Published By : Admin |
October 18, 2022 | 13:35 IST
Share
“আমরা স্থানীয় পর্যায়ের মানুষের কল্যাণের জন্য আন্তর্জাতিক সহযোগিতা আহ্বান করি”
“আমাদের যা নেই, তা অর্জন করতে, যা আছে, তা রক্ষা করতে সংরক্ষিত সামগ্রীর পরিমাণ বৃদ্ধি করতে এবং সবচেয়ে কাঙ্খিত জিনিস বন্টন করতে আইন প্রণয়নকারী সংস্থাগুলি সাহায্য করে”
“আমাদের পুলিশ বাহিনী জনসাধারণকে রক্ষাই করে না, গণতন্ত্রকেও রক্ষা করে”
“বিপদ যখন আন্তর্জাতিক স্তরে, তখন স্থানীয় পর্যায়ে ব্যবস্থা নিলে, তা কার্যকর হয় না। সমস্ত সঙ্কট মোকাবিলার জন্য সারা বিশ্বের একজোট হওয়ার এটাই যথাযথ সময়”
“জঙ্গীদের নিরাপদ আশ্রয় ধ্বংস করতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে আরও দ্রুততার সঙ্গে কাজ করতে হবে”
“অপরাধ, দুর্নীতি এবং সন্ত্রাসবাদকে পরাজিত করতে আসুন আমরা নিজেদের মধ্যে যোগাযোগ ও সহযোগিতা বৃদ্ধি করি”
প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী নতুন দিল্লির প্রগতি ময়দানে ইন্টারপোল সাধারণ পরিষদের ৯০তম সম্মেলনে ভাষণ দিয়েছেন।
|
সমাবেশে ভাষণ দেওয়ার সময়, প্রধানমন্ত্রী নতুন দিল্লিতে সম্মেলনের সাধারণ পরিষদে অংশগ্রহণকারী বিশিষ্ট ব্যক্তিদের উষ্ণ অভ্যর্থনা জানান। প্রধানমন্ত্রী তাঁর ভাষণে জানান, ভারত তার স্বাধীনতার ৭৫তম বর্ষ উদযাপন করছে, এটি আসলে দেশবাসীর নিজ সংস্কৃতির উদযাপনের একটি অঙ্গ। তিনি জানান, ইন্টারপোল ২০২৩ সালে তার শতবর্ষ উদযাপন করবে। তাই এখন আত্মবিশ্লেষণ এবং আগামী দিনে পরিকল্পনা গ্রহণের প্রয়োজনীয় সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময়। শ্রী মোদী আরও বলেন যে, সাফল্য উদযাপন করার, যে কোনও ব্যর্থতা থেকে শেখার এবং নতুন আশা নিয়ে ভবিষ্যতের দিকে তাকানোর এটিই উপযুক্ত সময়।
|
প্রধানমন্ত্রী ভারতীয় সংস্কৃতির সঙ্গে ইন্টারপোলের ভাবনার যোগসূত্রটি তুলে ধরেন। ইন্টারপোলের মূল লক্ষ্য হ’ল ‘নিরাপদ এক বিশ্বের সঙ্গে পুলিশ বাহিনীকে সংযুক্ত করা', যার সঙ্গে আসলে বেদের - 'আনও ভাদ্র কৃতভো ইয়ন্তু বিশ্বতাহ' উদ্ধৃতির সাযুজ্য রয়েছে। তিনি বলেন, বিশ্বকে আদর্শ স্থান হিসাবে গড়ে তোলার জন্য প্রতিটি প্রান্ত থেকে উন্নত ভাবনা আসুক। আন্তর্জাতিক দৃষ্টিভঙ্গি সম্পর্কে ভারতের অনন্য ভাবনার বিষয়টি উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, রাষ্ট্রসংঘের শান্তিরক্ষা মিশনে ভারত সবচেয়ে বেশি সাহসী পুরুষ ও মহিলাদের পাঠিয়েছে। “ভারতের স্বাধীনতা লাভের আগে থেকেই আমরা বিশ্বকে একটি সুন্দর স্থান হিসেবে গড়ে তুলতে ত্যাগ স্বীকার করেছি”। বিশ্বযুদ্ধে হাজার হাজার ভারতীয়র প্রাণ বিসর্জনের প্রসঙ্গ উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, কোভিড টিকা এবং জলবায়ুর পরিবর্তন রোধে গৃহীত উদ্যোগে আসলে লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণের মধ্য দিয়ে ভারতের যে কোনও ধরণের সংকটে নেতৃত্ব দেওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করেছে। “যখন দেশ ও সমাজ অন্তর্মুখী হয়ে উঠছে, সেই সময়ে ভারত আন্তর্জাতিক সহযোগিতার আহ্বান জানাচ্ছে। আমরা স্থানীয় পর্যায়ের কল্যাণের জন্য এই আন্তর্জাতিক সহযোগিতাকে আহ্বান জানাচ্ছি”।
