বিশ্লেষণে ভারতের এই সাফল্য দূষণ নিয়ন্ত্রণ সহ স্বল্প মূল্যের প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতির উৎপাদনে দেশকে আরও স্বনির্ভর করে তুলবে। স্বাভাবিকভাবেই এই সাফল্যের দরুন বিশ্ব বাজারে ভারতের অংশিদারিত্ব বাড়বে এবং বায়ুর গুণমান তথা কার্বন নির্গমণ প্রতিরোধ সংক্রান্ত প্রযুক্তির ক্ষেত্রে দেশ কয়েক কদম এগিয়ে যাবে। ‘আমরা দেশের বিজ্ঞানীদের নিরন্তর প্রচেষ্টার ফলেই আজ এই সাফল্য অর্জন করেছি’ বলে প্রধানমন্ত্রী অভিমত প্রকাশ করেন। 
 
জ্ঞানের বিভিন্ন ক্ষেত্রে গবেষণার ভূমিকার বিভিন্ন দিক নিয়ে প্রধানমন্ত্রী আলোচনা করেন। তিনি বলেন, যে কোনো প্রগতিশীল সমাজে গবেষণা শুধুমাত্র স্বাভাবিক প্রবৃত্তিই নয়, বরং এক স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। তিনি বলেন, গবেষণার উদ্ভুত ফলাফল বাণিজ্যিক বা সামাজিক দিক থেকে লাভজনক হতে পারে। এর পাশাপাশি গবেষণা আমাদের জ্ঞান ও বোঝাপড়ার ক্ষেত্রকে সম্প্রসারিত করে। প্রধানমন্ত্রী জিন তত্বেক জনক মেন্ডেল এবং নিকোলাস টেসলার উদাহরণ দিয়ে বলেন, এঁদের গবেষণার স্বীকৃতি অনেক পড়েই মিলেছে। বহুবার এমন হয়েছে গবেষণার পর অবিলম্বে তাঁর উদ্দেশ্য পূরণ হয়নি। কিন্তু সেই একই গবেষণা অন্য ক্ষেত্রে আমূল পরিবর্তন এনেছে। এই প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী আচার্য জগদীশচন্দ্র বসুর মাইক্রো ওয়েব থিওরি বা সূক্ষ তরঙ্গ তত্ত্বের উদাহরণ দিয়ে বলেন, সেই সময় এই তত্ত্ব বাণিজ্যিক দিক থেকে সফল হয়নি। কিন্তু আজ সমগ্র বেতার যোগাযোগ ব্যবস্থায় এই তরঙ্গ তত্ত্বের ওপর ভিত্তি করে দাঁড়িয়ে। শ্রী মোদী আরও উদাহরণ দিয়ে বলেন, বিশ্ব যুদ্ধের সময় যে সমস্ত গবেষণাধর্মী কাজকর্ম হয়েছিল তা বিভিন্ন ক্ষেত্রে আমুল পরিবর্তন এনেছিল। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, যুদ্ধের জন্যই ড্রোনের নির্মাণ হয়েছিল। কিন্তু আজ সেই ড্রোন ফটো শ্যুট, এমনকি সরবরাহের জন্য ব্যবহার করা হচ্ছে। আর একারণেই আমাদের বিজ্ঞানী বিশেষ করে তরুণ প্রতিভাবান বিজ্ঞানীদের পারস্পরিক সম্পর্কযুক্ত গবেষণাগুলির সম্ভাবনার সুযোগ খুঁজে বের করতে হবে। 
 
প্রধানমন্ত্রী বলেন, কিভাবে একটি অতি নিপুণ গবেষণা সমগ্র বিশ্বের আদল পাল্টে দিতে পারে। ঠিক যেমন হয়েছে বিদ্যুতের ক্ষেত্রে। আজ সমস্ত কিছুই পরিচালিত হচ্ছে বিদ্যুৎ শক্তির ওপর নির্ভর করে, তা সে পরিবহণই হোক বা যোগাযোগ, শিল্প সংস্থাই হোক বা দৈনন্দিন জীবনযাপন। একইভাবে সেমি কন্ডাকটরের উদ্ভাবন ডিজিটাল ক্ষেত্রে বৈপ্লবিক পরিবর্তনের পাশাপাশি আমাদের জীবনও সমৃদ্ধ করেছে। এরকম অনেক সম্ভাবনাই এখন আমাদের তরুণ গবেষকদের কাছে রয়েছে, যাঁরা তাঁদের গবেষণা ও উদ্ভাবন নিয়ে এক সম্পূর্ণ পৃথক ভবিষ্যতের পথ সুগম করতে পারেন। 
 