|
শ্রী মোদী তার ভাষণে আরও বলেন যে, সারা বিশ্বে পুলিশ বাহিনী মানুষকে রক্ষা করার পাশাপাশি বিভিন্ন সামাজিক কল্যাণকেও বাস্তবায়িত করছে। "তাঁরা যে কোনও সংকটে সমাজের পক্ষ থেকে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সামনের সারিতে থাকেন"। কোভিড সংকটের উদাহরণ দিয়ে তিনি বলেন, পুলিশ বাহিনীর সদস্যরা মানুষকে সাহায্য করার জন্য নিজেদের জীবনের ঝুঁকিকে অগ্রাহ্য করেছেন। "তাঁদের মধ্যে অনেকেই মানুষের সেবায় চূড়ান্ত আত্মত্যাগও করেছেন"।
প্রধানমন্ত্রী ভারতের ভৌগোলিক ও সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্যের প্রসঙ্গ উল্লেখ করে বলেন, আয়তনের দিক থেকে ভারত বিশাল এক দেশ। “ভারতীয় পুলিশ বাহিনী যুক্তরাষ্ট্রীয় এবং রাজ্য স্তরে ৯০০টিরও বেশি জাতীয় এবং প্রায় ১০ হাজার রাজ্য স্তরের আইন প্রয়োগে সক্রিয়। আমাদের পুলিশ বাহিনী জনগণের জীবনের বিভিন্ন বৈচিত্র্য এবং অধিকার রক্ষায় সংবিধান স্বীকৃত পন্থা অবলম্বন করে তার দায়িত্ব পালন করে। তারা শুধু জনগণকে রক্ষাই করে না, আমাদের গণতন্ত্রকেও রক্ষা করে”। ইন্টারপোলের সাফল্যের কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, গত ৯৯ বছর ধরে ইন্টারপোল সারা পৃথিবীর ১৯৫টি দেশে পুলিশ বাহিনীগুলিকে যুক্ত করেছে। এই গৌরবময় মুহূর্তকে স্মরণীয় করে ভারত সরকার একটি স্মারক ডাকটিকিট এবং মুদ্রা প্রকাশ করছে।
|
প্রধানমন্ত্রী সন্ত্রাস, দুর্নীতি, মাদক পাচার, চোরাচালান এবং সংগঠিত অপরাধের মতো নতুন নতুন আন্তর্জাতিক সমস্যার কথা উল্লেখ করেন। “বর্তমানে যে নতুন নতুন বিপদের সম্মুখীন আমরা হচ্ছি, তা আগের সময়ের নিরিখে আরও গতিশীল। বিপদ যখন আন্তর্জাতিক স্তরে, তখন স্থানীয় পর্যায়ে ব্যবস্থা নিলে, তা কার্যকর হয় না। সমস্ত সঙ্কট মোকাবিলার জন্য সারা বিশ্বের একজোট হওয়ার এটাই যথাযথ সময়।
আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদের কুফল সম্পর্কে বলতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, সারা বিশ্ব এই বিষয়টি নিয়ে ভাবনাচিন্তা করার আগেই ভারত কয়েক দশক ধরে এর বিরুদ্ধে লড়াই করে আসছে। “আমাদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষার মূল্য সম্পর্কে ধারণা স্পষ্ট। হাজার হাজার মানুষ এই লড়াইয়ের শিকার হয়েছেন”। সন্ত্রাসবাদ এখন আর শুধু সামনাসামনি লড়াই করার জায়গায় সীমাবদ্ধ নেই, এখন অনলাইনের মাধ্যমে মৌলবাদী ভাবনাকে এবং সাইবার হুমকির মাধ্যমে দ্রুত ছড়িয়ে দিচ্ছে। এখন একটি বোতাম টিপেই হামলা চালানো যেতে পারে বা যে কোনও ব্যবস্থাপনাকে স্তব্ধ করে দিতে পারে। আন্তর্জাতিক স্তরে কৌশলগত বিভিন্ন উদ্যোগের প্রয়োজনীয়তার কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “প্রতিটি দেশ তাদের নিজ নিজ কৌশল অবলম্বন করে কাজ করছে। কিন্তু আমরা যদি আমাদের ভৌগোলিক সীমানার মধ্যেই নিজেদের রক্ষা করতে নানা উদ্যোগ নিই, আজকের দিনে তা যথেষ্ট নয়”। তিনি তাই, প্রাথমিক পর্যায়ে শণাক্তকরণ ও সতর্কীকরণ ব্যবস্থা গড়ে তোলা, পরিবহণ পরিসেবার সুরক্ষা, গুরুত্বপূর্ণ যোগাযোগ সংক্রান্ত পরিকাঠামোর নিরাপত্তা, কারিগরী ও প্রযুক্তিগত সহায়তা, গোয়েন্দা তথ্য বিনিময় সহ বিভিন্ন বিষয়কে আরো উন্নত করার উপর গুরুত্ব দেন। ।
প্রধানমন্ত্রী দুর্নীতির বিপদের কথা তুলে ধরেন। তিনি বলেন, দুর্নীতি ও আর্থিক অপরাধ অনেক দেশের নাগরিকদের কল্যাণমূলক উদ্যোগকে ক্ষতিগ্রস্ত করেছে। "দুর্নীতিগ্রস্তরা বিশ্বের বিভিন্ন জায়গায় তাদের কালো টাকা গচ্ছিত রাখে ৷ এই টাকা তাদের নিজেদের দেশের নাগরিকদের কাছ থেকে তারা সংগ্রহ করেছে।” মূলত , বিশ্বের দরিদ্রতম মানুষদের কাছ থেকে তা নেওয়া হয়ে থাকে। বেশিরভাগ সময়ই , সেই টাকা খারাপ কাজে ব্যবহার করা হয়।
|
শ্রী মোদী জোর দিয়ে বলেন, জঙ্গীদের নিরাপদ আশ্রয় ধ্বংস করতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে আরও দ্রুততার সঙ্গে কাজ করতে হবে। “দুর্নীতিগ্রস্ত, জঙ্গী, মাদক ও চোরাচালানকারী চক্র বা সংগঠিত অপরাধীদের জন্য কোন ভূখন্ড নিরাপদ আশ্রয়স্থল হতে পারে না। কোন এক অঞ্চলের মানুষরা যদি এই ধরনের অপরাধের ফলে সমস্যায় পড়েন, তাহলে সেটি সকলের বিরুদ্ধে অপরাধ, মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ”। প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, সহযোগিতা বাড়াতে পুলিশ ও আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোকে বিধিনিয়ম ও নানা পদ্ধতি তৈরি করতে হবে। পলাতক অপরাধীদের জন্য রেড কর্নার নোটিশ দ্রুত জারী করে ইন্টারপোল এক্ষেত্রে সাহায্য করতে পারে। “একটি নিরাপদ ও সুরক্ষিত বিশ্ব গড়ে তোলা আমাদের সকলের দায়িত্ব। যখন শুভ শক্তি সহযোগিতা করে, তখন অপরাধমূলক কাজে যুক্ত বাহিনী নিষ্ক্রিয় হয়ে যায়”।
ভারতকে সুরক্ষিত রাখতে যারা তাঁদের প্রাণ বিসর্জন দিয়েছেন, সেইসব জীবন উৎসর্গকারী বীরদের শ্রদ্ধা জানাতে প্রধানমন্ত্রী নতুন দিল্লির জাতীয় পুলিশ স্মৃতিসৌধ এবং জাতীয় সমর সৌধ পরিদর্শন করার প্রস্তাব দেন। তিনি আশা করেন যে ইন্টারপোল সাধারণ পরিষদের ৯০তম সম্মেলন অপরাধ, দুর্নীতি ও সন্ত্রাস মোকাবিলায় একটি কার্যকর ও সফল মঞ্চ হয়ে উঠবে। “অপরাধ, দুর্নীতি এবং সন্ত্রাসবাদকে পরাজিত করতে আসুন আমরা নিজেদের মধ্যে যোগাযোগ ও সহযোগিতা বৃদ্ধি করি”-এই বলে প্রধানমন্ত্রী তাঁর ভাষণ শেষ করেন ।
|
এর আগে সম্মেলনস্থলে পৌঁছালে, ইন্টারপোলের সভাপতি এক্সিকিউটিভ কমিটির সদস্যদের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর পরিচয় করিয়ে দেন। প্রধানমন্ত্রী এরপর সকলকে নিয়ে ছবি তোলেন,ইন্টারপোল শতবার্ষিকী স্থলটি পরিদর্শন দেখেন। প্রধানমন্ত্রী ন্যাশনাল পুলিশ হেরিটেজ প্রদর্শনী উদ্বোধন করেন এবং সেটি ঘুরে দেখেন।
অনুষ্ঠানমঞ্চে উপস্থিত হবার পরই, প্রধানমন্ত্রী আইটিবিপি বাহিনীর কুচকাওয়াজে অভিবাদন গ্রহণ করেন। এর পর ভারতের জাতীয় সঙ্গীত এবং ইন্টারপোলের সঙ্গীত বাজানো হয়। ইন্টারপোলের সভাপতি প্রধানমন্ত্রীকে একটি বনসাই গাছ উপহার দেন। প্রধানমন্ত্রী ইন্টারপোল সাধারণ পরিষদের ৯০তম সম্মেলন উপলক্ষে একটি স্মারক ডাকটিকিট এবং ১০০ টাকার মুদ্রা প্রকাশ করেন।