প্রধানমন্ত্রী এক ভবিষ্যতের  উপযোগী বাতাবরণ গড়ে তোলার প্রয়াসের কথা উল্লেখ করেন। ভারত এখন বিশ্ব উদ্ভাবন ক্রমতালিকায় প্রথম ৫০টি দেশের মধ্যে রয়েছে। এমনকি বিজ্ঞান ও ইঞ্জিনিয়ারিং ক্ষেত্রে গবেষণা পত্র প্রকাশের দিক থেকে ভারতের স্থান তৃতীয়। এই পরিসংখ্যান মৌলিক গবেষণার ওপর আমাদের অগ্রাধিকারকেই প্রতিফলিত করে। 
 
শিল্প সংস্থা ও প্রতিষ্ঠানের মধ্যে সহযোগিতা আরও নিবিড় করা হচ্ছে। বিশ্বের প্রায় সমস্ত বড় সংস্থাই ভারতে গবেষণা কেন্দ্র খুলছে। সাম্প্রতিক বছরগুলিতে এধরণের গবেষণা উন্নয়ন কেন্দ্রের সংখ্যা লক্ষণীয়হারে বেড়েছে। 
 
প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, ভারতীয় যুব সম্প্রদায়ের কাছে গবেষণা ও উদ্ভাবন ক্ষেত্রে অসীম সম্ভাবনা রয়েছে। তাই উদ্ভাবনের মতোই উদ্ভাবনের প্রাতিষ্ঠানিকরণ সমান জরুরি। আমাদের যুব সম্প্রদায়কে কিভাবে মেধাগত সম্পত্তি সুরক্ষিত করতে হয় তা উপলব্ধি করতে হবে। এর ফলে আমাদের মেধাগত সম্পত্তির ক্ষেত্রে পেটেন্ড বা সত্ত্ব যত বাড়বে, মেধা সম্পদের সদ্ব্যবহারও তত বৃদ্ধি পাবে। যে সমস্ত ক্ষেত্রে আমাদের গবেষণা অত্যন্ত নিবিড় সে সমস্ত ক্ষেত্রে আমাদের পরিচিতিকে আরও সুদৃঢ় করতে হবে এবং এধরণের গবেষণাধর্মী কাজ এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে। আর এর ফল স্বরূপ এক মজবুত ব্র্যান্ড ইন্ডিয়া গড়ে উঠবে বলেও প্রধানমন্ত্রী আশাপ্রকাশ করেন।
 
বিজ্ঞানীদের কর্মযোগী হিসেবে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী তাঁদের গবেষণাগারে নিবিড় প্রয়াসের প্রশংসা করে বলেন, এঁরা সকলেই ১৩০ কোটি ভারতীয়র আশাআকাঙ্খা পূরণের প্রকৃত বাহক।

Click here to read full text speech

Explore More
৭৮ তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে নয়াদিল্লির লালকেল্লার প্রাকার থেকে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ ১৫ই আগস্ট , ২০২৪

জনপ্রিয় ভাষণ

৭৮ তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে নয়াদিল্লির লালকেল্লার প্রাকার থেকে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ ১৫ই আগস্ট , ২০২৪
Cabinet approves minimum support price for Copra for the 2025 season

Media Coverage

Cabinet approves minimum support price for Copra for the 2025 season
NM on the go

Nm on the go

Always be the first to hear from the PM. Get the App Now!
...
সোশ্যাল মিডিয়া কর্নার 21 ডিসেম্বর 2024
December 21, 2024

Inclusive Progress: Bridging Development, Infrastructure, and Opportunity under the leadership of PM Modi