|
কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী শ্রী অমিত শাহ, ইন্টারপোলের সভাপতি শ্রী আহমেদ নাসের আল রাইস, মহাসচিব মিঃ ইউরগেন স্টোক এবং সিবিআই-এর নির্দেশক শ্রী সুবোধ কুমার জয়সওয়াল অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ।
প্রেক্ষাপট
১৮ থেকে ২১শে অক্টোবর ইন্টারপোলের সাধারণ পরিষদের ৯০তম সম্মেলন অনুষ্ঠিত হচ্ছে। সম্মেলনে ইন্টারপোলের ১৯৫টি সদস্য দেশের মন্ত্রী, পুলিশ প্রধান, গোয়েন্দা বাহিনীর প্রধান এবং ঊর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তরা অংশ নিয়েছেন। ইন্টারপোলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা সাধারণ পরিষদ , সংস্থার পরিচালনগত গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিতে বছরে একবার বৈঠকে বসে।
|
১৯৯৭ সালের ২৫ বছর পর ভারতে এ বছর ইন্টারপোলের সাধারণ পরিষদের সম্মেলন অনুষ্ঠিত হচ্ছে। স্বাধীনতার ৭৫তম বর্ষ পূর্তি উদযাপনের সঙ্গে সাযুজ্য রেখে এ বছর নতুনদিল্লিতে ইন্টারপোলের সাধারণ পরিষদের সভা আয়োজন করার জন্য ভারতের প্রস্তাব সংখ্যাগরিষ্ঠ সদস্যরা অনুমোদন করেন। এর ফলে সারা পৃথিবীর কাছে ভারতের আইন-শৃঙ্খলা ব্যবস্থার উৎকৃষ্ট দিকগুলি তুলে ধরার একটি সুযোগ তৈরি হয়েছে।
हिजड़ों ने भाषण दिए लिंग-बोध पर, वेश्याओं ने कविता पढ़ी आत्म-शोध पर। महिलाओं का दैहिक शोषण करने वाले नेता ने भाषण दिया नारी अस्मिता पर।
भ्रष्ट अधिकारियों ने शुचिता और पारदर्शिता पर उद्बोधन दिया।
विश्वविद्यालय मैं कभी ना पढ़ाने वाले प्रोफेसर कर्म योग पर व्याख्यान दे रहे हैं।
असल मे दोष इनका नहीं है।
इस देश की प्रजा प्रधानमंत्री को मंदिर में पूजा करते देखने की आदी नहीं है।
*इस देश ने एडविना माउंटबेटन की कमर में हाथ डाल कर नाचते प्रधानमंत्री को देखा है।*
इस देश ने
*मजारों पर चादर चढ़ाते प्रधानमंत्री को देखा है।*
यह जनता प्रधानमंत्री को
पार्टी अध्यक्ष के सामने नतमस्तक होते देखती आयी है। *मंदिर में भगवान के समक्ष नतमस्तक प्रधानमंत्री को लोग कैसे सहन करें ?*
बिहार के एक बिना अखबार के पत्रकार मंदिर से निकल कर सूर्य को प्रणाम करते प्रधानमंत्री का उपहास उड़ा रहे हैं।
एक महान लेखक जिनका सबसे बड़ा प्रशंसक भी उनकी चार किताबों का नाम नहीं जानता,
*प्रधानमंत्री के भगवा चादर की आलोचना कर रहा है।*
एक कवियित्री जो अपनी कविता से अधिक मंच पर चढ़ने के पूर्व सवा घण्टे तक मेकप करने के लिए जानी जाती हैं, *प्रधानमंत्री के पहाड़ी परिधान की आलोचना कर रही हैं।*
*भारत के इतिहास में आलोचना कभी इतनी निर्लज्ज नहीं रही* ना ही बुद्धिजीविता इतनी लज्जाहीन हुई कि गांधीवाद के स्वघोषित योद्धा भी*
*बंगाल की हिंसा के लिए ममता बनर्जी का समर्थन करें।*
क्या कोई व्यक्ति इतना हताश हो सकता है कि किसी की पूजा की आलोचना करे ?
*क्या इस देश का प्रधानमंत्री अपनी आस्था के अनुसार ईश्वर की आराधना भी नहीं कर सकता ?*
क्या बनाना चाहते हैं देश को आप ? सेक्युलरिज्म की यही परिभाषा गढ़ी है आपने ?
एक हिन्दू नेता का टोपी पहनना उतना ही बड़ा ढोंग है, जितना किसी ईसाई का तिलक लगाना।
लेकिन जो लोग इस ढोंग को भी बर्दाश्त कर लेते हैं, उनसे भी
*प्रधानमंत्री की शिव आराधना बर्दाश्त नहीं हो रही।*
संविधान की प्रस्तावना में वर्णित
"धर्म, आस्था और विश्वास की स्वतंत्रता" का यही मूल्य है आपकी दृष्टि में ?
व्यक्ति विरोध में अंधे हो चुके मूर्खों की यह टुकड़ी चाह कर भी नहीं समझ पा रही कि
*मोदी एक व्यक्ति भर हैं,*
*आज नहीं तो कल हार जाएगा* कल कोई और था,
कल कोई और आएगा।
*देश न इंदिरा पर रुका था,*
*न मोदी पर रुकेगा।*
समय को इस बूढ़े से जो करवाना था वह करा चुका। मोदी ने भारतीय राजनीति की दिशा बदल दी है।
मोदी ने *ईसाई पति की पत्नी से* महाकाल मंदिर में रुद्राभिषेक करवाया है। मोदी ने *मिश्रित DNA वाले इसाई को हिन्दू बाना धारण करने के लिए मजबूर कर दिया है।*
मोदी ने *ब्राम्हणिक वैदिक के विरोध मे राजनीतिक यात्रा शुरू करनेवाले से शिवार्चन करवाया है।
मोदी ने रामभक्तों पर गोली चलवाने वाले के पुत्र से राममंदिर का चक्कर लगवाया है।
*हिन्दुओं में हिन्दुत्व की चेतना जगानेवाले*
*मोदी के बाद*
*अब वही आएगा*
जो *मोदी से भी बड़ा मोदी होगा।*
*"मोदी नाम केवलम"* का
जाप करने वाले *मूर्ख जन्मान्ध विरोधियों, अब मोदी आये न आये, तुम्हारे दिन कभी नहीं आएंगें।*
अब ऐसी कोई सरकार नहीं आएगी जो घर बैठा कर मलीदा खिलाये!
*जय जय श्रीराम*
Prime Minister receives a telephone call from the President of Uzbekistan
August 12, 2025
Share
President Mirziyoyev conveys warm greetings to PM and the people of India on the upcoming 79th Independence Day.
The two leaders review progress in several key areas of bilateral cooperation.
The two leaders reiterate their commitment to further strengthen the age-old ties between India and Central Asia.
Prime Minister Shri Narendra Modi received a telephone call today from the President of the Republic of Uzbekistan, H.E. Mr. Shavkat Mirziyoyev.
President Mirziyoyev conveyed his warm greetings and felicitations to Prime Minister and the people of India on the upcoming 79th Independence Day of India.
The two leaders reviewed progress in several key areas of bilateral cooperation, including trade, connectivity, health, technology and people-to-people ties.
They also exchanged views on regional and global developments of mutual interest, and reiterated their commitment to further strengthen the age-old ties between India and Central Asia.
The two leaders agreed to remain in touch.
Had a fruitful conversation with President of Uzbekistan, Mr. Shavkat Mirziyoyev. We reviewed the progress achieved in key areas of our bilateral cooperation and reaffirmed our shared resolve to further advance the India–Uzbekistan Strategic Partnership.@president_uz